Logo
আজঃ সোমবার ০২ অক্টোবর 2০২3
শিরোনাম

শীত এলেই বাড়ে কোষ্ঠকাঠিন্য, যা করবেন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১০ জানুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ০২ অক্টোবর 2০২3 | ১৪২জন দেখেছেন

Image

লাইফস্টাইল ডেস্ক ;শীতে নানা উৎসবে খাওয়া-দাওয়া লেগেই থাকে। এ কারণে গ্যাস, বদহজমের সমস্যাও বাড়ে। আবার বেশিক্ষণ গরম পোশাক পরে থাকায় পেট গরমের মতো সমস্যাও দেখা দেয়। অনেকেই এ সময় কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় ভোগেন। কোষ্ঠকাঠিন্য হলে পেট, কোমরে ব্যথা শুরু হয়, ব্যথা হয় মলদ্বারেও। পেট ঠিকমতো পরিষ্কার হয় না। সারা বছর যারা সুস্থ থাকেন, তাদেরও শীতকালে এক বার হলেও কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় ভুগতে হয়।

বিশেষজ্ঞদের মতে, দীর্ঘদিন কোষ্ঠকাঠিন্যে ভুগলে কোলন ক্যানসার হওয়ার আশঙ্কা থাকে। তাই সুস্থ থাকতে এই শীতে খাওয়া-দাওয়া নিয়ে সবারই সচেতন থাকা জরুরি। শীতকালীন কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে দূরে থাকতে কী করবেন-

ভুসি: ভুসিতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে। এটি প্রাকৃতিক রেচক হিসেবে কাজ করে এবং ওজনও কমাতে সাহায্য করে। এক গ্লাস পানিতে ২ থেকে ৩ চা চামচ ভুসি, কোষ্ঠকাঠিন্যের জন্য সবচেয়ে ভালো ঘরোয়া প্রতিকার।

ত্রিফলা: ত্রিফলা কোষ্ঠকাঠিন্যের চিকিৎসায় দারুণ কার্যকর। রোজ রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে এক চামচ ত্রিফলা চূর্ণ এক কাপ গরম পানিতে মিশিয়ে নিন। তার পরে সেটি খেয়ে ফেলুন। এতে সকালে পেট পরিষ্কার হয়ে যাবে।

কালো কিশমিশ : কালো কিশমিশে অদ্রবণীয় ফাইবার থাকে। এই উপাদান অন্ত্রকে স্বাভাবিকভাবে কাজ করতে সাহায্য করে। ঘুমানোর আগে চার থেকে পাঁচটি ভেজানো কালো কিশমিশ খান। পরদিন সকালেই কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় ভালো ফল পাবেন।

জোয়ান : কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি পেতে জোয়ান খেতে পারেন। জোয়ান শরীরে গ্যাস্ট্রিক জুস উৎপাদনকে সাহায্য করে, যা হজম প্রক্রিয়ায় উন্নতি ঘটায়। আধা চা চামচ জোয়ান গরম পানিতে ভিজিয়ে পান করুন।

ক্যাস্টর অয়েল: ক্যাস্টর অয়েল কোষ্ঠকাঠিন্যের চিকিৎসায় খুবই কার্যকর। ক্যাস্টর অয়েলে রয়েছে রিসিনোলিক অ্যাসিড, যা শরীর থেকে বর্জ্য নির্মূল করতে সহায়তা করে। ঘুমানোর আগে এক টেবিল চামচ ক্যাস্টর অয়েল কোষ্ঠকাঠিন্য নিরাময়ে কার্যকরী হতে পারে। তবে, গর্ভাবস্থায় এটি না খাওয়াই ভালো।

নারকেল তেল : গবেষণা অনুসারে, নারকেল তেলে থাকা মিডিয়াম-চেইন ফ্যাটি অ্যাসিড মল নরম করতে সাহায্য করে। এ কারণে কোষ্ঠকাঠিন্য নিরাময়ে রোজ রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে এক টেবিল চামচ নারকেল তেল খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।


