Logo
আজঃ শনিবার ০৯ ডিসেম্বর ২০২৩
শিরোনাম

সারাদেশে ডেঙ্গুতে ৯ জনের মৃত্যু

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০৯ ডিসেম্বর ২০২৩ | ১৩১জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গুতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে এক হাজার ৪১৭ জন।

সোমবার (৬ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের ইনচার্জ মো. জাহিদুল ইসলাম সই করা ডেঙ্গুবিষয়ক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, গত ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৭৯৪ জন ডেঙ্গুরোগী। এর মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ৪১৭ এবং ঢাকার বাইরের এক হাজার ৩৭৭ জন।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর আরও জানায়, ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে বর্তমানে চিকিৎসাধীন আছেন ৬ হাজার ৬৬৬২ জন ডেঙ্গুরোগী। গত ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া ৯ জনের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ৬ জন, ঢাকার বাইরের ৩ জন।

চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ৬ নভেম্বর পর্যন্ত সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন মোট দুই লাখ ৮১ হাজার ৬৯৮ জন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা এক লাখ এক হাজার ৫৬৭ জন, আর ঢাকার বাইরের এক লাখ ৮১ হাজার ১৩১ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন এক হাজার ৮২৭ জন।

উল্লেখ্য, ২০২২ সালে ডেঙ্গুতে ২৮১ জন মারা যান। ওই বছরের শেষ মাস ডিসেম্বরে ২৭ জনের মৃত্যু হয়। ২০২০ সালে করোনা মহামারিকালে ডেঙ্গু সংক্রমণ তেমন একটা দেখা না গেলেও ২০২১ সালে সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হন ২৮ হাজার ৪২৯ জন। একই বছর দেশব্যাপী ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ১০৫ জনের মৃত্যু হয়েছিল।


আরও খবর

ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু

মঙ্গলবার ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩




হাছিনা গাজী পৌর অডিটোরিয়াম’শুভ উদ্ধোধন

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩ | ১২০জন দেখেছেন

Image

মুশফিকুর রহমানঃতারাবো পৌরসভা কার্যালয়ের পাশে নব নির্মিত  আধুনিক মানের ‘হাছিনা গাজী পৌর অডিটোরিয়াম’শুভ উদ্ধোধন হয়েছে। সোমবার ১৩ নভেম্বর সকালে উপজেলার খাদুন এলাকায় এ অডিটোরিয়াম শুভ উদ্বোধন করেন বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী (বীরপ্রতীক)।

রূপগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী ম‌হিলা লীগের সভাপ‌তি ও তারাবো পৌরসভার মেয়র হাছিনা গাজীর সা‌র্বিক সহযোগিতায় নির্মিত হয়েছে এই স্থাপনা। 

শুভ উদ্ভোধন অনুষ্ঠানে সভাপ‌তিত্ব করেন- রূপগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী ম‌হিলা লীগের সভাপ‌তি ও তারাবো পৌরসভার মেয়র হাছিনা গাজী। 

সভাপ‌তির বক্তব্যে তিনি বলেন, ‘ তারাবো পৌরসভাকে আধু‌নিক সমৃদ্ধ পৌরসভা হিসেবে গড়ে তোলার জন্য জাতীর পিতা বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই।’

এসময় উপস্থিত ছিলেন-  তারাবো পৌরসভার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম, তারাবো পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী জেড এম আনোয়ার, তারাবো পৌরসভার স‌চিব তাজুল ইসলাম, তারাবো পৌরসভা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোস্তা‌ফিজুর রহমান মোল্লা, উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মোস্তা‌ফিজুর রহমান শা‌হিনসহ আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা।



আরও খবর



আজ থেকে গাজায় কার্যকর যুদ্ধবিরতি

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৪ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ | ১১০জন দেখেছেন

Image

খবর প্রতিদিন ২৪ডেস্ক :ফিলিস্তিনের সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস ও ইসরাইলের মধ্যে শুক্রবার (২৪ নভেম্বর) সকাল ৭টা থেকে যুদ্ধবিরতি শুরু হবে। যুদ্ধবিরতির মধ্যস্থতাকারী দেশ কাতার বৃহস্পতিবার (২৩ নভেম্বর) এ তথ্য জানিয়েছে।

দেশটি আরও জানিয়েছে, শুক্রবার সন্ধ্যায় গাজা থেকে জিম্মিদের প্রথম দলটিকে মুক্তি দেওয়া হবে। যুদ্ধবিরতির মেয়াদ হবে ৪ দিন।

