Logo
আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

মরিচ ক্ষেত থেকে ৮০টি স্বর্ণের বার উদ্ধার

প্রকাশিত:রবিবার ২০ নভেম্বর ২০22 | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ৩৯৫জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক; যশোরের চৌগাছা উপজেলার শাহজাদপুর সীমান্ত থেকে ৮০টি স্বর্ণের বার উদ্ধার করেছে বিজিবি। গতকাল শনিবার রাতে সীমান্তের শূন্যরেখার কাছে একটি মরিচ ক্ষেত থেকে এই স্বর্ণ উদ্ধার করা হয়।

যশোর ৪৯ বিজিবি ব্যাটালিয়ন গতকাল শনিবার রাতে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।

যশোর ৪৯ বিজিবি ব্যাটেলিয়ানের অধিনায়ক লে. কর্নেল শাহেদ মিনহাজ সিদ্দিকী বলেন, শনিবার রাতে টহলরত বিজিবি সদস্যরা মরিচ ক্ষেতের কাছে দুজনকে সন্দেহজনকভাবে ঘোরাঘুরি করতে দেখে। এরপর বিজিবি সদস্যরা তাদেরকে অনুসরণ করতে থাকে। চোরাকারবারিরা বিষয়টি বুঝতে পেরে স্বর্ণের বারগুলো মাটি খুঁড়ে সেখানে লুকিয়ে রেখে পালিয়ে যায়।

পরে বিজিবি সদস্যরা মরিচের ক্ষেত তল্লাশি করে মাটি খুঁড়ে ৮০টি স্বর্ণের বার উদ্ধার করেন। জব্দকৃত স্বর্ণের মূল্য ৮ কোটি ৩৫ লাখ টাকা। স্বর্ণ উদ্ধারের বিষয়ে চৌগাছা থানায় মামলা হয়েছে বলেও জানান যশোর ৪৯ বিজিবি ব্যাটেলিয়ানের অধিনায়ক।


আরও খবর



নওগাঁয় নদী থেকে অজ্ঞাত এক যুবকের বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

প্রকাশিত:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ৪৭জন দেখেছেন

Image

নওগাঁ প্রতিনিধি:নওগাঁয় তুলসী গঙ্গা নদীর ডোবা থেকে বস্তাবন্দি অজ্ঞাতপরিচয় এক যুবকের লাশ  উদ্ধার করেছে পুলিশ। শুক্রবার (২২ মার্চ) বিকেলে সদর উপজেলার চন্ডিপুর ইউনিয়নের চকবুলাকি ওই নদীর ডোবার কচুরিপানার ভেতর থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার দুপুর আড়াইটার দিকে সদর থানার চন্ডিপুর ইউনিয়নের চকবুলাকি গ্রামের তুলসী গঙ্গা নদীর ডোবার কচুরিপানার ভেতর বস্তাবন্দি অজ্ঞাতনামা একজনের লাশ পড়ে আছে। সেই লাশ স্থানীয়রা দেখতে পেয়ে থানা পুলিশকে সংবাদ দেয়।সংবাদ পেয়ে থানা পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে লাশ উদ্ধার করে। পরে লাশটি ময়নাতদন্তের জন্য নওগাঁ সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নওগাঁ সদর মডেল থানার ওসি (তদন্ত) আব্দুল গফুর বলেন, ধারণা করা হচ্ছে, হত্যাকাণ্ডের পর লাশটি অনেকদিন ধরে ডোবায় পড়ে ছিল। নিহতের পরিচয় শনাক্ত ও ঘটনার রহস্য উদঘাটনের জন্য কাজ করছে পুলিশ। এ ঘটনায় মা


