Logo
আজঃ শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

নাসিরনগরে ১০০ পিস ইয়াবা সহ দুলাভাই ও শ্যালককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ২৯৬জন দেখেছেন

Image

মোঃ আব্দুল হান্নানঃব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার  নাসিরনগর উপজেলার ধরমন্ডল গ্রাম থেকে ১০০ পিস ইয়াবা সহ দুই ইয়াবা ব্যাবসায়ীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।এর মাঝে একজন হলেন ধরমন্ডল উচ্চ বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সদস্য  হাসিনা বেগমের ছেলে মোঃশিপন মিয়া  ও অন্যজন হলেন তার বোন জামাই।

জানা গেছে সিপন মিয়া দীর্ঘদিন যাবৎ ইলেকট্রনিক কাজের অন্তরালে মাধক বিক্রি করে আসছে। গত ২৬ মে ২০২৩ তারিখে নাসির নগর থানার এস আই মোঃ নুর আলম ও এ এস আই সফিকুল ইসলাশ,গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সিফন ও তার বোন জামাইকে ১০০পিস ইয়াবা ও একটি মটর সাইকেল সহ ধরমন্ডল বাজার থেকে সন্ধ্যা ৬টার দিকে আটক করে। পরে তাদের মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরন করা হয়েছে বলে থানা সুত্রে জানা গেছে।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



কালিয়াকৈরে বৃষ্টির জন্য বিশেষ নামাজ ও শিরনী

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ৪৩জন দেখেছেন

Image

সাগর আহম্মেদ,কালিয়াকৈর (গাজীপুর) প্রতিনিধি:গ্রীষ্মের গরমে অতিষ্ঠ জনজীবন। গাছ-পালা কাটা ও বন উজার করায় বাতাসের গতিও কম। প্রচন্ড গরমে গলে যাচ্ছে সড়কের পিচও। এমন অবস্থায় এক পশলা বৃষ্টির আশায় উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় বৃহস্পতিবার বিশেষ নামাজ আদায় ও শিরনী করেছেন এলাকাবাসী। তবে আরো দুদিন সালাতুল ইস্তিসকার নামাজ আদায় করা হবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

সরেজমিনে খোঁজ নিয়ে স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়,সারা দেশের মতো গাজীপুরের কালিয়াকৈরেও বেশ কিছুদিন ধরে তাপদাহ প্রবাহিত হচ্ছে। গ্রীষ্মের গরমে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে জনজীবন। গাছ-পালা কাটা ও বন উজার করায় বাতাসের গতিও কম।

এক ফোঁটা বৃষ্টির আশায় প্রহর গুনছেন পশুপাখিরাও। প্রচন্ড গরমে গলে যাচ্ছে উপজেলার কাঞ্চনপুর এলাকায় কালিয়াকৈর-ধামরাই সড়কের পিচ। সড়কের পিচে আটকে যাচ্ছে জুতার শোল ও পিচ লেগে যাচ্ছে গাড়ির চাকাতেও। এ উপজেলার কোথাও বৃষ্টির দেখা নেই। উল্টো প্রতিদিন তাপমাত্রা যেন বাড়ছেই। এমন অবস্থায় এক পশলা বৃষ্টির আশায় বিশেষ নামাজ আদায় করছেন বিভিন্ন জেলার মানুষ। এর ধারাবাহিকতায় বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার মৌচাক কারল সুরিচালা এলাকায় বিশেষ নামাজ আদায় করেছেন এলাকাবাসী। এছাড়াও উপজেলা ও পৌরসভার বিভিন্ন এলাকায় এ বিশেষ নামাজ আদায় শেষে দোয়া করা হয়। তাছাড়াও উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় বাড়ি বাড়ি চাল তোলে বৃষ্টির জন্য শিরনীও করা হচ্ছে। তবে কারুল সুরিচালা এলাকায় আরো দুদিন সালাতুল ইস্তিসকার নামাজ আদায় করা হবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

