Logo
আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

রূপসী পল্লী টাওয়ার সাধ্যের মধ্যে মানসম্মত ফ্ল্যাট বুঝিয়ে দিচ্ছে অংশীদারদের

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩১ জানুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ৩৩১জন দেখেছেন

Image

সোহরাওয়ার্দীঃ 

রাজধানীতে মানুষের আবাসন সমস্যা নিয়ে ভাবনার শেষ নেই। অল্প টাকায় সাধ্যের মধ্যে মানসম্মত ফ্লাট কোথায় কিনবেন, কেমন হবে সেই ফ্ল্যাটের ভবন—এমন ভাবনায় যাঁরা আছেন, তাঁদের জন্য রয়েছে ‘রূপসী পল্লী টাওয়ার’। রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ রাজউকের অনুমোদন প্রাপ্ত নকশা, আধুনিক ডিজাইন,ভূমিকম্প প্রতিরোধক ব্যবস্থা, অগ্নি নির্বাপন ব্যবস্থা, বাচ্চাদের খেলাধুলার চিত্ত বিনোদনের ব্যবস্থা, সবকিছু মিলিয়ে অত্যাধুনিক ফ্লাট সরবরাহ করছে রূপসী পল্লী টাওয়ার। রাজধানী ডেমরায় দেশ সেরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সামসুল হক খান স্কুল এন্ড কলেজ সংলগ্ন হাওয়ায় এ প্রকল্পটি সকলের আগ্রহের কেন্দ্র বিন্দু হয়ে দাঁড়িয়েছে। রূপসী পল্লী টাওয়ারের স্বপ্নদ্রষ্টা আলহাজ্ব রমজান আলী মাস্টারের  ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় গড়ে ওঠা রূপসী পল্লী টাওয়ারের ভবন গুলো এলাকায় আভিজাত্যের প্রতীক হিসেবে স্বগর্বে দাঁড়িয়ে আছে। সম্পূর্ণ অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে গড়ে উঠেছে রূপসী পল্লী টাওয়ার। ভবন গুলোতে পর্যাপ্ত আলো বাতাস জীবনকে করে তোলে প্রাণবন্ত। সম্পূর্ণ স্বাস্থ্যকর পরিবেশ প্রকল্পটির গুরুত্ব অনেক বাড়িয়ে তুলেছে। রূপসী পল্লী টাওয়ারের প্রতিষ্ঠাতা আলহাজ্ব রমজান আলী মাস্টার সব সময় মানুষের কল্যাণের কথা চিন্তা করেই ভবনগুলো নির্মাণ করেছেন।বাংলাদেশের জন্য এটি একটি মডেল আবাসন প্রকল্প। অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে বিনিয়োগের টাকা সম্পূর্ণ ঝুঁকি মুক্ত। শেয়ার হোল্ডারদের কাছে সঠিক সময়ে ফ্লাট হস্তান্তর করতে পেরে আলহাজ্ব রমজান আলী মাস্টার আবাসন সেক্টরে যুগান্তকারী উদাহরণ সৃষ্টি করেছেন। বর্তমানে নির্মাণ সামগ্রী আকাশচুম্বী মূল্য থাকা সত্ত্বেও স্বল্প টাকায় মানুষকে ফ্ল্যাট ডেলিভারি দিতে সক্ষম রূপসী পল্লী টাওয়ার।



রূপসী পল্লী টাওয়ারের অগ্রযাত্রা দেশজুড়ে সমাদৃত। দিন দিন মানুষের তাই আগ্রহ বাড়ছে রূপসী পল্লী টাওয়ারের প্রতি।দক্ষ এবং যোগ্য নগর ডিজাইনার, নগর পরিকল্পনাকারী, স্থপতি ও প্রকৌশলীদের একটি দল ডিজাইন করেছে প্রকল্পটি। সফল এই প্রকল্প ডেমরা থানা এলাকার শান্তিবাগে অবস্থিত।


 সাধারণ নাগরিক  শান্তির আবাসনে নিবাস গড়তে পারে, সেই ব্যবস্থা রেখেছে রূপসী পল্লী টাওয়ার এর স্বপ্নদ্রষ্টা আলহাজ্ব রমজান আলী মাস্টার।


