Logo
আজঃ বুধবার ০১ মে ২০২৪
শিরোনাম

রৌমারীতে নির্বাচনী প্রচারণা চালাচ্ছেন সরকারি গাড়ি ব্যবহার করে ইমান আলী

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | ৬১জন দেখেছেন

Image

মাজহারুল ইসলাম,রৌমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি:আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে কুড়িগ্রাম জেলায় প্রথমধাপে তফসিল ঘোষণার পরেও সরকারিভাবে বরাদ্দকৃত উপজেলা পরিষদের গাড়ি ব্যবহার করে নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা, শোডাউন ও মহড়া দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে রৌমারী উপজেলা পরিষদের কর্তমান চেয়ারম্যান মো. ইমান আলীর বিরুদ্ধে।

সোমবার (১৫ এপ্রিল) উপজেলার টাপুরচর ও চরশৌলমারী এলাকায় সরকারি গাড়ি ব্যবহার করে যাত্রা মঞ্চে ভোট চাওয়ায় কয়েকজন প্রার্থী এ অভিযাগ করেন। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানা, প্রথম দফায় উপজেলা পরিষদের তফসিল ঘোষণার পরেও রৌমারী উপজেলা পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান মো.ইমান আলী সরকারিভাবে বরাদ্দকৃত গাড়ি ব্যবহার করে প্রতিনিয়তই উপজেলার টাপুরচর, চরশৌলমারী, লাউবাড়ি, খরানিরচর, শেখের বাজার, বাগুয়ার চরসহ বিভিন্ন এলাকার নির্বাচনী উঠান বৈঠক, যাত্রা মঞ্চ, মেলা, ধর্মীয় সভা বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রচার-প্রচারণা,শোডাউন মহড়া ও দোয়া থেকে শুরু করে নির্বাচন সংশ্লিষ্ট সকল ধরনের কর্মকান্ড চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি।বর্তমান উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ইমান আলী গতকাল সোমবার অনলাইনের মাধ্যমে তার প্রার্থীতা নিশ্চিত করেছেন।

অথচ নির্বাচণী পূর্ব সময়ে কোন প্রতিদ্বন্দি প্রার্থী বা তাহার পক্ষে অন্য কোন ব্যক্তি,সংস্থা বা প্রতিষ্ঠান নির্বাচনী কাজে সরকারি প্রচার যন্ত্র, সরকারি যানবাহন, অন্য কোন সরকারি সুয়োগ সুবিধা ভোগ এবং সরকারি কোন কর্মকর্তা ও কর্মচারিগণকে ব্যবহার করতে পারিবেন না বলে উল্লেখ রয়েছে।এব্যাপারে রৌমারী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ইমান আলীকে মুঠোফোনে একাধীকবার কল করা হলেও তিনি কল রিসিভ করেননি।

রৌমারী উপজেলা নির্বাহী অফিসার তানভির আহমেদ (অতি:) জানান, যেহেতু উপজেলা পরিষদ নির্বাচনী তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে, সেহেতু বর্তমান চেয়ারম্যান সরকারি গাড়ি ব্যবহার করতে পারে না। তবে বিষয়টি খোজ নিচ্ছি।

এব্যাপারে কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসক সাইদুল আরীফ বলেন, যেহেতু উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে। সেহেতু উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান সরকারি গাড়ি ব্যবহার করে নির্বাচনী প্রচারণা করতে পারবেন না। এ বিষয়ে আমি এখনি জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটানিং অফিসারকে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য নির্দেশ দিচ্ছি।


আরও খবর



নবীনগর বিদ্যাকুটে পল্লী বিদ্যুতের অবহেলার কারণে,অগ্নিকান্ডে

প্রকাশিত:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | ১৩৪জন দেখেছেন

Image

মোহাম্মদ হেদায়েতুল্লাহ  নবীনগর(ব্রাহ্মণবাড়িয়া)প্রতিনিধিঃ- ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর বিদ্যাকুটে অগ্নিকান্ডে প্রায় ৩০ লাখ টাকার মালামাল সহ বসতঘর পুরে ছাই।

উপজেলা বিদ্যাকুট  পশ্চিম পাড়ার একটি  বসত ঘরে অগ্নিকান্ডে নগদ অর্থ স্বর্ণলংকার সহ প্রায় ৩০ লাখ টাকার মালামাল সহ বসতঘর পুড়ে ছাই হয়েগেছে ।

গেল শুক্রবার দিবাগত রাত, ৮ ঘটিকায় ওয়াহেদ ডিলারের বাড়ির , মরহুম আবু তাহেরের বসতঘরে এই অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটে।


