Logo
আজঃ বুধবার ০১ মে ২০২৪
শিরোনাম

শপথ নিলেন ময়মনসিংহ ও কুমিল্লা সিটির মেয়র

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | ২৮৫জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:শপথ নিয়েছেন ময়মনসিংহ ও কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের নবনির্বাচিত মেয়ররা। এই দুই সিটিতে নির্বাচিত মেয়র ইকরামুল হক টিটু ও ডা. তাহসীন বাহার সূচনাকে শপথ বাক্য পাঠ করান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের শাপলা হলে শপথ গ্রহণ করেন তারা।

একই সঙ্গে ময়মনসিংহ সিটির নবনির্বাচিত কাউন্সিলরদের শপথ পড়ান স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম। এ ছাড়াও কুড়িগ্রাম, ঠাকুরগাঁও, সিরাজগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও হবিগঞ্জ জেলা পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যানদের শপথ পড়ানো হয়।

গত ৯ মার্চ ময়মনসিংহ এবং কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের উপনির্বাচনে মেয়র পদে ভোটগ্রহণ করা হয়। একই দিন উপরোক্ত জেলা পরিষদে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এতে ময়মনসিংহ সিটিতে দ্বিতীয়বারের মতো মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি ইকরামুল হক টিটু। কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের মেয়র পদে উপনির্বাচনে জয়লাভ করেছেন ডা. তাহসিন বাহার সূচনা।


আরও খবর



ফুলবাড়ীর আঁখিরা বধ্যভূমির স্মৃতিস্তম্ভে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৩জন দেখেছেন

Image

ফুলবাড়ী, দিনাজপুর প্রতিনিধি:দিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলার আঁখিরা গণহত্যার বধ্যভূমির স্মৃতিস্তম্ভে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ। বুধবার (১৭ এপ্রিল) সকাল ১০টায় উপজেলার ভারপ্রাপ্ত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার মোহাম্মাদ জাফর আরিফ চৌধুরীর নেতৃত্বে বীর মুক্তিযোদ্ধসহ সুধিজন আলাদীপুর ইউপির আঁখিরা বধ্যভূমির স্মৃতিস্তম্ভে আনুষ্ঠানিকভাবে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করেন।

পরে বধ্যভূমির স্মৃতিস্তম্ভ চত্বরে উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক ডেপুটি কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. এছার উদ্দিনের সভাপতিত্বে আয়োজিত স্মরণ সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ভারপ্রাপ্ত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোহাম্মাদ জাফর আরিফ চৌধুরী। এছাড়াও বক্তব্য রাখেন বীর মুক্তিযোদ্ধা অম্বরিশ রায় চৌধুরী, বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আবুল কাশেম আকন্দ, বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. মোজাম্মের হক, বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. তোজাম্মেল হোসেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. শচিন্দ্র নাথ দাস, আলাদিপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. শাকির বাবলু, ইউপি সদস্য মো. আব্দুর রাজ্জাক, ইউপি সদস্য মো.ইদ্রিস আলী, ইউপি সদস্য অর্পণ রায়, ফুলবাড়ী প্রেসক্লাবের সভাপতি সহকারী অধ্যাপক অমর চাঁদ গুপ্ত অপু, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. আনোয়ার সাদাত মন্ডল,সাংগঠনিক সম্পাদক প্লাবন শুভ প্রমুখ। এসময় অন্যন্যা মুক্তিযোদ্ধাসহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।শেষে বীর শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনায় দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।


আরও খবর



তিতাস গ্যাসের সিবিএ সভাপতি কাজিম উদ্দিন প্রধানের মৃত্যুতে শোক

প্রকাশিত:রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | ২০৩জন দেখেছেন

Image

 নাজমুল হাসানঃ 

শ্রমিক লীগের কেন্দ্রীয় আইন ও দরকষাকষি বিষয়ক সম্পাদক, বন্দর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক,তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন এন্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের কর্মচারী ইউনিয়ন সিবিএ সভাপতি কাজিম উদ্দিন প্রধানের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) হারুনুর রশিদ মোল্লাহ।রবিবার (১৪ এপ্রিল) শোক বার্তায় কাজিম উদ্দিন প্রধানের আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং তার শোক-সন্তপ্ত পরিবার পরিজনের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন এন্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হারুনুর রশিদ মোল্লাহ। তিনি বলেন,কাজিম উদ্দিন প্রধান আজীবন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ অনুসরণ করেছেন। বাংলাদেশের শ্রমিকদের অধিকার আদায়ের সংগ্রামে তার ভূমিকা অনস্বীকার্য।


