Logo
আজঃ বুধবার ০৭ জুন ২০২৩
শিরোনাম
১১ জেলায় ঝড়বৃষ্টির পূর্বাভাস আল ইত্তিহাদে আনুষ্ঠানিক চুক্তি করলেন বেনজেমা সিলেটে ট্রাক-পিকআপ ভ্যান সংঘর্ষে নিহত ১৩ বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা জাতিসংঘ মধ্যস্থতা করবে এমন সংকট বাংলাদেশে হয়নি: ওবায়দুল কাদের তীব্র তাপপ্রবাহে এবার ইবতেদায়ি স্তরের ক্লাস বন্ধ ঘোষণা বাংলাদেশ-ভারত সেনাবাহিনীর মধ্যে সহযোগিতা জোরদারে প্রধানমন্ত্রীর গুরুত্বারোপ রূপগঞ্জের ইছাপুরা ব্রীজ-দুর্গামন্দির সড়ক নির্মাণ কাজের উদ্বোধন দক্ষিণ কেরানীগঞ্জে ইউপি সদস্য সহ চারজনকে কুপিয়ে জখমের ঘটনায় সাবেক মেম্বার সেলিম গ্রেফতার বাংলাদেশ-আফগানিস্তান সিরিজের সূচি জানাল বিসিবি

‘সব পাখির গন্তব্য থাকে না’ কাব্যগ্রন্থের মোড়ক উম্মোচণ

প্রকাশিত:বুধবার ২২ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ০৭ জুন ২০২৩ | ২০৪জন দেখেছেন

Image

দেশের শিল্প-সাহিত্যকে সমৃদ্ধ করার লক্ষ্যে দুইযুগের বেশী দিন ধরে কাজ করে যাচ্ছে নক্ষত্র সাহিত্য সংসদ। আর শিল্প-সাহিত্য নিয়ে কাজ করতে গিয়ে অর্জন করেছে নানা বৈচির্ত্রময় অভিজ্ঞতা। জাতীয় দিবস গুলোর পাশাপাশি ভূমিকা রেখেছে নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।

তাই প্রতি বছরের ন্যায় এবছরও ‘মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে শীর্ষক আলোচনা’, স্বীকৃতি স্বরূপ ‘নক্ষত্র সাহিত্য পুরস্কার’- ২০২৩ প্রদান ও ‘সব পাখির গন্তব্য থাকে না’ কাব্যগ্রন্থের মোড়ক উম্মোচণ অনুষ্ঠান হয়ে গেলো ২১ মার্চ ২০২৩, ৭ চৈত্র ১৪২৯, মঙ্গলবার, সময় সন্ধ্যা ৬টা, স্থান : বিশ^ সাহিত্য কেন্দ্র মিলনায়তনে।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ছিলেন : গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রণালয়ের সাবেক তথ্য সচিব সৈয়দ মার্গুব মোর্শেদ।  অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করবেন : ৯০ দশকের অন্যতম কবি রানা হোসেন। প্রধান আলোচক : ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি এলাহী নেওয়াজ খান। অতিথিবৃন্দ হিসেবে ছিলেন: কবি শাহীন রেজা, মোঃ মামুনুর হাসান টিপু (চেয়ারম্যান, কেটিভি বাংলা)। স্বাগত বক্তব্য রাখেন গীতিকবি শান্তনা মিঠু ও জে আহমেদ।

অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন : বশিরুল আলম নান্নু। ‘নক্ষত্র সাহিত্য পুরস্কার’-২০২৩ যারা পেলেন তারা হলেন: রুবিনা খাঁন (বীরমুক্তিযোদ্ধা), এ্যাডভোকেট লতিফুর রহমান (বিজ্ঞ আইনজীবি), আমান সোবহান (গীতিকবি),জ্যোতিষ সম্্রাট জে আহমেদ (বিশিষ্ট সমাজ সেবক), মাহামুদুর রহমান ওয়াহাব (কবি), সানজিদা আক্তার (সাংবাদিক), মেহেদী হাসান (প্রতিষ্ঠাতা, গ্রেট আইটি), মোঃ মোক্তার হোসেন (সাংবাদিক), সুহেনা আক্তার হেনা (কবি), মোঃ তরিকুল ইসলাম (সাংবাদিক)।