আরও খবর

৫ অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪




জয়পুরহাটে বিআরটিএ ও পাসর্পোট অফিস এলাকায়iযৌথ অভিযান: ৫ দালালের জেল-জরিমানা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৪ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ৭৫জন দেখেছেন

Image
জয়পুরহাট প্রতিনিধিঃজয়পুরহাটে বিআরটিএ ও পাসপোর্ট অফিসের সামনে দালাল চক্রের বিরুদ্ধে জেল ও জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।  জয়পুরহাট জেলা প্রশাসন ও  র‍্যাব-৫ এর সহযোগিতায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়।

বুধবার  (১৩ মার্চ ) দুপুরে বিআরটিএ ও পাসপোর্ট অফিস  চত্বর থেকে ৫  দালালদের  আটক করার পর প্রত্যেক  কে ৫০০ টাকা করে জরিমানা ও ৫ দিনের বিনাশ্রম  কারাদণ্ড  দেন ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক ও  জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জনাব মিজানুর রহমান।

কারাদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন-  জয়পুরহাট সদর উপজেলার কড়ই চকপাড়া গ্রামের মোজাম্মেল হকের ছেলে মামুনুর রশীদ, চকদাদড়া গ্রামের  রইচ উদ্দিনের ছেলে মাহাতাব উদ্দিন, আরাফাত নগর গ্রামের  মোফাজ্জল হোসেনের ছেলে রেজানুর রহমান সাজু, বাবু পাড়া গ্রামের মৃত মিজানুর রহমানের আলম রশীদ,পাচুরচক গ্রামের মৃত দুদু মিয়ার ছেলে রফিকুল ইসলাম। 

জয়পুরহাট ৫  র‌্যাব ক্যাম্পের কোম্পানি অধিনায়ক মেজর মোঃ শেখ সাদিক জানান, দালাল চক্র মোটরযান ও ড্রাইভিং রেজিস্ট্রেশন করতে আসা গ্রাহকদের কাছ থেকে অবৈধভাবে টাকা দাবি করে আসছিল।

তিনি আরও জানান, দালাল চক্রের সদস্যরা অল্প সময়ে পাসপোর্ট করে দেয়ার প্রলোভন দেখিয়ে কৌশলে পাসপোর্ট প্রার্থীদের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নেয়। এছাড়া কখনো কখনো অনেক হয়রানির পরেও পাসপোর্ট প্রদান না করে প্রতারণা করে আসছিল।

জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জনাব মিজানুর রহমান  জানান, জেলা প্রশাসক সালেহীন তানভীর গাজী স্যারের নির্দেশে র‍্যাব-৫ এর গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে দুদিন ধরে অসাধু দালাল চক্রকে চিহ্নিত করা হয়। এরপর হাতেনাতে এই দালাল চক্রের সদস্যদের আটক করা হয়। তাদের স্বীকারোক্তির ভিত্তিতে এই শাস্তি আরোপ করা হয়েছে"। মানুষের ভোগান্তি লাঘবে এই অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জয়পুরহাট জেলা প্রশাসন ও র‍্যাব-৫ এর পক্ষ থেকে জানানো হয়।

আরও খবর



পাকিস্তানে অতিবৃষ্টি ও তুষারপাতে ৩৫ জন নিহত

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | ১১৪জন দেখেছেন

Image

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:আকস্মিক তুষারপাত ও অতিবৃষ্টিতে পাকিস্তানে সপ্তাহান্তে অন্তত ৩৫ জন নিহত হয়েছে। এসব ঘটনায় আহত হয়েছে কয়েক ডজন। দেশটির দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, নিহতদের মধ্যে ২২ জনই শিশু। এর মধ্যে ভূমিধসে নিজেদের ঘরের নিচে চাপা পড়ে কয়েকজন প্রাণ হারিয়েছে। খবর বিবিসির।মঙ্গলবার (৫ মার্চ) প্রকাশিত প্রতিবেদনে ব্রিটিশ গণমাধ্যমটি জানিয়েছে, পারমাণবিক ক্ষমতাধর পাকিস্তানের উত্তর ও পশ্চিমাঞ্চলে এই চরম আবহাওয়া পরিলক্ষিত হয়েছে। দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ায় শত শত ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

