Logo
আজঃ বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪
শিরোনাম
থাইল্যান্ডে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের হজ ব্যবস্থাপনা বিশ্বের মধ্যে স্মার্ট হবে: ধর্মমন্ত্রী র‌্যাবের গণমাধ্যম শাখার নতুন পরিচালক কমান্ডার আরাফাত ব্যাংককের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করলেন প্রধানমন্ত্রী লোহিত সাগরের জিবুতি উপকূলে অভিবাসীবাহী নৌকাডুবিতে নিহত ৩৩ রানা প্লাজা ধস: সাক্ষ্যগ্রহণেই পার ১১ বছর এফডিসিতে সাংবাদিকদের ওপর হামলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রীর সাথে ঢাকাস্থ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ দেহ ব্যবসা সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে সাতজনকে গ্রেফতার করেছে কাফরুল থানা পুলিশ ডেমরায় সাংবাদিক পরিচয়ে চাঁদাবাজি করতে গিয়ে গণধোলাইয়ের শিকার দুই ব্যাক্তি !

শীত বাড়তে পারে কাল থেকে

প্রকাশিত:বুধবার ০১ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | ১৭০জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: সারাদেশে রাত ও দিনের তাপমাত্রা ১ থেকে ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এ কারণে আগামীকাল বৃহস্পতিবার থেকে শীতের অনুভূতি বাড়তে পারে।

আবহাওয়াবিদ ওমর ফারুক জানান, বৃহস্পতিবার থেকে তাপমাত্রা কমবে। এই অবস্থা আগামী চার থেকে পাঁচ দিন থাকতে পারে।

পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, নিম্নচাপটি দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। এটি পশ্চিম-দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হতে পারে। এর বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। উপমহাদেশীয় উচ্চচাপ বলয়ের বর্ধিতাংশ বিহার ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।

পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, উল্লেখযোগ্য পরিবর্তনের সম্ভাবনা নেই।

আবহাওয়া অধিদপ্তর জানায়, মঙ্গলবার দেশের সর্বোচ্চ ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা ছিল কক্সবাজারে। আজ বুধবার পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় দেশের সর্বনিম্ন ১৪ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়।


আরও খবর



অগ্নি নিরাপত্তা নিয়ে রেস্টুরেন্ট ও দোকান মালিক সমিতির সাথে ফায়ার সার্ভিসের মতবিনিময়

প্রকাশিত:বুধবার ০৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | ১১৯জন দেখেছেন

Image

নাজমুল হাসানঃ 

অগ্নিঝুঁকি হ্রাস ও অগ্নি নিরাপত্তা বৃদ্ধির লক্ষ্যে করণীয় নির্ধারণে রেস্টুরেন্ট ও দোকান মালিক সমিতির সাথে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ৩ এপ্রিল বুধবার সকাল ১১:৩০ ঘটিকায় অধিদপ্তরের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় ফায়ার সার্ভিস অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোঃ মাইন উদ্দিন, বিএসপি (বার), এনডিসি, পিএসসি, জি, এম ফিল; পরিচালকবৃন্দসহ জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাগণ এবং দোকান মালিক সমিতির সভাপতি জনাব হেলাল উদ্দিন, মহাসচিব জনাব মোঃ জহিরুল হক ভূঁইয়া; রেস্টুরেন্ট মালিক সমিতির সভাপতি জনাব মোঃ ওসমান গণি, মহাসচিব জনাব ইমরান হাসানসহ সমিতির অন্য প্রতিনিধিবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।  


মতবিনিময় সভায় সূচনা বক্তব্য প্রদান করেন ফায়ার সার্ভিসের ঢাকা বিভাগের উপপরিচালক জনাব মোঃ ছালেহ উদ্দিন। এরপর উপপরিচালক (অপাঃ ও মেইনঃ) জনাব মোঃ কামাল উদ্দিন ভূঁইয়া দোকান ও রেস্টুরেন্টের অগ্নিঝুঁকি এবং তা নিরসনে করণীয় বিষয়ে একটি পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন উপস্থাপন করেন। প্রেজেন্টেশন শেষে সকলের কাছে উন্মুক্ত মতামত ও বক্তব্য আহ্বান করা হয়। এ সময় বক্তারা বিভিন্ন বিষয়ে তাদের মতামত উপস্থাপন করেন। দোকান ও রেস্টুরেন্ট মালিক সমিতির পক্ষ থেকে সকল স্টেকহোল্ডারের সমন্বয়ে রেস্টুরেন্ট, মার্কেট ও দোকানসমূহে অগ্নিনিরাপত্তা বৃদ্ধিতে আন্তরিকতার সাথে কাজ করার বিষয়ে সদিচ্ছা পোষণ করা হয়। রেস্টুরেন্ট মালিক সমিতির নেতৃবৃন্দ তাদের বক্তব্যে বিভিন্ন বিষয়ে সরকারি অনুমোদন প্রক্রিয়া সহজ করার এবং সেফটি ইকুইপমেন্টের ট্যাক্স কমানোর বিষয়ে ফায়ার সার্ভিসের সহযোগিতা পাওয়া যাবে বলে প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন।


