Logo
আজঃ শনিবার ০৯ ডিসেম্বর ২০২৩
শিরোনাম

শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রশংসায় কানাডার সিনেটের

প্রকাশিত:শনিবার ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০৯ ডিসেম্বর ২০২৩ | ১৪৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের উন্নয়নের ভূয়সী প্রশংসা করেছেন কানাডার পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ সিনেটের মানবাধিকার কমিটির চেয়ার সালমা আতাউল্লাজান।

কানাডা সফররত তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ টরেন্টোর স্থানীয় সময় শুক্রবার (১৫ সেপ্টেম্বর) বিকেলে হোটেল হলিডে ইনে সিনেটর আতাউল্লাজানের সাথে বৈঠকে মিলিত হন।

এ সময় সিনেটর তার বাংলাদেশ সফরগুলোর কথা উল্লেখ করে বলেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশটি আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন, বিশেষ করে নারী ক্ষমতায়ন, জনসংখ্যাবৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণ, মৌলবাদ-জঙ্গিবাদ দমন ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি অর্জনে যে সাফল্য দেখিয়েছে তা অনন্য।

প্রায় ১৩ লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থীকে আশ্রয় দানের জন্যও তিনি শেখ হাসিনার প্রশংসা করেন। এছাড়া তিনি শরণার্থীদেরকে মিয়ানমারে প্রত্যাবাসনের মাধ্যমে এ সমস্যার স্থায়ী সমাধানের বিষয়ে ঐক্যমত পোষণ করেন।

তথ্যমন্ত্রী তার কাছে বাংলাদেশের এই উন্নয়ন-অগ্রগতির ধারা বজায় রাখতে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার গুরুত্ব তুলে ধরেন। সিনেটর আতাউল্লাজান মন্ত্রীকে জানান, আগামী বছরের প্রথমভাগেই তার আবার বাংলাদেশ সফরের পরিকল্পনা রয়েছে।

এর আগে কানাডা পার্লামেন্টের ইমিগ্রেশন এবং নাগরিকত্ব বিষয়ক স্থায়ী কমিটির চেয়ারপারসন সালমা জাহিদ এমপির সাথে বৈঠক করেন তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ।

টরেন্টোর স্কেয়ারবরো এলাকায় তার আবাসিক অফিসে এ বৈঠকে মন্ত্রী বাংলাদেশিদের জন্য কানাডার ভিসা অফিস ঢাকায় স্থানান্তর এবং বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের কানাডার স্টুডেন্ট ডিরেক্ট স্ট্রিমে (এসডিএস) অন্তর্ভুক্তি নিয়ে আলোচনা করেন।

এমপি সালমা জাহিদ এ বিষয়ে তার উদ্যোগের কথা জানিয়ে বলেন, তিনি ইতোমধ্যেই কানাডার ইমিগ্রেশন মন্ত্রী এবং বাংলাদেশ হাইকমিশনারের সাথে আলোচনা করেছেন এবং প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।

এ সময় দুই দেশের বাণিজ্য এ যাবতকালের শীর্ষে থাকার বিষয়ে সন্তোষ প্রকাশ ও পাশাপাশি বাংলাদেশে কানাডীয় বিনিয়োগ বৃদ্ধির জন্য ‌‘ফরেন ইনভেস্টমেন্ট প্রোটেকশন এগ্রিমেন্ট’ স্বাক্ষরের বিষয়টি এগিয়ে নেওয়ার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন তারা।

এমপি সালমা জাহিদ বৈঠকে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অর্থনৈতিক ও সামাজিক ক্ষেত্রে বাংলাদেশের উন্নয়ন-অগ্রগতির প্রশংসা করেন। এছাড়া তিনি রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার মাধ্যমে এ ধারা অব্যাহত থাকবে বলে আশাপ্রকাশ করেন।

বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন কানাডায় নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার খলিলুর রহমান।


আরও খবর



শীর্ষ ডেটা স্টোরেজ প্ল্যাটফর্মের স্বীকৃতি পেল হুয়াওয়ে ওশানস্টোর প্যাসিফিক

প্রকাশিত:বুধবার ২২ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩ | ১৪৫জন দেখেছেন

Image

খবর প্রতিদিন ২৪ডেস্ক :যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক প্রযুক্তি গবেষণা ও পরামর্শক সংস্থা গার্টনার সম্প্রতি হুয়াওয়ে ওশানস্টোর প্যাসিফিককে অন্যতম শীর্ষ ডেটা স্টোরেজ প্ল্যাটফর্ম হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। সম্প্রতি গার্টনার প্রকাশিত ‘২০২৩ ক্রিটিক্যাল ক্যাপাবিলিটিজ ফর ডিসট্রিবিউটেড ফাইল সিস্টেমস অ্যান্ড অবজেক্ট স্টোরেজ’ রিপোর্টের মাধ্যমে এ স্বীকৃতি দেয়া হয়। এটি হলো তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান হুয়াওয়ের উচ্চক্ষমতার ভারসাম্যপূর্ণ স্কেল-আউট স্টোরেজ সল্যুশন। গার্টনারের রিপোর্ট অনুযায়ী, ব্যবহারিক পর্যায়ের সাতটি ক্ষেত্রের মধ্যে পাঁচটিতেই শীর্ষস্থান অর্জন করেছে ওশানস্টোর প্যাসিফিক।


এ প্রতিবেদন তৈরির জন্য গার্টনার বিভিন্ন জটিল সক্ষমতা ও সাতটি ব্যবহারের ক্ষেত্রে প্রতিটি স্টোরেজ প্রোডাক্টের মূল্যায়ন করেছে। এবং তারপর একটি বিস্তৃত রিপোর্ট তৈরি করেছে প্রতিষ্ঠানটি। রিপোর্টে বিভিন্ন স্টোরেজ প্রোডাক্টের সক্ষমতা সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা দেওয়া হয়েছে। ফলে গ্রাহকদের জন্য এটি একটি অপরিহার্য রেফারেন্স গাইড হয়ে উঠেছে।


প্রযুক্তিগত উন্নয়নের ক্ষেত্রে হুয়াওয়ে সবসময়ই প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আর এটা হলো ওশানস্টোর প্যাসিফিকের পণ্যের সক্ষমতার ধারাবাহিক রূপান্তরের একটি মূল কারণ, যাতে করে গ্রাহকদের সব ধরণের ব্যবসায়িক চাহিদা মেটানো সম্ভব হয়।


হুয়াওয়ে স্কেল-আউট স্টোরেজ ডোমেইনের প্রেসিডেন্ট ওয়াং ইডং বলেন, “গার্টনার ক্রিটিক্যাল ক্যাপাবিলিটিজ রিপোর্টে হুয়াওয়ে ওশানস্টোর প্যাসিফিকের এ অর্জন দেখতে পারা অত্যন্ত আনন্দদায়ক। আমরা বিশ্বাস করি, গ্রাহক-কেন্দ্রিক চিন্তা করে যে উচ্চমানের প্রোডাক্ট তৈরির সক্ষমতা আমাদের রয়েছে, এ স্বীকৃতি তারই প্রমাণ। এই অর্জন আমাদের আরও বেশি কিছু করার উৎসাহ প্রদান করবে। ইয়োটাবাইট যুগে যাতে নতুন নতুন অ্যাপ গ্রহণ করা সম্ভব হয়, সে জন্য আমরা প্রোডাক্ট সক্ষমতার ক্ষেত্রে আমাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাব। এবং হুয়াওয়ে স্কেল-আউট স্টোরেজ সল্যুশনের মাধ্যমে ইন্ডাস্ট্রির পার্টনারদের জন্য আরও নির্ভরযোগ্য ও দক্ষ অবকাঠামোর উন্নয়ন ঘটাব।”


ভবিষ্যত-উপযাগী স্মার্ট সল্যুশন্স এর মাধ্যমে পুরোপুরি কানেক্টেড ও ইন্টেলিজেন্ট বিশ্ব তৈরির জন্য হুয়াওয়ে’র যে প্রতিশ্রুতি, তারই প্রমাণ হলো হুয়াওয়ে ওশানস্টোর প্যাসিফিকের এ অসাধারণ অর্জন।


