Logo
আজঃ শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩
শিরোনাম

শীতকালে হাত ও পায়ের তালুর চামড়া ওঠা বন্ধে কিছু ব্যবস্থা

প্রকাশিত:সোমবার ৩০ জানুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ২৬২জন দেখেছেন

Image

লাইফস্টাইল ডেস্ক : শীতে অনেকের হাতের চামড়া ওঠে। একই সঙ্গে হাত বেশ খসখসে হয়ে যায়। আবার অনেকের এই চামড়া দাঁত দিয়ে কাটার অভ্যাস রয়েছে। তাদেরও একইভাবে হাত খসখসে হতে দেখা যায়। শীতে এমনিই বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ কম থাকে। এই আর্দ্রতার অভাবে চামড়া শুষ্ক হয়ে যায়। অনেকের আবার হাতের সঙ্গে পায়ের চামড়াও উঠতে দেখা যায়। হঠাৎ করে হাত-পা জুড়ে এভাবে চামড়া উঠতে থাকে তাহলে বাইরের সবার সামনেও অপ্রস্তুত হতে হয়।শীতকালে মুখের যত্ন নেওয়ার পাশাপাশি হাত-পায়েরও যত্ন নেওয়া জরুরি। হাত-পায়ের চামড়া যাতে না উঠে সে ব্যাপারে কিছু ব্যবস্থা নিতে পারেন। যেমন-

গুঁড়ো দুধ, চিনি আর অলিভ অয়েল: গুঁড়ো দুধ, চিনি আর অলিভ অয়েল একসঙ্গে ভালো করে মিশিয়ে নিতে হবে। এবার মিশ্রণটি হাতের চামড়া ওঠা জায়গাগুলিতে ভাল করে লাগিয়ে ফেলুন। ২০ মিনিট পর হাত ভালো করে ঘষে ঘষে হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে নিন। এরপর সামান্য নারকেল তেল হাতে লাগান। এভাবে লাগিয়ে রাখলে হাতের ত্বক রম হবে। সপ্তাহে একদিন করে এই মিশ্রণ লাগালেই ভালো ফল পাবেন।


গোসলের আগে অলিভ অয়েল: গোসলের আগে প্রতিদিন হাতে ভালোভাবে অলিভ অয়েল লাগান। এর মধ্যে বিভিন্ন উপকারী ফ্যাটি অ্যাসিড ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস রয়েছে। অলিভ অয়েল না থাকলে নারকেল তেল ব্যবহার করতে পারেন। এই তেল গোসলের পর নিয়মিত হাতে মালিশ করুন। এতে কিছুদিনের মধ্যে সমস্যা কমবে।


কাঁচা দুধ ও গরম পানি: অর্ধেক কাপ কাঁচা দুধ ও সম পরিমাণ‌ গরম পানি এক সঙ্গে মিশিয়ে নিন। এবার তুলা দিয়ে ভিজিয়ে ভালো করে হাতের চামড়া ওঠা অংশগুলিতে লাগিয়ে নিন। এতে ত্বক বেশ নরম থাকবে। নিয়মিত এটি করলে কিছুদিনের মধ্যে ভালো ফল পাবেন।


গোলাপ জল, লেবুর রস ও কাঁচা দুধ: গোলাপ জল, লেবুর রস ও কাঁচা দুধ, এই তিনটি উপাদান এক সঙ্গে ভাল করে মিশিয়ে নিন। এবার হাতের নির্দিষ্ট অংশে ১৫ মিনিট লাগিয়ে রাখুন। শুকিয়ে যাওয়ার পর হাত ধুয়ে নিন। দিনের মধ্যে দুবার এটি করলে হাত-পায়ের চামড়া ওঠার সমস্যা কমবে।


আরও খবর



নাটোর-৪ আসনের এমপি আব্দুল কুদ্দুস মারা গেছেন

প্রকাশিত:বুধবার ৩০ আগস্ট ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১২৫জন দেখেছেন

Image

নাটোর প্রতিনিধি:নাটোর-৪ (গুরুদাসপুর-বড়াইগ্রাম) আসনের সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক আব্দুল কুদ্দুস ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। তিনি বুধবার (৩০ আগস্ট) সকালে রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৭ বছর।

তার ব্যক্তিগত সহকারী ইব্রাহীম গণমাধ্যমকে এ বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

তিনি জানান, শ্বাসকষ্টজনিত কারণে সাংসদ আব্দুল কুদ্দুসকে শনিবার সন্ধ্যায় অ্যাম্বুলেন্সে করে ঢাকায় নেওয়া হয়। পরে অক্সিজেনের মাত্রা কমতে থাকায় নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিউতে) নেওয়া হয়। শনিবার রাত থেকে সেখানেই রাখা হয়েছিল তাকে। সেখানেই আজ সকালে তার মৃত্যু হয়।

জানা গেছে, চলতি বছর পরিবারসহ দ্বিতীয়বারের মতো পবিত্র হজ পালন করে সম্প্রতি দেশে ফেরেন তিনি। আগস্ট মাসজুড়ে প্রতিদিনই একাধিক কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে শারীরিকভাবে ক্লান্ত ছিলেন তিনি। এছাড়া তিনি দীর্ঘদিন ধরেই শ্বাসকষ্টজনিত রোগে ভুগছিলেন। তিনি নিয়মিত থাইল্যান্ডে চিকিৎসা নিচ্ছিলেন।

উল্লেখ্য, ৭৭ বছর বয়সী আব্দুল কুদ্দুস পঞ্চম, সপ্তম, নবম, দশম ও একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ থেকে সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হন। সপ্তম সংসদে তিনি মৎস্য ও পশু সম্পদ প্রতিমন্ত্রীর দ্বায়িত্ব পালন করেন। তিনি রাজশাহী কলেজের নির্বাচিত ভিপি ছিলেন এবং বৃহত্তর রাজশাহী জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ছিলেন।


আরও খবর

ডেঙ্গুতে ৮ মৃত্যু, হাসপাতালে ১৭৯৩

শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩




মমতাজের বিরুদ্ধে ফের গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১৪৯জন দেখেছেন

Image

বিনোদন প্রতিবেদক:লোকগানের জনপ্রিয় শিল্পী ও সংসদ সদস্য মমতাজ বেগমের বিরুদ্ধে ফের গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়েছে ভারতের মুর্শিদাবাদে। চুক্তিভঙ্গ ও প্রতারণার অভিযোগে দায়ের করা এই মামলায় বহরমপুর আদালতের মুখ্য বিচার বিভাগীয় বিচারক অলকেশ দাস এই গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।

এ মামলায় এর আগেও মমতাজের বিরুদ্ধে তিনবার গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়েছিল। এর পর তিনি মামলা থেকে অব্যাহতি চেয়ে কলকাতা হাইকোর্টে আবেদন করেছিলেন। তবে সেই আবেদন খারিজ হয়ে যায় বলে জানিয়েছে ভারতের সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজার।

আদালতের নির্দেশ মোতাবেক, আগামী ৮ সেপ্টেম্বর মমতাজকে সশরীরে হাজিরা দিতে হবে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত ৯ আগস্ট মুর্শিদাবাদের মুখ্য বিচার বিভাগীয় আদালতে হাজির হওয়ার কথা ছিল মমতাজের। ৮ আগস্ট বিজ্ঞপ্তি পাঠিয়ে আদালতের পক্ষ থেকে জানানো হয়, ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মমতাজের মামলার চার্জ গঠন করা হবে। সেদিন মমতাজ উপস্থিত না হলে তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হবে।

এর পরেই মমতাজ বাংলাদেশ হাইকমিশনের মাধ্যমে একটি আবেদনপত্র আদালতে দাখিল করে জানান, ওই সময়ে তিনি কানাডায় একটি অনুষ্ঠানে থাকবেন। ফলে তার পক্ষে আদালতে হাজিরা দেওয়া সম্ভব হবে না। মুর্শিদাবাদের মুখ্য বিচার বিভাগীয় ম্যাজিস্ট্রেট ওই আবেদন খারিজ করে দিয়ে মমতাজের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করলেন।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, মুর্শিদাবাদে ২০০৪ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন অনুষ্ঠানে সংগীত পরিবেশনের জন্য আয়োজক সংস্থার কর্মকর্তা শক্তিশঙ্কর বাগচীর সঙ্গে মমতাজের লিখিত চুক্তি হয়। সেই চুক্তি মোতাবেক শক্তিশঙ্করের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে মমতাজ নিয়মিত অংশ নিতেন।

২০০৮ সালের ডিসেম্বরে ১৪ লাখ টাকায় মুর্শিদাবাদের একটি অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার কথা ছিল শিল্পীর। তিনি অগ্রিম টাকাও নেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত হননি মমতাজ। এর পরেই শক্তিশঙ্কর চুক্তিভঙ্গ ও প্রতারণার অভিযোগ তুলে মুর্শিদাবাদের মুখ্য বিচার বিভাগীয় ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে মমতাজের বিরুদ্ধে মামলা করেন। তার ভিত্তিতে আদালত পরবর্তী সময়ে সমন জারি করে।

এর আগেও তামিলনাড়ুর একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি নিয়ে প্রতারণার অভিযোগ উঠে মমতাজের বিরুদ্ধে। সেই মামলা এখনো তামিলনাড়ুর আদালতে বিচারাধীন।


আরও খবর

পরীমণি-বুবলী একসঙ্গে খেলবেন!

বুধবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩




ওআইসির সভায় যা বললেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্দুল মোমেন

প্রকাশিত:বুধবার ২০ সেপ্টেম্বর ২০23 | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ৯১জন দেখেছেন

Image

খবর প্রতিদিন ২৪ডেস্ক :রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে ওআইসিকে পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ. কে. আব্দুল মোমেন। মঙ্গলবার (১৯ সেপ্টেম্বর) জাতিসংঘ সদর দপ্তরে আয়োজিত রোহিঙ্গা সংকট বিষয়ে ওআইসি কন্টাক্ট গ্রুপের সভায় এ আহ্বান জানান তিনি।

মিয়ানমারের জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা মুসলিমদের বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়ার পর ছয় বছর ধরে যে ভয়াবহ পরিস্থিতি বিরাজ করছে তা তুলে ধরেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মোমেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশ মানবিক কারণে প্রায় ১২ লাখ রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিয়েছে। কিন্তু তাদের নিজ দেশে প্রত্যাবাসন বিলম্বিত হওয়ার ফলে বাংলাদেশের অর্থনীতি, জনসংখ্যা এবং পরিবেশের উপর মারাত্মক চাপ সৃষ্টি করছে।

তিনি বলেন, রোহিঙ্গা শরণার্থীদের প্রত্যাবাসনে ২০১৭ এবং ২০১৮ সালে মিয়ানমারের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক চুক্তি স্বাক্ষর করা সত্ত্বেও উল্লেখযোগ্য কোনো অগ্রগতি হয়নি। প্রত্যাবাসনকে ঘিরে অনিশ্চয়তার কারণে রোহিঙ্গা জনগণ হতাশায় ভুগছে এবং ক্যাম্প ও আশেপাশের এলাকার নিরাপত্তা পরিস্থিতির অবনতি ঘটছে। যা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গাদের টেকসই ও স্বেচ্ছায় প্রত্যাবাসনের মাধ্যমে এই সংকটের স্থায়ী সমাধান করা বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘রোহিঙ্গাদের নিরাপদ ও স্বেচ্ছায় প্রত্যাবাসনের সুবিধার্থে বাংলাদেশ মিয়ানমারের সঙ্গে কাজ করছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘বৈশ্বিক বিভিন্ন সংকটের কারণে রোহিঙ্গা সংকটের প্রতি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের মনোযোগ ও সমর্থন কমে যাচ্ছে। ২০২৩ সালের জন্য রোহিঙ্গাদের মানবিক সহায়তার প্রয়োজনীয় তহবিলের মাত্র ৩০% পাওয়া গেছে, ফলে তাদের জন্য খাদ্য রেশন কমে গেছে।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওআইসি সদস্য দেশগুলোর মানবিক সহায়তার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। এছাড়া রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন না হওয়া পর্যন্ত তাদের সহায়তা অব্যাহত রাখার আহ্বান জানান তিনি।

ড. মোমেন আন্তর্জাতিক বিচার আদালতের মাধ্যমে মিয়ানমারের জবাবদিহিতার জন্য গাম্বিয়ার উদ্যোগের প্রশংসা করেন।

উল্লেখ্য, কানাডা, নেদারল্যান্ডস, যুক্তরাজ্য, জার্মানি এবং ফ্রান্সসহ অন্যান্য দেশগুলোও এই মামলায় অংশ নেওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছে। সভায় গাম্বিয়ার আইনমন্ত্রী মামলার সর্বশেষ অবস্থা সম্পর্কে সভাকে অবহিত করেন।

সভা পরিচালনা করেন ওআইসির মহাসচিব হিসেইন ব্রাহিম তাহা। সভায় তুরস্ক, সৌদি আরব, মালয়েশিয়া, গাম্বিয়া, জিবুতি, মিশর, সংযুক্ত আরব আমিরাত, ব্রুনেই ও সেনেগাল আলোচনায় অংশ নেয়।


আরও খবর

ডেঙ্গুতে ৮ মৃত্যু, হাসপাতালে ১৭৯৩

শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩




সিরাজগঞ্জ জেলা ক্রিড়া সংস্থায় দূনীতির আখড়ায় পরিনত (পর্ব-১)

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ৭৯জন দেখেছেন

Image

মারুফ সরকার,স্টাফ রির্পোটার: সিরাজগঞ্জ জেলা ক্রিড়া সংস্থার কমিটির বিরুদ্ধে দূনীতির পাহাড় জমেছে ।অর্ত আত্বসাৎ,খেলোয়াড়দের ন্যূনতম সেবা থেকে বঞ্চিত,তাদের প্রতি অমানবিক ব্যবহার,বিগত দিনের দূনীতি চাপা দেবার জন্য অবৈধভাবে ব্যাংক ভোট তৈরির ষড়যন্ত্র, নিয়মিত খেলা পরিচালনা না করা,ফুটবল ফেডারেশনকে ক্রিড়া সংস্থার সাথে সংযুক্ত করা,হ্যান্ডবল খেলা না খেলেও পিকনিক করে কমিটি গঠন করাসহ নানাবিদ দূনীতি পাহাড় জমেছে ।জেলা ক্রিড়া সংস্থার সিরাজগঞ্জ কমিটির বিরুদ্ধে ঘটনা এখানেই শেষ নয় ।মাননীয় যুব ও ক্রিড়া মন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেলকে সিরাজগঞ্জে না আসার জন্য নিরুৎসাহিত করা এবং নানা প্রতিবন্ধকতা পেরিয়ে মন্ত্রী মহোদয় সিরাজগঞ্জ এলেও সাধারন সম্পাদক অনুপস্থিত থেকে তাকে হেয় প্রতিপন্ন করার দৃষ্টান্তও দেখিয়েছে ।

গতকাল সকালে সিরাজগঞ্জ জেলা ক্রিড়া অনুরাগীরা তাদের এই ক্ষোভ-দু:খের কথা সাংবাদিকদের জানান ।এ সময় জাতীয় দৈনিক পত্রিকার সাংবাদিকসহ স্থানীয় ও আঞ্চলিক সংবাদকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন ।তাদের অভিযোগে জানা যায়, আগামী ১৪ অক্টোবার জেলা ক্রিড়া সংস্থার এ নির্বাচনে বৈতরনী পার হবার জন্য পূর্বেকার কমিটি তাদের দূনীতি,স্বজনপ্রীতি,অর্থ আত্বসাৎ করাকে ধামাচাপা দেবার জন্য অবৈধভাবে হ্যান্ডবল ও ফুটবল খেলোয়ারদের ১৭ জনকে ভোটার বানিয়ে পকেট কমিটি গঠন করে ।যাদের নাই কোন ক্লাব, নাই কোনো ঠিকানা অপর দিকে ফুটবল ফেডারেশন থাকতে জেলা ক্রিড়া সংস্থার সঙ্গে  ফুটবলের সাথে কোনো সম্পর্ক না থাকলেও ফুটবলের ৯টি ভোটার সদস্য বানিয়ে তাদের ভোটার বানিয়েছে ।এ সময় অনিয়মকে তারা নিয়মে পরিনত করেছে ।অভিযোগে আরো জানা যায় যে, বিগত কয়েক বছর যাবৎ জেলা ক্রিড়া সংস্থার কমিটি তাদের কার্যক্রম বন্ধ রেখে নামকাওয়াস্তে কিছু খেলা চালিয়ে বিপুল পরিমান অর্থ আত্বসাৎ করে খেলোয়ারদের প্রাপ্ত টাকা না দেওয়া, তাদের থাকা খাওয়া দূরাবস্থার সৃষ্টি,অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে তাদের রাখায় খেলোয়াররা ক্ষুব্ধ হওয়ার ঘটনাও ঘটেছে ।এ ব্যাপারে ক্রিকেটার মিল্টন ও ক্রিকেটার মারুফ সাংবাদিকদের এসব তথ্যের সত্যতা স্বীকার করেন ।তারা আরো জানান,জেলা ক্রিড়া সংস্থার নির্বাচনে ৩১ জনের প্যানেল থাকার কথা থাকলেও এখন সর্বসাকুল্যে রয়েছে মাত্র ২৭ জন ।যা প্যানেল দেবার মত সংখ্যা হয়নি ।য়েখানে পাবনা জেলা ক্রিড়া সংস্থার সদস্য সংখ্যা ১৫০ জন ।সেখানে সিরাজগঞ্জ জেলা ক্রিড়া সংস্থার রয়েছে মাত্র ২৭ জন । অথচ প্রাথী হবার কথা ৩১ জন । এর মুল কারন হচ্ছে বিগত কমিটির ব্যর্থতা এবং সকল প্রকার খেলা চালু না করার প্রামাণ্যচিত্র । অভিযোগকারী ক্রিড়া অনুরাগীরা জানান, কমিটির বাইরে থেকে অন্যান্যরা যে ক্রিড়া পরিচালনা করেছেন কমিটিতে থেকেও সে সব কাজ সিদ্ধ হয়নি ।ঘটনার এখানেই শেষ নয় । আরো কিছু সামনে আসবে চোখ রাখুন । চলবে ।


আরও খবর

সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা

শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩




জয়পুরহাটে পৃথক মাদক মামলায় তিনজনের যাবজ্জীবন

প্রকাশিত:শুক্রবার ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ৪১জন দেখেছেন

Image
জয়পুরহাট প্রতিনিধিঃজয়পুরহাটে পৃথক মাদক মামলায় তিনজনের যাবজ্জীবন ও একজনের ১০ বছর কারাদন্ড দিয়েছেন আদালত। এছাড়া তাদের প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়।বৃহস্পতিবার দুপুরে অতিরিক্ত জেলা জজ-২ আদালতের বিচারক আব্বাস উদ্দীন এ রায় দেন।যাবজ্জীবন দন্ডপ্রাপ্ত হলেন, পাঁচবিবি উপজেলার উত্তর গোপালপুর গ্রামের ফিরোজ মুন্সির ছেলে শাহাবুল, সদর উপজেলার খনজনপুর মিশন রোডের তানসেন আলীর ছেলে সুমন ও নতুনহাট শেখপাড়ার মৃত ছামছদ্দীনের ছেলে লিটন শেখ। এছাড়া ১০ বছর দন্ডপ্রাপ্ত সাইফুল ইসলাম চুয়াডাঙ্গা জেলার আকবর মিয়ার ছেলে।

মামলার বিবরণে জানা গেছে, ২০২১ সালের ২৭ জুলাই পাঁচবিবি উপজেলার আটাপাড়া রেলগেট এলাকা থেকে ৮০ পিস নেশাজাতীয় ইনজেকশনসহ শাহাবুল ও সুমনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এছাড়া ২০২২ সালের ১৩ এপ্রিল পাঁচবিবির দমদমা পল্লী বিদু্ৎ এলাকায় ২০ পিস নেশা জাতীয় ইনজেকশনসহ লিটন শেখকে গ্রেপ্তার করা হয়। এছাড়া ২০১৮ সালের ২৬ আগস্ট বাগজানা এলাকা থেকে ৫৪ পিস ইনজেকশনসহ সাইফুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করে র‌্যাব সদস্যরা।

আরও খবর

সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা

শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