আরও খবর



সরিষাবাড়ীতে টিউবওয়েলের পানি খেয়ে ২৩ শিক্ষার্থী অসুস্থ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ০২ অক্টোবর 2০২3 | ৮৫জন দেখেছেন

Image
মাসুদুর রহমান:জামালপুরের সরিষাবাড়ীতে টিউবওয়েলের পানি খেয়ে প্রায় ২৩ শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়েছেন।  রবিবার রাত ৮ টা থেকে উপজেলার পোগলদিঘা ইউনিয়নের বগারপাড়  এলাকার চাইল্ড কেয়ার একাডেমি থেকে  ১৬ জন ও  বগারপাড় উচ্চ বিদ‌্যালয় থেকে সোমবার সকালে ৫ জন  এবং মঙ্গলবার দুপুরে ২ জন শিক্ষার্থীকে সরিষাবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে  । অসুস্থ শিক্ষার্থীরা সবাই বগারপাড় উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬ষ্ঠ, সপ্তম ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী। এদের মধ‌্যে ৬ জনকে জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে , ২ জনকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং ১ জনকে ঢাকায় উন্নত চিকিৎসার জন‌্য প্রেরণ করা হয়েছে ।  তবে বিষয়টি নিয়ে সরিষাবাড়ী উপজেলায় নানা আলোচনা ও সমালোচনা চালু রয়েছে ।  তবে বিষয়টি রহস্যজনক এবং টিউবওয়েলের পানিতে নেশাজাতীয় দ্রব্য মিশিয়েছে কিনা তদন্তের মাধ‌্যমে খোজ নেওয়ার দাবী জনান  স্থানীয় এলাকাবাসী ও সচেতন মহল ।

খোজ নিয়ে জানা যায় , বগারপাড় উচ্চ বিদ্যালয়ের অধিকাংশ শিক্ষার্থীরা পার্শবর্তী চাইল্ড কেয়ার একাডেমি কোচিং সেন্টারে লেখাপড়া করে আসছে।  রবিবার (১৭ সেপ্টেম্বর ) রাতে  উপজেলার পোগলদিঘা ইউনিয়নের বগারপাড়  এলাকার চাইল্ড কেয়ার একাডেমিতে কোচিং চলাকালীন সময়ে হঠাৎ বিদু‌্যৎ চলে যাওয়ায় অন্তত ১৫/২০  শিক্ষার্থী কোচিং সেন্টারের টিউবওয়েলের পানি পান করে । তারপর থেকেই সবাই অসুস্থ হয়ে পড়লে প্রায় ১০ জন শিক্ষার্থীকে সরিষাবাড়ী হাসপাতালে ভর্তি ও বাকীদের প্রাথমিক চিকিৎসা প্রদান করা হয় । এ কোচিং সেন্টারে ছেলে-মেয়ে উভয়ই লেখাপড়া করলেও শুধু মেয়ে শিক্ষার্থীরা ওই রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়ায় এলাকায় চলছে নানা জল্পনা কল্পনা । এই শিক্ষার্থীদের উপসর্গ বুকে ব্যথা ও শ্বাসকষ্টের পাশাপাশি শরীর দুর্বল হয়ে পড়ছে ।  তারা হলেন , বগারপাড় এলাকার শফিকুল ইসলাম এর মেয়ে চৈতি , ফেরদৌস এর মেয়ে রাখি , লিমন তরফদারের মেয়ে তিথি ,আল আমিনের মেয়ে আশা , ফজলুল হকের মেয়ে অন্তরা , আঃ খালেকের মেয়ে নাদিয়া , লাভলু মিয়ার মেয়ে লাবণ‌্য ,আলমাছ এর মেয়ে তর্জনী , টুকন মিয়ার মেয়ে তমা ,তোজাম্মেল হক এর মেয়ে মেঘলা  , এছাড়াও জান্নাতুন ফেরদৌস, তানিয়া। শিক্ষার্থীদের এমন অবস্থা দেখে ওই কোচিং সেন্টারের শিক্ষকরা স্কুলে তালা ঝুলিয়ে গা-ঢাকা দিয়েছে এবং পরিচালক কামরুজ্জামান লিটন নিজেও অসুস্থ হয়ে সোমবার দুপুর থেকে  সরিষাবাড়ী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে । এদিকে সোমবার বগারপাড় উচ্চ বিদ‌্যালয়ের পাঠদান চলাকালীন সময়ে আজিজল এর মেয়ে  ৬ ষ্ঠ শ্রেণীর শিক্ষার্থী আখি ,নুরুল ইসলাম মেয়ে নিরা ,আমিনুর এর মেয়ে আরফিন , ইমরানের মেয়ে নুসরাত এবং মঙ্গলবার দুপুরে বগার পাড় এলাকার হারুন অর রশিদের মেয়ে মিতু , মোনারপাড় এলাকার বাদাহর মেয়ে বিথিও অসুস্ত হয়ে পড়লে তাদের  সরিষাবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ‌্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক  চিকিৎসা দিয়ে পরবর্তী চিকিৎসার জন‌্য হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়।  

৬ ষ্ঠ শ্রেণীর শিক্ষার্থী আখি জানান ,পানি আর ঝালমুড়ি খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েছিলাম । পায়ে বল পায়না মাথা ব‌্যাথা করতেছে । শিক্ষার্থী আরফিন জাহান জানায়, কোচিং সেন্টারে এসে পানি খাওয়ার আধা ঘন্টা পর বুকে ব্যথা ও শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়। এরপর শরীর জিমিয়ে দুর্বল হয়ে যায়। সরিষাবাড়ী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার রবিউল ইসলাম জানান, গত রবিবার থেকে প্রায় ২০ জনের মতো রোগী হাসপাতালে এসেছিল। আমাদের খাতায় ভর্তি আছে প্রায় ১৭ জন । এ ছাড়াও কয়েকজনকে প্রাথমিক চিকিৎসা প্রদান করা হয়েছে । এদের মধ‌্যে প্রায় ৯জনকে আমরা উন্নত চিকিৎসার জন‌্য বিভিন্ন হাসপাতালে প্রেরণ করেছি । বাকী সবাই মোটামোটি সুস্থ আছে ।   তিনি আরো বলেন ,  আমরা সবাইকে উদ্বিগ্ন না হয়ে শান্ত থাকার জন‌্য বলব । সবার মনে সাহস রাখার জন‌্য বলি । এদিকে শিক্ষার্থী মিতুর বাবা জানান,  আমার মেয়ে আজ বিদ্যালয়ে যায়নি৷  ওরও একই সমস্যা হল।চাইল্ড কেয়ার একাডেমি কোচিং সেন্টারের পরিচালক কামরুজ্জামান লিটনের সঙ্গে মুঠো ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, আমি নিজেও অসুস্থ।  টিউবওয়েলের পানি খেয়ে কেনো অসুস্থ হয়ে পড়ছে আমি কিছুই বুঝে ওঠতে পারছি না। আর তা ছাড়া সবাই আমার কোচিং এর শিক্ষার্থী না । 

এদিকে সরিষাবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ‌্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা বদরুল ইসলাম জানান ,  হাসপাতালে সর্বোচ্চ চিকিৎসা প্রদান করা হচ্ছে ।  স্বাভাবিক হয়ে কয়েকজন বাড়ী চলে গেছে ।  বিষয়টি খতিয়ে দেখা দরকার ।

আরও খবর



সিরাজগঞ্জ জেলা ক্রিড়া সংস্থায় দূনীতির আখড়ায় পরিনত (পর্ব-১)

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ০১ অক্টোবর ২০২৩ | ৮৬জন দেখেছেন

Image

মারুফ সরকার,স্টাফ রির্পোটার: সিরাজগঞ্জ জেলা ক্রিড়া সংস্থার কমিটির বিরুদ্ধে দূনীতির পাহাড় জমেছে ।অর্ত আত্বসাৎ,খেলোয়াড়দের ন্যূনতম সেবা থেকে বঞ্চিত,তাদের প্রতি অমানবিক ব্যবহার,বিগত দিনের দূনীতি চাপা দেবার জন্য অবৈধভাবে ব্যাংক ভোট তৈরির ষড়যন্ত্র, নিয়মিত খেলা পরিচালনা না করা,ফুটবল ফেডারেশনকে ক্রিড়া সংস্থার সাথে সংযুক্ত করা,হ্যান্ডবল খেলা না খেলেও পিকনিক করে কমিটি গঠন করাসহ নানাবিদ দূনীতি পাহাড় জমেছে ।জেলা ক্রিড়া সংস্থার সিরাজগঞ্জ কমিটির বিরুদ্ধে ঘটনা এখানেই শেষ নয় ।মাননীয় যুব ও ক্রিড়া মন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেলকে সিরাজগঞ্জে না আসার জন্য নিরুৎসাহিত করা এবং নানা প্রতিবন্ধকতা পেরিয়ে মন্ত্রী মহোদয় সিরাজগঞ্জ এলেও সাধারন সম্পাদক অনুপস্থিত থেকে তাকে হেয় প্রতিপন্ন করার দৃষ্টান্তও দেখিয়েছে ।

গতকাল সকালে সিরাজগঞ্জ জেলা ক্রিড়া অনুরাগীরা তাদের এই ক্ষোভ-দু:খের কথা সাংবাদিকদের জানান ।এ সময় জাতীয় দৈনিক পত্রিকার সাংবাদিকসহ স্থানীয় ও আঞ্চলিক সংবাদকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন ।তাদের অভিযোগে জানা যায়, আগামী ১৪ অক্টোবার জেলা ক্রিড়া সংস্থার এ নির্বাচনে বৈতরনী পার হবার জন্য পূর্বেকার কমিটি তাদের দূনীতি,স্বজনপ্রীতি,অর্থ আত্বসাৎ করাকে ধামাচাপা দেবার জন্য অবৈধভাবে হ্যান্ডবল ও ফুটবল খেলোয়ারদের ১৭ জনকে ভোটার বানিয়ে পকেট কমিটি গঠন করে ।যাদের নাই কোন ক্লাব, নাই কোনো ঠিকানা অপর দিকে ফুটবল ফেডারেশন থাকতে জেলা ক্রিড়া সংস্থার সঙ্গে  ফুটবলের সাথে কোনো সম্পর্ক না থাকলেও ফুটবলের ৯টি ভোটার সদস্য বানিয়ে তাদের ভোটার বানিয়েছে ।এ সময় অনিয়মকে তারা নিয়মে পরিনত করেছে ।অভিযোগে আরো জানা যায় যে, বিগত কয়েক বছর যাবৎ জেলা ক্রিড়া সংস্থার কমিটি তাদের কার্যক্রম বন্ধ রেখে নামকাওয়াস্তে কিছু খেলা চালিয়ে বিপুল পরিমান অর্থ আত্বসাৎ করে খেলোয়ারদের প্রাপ্ত টাকা না দেওয়া, তাদের থাকা খাওয়া দূরাবস্থার সৃষ্টি,অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে তাদের রাখায় খেলোয়াররা ক্ষুব্ধ হওয়ার ঘটনাও ঘটেছে ।এ ব্যাপারে ক্রিকেটার মিল্টন ও ক্রিকেটার মারুফ সাংবাদিকদের এসব তথ্যের সত্যতা স্বীকার করেন ।তারা আরো জানান,জেলা ক্রিড়া সংস্থার নির্বাচনে ৩১ জনের প্যানেল থাকার কথা থাকলেও এখন সর্বসাকুল্যে রয়েছে মাত্র ২৭ জন ।যা প্যানেল দেবার মত সংখ্যা হয়নি ।য়েখানে পাবনা জেলা ক্রিড়া সংস্থার সদস্য সংখ্যা ১৫০ জন ।সেখানে সিরাজগঞ্জ জেলা ক্রিড়া সংস্থার রয়েছে মাত্র ২৭ জন । অথচ প্রাথী হবার কথা ৩১ জন । এর মুল কারন হচ্ছে বিগত কমিটির ব্যর্থতা এবং সকল প্রকার খেলা চালু না করার প্রামাণ্যচিত্র । অভিযোগকারী ক্রিড়া অনুরাগীরা জানান, কমিটির বাইরে থেকে অন্যান্যরা যে ক্রিড়া পরিচালনা করেছেন কমিটিতে থেকেও সে সব কাজ সিদ্ধ হয়নি ।ঘটনার এখানেই শেষ নয় । আরো কিছু সামনে আসবে চোখ রাখুন । চলবে ।


আরও খবর



নব্য সহ সাংস্কৃতিক সম্পাদক জনাব সাঈদ সোহরাব কে জাসাস কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক কমিটি পক্ষে বরন

প্রকাশিত:শনিবার ২৩ সেপ্টেম্বর 20২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ০১ অক্টোবর ২০২৩ | ২০৭জন দেখেছেন

Image

সায়মন তারিক:গত ২১ সেপ্টেম্বর  জাসাস কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক কমিটি  নব্য সহ সাংস্কৃতিক সম্পাদক   সাবেক ছাত্রনেতা ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান  জনাব তারেক রহমানের  বলিষ্ঠ  হাতিয়ার  সাঈদ  সোহরাব কে বরন করে ফুলের  শুভেচ্ছা  জানানো হল পার্টি অফিসে।


জাসাস কার্যক্রম নিয়ে  কিছু  আলোচনা  করেন  জাসাস কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক কমিটির সিনিয়র  যুগ্ম  আহবায়ক  লিয়াকত আলী,  সদস্য  বিল্লাহ  হোসেন  সদস্য  ও চলচ্চিত্র পরিচালক  মো: তারিকুল ইসলাম ভুঁইয়া  (সায়মন তারিক) দপ্তরের  দায়িত্ব  প্রাপ্ত  মিজানুর রহমান  মিজান  জাসাস দক্ষিণ  সদস্য সচিব  শফিকুল ইসলাম  রতন ভারপ্রাপ্ত  আহ্বায়ক  শওকত আজিজ, নেত্রী  কণ্ঠশিল্পী  জোসনা ও শাহনাজ  সরনি।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



ফ্যানের সঙ্গে ঝুলছিল অভিনেতার মেয়ের মরদেহ

প্রকাশিত:বুধবার ২০ সেপ্টেম্বর ২০23 | হালনাগাদ:রবিবার ০১ অক্টোবর ২০২৩ | ১২৪জন দেখেছেন

Image

বিনোদন ডেস্ক:দুই মেয়ে এবং স্ত্রীসহ চেন্নাইতে বসবাস করতেন দক্ষিণ ভারতের খ্যাতিমান সংগীত পরিচালক ও অভিনেতা বিজয় অ্যান্টনি। সেখানেরই একটি প্রাইভেট স্কুলের দ্বাদশ শ্রেণিতে পড়ে তার বড় মেয়ে মীরা (১৬)। মঙ্গলবার ( ১৯ সেপ্টেম্বর) ভোরে মীরার রুমে যান বিজয়। দেখেন, নিজের ওড়না গলায় পেঁচানো অবস্থায় ফ্যানের হুকের সঙ্গে ঝুলছে মেয়ে। তাৎক্ষণিক নামিয়ে হাসপাতালে নিলে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করে।

প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, মীরা আত্মহত্যা করেছেন। এদিকে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের বরাতে জানা যায়, দীর্ঘদিন মানসিক চাপে ভুগছিলেন মীরা। হতাশার নীল সাগরে ডুবে শেষে আত্মহত্যার পথ বেছে নেন তিনি।

