Logo
আজঃ সোমবার ২০ মে ২০24
শিরোনাম

প্রকাশ্যে নাচায় প্রেমিক যুগলের শাস্তি ১০ বছরের কারাদণ্ড

প্রকাশিত:বুধবার ০১ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ১৯৪জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক: মধ্য এশিয়ার দেশ ইরানে এক প্রেমিক যুগলকে ১০ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন দেশটির একটি আদালত। রাস্তায় প্রকাশ্যে নাচানাচি করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সেটির ভিডিও প্রকাশ করায় তাদের এমন কঠোর শাস্তি দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আমির মোহাম্মদ আহমাদী (২২) এবং আস্তিয়াজ হাকিকি (২১) নামের ওই প্রেমিক যুগলকে দুর্নীতি, পতিতাবৃত্তি এবং প্রোপাগান্ডা ছড়ানোর অভিযোগ অভিযুক্ত করা হয়েছে।

প্রকাশিত ভিডিওতে দেখা গেছে, তারা ইরানের রাজধানী তেহরানের আজাদী টাওয়ারের সামনে একে-অপরকে জড়িয়ে ধরে নাচছেন।

সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের একটি সূত্র নিশ্চিত করেছে, ওই যুগল ইনস্টাগ্রামে নাচের ভিডিও প্রকাশের পরই তাদের আটক করা হয়। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ইনস্টাগ্রামে তাদের প্রায় ২০ লাখ মানুষ ফলো করেন। হাকিকি পেশায় একজন ফ্যাশন ডিজাইনার।

সাজাপ্রাপ্ত তরুণী হাকিকিকে আটক করার আগে তার বাড়িতে অভিযান চালায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। যদি এই প্রেমিক যুগলের শাস্তি উচ্চ আদালতেও বহাল থাকে তাহলে তাদের প্রায় ১০ বছর জেলেই কাটাতে হবে।

ইরানের স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, ওই প্রেমিক যুগল দুই বছর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করতে পারবেন না। এ ছাড়া দেশ ছেড়ে কোথাও যেতে পারবেন না।


আরও খবর



পুকুর থেকে দেড় লক্ষ টাকার মাছ চুরি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ১১৮জন দেখেছেন

Image

আব্দুল হান্নানঃব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলার কুন্ডা ইউনিয়নের বেরুইন গ্রামের মৃত সফিকুল ইসলাম খানের ছেলে তারিকুল ইসলাম,দুর্লব রায়, স্বদেশ মল্লিকে পুকুর থেকে বিষ প্রয়োগ করে জাল দিয়ে ধরে প্রায় দেড় লক্ষ টাকার মাছ চুরি করে নিয়ে গেছে পুকুর পাড়ের লোকজনে।

ঘটনাটি ঘটেছে গত শনিবার সকাল অনুমান সাত ঘটিকার সময় কুন্ডা ইউনিয়নের রানিয়াচং গ্রামে।

ঘটনার বিবরনে জানা গেছে বেরুইন গ্রামের তারিকুল ইসলাম ও তার দুই বন্ধু দুর্লব রায় আর স্বদেশ মল্লিক মিলে রানিয়াচং গ্রামে একটি পুকুর লীজ নিয়ে মাছ চাষ করে।পুকুরে মাছ বড় হলে ঘটনার দিন সকালে গ্রামের আজিজুল ২৫ পিতা আহাম্মদ আলী আজিলক ৩০ পিতা পারছু মিয়া রফিকুল ইসলাম ৩৬ পিতা জায়দুলসাইদুল ইসলাম ৫০ পিতা হেলাল ৩৮ পিতা আব্দুল মিয়া আল্লাদি বেগম ২৮ স্বামী রাসেল মিয়াজিল্লুরা বেগম ৩০ স্বামী সাইদুলআশিক মিয়া ৪৭ পিতা সোহেল ৩০ পিতা আবু বক্কররিপন ৪৫ পিতা আবিদ মিয়ারাবিয়া বেগম ২৫ স্বামী সোহেল মিয়া মোখলেছ মিয়া ৩৫ পিতা পারছু মিয়া পারছু মিয়া ৬০ পিতা ইয়াজুল ইসলাম ৩৭ পিতা আহাম্মদ আলী সহ আরো অনেকেই মিলে চুরি করে পুকুরে বিষ প্রয়োগ করে জাল দিয়ে ধরে প্রায় দেড় লক্ষ টাকার মাছ নিয়ে যায়।

মালিকরা জানায় ওই ঘটনাটি গ্রামের সর্দাররা সালীশে বসে সমাধানের চেষ্টা করে ব্যর্থ হওয়া এখন মামলার প্রস্তুতি চলছে।

 -খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



নীলফামারীতে জাতীয় খাদ্য গ্রহন নির্দেশিকা অবহিতকরণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ৬৫জন দেখেছেন

Image

আনিছুর রহমান মানিক, ডোমার (নীলফামারী) প্রতিনিধি:খাদ্য পরিকল্পনা ও পরিধারন ইউনিট (এফপিএমইউ) খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতা নীলফামারীতে জাতীয় খাদ্য গ্রহন নির্দেশিকা অবহিতকরণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

শনিবার (১১মে) সকাল ১০টায় নীলফামারী ডেনিস লেপ্রসি সম্মেলন কক্ষে জেলা সিভিল সার্জন ডাঃ হাসিবুর রহমানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসাবে কর্মশালার শুভ উদ্বোধন করেন নীলফামারী জেলা প্রশাসক পঙ্কজ ঘোষ।

খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সহযোগি গবেষক ও পরিচালক মহিনুর ইসলামের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি হিসাবে ডাঃ মজিবুল ইসলাম, খাদ্য মন্ত্রণালয়ের গবেষণা পরিচালক মাহবুবুর রহমান, ফিরোজ আল মাহমুদ, সহকারী গবেষণা পরিচালক মিজানুর রহমান, জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক তোহিদুর রহমান, কেয়ার বাংলাদেশ এর মাল্টিসেক্টরাল ম্যানেজার গোলাম রাব্বানী, ডোমার উপজেলার বোড়াগাড়ী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম রিমুন, শিক্ষক মর্তুজা ইসলাম প্রমূখ বক্তব্য রাখেন।

অনুষ্ঠানে জানো প্রকল্পের সহকারী প্রকল্প ব্যবস্থাপক পোরশিয়া রহমান, উপজেলা ম্যানেজার শরিফ আহম্মেদ শাহ্, দুলাল চন্দ্র বর্মন, শিক্ষক, জনপ্রতিনিধি, ঈমাম, পুরোহিত এবং কিশোর কিশোরী ক্লাবের সদস্যগণ উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানের সার্বিক ব্যবস্থাপনায় ছিলেন, জয়েন্ট এ্যাকশন ফর নিউট্রিশন আউট কাম (জানো) প্রকল্প।


আরও খবর



তানোরে কৃষি প্রণোদনায় অনিয়ম, হয়না আউশ চাষ, পেল কারা?

প্রকাশিত:সোমবার ২০ মে ২০24 | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ১৮জন দেখেছেন

Image
আব্দুস সবুর তানোর প্রতিনিধি:রাজশাহীর তানোর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সাইফুল্লাহ আহম্মেদের বিরুদ্ধে বিস্তর অভিযোগ উঠেছে। বিগত ২০২৩ সালের ২০ মার্চ সোমবার কৃষি প্রণোদনা বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি সাংসদ আলহাজ্ব ওমর ফারুক চৌধুরীর কাছে কৃষকেরা মৌখিক অভিযোগ করেন। এদিকে ২০২৪ সালের কৃষি প্রণোদনার তালিকা প্রণয়নে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। কৃষকদের অভিযোগের তীর কৃষি কর্মকর্তা সাইফুল্লাহ আহম্মেদের দিকে। তবে কৃষি কর্মকর্তা সাইফুল্লাহ আহম্মেদ কৃষকদের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। কারন উপজেলায় আউশ চাষ হয়না তাহলে কাদের দেয়া হল প্রণোদনা এমন প্রশ্ন প্রকৃত প্রান্তিক কৃষকদের। 

জানা গেছে, চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরে খরিপ-১ মৌসুমে উপশী আউশ আবাদ  বৃদ্ধির লক্ষে কৃষি প্রণোদনা কর্মসূচীর আওতায় উপজেলার ৭ হাজার ৬৫০ জন ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকের  মাঝে বিনামূল্যে কৃষি প্রণোদনার সার-বীজ বিতরণ করা হয়েছে।এদিকে প্রণোদনা বঞ্চিত কৃষকদের অভিযোগ তালিকা প্রণয়নে ব্যাপক অনিয়ম করা হয়েছে। একই পরিবারের একাধিক সদস্য এমনকি জমি নাই বা কখানোই আউশের আবাদ করে না। এমন কৃষকদের প্রণোদনা দেয়া হলেও অনেক প্রকৃত আউশ চাষি প্রণোদনা সুবিধা বঞ্চিত হয়েছে। অথচ কৃষি বিভাগ থেকে তালিকা প্রণোয়নে কৃষকদের যাচাই-বাছাই করার কথা রয়েছে।

সংশ্লিষ্ট সুত্রে জানা গেছে, গত ১১মে শনিবার কৃষি প্রণোদনা বিতরণ উপলক্ষে উপজেলা প্রশাসন ও কৃষি বিভাগের উদ্যোগে উপজেলা পরিষদ চত্বরে আলোচনা সভা আয়োজন করা হয়। এদিন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোস্তাফিজুর রহমানের সভাপতিত্বে ও কৃষি কর্মকর্তা সাইফুল্লাহ আহম্মেদের সঞ্চালনায় আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব রাখেন সাংসদ প্রতিনিধি ও উপজেলা চেয়ারম্যান লুৎফর হায়দার রশিদ ময়না। 

এদিন উপজেলার  ৭ হাজার ৬৫০ জন ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষককে ১০ কেজি ডিএপি, ১০ কেজি পটাশ ও ৫ কেজি করে উচ্চ ফলনশীল ধানবীজ দেয়া হয়েছে। কিন্ত্ত তালিকা প্রণয়নে অনিয়মের কারনে অবস্থা সম্পন্ন এবং (ভুয়া) কৃষক প্রণোদনা পেলেও প্রকৃত কৃষকেরা বঞ্চিত হয়েছে। আবার একই পরিবারের একাধিক সদস্য প্রণোদনার কৃষি উপকরণ পেয়েছে। কতিপয় কৃষি কর্মকর্তার মদদে আর্থিক সুবিধার বিনিময়ে প্রকৃত কৃষককে বঞ্চিত করে (ভুয়া) কৃষকের তালিকা করেছেন বলে কৃষকদের মাঝে আলোচনা রয়েছে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, এদিন অধিকাংশ (ভুয়া) কৃষক প্রণোদনার উপকরণ পেয়ে বাজারের এক সার ব্যবসায়ীর দোকানে বিক্রি করে দিয়েছেন। এতে সরকারের মহতী উদ্যোগ অঙ্কুরেই বিনষ্ট হতে চলেছে। কৃষকদের অভিযোগ কৃষি কর্মকর্তা সাইফুল্লাহ আহম্মেদের দায়িত্ব  অবহেলার কারণে সরকারের দেয়া সহায়তা থেকে প্রকৃত ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকেরা বঞ্চিত হচ্ছে। তিনি এখানে দায়িত্ব নেবার পর থেকে নানা অনিয়ম-দুর্নীতি ডালপালা মেলেছে। এদিকে কৃষি কর্মকর্তার কাছে প্রণোদনার কৃষকের তালিকা চাইলে তিনি সাংবাদিকের সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণ করে তালিকা দিতে অপারগতা প্রকাশ করেছেন। তবে এসব কৃষকের নামের তালিকা যাচাই-বাছাই করলেই তালিকা প্রণয়নে অনিয়মের সত্যতা পাওয়া যাবে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক মাঠপর্যায়ের এক কর্মকর্তা বলেন, ইতিপুর্বে উপজেলায় গ্রীষ্মকালীন পেয়াঁজ চাষের জন্য ২০২১-২২ এবং ২০২২-২৩ অর্থবছরে দুই ধাপে মোট ১৫০ জন কৃষককে ৭ লাখ ৮৭ হাজার ৩৫০ টাকা প্রণোদনা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। এর মধ্যে কৃষক প্রতি নগদ ২ হাজার ৮০০ টাকা করে ৪ লাখ ২০ হাজার টাকা এবং কৃষক প্রতি উপকরণ ২ হাজার ৪৪৯ টাকা করে মোট ৩ লাখ ৬৭ হাজার ৩৫০ টাকা। কিন্ত্ত সেখানেও কৃষি কর্মকর্তা নানা অনিয়ম করেছেন বলেও গুঞ্জন রয়েছে।এসব নিয়ে গণমাধ্যমে একাধিক প্রতিবেদন প্রকাশ হয়েছিল।

উপকারভোগী একাধিক কৃষকের অভিযোগ, প্রণোদনার তালিকায় কৃষক নয় এমন ব্যক্তিসহ স্বজনপ্রীতি, এবং অল্প কিছু কৃষককে নামেমাত্র প্রণোদনা দেয়া হয়েছিল। তারা বলেন, গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজের প্রণোদনার প্রকল্পে যেখানে কৃষক প্রতি বরাদ্দ ছিল ৫ হাজার ২৪৯ টাকা। বরাদ্দের টাকা কৃষকদের বিকাশের মাধ্যমে পাঠানো হয়। কিন্তু প্রতিটি কৃষককে বিকাশে ২৮০০ টাকা করে পাঠানোর কথা থাকলেও তালিকার অনেক কৃষক সে টাকা পায়নি। আর তালিকায় নেই প্রকৃত কৃষক। কৃষকরা বলছেন, বরাদ্দের বাকী ২৪৪৯ টাকার মধ্যে বালাইনাশক বাবদ ২১০০ টাকা, নায়লন সুতলি বাবদ ১৫০ টাকা, অন্যান্য খরচ বাবদ ১৪৪ টাকার ভাউচার প্রদান করা হয়। প্রকৃতপক্ষে কৃষককে দেওয়া হয়, ৫০০ টাকার পলিথিন, ৮০ টাকার বালাইনাশক (৫০ গ্রাম অটোষ্টিন), ৪৫ টাকার সুতলি। প্রতিটি কৃষক পায় ৬২৫ টাকার মালামাল। বাঁকী টাকা আত্মসাৎ করেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা টাকার পরিমাণ ২ লাখ ৭৩ হাজার ৫০০ টাকা বলেও কৃষকের মাঝে আলোচনা রয়েছে। এদিকে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কীটনাশক ব্যবসায়ী বলেন, 

কৃষি প্রযুক্তি মেলা আয়োজনের জন্য সরকারিভাবে দুলাখ টাকা বরাদ্দ ছিল। কিন্তু তার পরেও প্রতিটি কীটনাশক ব্যবসায়ীর কাছে থেকে আনুঃপাতিকহারে চাঁদা আদায় করা হয়েছিল। অথচ তারা দায়সারা আয়োজন করে অতিথিদের নাস্তাও ছিল নিম্নমাণের যা অত্যন্ত দুঃখজনক।  এমনকি উপজেলার দায়িত্বশীল রাজনৈতিক নেতা ও জনপ্রতিনিধিদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল না।
 এছাড়াও 

অফিস সময় মেনে অফিস না করা, স্টেশনে না থাকা, সরকারি গাড়ী ব্যবহার করে রাজশাহী থেকে যাতায়াত, অফিসে এসি ব্যবহার ও বিভিন্ন ফসলের প্রদর্শনীতে নানা অনিয়ম নিয়মে পরিণত হয়েছে বলেও জনশ্রুতি রয়েছে। এবিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা ভাইস-চেয়ারম্যান আবু বাক্কার সিদ্দিক বলেন, আমি জনগণের সরাসরি ভোটে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি, অথচ কৃষি প্রযুক্তি মেলায় আমাকে আমন্ত্রন জানানো হয়েছিল না, এটা শুধু আমাকে নয়, যারা আমাকে ভোট দিয়েছেন তাদের সকলকে অবজ্ঞার সামিল ছিলো। এবিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সাইফুল্লাহ আহম্মেদ এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, চাহিদার তুলনায় বরাদ্দ কম। তিনি বলেন, কেউ সুবিধা না পেলেই নানা অভিযোগ করেন।

আরও খবর



সৈয়দপুরে মা ও মেয়ে একসাথে উত্তির্ন এস এস সি পরিক্ষায়

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ৫০জন দেখেছেন

Image

সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি:সৈয়দপুর পৌরসভার সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিলরর ও প্যানেল মেয়র-৩ সাবিয়া সুলতানা ও তার মেয়ে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়ে উত্তির্ন হয়েছেন।

ওই পরিক্ষায় প্যানেল মেয়র সাবিয়া সুলতানা পেয়েছেন জিপিএ-৩.৬৪ ও মেয়ে মোহিনী পেয়েছেন ৩.৫০ পয়েন্ট।মা পড়াশোনা করেছেন আসমতিয়া দাখিল মাদ্রাসা থেকে আর মেয়ে শহরের ইসলামিয়া স্কুল থেকে। 

শিক্ষার যে কোন বয়স নেই তার প্রমান করলেন মা সাবিহা সুলতানা। এঘটনায় সৈয়দপুর শহর আলোচনায় মুখরিত। 

সাবিহা সুলতানা বলেন, আমার মা ছিলেন সৈয়দপুর পৌরসভার সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিল। নবম শ্রেনিতে যখন পড়তাম তখন আমার বিয়ে দেয়া হয়। স্বামী চাকরি করতেন পৌর পরিষদের অধিনে। তার ইচ্ছে ছিল আমাকে পড়াশোনা করাবে কিন্তু  শ্বশুর বাড়ির লোকজন চাইতেন না বলেই পড়াশুনা করতে পারিনি।  প্রায় দশ বছর আগে আমার মা মারা যাওয়ায় জনগনের চাপের মুখে আমি সংরক্ষিত আসনে নির্বাচন করি। ওই নির্বাচনে জনগণ আমাকে বিপুল ভোটের ব্যবধানে নির্বাচিত করেন। পরপর দুইবার  কাউন্সিল নির্বাচিত হলে বর্তমান পৌর মেয়র ও এলাবাসী আমাকে পড়াশোনা চালিয়ে যেতে বলে।  সবার অনুমতি নিয়ে আবার পড়াশুনা শুরু করি। কারন, পড়াশুনার যে কোনো বয়স বা বিকল্প নেই বলে তা আমি জানতে পেরেছি । ভর্তি হই আসমতিয়া দাখিল মাদ্রাসায়। মেয়ে এস এস সির ফরম ফিলাপ করে ইসলামিয়া স্কুল থেকে, আর আমি আসমতিয়া দাখিল মাদ্রাসা থেকে। মা ও মেয়ে একসাথে এস এস সি পরিক্ষায় উত্তির্ন হয়ে খুব ভালো লাগছে।  তিনি সকল মা দের বয়স না দেখে শিক্ষিত হওয়ার অনুরোধ জানান তিনি। 


আরও খবর



জয়পুরহাটে দুই দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হয়েছে

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ৭৫জন দেখেছেন

Image

এস এম শফিকুল ইসলাম,জয়পুরহাট প্রতিনিধিঃজয়পুরহাটে ব্যয় সাশ্রয়ী খাদ্য ব্যবস্থাপনায় গরু মোটাতাজা করণ শীর্ষক দুই দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

সমন্বিত কৃষি ইউনিট ভুক্ত প্রাণিসম্পদ খাতের আওতায় ও স্থানীয় সংস্থা জেআরডিএমের বাস্তবায়নে তেঘর বিশা এলাকায় এই প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হয়।

এসময় জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা মহির উদ্দীন ও জেআরডিএমের প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ আবু হেনা মোস্তফা কামালসহ খামারীরা উপস্থিত ছিলেন। 


আরও খবর