Logo
আজঃ সোমবার ২০ মে ২০24
শিরোনাম
ইরানের প্রেসিডেন্টের মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শোক ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চালু রাখার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী সুনামগঞ্জে মাদক,কয়লা ও মোটর সাইকেলসহ ৩ জন গ্রেফতার সারা দেশে পাওয়া যাচ্ছে ইনফিনিক্সের বাজেট ফোন স্মার্ট ৮ প্রো শিল্পী সমিতির নির্বাচন: ডিপজলের দায়িত্ব পালনে স্থগিতাদেশ জারি আগরবাতি তৈরি করে ১০ হাজার নারীর ভাগ্য বদল ইরানের অন্তবর্তী প্রেসিডেন্ট হচ্ছেন মোহাম্মদ মোখবের রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ২২ মাগুরায় মহানবী (সাঃ)কে কুটুক্তি করায় দুটি বাড়িতে আগুন সংঘর্ষে পুলিশ ও সাংবাদিকসহ আহত অর্ধশতাধিক মিরসরাইয়ে আবারো মিললো অবিস্ফোরিত গ্রেনেড, পরে ধ্বংস

রাণীশংকৈলে গ্যাস ট্যাবলেট খেয়ে যুবকের মৃত্যু

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ৪৪জন দেখেছেন

Image
মাহাবুব আলম,রাণীশংকৈল(ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধি:পারিবারিক কলহের জেরে রফিকুল ইসলাম (৩৫)নামে এক মহেন্দ্র চালক গ্যাস ট্যাবলেট খেয়ে মারা গেছেন। গতকাল বুধবার (৮ মে) রাত দেড় টায় দিনাজপুর নেয়ার পথে রফিকুলের মৃত্যু হয়।

মৃত রফিকুল উপজেলা পদমপুর উত্তরগাও গ্রামের মৃত রমজান আলীর ছেলে। রাণীশংকৈল থানা অফিসার ইনচার্জ সোহেল রানা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। 

থানা ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে রফিকুল তার স্ত্রী রিতা আকতারকে না জানিয়ে এক জনকে ১৯ হাজার টাকা ধার দেয়। এ নিয়ে তার স্ত্রী, ছেলে হৃদয়ের সাথে বাগবিতণ্ডা বাঁধে ।পরে গতকাল রাত ৯ টায় রফিকুল বাড়ির পাশে হাজ্বী মৌড় থেকে বাড়ি এসে না খেয়ে শুয়ে পড়ে। তার ছেলে ও স্ত্রী ভাত খেতে ডাকলে সে বলে আমি খাবোনা। এর পর তার অস্বাভাবিক আচরণ দেখে জিজ্ঞাসা করলে রফিকুল বলে আমি দুটি গ্যাস ট্যাবলেট খেয়েছি। 

এ কথা শুনে পরিবারের লোকজন সাথে সাথে তাকে রাণীশংকৈল উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। অবস্থার অবনতি হলে কর্মরত  চিকিৎসক তাকে দিনাজপুর এম এ আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল রেফার্ড করেন। দিনাজপুর নিয়ে যাওয়ার পথিমধ্যে রফিকুল মারা যায়। পরদিন সকালে  খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। লাশের সুরতহাল শেষে ময়নাতদন্তের জন্য জেলা মর্গে পাঠানো হয়েছে। 

রাণীশংকৈল থানা অফিসার ইনচার্জ আরো বলেন, ঘটনাস্থল থেকে লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে ।এ নিয়ে থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা রুজু করা হয়।  

আরও খবর



কোয়ালিটির ক্ষেত্রে বাংলাদেশে নাম্বার ১ স্মার্টফোন ব্র্যান্ড রিয়েলমি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ১৬৩জন দেখেছেন

Image

প্রযুক্তি ডেস্ক:গুণগতমানের দিক থেকে বাংলাদেশের শীর্ষ ব্র্যান্ড হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে তরুণদের জনপ্রিয় স্মার্টফোন ব্র্যান্ড রিয়েলমি। ২০ হাজার টাকার বাজেটের মধ্যে তরুণ স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের কাছে রিয়েলমি একটি ভরসার নাম- এমন তথ্য উঠে এসেছে স্বনামধন্য বৈশ্বিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান কাউন্টারপয়েন্ট টেকনোলজি মার্কেট রিসার্চ (সিটিএমআর) এর করা এক সমীক্ষায়। স্মার্টফোন কেনার সময় পণ্যের গুণগতমান বা কোয়ালিটি নিয়ে গ্রাহকরা কী ভাবেন- শীর্ষক বিষয় নিয়ে বাংলাদেশে এই গবেষণাটি পরিচালনা করেছে সিটিএমআর।

কাউন্টারপয়েন্ট রিসার্চ স্টাডি অনুসারে, বাংলাদেশের ৭৭ শতাংশ উত্তরদাতা জানিয়েছেন, স্মার্টফোন কেনার সময় পণ্যের কোয়ালিটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। স্মার্টফোন বিল্ড কোয়ালিটির ওপর ভিত্তি করে শীর্ষ ব্র্যান্ড হিসেবে রিয়েলমিকে বাছাই করেছেন ৫৪ শতাংশ উত্তরদাতা। এছাড়াও, পণ্যের মান অনুযায়ী অন্য স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের রিয়েলমি’র ফোন কেনার প্রতি জোর পরামর্শ দেন ৮৩ শতাংশ উত্তরদাতা।

কাউন্টারপয়েন্ট রিসার্চের ত্রৈমাসিক স্মার্টফোন শিপমেন্ট ট্র্যাকার অনুযায়ী, বাংলাদেশের স্মার্টফোন বাজারের ক্ষেত্র আরও বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, ২০২৪ সালের প্রথম ত্রৈমাসিকে স্মার্টফোনের বাজারের ৮০ শতাংশের দামই ছিল ২০ হাজার টাকার মধ্যে, যেখানে ফোনের গড় বিক্রয় মূল্য (এএসপি) ১৮ হাজার টাকা।

রিয়েলমি বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক অ্যালেন চেন বলেন, “তরুণ ফোন ব্যবহারকারীদের চাহিদা বুঝতে সব সময়ই প্রতিশ্রুতিবদ্ধ রিয়েলমি, যাতে তাদের একটি ব্যতিক্রমী নির্ভরযোগ্য ও মানসম্পন্ন স্মার্টফোনের অভিজ্ঞতা দেওয়া সম্ভব হয়। আমরা শুধু মুখের কথার উপর নির্ভর করতে চাইনি; আমরা সত্যিই বুঝতে চেয়েছিলাম ব্যবহারকারীরা তাদের ডিভাইস থেকে কী চায়। আমরা সর্বদা ডিভাইসের কোয়ালিটি রক্ষার চেষ্টা করেছি, এবং সমীক্ষায়ও দেখা গেছে, ব্র্যান্ডগুলো ব্যবহারকারীদের প্রত্যাশিত গুণগত মানসম্পন্ন ফোন সরবরাহ করলে তারাও বিষয়টিকে মূল্যায়ন করে। এই কারণে দাম অনুযায়ী পণ্যের কোয়ালিটির জন্য রিয়েলমি শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে৷ এই কৃতিত্ব ব্যবহারকারীদের চাহিদা বুঝতে সক্ষম এমন আরও ভালো প্রযুক্তি ব্র্যান্ড তৈরির জন্য আমাদের উত্সাহ জোগাবে।”

কাউন্টারপয়েন্ট রিসার্চ এর সিনিয়র এনালিস্ট আরুশি চাওলা বলেন, “দৈনন্দিন জীবনের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে ওঠার কারণে ডিভাইসের কোয়ালিটি ক্রমশ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে। শুধু ডিভাইসের নির্ভরযোগ্যতা ও দীর্ঘস্থায়িত্ব নিশ্চিত করার জন্য পণ্যের কোয়ালিটি থাকা জরুরি নয় বরং পরবর্তীতে বিক্রয়ের সময়ে যাতে এর মূল্যমান ঠিক থাকে, তার জন্যও এটার প্রয়োজন রয়েছে। স্মার্টফোনের কোয়ালিটি মূল্যায়নের জন্য ক্যামেরার কোয়ালিটি, ব্যাটারি লাইফ, প্রসেসর, বিল্ড কোয়ালিটি ও ডিসপ্লের মতো বিষয়গুলো বাংলাদেশের গ্রাহকদের কাছে প্রধান বিবেচ্য বিষয়। বিশেষ করে তরুণ ব্যবহারকারীদের মধ্যে সাশ্রয়ী মূল্যের কারণে অন্যান্য ব্র্যান্ডের তুলনায় রিয়েলমি’র স্মার্টফোনের জনপ্রিয়তা অনেক বেশি। এর কারণ হলো, রিয়েলমি বাংলাদেশী মার্কেটের উপযোগী একটি সুপরিকল্পিত পোর্টফোলিও প্রদান করে। তাছাড়া, এর উদ্ভাবনী সফটওয়্যার ও বিশ্বস্ত বিল্ড কোয়ালিটির কারণে স্মার্টফোন গ্রাহকদের কাছে পছন্দের শীর্ষে রয়েছে রিয়েলমি।”

বাংলাদেশে সিটিএমআর এর সঙ্গে সহযোগিতার ভিত্তিতে জরিপটি পরিচালনা করেছে রিয়েলমি বাংলাদেশ। এই জরিপে এক হাজারেরও বেশি স্মার্টফোন গ্রাহক অংশগ্রহণ করেছেন। সমীক্ষায় সকল শ্রেণির গ্রাহকের অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত করতে ইংরেজি ও বাংলায় প্রশ্ন ব্যবহার করে বহুভাষিক পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়েছে। ১৮ বছর বা তার বেশি বয়সী স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের কাছ থেকে তাদের দৃষ্টিভঙ্গি জানতে, জরিপটিতে অনলাইন এবং অফলাইন উভয় পদ্ধতিই ব্যবহার করা হয়।

সিটিএমআর হলো একটি বৈশ্বিক গবেষণা সংস্থা যা টিএমটি (টেকনোলজি, মিডিয়া ও টেলিকম) খাতের পণ্যের বিষয়ে বিশেষজ্ঞ। তারা বিভিন্ন বড় বড় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান এবং আর্থিক সংস্থাকে মাসিক প্রতিবেদন, কাস্টমাইজড প্রকল্প এবং মোবাইল ও প্রযুক্তি মার্কেটের বিশদ বিশ্লেষণ সংক্রান্ত তথ্য দিয়ে সেবা প্রদান করে থাকে। এই প্রতিষ্ঠানের  মূল বিশ্লেষকরা হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিতে বিশেষ অভিজ্ঞতাসম্পন্ন।

রিয়েলমি বাংলাদেশ সম্পর্কে আরও তথ্যের জন্য, অনুগ্রহ করে রিয়েলমি বাংলাদেশ এর অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ  https://www.facebook.com/realmeBD/ -এ ঘুরে আসুন।


আরও খবর



যামিনীপাড়া ২৩ বিজিবি জোনের ৪৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ৯১জন দেখেছেন

Image
জসীম উদ্দিন জয়নাল,পার্বত্যাঞ্চল প্রতিনিধি:বর্ণিল আয়োজনের মধ্যে দিয়ে খাগড়াছড়ি,র মাটিরাঙ্গা উপজেলার ২৩ বর্ডার গার্ড ব্যাটালিয়ন যামিনীপাড়া জোনের ৪৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী  উদযাপন করা হয়েছে।

সোমবার (২২ এপ্রিল) ২৩ বর্ডার গার্ড ব্যাটালিয়ন যামিনীপাড়া জোনের ৪৮তম  প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে  দুপুরে আমন্ত্রিত অতিথিরা একে একে উপস্থিত হয়ে যামিনীপাড়া জোনের জোন অধিনায়ক লে. কর্নেল মো.আলমগীর কবির পিএসসির  হাতে ফুলের তোড়া ও উপহার দিয়ে শুভেচ্ছা জানান।