আরও খবর



বঙ্গবন্ধু কন্যা উন্নয়ন করেন,আর বিএনপি-জামায়াত ধ্বংস করেন: ইকবালুর রহিম

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩ | ৯৪জন দেখেছেন

Image

দিনাজপুর প্রতিনিধি:দিনাজপুর জেলায় একসাথে ৫১টি উন্নয়ন প্রকল্পের উদ্বোধন ও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মঙ্গলবার সকালে গণভবন থেকে যুক্ত থেকে ভিডিও কনফারেন্সিং এর মাধ্যমে সারাদেশের ন্যায় দিনাজপুর জেলায় যুক্ত থেকে এসব উন্নয়নমূলক কাজের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। দিনাজপুর জেলা প্রশাসন চত্বরে দিনাজপুর জেলায় একসাথে ৫১টি উন্নয়ন প্রকল্পের ফলক প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে উম্মোচন করেন জাতীয় সংসদের হুইপ ইকবালুর রহিম। এসময় উপস্থিত ছিলেন দিনাজপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য মনোরঞ্জন শীল গোপাল।

হুইপ ইকবালুর রহিম বলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা উন্নয়ন করেন, আর বিএনপি- জামায়াত ধ্বংস করেন। বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ উন্নয়নে অদম্য গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে। এই উন্নয়ন অগ্রযাত্রার ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখতে আবারো নৌকার মার্কার বিজয় নিশ্চিত করতে হবে। মনোরঞ্জন শীল গোপাল এমপি বলেন, বাংলাদেশ আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সংবিধান অনুযায়ীই হবে। শেখ হাসিনার বিকল্প একমাত্র শেখ হাসিনাই।

উদ্বোধনকৃত প্রকল্পগুলো হচ্ছে- দিনাজপুর জেলা সমাজসেবা কমপ্লেক্স, এম. আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ১০ শয্যা বিশিষ্ট আইসিইউ, হাবিপ্রবির বিশেষ উন্নয়ন শীর্ষক প্রকল্প, খানসামা সাব রেজিস্ট্রি অফিস ভবন, ঘোড়াঘাট সাব রেজিস্ট্রি অফিস, বিরামপুর সাব রেজিস্ট্রি অফিস ভবন, হাসান আলী চৌধুরী মহাবিদ্যালয় বিদ্যমান সম্প্রসারণ ভবন, বাসুপাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবন, শংকপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবন, নবাবগঞ্জ টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজের প্রশাসনিক ভবন, বোচাগঞ্জ টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজের প্রশাসনিক ভবন, ইন্দ্রপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবন, ফুলবাড়ী সরকারি কলেজের একাডেমিক ভবন, পার্বতীপুর টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজের প্রশাসনিক ভবন, মন্মথপুর কো অপারেটিভ উচ্চ বিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবন, দলুয়া উচ্চ বিদ্যালয় ও মহাবিদ্যলয়ের একাডেমিক ভবন, পলাশবাড়ী উচ্চ বিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবন, শিবপুর বালিকা দাখিল মাদ্রাসার একাডেমিক ভবন, কলাবাড়ী দাখিল মাদ্রাসার একাডেমিক ভবন, বিরামপুর রেল কলোনী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবন, দক্ষিন সাহাবাজপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবন, হরিহরপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, খায়ের মামুদপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবন, বাঙালিপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবন, শতগ্রাম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবন, গোবিন্দপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মধুপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, আমড়া (বাশমুড়ি) সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয ভবন, হাতিশাহ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবন, ককতারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবন, নিখিরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবন, দক্ষিন নয়াবাদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ভবানীপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবন, দীপনগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবন, কাজীকাটনা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবন, মথুরাপুর বাহারপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবন, নয়াবাদ মিত্রবাটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবন, সাইনগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবন, উথরাইন বড় মামন দেওড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবন, নবাবগঞ্জ শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়াম, ভাবকী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবন,, ডাঙ্গাপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবন, মাশুরমারী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবন, সরহর্দ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবন, বি. কাঞ্চদহ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবন, বামনগড় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবন, বিনোদনগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবন, কচুয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবন, পদমপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবন, পুলবান্ধা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবন, উত্তর বাগপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবন, নবাবগঞ্জের হরিল্লাখুর ভুরিপাড়া আশ্রায়ন প্রকল্প।

