Logo
আজঃ মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪
শিরোনাম

নতুন খবর দিলেন তানিয়া

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০২ নভেম্বর 2০২3 | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | ২৭৬জন দেখেছেন

Image

বিনোদন ডেস্ক:তানিয়া আহমেদ জনপ্রিয় অভিনেত্রী ও নির্মাতা দীর্ঘদিন ধরেই শোবিজ থেকে দূরে। মাঝে এসআই টুটুলের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণে আলোচনায় এসেছিলেন তিনি।

তানিয়া আহমেদ। ১৯৯৯ সালের ১৯ জুলাই সঙ্গীত শিল্পী এসআই টুটুলের সঙ্গে বিয়ে হয়।টুটুলের সংসারে পাঁচ সন্তান রয়েছে। তারা হলেন অনয়, শ্রেয়াস ও আরশ। আর আয়াত ও সামিয়াকে দত্তক নিয়েছেন তারা। কোনো ঝামেলা ছাড়াই দীর্ঘ ২৩ বছর ধরে চলছিল টুটুল-তানিয়ার সংসার জীবন। তবে হঠাৎ ছন্দপতন ঘটে।

বিচ্ছেদের আগে প্রায় পাঁচ বছর ধরেই দুজনে আলাদা বসবাস করছিলেন বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়,। এরপরই বিচ্ছেদের পথে হাঁটেন তারা। ভক্তদের জন্য সুখবর রয়েছে তানিয়া আহমেদের ।সেটি হলো ‘তাপ’ নামে নতুন এক সিনেমায় অভিনয় করছেন তিনি। এটি পরিচালনা করবেন সুমন ধর।

তানিয়া এই মুহুর্তে যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন। দেশে ফেরার পরই সিনেমাটিকে চুক্তিবদ্ধ হবেন বলে জানান অভিনেত্রী।তানিয়া আহমেদ বলেন, ‘পরিচালকের সঙ্গে সব বিষয়ে কথা হয়েছে। শুধু চুক্তিবদ্ধ হওয়া বাকি। সেটাও হয়ে যেত। এরই মধ্যে আমি যুক্তরাষ্ট্রে চলে আসায় তা আর হয়নি।

তানিয়া জানান, সিনেমাটির গল্পটি প্যারালাল দুই নারীর। তারপর একটা রেখায় গিয়ে মিলেছে। এটা আমার কাছে সবচেয়ে অসাধারণ লেগেছে। পরিচালক জানান, এই ছবির দুই কেন্দ্রীয় নারী চরিত্রের একজন তানিয়া আহমেদ। বছরের শেষ দিকে চট্টগ্রাম থেকে সিনেমার শুটিং শুরু হবে।


আরও খবর



মিল্টন সমাদ্দারকে নিয়ে যা বললেন ডিবি প্রধান

প্রকাশিত:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | ৬৪জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ জানিয়েছেন,‘চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এইজ কেয়ার’ আশ্রমের চেয়ারম্যান মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে মানবপাচার, অবৈধভাবে মরদেহ দাফন, টর্চার সেল, আয়ের উৎস- সবকিছুই মামলায় রাখা হবে বলে  ।

বুধবার (১ মে) রাতে মিল্টন সমাদ্দারকে গ্রেপ্তারের পর রাজধানীর মিন্টো রোডে অবস্থিত ডিবি কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ তথ্য জানান তিনি।

মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেন, মিল্টন সমাদ্দারকে আমরা গ্রেপ্তার করেছি। তার বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ। তার বাড়ি বরিশালের উজিরপুরে। বাবাকে পেটানোর কারণে এলাকাবাসী তাকে এলাকা ছাড়া করে।

ডিবি প্রধান বলেন, মিঠু হালদার নামে এক নার্সকে বিয়ে করেন। এরপরে তার স্বপ্নে আসল চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এইজ কেয়ার স্থাপন করবেন। স্ত্রীকে দিয়ে এমন একটি প্রতিষ্ঠান খুলে সেবা দিতে শুরু করেন তিনি। গণমাধ্যমে এসেছে তার একটি অপারেশন থিয়েটারের তথ্য। যেটার কোনো লাইসেন্স নেই।

তিনি বলেন, তার বিরুদ্ধে রাতে মরদেহ দাফনের অভিযোগ রয়েছে। তিনি ইতোমধ্যে ৯০০ মরদেহ দাফন করেছেন বলে মিডিয়ায় এসেছে। এর মধ্যে ৮৩৫টি মরদেহের কোনো ডকুমেন্ট তিনি দেখাতে পারেননি।

এর আগে বুধবার (১ মে) সন্ধ্যা ৭টায় রাজধানীর মিরপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে মিল্টন সমাদ্দারকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ।

উল্লেখ্য, সম্প্রতি মিল্টন সমাদ্দারের বিভিন্ন অপকর্ম নিয়ে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ হয়। এরপর থেকেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তাকে নিয়ে শুরু হয় সমালোচনার ঝড়। যদিও সব অভিযোগ অস্বীকার করেন মিল্টন সমাদ্দার।


আরও খবর



স্বাগত ১৪৩১, আজ পহেলা বৈশাখ

প্রকাশিত:রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | ১২৪জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:পহেলা বৈশাখ। বাংলা নববর্ষ। বাংলা ১৪৩১ সালের প্রথম দিন আজ (রোববার, ১৪ এপ্রিল)। এ দিনটির মাধ্যমে বাংলা বর্ষপঞ্জিতে যুক্ত হলো নতুন আরেকটি বছর। বাংলার চিরায়ত উৎসব চৈত্রসংক্রান্তি ছিল গতকাল (শনিবার)। একই সঙ্গে দিনটি ছিল বাংলা ১৪৩০ সালের শেষ দিন।

জীর্ণ-পুরাতন সবকিছু ভেসে যাক, ‘মুছে যাক গ্লানি’ - এভাবে বিদায়ী সূর্যের কাছে এ আহ্বান জানায় বাঙালি। পহেলা বৈশাখ আমাদের সকল সঙ্কীর্ণতা, কূপমুণ্ডকতা পরিহার করে উদারনৈতিক জীবনব্যবস্থা গড়তে উদ্বুদ্ধ করে। আমাদের মনের ভেতরের সকল ক্লেদ, জীর্ণতা দূর করে; আমাদের নতুন উদ্যোমে বাঁচার অনুপ্রেরণা দেয়।

আমরা যে বাঙালি, বিশ্বের বুকে এক গর্বিত জাতি, পহেলা বৈশাখের বর্ষবরণে আমাদের মধ্যে এই স্বজাত্যবোধ এবং বাঙালিয়ানা নতুন করে প্রাণ পায়, উজ্জীবিত হয়।

অন্যদিকে পহেলা বৈশাখ বাঙালির একটি সর্বজনীন লোকউৎসব। এ দিন আনন্দঘন পরিবেশে বরণ করে নেওয়া হয় নতুন বছরকে। কল্যাণ ও নতুন জীবনের প্রতীক হলো নববর্ষ। অতীতের ভুলত্রুটি ও ব্যর্থতার গ্লানি ভুলে নতুন করে সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনায় উদ্‌যাপিত হয় এ নববর্ষ।

এবারও বাংলা নববর্ষকে বরণ করে নিতে প্রতি বছরের মতো বর্ণিল উৎসবে মেতেছে দেশ। ভোরের প্রথম আলো রাঙিয়ে দেবে নতুন স্বপ্ন, প্রত্যাশা আর সম্ভাবনাকে। রাজধানীসহ দেশজুড়ে থাকবে বর্ষবরণের নানা আয়োজন।

‘বাংলা নববর্ষ ১৪৩১’ জাঁকজমকপূর্ণভাবে উদ্‌যাপনের লক্ষে সরকারিভাবে জাতীয় পর্যায়ে নেওয়া হয়েছে ব্যাপক কর্মসূচি। দিনটি সরকারি ছুটির দিন। বর্ষবরণে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদ ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজন করেছে। সাংস্কৃতিক সংগঠন ‘ছায়ানট’ পহেলা বৈশাখের ভোর থেকেই রমনা বটমূলে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান শুরু করেছে।