সাধারণত মার্চ মাসে পাকিস্তানের আবহাওয়া আর্দ্র থাকে। এমন সময়ে তুষারপাত ও বৃষ্টিতে অবাক হয়েছে বিশেষজ্ঞরা।

এমন অস্বাভাবিক পরিস্থিতির জন্য জলবায়ু পরিবর্তনকে দায়ী করছেন দেশটির আবহাওয়া অধিদপ্তরের সাবেক পরিচালক মোশতাক আলী শাহ। তিনি বলেন, ‘এই সময়ে কিছুক্ষণ শিলা বৃষ্টি হলে তা মানানসই। কিন্তু, আধাঘণ্টার বেশি হলে তা অস্বাভাবিক।

খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের ক্রিক জেলার বাসিন্দা হাজিত শাহ বলেন, ‘আমাদের এলাকায় তুষারপাত বিরল। আমার জীবনে আমি একবার শুধুমাত্র তুষারপাত হতে দেখেছি। আমার যতটুকু মনে পরে, ২৫ থেকে ৩০ বছর আগে এমনটি হয়েছিল।

বেলুচিস্তান প্রদেশের কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, অতিবৃষ্টিতে সেখানে অন্তত ১৫০ বাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। এ ছাড়া ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে আরও ৫০০ বাড়ি। কয়েকদিন ধরে কয়েকটি জেলায় বিদ্যুৎ সরবরাহ করা যাচ্ছে না।


আরও খবর

সেতু থেকে বাস খাদে পড়ে নিহত ৪৫

শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪




বঙ্গবন্ধুর ১০৪ তম জন্মদিন উপলক্ষে গজারিয়ার ইমামপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে মা সমাবেশ

প্রকাশিত:সোমবার ১৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | ৮২জন দেখেছেন

Image

নাজমুল হাসানঃ 

বঙ্গবন্ধুর ১০৪ তম জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস উদযাপন উপলক্ষে গজারিয়া উপজেলার ৫৫ নং ইমামপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কর্মসূচি পালিত হয়েছে। রবিবার ১৭ মার্চ এই কর্মসূচি পালিত হয়।শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটির প্রধান শিক্ষক রুনা আক্তার এতে সভাপতিত্ব করেন। উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গজারিয়া উপজেলার সহকারী শিক্ষা অফিসার মোঃ আজমল হোসেন। এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষানুরাগী হাফিজুর রহমান খান। বঙ্গবন্ধুর ১০৪ তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে ৫৫ নং ইমামপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে মা সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত মা সমাবেশে শিক্ষানুরাগী হাফিজুর রহমান খান এর অর্থায়নে  অত্র বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মাঝে টাই, ব্যাচ ও পুরস্কার বিতরণ করা হয়।এসময় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক, শিক্ষার্থীবৃন্দ এবং এলাকাবাসী এ কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেন।


প্রধান অতিথির বক্তব্যে গজারিয়া উপজেলার সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা আজমল হোসেন বলেন, কোমলমতি শিশুদের স্কুলে ভর্তি, নিয়মিত উপস্থিতি এবং বঙ্গবন্ধুর আদর্শ অনুকরণের বিষয়ে অভিভাবক ও শিক্ষকদের গুরুত্ব সহকারে যত্নশীল হতে হবে। 


তিনি বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী পালন ও মা সমাবেশ আয়োজনের মতো মহৎ কাজের জন্য উক্ত শিক্ষানুরাগী এবং  প্রতিষ্ঠানটির ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক  রুনা আক্তার কে বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানান।