ফায়ার সার্ভিসের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোঃ মাইন উদ্দিন অগ্নিঝুঁকি নিরসণে সকলের আন্তরিক সহযোগিতা কামনা করেন এবং ফায়ার সার্ভিসের পক্ষ থেকে সব ধরনের সহযোগিতা প্রদান করা হবে বলে নেতৃবৃন্দকে আশ্বস্ত করেন। তিনি বলেন, “আমরা নিরাপদ দেশের পক্ষে। কেউ আমাদের প্রতিপক্ষ নয়। আমরা সকলকে সাথে নিয়ে দেশের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে চাই।”


আরও খবর



রানা প্লাজা ধস: সাক্ষ্যগ্রহণেই পার ১১ বছর

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | ২৬জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:১১ বছর ধরে সাক্ষ্যগ্রহণেই ঘুরপাক খাচ্ছে রানা প্লাজা ট্র্যাজেডির অবহেলাজনিত হত্যা মামলার বিচার প্রক্রিয়ায় । এ মামলায় মোট ৫৯৪ জন সাক্ষীর মধ্যে এখন পর্যন্ত সাক্ষ্য দিয়েছেন মাত্র ৮৫ জন। ফলে সর্বোচ্চ আদালতের বেঁধে দেওয়া ৬ মাসের মধ্যে মামলা শেষ হওয়া নিয়ে সংশয় আইনজীবীদের।

রানা প্লাজার দুর্ঘটনা পুরো বিশ্বকেই নাড়িয়ে দিয়েছিল। এরপর কারখানার কর্মপরিবেশ ঠিক করতে চাপ পড়ে দেশের পোশাক শিল্পের ওপর।

এ ঘটনায় অবহেলায় হত্যার অভিযোগের প্রমাণ মেলে। ২০১৫ সালে সিআইডি ভবন মালিক সোহেল রানাসহ ৪১ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দেয়। বিচার শুরু হয় পরের বছর। এরপর একের পর এক আসামি হাইকোর্টে যাওয়ায় মামলাটির বিচার থমকে থাকে ২০২২ সাল পর্যন্ত।

অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর বিমল সমদ্দার জানান, মূল আসামি রানা প্রায়ই অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে থাকেন। আবার তাকে জেলখানা থেকে আনলে তার পক্ষের আইনজীবীরা আদালতে চিৎকার-হট্টেগোল করেন।

রানা প্লাজা ধসের ঘটনায় সাক্ষী করা হয় ৫৯৪ জনকে। কিন্তু এখন পর্যন্ত সাক্ষ্য দিয়েছেন মাত্র ৮৫ জন। ফলে বিচারে দীর্ঘসূত্রিতা দেখা দিয়েছে। কবে এ সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হবে কেউ জানে না।

এ বিষয়ে অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর বিমল সমদ্দার আরও জানান, সাক্ষী যদি না আসে তাহলে বিচারকের কিছু করার থাকে না। এখানে আদালত নিরূপায়। তারপরও আমরা সবরকম চেষ্টা করছি, যতো দ্রুত সম্ভব মামলা শেষ করতে।

এদিকে গেলো ১৫ জানুয়ারি রানা প্লাজার মালিক সোহেল রানার পক্ষে আপিল বিভাগে জামিন চান তার আইনজীবী। সেখানে আপিল বিভাগ সাফ জানিয়ে দেন জামিন হবে না রানার। তবে এ মামলা ৬ মাসে নিষ্পত্তির নির্দেশ দেওয়া হয়।

সঠিক বিচারে সবার সাজা হবে জানিয়ে অবস্থায় অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন বলছেন, এখানে জড়িত মালিক থেকে শুরু করে দেখভালের দায়িত্বে থাকা পৌরসভা সবার বিচার হবে। কেউ ছাড় পাবে না। তাদের গাফিলতিতে এতো মানুষের প্রাণ গেছে।