আরও খবর



বিজিবি একমাসে ১৬০ কোটি টাকার পণ্য জব্দ করেছে

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ১১৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:দেশের সীমান্ত এলাকাসহ অন্যান্য স্থানে অভিযান চালিয়ে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) গত ফেব্রুয়ারি মাসে সর্বমোট ১৫৯ কোটি ৪ লাখ ৭০ হাজার টাকা মূল্যমানের বিভিন্ন প্রকারের চোরাচালান পণ্যসামগ্রী, অস্ত্র ও গোলাবারুদ জব্দ করতে সক্ষম হয়েছে।

জব্দকৃত দ্রব্যের মধ্যে রয়েছে- ৪ কেজি ৩৩৫ গ্রাম স্বর্ণ, ১০ কেজি রূপা, ২ লাখ ৬২ হাজার ৬৮১টি কসমেটিক্স সামগ্রী, ৪ হাজার ১৮৮টি ইমিটেশনে অলংকার, ২১ হাজার ৭টি শাড়ি, ১৯ হাজার ২২৬টি থ্রিপিস, শার্টপিস, চাদর, কম্বল, তৈরি পোশাক, ৬ হাজার ৫৩৪ ঘনফুট কাঠ, ২ হাজার ৬১২ কেজি চা পাতা, ৪০ হাজার ৬৩৫ কেজি কয়লা, দুটি কষ্টি পাথরের মূর্তি, ৬টি ট্রাক, ২টি কাভার্ড ভ্যান, ১টি বাস, ৪টি পিকআপ, ১টি প্রাইভেটকার, ৩৩টি সিএনজি ও ইজিবাইক এবং ৯৪টি মোটরসাইকেল।

উদ্ধারকৃত অস্ত্রের মধ্যে রয়েছে ৩টি পিস্তল, ১টি রাইফেল, ৫টি এসএমজি, ৪টি রিভলবার, ৯টি বিভিন্ন প্রকার বন্দুক, ১৯টি ম্যাগাজিন, ৪ কেজি ১০ গ্রাম গান পাউডার, ১৬টি হ্যান্ড গ্রেনেড এবং ১ হাজার ১১ রাউন্ড গুলি।

ফেব্রুয়ারি মাসে বিজিবি কর্তৃক বিপুল পরিমাণ মাদকদ্রব্য জব্দ করা হয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে ৭ লাখ ৭৯ হাজার ৩৪৭ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট, ৫ কেজি ১০৩ গ্রাম ক্রিস্টাল মেথ (আইস), ৪০ কেজি ৭৫১ গ্রাম হেরোইন, ১৩ হাজার ৩৪৬ বোতল ফেনসিডিল, ১৭ হাজার ৩০১ বোতল বিদেশি মদ, ১ হাজার ৪০০ লিটার বাংলা মদ, ৮২ হাজার ৫২০ পিস মদ তৈরির ট্যাবলেট, ১ হাজার ৯৫২ ক্যান বিয়ার, ১ হাজার ৮২০ কেজি গাঁজা, ৫৪ হাজার ৫৮০ পিস নেশাজাতীয় ইনজেকশন, ৩ হাজার ১১৬ বোতল ইস্কাফ সিরাপ, ৩ কেজি ২শ’ গ্রাম কোকেন, ৮৬৩ বোতল এমকেডিল/কফিডিল, ৪ লাখ ৯৬ হাজার ৭৩৫ পিস বিভিন্ন প্রকার ওষুধ, ৪ হাজার ৬৯৭ পিস এ্যানেগ্রা/সেনেগ্রা ট্যাবলেট, ৫০০ গ্রাম এলএসডি, ৯৭ প্যাকেট কিটনাশক এবং ১ লাখ ৬৭ হাজার ৮৫৯ট পিস বিভিন্ন প্রকার ট্যাবলেট।

সীমান্তে ফেব্রুয়ারি মাসে ইয়াবাসহ বিভিন্ন প্রকার মাদক পাচার ও অন্যান্য চোরাচালানে জড়িত থাকার অভিযোগে ১২১ জন চোরাকারবারিকে আটক করেছে বিজিবি।