স্থানীয়রা বলেন, শুক্রবার দিবাগত রাত ৮ ঘটিকায় পল্লী বিদ্যুতের অবহেলার কারণে,  বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়,  অগ্নিকান্ডে একটি , বসতঘরের টিভি, ফ্রিজ ও ৪ ডাম চাওলা ,নগদ টাকা ও আসবাবপত্র ও সর্ণলংকার সহ প্রায় ৩০ লক্ষ টাকার সম্পুর্ণ মালামাল পুড়ে ছাই হয়ে যায়। 


মসজিদের মাইকে এলান করার পর প্রায় দুই ঘন্টা চেষ্টা করে , এলাকাবাসীর প্রচেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রনে আনে পারেনি , দাউ দাউ করে আগুন জ্বলতেছে ৷ ক্ষয়-ক্ষতি থেকে রক্ষা করা যায়নি পাকা বিটির  চৌচালা টিনের ঘরের আধুনিক সব সরঞ্জামাদি সহ আসবাবপত্র,


পড়ে খবর পেয়ে নবীনগরের ফায়ার সার্ভিসের ১ টি ইউনিট, ও স্থানীয়রা এসে প্রায় ২ ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

মরহুম আবু তাহেরের স্ত্রী বলেন , প্রায় এক বছর পূর্বে  আমার জমি বিক্রি করে  ২২ লাখ টাকা দিয়ে ঘর নির্মাণ করেছিলাম, 


গত রাতে আগুন লেগে আমার বসতঘরের টিভি, ফ্রিজ ও ৪ ডাম চাওলা ,নগদ টাকা ও আসবাবপত্র ও সর্ণলংকার সহ প্রায় ৩০ লক্ষ টাকার সম্পুর্ণ মালামাল পুড়ে ছাই হয়ে যায়।


আমি আমার ঘরে নামাজ পড়তে ছিলাম।হঠাৎ একটি শব্দ শুনতে পাই, বের হয়ে দেখি আমার ঘরে আগুণ লেগেছে।আমি চিৎকার করতে দেখে গ্রামের লোকজন আগুন নিবানোর জন্য আসে।আগুন নিবানো হলেও আমার ঘরে আর কিছুই নেই সবই আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে গেল।আমার শরীরে থাকা কাপড় ছাড়া কিছুই রক্ষা করা সম্ভব হয়নি।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারে হাজতিদের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া, আহত-৫

প্রকাশিত:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | ৫৯জন দেখেছেন

Image

ইয়ানূর রহমান শার্শা,যশোর প্রতিনিধি:যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারে হাজতিদের দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় পাঁচজন আহত হয়েছে।শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০ টার দিকে কারাগারের নিউ জেলে এঘটনা ঘটে। এসময় সংঘর্ষ ঠেকাতে গিয়ে দু’কাররক্ষী সামান্য আহত হয়েছে।

পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কারা অভ্যন্তরে হুইসেল বাজিয়ে নিয়ন্ত্রণে আনেন। তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন খুলনা কারা উপমহাপরিদর্শক অসীম কান্ত পাল। জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তিমুলক ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়া চলছে বলে সূত্র জানিয়েছে।

শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০ টা যশোর কেন্দ্রীয় কারা অভ্যন্তরের নিউজেল এলাকার সামনে যশোরের শীর্ষ সন্ত্রাসী ভাইপো রাকিব ও আরেক সন্ত্রাসী সম্রাটের মধ্যে মোবাইলে কথা বলা নিয়ে, কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে হাতাহাতি হয়। এ সময় দু’গ্রুপের সমর্থকদের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া শুরু হয়। শেষ মেষ তা সংঘর্ষে রূপ নেয়। সঙ্গে সঙ্গে হুইসেল বাজানো হয়। পরবর্তীতে যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার সুরাইয়া আক্তার ও জেলার শরিফুল আলম ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। পরে খুলনা কারা উপমহাপরিদর্শক অসীম কান্ত পাল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।

এদিকে, কারাগারের অপর একটি সূত্র জানিয়েছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে গিয়ে দু’কারারক্ষী জখম হয়েছেন। তাদেরকে কারা হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। এছাড়া, আহত হাজতিদেরও সেখানে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। তাৎক্ষণিক কারাকর্তৃপক্ষ জড়িত সাত-আটজনকে চিহ্নিত করেছেন। এদের মধ্যে কয়েকজনকে পৃথক স্থানে রাখা হয়েছে। তাদের সাথে বিশেষ নজরদারিতে রাখা হয়েছে।

এ বিষয়ে যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারের সহকারী সার্জন সাজ্জাদ হোসেন বলেন, দু’কারারক্ষী ও ৬-৭ জন হাজতি কারা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তারা আশঙ্কামুক্ত ও সুস্থ রয়েছেন।

যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার সুরাইয়া আক্তার বলেন, ঘটনাটি সামান্য। তবে, আকস্মিকভাবে তাদের একজন কারারক্ষী অ্যালার্ট হুইসেল বাজিয়ে ফেলেন। এতে করে বিষয়টি বড় আকারে রূপ নেয়। তিনি বলেন, মূলত যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারে বর্তমানে শহরের দাগী কয়েকজন সন্ত্রাসী রয়েছে। তাদের মধ্যে ভাইপো রাকিব অন্যতম। এদের দু’টি গ্রুপের সদস্যদের বাইরেই কোন্দল ছিল। যা কারাগারের ভেতরে ক্ষোভ মেটানোর চেষ্টা করেছে। যারা এ ঘটনার সাথে জড়িত তাদের বিরুদ্ধে কারাবিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়া চলছে। তিনি বলেন, কারারক্ষীদের উপর হামলা চালানো হয়নি। মূলত তাড়াহুড়ো করে কারাগারের ভেতরে প্রবেশ করতে গিয়ে আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছেন।


আরও খবর



রেলপথে ৩ মাস ৫ দিনে ১৫৮ দুর্ঘটনায় ঝরেছে ৮৫ প্রাণ

প্রকাশিত:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | ১০৭জন দেখেছেন

Image
খবর প্রতিদিন ২৪ডেস্ক:রেলক্রসিংয়ে গেট কিপার না থাকায় ফেনীর ফাজিলপুর রেলক্রসিংয়ে বালুভর্তি ট্রাকে ট্রেনের ধাক্কার ঘটনায় ৬ জনের মৃত্যুর মধ্য দিয়ে গত ৩ মাস ৫ দিনে ছোট-বড় ১৫৮ টি দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন ১৪৪ জন এবং নিহত ৮৫ জন। এরমধ্যে অধিকাংশ দুর্ঘটনাই ঘটেছে গেট কিপারদের দায়িত্বে অবহেলার কারণে বলে জানিয়েছেন সেভ দ্য রোড-এর মহাসচিব শান্তা ফারজানা। সেভ দ্য রোড-এর চেয়ারম্যান জেড এম কামরুল আনাম, প্রতিষ্ঠাতা ও সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান মোমিন মেহেদী, ভাইস চেয়ারম্যান বিকাশ রায় ও জিয়াউর রহমান জিয়ার তত্ত্বাবধায়নে ২৪ টি জাতীয় দৈনিক, ১৮ টি ইলেকট্রনিক্স গণমাধ্যম, ২২ টি নিউজ পোর্টাল এবং সারাদেশে সেভ দ্য রোড-এর বিভিন্ন শাখার স্বেচ্ছাসেবিদের তথ্যর ভিত্তিতে তৈরি করা এই প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়- চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে ৫ এপ্রিল পর্যন্ত রেলক্রসিংয়ে গেট কিপার না থাকা, দায়িত্বে অবহেলা এবং আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশিল না হওয়ায় ১২২ টি রেলক্রসিং দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন ১১৭ জন, নিহত হয়েছেন ৬১ জন; ছাদ থেকে/ট্রেনে কাটা পরে বা ধাক্কার ৩৬ টি দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন ২৭ জন এবং নিহত হয়েছেন ২৪ জন। প্রতিবেদনে আরো উল্লেখ করা হয়- সারা দেশে তিন হাজার কিলোমিটার রেলপথে থাকা তিন হাজার ৩৯৮টি ক্রসিংয়ের মধ্যে দুর্নীতি-দায়িত্বে অবহেলার দুযোগে অবৈধ ১ হাজার ৩৬১টিতেই প্রতিনিয়ত ঘটছে দুর্ঘটনা, নির্মিত হচ্ছে মৃত্যু ফাঁদ। রেলক্রসিংয়ের মধ্যে প্রায় ৪৮ শতাংশ অবৈধ আর তাঁর সাথে উদ্বেগের বিষয় হচ্ছে-৩৩টি ক্রসিং কে বা কারা ব্যবহার করছে, তা কেউ জানে না। এছাড়া বৈধ লেভেল ক্রসিংগুলোর মধ্যে ৬৩২টিতে গেটকিপার নেই। অবৈধ লেভেল ক্রসিংগুলোয় যেমন গেটকিপার নেই, নেই কোনো সুরক্ষা সরঞ্জামও। আকাশ-সড়ক-রেল ও নৌপথ দুর্ঘটনামুক্ত করার লক্ষে ২০০৭ সাল থেকে সচেতনতা- গবেষণা ও স্বেচ্ছাসেবা করে আসা সংগঠন সেভ দ্য রোড-এর রেলক্রসিং বিষয়ক এই প্রতিবেদনে ১ জানুয়ারি থেকে ৫ এপ্রিল পর্যন্ত এই দুর্ঘটনাগুলোর সুষ্ঠু তদন্ত এবং প্রতিকারে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য রেল মন্ত্রী, রেলওয়ের মহাপরিচালকসহ সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহবান জানানো হয়।  

ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত, ঘটনার সাথে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির পাশাপাশি নিহতদের পরিবারকে কমপক্ষে ১০ লক্ষ এবং আহতদের সরকারি অর্থায়নে চিকিৎসার দাবি জানানোর পাশাপাশি সেভ দ্য রোড ৭ টি প্রস্তাব দিয়েছে ১. অবৈধ ক্রসিংগুলোর সমস্যা অনতিবিলম্বে সমাধান করা ২. দুর্নীতিবাজ রেল কর্মকর্তা কর্মচারিদেরকে চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয় ৩. সরকারি লেজুড়ভিত্তিক সংগঠন ‘বাংলাদেশ রেলওয়ে শ্রমিক লীগের নামে নেতাকর্মীদের দৌরাত্ম বন্ধ করে রেলকে গণমূখি বাহন হিসেবে প্রতিষ্ঠায় আত্ম নিয়োগ করা ৪. যত দ্রুত সম্ভব বাংলাদেশ রেলওয়েকে বেসরকারি খাত থেকে মুক্ত করে রাষ্ট্রিয় তত্বাবধায়নে পরিচালনার সুপরিকল্পিত উদ্যেগ গ্রহণ করা ৫. সচিব-কর্মকর্তা-কর্মচারিদের সকল রকম আরাম-আয়েশী সুযোগ-সুবিধা বাতিল করে সারাদেশে রেলওয়ের উন্নয়নে নিবেদিত রাখা ৬. সেবার মান উন্নয়নে রেলওয়ে পুলিশ-সকল কর্মকর্তা-কর্মচারিদের উপর নজরদারি বাড়ানো এবং সারাদেশের সকল স্থানে কার্যকর সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন করা ৭. প্রতি ৩ কিলোমিটারে পর্যবেক্ষণ করার জন্য রেলওয়ে পুলিশ-এর বিশেষ বুথ স্থাপন করা।

আরও খবর



হিলি সীমান্তে বিজিবি-বিএসএফের পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | ৩৭জন দেখেছেন

Image

মাসুদুল হক রুবেল,হিলি (দিনাজপুর) প্রতিনিধি:সীমান্তে নিরীহ মানুষ হত্যা বন্ধ,চোরাচালান,মাদক পাচার ও অবৈধ অনুপ্রবেশ রোধে দিনাজপুরের হিলি সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) ও বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) এর ব্যাটালিয়ান পর্যায়ে পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সোমবার সকাল ১১ টায় ভারতের পতিরাম বিএসএফ ব্যাটালিয়ানের অধিনায়ক কমল ভাগত সিং এর নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল হিলি জিরো পয়েন্ট দিয়ে প্রবেশ করেন। এসময় জয়পুরহাট-২০ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে: কর্ণেল তানজিলুর রহমান তাদের ফুলেল শুভেচ্ছা জানান।

পরে হিলি সীমান্তের শুন্য রেখার গোল ঘরে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে ২০ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে.কর্নেল তানজিলুর রহমান ভুঁইয়াসহ দুই বাহিনীর কর্তকতারা উপস্থিত ছিলেন। বৈঠক শেষে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) এর প্রতিনিধি দলটি ফেরত যান।


আরও খবর



বগুড়ায় ন্যায্যমূল্যে গাভীর দুধ বিক্রয় উদ্বোধন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০২ এপ্রিল 2০২4 | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | ১২৭জন দেখেছেন

Image

(বগুড়া) প্রতিনিধিঃপবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে ৩১মে মার্চ২৪ রবিবার বগুড়া জেলা প্রাণিসম্পদ বিভাগের উদ্যোগে জেলা স্কুল গেটে ন্যায্য মূল্যে গাভীর খাঁটি দুধ বিক্রয় উদ্বোধন করেন প্রধান অতিথি জেলা প্রাণিসম্পদ অফিসার ড. মোঃ আনিছুর রহমান।এ সময় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রাণিসম্পদ অফিসার ডাঃ মোছাঃ নাছরীন পারভীন, বগুড়া সদর উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসার ডাঃ এ কে এম ফরহাদ নোমান সহ জেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরের কর্মকর্তা ও কর্মচারীগন। (রবিবার) প্রতি লিটার গাভীর খাঁটি দুধ ৬০টাকা মূল্যে ৬০জন ক্রেতার মধ্যে ন্যায্য মূল্যে বিক্রয় করা হয়। এছাড়াও গত ১৫ মার্চ২৪ হতে জেলা প্রাণিসম্পদ বিভাগ বগুড়ার উদ্যোগে ন্যায্য মূল্যে গরুর মাংস ও ভ্রাম্যমান ডিম বিক্রয় করা হয়েছে।


আরও খবর