Logo
আজঃ বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম
৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস মধ্যপ্রাচ্য পরিস্থিতিতে নজর রাখতে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ ৮ হাজার ভূয়া মুক্তিযোদ্ধার সনদ বাতিল-মুজিবনগরে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী মেটলাইফ বাংলাদেশের সাথে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর মাগুরার মাগুরা সদর ও শ্রীপুর উপজেলায় ২৯ প্রার্থীর মনোনয়নপত্রই বৈধ গুলশানে বারের সামনে মারামারি, ৩ নারী গ্রেপ্তার নারায়ণগঞ্জ আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের সেবায় সন্তষ্ট সেবাগ্রহীতারা পেঁয়াজের সাদা ফুলে সৌন্দর্যের আড়ালে লুকিয়ে রয়েছে ‘কালো সোনা’ নিয়ন্ত্রণে আছে ঢাকা দক্ষিণের মশা: তাপস মাদক কারবারে সাবেক এমপি বদির ২ ভাইয়ের সংশ্লিষ্টতা রয়েছে সিআইডি

পদ্মায় নিখোঁজ আরেক শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার

প্রকাশিত:শনিবার ০৩ জুন ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | ১৮৬জন দেখেছেন

Image

মুন্সীগঞ্জ প্রতিনিধি:পদ্মা নদীতে নিখোঁজ নুরুল হক (২৫) নামে আরেক শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার করেছে নৌপুলিশ। শনিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে মুন্সীগঞ্জের লৌহজং উপজেলার বড় নওপাড়া গ্রাম সংলগ্ন পদ্মা নদী থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

মাওয়া নৌপুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ (আইসি) সৈয়দ মাহবুবুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এর আগে শুক্রবার ‍বিকেলে সব্যসাচী সৌম্য দাস (২৯) নামের এক শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

তিনি জানান, শুক্রবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ঢাকার ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভারসিটির ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিকস ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র সব্যসাচী সৌম্য দাস (২৯) ও নুরুল হক নাফি (২৫) পদ্মা সেতুর ১৬ নম্বর পিলারের কাছে গোসল করতে নামেন। নদীর স্রোত বেড়ে গেলে তারা পানিতে ডুবে যান। স্থানীয়দের কাছে খবর পেয়ে নৌপুলিশ, ফায়ার সার্ভিস ও ঢাকা থেকে ডুবুরি টিম এসে উদ্ধার অভিযান চালায়। বিকেল ৪টার দিকে সৌম্য দাসের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। আজ বেলা সাড়ে ১১টার দিকে নুরুল হকের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। মরদেহ পারিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।তিনি আরও জানান, সোম্য দাস ঢাকার তেজগাঁওয়ের তেজকুনিপাড়ার সরোজ কুমার দাসের ছেলে। নুরুল হক ঢাকার নতুন বাজার এলাকার শরিফুল হকের ছেলে।


আরও খবর



পানি নিষ্কাশনের মুখে নন্দন পার্কের বাঁধ, উৎসবেও জলবদ্ধতায় দুর্ভোগ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | ৫৬জন দেখেছেন

Image

সাগর আহম্মেদ,কালিয়াকৈর (গাজীপুর) প্রতিনিধি:গাজীপুরের কালিয়াকৈরে পানি নিষ্কাশনের মুখে ঈদের আগে নন্দন পার্কের মাটির বাঁধে সৃষ্টি হয়েছে জলাবদ্ধতা। ফলে ঈদ ও বৈশাখী উৎসবে পার্কে রমরমা ব্যবসা হলেও চরম দুর্ভোগে পড়েন প্রায় পাঁচ হাজার মানুষ। নিজেরা মেশিন দিয়ে সেচে কোনরকমে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা করলেও বৃষ্টি হলে ঘরে ঘরে আবজনা-ময়লাযুক্ত পানি ঢুকে পড়ার আশঙ্কা করছেন দুর্ভোগে পড়া মানুষ গুলো। এখান থেকে বিকল্প ব্যবস্থার মাধ্যমে স্থায়ী সমাধান চান গ্রামবাসী। এলাকাবাসী, ভুক্তভোগী পরিবার ও নন্দন পার্ক কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গেছে, কালিয়াকৈর উপজেলার আটাবহ ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের বড়ইছুটি গ্রামে প্রায় দেড়শতাধিক বাড়িতে প্রায় ৫ হাজার লোকের বসবাস। এসব বাসা-বাড়ির আবর্জনা- ময়লাযুক্ত পানি যুগের পর যুগ ধরে কৃষি জমির উপর দিয়ে প্রবাহিত হতো। কিন্তু উপজেলার বাড়ইপাড়া ও বড়ইছুটি এলাকার পাশ^বর্তী ঢাকার সাভার উপজেলার কৃষি জমি ভরাট করে গড়ে উঠেছে নন্দন পার্ক নামে একটি বিনোদন কেন্দ্র। এর মধ্যে বেশির ভাগ জমিই বড়ইছুটি গ্রামের মানুষের। এছাড়াও ওই পার্কের বিরুদ্ধে চন্দ্রা-নবীনগর মহাসড়কের পাশে বনবিভাগের জমিও জবর-দখলের অভিযোগ রয়েছে। ওই পার্কের পশ্চিম পাশে সীমানা প্রাচীর ঘেষে অবস্থিত বড়ইছুটি গ্রামটি। স্থানীয়দের সহযোগীতায় ওই পার্ক প্রতিষ্ঠা হলেও র্দীঘদিন ধরে পার্কের এক পাশ দিয়ে এসব বাসা-বাড়ির আবর্জনা-ময়লাযুক্ত পানি নিষ্কাশন হয়ে আসছিল। কিন্তু হঠাৎ করে ঈদের আগে ওই পানি নিষ্কাশনের মুখে উচু মাটির বাঁধ দেয় নন্দন পার্ক কর্তৃপক্ষ। ফলে আবর্জনা-ময়লাযুক্ত পানিতে সৃষ্টি হচ্ছে জলাবদ্ধতা। একমাত্র রাস্তাসহ বাসা-বাড়িতে ঢুকে পড়ছে আবর্জনা-ময়লাযুক্ত পানি। ওই পানি ঠেকাতে কেউ ঘরের পাশে দেয় বাঁধ, আবার কেউ উঠানের পানি সেচে ফেলছেন বাইরে। চরম দুর্ভোগে পড়েছেন ওই গ্রামবাসী। সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগে পড়েন শিশু ও রোগীরা। সৃষ্টি হচ্ছে মশা, মাছিসহ বিভিন্ন রোগ-বালাই। এর সমধান চেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানের কাছে অভিযোগ করেন গ্রামবাসী। তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করলেও বিকল্প ব্যবস্থার মাধ্যমে কোনো সমস্যার সমাধান করা হয়নি। এর সমাধান চেয়ে বিক্ষোভ করেছে গ্রামবাসী। এরই মধ্যে চলে আসে বড় দুটি উৎসব ঈদুল ফিতর ও পহেলা বৈশাখ। এ দুটি উৎসবে ওই পার্কে রমরমা ব্যবসা হলেও পার্কের বাধের কারনে সৃষ্ট জলাবদ্ধতায় চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন হাজার হাজার মানুষ।দুর্ভোগে পোহাচ্ছেন ওই গ্রামের ইফাজাতুল উলুম ইসলামিয়া মাদ্রাসা, আফাজ উদ্দিন মোল্লা স্কুল এনড কলেজ, মোল্লাবাড়ি জামে মসজিদসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-শিক্ষার্থী, মসুল্লি ও কারখানার শ্রমিকরা। তাদের ঘরে যেন নেই দুটি উৎসবের আমেজ, আছে চরম দুর্ভোগ আর হতাশা।নিজেদের উদ্যোগে মেশিন দিয়ে সেচে কোন রকমে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা করলেও বৃষ্টি হলে ঘরে ঘরে আবর্জনা-ময়লাযুক্ত পানি ঢুকে পড়ার আশঙ্কা করছেন দুর্ভোগে পড়া মানুষ গুলো।স্থানীয় জালাল উদ্দিন, সিলুম উদ্দিন, ফয়সাল সরকার, লিয়াকত সরকারসহ অনেকেই বলেন, এখানে আমাগো বাপ-দাদার বাড়ি। এ পর্যন্ত ময়লাযুক্ত পানি এ দিক দিয়ে যাচ্ছিল। হঠাৎ করে নন্দন পার্কের বাঁধের কারণে এই জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। এছাড়াও আগে এ জমি নন্দন পার্কের ছিল না, পরে কিনে নিয়েছে। কিন্তু বিকল্প ব্যবস্থা না করে বাঁধ দেওয়ায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়ে চরম দুর্ভোগে পড়েছি। দুটি উৎসবেও আমাদের মধ্যে কোনো আমেজ নেই। ভাড়াটে মর্জিনা বেগম বলেন, আমি এখানে ৫ বছর ধরে ভাড়া থাকি। আগে এ রকম ময়লাযুক্ত পানির কোনো সমস্যা হয়নি। কিন্তু পার্কের বাঁধের কারণে ময়লাযুক্ত পানির জলাবদ্ধতা হচ্ছে। ওই পানি আমাদের একটি ঘরেও ঢুকে যায়। ওই পানি সেচে কোন রকমে ঘরে থাকি। আবার ভরে গেলে আবার সেচে ফেলি। এছাড়া টয়লেট ও টিউবয়েলেও যেতে পারি না। দুর্গন্ধে খাওয়া-দাওয়াও করতে পারছি না। তবে সংশ্লিষ্টদের উদ্যোগে এই জলাবদ্ধতা থেকে বিকল্প ব্যবস্থার মাধ্যমে স্থায়ী সমাধান চান গ্রামবাসী।

এব্যাপারে নন্দন পার্ক কোম্পানি সচিব খাইরুল ইসলাম জানান, আবর্জনা-ময়লাযুক্ত পানি পার্কে ঢুকে যাচ্ছে। এতে পার্কের পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে। এর সমাধানের জন্য দুই বছর ধরে চেষ্টা করতেছি। সেই লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রীসহ বিভিন্ন দপ্তরে আবেদন করেছি। কিন্তু কোন কাজ হচ্ছে না। আমাদের জমি এভাবে কতদিন ফেলে রাখবো। তাই মাটি দিয়ে বাঁধ দিয়ে আমাদের জমি উন্নয়ন করতেছি। ইউএনও স্যার পরিদর্শন শেষে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানকে দিকনির্দেশনা দিয়ে গেছেন। আমরাও তাদের সাথে আছি।

স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান শাখাওয়াত হোসেন শাকিল মোল্লা জানান, দীর্ঘদিন ধরে সব ধরণের বজ্রপানি ঐদিক দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। কিন্তু হঠাৎ করে নন্দন পার্কের বাঁধের কারণে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। তবে পার্ক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে স্থায়ী সমাধানের চেষ্টা করা হচ্ছে। তবে এ বিষয়ে অফিসিয়াল ভাবে বক্তব্য দিতে রাজি নন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাউছার আহম্মেদ।


আরও খবর



চৈত্র সংক্রান্তি আজ

প্রকাশিত:শনিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | ১৪৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:আজ শনিবার, চৈত্র সংক্রান্তি। বাংলা মাসের সর্বশেষ দিনটিকে সংক্রান্তির দিন বলা হয়।আবহমান বাংলার চিরায়িত বিভিন্ন ঐতিহ্যকে ধারণ করে আসছে এই চৈত্র সংক্রান্তি। বছরের শেষ দিন হিসেবে পুরাতনকে বিদায় ও নতুন বর্ষকে বরণ করার জন্য প্রতিবছর চৈত্র সংক্রান্তিকে ঘিরে থাকে বিভিন্ন অনুষ্ঠান-উৎসবের আয়োজন। মনে করা হয়, চৈত্র সংক্রান্তিকে অনুসরণ করেই পহেলা বৈশাখ উদযাপনের এত আয়োজন। তাই চৈত্র সংক্রান্তি হচ্ছে বাঙালির আরেক বড় অসাম্প্রদায়িক উৎসব।

চৈত্র সংক্রান্তির প্রধান উৎসব চড়ক। চড়ক গাজন উৎসবের একটি প্রধান অঙ্গ। এ উপলক্ষে গ্রামের শিবতলা থেকে শোভাযাত্রা শুরু করে অন্য গ্রামের শিবতলায় নিয়ে যাওয়া হয়। একজন শিব ও একজন গৌরী সেজে নৃত্য করে এবং অন্য ভক্তরা নন্দি, ভৃঙ্গী, ভূত-প্রেত, দৈত্য-দানব সেজে শিব-গৌরীর সঙ্গে নেচে চলে।

এছাড়া চৈত্র সংক্রান্তি উপলক্ষে দেশের বিভিন্ন গ্রামগঞ্জে নানা ধরনের মেলা ও উৎসব হয়। হালখাতার জন্য ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান সাজানো, লাঠিখেলা, গান, সংযাত্রা, রায়বেশে নৃত্য, শোভাযাত্রাসহ নানা অনুষ্ঠানের মধ্যদিয়ে উদযাপিত হয় চৈত্র সংক্রান্তি।


আরও খবর



নওগাঁয় নদী থেকে অজ্ঞাত এক যুবকের বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

প্রকাশিত:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | ১০০জন দেখেছেন

Image

নওগাঁ প্রতিনিধি:নওগাঁয় তুলসী গঙ্গা নদীর ডোবা থেকে বস্তাবন্দি অজ্ঞাতপরিচয় এক যুবকের লাশ  উদ্ধার করেছে পুলিশ। শুক্রবার (২২ মার্চ) বিকেলে সদর উপজেলার চন্ডিপুর ইউনিয়নের চকবুলাকি ওই নদীর ডোবার কচুরিপানার ভেতর থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার দুপুর আড়াইটার দিকে সদর থানার চন্ডিপুর ইউনিয়নের চকবুলাকি গ্রামের তুলসী গঙ্গা নদীর ডোবার কচুরিপানার ভেতর বস্তাবন্দি অজ্ঞাতনামা একজনের লাশ পড়ে আছে। সেই লাশ স্থানীয়রা দেখতে পেয়ে থানা পুলিশকে সংবাদ দেয়।সংবাদ পেয়ে থানা পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে লাশ উদ্ধার করে। পরে লাশটি ময়নাতদন্তের জন্য নওগাঁ সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নওগাঁ সদর মডেল থানার ওসি (তদন্ত) আব্দুল গফুর বলেন, ধারণা করা হচ্ছে, হত্যাকাণ্ডের পর লাশটি অনেকদিন ধরে ডোবায় পড়ে ছিল। নিহতের পরিচয় শনাক্ত ও ঘটনার রহস্য উদঘাটনের জন্য কাজ করছে পুলিশ। এ ঘটনায় মা


আরও খবর



শেখ হাসিনার গাড়িবহরে হামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি ইয়াছিন আলী আটক

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | ১২১জন দেখেছেন

Image

ইয়ানূর রহমান শার্শা,যশোর প্রতিনিধি:শেখ হাসিনার গাড়িবহরে হামলার মামলায় ৭ বছরের সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি ইয়াছিন আলীকে (৫৭) আটক করেছে র‌্যাব। বুধবার (২৭ মার্চ) বেলা ১১টার দিকে র‌্যাব-৬ এর খুলনা ব্যাটালিয়ন সদর দপ্তর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। গত ২০০২ সালের ৩০ আগস্ট সাতক্ষীরার কলারোয়ায় শেখ হাসিনার গাড়িবহরে হামলা চালায় আসামিরা।

মঙ্গলবার রাত ৯টার দিকে যশোর কোতয়ালী মডেল থানাধীন শানতলা মোড়ে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। ইয়াছিন আলী কলারোয়া উপজেলার তুলশীডাঙ্গা গ্রামের মৃত ইউসুফ আলীর ছেলে।

র‌্যাব জানায়, ২০০২ সালের ৩০ আগস্ট তৎকালীন বিরোধী দলীয় নেত্রী ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন এক মুক্তিযোদ্ধার নির্যাতিত স্ত্রীকে দেখে ফেরার পথে কলারোয়া থানা এলাকায় পৌঁছলে কতিপয় সন্ত্রাসীরা শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে আগ্নেয়াস্ত্র, হাত বোমা সহ তার গাড়িবহরে হামলা চালায়। এই হামলার ঘটনায় সাতক্ষীরার কলারোয়া থানায় অস্ত্র ও বিস্ফোরক দ্রব্য আইন সহ অন্যান্য আইনে পৃথক তিনটি মামলা হয়। পরে মামলাগুলোর বিচারকার্য শেষে ঘটনার সত্যতা প্রমাণিত হওয়ায় ২০২৩ সালের ১৮ এপ্রিল সাতক্ষীরার স্পেশাল ট্রাইব্যুনাল-৩ এর বিচারক হামলার সঙ্গে জড়িত আসামিদের দোষী সাব্যস্ত করে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা প্রদান করেন। এর মধ্যে ইয়াছিন আলী অন্যতম এবং তিনি সাত বছরের সাজাপ্রাপ্ত হন। তিনি দীর্ঘদিন ধরে পলাতক ছিলেন।

তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার ও গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে তার অবস্থান নিশ্চিত হয়ে ২৬ মার্চ রাতে তাকে যশোরের শানতলা মোড় থেকে আটক করতে সক্ষম হয় র‌্যাব-৬এর সদস্যরা। পরে তাকে সাতক্ষীরা জেলার কলারোয়া থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।


আরও খবর



পোরশায় সর্বনিম্ন ফিতরা ৭০টাকা নির্ধারণ

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৮জন দেখেছেন

Image

ডিএম রাশেদ পোরশা (নওগাঁ) প্রতিনিধি:নওগাঁর পোরশায় এ বছর সর্বনিম্ন ৭০টাকা ও সর্বোচ্চ ২হাজার ৯৫০টাকা ফিতরা নির্ধারণ করা হয়েছে। গত মঙ্গলবার বিকালে পোরশা আল-জামিয়া আল-আরাবিয়া দারুল হিদায়াহ (পোরশা বড় মাদ্রাসা) মাদ্রাসার মুফতী মাওলানা মো: মোস্তাফিজুর রহমান ও মুফতী মাওলানা মো: ফজলুল হক সাহেবের যৌথ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

ঐ বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়েছে, প্রতি কেজি ৪০টাকা দরে, ১কেজি ৬৩৫ গ্রাম গমের মূল্য ৬৫টাকা ৪০পয়সা হওয়ায়, আদায়-বিতরণের সুবিধার্থে জনপ্রতি সর্বনিম্ন ফিতরা ৭০টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। অপরদিকে, প্রতি কেজি ৯০০টাকা দরে, ৩কেজি ২৭০ গ্রাম পনির মূল্য ২হাজার ৯৪৩টাকা হওয়ায়, আদায়-বিতরণের সুবিধার্থে জনপ্রতি সর্বোচ্চ ফিতরা ২হাজার ৯৫০টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।


আরও খবর