কারুল সুরিচালা জামে মসজিদের ইমাম ও খতিব মাওঃ আলহাজ আব্দুল আওয়াল বলেন, বৃষ্টিপাত না হলে আমাদের প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) সাহাবিদের নিয়ে খোলা ময়দানে ইস্তিসকার নামাজ আদায় করতেন। সে জন্য মহান সৃষ্টিকর্তার কাছে আমাদের পাপের জন্য তওবা এবং ক্ষমা চেয়ে দুই রাকাত নামাজ আদায় করে বৃষ্টির জন্য মোনাজাত করেছি। বৃষ্টি বা পানির জন্য আল্লাহ সালাতের মাধ্যমে চাইতে বলেছেন। তাই আমরা সবাই একত্রিত হয়ে এ নামাজ আদায় করেছি। তিনি আরো বলেন, সালাতুল ইস্তিসকার নামাজ পর পর তিন দিন আদায় করতে হয়। তাই স্থানীয় মুসল্লিদের সাথে আলোচনা করে আগামী দুদিন একই স্থানে সালাতুল ইস্তিসকার নামাজ আদায়ের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।


আরও খবর



কুড়িগ্রামের রৌমারী অবৈধ বালু উত্তোলনে হুমকির মুখে গ্রামবাসী নিরবে প্রশাসন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ১১৭জন দেখেছেন

Image

মাজহারুল ইসলাম রৌমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি:রৌমারী উপজেলার ব্রহ্মপুত্র নদ, সোনাভরি, হলহলি, জিঞ্জিরাম নদী থেকে অবৈধভাবে ড্রেজার ভেকু (এক্সিভিকেটর) দিয়ে বালু উত্তোলনের মহোৎসব চলছে। বর্ষা মৌসুম ছাড়া সারা বছর প্রকাশ্যে বালু উত্তোলন বিষয়ে মাসিক সভায় ও প্রশাসনকে অভিযোগ করা হলেও রহস্যজনক কারনে প্রশাসন নিচ্ছে না কোন ব্যবস্থা।

অবৈধ বালু উত্তোলনের কারনে হুমকিতে পড়তে হয় নদীর তীরবর্তী এলাকার মানুষের। এসব বালু ট্রাক্টর (কাকড়া) দিয়ে পরিবহন করায় নষ্ট হচ্ছে ফসলি জমি ও গ্রামীন রাস্তাঘাট। নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের সঙ্গে জড়িত রয়েছে শক্তিশালি একটি চক্র। এ কারনে স্থানীয়রা প্রকাশ্যে বালু উত্তোলনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার সাহস পাচ্ছে না।

নদী তীরবর্তী এলাকার মানুষ সিরাজুলসহ অনেকেই বলেন, এ অবৈধ বালু উত্তোলনে বর্ষা মৌসুমে নদী ভাঙ্গনের হুমকির মুখে পড়ে। স্থানীয় প্রভাবশালীরা এই অবৈধ বালূ উত্তোলনের সঙ্গে জড়িত। ব্রহ্মপুত্র নদ, সোনাভরি, হলহলি, জিঞ্জিরাম নদী থেকে প্রতিদিন ভেকু ও ড্রেজারে উত্তোলিত বালূ ১শত থেকে দেড়শত ট্রাক্টর (কাকড়া) গাড়ির মাধ্যমে উপজেলার বিভিন্ন স্থানে, ইটভাটায় মাটি ও বালু বিক্রয় করা হচ্ছে। অবৈধ ও অপরিকল্পিত বালু উত্তোলনে ব্রম্মপুত্র নদসহ অন্যান্য নদী গুলো ভাঙ্গনের হুমকির মুখে পড়তে হচ্ছে। ফলে বর্ষা ও বন্যায় উক্ত এলাকায় নদীভাঙ্গন দেখা দেয়। এতে ক্ষতির সম্মুখিন হতে হয় নদী তীরবর্তি এলাকার মানুষকে।

নদী থেকে অবৈধভাবে বালূ উত্তোলনের বিষয়ে ট্রাক্টর (কাকড়া) ও ভেকুর মালিক আলহাজ্ব জাহিদুল ইসলাম জাহিদ, সাজেদুল, রফিকুল শাহিন, ফকির চাঁনসহ অনেকেই বলেন, রৌমারীতে প্রায় ১৭ টি ভেকু ও ১৮০/ ২০০ টি ট্রাক্টর (কাকড়া) গাড়ি চলছে। কাকড়া গাড়ি ক্রয় করা হয়েছে ব্যবসার জন্য। মাটি, বালু পরিবহন না করলে আমরা চলবো কি ভাবে। ভেকু মালিকগণ বলেন, এলকার উন্নয়নের স্বার্থে আমাদের এ ব্যবসা।

বন্দবেড় ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আব্দুল কাদের জানান, বিভিন্ন উন্নয়নের ক্ষেত্রে বালুর প্রয়োজন। কিন্তু এমন নয় অবৈধভাবে বালূ উত্তোলন করে ক্ষতি করা হয়। এ বালু উত্তোলনের কারনে বর্ষার সময় নদী ভাঙ্গনের হুমকির মুখে পড়ে নদী তীরবর্তী এলাকার মানুষ।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাহিদ হাসান খান জানান, নদী থেকে অবৈধ ভাবে বালূ উত্তোলনের বিষয়ে জানতে পেরেছি। এক সপ্তাহের মধ্যে বন্ধের ব্যবস্থা নেয়া হবে।জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরিফের সাথে মোবাইল ফোনে কথা হলে তিনি জানান, অবৈধভাবে বালূ উত্তোলন বিষয়ে জানতে পেরেছি। তবে উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে বিষয়টি দেখার জন্য বলা হয়েছে।


আরও খবর



মাদক কারবারে সাবেক এমপি বদির ২ ভাইয়ের সংশ্লিষ্টতা রয়েছে সিআইডি

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ৭২জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) থেকে জানানো হয়েছে,মাদক ব্যবসার সঙ্গে টেকনাফের সাবেক এমপি আব্দুর রহমান বদির দুই ভাই আমিনুর রহমান ও আব্দুর শুক্কুরের সংশ্লিষ্টতা রয়েছে বলে।

বুধবার (১৭ এপ্রিল) দুপুরে রাজধানীর মালিবাগের সিআইডির মিডিয়া সেন্টারে এ সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়।

‘সিআইডির জালে মাদকের গডফাদাররা: বিপুল পরিমাণ স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি ক্রোক’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান সিআইডি প্রধান অতিরিক্ত আইজিপি মোহাম্মদ আলী মিয়া।

তিনি বলেন, প্রাথমিকভাবে সিআইডি ৩৫টি মামলা তদন্ত করে মাদক মামলার মূল হোতা তথা গডফাদারদের মাদক ব্যবসা থেকে অবৈধভাবে অর্জিত অর্থ (ব্যাংক অ্যাকাউন্টে রাখা), ক্রয়কৃত জমি, বাড়ি ও ফ্ল্যাটসহ বিভিন্ন স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তির সন্ধান পায়। এসব মামলায় অবৈধভাবে অর্জিত অর্থের পরিমাণ প্রায় ১৭৮.৪৪ কোটি টাকা। সিআইডি ইতোমধ্যে উল্লিখিত মামলাসমূহের মধ্যে ৩টি মামলায় গডফাদারদের ৯.১৪ একর জমি ও ২টি বাড়ি যার মূল্য ৮.১১ কোটি টাকা ক্রোক এবং মাদক সংক্রান্ত মানিলন্ডারিং বিভিন্ন মামলায় ব্যাংকে রাখা ১ কোটি ১ লাখ ২৩ হাজার ৪২৫ টাকা ফ্রিজ করেছে। আরও ৩৫ দশমিক ১৭৩ একর জমি, ১২টি বাড়ি ও ১টি গাড়ি যার মূল্য ৩৬ দশমিক ৮২ কোটি টাকা ক্রোকের প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।

সিআইডি প্রধান অতিরিক্ত আইজিপি মোহাম্মদ আলী মিয়া আরও বলেন, মাদকের গডফাদার হিসেবে কক্সবাজারের সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুর রহমান বদির নাম বার বার উঠে এসেছে। ৩৫ মামলার তদন্ত করতে গিয়ে সিআইডি বদি বা তার ভাইয়ের মাদক ব্যবসার সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেছে। মাদক মামলার মানিলন্ডারিং সংক্রান্ত বিষয়ে তদন্ত করতে গিয়ে টেকনাফের সাবেক এমপি আব্দুর রহমান বদির দুই ভাই আমিনুর রহমান ও আব্দুর শুক্কুরের সংশ্লিষ্টতা পাওয়া যায়। বদির বিরুদ্ধেও যদি আমরা সাক্ষ্য-প্রমাণ পাই তাহলে ছাড় দেওয়া হবে না। যার বিরুদ্ধেই তথ্য-প্রমাণ পাব ধরা হবে, ছাড় দেওয়া হবে না।

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, কক্সবাজারে পর্যায়ক্রমে মাদকের সব গডফাদারদের আইনের আওতায় আনা হবে। মাদক ব্যবসায় যারা অবৈধভাবে সম্পদ ও অর্থ বিত্তের মালিক হয়েছেন তাদের অবৈধ সম্পদ আইনি প্রক্রিয়ায় সরকারি কোষাগারে চলে যাবে। দেশ প্রেমিক নাগরিকদের প্রতি মাদক গড ফাদারদের তথ্য সিআইডিকে প্রদান করার জন্য অনুরোধ করা যাচ্ছে।


আরও খবর



এবার ঈদুল ফিতরে যশোরের প্রায় সাড়ে তিন লাখ পরিবার চাল পাচ্ছে

প্রকাশিত:রবিবার ৩১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ১২০জন দেখেছেন

Image

ইয়ানূর রহমান শার্শা,যশোর প্রতিনিধি:এবারের ঈদুল ফিতরে যশোরে ৩ লাখ ৪০ হাজার ৩৪৭ দুস্থ ও অসহায় মানুষ ভিজিএফ কার্ডের মাধ্যমে ১০ কেজি করে চাল পাচ্ছেন।  ১ লাখ ৫৪ হাজার ৭৭০টি কার্ডে আট উপজেলায় ১৫৪৭ দশমিক ৭০০ মেট্রিক টন চাল দেয়া হবে। ১ লাখ ৮৫ হাজার ৫৭৭টি কার্ডে আটটি পৌরসভায় দেয়া হবে ১৮৫৫ দশমিক ৭৭০ মেট্রিক টন চাল।

চাল বিতরণে কোনো অনিয়ম হলে ব্যবস্থা নেয়া হবে। কোনো স্বচ্ছল বা এক পরিবারের একাধিক ব্যক্তি ভিজিএফ কার্ডে চাল নিতে পারবে না। ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা রিজিবুল ইসলাম এমনটি জানিয়েছেন।

ত্রাণ ও পুনর্বাসন অফিস জানিয়েছে, আট উপজেলায় ১ লাখ ৫৪ হাজার ৭৭০টি কার্ডের মধ্যে অভয়নগর উপজেলায় ৯ হাজার ৮৩ কার্ডে দেয়া হবে ৯০ দশমিক ৮৩০ মেট্রিকটন চাল। বাঘারপাড়া উপজেলায় ১৬ হাজার ৩৬৩ কার্ডে দেয়া হবে ১৬৩ দশমিক ৬৩০মেট্রিক টন চাল। চৌগাছা উপজেলায় ১২ হাজার ৪৬৫ কার্ডে দেয়া হবে ১২৪ দশমিক ৬৫০ মেট্রিকটন চাল। ঝিকরগাছায় উপজেলায় ১৫ হাজার ২২৫ কার্ডে দেয়া হবে ১৫২ দশমিক ২৫০ মেট্রিকটন চাল, কেশবপুর উপজেলায় ১৬ হাজার ৯৫২ কার্ডে দেয়া হবে ১৬৯ দশমিক ৫২০ মেট্রিকটন চাল, সদর উপজেলায় ৩১ হাজার ৩৩০ কার্ডে দেয়া হবে ৩১৩ দশমিক ৩০০ মেট্রিকটন চাল, মণিরামপুর উপজেলায় ২৯ হাজার ৭৫০ কার্ডে দেয়া হবে ২৯৭ দশমিক ৫০০ মেট্রিকটন চাল ও শার্শা উপজেলায় ২৩ হাজার ৬০২ কার্ডে দেয়া হবে ২৩৬ দশমিক ২০ মেটিকটন চাল।

