Logo
আজঃ মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪
শিরোনাম

নাইজেরিয়ায় সশস্ত্র গোষ্ঠীর হামলায় ১৬০ জনের প্রাণহানি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৬ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | ২২৩জন দেখেছেন

Image

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:মধ্য নাইজেরিয়ায় সশস্ত্র গোষ্ঠীর হামলায় নিহত হয়েছেন অন্তত ১৬০ জন। বেশ কয়েকটি গ্রামে পৃথক হামলায় এসব প্রাণহানি ঘটে। পাশাপাশি আহত হয়েছেন অন্তত ৩০০ জন।

স্থানীয় সময় সোমবার (২৫ ডিসেম্বর) নাইজেরিয়ার স্থানীয় প্রশাসন এ তথ্য জানিয়েছে। খবর ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের।

ধর্মীয় ও জাতিগত উত্তেজনায় কয়েক বছর ধরে জর্জরিত বোক্কোস রাজ্যের স্থানীয় সরকারের প্রধান কাসাহ সোমবার বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেছেন, গত শনিবার সকাল পর্যন্ত লড়াই অব্যাহত ছিল। এই সময়ে আমরা ১১৩ জন নিহত হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত হতে পেরেছি।

তিনি বলেন, স্থানীয়ভাবে এই গোষ্ঠীগুলো ডাকাত হিসেবে পরিচিত। তারা কম করে হলেও ২০টি পৃথক সম্প্রদায়ের ওপর আক্রমণ চালিয়ে তাদের বাড়িঘর পুড়িয়ে দেয়।

কাসাহ আরও বলেন, আমরা ৩ শতাধিক আহত ব্যক্তিকে পেয়েছি। তাদের বোকোস, জোস এবং বারকিন লাদির হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়েছে।

বোক্কোস রাজ্যের গভর্নর কালেব মুতফওয়াং সহিংসতার নিন্দা জানিয়ে একে বর্বর, নৃশংস ও অন্যায় বলে অভিহিত করেছেন। গভর্নরের মুখপাত্র গিয়াং বেরে বলেছেন, ‘নিরীহ বেসামরিকদের বিরুদ্ধে চলমান হামলা রোধে সক্রিয় পদক্ষেপ নেবে সরকার।

এর আগে, গত ৪ ডিসেম্বর নাইজেরিয়ায় সামরিক ড্রোন হামলায় অন্তত ৮৫ জন বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়। নাইজেরিয়ার উত্তর–পশ্চিমাঞ্চলে মুসলিমদের একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠান চলার সময় এ দুর্ঘটনা ঘটে বলে জানায় দেশটির সামরিক বাহিনী। সেনাবাহিনী বলছে, দুর্ঘটনাক্রমে ওই জমায়েতের ওপর বোমা পড়ে।


আরও খবর



মধুপুরে ইউপি মেম্বার ফোরামের ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | ১৪২জন দেখেছেন

Image

বাবুল রানা বিশেষ প্রতিনিধি মধুপুর টাঙ্গাইলঃটাঙ্গাইলের মধুপুরে মেম্বার ফোরাম এর আয়োজনে ঈদ পুনর্মিলনী  অনুষ্ঠান ২০২৪ অনুষ্ঠিত হয়েছে। উপজেলা ইউপি মেম্বার ফোরাম এর আয়োজনে  উপজেলার অরণখোলা ইউনিয়নের অন্তর্ভুক্ত জলই মহুয়া  কটেজে রবিবার (২১ এপ্রিল) দিনব্যাপী এ অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন মেম্বার ফোরামের সভাপতি রফিকুল ইসলাম সোহেল। 

ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানটি এক মিলন মেলায় পরিনত হয়। অনুষ্ঠানের শুরুতে উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের ইউপি সদস্য ( মেম্বার) মৃতুবরণ করায় তাদের রুহের মাগফেরাত কামনা করে এক মিনিট নিরবতা পালন করে অনুষ্ঠান শুরু হয়। 

উক্ত অনুষ্ঠানে  আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে  উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী ছরোয়ার আলম খান আবু, চেয়ারম্যান প্রার্থী উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি এডভোকেট ইয়াকুব আলী, চেয়ারম্যান প্রার্থী উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক ডাঃ মীর ফরহাদুল আলম মনি। 

ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী হেলাল উদ্দিন, খন্দকার সামছুল আরেফিন শরিফ, সজীব আহমেদ, আবুল খায়ের মোহাম্মদ শহিদুল ইসলাম, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যষ্ঠিনা নকরেক, নিগার সুলতানা রুবি, মিনারা বেগম,সন্ধা সিমসাং সহ আউশনারা ইউপি চেয়ারম্যান গোলাম মোস্তফা, অরণখোলা ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুর রহিম, বেরীবাইদ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জুলহাস উদ্দিন।

উক্ত ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে মেম্বার ফোরামের  কার্যকরী কমিটির সদস্য হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সহ-সভাপতি রফিকুল ইসলাম, সহ-সভাপতি রোস্তম আলী, মিঃ প্রবীর বর্মন, সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম, সহ-সম্পাদক শরাফত আলী, আবুল হোসেন,  সাংগঠনিক সম্পাদক মিঃ তুষার রেমা সহ অন্যান্য কার্যকরী কমিটির সদস্য সহ ফোরামের সকল সদস্যগন উপস্হিত ছিলেন। 

অনুষ্ঠান সঞ্চালনা  করেন মেম্বার ফোরামের সহ-সভাপতি মিঃ প্রবির বর্মন।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



হিলিতে ভুর্তুকি মূল্যে কৃষক পেল হারভেস্টার মেশিন

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | ৪৭জন দেখেছেন

Image

মাসুদুল হক রুবেল,হিলি (দিনাজপুর) প্রতিনিধি:সমন্বিত খামার ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে কৃষি যান্ত্রিকীকরণ প্রকল্পের মাধ্যমে উন্নয়ন সহায়তা আওতায় ৫০% ভুর্তুকিতে দিনাজপুরের হিলিতে কৃষক পেল কম্বাইন হারভেস্টার (ধানা কাটা) মেশিন। 

রোববার (৫ মে) বেলা ১১ টায় হাকিমপুর উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্যোগে উপজেলা পরিষদ চত্তরে বোরো ধান কাটা মাড়াই করার জন্য হারভেস্টার মেশিনটি বিতরণ করা হয়।

ভর্তুকি মূল্যে হারভেস্টার মেশিনটি সংগ্রহ করেন উজেলার ১ নম্বর খট্রামাধবপাড়া ইউনিয়নের চৌধুরী ডাংগাপাড়া গ্রামের আব্দুল মামুদ হোসেন।

এসময় সেখানে হাকিমপুর উপজেলা সহকারী (ভূমি) কর্মকর্তা লায়লা ইয়াসমিন, উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান শাহীনুর রেজা শাহিন, দিনাজপুর জেলা কৃষি ইঞ্জিনিয়ার আবু সামস মো: বদরুদোজা, উপজেলা কৃষি অফিসার আরজেনা বেগম,উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মেজবাহুর রহমানসহ অনেকেই উপস্থিত ছিলেন।

উপজেলা কৃষি অফিসার আরজেনা বেগম বলেন,এই হারভেস্টার মেশিন দিয়ে কৃষকরা অল্প মূল্যে এবং একই মেশিন দিয়ে স্বল্প সময়ে ধান কাটা ও মাড়াই করতে পারবেন।


আরও খবর



কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানের স্ত্রী সনদ বাণিজ্যের অভিযোগে গ্রেপ্তার

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | ১১১জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান মো. আলী আকবর খানের স্ত্রী শেহেলা পারভীনকে সনদ বাণিজ্যে জড়িত থাকার অভিযোগে এবার গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। সাইবার নিরাপত্তা আইনের মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে বলে জানিয়েছে ডিবি সূত্র।

শনিবার (২০ এপ্রিল) রাতে ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ জানান, কারিগরি বোর্ডের সনদ বাণিজ্য মামলার প্রধান আসামি এ টি এম শামসুজ্জামান এবং সহযোগী আসামি সানজিদা আক্তার ওরফে কলি স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। এই জবানবন্দির ভিত্তিতে শেহেলা পারভীনকে শনিবার জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডিবিতে আনা হয়েছে।

এদিকে প্রাথমিকভাবে শেহেলার বিরুদ্ধে এ টি এম শামসুজ্জামানের সঙ্গে টাকা-পয়সা লেনদেনের প্রমাণ পাওয়া গেছে বলে জানায় ডিবি।

এর আগে একই মামলায় কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের সিস্টেম অ্যানালিস্ট শামসুজ্জামান, সাবেক কর্মচারী ও বর্তমানে শামসুজ্জামানের সনদ তৈরির নিজস্ব কারখানায় নিয়োজিত কম্পিউটারম্যান ফয়সাল হোসেন, গড়াই সার্ভে ইনস্টিটিউটের পরিচালক সানজিদা আক্তার ওরফে কলি, হিলফুল ফুজুল নামের কারিগরি প্রতিষ্ঠানের প্রিন্সিপাল সরদার গোলাম মোস্তফা ও যাত্রাবাড়ীর ঢাকা পলিটেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের পরিচালক মাকসুদুর রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাদের মধ্যে কয়েকজন বর্তমানে রিমান্ডে আছেন।

গ্রেপ্তার অভিযানে নেতৃত্ব দেওয়া গোয়েন্দা-লালবাগ বিভাগের উপ-কমিশনার (ডিসি) মশিউর রহমান (অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত) জানান, গোয়েন্দা লালবাগ বিভাগের একাধিক দল ১ এপ্রিল ভোররাত থেকে নজরদারিতে রেখে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে মিরপুরের দক্ষিণ ও মধ্য পীরেরবাগ এবং আগারগাঁও এলাকায় অভিযান চালিয়ে বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের সিস্টেম অ্যানালিস্ট একেএম শামসুজ্জামান এবং তার সহযোগী ফয়সাল হোসেনকে গ্রেপ্তার করে।

তিনি বলেন, গ্রেপ্তারের সময় কাছাকাছি দুটি বাসায় তাদের হেফাজত থেকে একাধিক কম্পিউটার, ল্যাপটপ, প্রিন্টার, কারিগরি শিক্ষা বোর্ড থেকে চুরি করে নেওয়া হাজার হাজার অরিজিনাল সার্টিফিকেট এবং মার্কশিটের ব্লাঙ্ক কপি, তৈরি করা শতাধিক সনদ এবং ট্রান্সক্রিপ্ট, বায়োডাটা ও গুরুত্বপূর্ণ দলিল উদ্ধার করা হয়েছে।

এসব কম্পিউটার, প্রিন্টার ও ল্যাপটপ দিয়ে গত কয়েক বছরে পাঁচ হাজারের বেশি আসল সনদ, মার্কশিট বানিয়ে ভুয়া লোকদের কাছে বিক্রি করা হয়েছে বলে জানান ডিসি মশিউর রহমান।

এছাড়া সরকারি ওয়েবসাইট, সরকারি পাসওয়ার্ড ও অথরাইজেশন ব্যবহার করে ভুয়া লোকদের কাছে বিক্রি করা সনদগুলোকে বাংলাদেশ সরকারের কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে আপলোড করা হয়েছে। ফলে বাংলাদেশসহ পৃথিবীর যেকোনো দেশে বসে এই ওয়েবসাইটে গিয়ে রোল নম্বর, রেজিস্ট্রেশন নম্বরগুলোকে সার্চ করলে সার্টিফিকেটগুলো সঠিক বলে প্রমাণিত হবে।


আরও খবর



রূপগঞ্জে প্রভাবশালী ব্যাক্তির ইন্ধনে বিআরটিসি বাস বন্ধের ষড়যন্ত্র

প্রকাশিত:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | ১০৩জন দেখেছেন

Image

মুশফিকুর রহমানঃভূলতা (গাউছিয়া)-কুড়িল বিশ্ব রোডে বিআরটিসি বাস সার্ভিস চলাচলে প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি করছে একটি মহল। রূপগঞ্জ ইউনিয়নের এক প্রভাবশালীর ছত্রছায়ায় স্থানীয় সিএনজি চালক ও সন্ত্রাসীদের নিয়ে বিআরটিসি'র যাত্রীবাহী গাড়ির চালক, হেলপার ও কর্মচারীদের উপড় চড়াও হয়ে প্রতিনিয়ত লাঠি সোটা নিয়ে মারধর এবং গাড়ি ভাঙচুর করছে বলেও জানা গেছে। এই বিষয়ে বিআরটিসি বাসের চালক ভুক্তভোগী খাইরুল মিয়া বাদী হয়ে রূপগঞ্জ থানায় মারধর ও প্রাননাশের অভিযোগ দিয়েছেন।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ২০১৭ সালে ভুলতা (গাউছিয়া) -কুড়িল বিশ্বরোড এই রুটে কিছু সংখ্যক বিআরটিসি বাস চালু করা হয়।সময় মতো সেবা ও কম খরচে যাত্রী পরিবহন করায় এ অঞ্চলের মানুষের কাছে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে বিআরটিসি বাস সার্ভিস। পক্ষান্তরে স্থানীয় ফিটনেস বিহীন প্রাইভেট ও বৈধ কাগজপত্র বিহীন সিএনজি গাড়ির যাত্রী কমে যায়। এই কারণে সেই সকল চালকরা অসন্তুষ্ট হয়ে যায়। শুরু থেকেই তারা বিআরটিসি চালক, হেলপার ও কর্মচারীদের প্রতি বৈরি মনোভাব পোষণ করে। তারা বিআরটিসি বাস বন্ধের জন্য উঠে পড়ে লেগে যায়। রুপগঞ্জের এক প্রভাবশালী ব্যাক্তির ইন্ধনে  ওই সকল ফিটনেসবিহীন গাড়ির চালকগনকে ও সন্ত্রাসীদের সাথে নিয়ে প্রায় সময়েই সরকার নিয়ন্ত্রিত পরিবহন বিআরটিসি বাসের চালক হেলপার কর্মচারীদের মারধর করে এবং গাড়ি ভাঙচুরের চেষ্টা চালায়। ইতোমধ্যে বেশ কয়েকজন চালককে মার ধরের অভিযোগ পাওয়া গেছে। প্রভাবশালী ব্যাক্তির ছত্রছায়ায় এই সন্ত্রাসী  বাহিনী এতটাই ভীতিকর পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছে যে বর্তমানে কোন চালক ওই রুটে বিআরটিসি'র বাস চালাতে চায় না। বিআরটিসি বাসের ভাড়া কম এবং সার্ভিস ভালো থাকায় যাত্রী সাধারণ এই গাড়িতে চড়তেই স্বাচ্ছন্দ বোধ করে। অন্যদিকে ফিটনেসবিহীন প্রাইভেট কার অবৈধ সিএনজি দ্বিগুণ তিন গুণ ভাড়া নিয়ে যাত্রী বহন করে। আবার এই সকল পরিবহন গুলো নিরাপদ নয়। ফিটনেস বিহীন যানবাহনে প্রায় ঘটে নানা দুর্ঘটনা, রয়েছে জীবনের ঝুঁকি। স্বাভাবিক কারণেই যাত্রী সাধারণ ঐসব গাড়িকে এড়িয়ে চলে। এই কারণে ষড়যন্ত্রকারীরা বিআরটিসি গাড়ি বন্ধ করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে।

রূপগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ দীপক চন্দ্র সাহা জানান, "বিআরটিসি বাস চালককে মারধরের বিষয়ে একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি, এই বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে"

উল্লেখ থাকে যে, ভুলতা গাউছিয়া, রূপগঞ্জ, কাঞ্চন এলাকার হাজার হাজার স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া শিক্ষার্থীরা ঢাকার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অধ্যয়ন করে। তারা কম খরচে বিআরটিসি বাসে চলাচল করতে পারে। এছাড়াও যাত্রী সাধারণ নিরাপদে বিআরটিসি বাসে চলাচল করতে পারে। তাই এই রুটে বিআরটিসি গাড়ি বন্ধ হয়ে গেলে যাত্রী সাধারণের ভোগান্তি চরম আকার ধারণ করবে।


আরও খবর



ঢাকা থেকে হাতিয়াগামী লঞ্চের সময়সূচী পরিবর্তনের দাবি তুলেছেন যাত্রী সাধারণ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | ১৩৪জন দেখেছেন

Image

আজাদ হোসেনঃহাতিয়া থেকে লঞ্চ ছাড়ার সময়সূচী পরিবর্তন করার দাবি জানিয়েছেন সাধারণ যাত্রীরা। বর্তমান সিডিউল পরিবর্তন করে পাঁচটা থেকে ছয়টার মধ্যে করার প্রস্তাব তুলেছেন তারা। হাতিয়া থেকে ঢাকায় চলাচলকারী যাত্রীবাহী লঞ্চ গুলোকে মানুষের কল্যাণের কথা মাথায় রাখতে হবে বলেও জানান তারা। হাতিয়াবাসীর দাবিঃ হাতিয়া থেকে লঞ্চ বিকাল ৫ টা থেকে ৬ টার মধ্যে ছাড়তে হবে। এই সময়সূচির মধ্যে লঞ্চ পরিচালনা করলে চাকরিজীবীরা তাদের কাজ সেরে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দিতে পারবে। বর্তমান সিডিউল অনুযায়ী মানুষকে ভোগান্তিতে পড়তে হয়। বারোটা থেকে একটার মধ্যে লঞ্চ ছাড়ার কারণে যাত্রীদের অর্ধ দিবস কর্ম বিরতি দিয়ে তাড়াহুড়ো করে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দিতে হয়। বর্তমান লঞ্চের সিডিউল বাস্তবসম্মত নয়।

সাধারণ মানুষদের একদিনের বেশি সময় লঞ্চে অবস্থান করতে হয় যা যাত্রী সাধারণের সময় এবং কাজ দুটোই নষ্ট হয়। ডেক যাত্রীদের দীর্ঘক্ষণ ডেকে বসে ভোগান্তি পোহাতে হয়। অন্যদিকে রাত তিনটা বা চারটার দিকে লঞ্চ সদরঘাটে এসে পৌঁছায়। সেই সময়টা যাত্রীদের জন্য গন্তব্যে পৌঁছানো ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে দাঁড়ায়। যদি লঞ্চগুলো ছয়টা বা সকাল সাতটার দিকে ঘাটে পৌছাতো তাহলে অফিসের কাজকর্ম অন্যান্য কাজকর্ম সুস্টভাবে সম্পাদন করার পরিবেশ তৈরি হতো। এতে একদিকে যেমন সময়ের সাশ্রয় হতো অন্যদিকে যাত্রী ভোগান্তি লাঘব হতো। ঢাকার সদরঘাট থেকে হাতিয়ার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাওয়া লঞ্চগুলো সাড়ে পাঁচটা অথবা ছয়টায় রওনা হয়ে ভোরবেলায় হাতিয়া পৌঁছায়, আবার বারোটা একটার দিকে লঞ্চগুলো তাড়াহুড়ো করে ঢাকায় রওয়ানা দিয়ে ফিরে আসে। এটা যাত্রীদের জন্য অনেকটা অবিচার। তাই যাত্রীদের কথা চিন্তা করে হাতিয়া থেকে বিকাল ৫ঃ০০ টা থেকে ছয়টার মধ্যে লঞ্চ ছেড়ে আসলে দুর্ভোগ অনেকটাই কমে যেত বলে তাদের বিশ্বাস। এ কারণে যাত্রী সাধারণ হাতিয়া থেকে ঢাকা গামী লঞ্চ গুলোর সিডিউল পরিবর্তন করার দাবিতে সোচ্চার হয়েছেন।


আরও খবর