Logo
আজঃ শনিবার ০৯ ডিসেম্বর ২০২৩
শিরোনাম

সরকারের তিন মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী পদত্যাগ করলেন

প্রকাশিত:সোমবার ২০ নভেম্বর ২০23 | হালনাগাদ:শনিবার ০৯ ডিসেম্বর ২০২৩ | ১৫১জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:সরকারের টেকনোক্র্যাট মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীরা পদত্যাগ করেছেন। রোববার (১৯ নভেম্বর) তারা মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে পদত্যাগপত্র জমা দেন বলে জানা গেছে।

সরকারের মন্ত্রিসভায় টেকনোক্র্যাট মন্ত্রী হিসেবে রয়েছেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তফা জব্বার, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী ইয়াফেস ওসমান এবং পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম।

পদত্যাগের তালিকায় রয়েছেন মন্ত্রীর মর্যাদায় প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টারাও। তারা হলেন- প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক বিষয়ক উপদেষ্টা মসিউর রহমান, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিষয়ক উপদেষ্টা ড. তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক উপদেষ্টা ড. গওহর রিজভী, নিরাপত্তা বিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়, বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান।

গত ৩১ অক্টোবার গণভবেনে এক সংবাদ সম্মেলনে এবারের নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে সাংবাদিকরা প্রধানমন্ত্রীকে প্রশ্ন করেন। শেখ হাসিনা বলেন, আমরাই নির্বাচনকালীন সরকার হিসেবে আমাদের রুটিন ওয়ার্ক দায়িত্বপালন, দৈনন্দিন কাজকর্ম করব, যাতে সরকার অচল হয়ে না যায়, সেটা আমরা করব, সেভাবে চলবে।

২০১৪ সালের জানুয়ারিতে নির্বাচনের আগে মন্ত্রিসভা ছোট করা হলেও এবার তেমন পরিকল্পনা না থাকার কথা বলেছিলেন সরকারপ্রধান। প্রধানমন্ত্রী বলেন- ১৪-তে আমি কিছু মন্ত্রী অন্যান্য দল থেকে নিয়োগ করেছিলাম, এরপর ১৮-তে সেই পদ্ধতি করি নাই, যেটা অন্যান্য দেশে হয়-এইবারও সেভাবে হবে।

২০১৮ সালের নভেম্বরে একাদশ জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগের দিন টেকনোক্র্যাট চার মন্ত্রীকে পদত্যাগ করতে বলা হয় এবং তারা পদত্যাগপত্র জমাও দেন। বাকি মন্ত্রীরা সবাই রুটিন কাজ করে গেছেন। সেসময় যেসব মন্ত্রী পদত্যাগপত্র দিয়েছিলেন, তাদের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করা হয় এক মাস পর অর্থাৎ নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক প্রচার শুরুর ঠিক আগের দিন।

প্রসঙ্গত, মন্ত্রীসভার যেসব সদস্য ভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত নন তাদেরকে টেকনোক্র্যাট মন্ত্রী বলা হয়।


আরও খবর



দেশে ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলাে ১৩১২৪ কোটি টাকা

প্রকাশিত:সোমবার ২০ নভেম্বর ২০23 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ | ১১৬জন দেখেছেন

Image

খবর প্রতিদিন ২৪ডেস্ক :প্রবাসীরা নভেম্বর মাসের ১৭ দিনে ব্যাংকিং চ্যানেলে (বৈধ পথে) দেশে পাঠিয়েছেন ১১৮ কোটি ৭৭ লাখ মার্কিন ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ১৩ হাজার ১২৪ কোটি টাকা (প্রতি ডলার ১১০ টাকা ৫০ পয়সা ধরে)।

এরমধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৭ কোটি ৮৫ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার, কৃষি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৩ কোটি ৫১ লাখ ৭০ হাজার মার্কিন ডলার, বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১০৭ কোট ৪ লাখ ১০ হাজার মার্কিন ডলার এবং দেশে কর্মরত বিদেশি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৩৬ লাখ মার্কিন ডলার।