রবিবার ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লির এপোলো হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আগামীকাল সোমবার সকাল নয়টার ফ্লাইটে তার মরদেহ দেশে আসবে বলে জানিয়েছে তিতাসের একটি ঘনিষ্ঠ সূত্র।

এছাড়াও সিবিএ সভাপতি কাজিম উদ্দিন প্রধানের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন এন্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড কর্মচারী ইউনিয়ন (সিবিএ) সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আয়েজ উদ্দিন। এছাড়াও বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, পেশাজীবী সংগঠনের নেতারা শোক প্রকাশ করেছেন।


তিতাস গ্যাস কর্মচারী ইউনিয়ন (সিবিএ) জাতীয় শ্রমিক লীগের অন্তর্ভুক্ত। যার সরকারি নিবন্ধন নম্বর বি-১১৯৩। জনপ্রিয় এই নেতা টানা চারবার তিতাস গ্যাসের সিবিএ সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।








আরও খবর



মাগুরায ৩৯ হাজার ৩৫ হেক্টর জমিতে বোরো চাষ উৎপাদন লক্ষমাত্রা ১ লাখ ৭৪ হাজার ৮৭৭ মেট্রিক টন

প্রকাশিত:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | ৯৮জন দেখেছেন

Image
সাইদুর রহমান, মাগুরা থেকে:চলতি বোরো মৌসুমে মাগুরা জেলায় মোট ৩৯ হাজার ৩৫   হেক্টর জমি বোরা চাষের আওতায় আনা হয়েছে।

চলতি মৌসুমে জেলায় আবাদকৃত ৩৯ হাজার ৩৫ হেক্টর জমি থেকে ধান উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৭৪ হাজার ৮৭৭ মেট্রিক টন। 

জেলায় বোরো ধানের উৎপাদন ও চাষ বাড়াতে কৃষি প্রণোদনা পুনর্বাসন কর্মসূচির আওতায় ২৪ হাজার কৃষককে বিনামূল্যে বোরো বীজ ও সার দেওয়া হয়েছে। জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অফিস এ তথ্য জানায়। অফিস আরো জানায়, গত বছর ও ৩৯ হাজার ৩৫ হেক্টর জমিতে বোরো ধান চাষ হয়েছিল। দেখা যায়  কৃষি প্রনোদনা কর্মসুচির মাধ্যমে কৃষকদের বোরো ধানের আবাদ বৃদ্ধির লক্ষে  প্রনোদনা দেয়া হলেও বোরো ধানের আবাদ বৃদ্ধি পায়নি।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মোহাম্মদ ইয়াছিন আলী জানান, মাগুরা জেলায় আবাদকৃত ৩৯ হাজার ৩৫  হেক্টর জমির মধ্যে মাগুরা সদর উপজেলায়  ২৬ হাজার ৮৫০ হেক্টর,  শ্রীপুর উপজেলায় ১ হাজার ৬০৫ হেক্টর, শালিখা উপজেলায় ১৩ হাজার৫৭০ হেক্টর, মোহাম্মদপুর উপজেলায় ৭ হাজার২০ হেক্টর জমি বোরো চাষের আওতায় আনা হয়েছে।  জেলা কৃষি বিভাগ থেকে  জেলার কৃষকদের বোরো ধান চাষে উৎসাহিত করার জন্য প্রয়োজনীয় সব ধরনের সহযোগিতা করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।

আরও খবর



আমরা আইন শৃঙ্খলা মেনে শান্তিপূর্ণভাবে সহাবস্থানে বসবাস করতে চাই-পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | ৪৭জন দেখেছেন

Image
জসীম উদ্দিন জয়নাল,পার্বত্যাঞ্চল প্রতিনিধি:পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি বলেছেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম সরকারের আইন-শৃঙ্খলা অনুসরণ করেই পরিচালিত হয়ে আসছে। তিনি বলেন, ব্রিটিশ আমল থেকেই পার্বত্য অঞ্চল বিশেষ অঞ্চল হিসেবে পরিচিত। তিনি বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামে শান্তি চুক্তির ফলস্বরূপ পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠিত হয়েছে। এ অঞ্চলের সকল সংস্থাগুলো আইন শৃঙ্খলার মাধ্যমেই পরিচালিত হয়। তিনি জোর দিয়ে বলেন, আইন-শৃঙ্খলার ব্যত্যয় হলে সরকারের উন্নয়ন কাজেরও ব্যত্যয় ঘটবে। আমরা আইন শৃঙ্খলা মেনে শান্তিপূর্ণভাবে সহাবস্থানে বসবাস করতে পারলেই আমাদের স্বার্থকতা বাস্তবায়ন হবে। 