এছাড়া অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রমের অপরাধে ৩২৭ জন বাংলাদেশি নাগরিক, ১০ জন ভারতীয় নাগরিক এবং ৪৩৫ জন মায়ানমার নাগরিককে আটকের পর তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।


আরও খবর



২৬ জন নারী পেশাজীবীকে সম্মাননা প্রদান করা হলো ইন্সপায়ারিং উইমেন অ্যাওয়ার্ডের ৮ম সংস্করণে

প্রকাশিত:রবিবার ১০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ১২২জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:মর্যাদাপূর্ণ উইমেন ইন লিডারশিপের (উইল) ফ্ল্যাগশিপ আয়োজন ইন্সপায়ারিং উইমেন অ্যাওয়ার্ডের ৮ম সংস্করণে দেশের সবচেয়ে অনুপ্রেরণাদায়ী পেশাজীবী নারীদের সম্মানিত করা হয়েছে । ৯ মার্চ, ২০২৪-এ রেডিসন ব্লু ঢাকা ওয়াটার গার্ডেন হোটেলে জমকালো অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানটি অয়োজিত হয়। লিডারস অফ টুমোরো (সম্ভাবনাময়ী শিক্ষার্থী) সহ মোট ২৬ জন নারী ১১টি বিভাগে সম্মাননাটি অর্জন করেন। ১৩ জন বিজয়ী এবং ১৩ জন অনারেবল মেনশনদের নাম এই গালা অনুষ্ঠানে ঘোষণা করা হয়। ইন্সপায়ারিং উইমেন অ্যাওয়ার্ড হলো আকিজ টেবিলওয়্যার নিবেদিত ৫ম উইলফেস্টের একটি অংশ, যার সঞ্চালনায় ছিল আরএফএল হাউসওয়্যার এবং সহযোগিতায় স্কয়ার ফুড এন্ড বেভারেজ লিমিটেড ও দ্য ডেইলি স্টার। এই বছরের উইল ফেস্টে উইমেন ইন লিডারশীপের এক দশক উৎযাপন করা হয়।

উইল ফেস্টিভালের এ বছরের থিম “পারসুট অফ উইমেনস ইকোনমিক ইনডিপেনডেন্স,” অর্থাৎ “নারীর অর্থনৈতিক স্বাধীনতার অন্বেষণ”। উইলফেস্ট ২০২৪ নারীদের অর্থনৈতিক স্বাধীনতা অর্জনের বহুমুখী সম্ভাবনা তুলে ধরে। সর্বস্তরের নারীরা অর্থনৈতিক স্বাধীনতার পথ অর্জন করেই বিভিন্ন কর্মক্ষেত্রে এবং তাদের নিজস্ব জীবনে ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করতে সক্ষম হবে। উইল-এর এবারের আসরটি এই সময়োপযোগী থিম সম্পর্কে আলোচনা করেছে। এবং তাদের প্রাপ্য সম্মানের সাথে স্বীকৃতি প্রদান করেছে।

এই বছর, এই সম্মাননাটির জন্য দেশব্যাপী বিপুল সংখ্যক নমিনেশন জমা পড়ে । ১১টি বিভাগের অধীনে শতাধিক সংস্থা এবং প্রতিষ্ঠান থেকে ২৫০ টিরও বেশি আবেদন গৃহীত হয়। দেশের শীর্ষ ক্যাটেগরি বিশেষজ্ঞ এবং স্বনামধন্য পেশাজীবী ব্যক্তিদের তিনটি জুরি প্যানেল বিজয়ীদের বাছাই করে এবং তাদের -অনারেবল মেনশন এবং বিজয়ী এই দুটি স্তরে পুরস্কৃত করে।