দিনাজপুর জেলা প্রশাসন কার্যালয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠানে জেলা প্রশাসক শাকিল আহমেদ এর সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন উপ সচিব মোরারজি দেশাই বর্মণ, এম. আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ এ. এফ এম নুরউল্লাহ, পুলিশ সুপার শাহ ইফতেখার আহমেদ, দিনাজপুর সিভিল সার্জন ডা. সৈয়দ বোরহান উল ইসলাম সিদ্দিকী, এম. আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. এ টি এম নুরুজ্জামান, দিনাজপুর অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) দেবাশীষ চৌধুরী, এম. আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজের উপাধক্ষ্য আলহাজ্ব সৈয়দ নাদির হোসেন, জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোখলেছুর রহমান, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলতাফুজ্জামান মিতা, জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সাবেক সংসদ সদস্য সুলতানা বুলবুল, দিনাজপুর পৌরসভার ভারপ্রাপ্ত মেয়র আবু তৈয়ব আলী দুলাল, দিনাজপুর সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক আবু বকর সিদ্দিক, জেলা শিক্ষা অফিসার রফিকুল ইসলাম, জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার সৈয়দ মোকাদ্দেস হোসেন বাবলু, দিনাজপুর চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি রেজা হুমায়ুন ফারুক চৌধুরী শামীম, সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ইমদাদ সরকার, নির্বাহী অফিসার রমিজ আলম, জেলা সমাজ সেবা অফিসার এমদাদুল হক প্রামানিক, শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী এস এম শাহিনুর ইসলাম, গণপুর্ত অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আল মামুন, এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মাসুদুর রহমান, পৌর আওয়ামীলীগের সভাপতি এ্যাড. শামীম আলম সরকার বাবু, সাধারন সম্পাদক এনাম উল্ল্যাহ জ্যামীসহ বিভিন্ন পৌরসভার মেয়রবৃন্দ, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানবৃন্দ, নির্বাহী অফিসারগণ, প্রকৌশলীগণ, বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের অফিস প্রধানগন, পৌর সভার কাউন্সিলরবৃন্দ, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানগণ, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানগণ, রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক, সাংবাদিকবৃন্দ প্রমুখ।


আরও খবর



সৌদি আরবে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, নিহত সব সেনা

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩ | ৩৬জন দেখেছেন

Image

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:প্রশিক্ষণ মিশনের সময় সৌদি আরবের এফ-১৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়েছে। এতে বিমানে থাকা সব সেনা নিহত হয়েছে। তবে বিমানটিতে ঠিক কতজন সেনা ছিল তা জানা যায়নি।

বৃহস্পতিবার (৭ ডিসেম্বর) বিষয়টি নিশ্চিত করেছে সৌদি আরবের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়। খবর আল আরাবিয়ার।

সৌদি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তুর্কি আল মালিকি জানান, দাহরানের কিং আবদুল আজিজ বিমানঘাঁটিতে বৃহস্পতিবার নিয়মিত প্রশিক্ষণের সময় একটি এফ-১৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়। তবে কী কারণে বিমানটি বিধ্বস্ত হয়েছে তা জানার জন্য তদন্ত শুরু করা হয়েছে।

এর আগে গত জুলাইয়ে খামিস মুশাইতে প্রশিক্ষণের সময় সৌদি আরবের একটি এফ-১৫ বিমান বিধ্বস্ত হয়।

গত বছরের নভেম্বরে কিং আবদুল আজিজ বিমানঘাঁটিতে কারিগরি ত্রুটির কারণে আরেকটি এফ-১৫ বিমান বিধ্বস্ত হয়।