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ সম্মেলন কক্ষ এনেক্স ভবনে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রনালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির ২য় সভায় পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি এসব কথা বলেন।

বৈঠক শেষে পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, পার্বত্য অঞ্চলের অদৃশ্য শক্তি বলে কোন কথা নেই কাপ্তাই হ্রদের ড্রেজিংএর বিষয়টি একনেক সভায় উপস্থাপন করা আছে, পাশ হলেই আগামী অর্থ বছরে কাজ শুরু হবে। পার্বত্য অঞ্চলের শান্তি শৃঙ্খলা ও আইন শৃঙ্খলা রক্ষায় সরকারের আইন শৃঙ্খলা বাহিনী কাজ করছে। পার্বত্য অঞ্চলে শান্তি শৃঙ্খলা রক্ষা কারো একার পক্ষে সম্ভব নয়। সম্মিলিতভাবে সকলেরই এতে অংশগ্রহণ থাকতে হয়। তিনি বলেন, আইন শৃঙ্খলা রক্ষায় সকল জনগণ ও জনপ্রতিনিধিদেরকেও এগিয়ে আসতে হবে।

পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি আরও বলেন, পার্বত্য অঞ্চলের সকল সম্প্রদায়, সকল গোষ্ঠী সহাবস্থানের মধ্যে দিয়ে বাংলাদেশের মুল স্রোতধারার সাথে আমাদের এক হয়ে এগুতে হবে। তিনি বলেন, পার্বত্য অঞ্চল শুধু নয়, পুরো বাংলাদেশকে একটি ধর্ম নিরপেক্ষ রাষ্ট্র হিসাবে গড়ে তুলতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। এখানে জাতি গোষ্ঠী সম্প্রদায় আলাদা কিছুই থাকবে না। বাংলাদেশের উন্নয়নে সকল সম্প্রদায়কে একসাথে কাজ করতে হবে। 

পার্বত্য অঞ্চলে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার অভিযান চলমান রয়েছে উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি বলেন, আগামী দিনগুলোতে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার আরো বেশী তরান্বিত করা হবে। 

সাংবাদিকদের অন্য এক প্রশ্নের জবাবে কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি বলেন, দীর্ঘ বছর পর সাজেকের রাস্তাঘাট হচ্ছে। এটা সম্পূর্ণই বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার অবদান। বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা না থাকলে দুর্গম অঞ্চল সাজেকের মতো জায়গায় এতো তরিৎ গতিতে রাস্তাঘাট নির্মাণ করা ও বিদ্যুৎ পৌঁছে দেয়া এবং সীমান্ত বর্ডার রোড তৈরী করা চারর্টিখানি কথা না। বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা থাকলে এই রাস্তা আরো দ্রুতগতিতে সম্পন্ন হবে।

বৈঠক শেষে পার্বত্য রাঙ্গামাটি জেলার চলমান বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প সরেজমিনের পরিদর্শন করেন সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্যরা।

পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি ও সাবেক পার্বত্য মন্ত্রী  বীর_বাহাদুর_উশৈসিং_এমপি’র সভাপতিত্বে  পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী  কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি, বন ও পরিবেশ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি  দীপংকর তালুকদার এমপি, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনের এমপি  মোঃ মঈন উদ্দিন, যশোর-১ আসনের এমপি  শেখ আফিল উদ্দিন,  সংরক্ষিত মহিলা আসন-৪৮ এমপি  জ্বরতী তঞ্চঙ্গ্যাঁ, উপজাতীয় শরণার্থী ও অভ্যন্তরীণ উদ্বাস্তু বিষয়ক টাস্কফোর্সের চেয়ারম্যান  সুদত্ত চাকমা (সিনিয়র সচিব), পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. আমিনুল ইসলাম, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অংসুই প্রু চৌধুরী, বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ক্য শৈ হ্লা, খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মংসুইপ্রু চৌধুরী অপু, প্রাথমিক ও গণশিক্ষার মহাপরিচালক  শাহ রেজওয়ান হায়াত (অতিরিক্ত সচিব), পার্বত্য মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব  আমিনুল ইসলাম (অতিরিক্ত সচিব), পার্বত্য মন্ত্রণালয় স্থায়ী কমিটির সচিব  অমলেন্দু সিংহ (যুগ্ন সচিব), পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যান  হারুন-অর_রশিদ (যুগ্ন সচিব), তিন পার্বত্য জেলা পরিষদের সিইও বৃন্দ, আঞ্চলিক পরিষেদের প্রতিনিধি সহ বিভিন্ন দপ্তরে দায়িত্বরত উপসচিব এবং বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের কর্মকর্তাবৃন্দ।
উপস্থিত ছিলেন।

