Logo
আজঃ শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪
শিরোনাম

পর্তুগালকে ১-০ গোলে হারিয়ে মরক্কোর ইতিহাস

প্রকাশিত:রবিবার ১১ ডিসেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | ৪৬৪জন দেখেছেন

Image

স্পোর্টস ডেস্ক; কাতার বিশ্বকাপে একের পর এক ইতিহাস গড়েই যাচ্ছে মরক্কো। এবার কোয়ার্টার ফাইনালের ম্যাচে শক্তিশালী পর্তুগালকে ১-০ গোলে হারিয়েছে আফ্রিকার দেশটি। যেখানে শুধু নিজেদের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো বিশ্ব মঞ্চের সেমিফাইনালেই ওঠেনি, প্রথম আফ্রিকান দেশ হিসেবেও শেষ চারে জায়গা করে নিল মরক্কো। এর আগে ক্যামেরুন (১৯৯০), সেনেগাল (২০০২) ও ঘানা (২০১০) আফ্রিকার দেশ হিসেবে বিশ্বকাপে কোয়ার্টার ফাইনালে খেলেছিল। এরইসঙ্গে আসর থেকে বিদায় নিল ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর পর্তুগাল।

শনিবার আল থুমামা স্টেডিয়ামে খেলতে নামে দুদল। যেখানে এদিনও ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোকে একাদশে রাখেননি পর্তুগাল কোচ সান্তোস। যদিও ম্যাচের পঞ্চম মিনিটে প্রথম সুযোগ পায় দলটি। কিন্তু ব্রুনো ফের্নান্দেসের ফ্রি-কিকে হোয়াও ফেলিক্সের জোরাল হেড রুখে দেন মরক্কো গোলরক্ষক ইয়াসিন বোনো।

সপ্তম মিনিটে হাকিম জিয়াশের কর্নারে ইউসেফ এন-নেসিরির হেড ক্রসবারের ওপর দিয়ে যায়। যদিও রেফারি অফসাইডের বাঁশি বাজান।

ম্যাচের ২৬তম মিনিটে ভালো একটি সুযোগ পান এন-নেসিরি। তবে জিয়াশের ফ্রি-কিকে তার হেড লক্ষ্যে থাকেনি। এর চার মিনিট পর বক্সের বাইরে থেকে ফেলিক্সের জোরাল শটে বল মরক্কোর জাওয়াদ ইয়ামিকের গায়ে লেগে ক্রসবারের সামান্য ওপর দিয়ে যায়।

ম্যাচের ৪২তম মিনিটে এক প্রতি আক্রমণে এগিয়ে যায় মরক্কো। ডি-বক্সের বাইরে বাঁদিক থেকে ইয়াহিয়া আতি-আল্লাহর লম্বা ক্রসে দারুণভাবে হেডের মাধ্যমে গোল করেন ইউসেফ এন-নেসিরি। ২৫ বছর বয়সী এই ফরোয়ার্ড মরক্কোর প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে বিশ্বকাপে তিন গোল করলেন।

যদিও বিরতির ঠিক আগে সমতায় ফিরতে পারত পর্তুগাল। ডান দিক থেকে ফের্নান্দেসের ভলি ক্রসবার কাঁপিয়ে ফেরে।

দ্বিতীয়ার্ধে আক্রমণের ধার বাড়ায় পর্তুগাল। যেখানে ৫২তম মিনিটে মাঠে নামেন রোনালদো। নেমেই বাঁ প্রান্ত দিয়ে দারুণ একটি ক্রসও করেন। তবে সেটি থামিয়ে দেন বোনো।

ম্যাচের ৫৮তম মিনিটে গনসালো রামোসের হেড পোস্টের বাইরে দিয়ে যায়। ৬৪ মিনিটে ডি–বক্সের বাইরে থেকে ফার্নান্দেজের শট যায় পোস্টের ওপর দিয়ে। এরপর ৬৮তম মিনিটে ফার্নান্দেজের ক্রসে রোনালদো মাথা ছোঁয়াতে পারলে সমতায় ফিরতে পারতো পর্তুগাল।

খেলার ৮৩ মিনিটে বুলেট গতির এক শট নেন ফেলিক্স। কিন্তু সেই শট দারুণভাবে থামিয়ে দেন বোনো। যোগ করা সময়ে ১০ জনের দলে পরিণত হয় মরক্কো। ওয়ালিদ শেদিরা লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়েন। তবে ১০ জনের মরক্কোকে ৬ মিনিট পেয়েও আর কাজে লাগাতে পারেনি পর্তুগাল। ফলে পরাজয় বরণ করেই মাঠ ছাড়তে হয় দলটিকে। শেষ হয়ে যায় রোনালদোর বিশ্বকাপ যাত্রা।


আরও খবর



বিরামপুরে গ্যাস ট্যাবলেট দিয়ে পুকুরের মাছ নিধনের অভিযোগ

প্রকাশিত:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | ৩২জন দেখেছেন

Image

মিজানুর রহমান মিজান, বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধিঃদিনাজপুর জেলার  বিরামপুরে গ্যাস ট্যাবলেট দিয়ে পুকুরের মাছ নিধন করেছে দুর্বৃত্তরা বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এতে ওই মাছ চাষির ১০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।

গত শুক্রবার (১০ মে) দিবাগত রাতে বিরামপুর উপজেলার ৬নং জোতবানী ইউনিয়নের ট্যাগরা তকিপুর এলাকার ১টি পুকুরে এ ঘটনা ঘটে।

জানা গেছে, বিরামপুর উপজেলার কাটলা ইউনিয়নের খিয়ারমামুদপুর গ্রামের মাছচাষী মমিনুল ইসলাম ৬নং জোতবানী ইউনিয়নের ট্যাগরা তকিপুর গ্রামের মছির মাস্টারের ছেলে রানা’র কাছ থেকে ৫ বছরের জন্য পুকুরটি লিজ নিয়ে, আড়াই বছর ধরে পুকুরে মাছ চাষ করে আসছিল।

পুকুরের পাহারাদার আব্দুস সালাম জানান, প্রতি রাতের মত পুকুর পাহারা দিয়ে একটু ঘুমিয়ে পড়ি। রাতে ঘুম থেকে উঠে পুকুরে ছোট মাছগুলো মরা অবস্থায় ভাসতে দেখতে পাই। পরে বিষয়টি পুকুরের মালিককে অবগত করি।

ক্ষতিগ্রস্ত মাছ চাষি মমিনুল ইসলাম বলেন, এই পুকুরে আমি আড়াই বছর সময় ধরে মাছ চাষ করে আসছি। আর অল্প কয়েকদিন পর মাছগুলো বাজারে বিক্রি করতাম। কিন্তু, শুক্রবার দিবাগত রতে শত্রুতামূলক কে বা কারা গ্যাস ট্যাবলেট দিয়ে পুকুরের সব মাছ মেরে দিয়েছে।

৬নং জোতবানি ইউনিয়নের ২ ওর্য়াড সদস্য সাহানুর আলম বলেন, রাতের আধারে মাছচাষী মমিনুল ইসলামের লিজ নেওয়া পুকুরে গ্যাস ট্যাবলেট দিয়ে মাছ নিধন করেছে দুর্বত্তরা। খবর পেয়ে পুকুরটি পরিদর্শন করেছি। বিষয়টি তদন্ত করে দোষী ব্যক্তিদের আইনের আওতায় আনার দাবী জানাচ্ছি।

বিরামপুর থানার অফিসার ইনর্চাজ (ওসি) সুব্রত কুমার সরকার জানান, গ্যাস ট্যাবলেট দিয়ে পুকুরের মাছ নিধনের ব্যাপারে এখনও কোনও অভিযোগ পাইনি। তবে অভিযোগ পেলে তদন্ত পূর্বক আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।


আরও খবর



নবীনগরে সন্তান রেখে প্রবাসীর স্ত্রী লাপাত্তা, থানায় জিডি

প্রকাশিত:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | ১৬৭জন দেখেছেন

Image

নবীনগর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি:ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর সদরের হযরত ওয়ালী শাহ মাজার সংলগ্ন ভাড়া বাসা থেকে ১ সন্তানের জননী রুনা আক্তার (৩৫) ভাড়া বাসার মালামাল, স্বর্ণের গয়না ও নগদ টাকা নিয়ে লাপাত্তা। প্রবাসী মো. মোয়াজ মিয়ার বড় বোন আকতারা বেগম বাদী হয়ে এ বিষয়ে নবীনগর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন।

পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, মো. মোয়াজ মিয়া প্রবাসে থাকেন সাত বছর হলো। গ্রামের বাড়ি উপজেলার রুসুল্লাবাদ ইউপির কালগড়ায়। মো. মোয়াজ মিয়ার মা-ভাই-বোনদের সাথে রুনা বেগমের বনাবনি না হওয়ায় নবীনগর সদরে ভাড়া বাসায় তার স্ত্রী রুনাকে রেখে প্রবাসে চলে যান তিনি। মো. নিরব নামে তার ১২ বছরের একটি পুত্র সন্তান রয়েছে। 

জিডি সূত্রে জানা যায়, রুনা বেগম তার গ্রামের বাড়ি পুরান শ্রীরামপুরের প্রতিবেশী ফরহাদ মিয়ার সাথে ঘরের মামলা নিয়ে পালিয়ে গেছে রবিবার (০৫-০৪-২৪) সন্ধ্যায়। 

মো. নিরব জানান, আম্মা কার লগে যানি হারাকন কতা কইতো! আব্বার কল ধরত না। পরে মেসেজে দেহি ফরহাদ নামের একজনের লগে মেসেজ দিতো। আমারে ফালাই দিয়া কই জানি গেছে গা। 

নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক বাড়িওয়ালা বলেন, কয়েক দিন আগে এসে বলতেছে রুনা নাকি কালগড়া চলে যাবে। তার স্বামী বাড়িতে আসতেছে। সেজন্য তারা বাসা ছেড়ে দেবে। পরে রবিবার দেখলাম ৫-৬ জন ছেলে এসে বাসার মালামাল ট্রাকে করে নিয়ে গেছে। 

আকতারা বেগম বলেন, আমার ভাতিজা আমার কাছে আইয়া কান্দাকাডি করতাছে হের মা নাকি বাসা ছাইড়া দিয়া গেছে গা। আমি কইলাম, কই গেছে! হে ক, জানি না। পরে আমার ভাইয়েরে ফোন দিচি, বাড়িওয়ালারে ফোন দিচি, আম্মার কাছে ফোন দিচি। কোন খুঁজ নাই। পরে বুইধবার মোয়াজের লগে কতা কইয়া থানাত গিয়া জিডি করচি। 

রুনার বাবা মো. ইউনুস মিয়া বলেন, আমি সোমবারে হুনচি তাই (রুনা) কই জানি গেছে গা। এহন পর্যন্ত কোন হবর পাইচি না। 

রুনার শ্বাশুড়ি বলেন, বউয়ে (রুনা) রবিবার বাড়িওয়ালীরে কইচে কালগড়া আইবো, আর তো তার কোন হবর নাই। আগেও একবার এক পোলার লগে গেছে গা। অহন হুনছি, বউয়ের বাড়ির লগের এক পোলার লগে গেছে গা।

  -খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



হিলিতে দাম বাড়ল কাঁচা মরিচের

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | ৩৪জন দেখেছেন

Image

মাসুদুল হক রুবেল,হিলি (দিনাজপুর) প্রতিনিধি:দেশীয় কাঁচা মরিচের সরবরাহ কমে যাওয়ায় দুই দিনের ব্যবধানে দিনাজপুরের হিলিতে কাঁচা মরিচ কেজিত দাম বাড়ল ৪০ টাকা। পণ্যটির দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় বিপাকে পড়েছেন ক্রেতা সাধারণ। 

আজ রোববার (১২ মে ) হিলি বাজার ঘুরে দেখা যায়,গেলো শুক্রবার দেশিয় কাঁচা মরিচ ৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হলেও আজ তা কেজিতে ৪০ টাকা বেড়ে ৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

হিলি বাজারে কাঁচামরিচ কিনতে আসা মোকছেদ আলী বলেন, গেলো শুক্রবার কাঁচামরিচ ৪০ টাকা কেজি দরে কিনেছি। আজ রোববার হাটবার সেই কাঁচা মরিচ ৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। দাম বেশি হওয়ায় আমি ৪০ টাকা দিয়ে হাপ কেজি নিলাম।  

হিলি বাজারের কাঁচামরিচ বিক্রেতা শেখ বিপ্লব বলেন,টানা কয়েক সপ্তাহ জুড়ে তীব্র তাপদহ গেলো। আর এখন তো কাঁচা মরিচের উৎপাদন কমে যাবে। কারণ কাঁচা মরিচের সিজেন শেষের দিকে চলে আসছে। তাই কৃষকেরা কাঁচা মরিচগুলো শুকিয়ে শুকনা মরিচ তৈরি করায় বাজারে সরবরাহ কমে গেছে। একারণে পাঁচবিবি ও বিরামপুরসহ বিভিন্ন স্থানের মোকামগুলোতেই দাম বেশি। আমরা কম দামে কিনতে পারলে কম দামেই বিক্রি করে থাকি। আজ সকালে আমি পাঁচবিবি বাজার থেকে কাঁচা মরিচ ৭০ টাকা কেজি দরে কিনে ৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করছি। ৭০ টাকা কেজি দরে কাঁচা মরিচ কিনে মনে প্রায় দুই এক কেজি নষ্ট হয়ে যায়।


আরও খবর



আক্কেলপুরে হাসপাতালের অপরিষ্কার-অপরিচ্ছন্ন মেঝে পরিষ্কার করলেন হুইপ স্বপন

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | ১৭জন দেখেছেন

Image
আক্কেলপুর(জয়পুরহাট) প্রতিনিধি:জয়পুরহাটের আক্কেলপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স অপরিচ্ছন্ন দেখে সাদামাটা পোশাকে হাজির হয়ে ব্লিচিং পাওডার ছিটিয়ে মেঝে পরিষ্কারের ব্রাশ হাতে নিয়ে পরিচ্ছন্নতা অভিযান চালিয়েছেন জাতীয় সংসদের হুইপ ও জয়পুরহাট-২ (কালাই,ক্ষেতলাল,আক্কেলপুর) আসনের সংসদ সদস্য আবু সাঈদ আল-মাহমুদ স্বপন।

মঙ্গলবার সকাল থেকে আক্কেলপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রধান ফটকে আওয়ামীলীগের দলীয় নেতা কর্মীদের ভীর। প্রত্যেকে পরিধান করে আছে হাতে গ্লভ্স মুখে মাস্ক। সকাল ১০ টায় সাদামাটা পোশাক পরিধেয় অবস্থায় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স চত্বরে আসেন হুইপ স্বপন। এর পরেই হাসপাতাল ভবনে দলীয় নেতা কর্মীদের নিয়ে প্রবেশ করেন তিনি। নিজ হাতে ব্লিচিং পাওডার ও পানি ছিটিয়ে মেঝে পরিস্কার করার ব্রাশ হাতে নিয়ে শুরু করেন পরিস্কার করা। এসময় দলীয় নেতা কর্মীরা তাকে সহযোগীতা করেন। হুইপ স্বপনের নিজ হাতে পরিস্কার করার খবর পেয়ে দেখতে ভীর জমায় স্থানীয় বাজারের লোকজন। এই অভিযানের পাশাপাশি রোগীদের বিভিন্ন সমস্যার কথা শুনে তা সমাধান করেন।

জানা গেছে, গত সোমবার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ব্যবস্থাপনা কমিটির সভায় তিনি প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত হন। এসময় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স পরিদর্শন করতে গিয়ে তিনি হাসপাতাল ভবনের অভ্যন্তরে অপরিচ্ছন্ন ও নোংরা পরিবেশ লক্ষ্য করেন। পরে তিনি নিজেই হাসপাতাল পরিষ্কার করার সিদ্ধান্ত নেন।

হুইপ স্বপনের এ ধরণের কর্মকান্ডকে সাধুবাদ জানিয়েছেন দেখতে আসা হজন সাধারণ এবং হাসাপাতালের সেবা প্রত্যাশীরা। 
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আবু শফি মাহমুদ বলেন, ব্যবস্থাপনা কমিটির সভায় হাসপাতালের বিভিন্ন সমস্যা ও চিকিৎসক সংকট নিয়ে আলোচনা হয়। এসময় তিনি হাসপাতাল পরিদর্শনকালে কিছু অপরিচ্ছন্নতা লক্ষ্য করেন এবং এগুলো নিজে পরিষ্কার করার সিদ্ধান্ত নেন। সেই মোতাবেক তিনি আজ সকালে দলীয় নেতা কর্মীদের সাথে নিয়ে নিজ হাতে হাসপাতাল পরিষ্কার করেন। পরিচ্ছন্নতা কর্মী সংকট থাকায় আমাদের সাধ্য মতো পরিষ্কার করার চেষ্টা করি। 

জানতে চাইলে জাতীয় সংসদের হুইপ ও জয়পুরহাট-২ আসনের সংসদ সদস্য আবু সাঈদ আল-মাহমুদ স্বপন বলেন, জনগণের স্বার্থে স্বাস্থ্য সেবা উন্নয়নের লক্ষ্যে আজ দলীয় নেতা কর্মীদের সাথে নিয়ে সেচ্ছা শ্রমের ভিত্তিতে হাসপাতাল পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করছি। আমাদের আশা প্রতি মাসে একটি নির্দিষ্ট শুক্রবারে নেতা কর্মী ও বিভিন্ন সেচ্ছাসেবী সংগঠনের সদস্যদের নিয়ে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। পাশাপাশি হাসপাতালের জনবল সংকটসহ অন্যান্য যে সকল সমস্যা রয়েছে সেগুলো নিরসনের চেষ্টা চলছে।

আরও খবর



তীব্র গরমে রূপগঞ্জে পথচারীদের মাঝে ঠান্ডা পানি ও শরবত বিতরণ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | ১১২জন দেখেছেন

Image

আবু কাওছার মিঠু রূপগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি:নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে তীব্র গরমে পথচারীদের মাঝে একটু প্রশান্তির জন্য বিনামূল্যে সুপ্রিয় ঠান্ডা পানি ও শরবত  বিতরণ করা হয়েছে।

৩০ এপ্রিল মঙ্গলবার উপজেলার গোলাকান্দাইল ও ভুলতা গোলচত্বর এলাকায় এই কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। এ সময় ওসকল এলাকায় তৃষ্ণার্ত গাড়ি চালক, রিক্সা চালক, অটো চালক ও পথচারীদের বিনামূল্যে সুপ্রিয় ঠান্ডা পানি ও শরবত পান করানো হয়েছে।

রূপগঞ্জ উপজেলা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মকবুল হোসেনের নিজস্ব অর্থায়নে যায়যায়দিন ফ্রেন্ডস ফোরাম রূপগঞ্জ এর উদ্যোগে চলমান এই বিতরণ কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। এসময়  উপস্থিত থাকেন উপজেলা প্রেসক্লাবের সাংবাদিক নিজাম উদ্দিন আহমেদ, মীর শফিকুল ইসলাম, মনজুর এলাহী, পারভেজ, আলম হোসাইন, আল-আমিন, সিরাজুল ইসলাম, সোহেল কবির, রনি, রাকিবুল ইসলাম, নিলয় আহমেদ রাফি সহ সকল সাংবাদিকবৃন্দ। 

বিতরণী অনুষ্ঠানে  রূপগঞ্জ উপজেলা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মকবুল হোসেন বলেন, তীব্র গরম থেকে পথচারী, গাড়ি চালক ও উপজেলার বিভিন্ন দপ্তরে সেবা নিতে আসা লোকজনদেরকে  স্বস্তি দিতে বিশুদ্ধ শীতল পানি ও স্যালাইন বিতরণের করা হচ্ছে। এ বিশুদ্ধ শীতল পানি ও স্যালাইন বিতরণের আজ দ্বিতীয় দিন চলছে। আগামীতেও এই কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। 

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর