Logo
আজঃ বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪
শিরোনাম

রূপগঞ্জে গুলিবিদ্ধ হোটেল বাবুর্চি বিল্লাল হাওলাদারের মৃত্যু

প্রকাশিত:শুক্রবার ০২ জুন 2০২3 | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | ১৭২জন দেখেছেন

Image

আবু কাওছার মিঠু রূপগঞ্জ( নারাযণগঞ্জ) প্রতিনিধিঃনারাযণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলার তারাবো পৌরসভার বরপা বাসষ্ট্যান্ডের নিউ প্রিন্স চাইনিছ রেস্টেুরেন্ট নামক খাবার হোটেলে  গুলিবিদ্ধ  বাবুর্চি বিল্লাল হাওলাদারের (৪০) মৃত্যু হয়েছে।  গতকাল ১ জুন রাতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন। রূপগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এ এফএম সায়েদ বাবুর্চি বিল্লাল হাওলাদারের  মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। বিল্লাল হাওলাদারের বাড়ি বরিশাল জেলার মুলাদী থানার বোয়ালিয়া গ্রামে।

তার পিতার নাম হাকিম হাওলাদার। সে রূপগঞ্জের তারাবো পৌরসভার আড়িয়াবো গ্রামের হাজী সুরুজ মিয়ার বাড়ির ভাড়াটিয়া। পুলিশ জানায়,গত ৩০ মে বিকেল সাড়ে পাঁচটায়  মোটরসাইকেল ও প্রাইভেটকারের সংঘর্ষের ঘটনাকে কেন্দ্র করে নামধারী ছাত্রলীগ নেতা রিফাত, সোহান ও সিফাতসহ তাদের সহযোগী ৪০/৫০ দেশীয় ও আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে যুবলীগ নেতা বায়েজিতের উপর হামলা চালায়। বায়েজিদ প্রান বাঁচাতে প্রিন্স হোটেলের ভিতরে চলে যায়। এসময় রিফাত ও সোহান হোটেলে প্রবেশ করে বায়েজিদকে লক্ষ্য করে ৫/৬ রাউন্ড গুলিবর্ষণ করলে একটি গুলি লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়ে বাবুর্চি বিল্লাল হাওলাদার গুলিবিদ্ধ হয়।

এসময় তাদের ডাকচিৎকারে আশপাশের লোকজন ছুটে আসলে সন্ত্রাসীরা ফাঁকা গুলিবর্ষণ করতে করতে পালিয়ে যায়। পরে বিল্লালহা ওলাদারকে  উদ্ধার করে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে।  সেখানে  চিকিৎসাধীন  অবস্থায়  তার মৃত্যু  ঘটে। এ ঘটনায় বিল্লালে স্ত্রী সাজেদা বেগম বাদী হয়ে  বরপা এলাকার শীর্ষ সন্ত্রাসী হত্যা মামলার আসামী রিফাত ওরফে খুনী রিফাত (৩২), সোহান (৩০), সিফাত (২৩),মামুন (২৩), শাওন (২৪), দীপ (২৫), আনাছ ভুইয়া (২০), ফয়ংসাল ওরফে বোমা ফয়সাল (২৫), রকিব সিকদার (২৫), ফয়জুৃল্লাহ ভুইয়া (২৩) ও অপুৃ সাউদ (৩০) সহ ২১ জনকে আসামি  করে  তখন  হত্যাচেষ্টার অভিযোগ  এনে মামলা দায়ের করেন । রূপগঞ্জ থানা ওসি এএফএম সায়েদ বলেন, ঘটনার  সঙ্গে জড়িতদের গ্রেফতারে পুলিশ তৎপর রয়েছে ।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব



আরও খবর



ওসির পর সাংবাদিকের বাসায় চোরের হানা; ঈদের আগে চুরি/ছিনতাই ও ডাকাতির আতঙ্কে রূপগঞ্জবাসী

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | ১১৬জন দেখেছেন

Image

আবু কাওছার মিঠু রুপগঞ্জ নারায়নগঞ্জ প্রতিনিধিঃনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে পবিত্র ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে বিভিন্ন এলাকায় ঘটছে চুরি ছিনতাই ও ডাকাতির ঘটনা এতে আতঙ্কিত রূপগঞ্জবাসী।রূপগঞ্জের জাঙ্গীর গ্রামের বাসিন্দা শিল্প পুলিশের পরিদর্শক (ওসি) নাজমুল ইসলামের বাড়িতে চুরির পর এবার পাশের গ্রাম  গুতিয়াবোতে দৈনিক যুগান্তর ও আনন্দ টিভির সাংবাদিক রাসেল মাহমুদের বাসায় লোহার গ্রিলকেটে চুরির ঘটনা ঘটেছে। ৩ এপ্রিল দিবাপূর্ব মধ্যরাতে এ চুরির ঘটনা ঘটে।

এর আগে রমজান মাসের শুরু থেকে উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে ও মহা সড়কের স্থানে স্থানে চুরি ও ডাকাতির ঘটনা ঘটায় এলাকাবাসী চরম আতঙ্কে রয়েছেন।আনন্দ টিভির রূপগঞ্জ প্রতিনিধি  ও দৈনিক যুগান্তরের সাংবাদিক রাসেল মাহমুদ জানান, তার গ্রামের বাড়ি গুতিয়াবোতে সাধারণত রাতে কেউ থাকে না। তবে সপ্তাহে ৩ দিন থাকা হয়। এ সুযোগে অজ্ঞাত অপরাধী চক্রের সদস্যরা গতরাতে বারান্দার গ্রিল কেটে ঘরে প্রবেশ করে সবগুলোর আলমারির তালা ভেঙ্গে ফেলে। এ সময় ঘরে থাকা দুটি পুরাতন মোবাইল ফোন, ৫ ভরি স্বর্ণালংকার, হিরের নাকফুলসহ নগদ টাকা চুরি করে নিয়ে যায়।

এ ঘটনায় রূপগঞ্জ থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।সাংবাদিকের বাড়িতে চুরির  খবর পেয়ে রূপগঞ্জ থানা পুলিশের এসআই পরেশ বাগচী, মারুফ হাসান অরন্য ও এএসআই রাশেদ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। এ বিষয়ে রূপগঞ্জ থানার অধীনে পূর্বাচল ক্যাম্প ইনচার্জ পরেশ বাগচী বলেন, অভিযোগ পেয়েছি। ঘটনার তদন্ত চলমান। জড়িতদের সনাক্ত করে আইনের আওতায় আনতে কাজ করছি। স্থানীয়দের দেয়া তথ্যে জানা যায়, রমজান মাস শুরুর পর থেকে রূপগঞ্জে বেড়েছে চুরির ঘটনা।দিনে দুপুরে ঘরে প্রবেশ করে নিয়ে যাচ্ছে বাই সাইকেল, আইপিএস, মোটরসাইকেল।

আর নির্জন প্লটের সীমানা প্রাচীর ভেঙ্গে ফটক, বাড়ির লোকজন না থাকলে দরজা, জানালা খুলে নেয়ার অভিযোগসহ সিসিটিভি ফুটেজ ঘুরছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। তবে ভুক্তভোগীদের অনেকেই  অভিযোগ না করায় পুলিশের কিছুই করার না থাকলেও সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপনের অনুরোধ করেছেন রূপগঞ্জ থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি দীপক চন্দ্র সাহা। এসব বিষয়ে জানতে চাইলে রূপগঞ্জ থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি দীপক চন্দ্র সাহা বলেন, রূপগঞ্জ থানায় আইন শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে পুলিশের নিয়মিত টহল অব্যাহত আছে।

যেকোন অনিয়মের অভিযোগ পেলে আমরা ব্যবস্থা নিয়ে থাকি। চুরির ঘটনা বিষয়ে জানলাম। তবে অনেকেই অভিযোগ করেন না। ফলে আমরা জানতে পারিনা। গত ১ মাসে চুরি, ছিনতাইসহ নানা অপরাধে জড়িতদের আইনের আওতায় নেয়া হয়েছে। মামলা হয়েছে। আসামী আদালতে প্রেরণ করেছি। তবে জনসাধারণকে অনুরোধ করবো, সড়কে পাশে বা যার যার বাসায় সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন যেন করেন। এতে আমাদের আইনি ব্যবস্থা নেয়া সহজ হয়। চোরকে সনাক্ত করা যায়। সরকারের পরিকল্পনা স্মার্টসেবা দানে আমরা তৎপর। 

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



কাফরুল থানার আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ওসি ফারুকুল আলমের নানামুখী উদ্দ্যোগ

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | ৬৪জন দেখেছেন

Image
মারুফ সরকার, স্টাফ রিপোর্টারঃপ্রাচীন কালে পুলিশের সৃষ্টি হয়ে ছিলো খাজনা আদায়ের জন্য। যার কারনে প্রাচীন কালে পুলিশ মানুষের ঘাড় ধরে সরকারের খাজনা আদায় করে দিত জনগনের কাছ থেকে। সময়ের পরিক্রমায় সেই পুলিশ আস্তে আস্তে হলেও যথেষ্ট জনবান্ধন পুলিশে পরিণত হয়েছে। জনসেবায় পুলিশের মনোজগতেও ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী, আড্ডাবাজ ও মানবিক ছেলে-মেয়েগুলো দলেদলে এই বাহিনীতে যোগ দিচ্ছেন। সুতরাং পুলিশে গুণগত পরিবর্তন এখন সাদাচোখেও দৃশ্যমান, যদিও যথেষ্ট ব্যতিক্রম রয়েছে এবং ব্যতিক্রম সবসময় উদাহরণও নয়।

আজ আপনি ৯৯৯ এ ফ্রি ডায়াল করলেই পুলিশ আপনার দরজায় গিয়ে হাজির হচ্ছে। আপনি গহীন অরণ্য বা মাঝ নদীতে কোনো সমস্যায় পড়ে জাস্ট একটা কল করলেই আপনার পাশে পৌঁছে যাচ্ছেন বাংলাদেশ পুলিশের সদস্যরা। করোনাকালে পুলিশ তার ইতিহাসের সেরা মানবিক ও সাহসী গল্প রচনা করেছে।

আর এটি সম্ভব হয়েছে বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার দুরদর্শিতা ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের তত্ত্বাবধান ও বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক(আইজিপি)চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন এর দক্ষ নেতৃত্বের ও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ(ডিএমপি)কে ঢেলে সাজাতে প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছেন বাংলাদেশ পুলিশের এক অনন্য পথিকৃৎ,জনমনে প্রশংসিত এক কিংবদন্তি,বাংলাদেশ পুলিশবাহিনীর ভাবমূর্তি যিনি উজ্জ্বল করেছেন বাংলাদেশ পুলিশের ডাইনামিক পুলিশ কর্মকর্তা ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি)কমিশনার অতিরিক্ত আইজিপি হাবিবুর রহমান বিপিএম (বার), পিপিএম (বার)।

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) মিরপুর  জোনের আওতাধীন কাফরুল  থানায়  ডাইনামিক ও মানবিক অফিসার ইনচার্জ(ওসি) ফারুকুল আলম ।যোগদানের মাত্র ৮ মাসেই   থানার সেবামূলক বিষয়গুলো করেছেন ত্বরান্বিত,এনেছেন গতি।

এখন পুলিশ টহল দিনরাত সব সময় দেখা যায়। কিশোর গ্যাং আড্ডার জায়গাগুলো এখন পুলিশের নজরদারির মধ্যে আছে,ছিনতাই  কাফরুল এলাকায় নাই বললেই চলে ।দৌরাত্ব কমেছে ছিনতাইকারী, মাদকব্যবসায়ী ও সেবনকারীদের। 

কাফরুল থানা এলাকার বর্তমান আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও জনকল্যান মুখি পদক্ষেপ সম্পর্কে জানতে চাইলে ওসি ফারুকুল আলম  বলেন,বঙ্গবন্ধুর হাতে গড়া সোনার বাংলার অসমাপ্ত কাজগুলো করে যাচ্ছেন তার সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা,তার অংশ হিসেবে ডিজিটাল বাংলার পরে,স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন।

তিনি আরো বলেন আমরা তার হাতিয়ার হিসেবে দেশ ও দেশের জনগণের শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষার লক্ষ্যে যে কোনো প্রতিকুলতার মোকাবেলা করে জনগণের মুখে হাসি ফোঁটানোর লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছি,যেমন এখন সামাজিক উন্নয়নে বাধা হয়ে দাড়িয়েছে, কিশোর গ্যাং এর উৎপাত, মাদক, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড, চাঁদাবাজি, মারামারি, রাহাজানি,চুরি ডাকাতিসহ বিভিন্ন ধরনের অপরাধ কাফরুল   থানা এলাকায় অনেকটাই কমে গেছে।আমার কাছে কোনো দুষ্কৃতীকারীদের ছাড় নাই,সে ক্ষেত্রে আমি যে কোনো প্রতিকুলতার মোকাবেলা করে কাকরুল  বাসীদের নিশ্চিন্তে বসবাস করার অভয় দিচ্ছি ইনশাআল্লাহ।

আরও খবর



স্বাচ্ছন্দ নিরাপদ ঈদযাত্রা জনগণকে উপহার দিবো: হাইওয়ে এআইজিপি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | ১৩৭জন দেখেছেন

Image

সাগর আহম্মেদ,কালিয়াকৈর (গাজীপুর) প্রতিনিধি:সড়কে চাঁদাবাজির অভিযোগ পাওয়ার সাথে সাথে আইনানুগ কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়ে হাইওয়ে পুলিশের এডিশনাল আইজিপি শাহাবুদ্দিন খান বলেছেন, নিরাপত্তার দিক থেকে বাংলাদেশ পুলিশ সার্বিক প্রস্তুতি নিয়ে প্লান করে প্রস্তুত রয়েছে। আশা করি বিগত ২-৩টা ঈদযাত্রা যেমন সুন্দর, নিরাপদ ও যানজটমুক্ত হয়েছে, এবার তার চেয়ে আরেকটু ভাল ঈদযাত্রা করার লক্ষ্যে মাঠ পর্যায় আমরা কাজ করে যাচ্ছি। সবাই মিলে যেন এবারের ঈদযাত্রা নিরাপদ ও নির্বিঘœ করতে পারি, সে প্রচেষ্টা আমাদের আছে। আশা করি এবার আমরা সুন্দর একটা স্বাচ্ছন্দ নিরাপদ যানজটমুক্ত ঈদযাত্রা জনগণকে উপহার দিবো।

তিনি বৃহস্পতিবার দুপুরে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের গাজীপুরের চন্দ্রা ত্রিমোড় এলাকায় টকিং ড্রোনের কার্যক্রম উদ্বোধন ও পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে এসব কথা বলেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন- হাইওয়ে পুলিশের এডিশনাল আইজি মাহফুজুর রহমান, এডিশনাল ডিআইজি মোস্তাফিজুর রহমান, গাজীপুর হাইওয়ে পুলিশ সুপার সীমা রানী, এডিশনাল পুলিশ সুপার নাজমুল হাসান সাকিব, কালিয়াকৈর থানার ওসি এএফএম নাসিম, নাওজোড় হাইওয়ে থানার ওসি শাহাদাত হোসেনসহ আরো অনেকে।

এআইজিপি আরও বলেন, এক দেড় মাস আগে থেকে ঈদকে সামনে রেখে মহাসড়কে যতধরণের প্রতিবন্ধকতা থাকে। যেমন কোথাও মেরামতের প্রয়োজন হয়, কোথাও হাটবাজার বসে একধরণের প্রতিবন্ধকতা তৈরি করে। সেগুলো আমরা সম্প্রসারণের কাজ করে যাচ্ছি। মেরামতের কাজও হয়েছে। কোথাও কোথাও নতুন রাস্তা, মহাসড়ক নির্মাণের কাজ চলছে। সে সমস্ত জায়গাতে এমনভাবে রাখা হয়েছে, যাতে প্রতিবন্ধকতা না হয়। এবারের ঈদযাত্রার জন্য সমম্পূর্ণভাবে প্রস্তুত রয়েছি। আমরা ওয়াচ টাওয়ার করেছি। পুলিশের সাথে বডি অন ক্যামেরা থাকবে। সেই সাথে সিসি ক্যামেরা স্থাপনসহ নতুন প্রযুক্তি ব্যবহার করছি। যা কন্ট্রোলরোম থেকে নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। এবার ড্রোনের সংখ্যা ও তার মানও বাড়িয়েছি। এবারের ড্রোন দিয়ে কথা বলে ট্রাফিক নিদের্শনা দিতে পারবো। ফলে সহজেই যানজট রোধ করা সম্ভব হবে।তিনি বলেন, এবারের ঈদুল ফিতর উপলক্ষ্যে অন্যবারের মতোই বাংলাদেশ পুলিশ, হাইওয়ে, জেলা, মেট্রোপলিটন পুলিশ সমন্বিত নিরাপত্তা মুলক একটা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি। এবারের ঈদযাত্রা যাতে ঘরমুখো মানুষ গন্তব্যে তাদের স্বজনের কাছে যেতে পারে। সে যাত্রা যেন নিরাপদ, স্বাছন্ন ও আনন্দদায়ক হয়, সেজন্য আমাদের সরকার সব সময় গুরুত্ব আরোপ করে থাকে। সরকারী সকল সংস্থাগুলোর মধ্যে একটা সমন্বয় হয়। এরকম অনেকগুলো সমন্বয় মিটিংয়ের মাধ্যমে সড়ক সংশ্লিষ্ট সকলের তরফ থেকে মহাসড়কগুলোতে কোথায় কোথায় চ্যালেঞ্জ আছে? যানজট হতে পারে। সেগুলো আমরা চিহিৃত করে সেই যানজটের জায়গাগুলোতে সমস্যা সমাধান কল্পে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। এছাড়াও ফিটনেসবিহীন গাড়ির বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দিয়েছেন এআইজিপি।


আরও খবর



খেলাধুলা মানুষের শারীরিক ও মানসিক শক্তি জোগায়: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | ৫৮জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:যখনই সরকারে এসেছি তখনই চেষ্টা করেছি খেলাধুলার প্রতি আমাদের ছেলেমেয়েদের আরও বেশি অনুরাগী করতে,বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা । কারণ খেলাধুলা মানুষের শারীরিক ও মানসিক শক্তি দেয়। দেশপ্রেম শেখায়, আনুগত্য শেখায় এবং একই সঙ্গে দেশেপ্রেমে উদ্বুদ্ধ করে।

শনিবার (২০ এপ্রিল) বিকেলে রাজধানীর আর্মি স্টেডিয়ামে আয়োজিত পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০২৩ এবং বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০২৩ এর চূড়ান্ত পর্যায়ের খেলা ও পুরস্কার বিতরণ হয়।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি চাই ছেলেমেয়েরা লেখাপড়ার পাশাপাশি খেলাধুলা, শরীরচর্চা, সাংস্কৃতিক চর্চার মধ্য দিয়ে উপযুক্ত নাগরিক হিসেবে গড়ে উঠুক। খেলাধুলায় আমাদের ছেলেমেয়েরা যেন আরও বেশি আগ্রহী হয়ে অংশগ্রহণ করে, আমাদের দেশীয় খেলাধুলাকেও সমানভাবে সুযোগ দিতে হবে। কারণ, দেশীয় খেলাগুলোর মধ্য দিয়ে আমাদের ছেলেমেয়েদের মেধা বিকাশের আরও সুযোগ হবে।

তিনি বলেন, আজ আমাদের এই খেলাধুলার মধ্যে দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি। সারাবিশ্বের কাছে পরিচিত করতে পারি। আমাদের ক্ষুদে ফুটবল খেলোয়াড়রা যারা আজ এখান থেকে শুরু করলো, একদিন তারা আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বাংলাদেশের জন্য আরও বেশি সম্মান বয়ে নিয়ে আসবে। ছেলেমেয়েরা সারাবছর যেন খেলাধুলা করতে পারে সে জন্য সরকার সব উপজেলায় একটি করে মিনিস্টেডিয়াম নির্মাণ করছে। এছাড়া প্রতিবন্ধী ও অটিস্টিকদের জন্য সুযোগ সৃষ্টি করছে।

এর আগে প্রধানমন্ত্রী ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং লালমনিরহাটের পাটগ্রাম টেপুরগাড়ি বি কে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যকার ফাইনাল খেলার দ্বিতীয়ার্ধ উপভোগ করেন। বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন পাটগ্রাম টেপুরগাড়ি বি কে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। অপর ম্যাচে বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনালে রংপুরের মিঠাপুকুর তালিমগঞ্জ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়কে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয় জামালপুরের মাদারগঞ্জ চরগোলাবারি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।

প্রধানমন্ত্রী দুই টুর্নামেন্টের বিজয়ী ও রানার্সআপ দলের খেলোয়াড়দের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেন। পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী রুমানা আলী, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা সচিব ফরিদ আহমেদ প্রমুখ।


আরও খবর



মাগুরায় ১২০ টাকায় পুলিশে চাকুরী পেল ২৩ জন

প্রকাশিত:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | ১১০জন দেখেছেন

Image

স্টাফ রিপোর্টার মাগুরা:মিথ্যা নয় সত্য, মাত্র ১২০ টাকায় পুলিশে চাকরি পেল  ২৩ জন।চাকরী হয়েছে  মিনাহাজুল আবেদিন হামজা নামে যুবকের। শুধু হামজা নয়, তার মতো আরো ২২ জন ভাগ্যবান পুলিশ বাহিনীর সদস্য হয়েছে। ৪ এপ্রিল বিকেলে মাগুরা পুলিশ লাইন্স মাঠে কনস্টেবল পদে ২০ জন পুরুষ ও তিনজন নারী কনস্টেবল পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।  

মাগুরার পুলিশ সুপার মশিউদৌল্লা রেজা বলেন, পুলিশ নিয়োগে ঘুষ ও প্রতারণা ঠেকাতে এবং যোগ্য মেধাবীদের ১২০ টাকা খরচ করে পুলিশে চাকরি হয়েছে। মাগুরার পুলিশ সুপার জানান, শতভাগ স্বচ্ছতার ভিত্তিতে কনস্টেবল পদে ২০ জন পুরুষ ও তিনজন নারীকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। পুলিশে নিয়োগ পেতে কোনো ধরনের অর্থ লেনদেন না করতে চাকরি প্রত্যাশী ও তাদের অভিভাবকদের সচেতন থাকার কথা জানান এ পুলিশ কর্মকর্তা। অথচ বেশী দিনের কথা নয়, ২৩ জন পুলিশ সদস্য নিয়োগে কম করে হলেও ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা নেয়া তেমন কষ্টের বিষয় ছিলনা বলে অনেকেই মনে করেন। এমন মতামত বিভিন্ন মহলের


আরও খবর