এদিকে কর্তব্যরত পুলিশ জানিয়েছে, মীরার লাশ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। মীরার আত্মহত্যা নিয়েও তদন্ত শুরু হয়েছে। বড় মেয়ে মীরাকে হারিয়ে শোকের ছায়া নেমে এসেছে পরিবারে। হঠাৎ এমন ঘটনায়  হতবিহ্বল পুরো ভারতীয় সিনেমা ইন্ডাস্ট্রি।


আরও খবর



ঠাকুরগাঁওয়ে কলেজছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ,কনস্টেবলসহ দুজন গ্রেপ্তার

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ০১ অক্টোবর ২০২৩ | ৫১জন দেখেছেন

Image

জসীমউদ্দীন ইতি ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি:ঠাকুরগাঁওয়ে কলেজছাত্রীকে দুই মাস আটকে রেখে ধর্ষণের অভিযোগে পুলিশ কনস্টেবল আল আমিন (২৮) ও তার বন্ধু রবিউলকে (৩২) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ভুক্তভোগী কিশোরী ঠাকুরগাঁও সরকারি কলেজের অনার্স প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী। কনস্টেবল আল আমিন পঞ্চগড় জেলার বোদা উপজেলার ডাবরডাঙ্গা এলাকার তৈবুর রহমানের ছেলে। আল আমিন ঠাকুরগাঁও পুলিশ লাইনে সংযুক্ত ছিলেন। অপর আসামি রবিউল ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা রায়পুর ইউনিয়নের আবুল কাশিমের ছেলে। রবিউল ঠাকুরগাঁও ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে টেলি মেডিসিন পদে চাকরি করেন। ঠাকুরগাঁও সদর থানার ওসি ফিরোজ কবির ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, সোমবার বিকালে ভুক্তভোগী কিশোরীর বাবা বাদি হয়ে কনস্টেবল আল আমিন ও রবিউলকে আসামি করে ঠাকুরগাঁও সদর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। এর আগে রবিবার দুপুরে বাদি মোবাইলে অভিযোগ করলে সদর থানা পুলিশের একটি টিম শহরের হাজিপাড়া এলাকার হীরন মহিলা ম্যাচ থেকে ভুক্তভোগী কিশোরীকে উদ্ধার করে এবং একই সময় ম্যাচের ভেতর থেকে রবিউলকেও আটক করা হয়। এ বিষয়ে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে। ভুক্তভোগী কিশোরী বলেন, আল আমিন তাকে প্রেমের ফাঁদে ফেলে এবং বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে জোরপূর্বক শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করে। পরে খোঁজ-খবর নিয়ে জানতে পারে আল আমিন বিবাহিত এবং তার একটি সন্তান রয়েছে। ওই কিশোরী আরো বলেন, আল আমিন একজন প্রতারক। তাই তার কাছ থেকে রেহাই পেতে কৌশলে আমি নিজ বাসায় ফিরে যেতে চাইলে আল আমিন ও রবিউল আমাকে আটকে রাখে এবং দুই মাস পর্যন্ত আমাকে বিভিন্ন স্থানে রেখে ভয়ভীতি দেখিয়ে শারিরিক নির্যাতন ও ধর্ষণ করেছে। ভুক্তভোগী কিশোরীর বাবা বলেন, আল আমিন ও রবিউল আমার মেয়েকে ভুলিয়ে ভালিয়ে ফাঁদে ফেলেছে। তাদের পরামর্শে দুই মাস পূর্বে হঠাৎ করে আমার মেয়ে প্রায় ৮ লাখ ৭৫ হাজার টাকা নিয়ে পালিয়ে যায়। আমরা অনেক খোঁজাখুঁজির পরও তার কোনো সন্ধান পাচ্ছিলাম না। পুলিশের সহায়তায় মেয়েকে উদ্ধার করতে পেরেছি। এ ঘটনায় ন্যায় বিচারের আশায় আল আমিন ও রবিউলের বিরুদ্ধে মামলা করেছি। তাদের বিচার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।


আরও খবর