সূত্র: আল আরাবিয়া


আরও খবর

ভারতের বিভিন্ন অংশে ভূমিকম্প

শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩

গাজায় নিহতের সংখ্যা ১৭ হাজার ছাড়াল

শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩




ঠাকুরগাঁওয়ে ধান রাখাকে কেন্দ্র করে মারামারি, নিহত ১, আটক ২

প্রকাশিত:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩ | ৬৪জন দেখেছেন

Image
হরিপুর ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি:ঠাকুরগাঁওয়ে ধান রাখাকে কেন্দ্র করে দু-পক্ষের মারামারির ঘটনায় গজেন (৬৫) নামে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় ২ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। 

ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার ১৩ নং গড়েয়া ইউনিয়ন পরিষদের আরাজি মাটিগাড়া গ্রামে রবিবার (২৬ নভেম্বর) বিকেলে এ ঘটনাটি ঘটে। নিহত গজেন ঐ এলাকার মৃত ফয়রাতু বর্মনের বড় ছেলে। এদিকে স্বজন হারানোর কষ্টে নিহতের পরিবারসহ ঐ এলাকায় চলছে শোকের মাতম। অন্যদিকে যাদের আঘাতে গজেন নিহত হয়েছে তাদের ঘরবাড়ি জনশূন্য অবস্থায় পড়ে আছে। এলাকাবাসীর অভিযোগ তারা পালিয়ে বেড়াচ্ছে। 

স্থানীয় প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, একই এলাকার জয়নালের ছেলে ধর্ম (৫৫) নিহত গজেনের বাড়ির সামনের উঠানে কাটা ধান রাখার সময় গজেন নিষেধ করে অন্য জায়গায় রাখতে বলে। একপর্যায়ে ক্ষিপ্ত হয়ে ধর্ম, মধু, মিঠুন, হরকুমার লাঠি, রড নিয়ে অতর্কিত ভাবে হামলা চালায়। এ সময় বাঁশ দিয়ে হরকুমার আঘাত করার পরে গজেন মাটিতে লুটিয়ে পড়লেও তার ওপর আঘাত করা থামায়নি তারা। চিৎকার শুনে গজেনের বাড়ির লোকজন ঘটনাস্থলে আসলে তাদের ওপরেও হামলা চালায় ধর্মসহ তাদের লোকজন। 

পরবর্তীতে গজেনসহ আহতরা ঠাকুরগাঁও আধুনিক সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে গেলে জরুরি বিভাগেই মারা যান গজেন। 

এ বিষয়ে ঠাকুরগাঁও সদর থানার ওসি ফিরোজ কবির মুঠোফোনে জানান, ঐ এলাকায় মারামারির ঘটনায় একটি মামলা পেয়েছি এবং প্রাথমিকভাবে দিপীকা রাণী ও সুরবালা নামে দুইজন মহিলাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

আরও খবর



আরও ঘণীভূত হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় ‘মিচাং’

প্রকাশিত:সোমবার ০৪ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩ | ৬৫জন দেখেছেন

Image

খবর প্রতিদিন ২৪ডেস্ক:দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় ‘মিচাং’ আরও উত্তর-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘণীভূত হতে পারে বলে পূর্বাভা দিয়েছে আবহাওয়া অফিস।

সোমাবার (৪ ডিসেম্বর) সকালে ঘূর্ণিঝড় নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের সর্বশেষ (১৪ নম্বর) বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়েছে, দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় ‘মিচাং’ আরও উত্তর-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে পশ্চিমমধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। এটি চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ৫৪৫ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ৫১০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, মোংলা সমুদ্র বন্দর থেকে ১ হাজার ৩৯০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ৪০৫ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে অবস্থান করছিল। এটি আরও উত্তর-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘণীভূত হতে পারে।

বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ৮৮ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর বিক্ষুদ্ধ রয়েছে। চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরসমূহকে ২ নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।

উত্তর বঙ্গোপসাগর ও গভীর সাগরে অবস্থানরত সকল মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।


আরও খবর