Logo
আজঃ রবিবার ১৯ মে ২০২৪
শিরোনাম

নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে ইতিহাস বাংলাদেশের

প্রকাশিত:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ২৪৩জন দেখেছেন

Image

ক্রীড়া প্রতিবেদক:বাংলাদেশ শুরু করল দুর্দান্ত এক জয়ে। চ্যাম্পিয়ন নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে দিয়েছে টাইগাররা। এর আগে নিউজিল্যান্ডকে তাদের মাটিতে টেস্ট হারালেও নিজেদের মাঠে হারাতে পারেনি বাংলাদেশ। আজ সেই আক্ষেপও শেষ হলো।

সিলেটে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ১৫১ রানের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ল বাংলাদেশ দল। এই ম্যাচে ছিলেন না নিয়মিত অধিনায়ক সাকিব আল হাসান। দুই ওপেনার তামিম ইকবাল ও লিটন দাস। দলের দুই সেরা পেসার তাসকিন আহমেদ আর এবাদত হোসেন।

বলা যায় দলের সেরা খেলোয়াড়দের অনুপস্থিতিতেও তরুণ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তর নেতৃত্ব এক নিমেষে যেন সব ভুলিয়ে দিলো। বাংলাদেশের দেওয়া ৩৩২ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে চতুর্থ দিনে ৪৯ ওভার ব্যাট করতেই ১১৩ রানে ৭ উইকেট হারিয়ে ফেলে সফরকারীরা।

ইনিংসের প্রথম ওভারেই শরিফুলের বলে এজ হয়ে উইকেট রক্ষকের হাতে ক্যাচ দেন টম ল্যাথাম। এরপর কেইন উইলিয়ামসনকে ১১ রানে ফেরান তাইজুল ইসলাম। ওপেনার ডেভন কনওয়েকে ২২ রানে ফেরান তাইজুল।

মেহেদী হাসান মিরাজের বলে হ্যানরি নিকলসের (২) ফেরায় ভেঙে পড়ে কিউইদের টপ অর্ডার। ড্যারিল মিচেল একপাশ আগলে ধরলেও বাকিরা ব্যর্থ হয়েছেন। দিন শেষে ১১৩ রানে ৭ উইকেট হারিয়ে ফেলেছে সফরকারীরা।

গতকাল চতুর্থ দিন শেষে ৪৪ রানে অপরাজিত থাকা মিচেলের সঙ্গে ছিলেন ইশ শোধি। আজ শেষ দিনে দুজনে খেলেছেন এক ঘণ্টারও বেশি সময়। আজ সকালে মিচেল তুলে নেন ফিফটি। তবে ৫৮ রান করে বিদায় নেন নাঈম হাসানের বল সুইপ খেলতে গিয়ে তাইজুলের হাতে ক্যাচ দিয়ে।

বিস্তারিত আসছে...


আরও খবর



রেলওয়ের জমি,কোয়ার্টার ওপানির পাম্প দখল অব্যাহত,রেলকর্তৃপক্ষ নিশ্চুপ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | ৭৯জন দেখেছেন

Image

সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি:সৈয়দপুরে রেলওয়ের জমি, কোয়ার্টার ও পনির পাম্প রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে নিয়োজিত কর্মকর্তার ঘুষ বাণিজ্যের কারণে রেলওয়ের কোয়ার্টার ও ভবনসংলগ্ন জমি দখল করে স্থাপনা নির্মাণ কাজ চলছেই। একই সাথে পানির পাম্প ও দখল করে সেখানে স্হাপনা নির্মাণ অব্যাহত রয়েছে।  এই দপ্তরের উপসহকারী প্রকৌশলী রেলওয়ে জমিতে স্থাপনাকারীদের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের অর্থ নিয়ে থাকেন বলে দখলদারদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দিয়েও মিলছে না কোনো প্রতিকার। এতে সৈয়দপুর রেলবিভাগ হারাচ্ছে পুরোনো দিনের ঐতিহ্য। যার ফলে প্রায় প্রকাশ্যেই চলছে কোয়ার্টারসহ কোয়ার্টার ভেঙে ঘরবাড়ি নির্মাণ,ভবনসংলগ্ন জমি দখল করে স্থাপনা নির্মাণ কাজ ও পানির পাম্প দখল। গত ৫০ বছরে সৈয়দপুর রেল বিভাগ দখল হারিয়েছে প্রায় সারে ৪ শত একর সম্পত্তি ও ১২৩৮কোয়ার্টার।

