Logo
আজঃ মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪
শিরোনাম

সরকার ৩ কার্গো এলএনজি কিনছে সিঙ্গাপুর থেকে

প্রকাশিত:বুধবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | ১৩৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:দেশে গ্যাসের চাহিদা মেটাতে সিঙ্গাপুরের দুটি প্রতিষ্ঠান থেকে তিন কার্গো লিকুইডিফাইড ন্যাচারাল গ্যাস (এলএনজি) আমদানি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এতে ব্যয় হবে ১ হাজার ২৭৪ কোটি ১১ লাখ ৭৬ হাজার ৫২০ টাকা।

বুধবার (০৭ ফেব্রুয়ারি) মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর সভাপতিত্বে মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে এলএনজি আমদানির এ অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

পরে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব সাঈদ মাহমুদ খান সাংবাদিকদের বলেন, বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) আইন ২০১০ (সংশোধনী ২০২১) এর আওতায় মাস্টার সেল অ্যান্ড পার্সেস এগ্রিমেন্টে (এমএসপিএ) সই করা প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে কোটেশন সংগ্রহ করে কার্গো এলএনজি আমদানি করা হবে।

তিনি জানান, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে সিঙ্গাপুরের প্রতিষ্ঠান ‘এমএস গুলবার সিঙ্গাপুর প্রাইভেট লিমিটেড’ থেকে এক কার্গো এলএনজি আমদানির প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এতে ব্যয় হবে ৪২৫ কোটি ৮১ লাখ ৫৭ হাজার ৯৪০ টাকা। প্রতি এমএমবিটিইউ এর মূল্য পড়বে ৯ দশমিক ৮৪৭০ মার্কিন ডলার।

পাশাপাশি জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে সিঙ্গাপুরের প্রতিষ্ঠান ‘এমএস ভিটল এশিয়া প্রাইভেট লিমিটেড’ থেকে এক কার্গো এলএনজি আমদানির প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এতে ব্যয় হবে ৪২২ কোটি ৪৮ লাখ ৬০ হাজার ৬৪০ টাকা। প্রতি এমএমবিটিইউ এর মূল্য পড়বে ৯ দশমিক ৭৭০ মার্কিন ডলার।

এর আগে, গত ৩১ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সভায় জ্বালানি ও খনিজসম্পদ বিভাগের প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে সিঙ্গাপুরের প্রতিষ্ঠান ‘মেসার্স ভিটল এশিয়া পিটিই লিমিটেড’ থেকে এক কার্গো এলএনজি ৪২৯ কোটি ৪০ লাখ ৫০ হাজার টাকায় আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়।


আরও খবর



হাসপাতাল পরিদর্শনে এসে রোগীর পাশে বসে কাদলেন এম পি

প্রকাশিত:শনিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | ১৯৪জন দেখেছেন

Image

মোঃ আব্দুল হান্নান,নাসিরনগর,ব্রাহ্মণবাড়িয়াঃ-

জেলার,নাসিরনগর উপজেলার ৫০ শয্যা বিশিষ্ট স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ব্যবস্থাপনা কমিটির এক সভা ১৩ মার্চ ২০২৪ রোজ শনিবার হাসপাতাল অডিটরিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়।উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ অভিজিৎ রায়ের সভাপতিত্বে অনুষ্টিত আলোচনা সভায় প্রধান অথিতি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ সংসদীয় ২৪৩ নাসিরনগর আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য, খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সরকারি হিসাব সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য,এস এ কে একরামুজ্জামান।


এ সময় অন্যান্যদের মাঝে উপস্থিত বক্তব্য রাখেন স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা কমিটির সম্মানিত সদস্য, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান রাফি উদ্দিন আহম্মদ, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ ইমরানুল হক ভূইয়া, অফিসার ইনচার্জ মোঃ সোহাগ রানা, ভাইস চেয়ারম্যান সৈয়দ ফজলে ইয়াজ আল হোসাইন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রুবিনা আক্তার, উপজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ নূরে আলম।


