Logo
আজঃ বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩
শিরোনাম

রাশিয়ায় বন্দুকধারীর এলোপাতাড়ি গুলি, নিহত ৪

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৫ নভেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩ | ২৮৫জন দেখেছেন

Image

আন্তর্জাতিক ডেস্ক; রাশিয়ার দক্ষিণাঞ্চলীয় ক্রিমস্ক শহরে গতকাল বৃহস্পতিবার এক বন্দুকধারী এলোপাতাড়ি গুলি চালিয়ে তিনজনকে হত্যা করেছে। পরে ঘটনাস্থলে বন্দুকধারীর লাশ পাওয়া যায়। স্থানীয় পুলিশের বরাতে সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, তিনজনকে হত্যার পর নিজ বন্দুকের গুলিতে আত্মহত্যা করেছে সে।

প্রাথমিকভাবে ইঙ্গিত পাওয়া গেছে, বন্দুকধারী ব্যক্তিগত শত্রুতার কারণে দুই পরিচিত ব্যক্তিকে গুলি করেছে। পরে আরও একজনকে গুলি করেন। এ ঘটনায় আহত একজনকে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ফুটেজে দেখা গেছে, ক্রিমস্কের রাস্তায় হাঁটার সময় গুলি ছুড়ছেন হামলাকারী। পথে শুয়ে পড়া আরও এক জনের কাছ গিয়ে গুলি চালান তিনি।

বার্তা সংস্থা রয়টার্স ফুটেজের সত্যতা স্বাধীনভাবে যাচাই করতে পারেনি। হামলার ঘটনায় তদন্তে নেমেছে স্থানীয় প্রশাসন।

রাশিয়ার ক্রাসনোদার অঞ্চলের একটি ছোট শহর ক্রিমস্ক। এটি ক্রিমিয়া উপদ্বীপের কাছে। এটি ২০১৪ সালে ইউক্রেন থেকে রুশ ভূখণ্ডের সঙ্গে জোর করে দখল করে নেয় মস্কো। খবর: রয়টার্স


আরও খবর

আজ ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’

বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩




নির্বাচনের ব্যালট জেলায় জেলায় কখন যাবে, জানাল ইসি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩ | ৯৯জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:আগামী ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিতব্য দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ব্যালট পেপার ছাপানো হবে প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ দেওয়ার পর। আর নির্বাচনের তিন থেকে চারদিন আগে জেলায় জেলায় ব্যালট পেপার পৌঁছে দেওয়া হবে।

বৃহস্পতিবার (১৬ নভেম্বর) আগারগাঁওয়ে কমিশন ভবনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম এসব তথ্য জানান।

এর আগে নির্বাচন কমিশনার মো. আনিছুর রহমান জানিয়েছিলেন, দুর্গম ও দ্বীপাঞ্চল ছাড়া যেসব জায়গায় যোগাযোগ ব্যবস্থা ভালো সেখানে ভোটের দিন সকালে কেন্দ্রে কেন্দ্রে ব্যালট পেপার পাঠানো হবে। অন্যদিকে সংসদ নির্বাচনে ভোটের দিন সকালে ব্যালট পেপার পাঠানোর চিন্তা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর। কাগজের ব্যালটের নির্বাচনে যাতে কোনো রকম অপব্যবহার না হয়, সেজন্য ইসি এই কৌশল অবলম্বন করতে পারে বলে জানান তিনি।

এ বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে ইসি সচিব বলেন, ভোটের মাঠে ব্যালট পেপার কখন যাবে এই বিষয়টি নিয়ে এখনও সিদ্ধান্ত হয়নি।

তফসিল ঘোষণার পর থেকে নিয়োগ বদলি ও রাজনৈতিক চাপ অনুভব করছেন কিনা, এ প্রশ্নের জবাবে জাহাংগীর আলম বলেন, আরপিওতে সুস্পষ্ট বলা আছে নির্বাচনকালীন সরকারের কোন কোন বিষয়গুলো পূর্ব অনুমোদন করতে হবে। সেখানে বলা আছে জেলা প্রশাসক, ডিএমপি কমিশনার ও তাদের অধস্তন কর্মকর্তাদের বদলির ক্ষেত্রে ইসির পূর্ব অনুমোদন গ্রহণ করতে হবে।


আরও খবর

আজ ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’

বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩




বিরামপুরে বস্তায় আদা চাষে সফল দেলোয়ার

প্রকাশিত:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩ | ৩৬জন দেখেছেন

Image

বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধিঃদিনাজপুর জেলার বিরামপুরে ইউটিউব দেখে বস্তায় আদা চাষ করে সাফল্য পেয়েছেন বিরামপুর পৌর শহরের শিমুলতলী গ্রামের কৃষক দেলোয়ার হোসেন। নিজের পরিত্যক্ত জমিতে আদা চাষের সাফল্য অনেকের অনুপ্রেরণা হয়ে দাঁড়িয়েছে। অনেকেই ছুটে আসছেন তাঁর এই সাফল্য দেখতে।

আদা চাষি দেলোয়ার হোসেন বলেন, প্রথমে ইউটিউবের মাধ্যমে বস্তায় আদা চাষের ভিডিও দেখি। পরে উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণের উপ-সহকারির পরামর্শে বস্তায় আদা চাষে আগ্রহী হউ। প্রথমে ছাই, জৈব সার ও বালু মিশিয়ে মাটি প্রস্তুত করে বস্তায় রাখি। পরীক্ষামূলকভাবে বাড়ির পার্শ্বেই পরিত্যক্ত জমিতে মাটি ভরে গাছের টবের মতো বানাই। এরপর প্রতি বস্তায় দুটি করে আদার চারা রোপণ করি। রোপণের মাত্র এক মাসের মাথায় গাছ বড় হতে শুরু করে। এরপর মাত্র তিন মাসের মধ্যে গাছগুলোর গোড়ায় আদা হতে শুরু করেছে। যা ইতোমধ্যেই অনেকের কাছে জনপ্রিয় হয়েছে।

তিনি আারও বলেন, এভাবে আদা চাষে সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো পতিত জমিতে সীমিত খরচ আর অল্প শ্রম। একেকটি বস্তায় প্রায় তিন কেজি পর্যন্ত আদা পাওয়া যাবে। তাই এটি লাভজনক চাষ পদ্ধতি। আদা গাছে পানির চাহিদা অনেক কম। আবার সার বা কীটনাশক ব্যবহার করতে হয় খুবই কম। মাঝেমধ্যে পাতা মরা রোগ প্রতিরোধে কিছু ওষুধ স্প্রে করতে হয়। এর বাইরে তেমন কোনো পরিচর্যা করতে হয় না। বস্তায় আদা চাষ দেখে স্থানীয় অনেকের মধ্যে আগ্রহ সৃষ্টি হয়েছে। মাঝে মধ্যেই বিভিন্ন গ্রাম থেকে এ আদা চাষ দেখতে অনেকে আসেন বলেও জানান তিনি।

উপজেলা কৃষি  কর্মকর্তা কৃষিবিদ ফিরোজ আহমেদ বলেন, সংবেদনশীল ফসল হওয়ায় আদা মূলত ছায়া ও দো-আঁশ জাতীয় মাটিতে আবাদ করতে হয়। বস্তায় দো-আঁশ মাটি ভর্তি করে আবাদ করলে দেখা যাচ্ছে এর ফলন ভাল হচ্ছে। মাটিতে একটি বীজ থেকে ২৫০ গ্রাম আর বস্তায় ১টি বীজ থেকে এক কেজি আদা পাওয়া যাচ্ছে। এছাড়া পরিচর্যা খরচ নাই বললেই চলে। শুধু আদা নয় মসলা জাতীয় ফসল ও সবজি চাষে উৎপাদন ভাল হবে।


আরও খবর



জয়পুরহাটে দেশী মুরগি পালন ও ক্ষুদ্র উদ্যেক্তা প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৮ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩ | ৬১জন দেখেছেন

Image

জয়পুরহাট প্রতিনিধিঃজয়পুরহাটে পোল্ট্রি ক্ষুদ্র -উদ্যেক্তাদের দেশী মুরগি ইকোলজিক্যাল ফার্মিং চর্চার এবং প্রসার উপ-প্রকল্পের সমাপনী কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সোমবার  (২৭ নভেম্বর ) জেআরডিএম সম্মেলন কক্ষে জেআরডিএমের আয়োজনে সমাপনী কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। জেআরডিএমের নির্বাহী পরিচালক রাজিয়া সুলতানার সভাপতিত্বে কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তা ডা:মহির উদ্দিন, জেআরডিএমের সিনিয়র ডেপুটি ডিরেক্টর শওকত আলী, সহকারি পরিচালক কৃষিবিদ এন. এম ওয়ালিউজ্জামান, এসইপি প্রজেক্ট ম্যানেজার ডা: স্বপন খালকো।

আক্কেলপুর উপজেলা প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তা ডা: রাশেদুজ্জামান , জামালগঞ্জ সরকারি মুরগি প্রজনন ও উন্নয়ন খামারের পোল্ট্রি ডেভেলপমেন্ট অফিসার, কৃষিবিদ  জুয়েল রানা, সদর উপজেলা প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তা ডা: জিয়াউর রহমান, ক্ষেতলাল উপজেলা প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তা ড্: সাগরিকা কাজ্জীসহ অন্যরা।

জেআরডিএমের এসইপি প্রজেক্ট ম্যানেজার ডা: স্বপন খালকো বলেন, পিকেএসএফের অর্থায়নে জেআরডিএমের কারগরি সহযোগিতায় এসইপি প্রজেক্টের আওতায় পোল্ট্রি মার্ভিস সেন্টার

জৈব নিরাপদ পোল্ট্রি খামার তৈরী, ভ্যাক্সিনেশন, সঠিক মাত্রার এন্টিবায়োটিক ব্যবহার, খামারের ডিজাইন, ফিড তৈরির নিয়ম, প্রিবায়োটিক ও প্রোবায়োটিক ব্যবহারের মাধ্যমে আধুনিক ও বিজ্ঞানসম্মত খামার গঠন, ময়নাতদন্ত ও ল্যাব টেস্টের মাধ্যমে মুরগির সঠিক চিকিৎসা প্রদান করা। দেশি মুরগির প্যারেন্ট স্টক খামার পরিবেশসম্মত উপায়ে দেশি মুরগির বিস্তারে, ডিম ও এক দিনের বাচ্চা উৎপাদন বৃদ্ধি করা। দেশি মুরগির প্রদর্শনী খামার দেশি মুরগি পালনে উদ্যোক্তাদের উদ্বুদ্ধকরণের জন্য প্রদর্শনী খামার স্থাপন করা হবে। জৈব নিরাপত্তা প্রদর্শনী খামার

পরিবেশ সম্মত ও জৈব নিরাপদ খামার তৈরির জন্য নির্বাচিত খামারিদের মাঝে জৈব নিরাপত্তা সামগ্রী বিতরণ করা হবে। জৈব বর্জ্য কম্পোস্টিং চেম্বারে পোল্ট্রি খামারের বর্জ্য নির্দিষ্ট স্থানে ফেলার মাধ্যমে খামারের মানসম্মত পরিবেশ বজায় রাখি ও রোগ জীবাণু ছড়ানো থেকে বিরত থাকি । মানসম্মত মুরগি প্রিমিয়াম মার্কেটে প্রবেশ সহজিকরণ প্রকল্পভুক্ত খামারিদের দ্বারা উৎপাদিত দেশি ও নিরাপদ উপায়ে পালিত সোনালি মুরগির মাংস ও ডিম ব্র্যান্ডিং এর জন্য অনলাইনভিত্তিক প্রচার প্রচারণা বাড়ানো হবে।

জামালগঞ্জ সরকারি মুরগি প্রজনন ও উন্নয়ন খামারের পোল্ট্রি ডেভেলপমেন্ট অফিসার কৃষিবিদ জুয়েল রানা বলেন,দেশি মুরগি পালনের তুলনামূলক সুবিধা হলো ক্রমবর্ধমান বাজার চাহিদা। অন্যান্য জাতের থেকে পালন খরচ তুলনামূলকভাবে অনেক কম। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেশি। দেশি মুরগি পালনের জন্য খুব বেশি জায়গা প্রয়োজন নেই ।সাধারণ খাবার যেমন বীজ, ঘাস, মাটি কৃমি, পোকামাকড় এবংরসামান্য পরিপূরক খাদ্য দিয়ে দেশীয় মুরগি পালন করা যায়। অল্প যত্ন, ন্যুনতম আর্থিক উপকরণ এবং প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমেই দেশি মুরগি পালন করা সম্ভব।

জয়পুরহাট সদর উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা: জিয়াউর রহমান বলেন, দেশি মুরগির রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অন্যান্য সংকর মুরগির চেয়ে

বহুগুণে বেশি। দেশি মুরগি সাধারণত রাণীক্ষেত, গুটি বসন্ত, কৃমি, কলেরা ইত্যাদি রোগে আক্রান্ত হয়। তবে নিয়মিত টিকা ও কৃমিনাশকেপ্রয়োগের মাধ্যমে এসকল রোগ প্রতিরোধ করা যায়।

আক্কেলপুর উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা: রাশেদুজ্জামান বলেন, কেন দেশি মুরগি পালন করব? কারণ, মুরগি পালন করে যে কেউ দারুণ লাভবান হতে পারে। বাজারে দেশি মুরগির চাহিদা সব সময় অধিক থাকে, এটাই দেশি মুরগি পালনের সবথেকে বড় কারন। অন্যান্য জাতের থেকে পালন খরচ অনেক কম।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেশি হওয়ায়, রোগবালাই এর প্রকোপ তুলনামুলক কম থাকে।  দেশি মুরগি পালনের জন্য খুব বেশি জায়গার প্রয়োজন নেই। সাধারন খাবার যেমন বীজ, ঘাস, মাটি কৃমি, পোকামাকড় এবং সামান্য পরিপূরক খাদ্য দিয়ে দেশি মুরগি পালন করা যায়। অল্পযত্ন, ন্যুনতম আর্থিক উপকরণ এবং প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমেই দেশি মুরগি পালন করা সম্ভব। আধানিবিড় পদ্ধতিতে দেশি মুরগি পালন করে অধিক লাভবান হওয়া যায়। জৈব এবং প্রাকৃতিকভাবে উৎপাদিত পণ্যের চাহিদার কারণে সাম্প্রতিক বছরগুলিতে ভোক্তাগণ দেশি মুরগিকে প্রিমিয়াম মূল্য দেয়া শুরু করেছে।

জয়পুরহাট জেলা প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তা ডা: মহির উদ্দীন বলেন, আধা-নিবিড় পদ্ধতিতে দেশি মুরগি পালন বানিজ্যিকভাবে দেশি মুরগি পালনের ক্ষেত্রে আধানিবিড় পদ্ধতি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সনাতন পদ্ধতির সাথে আধানিবিড় পদ্ধতির পার্থক্য মুলত বাসস্থান, খাবার ও খরচের মধ্যে। সনাতন পদ্ধতিতে একটি ৩৫ দিন, অন্যদিকে আধানিবিড় পদ্ধতিতে সময়লাগে মাত্র সম্পূর্ণ হতে সময়লাগে ১৩০-১৩৫ দিন, অন্যদিকে আদানিবিড় পদ্ধতিতে সময় লাগে মাত্র ৮০-৯০ দিন। যা ডিম ও মাংসের উৎপাদনকে দ্বিগুন করে। ঠিক এই কারণেই বানিজ্যিক ভাবে দেশি মুরগি পালনে আধানিবিড় পদ্ধতি আদর্শ।  আবার এতে পরিশ্রমও খুব বেশী হয়না। সেই সাথে রোগবালাই কম হয়।

জেআরডিএমের নির্বাহী পরিচালক রাজিয়া সুলতানা বলেন, দেশী মুরগি স্বাদ ও মানে অনন্য। বর্তমান বাজারে মুরগির কোনো অভাব না থাকলেও দেশি মুরগির চাহিদা চোখে পড়ার মত। আর প্রিমিয়াম দাম থাকার কারণে, সঠিক পদ্ধতিতে দেশি পালন করে যে কেউ দারুণ লাভবান হতে পারে। এজন্য পিকেএসএফ এর অর্থায়নে জেআরডিএমের কারিগরি সহায়তায় এসইপি প্রজক্টে বেকারত্ব দুরীকরণে প্রশিক্ষনের মাধ্যমে দেশী মুরগি পালনে কাজ করে যাচ্ছি। ইতোমধ্যে এটি ব্যাপক সাড়া ফেলেছে।


আরও খবর



লিজা গোপন বিয়ে নিয়ে মুখ খুললেন

প্রকাশিত:সোমবার ২০ নভেম্বর ২০23 | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩ | ৯০জন দেখেছেন

Image

বিনোদন ডেস্ক:সংগীতশিল্পী সানিয়া সুলতানা লিজা বিয়েটা গোপনেই সেরে ফেললেন! স্বামী প্রবাসী ব্যবসায়ী সবুজ খন্দকার।বিয়ে নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু বলেননি লিজা। তবে সবুজের সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতা স্বাভাবিকভাবে বুঝিয়ে দিচ্ছে, তারা গাঁটছড়া বেঁধেছেন।

সবসময় লিজার পাশে ছায়ার মতো থাকেন সবুজ। বিভিন্ন অনুষ্ঠানে তারা একসঙ্গেই যান। এমনকি লিজার হোয়াটসঅ্যাপ প্রোফাইলের ছবিটিও তার সঙ্গে।

জানা গেছে, সবুজের সঙ্গে লিজার পরিচয় যুক্তরাষ্ট্রে। সেখানে একটি শো করতে গিয়ে আলাপ হয়েছিল তাদের। এর পর প্রেমের সম্পর্কে জড়ান তারা। যুক্তরাষ্ট্রে লিজা-সবুজকে একসঙ্গে ঘুরতেও দেখা গেছে।

এদিকে বিয়ের খবরটি প্রকাশ্যে আসার পর লিজার দাবি, তিনি প্রকাশ্যেই বিয়ে করেছেন। গায়িকা বলেন, ‘গত বছর আমাদের বিয়ে হয়েছে। ইচ্ছে ছিল সকলকে দাওয়াত দিয়ে মিডিয়ায় জানাব। তার আগেই খবর বের হলো আমি গোপনে বিয়ে করেছি। গোপনে বিয়ে মানে তো পরিবারের অসম্মতিতে বিয়ে করা। আমরা এটা তো করিনি। আমাদের বিয়েটা দুই পরিবারের সম্মতিতে আয়োজন করে হয়েছে। আর আমার হাজবেন্ডকে সবখানেই আমি নিয়ে যাই, তার সঙ্গেও আমি ঘুরছি ফিরছি। মিডিয়ার সবাই জানে।

তিনি আরও বলেন, ‘ইচ্ছা ছিল ডিসেম্বরেই বিয়ে পরবর্তী অনুষ্ঠান করার। কিন্তু এখন এটা সম্ভব হচ্ছে না। নির্বাচন শেষ হওয়ার পর একটা স্বাভাবিক ও সুন্দর সময় দেখে অনুষ্ঠান করব।

এদিকে ২০১২ সালে ইকবাল মাহমুদ লাভলুর সঙ্গে বাগদান হয়েছিল লিজার। তবে তা আর বিয়ে পর্যন্ত গড়ায়নি। বিষয়টি নিয়ে পরে লিজা জানিয়েছিলেন, ২০১৫ সালে তাদের বাগদান ভেঙে গেছে এবং যার সঙ্গে বাগদান হয়েছিল তিনিও বিয়ে করে ফেলেছেন।

এদিকে বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে লিজার সঙ্গে মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও পাওয়া যায়নি তাকে। ক্ষুদেবার্তা পাঠালেও সাড়া দেননি তিনি।

২০০৮ সালে ‘ক্লোজআপ ওয়ান তোমাকেই খুঁজছে বাংলাদেশ’ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়ে সংগীতাঙ্গনে নাম লেখান লিজা। তারপর থেকে মিউজিক ইন্ডাস্ট্রিতে সরব বিচরণ তার। বর্তমানে লিজা ব্যস্ত আছেন একটি রিয়েলিটি শোয়ের বিচারক হিসেবে।


আরও খবর



যশোরে সন্ত্রাসী কাজল অস্ত্র সহ আটক

প্রকাশিত:বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩ | ২৫জন দেখেছেন

Image

ইয়ানূর রহমান শার্শা,যশোর প্রতিনিধি;যশোরে ডিবি পুলিশ অভিযান চালিয়ে সন্ত্রাসী কাজলকে অস্ত্র সহ আটক করেছে । মঙ্গলবার বিকেলে শহরের পুরাতন কসবা কাজীপাড়ার একটি মোটর গ্যারেজের সামনে থেকে তাকে আটক করা হয়। এ সময় তার কাছ থেকে গুলিভর্তি ১টি বিদেশি রিভলবার উদ্ধার করেছে। আটক কাজল যশোর শহরের পুরাতন কসবা কাজীপাড়া গোলামপট্টির মৃত আব্দুল খালেকের ছেলে।

ডিবি পুলিশের এসআই মো. মফিজুল ইসলাম জানান, তার কাছে খবর আসে ওই এলাকায় একজন অস্ত্র নিয়ে অবস্থান করছে। তাৎক্ষনিক তার নেতৃত্বে একটি টিম সেখানে অভিযান চালায়। এ সময় ডিবিকে দেখে কাজল পালাতে চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়। পরে তার কাছ থেকে চার রাউন্ড গুলি ভর্তি ১টি বিদেশি পিস্তল উদ্ধার করা হয়।

মাইদুল আরও জানান, কাজলের বিরুদ্ধে একাধিক হত্যা, চাঁদাবাজি ও অপহরণ সহ নানা অপরাধে অসংখ্য মামলা রয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদে কাজল জানায় আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে এলাকায় আধিপত্য বিস্তার, সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের জন্য তিনি ওই পিস্তল-গুলি নিজের কাছে রেখেছিলেন। এ ঘটনায় এসআই খান মাইদুল ইসলাম রাজিব বাদী হয়ে কোতোয়ালি থানায় মামলা করেছেন।


আরও খবর