আরও খবর



বিএনপি বিদেশি প্রভুদের নিকট করুণা প্রার্থনা করছে: সেতুমন্ত্রী

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৬ জুন ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ০৭ জুন ২০২৩ | ৭১জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:বিএনপি বিদেশি প্রভুদের নিকট করুণা প্রার্থনা করছে মন্তব্য করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘দেশের মানুষের প্রতি বিএনপির কোনো আস্থা ও বিশ্বাস নেই এবং দেশের সংবিধান, গণতন্ত্র, নির্বাচন ও গণরায়কে অবজ্ঞা করে তারা কেবল বিদেশি প্রভুদের নিকট করুণা প্রার্থনা করছে।

তিনি বলেন, ‘কাঙ্ক্ষিত স্যাংশন না পেয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম চিরাচরিত ভঙ্গিতে প্রলাপ বকছে। মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার খরচ করে তারা প্রতিনিয়ত সরকারবিরোধী কুৎসা ও বদনাম রটাচ্ছে। বিশ্বদরবারে বাংলাদেশ ও এদেশের জনগণের মান ক্ষুণ্ণ করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে।

আজ মঙ্গলবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এসব কথা বলেন ওবায়দুল কাদের। এই বিবৃতিতে তিনি বিরোধী দল বিএনপির কর্মকাণ্ডের সমালোচনা করেছেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বিএনপি ত্রিশ লাখ শহীদের প্রাণের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বকে ম্লান করে হীন রাজনৈতিক উদ্দেশ্য হাসিলে বিদেশি প্রভুদের নিকট ধর্ণা দিচ্ছে এবং দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র চালাচ্ছে।

বিবৃতিতে ওবায়দুল কাদের এমপি বলেন, ‘মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ঘোষিত ভিসানীতি নিয়ে আওয়ামী লীগ ও সরকার ভীত নয়। কারণ আমরা সর্বদা সংবিধান, গণতন্ত্র, মানবাধিকার ও আইনের শাসনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। যদি এই ভিসানীতি যথাযথভাবে প্রয়োগ হয় তাহলে বিএনপি নেতাকর্মীদের এর আওতায় আসার আশঙ্কা রয়েছে। কেননা তারা বরাবরই গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে ব্যাহত করছে।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘মিথ্যাচার-অপপ্রচারের মধ্য দিয়ে বিএনপি নেতারা খুনি-স্বৈরশাসক, সংবিধান ও গণতন্ত্রের হত্যাকারী স্বৈরাচার জিয়াউর রহমানকে বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা হিসেবে ভ্রান্ত মিথ তৈরি করার অপচেষ্টা করে আসছে। মূলত এই জিয়াউর রহমানই বাংলাদেশের গণতন্ত্র ও সংবিধান ধ্বংস করেছে। প্যাডসর্বস্ব ভুঁইফোড়, বিবৃতিজীবী, পাকিস্তানপন্থী রাজনীতিক ও যুদ্ধাপরাধীদের ধরে এনে সরকারি গোয়েন্দা সংস্থার মাধ্যমে রাজনৈতিক দল গঠন করে পাকিস্তানপন্থীদের ক্ষমতায়ন করেছিল জিয়াউর রহমান। রাষ্ট্রীয় কার্যক্রম ও গণমাধ্যম থেকে মুক্তিযুদ্ধের জয়ধ্বনি ‘জয় বাংলা’ ও ‘জয় বঙ্গবন্ধু’-কে নির্বাসনে পাঠিয়েছিল। মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিপরীতে পাকিস্তানি দর্শনের রাজনীতির প্রচলন করেছিল। দিনের পর দিন আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে তালাবদ্ধ করে কার্যত অঘোষিতভাবে আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ করে রাখা হয়েছিল।

তিনি বলেন, ‘অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় এই যে, আজকে বিএনপির কোনো কোনো নেতার বক্তব্যে তাদের এতটাই দেউলিয়াত্বের বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে যে, তাদেরকে আর কোনো রাজনৈতিক সংগঠন বলা চলে না। জনগণের প্রতি আস্থা না রেখে বিএনপি নেতৃবৃন্দ বিদেশি প্রভুদের পদলেহনের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসতে মরিয়া হয়ে উঠেছে। সফল রাষ্ট্রনায়ক বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমান সরকার এ ধরনের মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী খুনিগোষ্ঠী ও ষড়যন্ত্রকারীদের নিকট আত্মসমর্পণ করবে না। জনগণকে সঙ্গে নিয়ে দেশবিরোধী এই অপশক্তিকে উৎখাত করা হবে।


আরও খবর



‘জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত থেকে দেশকে রক্ষায় কাজ করছে সরকার’

প্রকাশিত:সোমবার ০৫ জুন ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ০৭ জুন ২০২৩ | ৬৮জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত থেকে দেশকে রক্ষায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সবাইকে বৃক্ষ রোপণ করতে আহ্বান জানিয়েছেন। আজ সোমবার বিশ্ব পরিবেশ দিবসে গণভবন প্রাঙ্গণে গাছের চারা রোপণ শেষে দেশবাসীর উদ্দেশে তিনি এ আহ্বান জানান।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত থেকে দেশকে রক্ষা করার পদক্ষেপ বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে সরকার। দেশকে রক্ষা করতে ব্যাপকভাবে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। পরিবেশ রক্ষা ও জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত থেকে দেশকে রক্ষা আমাদের কর্তব্য। কিভাবে আমাদের দেশটা আরও সুন্দর ও উন্নত হবে, সেদিকে লক্ষ্য রেখেই ব্যাপকভাবে কর্মসূচি পালন করা হচ্ছে।

শেখ হাসিনা বলেন, ‘১৯৮৪ সালে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় এবং ৮৫ সাল থেকে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের ওপর নির্দেশ দেওয়া আছে যে, প্রতিবছর দলের পক্ষ থেকে নেতাকর্মীরা ১ আষাঢ় থেকে তিনটি করে গাছ লাগাবেন। তার মধ্যে একটা বনজ, ফলজ ও ঔষধি গাছ লাগানোর কথা বলা আছে। যেহেতু আজ বিশ্ব পরিবেশ দিবস, তাই দেশবাসীকে গাছ লাগানোর আহ্বান জানাই।

বিশ্ব পরিস্থতি নিয়ে তিনি বলেন, ‘আজ বিশ্বব্যাপী যে মূল্যস্ফীতি, প্রতিটি জিনিসের দাম বেড়ে গেছে, খাদ্যমূল্যের দাম বেড়ে গেছে। অনেক উন্নত দেশ যেখানে হিমশিম খাচ্ছে, আমাদের দেশের মানুষ যাতে তার থেকে রক্ষা পায়, সেটাই আমাদের প্রচেষ্টা থাকবে।

এর আগে বিশ্ব পরিবেশ দিবস ও পরিবেশ মেলা-২০২৩ এবং জাতীয় বৃক্ষরোপণ অভিযান বৃক্ষমেলা-২০২৩-এর উদ্বোধন উপলক্ষে গণভবন প্রাঙ্গণে গাছের চারা রোপণ করেন শেখ হাসিনা।


আরও খবর



সামান্য বৃষ্টিতেই সংযোগ সড়কে ভাঙ্গন

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৯ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৬ জুন ২০২৩ | ৯১জন দেখেছেন

Image
আব্দুস সবুর তানোর প্রতিনিধি: রাজশাহীর তানোরে গত বুধবার দিবাগত রাতে সামান্য বৃষ্টিতেই শীবনদীর উপর নির্মিত সংযোগ সড়ক ভেঙ্গে গেছে। এতে করে ঝুকি নিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে তানোর ও মোহনপুরের জনসাধারনকে। ফলে ভাঙ্গনের স্থান দ্রুত মেরামত করার দাবি তুলেছেন পথচারীরা। জানা গেছে, গত বুধবার দিবাগত রাত্রি ২ টার দিকে বৃষ্টি ও ঝড় বাতাস হয়। বৃষ্টি এবং ঝড়ের তেমন গতিবেগ ছিল না। অল্প সময় হয় বৃষ্টি। এতেই বিল কুমারী বিলের ব্রীজ সংযোগ সড়ক ভেঙ্গে যায়।বৃহস্পতিবার সকালের দিকে সরেজমিনে দেখা যায়, পৌর সদর শীবনদী বা বিল কুমারী বিলের উপর ব্রীজ সংযোগ সড়কের কাজ চলমান। 