মেজর (অবঃ) মোঃ ইউসুফ হোসেন, পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ মোঃ রায়হানুল ইসলাম, মেডিকেল অফিসার ডাঃ মোঃ শাকিল আহামেদ, গোকর্ণ ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান সৈয়দ শাহীন আহমেদ প্রমুখ। পূর্বভাগ ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মোঃ হোসেন হাজারী।এছাড়াও উক্ত সভায় উপস্থিত ছিলেন, হাসপাতাল ব্যবস্থাপনা কমিটির সম্মানিত সদস্যগণ। সভার শেষে সভাপতি মহোদয় হাসপাতাল কমপ্লেক্স পরিদর্শন করে এবং হাসপাতালে অবস্থানরত  বৃদ্ধ এক রোগীদের কে দেখে, কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



নাসিরনগরে জমিতে সেচের পানি দেয়া নিয়ে সংঘর্ষে, আহত ১৫

প্রকাশিত:রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | ২৬৪জন দেখেছেন

Image

আব্দুল হান্নান,নাসিরনগর,ব্রাহ্মণবাড়িয়াঃব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর জমিতে সেচের পানি দেওয়াকে কেন্দ্র করে সাবেক ও বর্তমান দুই মেম্বারের সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে ১৫ জন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।১৩ এপ্রিল ২০২৪ রোজ শনিবার দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত কয়েক ঘণ্টাব্যাপী চলে এ সংঘর্ষ।নাসিরনগর উপজেলার চাতলপাড় ইউনিয়নের ঘুজিয়াখাইল গ্রামে হওয়া এ সংঘর্ষের ঘটনায় চারজনকে আটক করেছে পুলিশ।পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য খায়রুল পাঠানের বংশের মাসুদ পাঠান কৃষি জমিতে সেচের পানি পাম্প পরিচালনার ব্যবসা করেন।

জমিতে পানি দেওয়ার বিনিময়ে কৃষকদের কাছ থেকে টাকা উত্তোলন করেন তিনি। কিন্তু সম্প্রতি সাবেক ইউপি সদস্য মারফত আলীর বংশের এক ব্যক্তির জমিতে পানি দেওয়ার পরও সে মাসুদকে টাকা পরিশোধ করেনি। এ নিয়ে শনিবার দুপক্ষের বাকবিতণ্ডা হলে তারা দেশীয় অস্ত্রসস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। পরে সেখানে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।সংঘর্ষে অন্তত ১৫ জন আহত হয়েছে।এরমধ্যে সাত জনকে নাসিরনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। বাকিরা জেলা সদর হাসপাতাল ও স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা নিয়েছে।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



খেটে খাওয়া মানুষের জীবনমান উন্নয়ন করাই আওয়ামী লীগের লক্ষ্য: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | ৬৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:আওয়ামী লীগ যতবার ক্ষমতায় এসেছে, ততোবার শ্রমিকদের মজুরি বাড়িয়েছে,বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আওয়ামী লীগ খেটে খাওয়া মানুষের দল। খেটে খাওয়া মানুষের জীবনমান উন্নয়ন করাই আওয়ামী লীগের লক্ষ্য।

বুধবার (১ মে) মহান মে দিবস উপলক্ষে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন তিনি।

শেখ হাসিনা বলেন, কেউ শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত করলে, তিনি যদি আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন হন, তাহলেও তাকে আমরা ছাড়ি না, ছাড়বও না। সরকার চায়, দক্ষ জনশক্তি গড়ে উঠুক। তাই আওয়ামী লীগ যতবার ক্ষমতায় এসেছে, ততোবার শ্রমিকদের মজুরি বাড়িয়েছে। কারখানা বা প্রতিষ্ঠান মালিকদের বিলাসিতা কমিয়ে শ্রমিকদের স্বার্থ দেখারও আহ্বান জানান।

আমি এক প্রতিষ্ঠানের মালিককে জিজ্ঞাস করলাম, ‘৮০০’ টাকা বেতনে একজন শ্রমিক চলে কীভাবে- এমন প্রশ্ন রেখে প্রধানমন্ত্রী, আবারও মালিকদের বিলাসিতা কমিয়ে শ্রমিকদের স্বার্থ দেখার কথা বলেন। মালিকদের মুনাফা বাড়াতে হলে, অবশ্যই শ্রমিকদের দিকে তাকাতে হবে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, মুদ্রাস্ফীতি বাড়ায় আমাদের শ্রমজীবী মানুষের মজুরি বাড়ানোর ব্যবস্থা নিয়েছি। বিলাসিতা একটু কমিয়ে মালিকরা শ্রমিকদের দিকে একটু নজর দেবেন সেটাই আমরা চাই। কিছু ভাড়াটে লোক কথায় কথায় শ্রমিকদের রাস্তায় নামায় আন্দোলন করানোর জন্য। কারখানা ভাঙচুর করায়। কারখানায় আগুন দিলে শ্রমিকদের নিজেদেরই ক্ষতি হচ্ছে, পরিবারের ক্ষতি হচ্ছে, দেশের মালিকদের ক্ষতি হচ্ছে। কোনো অসুবিধা হলে আলোচনা করে সমাধান করার জন্য আমার দুয়ার খোলা। আপনারা যোগাযোগ করবেন। কারও প্ররোচণা বা উসকানিতে নিজের রুটি-রুজি যেখান থেকে আসে, সেখানকার ক্ষতি করবেন না।

তিনি বলেন, বৈশ্বিক মূল্যস্ফীতি বিবেচনা করে আন্তর্জাতিক ক্রেতারা পণ্যের ক্রয় মূল্য বাড়ালে আমিও মালিকদের বলতে পারি, তারা যেন শ্রমিকদের সুবিধা বাড়ান। এ সময় বিএনপির সমালোচনা করে শেখ হাসিনা বলেন, আন্দোলনের নামে বাসে ট্রাকে-আগুন দিয়ে শ্রমিকসহ সাধারণ মানুষ হত্যা করেছে তারা। প্রতিটি ক্ষতিগ্রস্ত শ্রমিক-মালিককে আমরা সহায়তা দিয়েছি। শ্রমিকদের কল্যাণ দেখা আওয়ামী লীগের দায়িত্ব বলে মনে করি। মানুষের কল্যাণ করাই আমাদের প্রচেষ্টা। শ্রমিকদের সব ধরনের সুযোগ সুবিধার জন্য ব্যাপক কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। আওয়ামী লীগ খেটে খাওয়া মানুষের দল। আমরা যতটা আইএলও কনভেশন বা প্রটোকল সই করেছি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রও ততটা করেনি। আমি যদি এখন জিজ্ঞাস করি, তারা কতটা সই করেছে? তারা জবাব দিতে পারবে না। খুব বেশি হলে দুটা করেছে। আর সেখানে কেউ আন্দোলন করলে, সাথে সাথে চাকরি চলে যায়। আর আমাদের এখানে কেউ আন্দোলন করলে আমরা তার সাথে কথা বলি, আলোচনা করি, সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করি। অথচ আমাদের ওপর খবরদারি করা হয়।

তিনি আরও বলেন, সবাই এক হয়ে কাজ করতে হবে। কোনো সমস্যা হলে যা করণীয়, আমরা করব। সে জন্য কারও দুয়ারে গিয়ে ধরনা দিতে হবে না। দেশ আমাদের। আমরা চাই, শ্রমিকরা নিরাপদে কাজ করবেন। সব ধরনের সুবিধা পাবেন। এখানে কোনো বৈষম্য থাকবে না। বৈষম্যহীন সমাজ গড়ে তুলব। আর গরমে সাবধানে থাকবেন, নিজেদের স্বাস্থ্যের দিকে নজর রাখবেন।


আরও খবর



গাংনীতে অফিসে না গিয়েও হাজিরা খাতায় শতভাগ উপস্থিত স্বাস্থ্যকর্মী

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | হালনাগাদ:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | ৫১জন দেখেছেন

Image

মেহেরপুর প্রতিনিধি:মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার সাহারবাটি ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রের ইনচার্জ আমির হামজা অফিস করছেন স্বেচ্ছাচারিতার ভিত্তিতে। দুয়েক দিন অফিসে আসলেও হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর করে অফিস ত্যাগ করেন। তবে রোগী পেলে বিভিন্ন পরীনিরীক্ষার জন্য লিখে দিয়ে চলে যান। এতে এলাকার মানুষ স্বাস্থ্যসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।

সরজমিনে সোমবার দুপুরে তার অফিসে গিয়ে দেখা মেলেনি। অফিসে কর্মরত এক নারী কর্মচারীর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, বাড়ির কাজে তিনি ব্যস্ত আছেন। ছাদ ঢালাইয়ের কাজ করছেন। রোববার তিনি অফিসে আসেননি। তবে কিছুক্ষণ পরেই ওই কর্মচারী কথা ঘুরিয়ে নেন। তিনি এবার দাবি করেন, তিনি (আমির হামজা) আজ অফিসে এসেছিলেন। তবে এর পরে তিনি কোথায় গেছেন তা আমি জানি না।

জানা গেছে, আকস্মিক কেউ অফিসে গেলে কর্মচারীরা তার উপস্থিতি এবং অনুপস্থিতির বিষয়ে এভাবেই তথ্য দিয়ে থাকেন। মিথ্যা ঢাকার জন্য নানা অপকৌশলের মধ্যেই কেটে যাচ্ছে দিনের পর দিন। ছুটি গ্রহণ বাদে হাজিরা খাতায় তার সাক্ষর শতভাগ। তাই দাপ্তরিকভাবে উপস্থিতি ঠিক রাখা হলেও বাস্তবতার সাথে মেলেনা।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, আমির হামজা অফিস করেন ইচ্ছেমাফিক। সপ্তাহের প্রায় দিনই তিনি অফিসে থাকেন না। দুয়েকদিন সকালে অফিসে আসলেও তার কাছ থেকে প্রয়োজনীয় সেবা পাননা এলাকার মানুষ। অফিসে কিছুক্ষণ অবস্থান করার পরে বের হয়ে যান। তবে তিনি কোথায় যান সে বিষয়ে মুখ খুলতে চাননি অফিসে কর্মরতরা।

জানা গেছে, গেল জুন মাস থেকে আমির হামজা অন্য জেলা থেকে বদলি হয়ে গাংনীতে আসেন। সাহারবাটি ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রে উপ সহকারি কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার (সেকমো) হিসেবে যোগদান করেন।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে গাংনী উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ আব্দুল্লাহ আল আরাফাত (অতিরিক্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত) বলেন, হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর আছে, তবে বিষয়টি তদন্ত করা হবে। তদন্তে তার অনুপস্থিতির বিষয়টি যদি প্রমান পাওয়া যায় তাহলে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।


আরও খবর



নেত্রকোনায় ফসল কর্তন ও মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | ৩৪জন দেখেছেন

Image

নেত্রকোনা প্রতিনিধিঃনেত্রকোনার আটপাড়ায় রবি মৌসুমে প্রনোদনা কর্মসূচির আওতায় সমলয় চাষাবাদে কম্বাইন হারভেস্টার দিয়ে ফসল কর্তন ও মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত হয়েছে।

আজ দুপুরে উপজেলার স্বরমুশিয়া ইউনিয়নের হোসেনপুর গ্রামে উপজেলা কৃষি অফিসের আয়োজনে এই কর্মসূচি পালিত হয়।

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো: নুরুজ্জামানের সভাপতিত্বে এতে প্রধান অতিথি ছিলেন, কৃষি মন্ত্রণালয়ের সার ব্যবস্থাপনা ও উপকরনের অতিরিক্ত সচিব ড. শাহ মো: হেলাল উদ্দীন।

এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান হাজী মো: খায়রুল ইসলাম, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ফয়জুন্নাহার নিপাসহ আরো অনেকে। এতে স্থানীয় কৃষকগণ উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর