Logo
আজঃ শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

সৌদি আরবে বাস দুর্ঘটনায় ২০ ওমরাহ যাত্রী নিহত

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৮ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | ২১৭জন দেখেছেন

Image

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: সৌদি আরবের মক্কায় যাওয়ার সময় ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনায় অন্তত ২০ জন ওমরাহযাত্রী নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ২৯ জন। গতকাল সোমবার দক্ষিণাঞ্চলীয় আসির প্রদেশে ওমরাহ যাত্রী বহনকারী বাস উল্টে আগুন ধরে গেলে হতাহতের এ ঘটনা ঘটে।

গালফ নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ব্রেক কাজ না করায় একটি সেতুর সঙ্গে সংঘর্ষে উল্টে গিয়ে বাসটিতে আগুন ধরে যায়। আসির প্রদেশের আকাবা শার এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। হতাহতরা ওমরাহ পালন করতে মক্কায় যাচ্ছিলেন।

সেতুর সঙ্গে সংঘর্ষে উল্টে গিয়ে বাসটিতে আগুন ধরে যায়।ছবি: সংগৃহীত 

খবর পেয়ে সৌদি আরবের সিভিল ডিফেন্স ও রেড ক্রিসেন্ট কর্তৃপক্ষ ঘটনাস্থলে ছুটে যায় এবং দুর্ঘটনাস্থলে সাধারণের প্রবেশ বন্ধ করে দেয়। হতাহতদের নিকটস্থ হাসপাতালগুলোতে পাঠানো হয়েছে।

তাৎক্ষণিকভাবে হতাহতদের পরিচয় জানা জায়নি। তবে সৌদি সম্প্রচারমাধ্যম আল-আখবারিয়া টিভি চ্যানেল জানিয়েছে, হতাহতদের মধ্যে বিভিন্ন দেশের নাগরিক রয়েছেন।

দুর্ঘটনার পর সিভিল ডিফেন্স ও রেড ক্রিসেন্ট কর্তৃপক্ষ ঘটনাস্থলে ছুটে যায়। ছবি: সংগৃহীত 

এর আগে, ২০১৯ সালের অক্টোবরে মদিনার কাছে এক সড়ক দুর্ঘটনায় ৩৫ জন নিহত ও চারজন আহত হয়েছিলেন।


আরও খবর

ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪




ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক ঈদযাত্রা স্বস্তির প্রস্তুতি ম্লানের আশঙ্কা মহাসড়কে হাটবাজার-ইটবালু ব্যবসা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০২ এপ্রিল 2০২4 | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | ১২৫জন দেখেছেন

Image

সাগর আহম্মেদ,কালিয়াকৈর(গাজীপুর) প্রতিনিধি:দেশের অত্যান্তু গুরুত্বপূর্ণ মহাসড়ক গুলোর মধ্যে একটি ঢাকা- টাঙ্গাইল মহাসড়ক। এবার ঈদযাত্রা স্বস্তির লক্ষ্যে বিভিন্ন মহাসড়কের ৭টি ফ্লাইওভার খুলে দেওয়াসহ ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছে সংশ্লিষ্টরা।কিন্তু মহাসড়কের ওপর অবাধে চলছে হাটবাজার, চোরাই ইটবালু ব্যবসা ও অবৈধ থ্রি-হুইলার। এসবের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা ও উচ্ছেদ করা না হলে ঈদযাত্রা স্বস্তির সকল প্রস্তুতি ম্লান হওয়ার আশঙ্কা করছেন পরিবহন শ্রমিক, যাত্রীসহ স্থানীয় লোকজন।