রানা প্লাজা মামলায় আসামিদের পক্ষে কথা বলতে রাজি হয়নি কোনো আইনজীবী। গেলো ২১ এপ্রিল এ মামলায় সবশেষ ৪ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য নেয়া হয়। ২৮ জুন এ মামলার পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণ। ২০১৩ সালের ২৪ এপ্রিল রানা প্লাজা ধসে ১ হাজার ১৩৫ জন নিহত এবং ১ হাজার ১৬৯ জন গুরুতর আহত হয়ে পঙ্গু হয়ে যান। এ ঘটনায় মোট মামলা হয় ২০টি। এর মধ্যে তিনটি হচ্ছে ফৌজদারি মামলা। শ্রমিক নিহতের ঘটনায় হত্যা মামলা করে পুলিশ। অন্যদিকে ইমারত নির্মাণ আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে মামলা করে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) এবং ভবন নির্মাণসংক্রান্ত দুর্নীতির অভিযোগে মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। খুনের মামলা ঢাকার জেলা ও দায়রা জজ আদালতে বিচারাধীন। ইমারত আইনের মামলাটির সাক্ষ্য গ্রহণ বন্ধ রয়েছে। এ ছাড়া ভবন নির্মাণসংক্রান্ত দুর্নীতির মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ চলছে ঢাকার বিভাগীয় বিশেষ জজ আদালতে। এই মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ পর্যায়ে।


আরও খবর



মাগুরার মহম্মদপুরে বজ্রপাতে কোরআনে হাফেজসহ দুইজন নিহত

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | ১০২জন দেখেছেন

Image

স্টাফ রিপোর্টার মাগুরা থেকে:মাগুরার মহম্মদপুরে বজ্রপাতে কোরআনের হাফেজ দুই যুবক মারা গেছে। বৃহস্পতিবার (২৮মার্চ) বিকালে বৃষ্টির সময় আকস্মিক বজ্রপাতে তাদের মৃত্যু হয়।

নিহতরা হলেন- মহম্মদপুর উপজেলার বিনোদপুর ইউনিয়নের কানুটিয়া গ্রামের জামান মির্জার ছেলে তন্ময় মির্জা (২২) ও একই এলাকার চরপাড়া গ্রামের বাক-প্রতিবন্ধী উমেদ শেখ (২০)।

পরিবারের স্বজনেরা জানায়, তন্ময় একজন কোরআনে হাফেজ। বাড়ির পাশে রাস্তায় থাকা অবস্থায় বজ্রপাতে আহত হলে তাকে মহম্মদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করে।

অন্যদিকে উমেদ শেখের  স্বজনেরা জানায়, মাঠে গরু আনতে গিয়ে বজ্রপাতে আহত হয় উমেদ শেখ। এসময় মহম্মদপুর উপজেলা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করে। আফরান মোল্যার বড় ছেলে উমেদ।

একই এলাকার দুইজনের মৃত্যুর খবরে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।


আরও খবর



মোরেলগঞ্জে ১০২ তম বারুনী স্নানোৎসবে লাখ ভক্তের ঢল

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | ২১জন দেখেছেন

Image

শেফালী আক্তার রাখি, মোরেলগঞ্জ (বাগেরহাট):বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে শ্রীধাম লক্ষীখালী গোপাল সাধু ঠাকুরের সেবাশ্রামে ১০২ তম বারুনী স্নানোৎসব ও গোপাল চাঁদ মেলায় নারী-পুরুষ পুজারী লাখ ভক্তের ঢল। ঢাক, ঢোল, নিশান বাদ্যযন্ত্র সহকারে “হরিবল, হরিবল” নামে মূখরিত ভক্তদের বসেছে যেন এক মিলন মেলা।

৩ দিনব্যাপী মেলা শনিবার সকাল থেকেই মেলায় স্ননোৎসবকে কেন্দ্র করে দেশের বিভিন্ন জেলা ও উপজেলার বরিশাল, পটুয়াখালী, বরগুনা, বেতাগী, বামনা, মির্জগঞ্জ, ঝালকাঠী, কাঠালিয়াসহ বিভিন্ন প্রান্তের মতুয়া ভক্তরা সমবেত হয়েছেন। প্রচন্ড তাপদাহের মধ্যেও এবারে এ উৎসবকে ঘিরে নানা আয়োজন প্রসাদ বিতরণ, ভক্তদের উৎসবে যেন কোন কমতি নেই। দলে দলে হাজার হাজার মতুয়া ভক্তরা পায়ে হেটে, নৌ ও সড়ক পথে পাড়ি জমিয়েছে লক্ষীখালী বারুনী স্ননোৎসবে।

এ দিকে প্রতি বছরের ন্যায় এবারেও শ্রী শ্রী হরিগুরু চাঁদ ঠাকুরের ২০১৩ তম শুভ জয়ন্তী জন্ম স্বরনে বাংলা ১৩২৮ সালে থেকে মোরেলগঞ্জ উপজেলার জিউধরা ইউনিয়নের লক্ষীখালী গ্রামে তারই ভক্ত গোপাল চাঁদ সাধু ঠাকুরের শ্রীধামে ৩দিন ব্যপি বারুনী ¯স্নানোৎসবে মতুয়া ভক্তদের মিলন মেলা বসেছে। দিনরাত অবিরাম প্রসাদ বিতরণ চলছে।