পরে আমন্ত্রিত অতিথিদের সাথে নিয়ে ২৩ বর্ডার গার্ড ব্যাটালিয়ন যামিনীপাড়া জোনের ৪৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর কেক কাটেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ চট্টগ্রাম দক্ষিন পূর্ব রিজিয়নের রিজিয়ন কমান্ডার অতিরিক্ত মহা-পরিচালক, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. সাজেদুর রহমান, বিজিবিএম, 

 এসময় গুইমারা ২৪ আর্টিলারি ব্রিগেড এর  রিজিয়ন কমান্ডার,ব্রিগেডিয়ার জেনারেল রাইসুল ইসলাম, এসপিপি, এনডিসি, এএফডব্লিউসি, পিএসসি,বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ,
গুইমারা সেক্টর কমান্ডার,কর্নেল এস এম আবুল এহসান, পিবিজিএম, পিএসসি, খাগড়াছড়ি ডিজিএফআই ডেট কমান্ডার,কর্নেল আব্দুল্লাহ মো. আরিফ, এএফডব্লিউসি, পিএসসি, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

অন্যান্যের মাঝে মাটিরাঙ্গা জোনের জোন অধিনায়ক লে. কর্ণেল মো.কামরুল হাসান পিএসসি, খেদাছড়া ব্যাটালিয়ন ৪০ বিজিবি পলাশপুর জোন অধিনায়ক লে. কর্ণেল ফারাহ্ মোহাম্মদ ইমতিয়াজ, পিএসসি, মাটিরাঙ্গা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো.রফিকুল ইসলাম, মাটিরাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী অফিসার ডেজী চত্রুবর্তী সহ বিভিন্ন সামরিক, বেসামরিক পদস্থ কর্মকর্তা, জনপ্রতিনিধি, হেডম্যান, শিক্ষক, সাংবাদিকবৃন্দ  উপস্থিত ছিলেন।

সন্ধ্যায় ব্যাটালিয়ন সদর দপ্তরে  মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

প্রধান অতিথি,র বক্তব্যে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ চট্টগ্রাম দক্ষিন পূর্ব রিজিয়নের রিজিয়ন কমান্ডার অতিরিক্ত মহা-পরিচালক, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. সাজেদুর রহমান, বিজিবিএম
এসময় তিনি বলেন, বিজিবি সদস্যরা সীমান্ত রক্ষার পাশাপাশি দুর্গম পাহাড়ে স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠায় সরকারকে সহযোগিতা করছে। দেশকে এগিয়ে নিতে তাদের এ সহযোগিতা অব্যহত থাকবে।

আরও খবর



মেট্রোরেলে ভ্যাট বসলে সুনাম নষ্ট হবে : ওবায়দুল কাদের

প্রকাশিত:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ৬৪জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের মন্তব্য করেছেন, মেট্রোরেলের ভাড়ার ওপর জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) ভ্যাট নেওয়ার সিদ্ধান্ত অগ্রহণযোগ্য বলে।

রোববার (১৯ মে) রাজধানীর হোটেল ইন্টার কন্টিনেন্টালে ঢাকা মেট্রোরেলের এক সেমিনারে তিনি এসব কথা বলেন।

সেতুমন্ত্রী বলেন, ভ্যাট বসলে মেট্রোরেলের সুনাম নষ্ট হবে। আমি মন্ত্রণালয়ে বিষয়টি তুলে ধরেছি। প্রধানমন্ত্রী বিষয়টি পুনর্বিবেচনার আশ্বাস দিয়েছেন।

তিনি বলেন, এই ঢাকা সিটি। যেটি শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নয়নে অর্জনে বিশ্বের বিস্ময়। বাংলাদেশের রাজধানী এখন ইকোনমিস্টের পর্যবেক্ষণে মোস্ট আন বিলিভ্যাবল সিটি অফ দ্যা ওয়ার্ল্ড।

বহির্বিশ্বের পরিবহনের সঙ্গে তুলনা করে তিনি বলেন, এই শহরে যে বাসগুলো চলে, এখানে এত গরিব বাস। টিভিতে দেখি আফ্রিকান ছোট ছোট গাড়ি চলে, সেগুলো দেখতে অনেক সুন্দর। অথচ এই শহরের বাসগুলো জরাজীর্ণ।

কাদের বলেন, এই জরাজীর্ণ বাস নিয়ে আমরা মিটিং করে বিআরটিএ এর সঙ্গে কথা বলেও সমাধান করতে পারিনি। ঢাকার সঙ্গে এসব যায় না। আজ আমাদের বুড়িগঙ্গা শেষ, কর্নফুলীও শেষ।

তিনি বলেন, আমাদের মেট্টোরেল অনেক সুন্দর, শব্দদূষণ নেই। অথচ পিলারগুলো পোস্টার দিয়ে ভরা। অপরিচ্ছন্ন নোংরা। মেট্টোরেল আমাদের সম্পদ। ২০৩০ সালে আমাদের টার্গেট ছিল ৬টি এম আর টি লাইনের যে কাজ শেষ হবে। ১ ও ৫ এর গ্রাউন্ড ম্যাপিং হয়ে গেছে।

তিনি মেয়রের উদ্দেশ্যে বলেন, আমাকে সহযোগিতা করুন। যে বাসগুলো চলে, ভিষণ খারাপ লাগে। এতো আধুনিক মেট্রোরেল থেকে নেমে যখন গরিব, জীর্ণশীর্ণ বাস দেখতে কেমন লাগে। আমাদের মালিকরা কি লজ্জা পায় না। তারা কি বিদেশে যান না, দেখেন না।


আরও খবর



মাগুরায় তীব্র তাপদাহে ঝরে পড়ছে লিচুর গুটি ১শ' কোটি টাকার ক্ষতির আশংকা কৃষকদের

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ১৬৪জন দেখেছেন

Image
সাইদুর রহমান মাগুরা থেকে:প্রচণ্ড গরম আর তাপপ্রবাহে লিচুর গুটি ঝরে পড়া কোনোভাবেই ঠেকাতে না পেরে দিশেহারা হয়ে পড়েছে চাষিরা। এ অবস্থায় গাছের গোড়ায় পানি দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন কৃষি কর্মকর্তারা। তীব্র তাপপ্রবাহে বিরূপ প্রভাব পড়ছে কৃষিতে। প্রচণ্ড গরম আর খরায় ঝরে পড়ছে লিচুর গুটি। আর যা আছে তা আকারে ছোট। তাপপোবাহের কারনে লিচুর আকার বাড়ছেনা।

মাগুরার লিচুপল্লী বলে খ্যাত হাজরাপুরের চাষিরা জানান, লিচুর গুটি দেখে বাম্পার ফলনের স্বপ্ন দেখেছিলেন, কিন্তু প্রচণ্ড তাপপ্রবাহের কারণে তা ফিকে হয়ে যাচ্ছে। প্রচণ্ড খরায় কৃষি কর্মকর্তাদেরও পাশে পাচ্ছেন না লিচু চাষিরা।

তবে চাষিরা অসহযোগিতার অভিযোগ করলেও ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিলেন কৃষি কর্মকর্তা। প্রচণ্ড খরায় লিচুর গুটি ঝরে পড়া রোধ করতে পর্যাপ্ত পানি স্প্রে করার পরামর্শ দিয়েছেন কৃষি কর্মকর্তারা।

হাজরাপুরা গ্রামের লিচু চাষিরা জানান, চলতি মৌসুমে লিচুর উৎপাদন মারাত্মক ব্যাহত হবে। লিচু বিক্রি করে লাভ তো দূরের কথা পুঁজি উঠবে কিনা এ নিয়ে দুশ্চিন্তায় রয়েছেন তারা। আগে যে লিচু গাছ ৫ থেকে ৬ হাজার টাকায় বিক্রি হত এখন সেই লিচু গাছ ১৫শ টাকা থেকে ২ হাজার টাকায় বিক্রি হবে। গেল কয়েকদিন তীব্র তাপদাহে এমন ক্ষতির মুখে পড়েছেন লিচু চাষিরা। জেলায় ১ শ' কোটি টাকার ক্ষতির সম্মুখিন হবে বলে আশংকা  করছে কৃষকরা।

এদিকে কৃষি বিভাগ বলছে, জেলায় এ বছর ৬৬৫ হেক্টর জমিতে লিচুর চাষ হয়েছে। এখান থেকে ৬৫০ মেট্রিক টন লিচু উৎপাদনের আশা করা হচ্ছে। দীর্ঘদিন ধরে অন্যান্য জেলার মতো মাগুরায়ও  তীব্র তাপদাহ চলছে। কৃষি বিভাগের পক্ষ থেকে লিচুসহ বিভিন্ন ফসলের করণীয় বিষয় নিয়ে পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। বিশেষ করে এ সময় লিচুর ক্ষেত্রে গুটি ঝরে পড়ছে। মাগুরা কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের উপ পরিচালক ড,ইয়াসিন আলী  জানান, কৃষকদের তারা পরামর্শ দিচ্ছেন সকাল বিকেল সেচ দিতে যাতে গাছে রসের অভাব না হয়। লিচুর গুটি ঝরে পড়ে অনেক সময় পটাশের অভাবে এবং সারের অভাবেও লিচু অনেক সময় ঝরে যেতে পারে। এসময় বোরন স্প্রে করার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। প্রতি ১০ লিটার পানিতে এক গ্রাম বোরন এবং ১০০ গ্রাম পটাশ মিশ্রিত করে বিকেলে বা সন্ধ্যার আগ দিয়ে যদি গাছে স্প্রে করা হয় তাহলে লিচু ঝরে পড়ার আশঙ্কা কমে যাবে। ফলে বাড়তে পারে লিচুর উৎপাদন।

আরও খবর



পানি-স্যালাইন বিতরণ করে প্রশংসায় ভাসছে কাফরুল থানা পুলিশ

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ১০৬জন দেখেছেন

Image
মারুফ সরকার, স্টাফ রিপোর্টার:সারাদেশে তীব্র দাবদাহ চলছে। স্বস্তি ফেরাতে পরিবহনের চালক,যাত্রী ও পথচারীদের মাঝে রাজধানীর কাফরুলে বিভিন্ন এলাকায় খাবার পানি ও স্যালাইন বিতরণ করেছে কাফরুল  থানা পুলিশ।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) বিকেলে কাফরুলের বিভিন্ন  এলাকায় তৃষ্ণার্ত পথচারী ও দিনমজুর মানুষের মাঝে পানি ও স্যালাইন বিতরণ করা হয়।

কাফরুল  থানা পুলিশের এ আয়োজনে প্রায় ১৫০০  মানুষের মধ্যে খাবার পানি ও স্যালাইন বিতরণ করা হয়।

পুলিশের এমন উদ্যোগে অনেকেই প্রশংসা করছেন। পথচারীরা বলছেন,প্রচণ্ড গরমের মধ্যে রাস্তায় চলাচলে মানুষ খাবার পানি ও স্যালাইন পেয়ে কিছুটা স্বস্তি পাচ্ছেন।

পুলিশের মানবিক উদ্যোগে সবাই খুশি। প্রতিটি দুর্যোগে পুলিশ জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে মানবিকতার পরিচয় দেয়। রিকশা, সিএনজি ও লেগুনা থামিয়ে পুলিশকে পানি ও খাবার স্যালাইন বিতরণ করতে দেখা যায়।

কাফরুল  থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ফারুকুল আলম জানান, তীব্র দাবদাহের কারণে অনেকে অসুস্থ হয়ে যাচ্ছে। সাধারণ মানুষের সেই দিক খেয়াল করেই আমাদের ডিএমপি কমিশনার স্যারের নির্দেশে এই উদ্যোগ নিয়েছি। আমরা চাই পথচারীরা যেন তীব্র এই রোদের মধ্যে কোনো রকম কষ্ট না হয়। সেজন্য আমরা ক্ষুদ্র এই উদ্যোগ নিয়েছি। আমরা চেষ্টা করে যাবো সব সময় জনগণের পাশে দাঁড়াতে।

আরও খবর