পার্বতীপুর ৭ নং রেলওয়ের কাছারি ফিল্ড কানুনগো সাজ্জাদ হোসেন দখলের সত্যতা স্বীকার করে বলেন, তৎকালীন রেল কর্তৃপক্ষ এ শহরে রেলকে ঢেলে সাজাতে প্রায় ৮৫০ একর ভূসম্পত্তি অ্যাকুয়ার করে নেন। ১৮৭০ সাল থেকে ১৯৭০ সাল পর্যন্ত রেলওয়ের এসব অ্যাকুয়ারকৃত জমি সুরক্ষিত ছিল। এরপর থেকে শুরু হয় রেলওয়ের জমি দখল বিক্রয়। যেসব জমি বিভিন্ন ব্যাক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নামে খতিয়ান ভুক্ত বা দখল হয়েছে,সেগুলির রেকর্ড সংশোধনী মামলা ও দখলদার উচ্ছেদের জন্য কর্তৃপক্ষের কাছে লিখিতভাবে জানানো হয়েছে। 

রেলওয়ে কারিগরি পরিষদের কেন্দ্রীয় নেতা হাবিবুর রহমান জানান,  সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কজন কর্মকর্তার ঢিলামি ও সেলামী নেয়ার কারণে ২০২৪ সাল পর্যন্ত প্রায় সারে ৪ শত একর জমি ও প্রায় ১২৩৮ কোয়ার্টার বেদখলে চলে যায়। দখলবাজরা ওই কজন রেল কর্মকর্তা রেলের জমি দখল বিক্রয় কারিদের সেলামি নিয়ে লাখ লাখ টাকার মালিক হলেও রেল বিভাগ দখল হারিয়েছে ৪২৭ একর সম্পত্তি ।

শহরের মুন্সিপাড়ার ইসলামিয়া স্কুল সংলগ্ন তন্ময় নামের এক ব্যাক্তি বলেন,ওই এলাকার ফটিক নামের এক ব্যক্তি রেলওয়ের কোয়ার্টার ভেঙে ও পতিত জমিতে একাধিক স্থাপনা নির্মাণ করেছেন এবং তার ছত্র ছায়ায় আশপাশ এলাকায় প্রায় অর্ধশতাধিক স্থাপনা নির্মাণ হয়েছে। এসব বিষয়ে অভিযোগ দিয়েও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার পকেট ভারী হওয়ায় প্রতিকার বা লাভবান হয়নি অভিযোগকারীসহ রেল বিভাগ। 

জানতে চাইলে ফটিক নামের ব্যাক্তিটি বলেন,মুন্সিপাড়ার কেউই কোয়ার্টার ভেংগে ঘরবাড়ি বানাতে রেলওয়ের লাইসেন্স বা অনুমতি নেয়নি। সবাই যেভাবে ঘরবাড়ি বানাচ্ছেন,আমিও সেভাবেই নির্মান করছি।

 এ ছাড়া শহরের রেললাইনের দুপাশ, ড্র্রেনসংলগ্ন এলাকা ও অফিসার্স কলোনি, রসুলপুর হাওয়াদ পাড়াও গার্ডপাড়া এলাকায় রেলওয়ের জমি দখল করে স্থাপনা নির্মাণ কাজ চলছেই। একই সাথে বানিজ্যিক বরাদ্দের কাগজ দেখিয়ে পানির পাম্প দখল করে সেখানে নির্মান হচ্ছে পাকা দোকানপাট। 

স্থানীয়রা বলেন , সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কর্মকর্তাদের আঙুল ফুলে কলাগাছ হলেও রেল বিভাগ যেমন লোকসান ভুগছেন তেমনি অভিযোগকারীরা দখলদারদের হাতে লাঞ্ছিত হচ্ছেন। তারা বলেন, বাস্তুহারার নামে সৈয়দপুরের কোটি কোটি টাকার মালিকরাও রেলের জমি দখল করে বহুতল ভবন ও মার্কেট নির্মাণ করেছেন। বাস্তুহারাদের বাদ দিয়ে রেলওয়ের ঐতিহ্য রক্ষায় দখল হওয়া সব জমি উদ্ধার করে অপ্রয়োজনীয় সব জমি বিক্রি করা হলে সে টাকা দিয়ে পদ্মা সেতুর মতো সেতু নির্মাণের অর্ধেক অর্থ জোগান দেওয়া সম্ভব বলে মন্তব্য করেন তারা।

শহরের মিস্ত্রি পাড়া মোড়ের বাবু নামের এক ব্যাক্তি বলেন, সেখানকার পানির পাম্প সংলগ্ন কিছু জমি বরাদ্দের জন্য শহীদ সন্তান শেখ জামিল ও নিয়াজ আহমেদ বাবলু পাকশি রেলবিভাগে আবেদন করেন। কিন্ত সেখানে পানির পাম্প বরাদ্দ দেয়া হয় না বলে জানানো হয়। এর পরপরই ঈদের আগে রমজান মাসে সরকারি বেসরকারি সব অফিস আদালত বন্ধ হয়ে যায়। ছুটি শেষে অফিস খোলার আগেই বাবলু নামের ওই যুবদল নেতা বানিজ্যিক বরাদ্দের কাগজ দেখিয়ে পানির পাম্পটি দখল নিয়ে স্হাপনা নির্মাণ কাজ শুরু করে দেন। তিনি আরো বলেন,শেখ জামিল হলেন শহীদ সন্তান। কিন্তু এরপরেও তাঁকে বরাদ্দ না দেয়ায় অভিযোগ দেয়া হয় স্হানীয় উপসহকারী প্রকৌশলীর দপ্তরে। কিন্তু ওই দপ্তরের উপসহকারী আবাসিক প্রকৌশলী সরিফুল ইসলাম  ঘটনাস্থল প্রদর্শন করার পরও কার্যকর কোন পদক্ষেপই নেননি। একজন যুবদল নেতা কিভাবে রেলওয়ের পানির পাম্প ও জমি বরাদ্দ পায়, এবং তার বিরুদ্ধে কিসের স্বার্থে ব্যবস্হা নেয়া হচ্ছে না সেটি ভাবার বিষয়। বিষয় টি তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্হা নেয়ার জোড় দাবী জানান তিনি। 

বিষয়টি নিয়ে সৈয়দপুর রেলওেয়ের উপসহকারী প্রকৌশলী সরিফুল ইসলাম বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল যাই, সেখানে নিয়াজ আহমেদ প্রথমে মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে রাজস্ব প্রদানের কাগজ দেখান, এটাকেই তিনি লাইসেন্স মনে করেন। পরে তার বরাদ্দের কাগজ চাইলে  স্হাপনা নির্মাণের একটি বানিজ্যিক লাইসেন্স প্রদর্শন করেন। তিনি আরো বলেন, যেহেতু জায়গাটি রেলওেয়ের এবং সেখানে পানির পাম্প বিদ্যমান,সেহেতু যদি লাইসেন্স দেয়া হয়, তাহলে সেটি বাতিল করে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে ষ্টেট বিভাগ পাকশির বিভাগীয় প্রধানের কাছে লিখিতভাবে জানানো হয়েছে। যতক্ষণ পর্যন্ত লাইসেন্স বাতিল করে পাম্প টি রেলওয়ের নিজ দখলে নিতে পারবো না, ততক্ষণ পর্যন্ত ক্ষান্ত হবেন না।  একই সাথে বেদখল হয়ে যাওয়া ভুসম্পত্তি দখলে নেয়ার প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে বলে জানান তিনি। 


আরও খবর



দেহ ব্যবসা সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে সাতজনকে গ্রেফতার করেছে কাফরুল থানা পুলিশ

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ১০৯জন দেখেছেন

Image
মারুফ সরকার, স্টাফ রিপোর্টার:দেহ ব্যবসা সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে সাতজনকে গ্রেফতার করেছে কাফরুল থানা পুলিশ। এদের মধ্যে তিনজন পুরুষ চারজন মহিলা রয়েছে। সোমবার রাতে কাফরুল থানা এলাকার বর্ণমালা সড়কের একটি বাড়ি থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়। কাফরুল থানার এস আই মাহমুদুল হাসান এ তথ্য জানান। 

গ্রেফতারকৃতরা হলেন,মো: সাজন(২০),মো: বাচ্চু মিয়া (৪৯),মো: ইমরান হোসেন(২৪),রুমা(৪০),শিলা(২২),সুমি(৩০),বিপাশা (২০)।

কাফরুল থানার অফিসার ইনচার্জ ফারুকুল আলম জানান, গোপন সংবাদের মাধ্যমে আমরা জানতে পারি একটি বাড়িতে অবৈধভাবে দেহ ব্যবসার কাজ চলে। শোনা মাত্রই আমি পুলিশ  পাঠিয়ে তাদের গ্রেফতার করি।  

কাফরুল থানার এস আই মাহমুদুল হাসান জানান, ওসি স্যার বলা মাত্রই আমরা একটি বাড়িতে অভিযান চালাই। আমরা জানতে পারি বাড়িতে নিচ তলায় দুই ফ্লাটে দেহ ব্যবসার কাজ করতো। পরবর্তীতে আমরা তাদের গ্রেফতার করে বিজ্ঞ  আদালতে প্রেরণ করি। আমরা সাতজনকে গ্রেপ্তার করি। তার মধ্যে তিনজন ছেলে চারজন মেয়ে।

আরও খবর

পোরশায় ৫ মাদক সেবী আটক

রবিবার ১৯ মে ২০২৪




তানোরে ফসলি জমি কেটে পুকুর ভরাট নিরব প্রশাসন

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ৪৬জন দেখেছেন

Image

আব্দুস সবুর তানোর থেকে:রাজনৈতিক ছত্র ছায়ায়  তিন ফসলি জমির উপরি ভাগের মাটি কেটে পুকুর ভরাটের কাজ শুরু করেছেন আওয়ামী লীগ নেতা প্রভাবশালী কামাল বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে  । উপজেলার কলমা ইউনিয়ন ইউপির নলপুকুরিয়া গ্রামে ঘটে রয়েছে ঘটনা। ভেকু মেশিন দিয়ে মাটি কেটে হেরো ট্র্যাক্টরে মাটি বহন করে পুকুরটি ভরাট করছেন ওই গ্রামের প্রভাবশালী কামাল নামের এক ব্যক্তি। এতে করে পরিবেশের মারাত্মক ক্ষতি সাধন যেমন হচ্ছে তেমনি ভাবে শব্দে অতিষ্ঠ পাশে বসবাস কারীরা। অথচ উপজেলায় পুরাতন পুকুর পুন সংস্কার করার জন্য প্রশাসনের অনুমতি নিতে হয়। আর শ্রেনী পরিবর্তন না করে দাপটের সাথে পুকুর ভরাট করলেও রহস্য জনক কারনে নিরব প্রশাসন। 

গত সোমবার সরেজমিনে দেখা যায়, উপজেলার কলমা ইউপির কুজিশহর থেকে আজিজপুর যাওয়ার রাস্তার নলপুকুরিয়া মাঠের দক্ষিণ পশ্চিমে বাঁশ ঝাড় সংলগ্ন ফসলী জমির মাটি কেটে ওই জমি সংলগ্ন পশ্চিমে পুকুর ভরাট করা হচ্ছে। পুকুরের উত্তরে, পশ্চিমে ও দক্ষিণে ধানী জমি। আর পূর্ব দিকে বাঁশঝাড় ও কয়েকটি বসতবাড়ি রয়েছে। ক্ষমতাসীন দলের প্রভাব শালী নেতার নাম ভাঙ্গিয়ে দিনরাত সমান তালে ভেকু মেশিন দিয়ে ফসলি জমির মাটি কাটা হচ্ছে দাপটের সাথে। 
সেখান থেকেই অতিরিক্ত দায়িত্ব প্রাপ্ত নির্বাহী অফিসার শামসুল ইসলাম কে মোবাইলে বিষয় টি সম্পর্কে জানতে চাইলে  তিনি জানান, আইনে কি আছে জেনে বলেন ব্যবস্থা নেয়া হবে। ফসলী জমি কেটে পুকুর ভরাট হয় কিনা প্রশ্ন করা হলে উত্তরে বলেন ফসলী জমির মাটি কেটে পুকুর ভরাটের কোন সুযোগ নেই, খোঁজ খবর নিয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

স্থানীয়রা জানান, পুরাতন পুকুর সংস্কার করতে হলে উপজেলা প্রশাসনের অনুমতি নিতে হয়। আবার শর্ত থাকে কোনভাবেই মাটি বের করা যাবে না। আর কামাল কিভাবে পুকুর ভরাট করেন বুঝে আসেনা। উপজেলাটি প্রচন্ড খরা প্রবন। আবার ভূগর্ভের পানি দিনের দিন নিচে নেমে যাচ্ছে। উপরি ভাগের পানি রক্ষা করার জন্য বিএমডিএ থেকে খাস পুকুর ও খাল খনন করা হয়েছে। তাহলে কামাল কোন ক্ষমতা বলে পুকুর ভরাট করে পরিবেশের মারাত্মক ক্ষতি করছে  এমন নানা প্রশ্ন বিরাজমান। 

সুত্রে জানা যায়, গত দু বছর আগে সরনজাই ইউপির সরকার পাড়া বাজারে ছোট আকারের খাস পুকুর ভরাট করা হয়েছিল। এঘটনায় আদালতে তৎকালীন  ইউএনও পংকজ চন্দ্র দেবনাথ ও সরনজাই ইউপির চেয়ারম্যান মোজাম্মেল হক খাঁনের নামে মামলা দায়ের করা হয়। পরে অবশ্য মিমাংসা হয়।

মান্দা ফেরিঘাট এলাকার ভেকু মেশিন মালিক জামাল জানান, আমার জানা মতে কৃষি জমিতে পুকুর খনন এবং  পুকুর ভরাটের কোন নিয়ম নেই। আমি মেশিন দিতে চায়নি। কিন্তু মালিক কালাম সবার কাছ থেকে নাকি অনুমতি নিয়েছেন, এজন্য কাজ করছি।মালিক প্রভাবশালী কামাল বলেন, আমার পুকুর ভরাট করব না খনন করব সেটা আমার ব্যক্তিগত বিষয়। ফসলী জমির মাটি কেটে পুকুর ভরাট করা যায় না জানতে চাইলে তিনি জানান, কি যায় আর কি যায় না সেটা দেখা হবে বলে দাম্ভিকতা দেখান তিনি।

আরও খবর

পোরশায় ৫ মাদক সেবী আটক

রবিবার ১৯ মে ২০২৪




আমতলীতে সওজের ১৫টি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ৯৯জন দেখেছেন

Image

আব্দুল্লাহ আল নোমান আমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি:আমতলীর একেস্কুল চৌরাস্তা মোরে বুধবার দুপুরে সওজের জমি দখল করে গড়ে তোলা ১৫টি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করেছে উপজেলা প্রশাসন। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ আশরাফুল আলমের নেতৃত্বে এ উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হয়।

জানা গেছে, আমতলী একেস্কুল চৌরাস্তা মোরে সওজের জমি দখল করে স্থানীয় প্রভাবশালী মনির পঞ্চায়েত আলম পঞ্চায়েত,জাকির হাওলাদার, গফফার হাওলাদার, মহিউদ্দিন হাওলাদার, মাসুম পঞ্চায়েত, ইউনুছ ফকির ও খলিল ফকিরসহ বিভিন্ন ব্যাক্তিরা সওজের জমি দখল করে ১৫টি ঘর তুলে বিভিন্ন ব্যাক্তির নিকট ভাড়া দিয়ে আসছিলেন। দীর্ঘদিন ধরে তাদের এ অবৈধ স্থাপনা সড়িয়ে নেওয়ার জন্য বলা হলেও তারা না সরোনোয় বুধবার দুপুরে আমতলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মাদ আশরাফুল আলমের নেতৃত্বে এ উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হয়। উচ্ছেদ অভিযানের সময় উপস্থিত ছিলেন, আমতলী পৌরসভার মেয়র ও উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মো. মতিয়ার রহমান ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) তারেক হাসান।

আমতলী উজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ আশরাফুল আলম বলেন, অবৈধ দখলদারদের বিরুদ্ধে এ অভিযান অব্যাহত থাকবে।


আরও খবর

গলাচিপায় বকনা বাছুর বিতরণ

বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪




খাগড়াছড়ি জেলা তথ্য অফিস,এর আয়োজনে নারী সমাবেশ ও মতবিনিময়

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ৭৮জন দেখেছেন

Image
জসীম উদ্দিন জয়নাল,পার্বত্যাঞ্চল প্রতিনিধি:খাগড়াছড়ি জেলা তথ্য অফিসের আয়োজনে সরকার ঘোষিত কর্মসূচীর অংশ হিসেবে  নারী সমাবেশ ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

সোমবার (৬ মে)  সকালের দিকে  খাগড়াছড়ি জেলা তথ্য অফিসের উদ্যোগে খাগড়াছড়ি  গোলাবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ এবং মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উন্নত ও সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে নারী সমাবেশ ও মতবিনিময় সভায় খাগড়াছড়ি জেলা তথ্য অফিসার মোঃ বেলায়েত হোসেন এর সভাপতিত্ত্বে  সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন,  খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসক মো. সহিদুজ্জামান,। 

বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন খাগড়াছড়ি জেলা পুলিশ সুপার মুক্তা ধর পিপিএম (বার)।

এসময় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ত্রুাইম এন্ড অপস) মো.জসীম উদ্দিন   খাগড়াছড়ি সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ শানে আলম,  খাগড়াছড়ি সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাঈমা ইসলাম, গোলাবাড়ি ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান উল্ল্যাস ত্রিপুরা। 

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে খাগড়াছড়ি পুলিশ সুপার মুক্তা ধর পিপিএম (বার) বলেন, বাল্যবিবাহ নারীদের উন্নয়নের অন্যতম বাঁধা। নারীর ক্ষমতায়নে সরকার কাজ করে যাচ্ছে। অন্যান্য অতিথিবৃন্দ সরকারের উন্নয়ন কর্মকান্ড, ভিশন-২০৪১, স্মার্ট বাংলাদেশ ধারনা, সর্বজনীন পেনশন স্কিম, নারীর ক্ষমতায়ন, বাল্যবিবাহ ও গুজব প্রতিরোধ করতে সকলকে এক সাথে কাজ করার আহবান জানান।

প্রধান অতিথি,র বক্তব্যে খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসক মো. সহিদুজ্জামান বলেন, সরকার উন্নত ও সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনের লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছেন। নাগরিকদের সামাজিক ও অর্থনৈতিক নিরাপত্তার জন্য সর্বজনীন পেনশন স্কিম চালু করেছেন। যা যুগোপযোগী সিদ্ধান্ত। জনসাধারণের অংশগ্রহণ এবং সম্পৃক্ততার মাধ্যমে সরকারের এসব কার্যক্রম বাস্তবায়ন করতে হবে।

অনুষ্ঠানে ইউপি সদস্যবৃন্দ, হেডম্যান -কার্বারী সংবাদকর্মী, তৃণমূলের নারীরা অংশগ্রহণ করেন। 

আরও খবর