আরও খবর



মিয়ানমার সেনাসহ ২৮৮ জনকে ফেরত পাঠাল বিজিবি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | ৭১জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) ভোর সাড়ে ৫টায় কক্সবাজার বিআইডাব্লিউটিএ জেটি ঘাঁটে মিয়ানমারের প্রতিনিধি দলের কাছে,বিদ্রোহী গোষ্ঠির হামলায় প্রাণ ভয়ে বাংলাদেশে পালিয়ে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমারের সেনা ও সীমান্তরক্ষী বাহিনীর ২৮৮ সদস্যকে হস্তান্তর করেছে বাংলাদেশ।

হস্তান্তরের সময় মিয়ানমার থেকে বুধবার আসা প্রতিনিধিরা ছাড়াও ঢাকাস্থ মিয়ানমার দূতাবাসের ৪ কর্মকর্তাসহ ৯ সদস্যের প্রতিনিধি দল উপস্থিত ছিলেন। এসময় বাংলাদেশের পক্ষে জেলা প্রশাসন, বিজিবি, পুলিশ, কোস্ট গার্ড এবং পররাষ্ট্র ও স্বরাষ্ট মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

তবে এবারে হস্তান্তর কার্যক্রম স্থলে সাংবাদিকদের প্রবেশ ছিল সংরক্ষিত। এমনকি গণমাধ্যমের সাথে কথাও বলেননি কোনো কর্মকর্তা।

ভোর সাড়ে ৪টায় নাইক্ষ্যংছড়ির বিজিবি স্কুল থেকে ১০টি বাসে করে ২৮৮ জন মিয়ানমারের নাগরিককে আনা হয়। যেখানে আছে সীমান্তরক্ষী বাহিনীর ২৬১ সদস্য, মিয়ানমার সেনাবাহিনীর ২৩ সদস্য এবং ইমেগ্রেশনের ৩ কর্মকর্তা। এছাড়াও গত ফেব্রুয়ারিতে আসা ৩ সদস্য আছেন, যারা অসুস্থতার কারণে গতবার ফিরতে পারেননি।

এরপর ভোর সাড়ে ৫টায় কক্সবাজার শহরের বিআইডাব্লিউটিএ ঘাঁটে আনার পর আনুষ্ঠানিকতা শেষে নৌবাহিনীর টাগ বোট কর্ণফুলী করে রওনা দেয় গভীর সমুদ্রে। সেখানে অপেক্ষামান মিয়ানমারের জাহাজ চীন ডুইন করে রওনা দেবে মিয়ানমারে সিতয়ে বন্দরের উদ্দেশে।

মূলত বুধবার (২৪ এপ্রিল) ১৭৩ বাংলাদেশি নাগরিক নিয়ে বাংলাদেশ-মিয়ানমারের জলসীমায় আসে মিয়ানমারের চিন ডুইন জাহাজ। চিন ডুইন জাহাজ থেকে বাংলাদেশি জাহাজ ‘কর্ণফুলী টাগ-১’ জাহাজে করে কক্সবাজারের বিআইডব্লিউটিএ ঘাটে নিয়ে আসা হয়েছিল তাদের। একই প্রক্রিয়ায় এসব জাহাজের স্থানান্তরের মাধ্যমে ফিরে যাবেন মিয়ানমারের এই ২৮৮ নাগরিক।

ফিরে যাওয়াদের মধ্যে গত ১১ মার্চ বিদ্রোহী গোষ্ঠির হামলা থেকে প্রাণে বাঁচতে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির জামছড়ি সীমান্ত দিয়ে প্রথমে অনুপ্রবেশ করে মিয়ামারের জান্তা ও সীমান্তরক্ষী বাহিনীর ১৭৭ সদস্য। পরে দফায় দফায় নাইক্ষংছড়ি ও টেকনাফ সীমান্ত দিয়ে আরও ১১১ জন অনুপ্রবেশ করেছিল। মোট ২৮৫ জনকে রাখা হয় নাইক্ষংছড়ির বিজিবি স্কুলে। গত ফেব্রুয়ারিতে পাঠানো হয়েছিল আরও ৩৩০ জনকে।


আরও খবর