উদ্বোধনী বক্তৃতায় উইমেন ইন লিডারশিপ এর প্রেসিডেন্ট নাজিয়া আন্দালিব প্রিমা বলেন “যে কোনো পেশাদার নারীর স্বীকৃতি লাভের জন্য ইন্সপায়ারিং উইমেন অ্যাওয়ার্ড খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই স্বীকৃতির মাধ্যমে তাদের সম্ভাবনা অন্যদের কাছে আরও বেশি দৃশ্যমান হয়ে ওঠে। উইল ইন্সপায়ারিং উইমেন অ্যাওয়ার্ড শুধুমাত্র যোগ্যদেরই পুরস্কৃত করে না বরং একটি প্রতিষ্ঠানের অধীনে নারীর অধিকন্তু উন্নয়নের জন্যেও কাজ করে।”

এক দশক ধরে উইল পেশাজীবী নারীদেরকে তাদের ক্যারিয়ারে নেতৃত্বগুণ অনুশীলনে উৎসাহিত করে আসছে। ২০১৪ সালে প্রথম ইন্সপায়ারিং উইমেন অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়, এবং তখন থেকেই এই সম্মাননাটির লক্ষ্য ছিল দেশের অগ্রগতিতে নারীদের অবদানকে স্বীকৃতি দেওয়া, এবং ক্ষমতায়নের মাধ্যমে সমাজে তাদের রোল মডেল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা।ইন্সপায়ারিং উইমেন অ্যাওয়ার্ড গালা এর পূর্বে, উইমেন ইন লিডারশিপ-উইল,৭ম উইমেন লিডারশিপ সামিটের আয়োজন করে, যা এবছরের উইলফেস্টের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।

“পারসুট অফ উইমেনস ইকোনমিক ইনডিপেনডেন্স”, অর্থাৎ ‘নারীর অর্থনৈতিক স্বাধীনতার অন্বেষণ’- এই থিমকে বিবেচনায় রেখে আয়োজিত এই সম্মেলনটি মূল্যবান অভিজ্ঞতা, চিন্তাভাবনা, দৃষ্টিভঙ্গি জানাতে একত্রিত করেছে দেশের কর্পোরেট ও উন্নয়ন খাতের শীর্ষ পেশাজীবী, সরকারী কর্মকর্তা, শিক্ষাবিদ, শিল্পী এবং কর্মী, বিশিষ্ট চিন্তাবিদ এবং নীতি নির্ধারকদের।

সামিটটি ০২টি কিনোট সেশন, ০৪টি প্যানেল ডিসকাশন, ০১ টি ইনসাইট সেশন এবং উইল এর ১০ বছরের যাত্রা উদযাপনে প্রেসিডেন্ট নাজিয়া আন্দালিব প্রিমা এর একটি বিশেষ সেশনের সমন্বয়ে একটি আকর্ষণীয় এজেন্ডা তুলে ধরেছে।

উদ্বোধনী বক্তব্যে নাজিয়া আন্দালিব প্রিমা বলেন “এ বছর আয়োজনটির প্রত্যয় হলো নারীর ক্ষমতায়নের মাধ্যমে অর্থনৈতিক সাবলম্বিতা অর্জনে নারীদেরকে উৎসাহিত করা এবং তাতে উইল কীভাবে অবদান রাখতে পারে সেদিকে দৃষ্টি

নিবদ্ধ করা।”সামিটটির কিনোট সেশনের বক্তারা হলেন: প্রফেসর তুলসী জয়কুমার, এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর, সেন্টার ফর ফ্যামিলি বিজনেস অ্যান্ড এন্টারপ্রেনিউরশিপ, এস.পি. জৈন ইনস্টিটিউট অফ ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড রিসার্চ, মুম্বাই, ভারত; এবং ড. রাশেদ আল মাহমুদ তিতুমীর, অধ্যাপক ও চেয়ারম্যান, ডিপার্টমেন্ট অব ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

সামিটের অন্যান্য সম্মানিত বক্তারা ছিলেন: জারা জাবীন মাহবুব , এমপি, মেম্বার, স্থায়ী কমিটি, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার; দিমিত্র নিকলোপৌলু, পারফরম্যান্স আর্টিস্ট, গ্রিস; জাহিদা ফিজা কবির, সিইও,সাজিদা ফাউন্ডেশন, মোঃ তাজদীন হাসান, চিফ বিজনেস অফিসার, দ্য ডেইলি স্টার; সাদ জসীম, এরিয়া হেড অফ ট্যালেন্ট,কালচার এন্ড ইনক্লুশন- এপিএমইএ সেন্ট্রাল,ব্রিটিশ আমেরিকান টোবাকো, বাংলাদেশ; নাজিম ফারহান চৌধুরী, ম্যানেজিং ডিরেক্টর, অ্যাডকম লিমিটেড; প্রফেসর ইমরান রহমান, ভাইস চ্যান্সেলর, ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ; নাজিয়া আন্দালিব প্রিমা, ভিজ্যুয়াল আর্টিস্ট, প্রেসিডেন্ট, উইমেন ইন লিডারশীপ -সহ প্রমুখ।

সামিটটি আবর্তিত হয়েছিল বহুমুখী এবং সময়োপযোগী বিভিন্ন বিষয় যেমন কীভাবে নারীরা স্মার্ট বাংলাদেশ অর্জনে অগ্রণী ভূমিকা রাখতে পারে, ভবিষ্যতের নারী কর্মীদের মাঝে কোন গুণাবলী অত্যাবশ্যক সহ ডিজিটাল মাধ্যমে নারীদের

নিজস্ব পরিচিত গড়ে তোলার মাধ্যম সহ একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে। আকিজ টেবিলওয়্যার নিবেদিত উইলফেস্ট ২০২৪ এর আয়োজনে ছিল বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরামের। এছাড়াও উদ্যোগটির সঞ্চালনায় ছিল আরএফএল হাউসওয়্যার, সম্পৃক্ততায় ছিল স্কয়ার ফুড এন্ড বেভারেজ লিমিটেড এবং দি ডেইলি ষ্টার; স্ট্র্যাটেজিক পার্টনার: গ্রো এন এক্সেল, বাংলাদেশ ক্রিয়েটিভ ফোরাম; টেকনোলজি পার্টনার: আমরা টেকনোলজিস লিমিটেড; পিআর পার্টনার: ব্যাকপেজ পিআর; আর্টিস্টিক পার্টনার: প্রিমা আর্টে ফাউন্ডেশন। উইলফেস্ট ২০২৪, উইমেন ইন লিডারশিপের একটি উদ্যোগ।


আরও খবর



কালিয়াকৈরে কমিটির দ্বন্দ্বে মাদ্রাসায় তালা,শিক্ষার্থীদের পাঠদান বারান্দায়

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১২ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | ৯৭জন দেখেছেন

Image

সাগর আহম্মেদ,কালিয়াকৈর (গাজীপুর) প্রতিনিধি:গাজীপুরের কালিয়াকৈরে কমিটি নিয়ে একটি মাদ্রাসার তিনটি কক্ষে তালা ঝুলিয়ে দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। আতঙ্কে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি কমে গেলেও মঙ্গলবার সকালে মাদ্রাসার বারান্দায় পাঠদান চলছে। এ নিয়ে টান টান উত্তেজনায় তিন গ্রামের মানুষের মাঝে।

এলাকাবাসী ও তিন গ্রামের বাসিন্দা সূত্রে জানা গেছে,কালিয়াকৈর উপজেলার মাথালিয়া এলাকার আব্দুল হামিদের ছেলে মাওলানা জহিরুল ইসলাম পাশের কান্দাপাড়া চন্ডিতলা গ্রামে একটি মাদ্রাসা করেন। কামারিয়া, কান্দাপাড়া ও চন্ডিতলা গ্রামের মানুষের সমন্বয়ে কান্দাপাড়া চন্ডিতলা, কামারিয়া নূরাণী হাফিজিয়া মাদ্ধসঢ়;রাসা ও এতিমখানা নামকরণ করা হয়। প্রায় ৭বছর ওই মাদ্রাসা ঠিকঠাক চলে আসলেও সম্প্রতি ম্যানেজিং কমিটিসহ চলছে নানা দ্বন্দ্ব। এর জেরে গত সোমবার সকালে ওই মাদ্রাসায় তালা ঝুলিয়ে দিয়েছেন স্থানীয় মোঃ কদ্দুস, হাবিবুর রহমান, আলহাজ, নজরুল ইসলামসহ স্থানীয় কয়েকজন অসাধু ব্যক্তি।