গোল্লাপাড়া ফুটবল মাঠ হয়ে মোহনপুর তুলসী ক্ষেত পর্যন্ত ব্রীজের সংযোগ সড়ক নির্মান করা হয়েছে। তবে পুরো সড়ক এইচবিবি। ব্রীজের পশ্চিম মুখের ও সড়কের দক্ষিণে ভেঙ্গে গেছে। ব্রীজের মুখ থেকে ৫-৭ হাত সড়কে ভাঙ্গন সৃষ্টি হয়েছে। সকালের দিকে সামান্য পরিমান ভাঙ্গলেও ধীরে ধীরে বাড়তেই আছে। পথচারী মোটা চাকার চার্জার ভ্যান চালক কুদ্দুস,  আলিম, এখলাস জানান, সকালের দিকে অল্প গর্ত দেখেছি। দুপুরের পরে ভাঙ্গন বাড়তেই আছে। ভেঙ্গে ভয়াবহ গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। গর্তের কাছে ভ্যান নিয়ে গেলেই আরো গর্ত হয়ে পড়ছে। গর্তের আশপাশে পা দিলেও ইট ধসে আরো গর্ত হচ্ছে। মনে হচ্ছে এইচ বিবি করার সময় বালু ব্যবহার হয়নি। বালু ব্যবহার হলে এভাবে ভাঙ্গার কথা না। কিছুদিন আগে অল্প গর্ত হয়ে ছিল। সেখানে ভিজে মাটি ও পুরাতন ভাঙ্গা ব্লক দেওয়া হয়েছিল। তার দুদিন পর রাতে বৃষ্টি হওয়া মাত্রই ভেঙ্গে বিশাল গর্তের সৃষ্টি হয়ে আছে। যে কোন মুহুর্ত্বে ভয়াবহ দূর্ঘটনার স্বীকার হতে পারে যান চালকরা।এদিকে বৃষ্টির কারনে মাটি নরম ও ভিজে হয়ে আছে। তার উপরেই দেওয়া হচ্ছে ব্লক। ভারি বা মাঝারি বৃষ্টি হলেই ধসে পড়বে।ঠিকাদার আব্দুর রশিদ জানান, সংযোগ সড়ক যত ভাঙ্গবে ততই ভালো। তাহলে দূর্বল জায়গা চিহ্নিত হবে। সেখানে পুনরায় বরাদ্দ আসবে, তখন মজবুত ভাবে কাজ করলে টিকসই হবে।উপজেলা প্রকৌশলী সাইদুর রহমান জানান, প্রথম অবস্থায় সংযোগ সড়ক নির্মানের সময় একেবারে নিচ থেকে মাটি কাটার কারনে ভাঙ্গনের সৃষ্টি। সবকিছুই নতুন ভাবে করা হবে এবং যেটা করলে টিকসই হবে সেভাবেই কাজ করা হবে।


আরও খবর



শনিবার থেকে শুরু হচ্ছে চারজাতি ‘বঙ্গবন্ধু আইএইচএফ চ্যালেঞ্জ ট্রফি নারী টুর্নামেন্ট

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ০৫ জুন ২০২৩ | ৮৯জন দেখেছেন

Image

আজাদ হোসেন: আন্তর্জাতিক হ্যান্ডবল ফেডারেশনের (আইএইচএফ) সার্বিক সহযোগিতায় এবং বাংলাদেশ হ্যান্ডবল ফেডারেশনের ব্যবস্থাপনায় ৭ বছর পর আগামী শনিবার (১৩ মে, ২০২৩) থেকে শুরু হচ্ছে চারজাতি ‘বঙ্গবন্ধু আইএইচএফ চ্যালেঞ্জ ট্রফি উইমেন্স (ইয়ুথ অ্যান্ড জুনিয়র)’টুর্নামেন্ট। পল্টনস্থ শহীদ ক্যাপ্টেন এম. মনসুর আলী হ্যান্ডবল স্টেডিয়ামে যা চলবে ১৭ মে পর্যন্ত।

