Logo
আজঃ বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

সীতাকুণ্ডে বিস্ফোরণ: কারখানার মালিকসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ৩৬৫জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে সীমা অক্সিজেন প্ল্যান্টে বিস্ফোরণের ঘটনার ৫৫ ঘণ্টা পর থানায় মামলা হয়েছে। গতকাল সোমবার দিবাগত রাত পৌনে ১২টার দিকে সীতাকুণ্ড মডেল থানায় মামলাটি রেকর্ড হয়।

মামলায় সীমা অক্সিজেন প্ল্যান্ট লিমিটেডের মালিক ও শীর্ষ কর্মকর্তাসহ ১৬ জনকে আসামি করা হয়েছে। সীতাকুণ্ড থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তোফায়েল আহমেদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

আসামিরা হলেন- সীমা অক্সিজেন লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মামুন উদ্দিন (৫৫), পরিচালক পারভেজ উদ্দিন (৪৮), আশরাফ উদ্দিন বাপ্পী, ব্যবস্থাপক আবদুল আলীম, প্ল্যান্ট অপারেটর ইনচার্জ শামসুজ্জামান শিকদার, প্ল্যান্ট অপারেটর- খুরশিদ আলম, সেলিম জাহান, নির্বাহী পরিচালক অ্যাডভোকেট কামাল উদ্দিন। কর্মকর্তা গোলাম কিবরিয়া এবং কর্মকর্তা সামিউল, সান্তনু রায়, ইদ্রিস আলী, সানা উল্লাহ, রকিবুল ও রাজিব।

সীতাকুণ্ডে বিস্ফোরণে আহত আরও একজনের মৃত্যু

ওসি তোফায়েল আহমেদ জানান, বিস্ফোরণে নিহত কাদের মিয়ার স্ত্রী রোকেয়া বেগম বাদী হয়ে সোমবার রাতে সীতাকুণ্ড থানায় মামলাটি করেন। এতে দায়িত্ব ও কর্তব্যে অবহেলার অভিযোগ আনা হয়েছে।

পরিদর্শক (তদন্ত) আবু সাঈদ মামলাটি তদন্ত করবেন বলেও জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।

নিহত কাদের মিয়া সীমা অক্সিজেন কারখানায় গ্যাস রিফিলের কাজে কর্মরত ছিলেন। তিনি নোয়াখালীর সুধারামপুরের ওলিপুর এলাকার মৃত মকবুল আহমদের ছেলে। স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে থাকতেন সীতাকুণ্ডের শীতলপুরে।

সীতাকুণ্ডের আগুন নিয়ন্ত্রণে, তদন্ত কমিটি গঠন

উল্লেখ্য, শনিবার বিকেলে কদমরসুল কেশবপুর এলাকায় সীমা স্টিলের অক্সিজেন প্ল্যান্টে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। ভয়াবহ এ বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে কয়েক কিলোমিটার এলাকা। ঘটনাস্থলের আশপাশের প্রায় আধা কিলোমিটার এলাকায় ছিটকে পড়ে বিস্ফোরিত ইস্পাতের টুকরো। এতে হতাহতের ঘটনা ঘটে।

বিস্ফোরণে নিহত অন্যরা হলেন- লক্ষীপুরের কমলনগর থানার চরলরেন্স গ্রামের মহিজল হকের ছেলে মো. সালাউদ্দিন (৩৩), নেত্রকোনার কলমাকান্দা থানার ছোট মনগড়া গ্রামের খিতিশ রংদীর ছেলে রতন লকরেট (৫০), নেত্রকোনার দুর্গাপুর থানার বিজয়পুর গ্রামের মৃত বিম রুগার ছেলে সেলিম রিছিল (৩৯), সীতাকুণ্ডের মধ্যম-সলিমপুর গ্রামের মৃত আবুল বশরের ছেলে মো. ফরিদ (৩২) ও ভাটিয়ারি ইউনিয়নের জাহানাবাদ গ্রামের মৃত ইসমাইলের ছেলে শামসুল আলম (৬৫)। সর্বশেষ রোববার রাতে প্রবেশ লাল শর্মা (৫৫) নামের একজন চট্রগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।


আরও খবর



নববর্ষ উদযাপনে হামলা-নাশকতা ঠেকাতে প্রস্তুত র‍্যাব

প্রকাশিত:শনিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ১১৪জন দেখেছেন

Image
নিজস্ব প্রতিবেদক:বাংলা নববর্ষ উদযাপন ঘিরে কোনো হামলা বা নাশকতার তথ্য নেই,বলেছেন র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‍্যাব) মহাপরিচালক এম খুরশীদ হোসেন। তবুও, যে কোনো নাশকতা বা হামলা মোকাবিলায় প্রস্তুত রয়েছে র‍্যাবের স্পেশাল কমান্ডো টিম। এছাড়া সাদা পোশাকে টহল ও নজরদারির মাধ্যমে নাশকতামূলক যে কোনো কার্যক্রমসহ প্রতিরোধ করা হবে।

শনিবার (১৩ এপ্রিল) পহেলা বৈশাখ-১৪৩১ উদযাপন উপলক্ষ্যে রাজধানীর রমনা বটমূলের সার্বিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি।

র‍্যাব ডিজি বলেন, পহেলা বৈশাখ কেন্দ্র করে প্রত্যেক বছরের ন্যায় এবারও র‍্যাব সারাদেশব্যাপী গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি করেছে। নববর্ষের অনুষ্ঠান শেষে না হওয়া পর্যন্ত র‍্যাবের ব্যাটালিয়নগুলো নিজ নিজ এলাকায় নিরাপত্তা বৃদ্ধি ও টহল জোরদার করেছে। নববর্ষ উদযাপনকে কেন্দ্র করে রাজধানীর টিএসসি শাহবাগ, সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, হাতিরঝিল, রমনা বটমূল, পূর্বাচল ৩০০ ফিটসহ যেসব এলাকায় মানুষ যাবে সেখানে পেট্রলসহ সুইপিং করা হবে। আমাদের গোয়েন্দা টিম সার্বিক নজরদাবি অব্যাহত রেখেছে।

তিনি বলেন, ভার্চুয়াল জগতে যে কোনো ধরনের গুজব বা উসকামূলক তথ্য ছড়িয়ে অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে না পারে সেজন্য র‍্যাব সাইবার জগতে সার্বক্ষণিক নজরদারি অব্যাহত রেখেছে।

তিনি আরও বলেন, বিভিন্ন অনুষ্ঠানস্থলে ইভটিজিং বা উত্যক্ত করার ঘটনা প্রতিরোধে মোবাইল কোর্টসহ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। কেউ উত্যক্তের শিকার হলে র‍্যাব সদস্যদের জানাবেন। আমরা যথাযথ আইনানুগ কঠোর ব্যবস্থাগ্রহণ করবো। র‍্যাব সদর দপ্তর থেকে কঠোরভাবে সার্বিক পরিস্থিতি মনিটরিং করা হচ্ছে।

আরও খবর



স্বাধীনতা দিবসে স্মৃতিসৌধে বিএনপির শ্রদ্ধা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ১২১জন দেখেছেন

Image
মারুফ সরকার, স্টাফ রিপোর্টার : মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে একাত্তরের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন বিএনপি নেতারা।

মঙ্গলবার সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন তারা। এ সময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. মঈন খান বলেন, “যে উদ্দেশ্য ও আদর্শ নিয়ে এদেশে মুক্তিযুদ্ধ হয়েছে, তা রক্ষা হয়নি।”

এসময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ড. আব্দুল মঈন খান, ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল নোমান, ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন, অ্যাডভোকেট আহমদ আজম খান, আব্দুল আউয়াল মিন্টু, দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকট রুহুল কবির রিজভী, চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা ডা. ফরহাদ হালিম ডোনার, মাসুদ আহমেদ তালুকদার, যুগ্ম মহাসচিব ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, প্রচার সম্পাদক শহিদ উদ্দিন চৌধুরি এ্যানি,ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সদস্য সচিব আমিনুল হক,  ঢাকা জেলার সভাপতি খন্দকার আবু আশফাক, সাধারণ সম্পাদক নিপুণ রায় চৌধুরী, যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মোনায়েম মুন্না, ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব, সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দিন নাসিরসহ বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

আরও খবর



নাসিরনগরে ট্যাংকিতে পড়ে তিন নির্মান শ্রমিকের মৃত্যু

প্রকাশিত:রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ২২৯জন দেখেছেন

Image

আব্দুল হান্নান,নাসিরনগর,ব্রাহ্মণবাড়িয়াঃ১৪ এপ্রিল ২০২৪ রোজ রবিবার জেলার নাসিরনগর উপজেলার গুনিয়াউক ইউনিয়নের গুটমা বাজার সংলগ্ন মোঃ আহাদ আলীর বাড়ির ট্যাংকির ভেতরে পড়ে তিন নির্মান শ্রমিকের করুন মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে।জানা গেছে তাদের বাড়ি পার্শ্ববর্তী মাধবপুর উপজেলায়। তবে কখন ও কিভাবে এ ঘটনা ঘটেছে স্পষ্ট করে কেউ কিছু বলতে পারছে না।তবে থানা পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের লোকেরা ধারনা করছেন হয়তো তারা ট্যাংকির ভেতরে থাকা সেন্টারিংয়ের মালামাল খোলতে প্রথমে একজন ভেতরে প্রবেশ করে।

সে বেরুতে না পারা তাকে বের করতে এক এক করে বাকী দুইজনও প্রবেশ করে।ফায়ার সার্ভিসের ধারণ ট্যাংকির ভেতরে থাকা অতিরিক্ত গ্যাসের কারনে হয়তো তাদের মৃত্যু হয়েছে।খবর পেয়ে নাসিরনগর থানা পুলিশ ও ফায়ারসার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে বেলা প্রায় দেড় ঘটিকার সময় ট্যাংকি ভেঙ্গে তাদের তিনজনের লাশ  উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসেন।এ সময় লাশ দেখতে এলাকার হাজার হাজার নারী পুরুষ ভীড় জমায়।লোকে লোকারন্য হয়ে  যায পুরু এলাকা।নিহতরা হলেন মাঝে মোঃ ছনু মিয়া(২৫), পিতা-মৃত নজব আলী।

মাতা-হনুফা বেগম,সাং-সম্পদপুর, ইউপি-আদাউর মোঃ আলম মিয়া(২২), পিতা-মৃত ফজলুল হক, মাতা-খোদেজা বেগম, সাং-কৃষ্ণনগর ৪নং পৌরসভা,মোঃসম্রাট মিয়া(২০), পিতা-আতিক মিয়া, সাং-মইজপুর, ইউপি-আদাউর, উভয় থানা-মাধবপুর, জেলা-হবিগঞ্জ।এ ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া বিরাজ করছে।এ বিষয নাসিরনগর থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি মোঃ সোহাগ রানা বলেন, প্রাধমিক আমরা ধারন করছি গ্যাসের কারনে এ মর্মান্তিক মৃত্য হয়েছে।তবে এর পেছনে অন্য কোন কারন রয়েছে কিনা না তা ময়না তদন্তের রিপোর্টের পর বলা যাবে।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



কিশোরগঞ্জের পাগলা মসজিদের দানবাক্সে পাওয়া গেল ২৭ বস্তা টাকা

প্রকাশিত:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | ৪৬জন দেখেছেন

Image

কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি:কিশোরগঞ্জের পাগলা মসজিদে এবার ৯ টি দানবাক্স ও ১ টি অস্থায়ী দানবাক্স থেকে ২৭ বস্তা টাকা পাওয়া গেছে, চলছে গণনা। ৪ মাস ১০ দিন পর শনিবার (২০ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৭টায় এ দানবাক্সগুলো খোলা হয়েছে।

কিশোরগঞ্জের জেলা প্রশাসক ও পাগলা মসজিদ পরিচালনা কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ ও পুলিশ সুপার মোহাম্মদ রাসেল শেখের উপস্থিতিতে দানবাক্সগুলো খোলা হয়।

আজ শনিবার সকালে পাগলা মসজিদের ৯টি দানবাক্সগুলো খোলা হয়েছে। পরে মসজিদের দোতলায় এনে টাকা গণনার কাজ শুরু হয়েছে। তিন মাস পর পর দানবাক্সগুলো খোলা হলেও এবার রমজানের কারণে ৪ মাস ১০ পরে দানবাক্সগুলো খোলা হয়েছে। আশা করা যাচ্ছে অতীতের সকল রেকর্ড ভেঙ্গে নতুন রেকর্ড সৃষ্টি হবে।

পাগলা মসজিদের টাকা গণনা কাজে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মহুয়া মমতাজ, মসজিদের পেশ ইমাম মুফতি খলিলুর রহমান ও রূপালী ব্যাংকের সহকারী মহাব্যবস্থাপক (এজিএম) রফিকুল ইসলাম, সিবিএ নেতা আনোয়ার পারভেজসহ মসজিদ ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য এবং মসজিদ কমপ্লেক্সে অবস্থিত মাদরাসা ও এতিমখানার শিক্ষক-শিক্ষার্থীরাসহ মোট ২২০ জনের একটি দল অংশ নিয়েছেন।

সর্বশেষ এর আগে ২০২৩ সালের ৯ ডিসেম্বর খোলা হয়েছিল পাগলা মসজিদের ৯টি দানবাক্স। তখন রেকর্ড ৬ কোটি ৩২ লাখ ৫১ হাজার ৪২৩ টাকা পাওয়া গিয়েছিল। এছাড়া বৈদেশিক মুদ্রা ও স্বর্ণালঙ্কারও পাওয়া যায়।

কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের দানবাক্স ২০২৩ সালে চারবার খোলা হয়েছিল। চারবারে মোট ২১ কোটি ৮৭ লাখ ৮৫ হাজার ১৮১ টাকা পাওয়া গিয়েছিল। টাকার পাশাপাশি হীরা, বৈদেশিক মুদ্রা ও স্বর্ণালংকারও পাওয়া গেছে বিপুল পরিমাণ।


আরও খবর



খাগড়াছড়ি জেলা পুলিশের মাসিক কল্যাণ সভা ও মাসিক অপরাধ পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ২৪জন দেখেছেন

Image
জসীম উদ্দিন জয়নাল,পার্বত্যাঞ্চল প্রতিনিধি:খাগড়াছড়ি পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা জেলার সকল ইউনিটের ইনচার্জদের নিয়ে জেলা পুলিশের এপ্রিল মাসের কীট প্যারেড, মাসিক কল্যাণ সভা ও মাসিক অপরাধ পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সোমবার ( ২২ এপ্রিল)  জেলা পুলিশ লাইন্স ড্রিল শেডে কীট প্যারেড ও মাসিক কল্যাণ সভা অনুষ্ঠিত হয়। পরে খাগড়াছড়ির পুলিশ সুপার কার্যালয়ের কনফারেন্স রুমে মার্চ মাসের আইনশৃঙ্খলা ও অপরাধ পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।সভায় সভাপতিত্ব করেন খাগড়াছড়ি পুলিশ সুপার মুক্তা ধর (পিপিএম বার)।কীট প্যারেড পরিদর্শন শেষে পুলিশ সুপার মুক্তা ধর (পিপিএম বার) ফোর্সদের বিভিন্ন দিক-নির্দেশনা প্রদান করেন।পুলিশ সদস্যদের শৃঙ্খলা ও কল্যাণ সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করা হয়। 

খাগড়াছড়ি জেলা পুলিশ সুপার  মুক্তা ধর পিপিএম (বার) বিভিন্ন পদমর্যাদার পুলিশ সদস্যদের নিকট থেকে পুলিশ লাইন্সের আবাসন, রেশন, পরিবহন, ডিউটি সংক্রান্ত ও পারিবারিক বিভিন্ন সমস্যাসহ তাদের নিকট হতে সমস্যা সমূহের সমাধানের বিষয়ে সকলের ব্যক্তিগত মতামত সমূহ শুনেন এবং সমস্যাগুলো সমাধানের সুনির্দিষ্ট দিক নির্দেশনা প্রদান করেন। তিনি সকল অফিসার ও ফোর্সকে পুলিশের অভ্যন্তরীন শৃঙ্খলা, সদাচরণ, পেশাদারিত্ব এবং আইন ও বিধি মেনে কাজ করার জন্য নির্দেশ দেন। জেলার অভ্যন্তরীণ আভিযানিক ও দাপ্তরিক  বিভিন্ন বিষয়ে কৃতিত্বপূর্ণ অবদান রাখায় খাগড়াছড়ি জেলা পুলিশের ০৫ জন পুলিশ অফিসারকে সার্বিক মূল্যায়নের প্রেক্ষিতে মার্চ মাসের জেলার শ্রেষ্ঠ হিসেবে অত্র মাসের কল্যাণ সভায় সম্মাননা ক্রেস্ট ও সনদপত্র প্রদান এর মাধ্যমে পুরষ্কৃত করা হয়।

পুরষ্কার প্রাপ্তরা হলেন-শ্রেষ্ঠ সার্কেল- মাটিরাঙ্গা সার্কেল,সহকারী পুলিশ সুপার  আবু জাফর মোহাম্মদ ছালেহ, , শ্রেষ্ঠ অফিসার ইনচার্জ –মাটিরাঙ্গা থানার অফিসার ইনচার্জ কমল কৃষ্ণ ধর, শ্রেষ্ঠ পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) – মাটিরাঙ্গা থানার ইন্সপেক্টর তদন্ত মো. শরীফ, শ্রেষ্ঠ এসআই –মাটিরাঙ্গা থানার এস আই মো. মাসুদ আলম পাটোয়ারী, শ্রেষ্ঠ এএসআই -মাটিরাঙ্গা থানার এএসআই শাহ নেওয়াজ (পিপিএম),।

খাগড়াছড়ি জেলা পুলিশ সুপার মুক্তা ধর পিপিএম (বার) অপরাধ সভায় জেলার সকল অফিসার ইনচার্জদের উদ্দেশ্য মাদক ও চোরাচালান এর বিষয়ে জিরো টলারেন্স নীতিতে তৎপরতার সহিত পুলিশিং কার্যক্রম করার নির্দেশ দেন। সম্পত্তি সংক্রান্ত অপরাধের ক্ষেত্রে দ্রুততম সময়ে প্রকৃত জড়িত আসামীদের গ্রেফতার সহ লুন্ঠিত বা চোরাইকৃত সম্পত্তির দ্রুততম সময়ে উদ্ধারের জন্য গুরুত্ব আরোপ করেন।কোন ঘটনায় নিরীহ কোন ব্যাক্তি যেন হয়রানির শিকার না হয় সেদিকে বিশেষ লক্ষ্য রাখার জন্য সকল সার্কেল অফিসার, সকল অফিসার ইনচার্জ ও সকল ফাঁড়ী ইনচার্জদের  নির্দেশ প্রধান করেন।

আরও খবর