Logo
আজঃ শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

পদ্মা সেতু দিয়ে ট্রেন চলবে কবে, জানালেন রেলমন্ত্রী

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১০ জানুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ২০০জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক ;আগামী জুনে স্বপ্নের পদ্মা সেতুর ওপর দিয়ে ট্রেন চলবে বলে জানিয়েছেন রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে মুন্সীগঞ্জের লৌহজং উপজেলার মাওয়া রেলস্টেশন এলাকায় পদ্মা সেতু রেল প্রকল্প কাজের অগ্রগতি পরিদর্শনে এসে সাংবাদিকদের তিনি এ সব কথা বলেন।

নুরুল ইসলাম সুজন বলেন, পদ্মা সেতু রেল প্রকল্পের সার্বিক কাজের অগ্রগতি হয়েছে ৭৩ শতাংশ। ভাঙ্গা থেকে মাওয়া পর্যন্ত কাজের ৮০ শতাংশ অগ্রগতি হয়েছে। ভাঙ্গা থেকে যশোর পর্যন্ত ৬০ শতাংশ ও ঢাকা থেকে মাওয়া পর্যন্ত ৫৯ শতাংশ রেলের কাজের অগ্রগতি হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, ‘আশা করছি আগামী জুনেই পদ্মা সেতুর ওপর দিয়ে ট্রেনে করে ঢাকা থেকে ভাঙ্গা পর্যন্ত যাওয়া যাবে।’

এ সময় উপস্থিত ছিলেন- রেলওয়ের ডিজি ধীরেন্দ্র নাথ মজুমদার, সচিব ড. মো. হুমায়ুন কবীর, মেজর জেনারেল এফএম জাহিদ হোসেন, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সাইফুর রহমান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সাইদ আহমেদ, কর্নেল ফারুক, জেলা প্রশাসক কাজী নাহিদ রসুল প্রমুখ।


আরও খবর



ব্যবস্থাপক ও তদোর্ধ্ব কর্মকর্তাদের নিয়ে

তিতাস গ্যাসের প্রধান কার্যালয়ে বিশেষ সভায় যোগদান করেন জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ৫৩জন দেখেছেন

Image

নাজমুল হাসানঃ 

তিতাস গ্যাস প্রধান কার্যালয়ে বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব প্রাপ্ত প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু এক বিশেষ সভায় অংশ গ্রহণ করেন। বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল রাজধানীর কারওয়াণ বাজারে এই বিশেষ সভা অনুষ্ঠিত হয়। তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন এন্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপক ও তদোর্ধ কর্মকর্তাদের নিয়ে এই সভা আয়োজন করা হয়। এসময় বিশেষ সভায় উপস্থিত ছিলেন জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ নুরুল আলম,পেট্রো বাংলার চেয়ারম্যান জনেন্দ্র নাথ সরকার, তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন এন্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমডি হারুনুর রশিদ মোল্লাহ।


এ সময় প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু বলেন, গ্যাসের ব্যবহারে আমরা অনেক বড় বড় পরিকল্পনা নিয়েছি, ঢাকা সহ নারায়ণগঞ্জে ১২ হাজার কোটি টাকার একটি প্রকল্প হাতে নিয়েছি যে প্রকল্পে আমরা সহযোগিতা পাচ্ছি এনডিবি ব্যাংক থেকে তারা ৫০০ মিলিয়ন ডলার সহযোগিতা করতে রাজি হয়েছে বাকি টাকা আমরা নিজেরা ইনভেস্ট করব, এই প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে ঢাকা সহ আশেপাশের এলাকায় নিরবিচ্ছিন্ন গ্যাস সরবরাহ নিশ্চিত হবে, ইন্ডাস্ট্রি যাতে নিরবিচ্ছিন্ন করা যায় সেখানে কিভাবে দ্রুত অটোমোশন আনতে পারি মিটারের আওতায় আনতে পারি সেজন্য তিতাস ইতিমধ্যে ৩০ লক্ষ প্রিপেইড মিটার ইনস্টলেশন করার জন্য এডিবি ওয়ার্ল্ড ব্যাংক এবং জাপান ব্যাংকের সাথে যোগাযোগ করেছে, তারা আমাদের আর্থিকভাবে সহযোগিতা করার জন্য রাজি হয়েছে, এখন কনসালটেন্ট নিয়োগ করে এই বছরের মধ্যে আমরা টেন্ডারে চলে যাব, ফলে তিতাসকে ঢেলে সাজানোর জন্য ইতিমধ্যে আমরা ব্যবস্থা নিয়েছি। স্মার্ট বাংলাদেশকে সামনে রেখে জ্বালানি বিভাগকে আমরা বলেছি একটি রোড ম্যাপ তৈরি করার জন্য। 