এ ব্যাপারে কাতারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মাজেদ আল-আনসারি সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, শুক্রবার সকাল ৭টা থেকে যুদ্ধবিরতি শুরু হবে। ১৩ জন জিম্মি সন্ধ্যায় মুক্তি পাবেন। এ সময়ের মধ্যে জিম্মিদের মধ্যে যারা একই পরিবারের, তাদের একত্রিত করা হবে। ৪ দিনের মধ্যে ৫০ জিম্মিকে মুক্তি দেওয়ার যে চুক্তি হয়েছে সে অনুযায়ী প্রতিদিন নতুন করে আরও বেসামরিক জিম্মিকে যুক্ত করা হবে।

তিনি আরও বলেছেন, গতকাল (বুধবার) দিনব্যাপী যে আলোচনা হয়েছে সেটি আজ সকাল পর্যন্ত চলমান ছিল। এতে যুক্ত ছিল মিশর এবং যুদ্ধের অন্যান্য পক্ষগুলো। আলোচনা ভালোভাবে হয়েছে এবং আলোচনার পরিবেশ ইতিবাচক ছিল।

কাতারের এ কর্মকর্তা আরও বলেছেন, আলোচনার ফলাফল অবশ্যই ছিল যুদ্ধবিরতির চুক্তি পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা। আমরা সবসময় বলেছি এমন কিছু প্রয়োজনীয় যেটি বাস্তবসম্মত এবং জিম্মিদের মুক্তির ক্ষেত্রে একটি নিরাপদ পরিবেশ তৈরি করবে।


আরও খবর

ভারতের বিভিন্ন অংশে ভূমিকম্প

শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩

গাজায় নিহতের সংখ্যা ১৭ হাজার ছাড়াল

শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩




মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও প্রজন্ম কুষ্টিয়া শহর ও সদর শাখার কমিটি ঘোষণা

প্রকাশিত:শনিবার ১১ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ০৬ ডিসেম্বর ২০২৩ | ১৩৫জন দেখেছেন

Image
কুষ্টিয়া জেলা প্রতিনিধিঃমুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও প্রজন্ম কুস্টিয়া জেলা শাখার সভাপতি মোঃ হাবিবুর রহমান ও সাধারন সম্পাদক শেখ মোঃ সুভীন আক্তার ১১ নভেম্বর ২০২৩ইং আজ সকাল ১০ঃ৪৫ মিনিটে সার্কিট হাউজের সামনে জেলা কার্যালয়ে উপস্হিত সকলের সর্ব সম্মতিতেই আংশিক কমিটি ঘোষণা করা হয় এবং আগামী তিন মাসের মধ্যে সম্মেলনের মাধ্যমে পূর্নাঙ্গ কমিটি করার জন্য বলা হয়েছে ।অন্যথায় কমিটি বিলুপ্ত ঘোষনা করা হবে । ১১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটির কুষ্টিয়া শহর শাখার সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন সেচ্ছাসেবকলীগ নেতা মোঃ আতিকুজ্জামান বাবু ও সাধারন সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন সেচ্ছাসেবকলীগ নেতা ইয়াছুনউর রহীম উত্তর ।১১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটির কুষ্টিয়া সদর উপজেলা শাখার সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আল-আমিন মিজানুর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন সেচ্ছাসেবকলীগ নেতা মহিউদ্দিন বাসার ।

আরও খবর



মনোনয় ফরম জমা দিলেন বিএম ফরহাদ হোসেন সংগ্রাম

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩ | ১০৮জন দেখেছেন

Image

আব্দুল হান্নান:ব্রাহ্মণবাড়িয়া ১ সংসদীয় ২৪৩ নাসিরনগর আসনে  আজ ৩০ নভেম্বর ২০২৩ রোজ বৃহস্পতিবার সকাল ১১ ঘটিকার সময় সহকারী রিটাংর্নি কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ ফখরুল ইসলামের নিকট মনোনয়ন পত্র জমাদেন আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রাপ্ত সাবেক এম পি বি এম ফরহাদ হোসেন সংগ্রাম। এ সময় অনেক দলীয় নেতাকর্মীরাও উপস্থিত ছিলেন।এ আসনে আওয়ামীলীগের দলীয় প্রার্থী হিসেবে রবিবার বিকালে আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের দলীয়  প্রার্থীর নাম  ঘোষণা  করেন।