আরও খবর



পর্যাপ্ত পরিমাণে চিনি সংরক্ষণে আছে, বাজারে প্রভাব পড়বে না: এস. আলম

প্রকাশিত:বুধবার ০৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | ৯৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:চট্টগ্রামের কর্ণফুলী উপজেলায় এস. আলম রিফাইন্ড সুগার মিলের একটি গুদামে বিগত ৪ মার্চ বিকেলে দুর্ভাগ্যজনকভাবে ও ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। পরবর্তীতে ফায়ার সার্ভিস, নৌ ও বিমানবাহিনী সহ প্রশাসনের সার্বিক প্রচেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। এতে কোনো হতাহতের ঘটেনি তবে আগুনে পুড়ে গেছে ১ লাখ টনের মতো অপরিশোধিত চিনি।

আগুনের উৎপত্তির কারণ এখনো জানা যায়নি। আগুনের ঘটনা তদন্তে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্রেটের নেতৃত্বে  সাত সদস্যের কমিটি গঠন করেছে জেলা প্রশাসন। এটি নাশকতার ঘটনা কি না তাও খতিয়ে দেখার কথা জানিয়েছে কল-কারখানা অধিদপ্তর।

রমজানকে সামনে রেখে মর্মান্তিক এই অগ্নিকাণ্ডের নেতিবাচক প্রভাব চিনির বাজারে পড়বে কি না সে বিষয়ে দুর্ভাবনায় রয়েছে সাধারণ ভোক্তারা। তবে এস. আলম গ্রুপ জানিয়েছে, ভোক্তাদের চাহিদামাফিক বাজারের জন্য পর্যাপ্ত সরবরাহ নিশ্চিত করতে ইতোমধ্যে ১০-১২ দিনের পরিশোধিত চিনি প্রস্তুত রয়েছে এস. আলম গ্রুপের। সৌভাগ্যবশত আশেপাশেই অবস্থিত চিনির অন্য ৩-৪টি গুদাম আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি, সেখানে ৬-৭ লাখ টন অপরিশোধিত চিনি মজুত আছে। তাই চিনির বাজারে দীর্ঘস্থায়ী সংকটের আশঙ্কা নেই। আগামী ২-৩ দিনের মধ্যে ক্ষতিগ্রস্ত কারখানা চালুর সর্বাত্মক চেষ্টা করছে এস. আলম গ্রুপ এবং চিনির আরো চালান(শিপমেন্ট) আসছে।

এস. আলম গ্রুপের মহাব্যবস্থাপক আখতার হাসান বলেন, “আমরা যত দ্রুত সম্ভব রিফাইন মিলটির কার্যক্রম শুরুর জন্য চেষ্টা করছি। কারখানা চালু হলে চিনির গুদামে ঘটে যাওয়া এই অগ্নিকাণ্ডের দীর্ঘস্থায়ী কোনো সংকট থাকবে না বলে আমরা মনে করি। আগুন লাগা সত্ত্বেও পর্যাপ্ত পরিমাণে চিনি মজুত থাকায় বাজারে কোনো প্রভাব পড়বে না বলে আশাবাদী এস. আলম গ্রুপ।”

তিনি আরো বলেন, “অনেক অসাধু বিক্রেতা হয়তো এই পরিস্থিতিতে সুবিধা নিতে চাইবেন। তবে বাজারে সরবরাহের জন্য যথেষ্ট চিনি আমাদের কাছে মজুত রয়েছে। আগামী কয়েক দিনেই পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে বলে আমরা বিশ্বাস করি।”


আরও খবর

৫ অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪




টিচিং এক্সিলেন্স প্রোগ্রামে অংশগ্রহণকারীদের সনদ দিল ব্রিটিশ কাউন্সিল

প্রকাশিত:সোমবার ১১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | ১০৬জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:টিচিং এক্সিলেন্স প্রোগ্রাম (টিইপি) সফলভাবে শেষ করায় সম্প্রতি আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারীদের সনদপত্র দেয় ব্রিটিশ কাউন্সিল। জ্ঞান, সক্ষমতা ও আত্মবিশ্বাসের মাধ্যমে শিক্ষাবিদদের ক্ষমতায়নে তিনমাস মেয়াদী অনলাইন মডিউল পরিচালনার পর গত ০৩ মার্চ টিইপি’র কর্মশালার আয়োজন করা হয়। চার দিনব্যাপী এ কর্মশালায় বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউশনাল কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স সেলের (আইকিউএসি) পরিচালকরা সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন।

গত বছর ৩১ অক্টোবর বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) ও ব্রিটিশ কাউন্সিলের মধ্যে স্বাক্ষরিত চুক্তি (অপারেশনাল অ্যালায়েন্স এগ্রিমেন্ট) অনুযায়ী, টিইপি শিক্ষাবিদদের জন্য শিক্ষাদান পদ্ধতির সংস্কার, প্রমাণ-নির্ভর কৌশল প্রয়োগ ও শিক্ষাগত কনটেন্ট-সম্পর্কিত জ্ঞান বৃদ্ধিসহ নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ তৈরির ক্ষেত্রে অভূতপূর্ব সুযোগ নিয়ে এসেছে।

এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্রিটিশ কাউন্সিলের ডিরেক্টর প্রোগ্রামস ডেভিড নক্স বলেন, “টিচিং এক্সিলেন্স প্রোগ্রামে অংশগ্রহণকারীদের উৎসাহ-উদ্দীপনায় আমরা সত্যিই অভিভূত। ‘গোয়িং গ্লোবাল পার্টনারশিপ’- এর মাধ্যমে বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষাদান, শিক্ষাগ্রহণ ও গবেষণার মান সমৃদ্ধ করতে চাই আমরা। সেক্ষেত্রে, টিইপি’র মতো প্রশিক্ষণ কর্মসূচি ও গবেষকদের সংযুক্ত করার মধ্য দিয়ে উচ্চ শিক্ষাকে বিশ্বমানের করে তোলা ও এতে আন্তর্জাতিক মাত্রা নিয়ে আসার সুযোগ তৈরি করতে চায় ব্রিটিশ কাউন্সিল।”

কর্মশালাটি পরিচালনা করেন, অ্যাডভান্সএইচই’র গ্লোবাল অ্যাসোসিয়েট ও সিনিয়র ফেলোশিপ অব দ্য হাইয়ার এডুকেশন একাডেমি (এসএফএইচইএ) ক্যাথি রাইট আলোচনা করেন এবংন বাংলাদেশি শিক্ষাবিদ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মো. মশিহুর রহমান, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ড. মো. গুলজার হোসেন, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জিয়াউল হায়দার, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. চৌধুরী মেশকাত আহমেদ, নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক ড. নাজমুন নাহার এবং আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের অধ্যাপক ড. ফারহিন । এ প্রোগ্রাম সম্পর্কে অ্যাডভান্সএইচই’র ক্যাথি রাইট বলেন, “গত বছরের কোর্সের ছোট একটি ফ্যাসিলিটেটরদের দল এ প্রোগ্রামে অংশগ্রহণকারীদের সার্বিক সহায়তা করেছে এবং অংশগ্রহণকারীরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ যা সত্যিই আমাকে মুগ্ধ করেছে। তবে, সবচেয়ে আনন্দের বিষয় হচ্ছে, অংশগ্রহণকারীরা ইতোমধ্যে তাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মী ও শিক্ষার্থীদের উন্নয়নের জন্য নিজেদের জ্ঞানকে কাজে লাগাতে শুরু করেছেন।”

অনুষ্ঠানে সনদপত্র প্রদান করেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) সদস্য ড. বিশ্বজিৎ চন্দ। তিনি বলেন, “বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন ও ব্রিটিশ কাউন্সিলের এই যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে আমরা উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর শিক্ষাদান ও শিক্ষাগ্রহণের মান আরও উন্নত করার ক্ষেত্রে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। শিক্ষাবিদদের পেশাগত উন্নতির জন্য প্রয়োজনীয়দক্ষতা ও জ্ঞানে সমৃদ্ধ করে তুলতে আমাদের সফল অংশিদারিত্বের বহিঃপ্রকাশ এই টিইপি কর্মশালা। আমার পক্ষ থেকে সকল অংশগ্রহণকারীকে আন্তরিক অভিনন্দন; তাদের নিষ্ঠা ও কঠোর পরিশ্রম বাংলাদেশে শিক্ষার ভবিষ্যৎ গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।”


আরও খবর