রোববার (১৯ নভেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে এসব তথ্য তুলে ধরা হয়।

বাণিজ্যিক ব্যাংকের সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের বিভিন্ন ধরনের উদ্যোগের ফলে হুন্ডির দাপট কমছে, বাড়ছে বৈধ পথে প্রবাসী আয়।

তথ্য অনুযায়ী, চলতি নভেম্বরে প্রতিদিন প্রবাসীরা দেশে পাঠিয়েছেন প্রায় ৬ কোটি ৯৮ লাখ ৬৫ হাজার মার্কিন ডলার। আগের বছরের নভেম্বর মাসে প্রবাসীরা প্রতিদিন দেশে পাঠিয়েছিলেন প্রায় ৫ কোটি ৩২ লাখ ডলার। আর চলতি বছরের অক্টোবরে প্রবাসীরা প্রতিদিন বৈধ পথে ব্যাংকিং চ্যানেলে দেশে পাঠিয়েছিলেন প্রায় ৬ কোটি ৫৯ লাখ ১৯ হাজার মার্কিন ডলার। সে হিসাবে নভেম্বর মাসে প্রবাসী আয়ের ইতিবাচক ধারা অব্যাহত আছে। প্রণোদনা বৃদ্ধিসহ নানা রকম উদ্যোগের ফলে বৈধ পথে ব্যাংকিং চ্যানেলে প্রবাসী বাড়ছে।


আরও খবর



"বিএনপি-জামায়াতের ১০-১৫ বছর পর কোনো চিহ্ন থাকবে না"

প্রকাশিত:শনিবার ১৮ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০৯ ডিসেম্বর ২০২৩ | ১০৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:বিএনপি-জামায়াত নামে কোনো দল আগামী ১০ থেকে ১৫ বছর পরে দেশে থাকবে না বলে মন্তব্য করেছেন বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্র ও সিআরআই চেয়ারম্যান সজীব ওয়াজেদ জয়। তিনি বলেন, বিদেশিদের উসকানিতে জালাও পোড়াও করছে তারা। তবে, নির্বাচনের পর সব জ্বালাও পোড়াও বন্ধ হয়ে যাবে।

শনিবার (১৮ নভেম্বর) সাভারে শেখ হাসিনা যুব উন্নয়ন কেন্দ্রে সপ্তমবারের মতো আয়োজিত জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ডের অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

সজীব ওয়াজেদ জয় বলেন, নির্বাচনের আগে আগেই বিএনপি-জামায়াত আগুন সন্ত্রাস শুরু করে। এর সমাধানও তরুণদের হাতে, দেশের জনগণের হাতে। ভোটে আগুন সন্ত্রাসীদের বর্জনই এর সমাধান।

তিনি বলেন, যারা জ্বালাও-পোড়াও করছে তাদের বিরুদ্ধে উন্নয়নের পক্ষে নৌকায় ভোট দেবেন। কেউ কেউ নির্বাচনকে সামনে রেখে উসকানি দিচ্ছে। বিশেষ করে বিদেশিরা। নির্বাচন শেষ হয়ে গেলে তাদের উসকানি বন্ধ হয়ে যাবে।

এর আগে সপ্তমবারের মতো দেশ গঠনে এগিয়ে আসা একদল তরুণের হাতে জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড তুলে দেন প্রধানমন্ত্রীর ছেলে ও তার আইসিটি উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বঙ্গবন্ধুর আরেক দৌহিত্র সিআরআই ট্রাস্টি রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক। ছয়টি ক্যাটাগরিতে তরুণদের ১২টি সংগঠনকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয় এবারের আয়োজনে।