এদিকে  বি.এম ফরহাদ হোসেন সংগ্রাম দলীয় মনোনয়ন পাওয়ায় খবর এলাকায় পৌঁছার সাথে সাথেই আওয়ামীলীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানিয়ে নাসিরনগরে দলীয় নেতাকর্মী ও সমর্থকরা  আনন্দ মিছিল বের করে । মিছিলটি উপজেলা সদরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে।মিছিলে বি এম ফরহাদ হোসেন সংগ্রামের পক্ষে স্লোগান দিয়ে নেতাকর্মী ও সমর্থকরা আগামী ৭ জানুয়ারি ভোট দিয়ে আবারো তাকে নির্বাচিত করার আহবান জানান। এ সময় তারা বি এম ফরহাদ হোসেন সংগ্রামকে  মনোনয়ন দেয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও অভিনন্দন জানান।

নেতাকর্মীদের মাঝে সৃষ্টি হয় নিবাচর্নী আমেজ।জানা গেছে ,ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ নাসিনগর আসনে আওয়ামীলীগের ১৪ জন  দলীয় মনোনয়ন পত্র জমা দেন। এরপর আওয়ামীলীগের পালামেন্টরি বোর্ড চুলচেরা বিশ্লেষণ করে সাবেক কেন্দ্রীয় ছাত্রনেতা বর্তমান সংসদ সদস্য বি.এম ফরহাদ হোসেন সংগ্রামকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ নাসিরনগর আসনে আওয়ামীলীগের দলীয় প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করেন।উল্লেখ্য, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী এডঃ ছায়েদুল হকের মুত্যৃর পর ২০১৮ সালের ১৩ মার্চ ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ নাসিরনগর আসনের উপ-নির্বাচনে  ও জাতীয় একাদশ সংসদ নিবার্চন আ‘লীগ প্রার্থী বি এম ফরহাদ হোসেন সংগ্রাম(নৌকা)প্রতীকে বিপুল ভোটে এমপি নির্বাচিত  হন।

এদিকে  দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘোষণার পর আওয়ামীলীগের দলীয় মনোনয়ন পেতে কেন্দ্রে শুরু হয় প্রার্থীদের দৌড়ঝাঁপ। ১৪ জন সম্ভাব্য প্রার্থীর মধ্যে দৌড়ে এগিয়ে যান বি এম ফরহাদ হোসেন সংগ্রাম। শেষ পর্যন্ত নৌকার মাঝি হিসেবে তিনিই মনোনীত হলেন। তিনি দলীয় মনােনয়ন পাওয়ায় তার নির্বাচনী এলাকায় আনন্দ মিছিল,মিষ্টি বিতরন সহ অনেকেই তাকে স্বাগত জানিয়েছেন।

জানা যায়,মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের অন্যতম সংগঠক ফখরুল হোসেন ও আনসার ভিডিপির উপ-পরিচালক মরহুম ফেরদৌস আরা বেগম রুনুর ঘরে স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় জন্ম নেয়া জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সেই শিশুটির নাম রেখেছিলেন সংগ্রাম।কৈশরকাল থেকেই বঙ্গবন্ধুর হাতে গড়া সংগঠন ছাত্রলীগের পতাকা তলে রাজপথে নেমেছেন। তিনি হলেন বদরুদ্দোজা মো. ফরহাদ হোসেন সংগ্রাম।উপজেলার গুনিয়াউক গ্রামের বড় বাড়িতে তার জন্ম। বাবা-মা দু’জনেই ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা।বাবা ফকরুল হোসেন একদিকে যেমন মুক্তিযোদ্ধা অন্যদিকে ছিলেন সাবেক পাকিস্তান ও স্বাধীন বাংলাদেশের জাতীয় রেডক্রস সোসাইটির সেক্রেটারি।

সংগ্রামের মামা বীর মুক্তিযোদ্ধা ব্রিগেডিয়ার খালেদ মোশাররফ ও সাবেক ভূমি প্রতিমন্ত্রী রাশেদ মোশাররফ। যাদের আদর্শ ও অনুপ্রেরণা ছিল তার রাজনৈতিক পথচলার পাথেয়।ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল মডেল স্কুল এন্ড কলেজের জীবন থেকেই যোগ দেন ছাত্রলীগে। ১৯৯৩-৯৪ সালে মতিঝিল থানা ছাত্রলীগের আহবায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। পরে ১৯৯৩ সালে মনোনীত হন ছাত্রলীগের জাতীয় কমিটির সদস্য পদে।পরের বছর ১৯৯৪ সালে ছাত্রলীগের জাতীয় নির্বাহী কমিটিতে জায়গা করে নেন সদস্য হিসেবে। এরপর ১৯৯৮ সালে ঢাকা কলেজ শাখা ছাত্রলীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য মনোনীত হন।

১৯৯৮ থেকে ২০০২ সাল পর্যন্ত গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক,২০০২-২০০৬ পর্যন্ত কেন্দ্রীয় কমিটিতে সদস্য হিসেবে এবং ২০১২ সাল থেকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপ- কমিটির  সহ-সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করে আসছেন।ফরহাদ হোসেন ১৯৮৮ সালে এস এস সি ও ১৯৯০ সালে এইচএসসি, ৯৪ সালে স্নাতক এবং ৯৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন।এরপর ২০১৪ সালে এলএল বি ও ২০১৬ সালে এল এল এম ডিগ্রি লাভ করেন।বর্তমানে তিনি আমদনীকারক প্রতিষ্ঠান মেসার্স হোসেন এন্টারপ্রাইজের সত্ত্বাধিকারী।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



নির্বাচনের সময় মেয়র-চেয়ারম্যানদের জন্য ১০ নির্দেশনা

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৪ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩ | ১০৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় মেয়র ও চেয়ারম্যানদের জন্য ১০ দফা নির্দেশনা দিয়েছে স্থানীয় সরকার বিভাগ। যা মানতে ব্যর্থ হলে বিধি অনুযায়ী কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারিও দেওয়া হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৩ নভেম্বর) স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব মুহম্মদ ইবরাহিম স্বাক্ষরিত এ আদেশ সিটি মেয়র, পৌর মেয়র, জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানদের কাছে পাঠানো হয়েছে। তফসিল ঘোষণার পর আচরণবিধি ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলোতে ইসির নির্দেশনার পর এ উদ্যোগ নিলো স্থানীয় সরকার বিভাগ।

মেয়র ও চেয়ারম্যানদের জন্য স্থানীয় সরকার বিভাগের নির্দেশনাগুলো হলো:

১. স্ব-স্ব এলাকায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষার্থে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে প্রয়োজনীয় সহায়তা করা।

২. নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে নির্বাচন কমিশন সময়ে সময়ে যেসব আদেশ/নির্দেশ দেবে তা প্রতিপালন।

৩. নির্বাচনি মিছিল, সভা ও প্রচারণা যাতে অবাধ, শান্তিপূর্ণ ও বিধি অনুযায়ী অনুষ্ঠিত হয়।

৪. কোনো নির্বাচনি অফিস বা প্রতীক বা পোস্টার নষ্ট করার যেকোনো প্রচেষ্টা রোধে সামাজিক প্রতিরোধ গঠনে সহায়তা করা।

৫. সিটি করপোরেশন, পৌরসভা, জেলা পরিষদ, উপজেলা পরিষদ কিংবা ইউনিয়ন পরিষদে এমন কোনো উন্নয়ন স্কিম গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করবে না, যা জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কোনো প্রার্থীর ভোটপ্রাপ্তিতে বা প্রচারণার পক্ষে ব্যবহৃত হতে পারে।

৬. সিটি করপোরেশন, পৌরসভা, জেলা পরিষদ, উপজেলা পরিষদ কিংবা ইউনিয়ন পরিষদের কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে অনুদান বা অনুদানের প্রতিশ্রুতি দিতে পারবে না, যা কোনো প্রার্থীর ভোটপ্রাপ্তি বা প্রচারণার কাজে প্রভাব বিস্তার করবে।

৭. স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের কোনো অফিস, যানবাহন এবং অন্যান্য সম্পত্তি প্রার্থীর নির্বাচন বা প্রচারণার কাজে কোনোভাবেই ব্যবহার করা যাবে না।

৮. মাশুল পরিশোধ করেও ব্যক্তিগত কাজে কোনো যানবাহন ব্যবহার করার অনুমতি দেওয়া যাবে না।

৯. স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা কোনো প্রার্থীর নির্বাচনী কাজে বা প্রচারণায় অংশগ্রহণ করতে পারবে না।

১০. ভোটকেন্দ্র নির্মাণসহ নির্বাচন সংশ্লিষ্ট অন্যান্য সব কাজে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সহায়তার প্রয়োজন হলে স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান তা প্রদান করবে এবং স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের নির্বাচিত প্রতিনিধিগণ তাদের পদমর্যাদা, সরকারি সুযোগ-সুবিধা ইত্যাদি কোনো প্রার্থীর নির্বাচনী কাজে ব্যবহার করতে পারবেন না।


আরও খবর