Logo
আজঃ রবিবার ০৫ মে ২০২৪
শিরোনাম

রদ্রিগোর জোড়া গোলে চ্যাম্পিয়ন রিয়াল

প্রকাশিত:রবিবার ০৭ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | ২৩৯জন দেখেছেন

Image

স্পোর্টস ডেস্ক: চ্যাম্পিয়নস লিগে সবচেয়ে সফল রিয়াল মাদ্রিদকে স্প্যানিশ ঘরোয়া দ্বিতীয় সর্বোচ্চ আসর কোপা দেল রে’র শিরোপা জিততে ৯ বছর অপেক্ষা করতে হলো। ফাইনালের মঞ্চে ওসাসুনাকে রদ্রিগোর জোড়া গোলে ২-১ ব্যবধানে হারিয়েছে কার্লো আনচেলত্তির শিষ্যরা। ২০১৪ সালের পর এই প্রতিযোগিতার শিরোপা পুনরুদ্ধার করল গ্যালাকটিকোরা।

সেভিয়ায় শনিবার রাতে ম্যাচের মাত্র দ্বিতীয় মিনিটেই এগিয়ে যায় রিয়াল। তবে গোল হজমের পর দারুণ লড়াই করল ওসাসুনা। তারা সমতা ফিরিয়ে লড়াই জমিয়েও তুলেছিল, কিন্তু শেষ রক্ষা হলো না। শেষ পর্যন্ত রিয়াল ২০তম শিরোপা ঘরে তোলে। এই প্রতিযোগিতায় সবচেয়ে বেশি ৩১টি শিরোপা জিতেছে বার্সেলোনা। আতলেতিক বিলবাও ২৩টি জিতে দ্বিতীয়স্থানে রয়েছে। রিয়াল তৃতীয়স্থানে।

এদিন খেলার ১ মিনিটে ৪৭ সেকেন্ডের মাথায় দুই ব্রাজিলিয়ানের নৈপুণ্যে এগিয়ে যায় রিয়াল। ওসাসুনার দুই খেলোয়াড়ের বাধা এড়িয়ে বাঁ দিকের বাইলাইনের কাছাকাছি থেকে কাট-ব্যাক করেন ভিনিসিউস জুনিয়র। ছয় গজ বক্সের মুখে বাঁ পায়ের শটে বল জালে পাঠান অরক্ষিত রদ্রিগো।

তবে ধাক্কা সামলে দারুণ ফুটবল খেলতে থাকে ওসাসুনা। বেশ কয়েকবার ভালো সুযোগও তৈরি করে তারা। অবশেষে ৫৮তম মিনিটে সমতায় ফেরে দলটি। বক্সের বাইরে থেকে দুর্দান্ত হাফ-ভলিতে গোলটি করেন স্প্যানিশ মিডফিল্ডার লুকাস তোরো।

কিন্তু ওসাসুনার সেই স্বস্তি বেশিক্ষণ টেকেনি। ৭০তম মিনিটে আবার এগিয়ে যায় রিয়াল। বাঁ দিকের বাইলাইন থেকে ভিনিসিউসের কাট-ব্যাক ক্লিয়ার করলেও পুরোপুরি বিপদমুক্ত করতে পারেনি ওসাসুনা। টনির ক্রুসের শট এক ডিফেন্ডারের পায়ে লেগে বল পেয়ে যান রদ্রিগো, বাকিটা অনায়াসে সারেন ব্রাজিলিয়ান উইঙ্গার।


আরও খবর

মেসির জোড়া গোলে জিতল মায়ামি

রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪




পুলিশ নাট্যদল কতৃক অভিশপ্ত আগস্ট নাটক মঞ্চস্থ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ৩৭জন দেখেছেন

Image
স্টাফ রিপোর্টার মাগুরা থেকে:বুধবার সন্ধ্যা ৭ টায় পঁচাত্তরের ১৫ আগস্টের কলঙ্কিত অধ্যায় নিয়ে পুলিশ নাট্যদলের প্রযোজিত নাটক ‘অভিশপ্ত আগস্ট’ মাগুরা আসাদুজ্জামান মিলনায়তনে মঞ্চায়িত হয়। উক্ত অনুষ্ঠানে  জেলা প্রশাসক মেহাম্মদ আবু নাসির বেগ,  পুলিশ সুপার মোঃ মশিউদৌলা রেজা, সাবেক জাতীয় সংসদ সদস্য এড, সাইফুজ্জামান শিখর, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ কলিমুল্লাহ, জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী সামিউল কাদের, সহকারি পুলিশ সুপার মোস্তাফিজুর রহমান সহ জেলা পর্যায়ের কর্মকর্তা কর্মচারি নাট্যমোদী, স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। জাহিদুর রহমানের রচনা ও নির্দেশনায় নাটকটিতে সোহাগ হেসেন,তামান্না তমা,বিনয় কুমার, জাহিদুর রহমান জাহিদ প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেন। নাটকটি সবার কাছে উপভোগ্য হয়।

আরও খবর



রামগড় থানা পুলিশের বিশেষ অভিযানে ইয়াবা ট্যাবলেট সহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ২২জন দেখেছেন

Image
জসীম উদ্দিন জয়নাল,পার্বত্যাঞ্চল প্রতিনিধি:খাগড়াছড়ি জেলার রামগড় থানা পুলিশের বিশেষ অভিযানে ইয়াবা ট্যাবলেট সহ মো. মোমিন প্রকাশ বাদশা(২১)নামের মাদক কারবারিকে  গ্রেফতার করেছে থানা পুলিশ।

বুধবার (১ মে) জেলায় চলমান বিশেষ অভিযান এর অংশ হিসেবে রামগড়  থানার একটি চৌকস দল  থানা এলাকায়  বিশেষ অভিযান পরিচালনা করার সময় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে    রাত ১২টার দিকে  রামগড় থানাধীন ১নং রামগড় ইউপির ৫নং ওয়ার্ডের দক্ষিণ লামকু পাড়া এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে আসামী মো. মোমিন প্রকাশ বাদশা(২১), দেহ তল্লাশি করে তার পরিহিত জিন্স প্যান্টের ডান পকেট হতে একশত পাঁচ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট সহ তাকে গ্রেফতার করা হয়।

গ্রেফতারকৃত আসামী -মো. মোমিন প্রকাশ বাদশা(২১),খাগড়াছড়ি জেলার রামগড় উপজেলার সদর ইউপির ৫নং ওয়ার্ড দক্ষিণ লামকুপাড়া এলাকার বাসিন্দা মো. রুহুল আমিন, এর ছেলে।গ্রেফতারকৃত  আসামীর বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা রুজু করে বিধি মোতাবেক  বিজ্ঞ আদালতে সোপর্দ করা হবে

খাগড়াছড়ি পুলিশ সুপার মুক্তা ধর পিপিএম (বার) বলেন,খাগড়াছড়ি জেলার আইন-শৃঙ্খলা ও সামাজিক নিরাপত্তা সুনিশ্চিতের লক্ষ্যে মাদক ও চোরাকারবারিদের দৌরাত্ম্য রুখে দিতে খাগড়াছড়ি জেলা পুলিশ আন্তরিকতার সহিত কাজ করে যাচ্ছে। 

আরও খবর



মাগুরায় ১২০ টাকায় পুলিশে চাকুরী পেল ২৩ জন

প্রকাশিত:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ১২৮জন দেখেছেন

Image

স্টাফ রিপোর্টার মাগুরা:মিথ্যা নয় সত্য, মাত্র ১২০ টাকায় পুলিশে চাকরি পেল  ২৩ জন।চাকরী হয়েছে  মিনাহাজুল আবেদিন হামজা নামে যুবকের। শুধু হামজা নয়, তার মতো আরো ২২ জন ভাগ্যবান পুলিশ বাহিনীর সদস্য হয়েছে। ৪ এপ্রিল বিকেলে মাগুরা পুলিশ লাইন্স মাঠে কনস্টেবল পদে ২০ জন পুরুষ ও তিনজন নারী কনস্টেবল পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।  

মাগুরার পুলিশ সুপার মশিউদৌল্লা রেজা বলেন, পুলিশ নিয়োগে ঘুষ ও প্রতারণা ঠেকাতে এবং যোগ্য মেধাবীদের ১২০ টাকা খরচ করে পুলিশে চাকরি হয়েছে। মাগুরার পুলিশ সুপার জানান, শতভাগ স্বচ্ছতার ভিত্তিতে কনস্টেবল পদে ২০ জন পুরুষ ও তিনজন নারীকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। পুলিশে নিয়োগ পেতে কোনো ধরনের অর্থ লেনদেন না করতে চাকরি প্রত্যাশী ও তাদের অভিভাবকদের সচেতন থাকার কথা জানান এ পুলিশ কর্মকর্তা। অথচ বেশী দিনের কথা নয়, ২৩ জন পুলিশ সদস্য নিয়োগে কম করে হলেও ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা নেয়া তেমন কষ্টের বিষয় ছিলনা বলে অনেকেই মনে করেন। এমন মতামত বিভিন্ন মহলের