সূত্রমতে, আট পৌরসভার ১ লাখ ৮৫ হাজার ৫৭৭ কার্ডের মধ্যে যশোর পৌরসভায় ৪৬২১ কার্ডে দেয়া হবে ৪৬ দশমিক ২১০ মেট্রিকটন চাল, নওয়াপাড়া পৌরসভায় ৪৬২১ কার্ডে দেয়া হবে ৪৬ দশমিক ২১০ মেট্রিকটন চাল, কেশবপুর পৌরসভায় ৪৬২১ কার্ডে দেয়া হবে ৪৬ দশমিক ২১০ মেট্রিকটন চাল, বেনাপোল পৌরসভায় ৪৬২১ কার্ডে দেয়া হবে ৪৬ দশমিক ২১০ মেট্রিকটন চাল, মণিরামপুর পৌরসভায় ৪৬২১ কার্ডে দেয়া হবে ৪৬ দশমিক ২১০ মেট্রিকটন চাল, ঝিকরগাছায় পৌরসভায় ৩০৮১ কার্ডে দেয়া হবে ৩০ দশমিক ৮১০ মেট্রিকটন চাল, চৌগাছা পৌরসভায় ৩০৮১ কার্ডে দেয়া হবে ৩০ দশমিক ৮১০ মেট্রিকটন চাল ও বাঘারপাড়া পৌরসভায় ১৫৪০ কার্ডে দেয়া হবে ১৫ দশমিক ৪০০ মেট্রিক টন চাল।


আরও খবর



জানো প্রকল্পের আওতাধীন বিভাগীয় পর্যায়ে প্রকল্পের সমাপ্তিকরণ সভা অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ১৮জন দেখেছেন

Image

ডোমার (নীলফামারী) প্রতিনিধি:জয়েন্ট এ্যাকশন ফর নিউট্রিশন আউটকাম-জানো প্রকল্প বাস্তবায়নে যৌথভাবে কাজ করছে কেয়ার বাংলাদেশ, প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ ও ইকো স্যোশাল ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন (ইএসডিও)। ইউরোপীয়ান ইউনিয়নের অর্থায়নে ও অস্ট্রিয়ান ডেভেলপমেন্ট কো-অপারেশনের অর্থায়নে বিগত ৫ বছর যাবত শিশু, গর্ভবতী ও স্তন্যদানকারী মা এবং কিশোর কিশোরীদের স্বাস্থ্য ও পুষ্টি উন্নয়নের জন্য রংপুর ও নীলফামারী জেলার ৭ টি উপজেলায় কাজ করে ব্যপক সফলতা বয়ে এনেছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সকাল ১০টায় রংপুরে বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশন কন্ধসঢ়;ফারেন্স কক্ষে প্রকল্পের বিভাগীয় পর্যায়ে সমাপ্তিকরণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বিভাগীয় পরিচালক ডাঃ এবিএম আবু হারিফ এর সভাপতিত্বে প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ এর টেকনিক্যাল স্পেশালিস্ট শারমিন সুলতানা লাবণ্য’র সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার আবু জাফর।

বিশেষ অতিথি হিসাবে মাধ্যমমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের বিভাগীয় পরিচালক এসএম আব্দুল মতিন লস্কর, শিক্ষা বিভাগের বিভাগীয় উপ-পরিচালক শফিকুল ইসলাম, স্বাস্থ্য বিভাগের বিভাগীয় উপ-পরিচালক জাহাঙ্গীর কবির, কৃষি বিভাগের ডিপুটি ডিরেক্টর আনোয়ার হোসেন, জেলা শিক্ষা অফিসার হাফিজুর রহমান, এনায়েত হোসেন, জনস্বাস্থ্য বিভাগের প্রকৌশলী পংকজ কুমার সাহা প্রমূখ বক্তব্য রাখেন।

অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ ও জানো প্রকল্পের প্রজেক্ট ম্যানেজার পংকজ ময় ত্রিপুরা, আশিক বিল্লাহ। প্রকল্পটি মূলতঃ মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর সহ বাংলাদেশ জাতীয় পুষ্টি পরিষদ, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় এবং সরকারের প্রায় ২২ টি দপ্তর ও মন্ত্রনালয়ের সাথে সমন্বয় সাধনের মাধ্যমে দ্বিতীয় জাতীয় পুষ্টি কর্ম পরিকল্পনা বাস্তবায়নে একটি সহায়ক প্রকল্প হিসেবে কাজ করে আসছে। প্রকল্পের অর্জন, সমাপ্তির যৌক্তিকতা এবং দায়বদ্ধতা নিশ্চিতকরণের নিমিত্তে প্রকল্পের সাথে সংযুক্ত সকল অংশীজনের অবগতি ও পরবর্তী করণীয় বিষয়ে বিশেষ আলোচনা করা হয়।


আরও খবর