প্রতিমন্ত্রী আরও জানান, ৩৩৬ টি শিল্প সংযোগ অবৈধ লাইনের জন্য বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে, ৪৭৫ টি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানকে সংযোগ বিচ্ছিন্নের আওতায় আনা হয়েছে, ক্যাপটিভ পাওয়ার অবৈধভাবে ব্যবহার করত ৯৭ টি প্রতিষ্ঠান যেগুলো বন্ধ করা হয়েছে, অবৈধভাবে গ্যাস ব্যবহার করা ১৩ টি সিএনজি স্টেশনের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে। ইতোমধ্যে প্রায় ৯৮৯ কিলোমিটার অবৈধ গ্যাস লাইন উচ্ছেদ করা হয়েছে। আবাসিক, বাণিজ্যিক, ইন্ডাস্ট্রি সমস্ত গ্রাহকের বাড়ি বাড়ি ও প্রতিষ্ঠানে গিয়ে সংযোগ চেক করতে কর্মকর্তাদের নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে।


আরও খবর

রোববার খুলছে স্কুল-কলেজ

বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪




ইন্টারনেট ঠিক হতে সময় লাগবে আরও ২-৩ দিন

প্রকাশিত:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ৬১জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:ইন্টারনেট সেবা ব্যাহত হচ্ছে,দেশের দ্বিতীয় সাবমেরিন কেবলের (সিমিউই-৫) সংযোগ সরবরাহ বন্ধ থাকায়। এটি পুরোপুরি ঠিক হতে আরও দুই-তিন দিন সময় লাগবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানির এমডি মির্জা কামাল আহমেদ।

তিনি জানান, সিঙ্গাপুরে ফাইবার কেবল কাঁটা পড়ায় দেশের দ্বিতীয় সাবমেরিন কেবল সিমিউই-৫ দিয়ে ১৬০০ জিবিপিএস ব্যান্ডউইথ সরবরাহ বন্ধ হয়ে গেছে। ফলে দেশে ইন্টারনেটে ধীরগতি রয়েছে। ক্যাবল মেরামত করে ব্যান্ডউইথ সরবরাহ স্বাভাবিক হতে দুই-তিন দিন লাগবে।

মির্জা কামাল আহমেদ জানান, পরিস্থিতি সামাল দিতে সিমিউই-৪ সাবমেরিন কেবল দিয়ে বিকল্পভাবে ব্যান্ডউইথ সরবরাহের চেষ্টা করা হচ্ছে। বাংলাদেশের পাশাপাশি আরও কয়েকটি দেশে একই অবস্থা তৈরি হয়েছে।

প্রসঙ্গত, শুক্রবার দিবাগত রাত ১২টার পর এ সমস্যা শুরু হয়েছে।


আরও খবর



নির্বাচনের পর দিল্লি যাবেন প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ১১১জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতের আসন্ন নির্বাচনের পরে দেশটিতে সফর করবেন। বুধবার (৩ এপ্রিল) বিকেলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে এ কথা জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

জুনের শেষ সপ্তাহে প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফরের কথা রয়েছে, এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী অবশ্যই ভারত সফরে যাবেন। তবে ভারতের নির্বাচনের পরে। সেটা কখন হবে সেটি নিয়ে কোনো আলোচনা অফিসিয়াল লেভেলে হয়নি।

জুনে ভারতে এ সফর হবে চতুর্থমেয়াদে সরকার গঠনের পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রথম দ্বিপক্ষীয় সফর।

এর আগে গত ফেব্রুয়ারি মাসে জার্মানিতে অনুষ্ঠিত মিউনিখ সিকিউরিটি কনফারেন্সে যোগ দেন সরকারপ্রধান। তবে সেটি ছিল বহুপাক্ষিক প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ। দিল্লি সফরের আগে এমন আরও বহুপাক্ষিক ফোরামে যোগ দিতে পারেন প্রধানমন্ত্রী।


আরও খবর



আনু মুহাম্মদ আশঙ্কামুক্ত, খোঁজখবর রাখছেন প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ৬৫জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ খিলগাওয়ে ট্রেনের চাকায় কাটা পড়ে পায়ের আঙ্গুল হারিয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন,এখন আশঙ্কামুক্ত বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন।

সোমবার (২২ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১২টার দিকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে আনু মুহাম্মদকে দেখতে এসে এ কথা বলেন তিনি।

এ সময় সাংবাদিকদের স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, অধ্যাপক আনু মুহাম্মদের শারীরিক অবস্থা ভালো রয়েছে। তাকে ঢাকা মেডিকেল থেকে বার্ন ইনস্টিটিউটে স্থানান্তর করা হয়েছে। এখানে সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণে তাকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি তার চিকিৎসা এবং স্বাস্থ্যের খোঁজ রাখছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, আমরা একটি মেডিকেল বোর্ড গঠন করছি। খুব দ্রুতই তার কিছু পরীক্ষা নিরীক্ষা করব। এরপর তার পায়ে অপারেশন করা হবে। আশা করছি খুব দ্রুতই তিনি তার কর্মক্ষেত্রে ফিরে যেতে পারবেন।


আরও খবর



স্বাগত ১৪৩১, আজ পহেলা বৈশাখ

প্রকাশিত:রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ৯৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:পহেলা বৈশাখ। বাংলা নববর্ষ। বাংলা ১৪৩১ সালের প্রথম দিন আজ (রোববার, ১৪ এপ্রিল)। এ দিনটির মাধ্যমে বাংলা বর্ষপঞ্জিতে যুক্ত হলো নতুন আরেকটি বছর। বাংলার চিরায়ত উৎসব চৈত্রসংক্রান্তি ছিল গতকাল (শনিবার)। একই সঙ্গে দিনটি ছিল বাংলা ১৪৩০ সালের শেষ দিন।

জীর্ণ-পুরাতন সবকিছু ভেসে যাক, ‘মুছে যাক গ্লানি’ - এভাবে বিদায়ী সূর্যের কাছে এ আহ্বান জানায় বাঙালি। পহেলা বৈশাখ আমাদের সকল সঙ্কীর্ণতা, কূপমুণ্ডকতা পরিহার করে উদারনৈতিক জীবনব্যবস্থা গড়তে উদ্বুদ্ধ করে। আমাদের মনের ভেতরের সকল ক্লেদ, জীর্ণতা দূর করে; আমাদের নতুন উদ্যোমে বাঁচার অনুপ্রেরণা দেয়।

আমরা যে বাঙালি, বিশ্বের বুকে এক গর্বিত জাতি, পহেলা বৈশাখের বর্ষবরণে আমাদের মধ্যে এই স্বজাত্যবোধ এবং বাঙালিয়ানা নতুন করে প্রাণ পায়, উজ্জীবিত হয়।

অন্যদিকে পহেলা বৈশাখ বাঙালির একটি সর্বজনীন লোকউৎসব। এ দিন আনন্দঘন পরিবেশে বরণ করে নেওয়া হয় নতুন বছরকে। কল্যাণ ও নতুন জীবনের প্রতীক হলো নববর্ষ। অতীতের ভুলত্রুটি ও ব্যর্থতার গ্লানি ভুলে নতুন করে সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনায় উদ্‌যাপিত হয় এ নববর্ষ।