সরেজমিনে ঘুরে সড়ক সংশ্লিষ্ট ও পরিবহন শ্রমিক-যাত্রীসহ স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক গুরুত্বপূর্ণ অন্যতম একটি মহাসড়ক। এ মহাসড়ক দিয়ে উত্তরবঙ্গের ১২২টি সড়কের যানবাহন চলাচল করে। ফলে এ মহাসড়কের কালিয়াকৈর উপজেলার চন্দ্রা ত্রিমোড়কে উত্তরবঙ্গের প্রবেশদ্বারও বলা হয়। এক সময় নাকাল অবস্থায় চরম দুর্ভোগের শিকার হতেন উৎসবমুখর ঘরমুখো মানুষ। অনেকেই যানজটে আটকে ঈদের নামাজেও শরীক হতে পারতেন না। আবার এ মহাসড়ক দিয়ে যাতায়াতের মনে হলেও দীর্ঘশ্বাস ফেলতেন যাত্রীরা। চন্দ্রা-নবীনগর মহাসড়কের বিভিন্ন স্থানে ছিল একই অবস্থা। সরকারের উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় এখন অনেকটা স্বস্তির মহাসড়ক দুটি। কিন্তু বছরে দুটি ঈদ, দূর্গাপূজাসহ বড় ছুটির সময়ে যানবাহনের চাপ বৃদ্ধি পেয়ে এখনো মহাসড়কের বিভিন্ন স্থানে যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে।

শিল্পকারখানা একত্রে ছুটি হলে মহাসড়কে চাপ বৃদ্ধি পেয়ে যানজট আরো দৃঢ় হয়। এবার ঈদযাত্রা স্বস্তির লক্ষ্যে গত ২৪ মার্চ বিভিন্ন মহাসড়কের ৭টি ফ্লাইওভার উদ্বোধন করেছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। এগুলোর মধ্যে রয়েছে এয়ারপোর্ট, জসীমউদ্দিন, ইউটার্ন-১ গাজীপুরা, ইউটার্ন-২ উন্মুক্ত

বিশ্ববিদ্যালয়, ভোগড়া, চৌরাস্তা ফ্লাইওভার। এসব ফ্লাইওভার দিয়ে যান চলাচল করছে। এছাড়াও প্রতিবছরের ন্যায় এবার ঈদযাত্রা স্বস্তির লক্ষ্যে ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছে সংশ্লিষ্ট সড়ক বিভাগ, হাইওয়ে,জেলা ও থানা পুলিশসহ অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। কিন্তু হাইওয়ে পুলিশ নাম মাত্র উচ্ছেদ অভিযান করলেও মৌচাক, সফিপুর, পল্লীবিদ্যুৎ, চন্দ্রা ত্রিমোড়, বোডঘরসহ বিভিন্ন স্থানে ফ্লাইওভারের নিচে এবং ফুটপাতসহ মহাসড়ক দখল করে নিয়মিত চাঁদা দিয়ে বসছে ভ্রাম্যমাণ দোকানপাট ও হাটবাজার। এছাড়াও খাড়াজোড়া, কালিয়াকৈর বাইপাস, শ্রীফলতলী, হিজলতলী, সূত্রাপুর, বোডঘরসহ বিভিন্ন এলাকায় মহাসড়কের ওপর প্রায় অর্ধশত চোরাই ইটবালু স্পট রয়েছে। ওই সিন্ডিকেট চক্ররা প্রশাসনকে মাসোয়ারা দিয়ে মহাসড়কের ওপর এ ব্যবসা পরিচালনা করছেন। অপর দিকে মাসোয়ারা দিয়ে মহাসড়কে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে অটোরিকশা, সিএনজি, মাহিন্দ্রসহ বিভিন্ন অবৈধ যানবাহন। এসব যানবাহনের ইচ্ছা মতো মহাসড়কের ওপরেই রয়েছে তাদের অবৈধ ষ্টেশন। ফলে প্রায় প্রতিনিয়ত ঘটছে ছোট-বড় দুর্ঘটনাও।

দুর্ঘটনার কবলে পড়ে অনেকেই প্রাণ হারিয়েছেন, আবার অনেকেই হয়েছেন পঙ্গু। নিঃস্ব হয়েছেন তাদের অনেকের পরিবার। কিন্তু তারপরও ভ্রাম্যমান দোকাটপাট, হাটবাজার, চোরাই ইটবালু ও থ্রি-হুইলার সিন্ডিকেট চক্র প্রতিদিন সব মিলিয়ে হাতিয়ে নিচ্ছেন লাখ লাখ টাকা। অভিযোগ রয়েছে, ওই টাকা ভাগ যাচ্ছে কিছু অসাধু পুলিশ, সড়ক সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের পকেটেও। ফলে মহাসড়ক ঘিরে প্রকাশ্যে এভাবে অন্যায় অপরাধ সংঘঠিত হলেও সংশ্লিষ্টরা যেন নিবর দর্শক। এছাড়াও যেখানে সেখানে যত্রতত্র গাড়ি পাকিং, যাত্রী উঠানামা করানোসহ যানজটের সৃষ্টির অন্যতম কারণ। আর এসব কারণ এখনো চলমান থাকায় এবার ঈদযাত্রায় যানজটের আশঙ্কা করা হচ্ছে। এসব কারণ গুলো সমাধান করা না হলে সংশ্লিষ্টদের স্বস্তিতে ঈদযাত্রার সকল প্রচেষ্টা ও প্রস্তুতি ম্লান হবে বলেও মনে করছেন পরিবহন শ্রমিক, যাত্রী ও স্থানীয় লোকজন। পথচারী ও যাত্রী আয়েশা আক্তার, আলমগীর হোসেন, লাল মিয়া, সাদ্দামসহ অনেকেই বলেন, প্রশাসনের লোকজন যত যাই বলুক, যানজট লাগবেই। যানজট ছাড়া কোনো ঈদে আমরা বাড়ি যেতে পারি না। পিকআপ চালক নুর ইসলাম, পিপলু হোসেন, বাস চালক মোখলেজ মিয়া, তজু মিয়াসহ অনেকে বলেন, মহাসড়কের ওপর হাটবাজার, ইটবালু ব্যবসা করায় প্রশস্ততা কমে যাচ্ছে। এছাড়া আমাগো লগে পাল্লা দিয়ে আগে যাচ্ছে অটোরিকশা সিএনজি। ফলে দুর্ঘটনা ও যানজট লেগে যায়।

প্রতিবছরই মতো এবারও বিপুলসংখ্যক পুলিশ মোতায়েন থাকবে উল্লেখ করে নাওজোড় হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহাদাত হোসেন জানান, এ মহাসড়কের সাড়ে ৬ কিলোমিটার ঝুঁকিপূর্ণ যানজট এলাকায় ৩২টি সিসি ক্যামেরা লাগানো হচ্ছে। তবে ঈদকে ঘিরে ফুটপাত দখলমুক্ত, রং পাকিং গাড়ির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছি। এছাড়াও থ্রিহুইলার, ফিটনেসবিহীন গাড়ি, ইটবালু ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে অভিযান চলমান রয়েছে।

সম্প্রতি ওই মহাসড়ক পরিদর্শণ শেষে নির্বিঘ্নে ঈদযাত্রায় ব্যাপক প্রস্তুতির কথা জানান ঢাকা রেঞ্জের হাইওয়ে পুলিশের ডিআইজি মাহফুজুর রহমান। তিনি বলেন, গতবার ড্রোনের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করা হলেও এবার এবার আরো নতুন প্রযুক্তি ব্যবহার হচ্ছে। এবার টকিং ড্রোন ব্যবহারের পাশাপাশি নতুন সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা হচ্ছে। এর পাশাপাশি থাকছে বডি লাইভ ক্যামেরা যা সরাসরি হেড অফিসে চন্দ্রা কন্ট্রোল বক্সের মাধ্যমে মহাসড়ক নিয়ন্ত্রিত থাকবে।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাউছার আহম্মেদ জানান, ঈদকে ঘিরে মহাসড়কের যানজট নিরসনে ইতিমধ্যে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। যাতে যানজট না থাকে সে বিষয়ে পুলিশ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।


আরও খবর

ঢাকায় ভিসা কেন্দ্র খুলল চীন

শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪




জলদস্যুদের হাতে জিম্মি বাংলাদেশি ২৩ নাবিক মুক্ত

প্রকাশিত:রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | ৫৯জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:৩১ দিন পর মুক্তি পেলেন সোমালিয়ান জলদস্যুদের হাতে জিম্মি থাকা বাংলাদেশি জাহাজ ‘এমভি আবদুল্লাহ’ ও জাহাজটিতে থাকা ২৩ নাবিক।নাবিকরা সুস্থ আছেন।

শনিবার (১৩ এপ্রিল) দিনগত রাত ৩টা ৩০ মিনিটে কেএসআরএমের মিডিয়া উপদেষ্টা মিজানুল ইসলাম গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রোববার (১৪ এপ্রিল) সংবাদ সম্মেলন করে এ বিষয়ে বিস্তারিত জানানো হবে।

জানা গেছে, জলদস্যুদের দাবি অনুযায়ী মুক্তিপণ নিয়ে একটি বিমান বাংলাদেশ সময় শনিবার বিকেলে জিম্মি জাহাজের ওপর চক্কর দেয়। এসময় জাহাজের ওপরে ২৩ নাবিক অক্ষত থাকার বিষয়টি নিশ্চিত হয়। এরপর বিমান থেকে ডলারভর্তি তিনটি ব্যাগ সাগরে ফেলা হয়। স্পিডবোট দিয়ে এসব ব্যাগ জলদস্যুরা কুড়িয়ে নেয়। জাহাজে উঠে দাবি অনুয়ায়ী মুক্তিপণ গুনে নেয় জলদস্যুরা। তবে চুক্তি অনুযায়ী জাহাজটি যথাসময়ে ছেড়ে দেয়নি দস্যুরা। পরবর্তীতে আশপাশে কেউ আটক করছে কি না, সেটি নিশ্চিত হয়ে জাহাজ থেকে দস্যুরা নেমে যায়।

মুক্ত হয়ে বাংলাদেশ সময় শনিবার মধ্যরাতে ২৩ নাবিক নিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতের বন্দরের উদ্দেশ্যে রওনা দেয় এমভি আবদুল্লাহ। যদিও মুক্তিপণ কত এবং কীভাবে দেওয়া হয়েছে সেটি নিয়ে মন্তব্য করতে রাজি হননি জাহাজের মালিকপক্ষের কোনো কর্মকর্তা।

কেএসআরএম গ্রুপের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাহরিয়ার জাহান বলেন, সমঝোতার পর নাবিকসহ জাহাজটি ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। এটি সংযুক্ত আরব আমিরাতের উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছে। জাহাজের চারপাশে একাধিক আন্তর্জাতিক যুদ্ধজাহাজ রয়েছে।

এর আগে গত ১২ মার্চ দুপুরে কেএসআরএমের মালিকানাধীন এসআর শিপিংয়ের জাহাজটি জিম্মি করে সোমালিয়ান দস্যুরা। সেখানে থাকা ২৩ নাবিককে একটি কেবিনে আটকে রাখা হয়। আটকের পর জাহাজটিকে সোমালিয়ার উপকূলে নিয়ে যাওয়া হয়। ৫৮ হাজার মেট্রিক টন কয়লা নিয়ে গত ৪ মার্চ আফ্রিকার মোজাম্বিকের মাপুটো বন্দর থেকে যাত্রা শুরু করে এমভি আবদুল্লাহ। ১৯ মার্চ সেটি সংযুক্ত আরব আমিরাতের হামরিয়াহ বন্দরে পৌঁছানোর কথা ছিল।

কবির গ্রুপের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান এসআর শিপিংয়ের মালিকানাধীন ‘এমভি আবদুল্লাহ’ আগে ‘গোল্ডেন হক’ নামে পরিচিত ছিল। ২০১৬ সালে তৈরি বাল্ক কেরিয়ারটির দৈর্ঘ্য ১৮৯ দশমিক ৯৩ মিটার এবং প্রস্থ ৩২ দশমিক ২৬ মিটার। গত বছর জাহাজটি এসআর শিপিং কিনে নেয়। বিভিন্ন ধরনের পণ্য নিয়ে আন্তর্জাতিক রুটে চলাচলকারী এরকম মোট ২৩টি জাহাজ আছে কবির গ্রুপের বহরে।

২০১০ সালের ডিসেম্বরে আরব সাগরে সোমালি জলদস্যুদের কবলে পড়েছিল বাংলাদেশি জাহাজ জাহান মণি। ওই সময় জাহাজের ২৫ নাবিক এবং প্রধান প্রকৌশলীর স্ত্রীকে জিম্মি করা হয়। নানাভাবে চেষ্টার পর ১০০ দিনের চেষ্টায় জলদস্যুদের কবল থেকে মুক্তি পান তারা।


আরও খবর

ঢাকায় ভিসা কেন্দ্র খুলল চীন

শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪




কুষ্টিয়া দূর্বাচারা শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের কবরে শ্রদ্ধাঞ্জলি ও পুষ্পস্তবক অর্পণ

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | ১০০জন দেখেছেন

Image
কুষ্টিয়া জেলা প্রতিনিধি:আজ ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস। স্বাধীন বাংলাদেশ ৫৪ বছরে পা দিলো। ১৯৭১ সালের এই দিনে হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ সংগ্রামী বাঙালি জাতি পরাধীনতার শৃঙ্খল ভেঙে স্বাধীনতা অর্জন করে। সকাল ৯ঃ০০ ঘটিকার সময় কুষ্টিয়া দূর্বাচারা প্রাথমিক বিদ্যালয় সংলগ্নে শহীদ মুক্তি যোদ্ধাদের কবরে শ্রদ্ধাঞ্জলি জ্ঞাপন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কুষ্টিয়া সদর উপজেলার নির্বাহী অফিসার পার্থ প্রতিম শীল, বীর মুক্তিযোদ্ধাগন মোশাররফ হোসেন, শাসছদ্দিন, ইউসুফ, মোকাদ্দেস হোসেন, সাবেক চেয়ারম্যান হামিদুর রহমান,সাবেক চেয়ারম্যান সাবু বীন ইসলাম সাবু , মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও প্রজন্ম কুষ্টিয়া শাখার সভাপতি সিনিয়র সাংবাদিক মোঃ হাবিবুর রহমান ও সাধারন সম্পাদক শেখ সুভীন আক্তার। 
 আরও উপস্থিত ছিলেন ১০ নং উজানগ্রাম ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ছানোয়ার হোসেন মোল্লা, দূর্বাচারা বহুমুখী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বি়ল্লাল হোসেন ও ইবি থানার ভারপ্রাপ্ত ওসি মামুনূর রহমান।
 
এসময় জাতীয় সংগীতের সংগে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন কুষ্টিয়া সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার পার্থ প্রতিম শীল ,শিক্ষা অফিসার শামীম আহম্মেদ ও ছানোয়ার হোসেন মোল্লা। বীর মুক্তিযোদ্ধারা তাদের পতাকা উত্তোলন করেন ,উপস্হিত সকল  বীর মুক্তিযোদ্ধা ও পরে  পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান ও মহান আল্লাহ তায়ালা কাছে সকল শহীদ ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য দোয়া কামনা করে অনুষ্ঠান সমাপ্তি ঘোষণা করেন।

আরও খবর



ভূমিহীন হতদরিদ্র পরিবারের বাড়িঘর অধিগ্রহণ না করে পার্শ্ববর্তী নালজমি অধিগ্রহণ করার দাবিতে মানববন্ধন

প্রকাশিত:রবিবার ৩১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | ১০৫জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ পিরোজপুর জেলার নাজিরপুর উপজেলায় ছোট বুইছাকাঠি মৌজায় সাড়ে ৪২ শতাংশ ভূমি নাজিরপুর টেক্সটাইল ভোকেশনাল ইনস্টিটিউট স্থাপনের জন্য অধিক গ্রহণের আওতায় পড়ে। ওই জমিতে বসবাসকারী হতদরিদ্র পরিবারগুলো তাদের বাড়িঘর অধিগ্রহণ না করে পাশের নাল জমি অধিগ্রহণের দাবি জানিয়েছেন। এই দাবিতে বস্ত্র অধিদপ্তর বরাবর লিখিত আবেদনও করেছেন ভুক্তভোগী পরিবারগুলো। ভুক্তভোগী পরিবারগুলোর দাবি এসব জমি ছাড়া তাদের মাথা গোজার অন্য কোথাও কোন ঠাঁই নেই। এসব অসহায় খেটে খাওয়া মানুষগুলো দিশেহারা হয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, বস্ত্র অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, বাংলাদেশ সচিবালয়ে লিখিত আবেদনের পাশাপাশি হাইকোর্টেও আবেদন করেন। উচ্চ আদালত থেকে দুই মাসের মধ্যে এসব ভুক্তভোগীদের ঘরবাড়ি অধিগ্রহণ থেকে অব্যাহতি প্রদান করে পাশের নাল জমি অধিগ্রহণ করে আদালতকে অবহিত করার নির্দেশ প্রদান করে। কিন্তু স্থানীয় জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তারা আদালতের নির্দেশ আমলে না নিয়ে পূর্ব অবস্থা বজায় রেখেছেন। এই কারণে ভুক্তভোগী পরিবার গুলোর পক্ষে পরিচ্ছন্ন কর্মী মোসাম্মৎ বিউটি বেগম, একই এলাকার রফিক খান, আব্দুল জলিল, আলেয়া বেগম এই লিখিত আবেদন বস্ত্র অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বরাবর দাখিল করেন। ভুক্তভোগী পরিবার গুলোর দাবি এই জমি থেকে তাদেরকে অধিগ্রহণের মাধ্যমে উচ্ছেদ করা হলে তাদের মাথা বোঝার কোন থাই থাকবে না। তাই বিষয়টি মানবিক বিবেচনার অনুরোধ জানান ভুক্তভোগী পরিবারগুলো। স্থানীয় জেলা প্রশাসনের দ্বারে দ্বারে ঘুরে ঘুরে ও কুল কিনারা না হওয়ায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে এই বিষয়ে হস্তক্ষেপের আবেদন জানিয়েছেন ভুক্তভোগী পরিবারগুলো। জাতীয় প্রেসক্লাবে এই বিষয়ে একটি মানববন্ধনেরও আয়োজন করেন তারা।


আরও খবর



পোরশায় সর্বনিম্ন ফিতরা ৭০টাকা নির্ধারণ

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | ৯১জন দেখেছেন

Image

ডিএম রাশেদ পোরশা (নওগাঁ) প্রতিনিধি:নওগাঁর পোরশায় এ বছর সর্বনিম্ন ৭০টাকা ও সর্বোচ্চ ২হাজার ৯৫০টাকা ফিতরা নির্ধারণ করা হয়েছে। গত মঙ্গলবার বিকালে পোরশা আল-জামিয়া আল-আরাবিয়া দারুল হিদায়াহ (পোরশা বড় মাদ্রাসা) মাদ্রাসার মুফতী মাওলানা মো: মোস্তাফিজুর রহমান ও মুফতী মাওলানা মো: ফজলুল হক সাহেবের যৌথ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

ঐ বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়েছে, প্রতি কেজি ৪০টাকা দরে, ১কেজি ৬৩৫ গ্রাম গমের মূল্য ৬৫টাকা ৪০পয়সা হওয়ায়, আদায়-বিতরণের সুবিধার্থে জনপ্রতি সর্বনিম্ন ফিতরা ৭০টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। অপরদিকে, প্রতি কেজি ৯০০টাকা দরে, ৩কেজি ২৭০ গ্রাম পনির মূল্য ২হাজার ৯৪৩টাকা হওয়ায়, আদায়-বিতরণের সুবিধার্থে জনপ্রতি সর্বোচ্চ ফিতরা ২হাজার ৯৫০টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।


আরও খবর