আরও খবর



মানবতাবিরোধী অপরাধে ৭ জনের মৃত্যুদণ্ড

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩ | ৯৬জন দেখেছেন

Image

আদালত প্রতিবেদক:মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় বাগেরহাটের খান আকরামসহ ৭ জনের মৃত্যুদণ্ডের রায় দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. শাহীনুর ইসলামসহ তিন বিচারপতির ট্রাইব্যুনাল বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন।

২৯৩ পাতার এ রায় পরার সময় আদালতে তিন আসামিকে হাজির করা হয়। তিনজন হলেন, খান আকরাম হোসেন (৬০), শেখ মোহম্মদ উকিল উদ্দিন (৬২), মো. মকবুল মোল্লা (৭৯)। তারা কারাবন্দী রয়েছেন।

এ মামলায় মোট আসামি ছিলেন ৯ জন। তাদের মধ্যে ২ জন মারা গেছেন। বাকি ৪ আসামি খান আশরাফ আলী (৬৫), রুস্তম আলী মোল্লা (৭০), শেখ ইদ্রিস আলী (৬১) ও শেখ রফিকুল ইসলাম বাবুল (৬৪) পলাতক রয়েছেন।

আসামিদের বিরুদ্ধে সাতটি অভিযোগ আনা হয়। ২০১৭ সালের ৩১ মে আসামিদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ আমলে নেওয়া হয়। পরে চার্জ গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরু হয়। দীর্ঘ বিচারপ্রক্রিয়া শেষে মামলাটি রায় ঘোষণা করা হয় বৃহস্পতিবার।

আসামিদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের ৭ অভিযোগ-

১ম অভিযোগ; ১৯৭১ সালের ২৬ মে ১৫/২০ জন রাজাকার ও ২৫/৩০ জন পাকিস্তান দখলদার সেনাবাহিনীর সদস্যসহ বাগেরহাট জেলার মোড়লগঞ্জ থানার চাপড়ী ও তেলিগাতীতে নিরীহ নিরস্ত্র মুক্তিকামী মানুষদের ওপর হামলা চালিয়ে ৪০/৫০টি বাড়ির সমস্ত মালামাল লুট করে, বাড়িঘরে অগ্নিসংযোগ করে সম্পূর্ণ ধ্বংস করে, দুইজন নিরীহ নিরস্ত্র মানুষকে হত্যার উদ্দেশে গুরুতর জখম করে এবং ১০ জন নিরীহ নিরস্ত্র স্বাধীনতার পক্ষের মানুষকে গুলি করে হত্যা করে।

২য় অভিযোগ: ১৯৭১ সালের ৭ জুলাই আসামিরা বাগেরহাট জেলার কচুয়া থানার হাজরাখালী ও বৈখালী রামনগরে হামলা চালিয়ে অবৈধভাবে নিরীহ নিরস্ত্র স্বাধীনতার পক্ষের চারজনকে আটক ও অপহরণ করে আবাদের খালের ব্রিজে হত্যা করে মরদেহ খালে ফেলে দেয়।

৩য় অভিযোগ: ১৯৭১ সালের ১৩ নভেম্বর বাগেরহাটের মোড়লগঞ্জ থানার ঢুলিগাতী গ্রামে হামলা চালিয়ে দুইজন নিরস্ত্র মুক্তিযোদ্ধাকে আটক, নির্যাতন ও গুলি করে হত্যা করে।

৪র্থ অভিযোগ: ১৯৭১ সালের ১৭ নভেস্বর বাগেরহাট জেলার কচুয়া থানার বিলকুল ও বিছট গ্রামে হামলা চালিয়ে চারজন নিরীহ নিরস্ত্র স্বাধীনতার পক্ষের লোককে আটক ও অপহরণ করে কাঠালতলা ব্রিজে এনে নির্যাতন করার পর গুলি করে হত্যা করে মরদেহ নদীতে ফেলে দেয়।