ত্রায়দশী তিথি অনুয়ায়ী সোমবার পর্যন্ত চলবে। এ অনুষ্ঠানে ভক্তদের নিরাপত্তাসহ সার্বিক সহযোগীতায় প্রশাসন কাজ করছেন। পাশাপাশি বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দরাও সহযোগীতা করছে।

এ মেলায় রবিবার সকাল ১০ টায় উপস্থিত ছিলেন বাগেরহাট-৪ (মোরেলগঞ্জ-শরণখোলা) আসনের সংসদ সদস্য এইচএম বদিউজ্জামান সোহাগ, দুপুর ১২ টায় সহকারি হাই কমিশনার ইন্দ্রজিৎ সাগর, বাংলাদেশ মতুয়া সংঘের কার্যকরী সভাপতি শ্রী সুব্রত ঠাকুর।

বারুণী স্নানউৎসবে মতুয়া মেলায় নেতৃবৃন্দ ও প্রশাসনিক কর্মকর্তারা অংশগ্রহণ করেছেন বলে শ্রীধাম লক্ষীখালীর গদীনশিন সেবাইত সাগর সাধু ঠাকুর জানিয়েছেন।


আরও খবর



"আল্লাহ যেন দেশ গড়ার কাজে আত্মনিয়োগের তৌফিক দান করেন"

প্রকাশিত:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | ১২৮জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের কাছে প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ ও মুসলিম জাহানের উত্তরোত্তর উন্নতি, শান্তি ও কল্যাণ কামনা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শবে কদর রজনীতে।

শনিবার (৬ এপ্রিল) লাইলাতুল কদর উপলক্ষে এক বাণীতে তিনি দেশবাসীসহ বিশ্বের সব মুসলমানকে আন্তরিক মোবারকবাদ জানান।

শেখ হাসিনা বলেন, ‘লাইলাতুল কদর এক অতিশয় সম্মানিত ও মহিমান্বিত পবিত্র রজনী। সিয়াম সাধনার মাসের এই রাত্রিতে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা মানবজাতির পথ নির্দেশক পবিত্র আল-কোরআন পৃথিবীতে নাযিল করেন। মহান আল্লাহ কুরআনে ঘোষণা করেছেন, ‘নিশ্চয়ই আমি তা (কুরআন) অবতীর্ণ করেছি কদরের রাতে। আর কদরের রাত সম্বন্ধে তুমি কি জানো? কদরের রাত হাজার মাস অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ। সে রাতে ফেরেশতারা ও রুহ [জিবরাইল (আঃ)] অবতীর্ণ হয় প্রত্যেক কাজে তাদের প্রতিপালকের অনুমতিক্রমে। শান্তিময় সে রাত বিরাজ করে ফজরের আবির্ভাব পর্যন্ত।’ (সূরা আল-কদর, আয়াত ১-৫)

প্রধানমন্ত্রী বলেন, কদরের রজনীর অপার বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে আল্লাহ তাআলা পবিত্র কুরআনের সূরা আদ-দুখানে বলেছেন নিশ্চয়ই আমি তা (কুরআন) এক মুবারকময় রজনীতে অবতীর্ণ করেছি, নিশ্চয়ই আমি সতর্ককারী। এ রাতে প্রত্যেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ফয়সালা হয় ৷

মহান আল্লাহ তায়ালা লাইলাতুল কদরের রজনীকে অনন্য মর্যাদা দিয়েছেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘হাজার মাসের ইবাদতের চেয়েও এ রাতের ইবাদত উত্তম। এই রাতে আল্লাহর অশেষ রহমত ও নিয়ামত বর্ষিত হয়। পবিত্র এই রজনীতে ইবাদত-বন্দেগীর মাধ্যমে আমরা মহান আল্লাহর নৈকট্য লাভ করতে পারি। অর্জন করতে পারি তার অসীম রহমত, বরকত ও মাগফিরাত।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘পবিত্র লাইলাতুল কদরের রজনিতে দোয়া করি মহান আল্লাহ যেন আমাদের সকল প্রকার অন্যায়, অনাচার, হানাহানি ও কুসংস্কার পরিহার করে মানবকল্যাণ ও দেশ গড়ার কাজে আত্মনিয়োগ করার তৌফিক দান করেন।

পবিত্র এই রজনীতে তিনি আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের কাছে প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ ও সমগ্র মুসলিম উম্মাহর উত্তরোত্তর উন্নতি, শান্তি, সমৃদ্ধি ও কল্যাণ কামনা করেন।


আরও খবর