বাংলা নববর্ষের অনুষ্ঠান আবশ্যিকভাবে জাতীয় সংগীত ও ‘এসো হে বৈশাখ....’ গান পরিবেশনের মাধ্যমে শুরু হবে। বাংলা নববর্ষের তাৎপর্য এবং মঙ্গল শোভাযাত্রার ইতিহাস এবং এটিকে বিশ্ব সংস্কৃতির ঐতিহ্য হিসেবে ইউনেস্কোর অন্তর্ভুক্তির বিষয়টি তুলে ধরে এদিন সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয় ও বাংলা একাডেমির উদ্যোগে বিভিন্ন জাতীয় পত্রিকায় ক্রোড়পত্র প্রকাশ করেছে।

বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিও দিনব্যাপী অনুষ্ঠানমালার আয়োজন করেছে। বাংলা নববর্ষে সকল কারাগার, হাসপাতাল ও শিশু পরিবারে (এতিমখানা) উন্নতমানের ঐতিহ্যবাহী বাঙালি খাবার ও ইফতারের আয়োজন করা হয়েছে।

এক সময় নববর্ষ পালিত হতো আর্তব উৎসব বা ঋতুধর্মী উৎসব হিসেবে। তখন এর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল কৃষির; কারণ কৃষিকাজ ছিল ঋতুনির্ভর। পরে কৃষিকাজ ও খাজনা আদায়ের সুবিধার জন্য মুঘল সম্রাট আকবরের সময়ে বাংলা সন গণনা শুরু হয়। হিজরি চান্দ্রসন ও বাংলা সৌর সনের ওপর ভিত্তি করে প্রবর্তিত হয় নতুন এ বাংলা সাল।

বাংলা নববর্ষের মূল উৎসব অতীতে ছিল হালখাতা। এটি পুরোপুরিই একটি অর্থনৈতিক ব্যাপার। গ্রামে-গঞ্জে-নগরে ব্যবসায়ীরা নববর্ষের প্রারম্ভে তাদের পুরনো হিসাব-নিকাশ সম্পন্ন করে হিসাবের নতুন খাতা খুলতেন। এ উপলক্ষে তারা নতুন-পুরাতন খদ্দেরদের আমন্ত্রণ জানিয়ে মিষ্টি বিতরণ করতেন এবং নতুনভাবে তাদের সঙ্গে ব্যবসায়িক যোগসূত্র স্থাপন করতেন। চিরাচরিত এ অনুষ্ঠানটি পালিত হয় আজও।

মূলত ১৫৫৬ সালে কার্যকর হওয়া বাংলা সন প্রথমদিকে পরিচিত ছিল ফসলি সন নামে, পরে তা পরিচিত হয় বঙ্গাব্দ নামে। কৃষিভিত্তিক গ্রামীণ সমাজের সঙ্গে বাংলাবর্ষের ইতিহাস জড়িয়ে থাকলেও এর সঙ্গে রাজনৈতিক ইতিহাসেরও সংযোগ ঘটেছে।


আরও খবর



সাকিব আল হাসান ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে মাগুরায় পথচারীদের মধ্যে ঠান্ডা পানি ও স্যালাইন বিতরণ

প্রকাশিত:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | ১৫৯জন দেখেছেন

Image

স্টাফ রিপোর্টার মাগুরা থেকে:মাগুরায় সাকিব আল হাসান ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে তীব্র গরমে,জীবিকা নির্বাহে ব্যস্ত পথচারী,অটোরিকশা ও রিকশা চালকদের মধ্যে বিশুদ্ধ ঠাণ্ডা পানি ও স্যালাইন বিতরণ করা হয়েছে। মাগুরায় ৪১° উত্তপ্ত খরার হাত থেকে রেহাই পেতে,পথচারী ও জীবিকা নির্বাহে ব্যস্ত মাগুরা শহরের অটোরিকশা ও রিকশাচালকদের মাঝে পানি ও খাবার স্যালাইন বিতরণ করে এলাকায় আলোচনায় উঠে এসেছে ফাউন্ডেশন। তারা এ ধরনের কাজ অব্যাহত রাখবে বলে জানান কর্মকর্তারা।


আরও খবর



রাত পোহালেই উপজেলা পরিষদ নির্বাচন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | ৪২জন দেখেছেন

Image

আব্দুল হান্নান,নাসিরনগর,ব্রাহ্মণবাড়িয়া:৮ মে ২০২৪ রোজ বুধবার অনুষ্টিত হতে যাচ্ছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন।দিন যত ঘনিয়ে আসছে, প্রচার-প্রচারণা  বৃদ্ধি পাচ্ছে। প্রার্থীরা বিভিন্ন কৌশলে ভোটারদের কাছে টানার প্রাণপন চেষ্টা করে যাচ্ছে। এবারের উপজেলা পরিষদ  নির্বাচনে  আওয়ামী লীগ থেকে ৩ জন ও বিএনপি থেকে বহিস্কৃত একজন প্রার্থী নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছে। উপজেলা চেয়ারম্যান পদে প্রার্থীরা হলেন উপ-জেলা আওয়ামীলীগের সহ সভাপতি রোমা আক্তার, (গোড়া)সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও আওয়ামীলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এ টি এম মনিরুজ্জামান সরকার,( কই মাছ)সাবেক সিনিয়র সহ-সভাপতি নাসিরনগর উপজেলা বিএনপি ওমরাও খান(,আনারস)আহ্বায়ক বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক পরিষদ উপজেলা শাখা প্রমোদ রঞ্জন সুত্রধর (মোটর সাইকেল)।

গত ৩ রা মে চেয়ারম্যান প্রার্থী প্রদীপ কুমার রায় (সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান) অসুস্থতা জনিত কারণে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ান,তার প্রতীক ছিল (দোয়াত কলম)।

নির্বাচনের দিন যত ঘনিয়া আসছে ভোটারদের মধ্যে নাটকীয় পরিবর্তন লক্ষ্য করা যাচ্ছে। শুরু হচ্ছে যোগ- বিয়োগের খেলা। এবারে নির্বাচনে প্রকাশ্য ভোটারের চেয়ে নীরব ভোটারের সংখ্যাই বেশি বলে জানা যায়।নীরব ভোটারের মধ্যে আছে  আওয়ামী লীগের একাংশ, বিএনপি (ভোট বর্জনকারী) দল, জাতীয় পার্টি, ইসলামিক বিভিন্ন ছোট ছোট দল,ও সংখ্যালঘু সম্প্রদায় (হিন্দু ভোটার)। 

এসব নীরব ভোটারদের যে প্রার্থী বেশি কাছে টানতে পারবে সেই প্রার্থী আগামী ৮ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে জয়ী হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।  উপজেলার বিভিন্ন জায়গা ঘুরে ভোটারের  সাথে কথা বললে তারা জানায়, উপজেলা নির্বাচন  শুরুতে ছিল দ্বি মুখী, পরে ত্রি মুখী ও বর্তমানে  চতুর্মুখী লড়াইয়ের সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানা গেছ ।তবে এবারের উপজেলা নির্বাচনে নীরব বিপ্লব ঘটতে পারে বলে বিভিন্ন ভোটার সুত্রে জানা গেছে। এবারের উপজেলা নির্বাচনে রোমাকে অনেকেই হেভীওয়েট প্রার্থী বলে মনে করছেন।


আরও খবর



ঈদ পর ফের বাড়লো হিলিতে আলু,পেঁয়াজ, রসুন ও আদার দাম

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | ১৩১জন দেখেছেন

Image

মাসুদুল হক রুবেল,হিলি (দিনাজপুর) প্রতিনিধি:দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বেড়েছে আলু আমদানি। তবে আমদানিতেও কমছে না ভারতীয় ও দেশীয় আলুর দাম। ভারতীয় আলু কেজিতে বেড়েছে ৮ টাকা আর দেশীয় আলু কেজিতে বেড়েছে ১০ থেকে ১৫ টাকা। এদিকে ঈদের পর থেকে ফের দাম বাড়তে শুরু করেছে দেশীয় রসুন, পেঁয়াজ ও আদার দাম। দেশীয় রসুন কেজিতে বেড়েছে ১০০ টাকা,আমদানিকৃত আদা কেজিতে বেড়েছে ৬০ টাকা। আর দেশীয় পেঁয়াজ কেজিতে ১০ টাকা বেড়েছে। পণ্যগুলোর দাম বাড়ায় বিপাকে পড়েছেন ক্রেতা সাধারণ। বিক্রেতারা বলছেন,টানা ছুটি থাকায় আমদানি বন্ধ ছিল ও সরবরাহ কমে যাওয়া দাম বেড়েছে।

আজ মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) হিলি বাজার ঘুরে দেখা গেছে, ঈদের আগে দেশীয় আলু ৩৫ থেকে ৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে,আজ সেই আলু ৪৫ থেকে ৫৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। দেশী রসুন আগে ছিল ৮০ টাকা কেজি দরে,তা এখন ১০০ টাকা বেড়ে ১৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। আমদানিকৃত চায়না আদা আগে বিক্রি হয়েছে ১৮০ টাকা কেজি দরে, তা এখন ৬০ টাকা বেড়ে ২৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। দেশীয় পেঁয়াজ ৪৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হলেও তা এখন ১৫ টাকা বেড়ে ৫৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। আর আমদানিকৃত আলু বন্দর থেকেই দেশেরস্থানে পাঠানো হচ্ছে। তবে ক্রেতারা সাদ নেই বলে আমদানিকৃত আলু কিনতে চায় না।হিলি বাজারে আলু আদা,পেঁয়াজ ও রসুন কিনতে আসা ফরহাদ বলেন,বাড়িতে মেয়ে-জামাই এসেছে তাই বাজার করতে আসলাম। এসে দেখি সব জিনিসের দাম বেশি।

আমি ঈদের আগে দেশীয় আলু কিনেছি ৩৫ থেকে ৪০ টাকা কেজি দরে,আজকে সেই আলু ৪৫ থেকে ৫৫ টাকা কেজি দরে কিনলাম। আগে রসুন কিনেছি ৮০ টাকা কেজি দরে, আজ সেই রসুনের দাম চাচ্ছে ১৮০ টাকা কেজি দরে,আদা কিনেছি ১৮০ টাকা কেজি দরে,আজ আদা কিনেছি ২৪০ টাকা কেজি দরে। কি আর করার নিতেই হবে আমাকে তাই অল্প অল্প করে নিলাম।

হিলি বাজারের খুচরা পেঁয়াজ,রসুন ও আদা বিক্রেতা ময়নুল ইসলাম বলেন,ঈদের আগে সরবরাহ বেশি ছিল তাই দামও কম ছিল। টানা ৬ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ ও সরবরাহ কমে যাওয়ায় দাম বেড়েছে। আমরা গেলো শনিবারও আলু ৩৫ থেকে ৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করেছে। গত তিন দিন থেকে কেজিতে আলুর দাম বেড়েছে ১০ থেকে ১৫ টাকা। এখন আমরা খুচরা বিক্রি করছি ৪৫ থেকে ৫৫ টাকা কেজি দরে। আদা কেজিপ্রতি বিক্রি করেছি ১৮০ টাকায়,এখন কেজিতে ৬০ টাকা বেড়ে ২৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করছি।রসুন ৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করেছি এখন সেই রসুন কেজিতে ১০০ টাকা বেড়ে ১৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। দেশীয় পেঁয়াজ ৪৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হলেও ১৫ টাকা বেড়ে এখন ৫৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। গত তিন থেকে পাইকারী বাজারে দাম বেশি। আমরা কম দামে কিনতে পারলে কম দামেই বিক্রি করে থাকি। আলুর দাম বাড়ার কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, দেশীয় আলু বেশি ভাগ ষ্টোর করেছেন কৃষকরা।আমদানিকৃত আলুর সাদ ভালো না হওয়ায় আমরা আমদানিকৃত আলু বিক্রি করিনা।যদিও দুই একজন নিয়ে আসে। তাও আবার সেইগুলো বিক্রি করতে অনেক সময় লাগে। টানা ৬ দিন ছুটি শেষে গতকাল সোমবার হিলি স্থলবন্দর দিয়ে একদিনে ২৭টি ভারতীয় ট্রাকে ৬৯৩ মেট্রিকটন আলু আমদানি হয়েছে। আমদানিকৃত আলু বন্দরে পাইকারী বিক্রি হচ্ছে ৩৯ থেকে ৪০ টাকায়। এর আগে ছিল ৩১ থেকে ৩২ টাকা কেজি দরে।


আরও খবর