৫ম অভিযোগ: ১৯৭১ সালের ৩০ নভেম্বর বাগেরহাটের কচুয়া থানার বিলকুল গ্রাম হতে নিরস্ত্র মুক্তিযোদ্ধা মুনসুর আলী নকীবকে আটক ও অপহরণ করে মোড়লগঞ্জ থানার দৈবজ্ঞহাটির গরুর হাটির ব্রিজের উপরে নিয়ে নির্যাতন করার পর গুলি করে হত্যা করে।

৬ষ্ঠ অভিযোগ: ১৯৭১ সালের ১৬ অক্টোবর কচুয়া থানার উদানখালী গ্রামে হামলা চালিয়ে স্বাধীনতার পক্ষের নিরীহ নিরস্ত্র উকিল উদ্দিন মাঝিকে হত্যা করে এবং তার মেয়েকে কচুয়া রাজাকার ক্যাম্পে নিয়ে যায়। কচুয়া রাজাকার ক্যাম্প ও আশপাশের রাজাকার ক্যাম্পে উকিল উদ্দিন মাঝির মেয়েসহ চারজনের ওপর নির্যাতন চালায়। ১৬ ডিসেম্বর বিকেল ৪টায় বাংলাদেশ দখলদার মুক্ত হলে রাজাকার ক্যাম্প তল্লাশি করে মুক্তিযোদ্ধারা উকিল উদ্দিন মাঝির মেয়েকে উদ্ধার করে বাড়িতে পৌঁছে দেন।

৭ম অভিযোগ: কচুয়া থানার গজালিয়া বাজারে হামলা চালিয়ে হিন্দু সম্প্রদায়ের নিরীহ নিরস্ত্র শ্রীধাম কর্মকার ও তার স্ত্রীকে নির্যাতন করতে থাকে। আসামিরা শ্রীধামকে হত্যা করে তার স্ত্রীকে কচুয়া রাজাকার ক্যাম্পে আটকে রাখে। সেখানে শ্রীধামের স্ত্রীসহ আটক চারজনকে ধর্ষণ করে। এক মাস পর শ্রীধামের স্ত্রী অসুস্থ হয়ে পড়লে হাসপাতালে ভর্তি করা হয় এবং তিনি সেখান থেকে পালিয়ে যান।


আরও খবর



প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে মানববন্ধন করছেন শিক্ষার্থী,অভিভাবক ও এলাকাবাসীরা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩ | ১১২জন দেখেছেন

Image

মাসুদুল হক রুবেল হিলি (দিনাজপুর) প্রতিনিধি:দিনাজপুরের নবাবগঞ্জে লোকা দ্বি-মূখী উচ্চবিদ‍্যালয়ে অষ্টম শ্রেণীর শিক্ষার্থী তারিকুল হাকিম রিফাতকে জে,এস,সি বার্ষিক পরীক্ষায় অংশগ্রহন করতে না দেয়ায় ও পরীক্ষার হল থেকে বের করে দেওয়ার প্রতিবাদে ওই বিদ‍্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবু তাহের মন্ডলের দৃষ্টান্তমুলক শাস্তির দাবীতে বিদ‍্যালয়ের সকল শিক্ষার্থী,শিক্ষার্থীদের অভিভাবক ও এলাকাবাসি মানববন্ধন করেছেন। সোমবার সকাল ১০ টায় উপজেলার পুঁটিমারা ইউনিয়নের লোকা দ্বি-মূখী উচ্চবিদ‍্যালয় চত্বরে পরীক্ষায় তারিকুল হাকিম রিফাতকে অংশ গ্রহনের দাবীতে ওই স্কুলের সকল অভিভাবক,জনপ্রতিনিধি ও সচেতন মহলের ব‍্যানারসহ বিদ‍্যালয়ের সকল শিক্ষার্থী সমর্থন জানিয়ে বিদ‍্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ আবু তাহের মন্ডল এর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তিসহ দ্রুত অপসারণের দাবীর শ্লোগানে মুখরিত করে বিদ্যালয় প্রাঙ্গণ। রিফাতের বাবা অত্র বিদ‍্যালয়ের সাবেক ম‍্যাজিং কমিটির সদস‍্য আবু নাসের সাংবাদিকদের জানান,আমি বিদ‍্যালয়ের ম‍্যানেজিং কমিটির সদস‍্য থাকার সময় প্রধান শিক্ষক আবু তাহের মন্ডলের অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছিলাম। সেই কারণেই তিনি আমার ছেলেকে পরিক্ষা দেয়া থেকে বিরত করতে পরিক্ষার হল থেকে বের করে দিয়ে আমার ছেলের মাধ‍্যমে আমার সাথে প্রতিশোধ নিচ্ছেন। মানববন্ধনে অংশগ্রহনকারী অত্র বিদ‍্যালয়ের ৮ম শ্রেণীর (ক) শাখার শিক্ষার্থী রিফাতের সহপাঠি আরমান,কাজল, সৌরভ, সোহেল, মাহি, বৃষ্টি, রুমাইয়া, জেমীও লাবনী হাঁসদাসহ অনেকেই এর সুরাহা চেয়ে প্রতিবাদ করেছে। পুঁটিমারা ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক ইউপি সদস‍্য ও ইউনিয়ন আওয়ামী যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক নিয়ামত আলি,ইউনিয়ন আওয়ামী ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক রবিউল আওয়াল, চার চার বারের নির্বাচিত ইউপি সদস‍্য মাহফিজুল হক,হাফিজুর রহমানসহ অনেকেই বিদ‍্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবু তাহের মন্ডলের অনিয়ম, দুর্নীতি ও সেচ্ছাচারীতার নিন্দা জানিয়ে দ্রুত ৮ম শ্রেণীর শিক্ষার্থী রিফাতের পরিক্ষা দেওয়াসহ ওই প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত পূর্বক ব‍্যবস্থা গ্রহনে প্রশাসনের প্রতি জোর দাবী জানিয়েছেন। এ বিষয়ে মুঠোফোনে বিদ‍্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবু তাহের মন্ডলের নিকট ঘটনার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি একটি মামলা সংক্রান্ত বিষয়ে দিনাজপুরে অবস্থান করছি। পরে কথা বলবো বলে ফোন কেটে দেন। ওই বিদ‍্যালয়ে ম‍্যানেজিং কমিটির সভাপতি আশরাফুল আলমের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্ঠা করে তাঁকে পাওয়া যায়নি।


আরও খবর

৪৬তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

বৃহস্পতিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৩




নওগাঁয় স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহবায়ক রাব্বী গ্রেপ্তার

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৪ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩ | ৮৩জন দেখেছেন

Image

নওগাঁ প্রতিনিধি:নওগাঁর রাণীনগরে নাশকতা মামলায় উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহবায়ক রাজিবুল ইসলাম রাব্বী (৪২) কে গ্রেপ্তার করেছে থানা পুলিশ। বৃহস্পতিবার বিকেলে নিজ বাড়ি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা রাজিবুল ইসলাম রাব্বী উপজেলা সদরের পশ্চিম বালুভরা গ্রামের মৃত নাছিমুল ইসলামের ছেলে।

পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গত ২ নভেম্বর রাতে রাণীনগর উপজেলা সদরের রেলগেট-ঝিনা সড়কের বিষ্ণপুর এলাকায় আ’লীগের ৬জন নেতাকর্মীকে লক্ষ্য করে ককটেল বিস্ফোরণ করে দুর্বৃত্তরা। এতে উপজেলা আ’লীগ ও যুবলীগের ৩জন নেতাকর্মী আহত হন। এ ঘটনায় রাতেই রাণীনগর থানায় নাশকতা মামলা দায়ের করা হয়। 

রাণীনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি)  আবু ওবায়েদ বলেন, নাশকতা সৃষ্টি করার ওই ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে রাজিবুল ইসলাম রাব্বীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। শুক্রবার তাকে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।


আরও খবর