এবারও বাংলা নববর্ষকে বরণ করে নিতে প্রতি বছরের মতো বর্ণিল উৎসবে মেতেছে দেশ। ভোরের প্রথম আলো রাঙিয়ে দেবে নতুন স্বপ্ন, প্রত্যাশা আর সম্ভাবনাকে। রাজধানীসহ দেশজুড়ে থাকবে বর্ষবরণের নানা আয়োজন।

‘বাংলা নববর্ষ ১৪৩১’ জাঁকজমকপূর্ণভাবে উদ্‌যাপনের লক্ষে সরকারিভাবে জাতীয় পর্যায়ে নেওয়া হয়েছে ব্যাপক কর্মসূচি। দিনটি সরকারি ছুটির দিন। বর্ষবরণে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদ ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজন করেছে। সাংস্কৃতিক সংগঠন ‘ছায়ানট’ পহেলা বৈশাখের ভোর থেকেই রমনা বটমূলে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান শুরু করেছে।

বাংলা নববর্ষের অনুষ্ঠান আবশ্যিকভাবে জাতীয় সংগীত ও ‘এসো হে বৈশাখ....’ গান পরিবেশনের মাধ্যমে শুরু হবে। বাংলা নববর্ষের তাৎপর্য এবং মঙ্গল শোভাযাত্রার ইতিহাস এবং এটিকে বিশ্ব সংস্কৃতির ঐতিহ্য হিসেবে ইউনেস্কোর অন্তর্ভুক্তির বিষয়টি তুলে ধরে এদিন সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয় ও বাংলা একাডেমির উদ্যোগে বিভিন্ন জাতীয় পত্রিকায় ক্রোড়পত্র প্রকাশ করেছে।

বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিও দিনব্যাপী অনুষ্ঠানমালার আয়োজন করেছে। বাংলা নববর্ষে সকল কারাগার, হাসপাতাল ও শিশু পরিবারে (এতিমখানা) উন্নতমানের ঐতিহ্যবাহী বাঙালি খাবার ও ইফতারের আয়োজন করা হয়েছে।

এক সময় নববর্ষ পালিত হতো আর্তব উৎসব বা ঋতুধর্মী উৎসব হিসেবে। তখন এর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল কৃষির; কারণ কৃষিকাজ ছিল ঋতুনির্ভর। পরে কৃষিকাজ ও খাজনা আদায়ের সুবিধার জন্য মুঘল সম্রাট আকবরের সময়ে বাংলা সন গণনা শুরু হয়। হিজরি চান্দ্রসন ও বাংলা সৌর সনের ওপর ভিত্তি করে প্রবর্তিত হয় নতুন এ বাংলা সাল।

বাংলা নববর্ষের মূল উৎসব অতীতে ছিল হালখাতা। এটি পুরোপুরিই একটি অর্থনৈতিক ব্যাপার। গ্রামে-গঞ্জে-নগরে ব্যবসায়ীরা নববর্ষের প্রারম্ভে তাদের পুরনো হিসাব-নিকাশ সম্পন্ন করে হিসাবের নতুন খাতা খুলতেন। এ উপলক্ষে তারা নতুন-পুরাতন খদ্দেরদের আমন্ত্রণ জানিয়ে মিষ্টি বিতরণ করতেন এবং নতুনভাবে তাদের সঙ্গে ব্যবসায়িক যোগসূত্র স্থাপন করতেন। চিরাচরিত এ অনুষ্ঠানটি পালিত হয় আজও।

মূলত ১৫৫৬ সালে কার্যকর হওয়া বাংলা সন প্রথমদিকে পরিচিত ছিল ফসলি সন নামে, পরে তা পরিচিত হয় বঙ্গাব্দ নামে। কৃষিভিত্তিক গ্রামীণ সমাজের সঙ্গে বাংলাবর্ষের ইতিহাস জড়িয়ে থাকলেও এর সঙ্গে রাজনৈতিক ইতিহাসেরও সংযোগ ঘটেছে।


আরও খবর