আরও খবর



আমরা নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহার বৃদ্ধি করেছি: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ১০৪জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:বাংলাদেশে আমরা জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার হ্রাস করে নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহার বৃদ্ধি করেছি,বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। যাতে গ্রিন হাউস গ্যাস নিঃসরণ হ্রাস পায়। এ পর্যন্ত প্রায় ৬০ লাখ সোলার হোম সিস্টেম স্থাপন এবং গ্রামাঞ্চলে ৪৫ লাখেরও বেশি উন্নত চুলা বিতরণ করা হয়েছে।

সোমবার (২২ এপ্রিল) দুপুরে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো আয়োজিত ন্যাশনাল অ্যাডাপশন প্ল্যান (ন্যাপ) এক্সপো-২০২৪-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা ২০২৩ সালে মুজিব ক্লাইমেট প্রোসপারিটি প্ল্যান (এমসিপিপি) প্রণয়ন করেছি। এতে জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলা করে বিপদাপন্নতা থেকে সহিষ্ণুতা এবং সহিষ্ণুতা থেকে সমৃদ্ধি পর্যায়ে পৌঁছানোর লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। এ ছাড়া এমসিপিপিতে অভিযোজন ও প্রশমন কার্যক্রমে স্থানীয় জনগণের স্বপ্রণোদিত অংশগ্রহণ, প্রকৃতিভিত্তিক সমাধান ও সমাজের সকলের অংশগ্রহণের ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলার বৈশ্বিক উদ্যোগ গ্রহণ করা হয় ১৯৯২ সালে। কিন্তু জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অনেক আগেই ১৯৭২ সালে এ বিষয়ে কার্যকর ও সুদূরপ্রসারী কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করেন। সামুদ্রিক জলোচ্ছ্বাস ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে রক্ষার জন্য ১৯৭২ সালে তিনি উপকূলীয় বনায়নের সূচনা করেন। একই বছর ‘ঘুর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচি’ প্রণয়ন করেন যা ১৯৭৩ সালে উদ্বোধন করা হয়। জীবন ও সম্পদ রক্ষায় তিনি উপকূলীয় অঞ্চলে ঘুর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণ করেন। এসব আশ্রয়কেন্দ্র স্থানীয়দের কাছে ‘মুজিব কিল্লা’ নামে পরিচিত।

তিনি বলেন, ‌বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব প্রাকৃতিক দুর্যোগের বিষয়টি আন্তর্জাতিক ফোরামে উত্থাপন করেছিলেন। ১৯৭৪ সালের ২৫-এ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘে প্রদত্ত ভাষণে তিনি বলেছিলেন, দুর্যোগের কবলে পড়ে যে সকল দেশ বারবার ক্ষতিগ্রস্ত হয় বাংলাদেশ তাদের অন্যতম। তাই প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে উদ্ভূত পরিস্থিতি মোকাবিলায় বিশ্ব সমাজকে এগিয়ে আসার উপযোগী একটি নিয়মিত প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবস্থা গঠনে বাংলাদেশের বিশেষ স্বার্থ নিহিত রয়েছে। দেশের উদ্ভিদ প্রজাতি সংরক্ষণ ও গবেষণার জন্য তিনি ১৯৭৫ সালের ১ জুলাই ন্যাশনাল হার্বেরিয়াম প্রতিষ্ঠা করেন। দেশের বন ও পরিবেশ সংরক্ষণ, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা, পানিসম্পদ ব্যবস্থাপনা ও প্রাকৃতিক সম্পদ রক্ষাসহ জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলা করে ঘুরে দাঁড়ানোর সার্মথ্য অর্জনে তিনি বহুবিধ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিলেন। আমরা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের পদাঙ্ক অনুসরণ করে জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলায় নিজস্ব সম্পদ দিয়ে বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছি। অভিযোজন কার্যক্রম বাস্তবায়নের জন্য ২০০৯ সালে আমরা নিজস্ব অর্থায়নে ‘বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্ট ফান্ড’ প্রতিষ্ঠা করেছি। এর আওতায় এ পর্যন্ত প্রায় ৫০০ মিলিয়ন ডলার ব্যয়ে ৯ শত ৬৯টি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে।

শেখ হাসিনা আরও বলেন, সামুদ্রিক বাঁধ, সাইক্লোন শেল্টার, উপকূলীয় বনায়ন ইত্যাদি কর্মসূচিতে ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরে ২৫টি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে প্রায় ৩৭ হাজার কোটি টাকা ব্যয় করা করা হচ্ছে। বাংলাদেশে সংঘটিত ১৯৭০ সালে মহাপ্রলয়ংকরী ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাসে প্রায় পাঁচ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়েছিল। কিন্তু ২০২৩ সালে ঘূর্ণিঝড় মোখায় কোনো প্রাণহানি ঘটেনি। এটি জলবায়ু পরিবর্তন অভিযোজন এবং দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসে বাংলাদেশের সক্ষমতার বহিঃপ্রকাশ। গত ১৫ বছরে আমরা পার্বত্য ও শাল বনাঞ্চলের প্রায় ১ লাখ ২৭ হাজার ৫শ ৪৮ হেক্টর এলাকায় বৃক্ষরোপণসহ ৮৯ হাজার ৮শ ৫৩ হেক্টর উপকূলীয় বন সৃজন করেছি। স্থানীয় জনগণকে সম্পৃক্ত করে আমরা সামাজিক বনায়ন বিধিমালা ২০১০ (সংশোধিত) প্রণয়ন করেছি। জলবায়ু উদ্বাস্তু পরিবারের জন্য কক্সবাজার জেলায় আমরা বিশ্বের বৃহত্তম ‘খুরুশকুল বিশেষ আশ্রয়ণ প্রকল্প’ নির্মাণ করেছি। এ প্রকল্পের আওতায় ১৩৯টি বহুতল ভবন নির্মাণ করে ৪ হাজার ৪০৯টি জলবায়ু উদ্বাস্তু পরিবারকে পুনর্বাসনের লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। এছাড়া আমরা জলবায়ু উদ্বাস্তু, প্রাকৃতিক দুর্যোগে ভূমিহীন, গৃহহীন, সমাজের পিছিয়ে পড়া অন্যান্য সম্প্রদায়ের মানুষকে জমিসহ ঘর প্রদান করেছি এবং তাদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করা হয়েছে। এ পর্যন্ত আমরা প্রায় ৪২ লাখ মানুষকে পুনর্বাসন করেছি।


আরও খবর



নীলফামারীতে কৃষি বিষয়ে কৃষক ও ব্যবসায়ীদের নিয়ে কর্মশালা অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ১০৫জন দেখেছেন

Image

ডোমার (নীলফামারী) প্রতিনিধি:নীলফামারীতে জয়েন্ট এ্যাকশন ফর নিউট্রিশন আউটকাম-জানো প্রকল্পের সহায়তায় কৃষক ও কীটনাশক ব্যবসায়ীদের নিয়ে দিন ব্যাপী কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) সকাল ১০টায় নীলফামারী পরিবার পরিকল্পনা ভবনের সম্মেলন কক্ষে পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের উপ- পরিচালক মোজাম্মেল হক এর সভাপতিত্বে প্রকল্পের সহকারী প্রকল্প ব্যবস্থাপক পোরশিয়া রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক ড. এসএম আবু বক্কর সাইফুল ইসলাম।

বিশেষ অতিথি হিসাবে, বাংলাদেশ ফলিত পুষ্টি ও গবেষনা কেন্দ্র রংপুর আঞ্চলিক শাখার প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. আব্দুর রাজ্জাক, জেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ সিরাজুল ইসলাম, কেয়ার বাংলাদেশ এর পাবলিক এন্ড প্রাইভেট সেক্টর কনসালটেন্ট মাহামুদুল ইফতেখারুল ইসলাম, টেকনিক্যাল অফিসার নিহার কুমার প্রামানিক, প্রকল্পের উপজেলা ম্যানেজার শরিফ আহম্মেদ শাহ্ধসঢ়; প্রমূখ বক্তব্য রাখেন। অনুষ্ঠানে ৮০ জন সফল খামারী, কৃষক ও প্রকল্পের উদ্দোক্তাসহ সুধীজন  অংশগ্রহন করেন।

উল্লেখ্য- জানো প্রকল্পটি ইউরোপিয় ইউনিয়ন এর অর্থায়নে অষ্ট্রিয়ান ডেভলপমেন্ট কর্পোরেশন এর সহায়তায় কেয়ার  ইন্টারন্যাশনাল ও প্লান ইন্টারন্যাশনাল এর কারিগরী সহায়তায় জাতীয় পর্যায়ের বে-সরকারী সংস্থা ইকো সোশ্যাল  ডেভলপমেন্ট অর্গানাইজেশন (ইএসডিও) প্রকল্পটি ২০১৮ সালের ১সেপ্টেম্বর হতে রংপুর জেলার তারাগঞ্জ, কাউনিয়া,গংঙ্গাচড়া এবং নীলফামারী জেলার কিশোরগঞ্জ, নীলফামারী সদর, জলঢাকা ও ডোমার উপজেলায় একযোগে প্রকল্পটি  সরকারের সমম্বিত পুষ্টি কার্যক্রমকে সহায়তা করে এলাকায় ব্যপক সাড়া জাগিয়েছে।


আরও খবর