বৃহস্পতিবার (১১ মে, ২০২৩) টুর্নামেন্টকে সামনে রেখে বাংলাদেশ অলিম্পিক এসোসিয়েশনের (বিওএ) ডাচ বাংলা অডিটোরিয়ামে এক সংবাদ সম্মেলন আয়োজন করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে টুর্নামেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান সাবেক সিনিয়র সচিব মো. আমিনুল ইসলাম, কো-চেয়ারম্যান বাংলাদেশ কাবাডি ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক পুলিশের অতিরিক্ত আইজিপি হাবিবুর রহমান, হ্যান্ডবল ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান কোহিনূর, টুর্নামেন্টের মিডিয়া কমিটির সদস্য সচিব মো. জাহাঙ্গীর হোসেনসহ হ্যান্ডবল ফেডারেশনের কর্মকর্তা, খেলোয়াড়সহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয় এই টুর্নামেন্টে স্বাগতিক বাংলাদেশ ছাড়াও ভারত, নেপাল এবং মালদ্বীপ খেলবে। তৃতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হচ্ছে এই আসর। আগের দুই আসর হয়েছিল ২০১০ ও ২০১৬ সালে। বঙ্গবন্ধু আইএইচএফ ট্রফির এবারের আসর আগের দুই আসরের ব্যপ্তি এবং সফলতাকে ছাড়িয়ে যাবে বলে বিশ্বাস আয়োজকদের। সে জন্য সব ধরনের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।

আরও জানানো হয়, বিশ্বের ৪৭টি দেশে লাইভ স্ট্রিমিংয়ের মাধ্যমে টুর্নামেন্টটি দেখতে পাবেন দর্শকরা। একই সঙ্গে টুর্নামেন্টের ফেইসবুক পেইজেও লাইভ দেখতে পাবেন। আগামী শনিবার দুপুর ১২টায় ভারত ও নেপালের ম্যাচ দিয়ে আসরের পর্দা উঠবে। 

টুর্নামেন্টের ইয়ুথ এবং জুনিয়র- দুই বিভাগেই সর্বোচ্চ ভালো করার কথা জানিয়েছেন বাংলাদেশ ইয়ুথ টিমের কোচ আমজাদ হোসেন এবং জুনিয়র দলের কোচ ডালিয়া আক্তার। একই সঙ্গে দলও ঘোষণা করা হয়েছে। ১৪ জনের চূড়ান্ত দলে ২ করে খেলোয়াড় স্ট্যান্ড বাই রাখা হয়েছে। বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৭ ইয়ুথ হ্যান্ডবল দলে অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করবেন মোসাম্মাৎ মারফি এবং বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ জুনিয়র দলের অধিনায়ক করা হয়েছে শ্যামলী মিংকে।

বঙ্গবন্ধু আইএইচএফ চ্যালেঞ্জ ট্রফি উইমেন্স (ইয়ুথ ও জুনিয়র) টুর্নামেন্টে আয়োজক কমিটির চেয়ারম্যান সাবেক সিনিয়র সচিব মো. আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে এই টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ৭ বছর পর এই টুর্নামেন্ট হচ্ছে। এর আগে ২০১৬ ও ২০১০ সালে আসরটি হয়েছিল। এমন একটি টুর্নামেন্ট আয়োজিত হচ্ছে বলে সবাই ভীষণ খুশি। দেশে দিনে দিনে হ্যান্ডবলের প্রচার-প্রসার বাড়ছে। দেশের ৩৪টি জেলায় এখন হ্যান্ডবল হচ্ছে। হ্যান্ডবল আমাদের শিশু-তরুণদের মাঝে ব্যাপক আগ্রহ তৈরি করছে। বঙ্গবন্ধু আইএইচএফ ট্রফি নারী টুর্নামেন্ট পূর্বের ন্যায় সফল এবং সার্থক হবে।’

কো-চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু আইএইচএফ ট্রফি টুর্নামেন্ট সফল এবং সার্থক হবে। এই টুর্নামেন্টের মাধ্যমে দেশের হ্যান্ডবলে আরো গতি বাড়বে।’

বঙ্গবন্ধু আইএএইচএফ চ্যালেঞ্জ ট্রফি নারী টুর্নামেন্টে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৭ জুনিয়র দলের কোচ ডালিয়া আক্তার বলেন, ‘টুর্নামেন্টে আমরা সর্বোচ্চ ভালো করার চেষ্টা করব। টুর্নামেন্ট সামনে রেখে আমরা এক মাসের মতো প্রস্তুতি নিয়েছি। রমজানেও দু’বেলার অনুশীলন হয়েছে সমানতালে। শুধুমাত্র ঈদের দিন ট্রেনিং বন্ধ ছিল। স্বল্প সময়ের মধ্যে আমরা সর্বোচ্চ ট্রেনিং নিয়েছি। দলে সবাই তরুণ খেলোয়াড়। অধিকাংশের বয়স ১৩/১৪ বছর।’

এদিক বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ ইয়ুথ হ্যান্ডবল টিমের কোচ আমজাদ হোসেন বলেন, আমরা ৪৮ জন খেলোয়াড় নিয়ে ট্রেনিং শুরু করি। পরে সেটা ৪০ জনে নেমে আসে। সেখান থেকে ১৪ জনের চূড়ান্ত দল নিয়ে টুর্নামেন্টে আমরা অংশ নিচ্ছি। জুনিয়র টিমের মতো ইয়ুথ টিমেরও প্রস্তুতি-অনুশীলন একই রকম হয়েছে। আমরাও টুর্নামেন্টে সর্বোচ্চ ভালো করার চেষ্টা করব।’



আরও খবর



মাগুরায় ৪ দফা দাবিতে ডিপ্লোমা নার্সেস ইউনিয়নের মানববন্ধন

প্রকাশিত:রবিবার ১৪ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৬ জুন ২০২৩ | ৭৯জন দেখেছেন

Image

স্টাফ রিপোর্টার মাগুরা থেকে: বাংলাদেশ ডিপ্লোমা স্টুডেন্ট নার্সেস ইউনিয়ন মাগুরা শাখা কারিগরিমুক্ত নার্সিংসহ ৪ দফা দাবিতে মানববন্ধন ও সমাবেশ করেছে। রবিবার সকালে  মাগুরা প্রেসক্লাবের সামনে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে ক্ষোভে ফেটে পড়েন ইউনিয়নের সদস্যরা। মাগুরা জেলা শাখা বিডি এস এন ইউ এর সভাপতি আব্দুল কাদির এর সভাপতিত্বে ঘন্টাব্যাপী এ মানববন্ধন ও সমাবেশে বক্তব্য রাখেন জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আলিফ, সদস্য নুরুন্নাহার প্রমুখ।।

বক্তারা বলেন, গত ২ মে ২০২৩ প্রজ্ঞাপনে এবং স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রনালয়ের নির্দশে দেখা যায় বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষাবোর্ড থেকে পাসকৃত শিক্ষার্থী যাদের শিক্ষাগত যোগ্যতা এস এস সি এবং ৩/৪ বছরের পেসেন্ট কেয়ার টেকনোলজি কোর্স করার পর শুধুমাত্র ৬ মাসের ইর্ন্টানশীপ যোগ্যতা সম্পন্ন করে তাদেরকে ৩ বছর মেয়াদি  ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সায়েন্স এন্ড মিড ওয়াইফারি কোর্সের সমমান করা হয়েছে যা পক্ষপাত দুষ্ট যার তীব্র প্রতিবাদ জানিয়ে তারা কারিগরিমুক্ত নার্সিং, শিক্ষা উপবৃত্তি বৃদ্ধকরণ ও ইর্ন্টান ভাতা নিশ্চিত করণ, সরকারি নার্সিং এ ছেলে কোঠা ১০ থেকে ২০ ভাগ এবং বেসরকারি নার্সিং এ ২০ থেকে ৩০ ভাগে উন্নিতকরণ ও ছেলেদের হলের আবাসিক হলের ব্যবস্থাকরণের দাবি জানান। বক্তারা দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষনা দেন।


আরও খবর