ওইদিন বিকেলে ওই মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল বাদী হয়ে চারজনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা ৫/৭ জনকে আসামী করে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও কালিয়াকৈর থানায় পৃথক পৃথক অভিযোগ দায়ের করেন। আর এসব নিয়ে আতঙ্কে কমে গেছে ওই মাদ্রাসার শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি।এদিকে আতঙ্ক নিয়ে গত দু’দিন ধরে শিক্ষার্থীদের পাঠদান চলছে মাদ্রাসার বারান্দায়। মঙ্গলবার পর্যন্ত তালা খুলে না দেওয়ায় ব্যাহত হচ্ছে ওই মাদ্রাসার শিক্ষা কার্যক্রম।

ওই মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল মাওলানা জহিরুল ইসলাম জানান,অভিযোগে উলেখিত ব্যক্তিরা আমাদের কাছে দু’ই লাখ টাকা চাঁদা দাবী করেছিল। ওই চাঁদার টাকা না পেয়ে তারা মাদ্রাসায় তালা ঝুলিয়ে দিয়েছে। একই দাবী জানিয়েছেন ওই মাদ্রাসার ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি জালাল উদ্দিন।

নিজেকে ওই মাদ্রাসার সভাপতি দাবী করে হাবিবুর রহমান জানান, স্থানীয় কয়েকজন মিলে ৩শতাংশ জমি মাদ্রাসার নামে ওয়াকফা করে দিয়েছেন। কিন্তু ওই মাদ্রাসার টাকায় সাড়ে ৫শতাংশ জমি কিনেন পিন্সিপাল মাওলানা জহিরুল ইসলাম। তা নিজের নামে নিয়েছেন। কমিটি কোনো বিষয় নয়, মুলত ওই সম্পত্তি মাদ্রাসার নামে ওয়াফকা না করায় বিরোধের সৃষ্টি হয়েছে।

অভিযুক্ত চাঁদা দাবী কারীদের মধ্যে মুঠোফোনে মোঃ কদ্দুস জানান, আমরা কোনো চাঁদা দাবী করি নাই। তবে আমরা নয়, জমি ওয়াফকা নিয়ে গন্ডগোলের কারণে গ্রামপুলিশের মাধ্যমে ওই মাদ্রাসায় তালা দিয়েছে স্থানীয়রা।উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাউছার আহম্মেদ জানান,মাদ্রাসায় তালা দেওয়ার ঘটনায় অভিযোগ পেয়েছি।অভিযোগটি স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানের কাছে পাঠানো হয়েছে। তিনি বিষয়টি দেখে আমাকে জানালে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।


আরও খবর

৫ অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪




সাসটেইনেবিলিটি প্রতিবেদন ২০২৩: ৯% গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন হ্রাস করেছে সিগওয়ার্ক

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ৮০জন দেখেছেন

Image

খবর প্রতিদিন ২৪ডেস্ক :আগের বছরের চেয়ে ২০২৩ সালে শীর্ষস্থানীয় বৈশ্বিক প্যাকেজিং অ্যাপ্লিকেশন ও লেবেলের জন্য প্রিন্টিং কালি ও কোটিং প্রস্তুতকারী কোম্পানি সিগওয়ার্ক স্কোপ ১ এবং ২ গ্রিনহাউস গ্যাস  নির্গমন নয় শতাংশ হ্রাস করেছে।

কোম্পানিটি তাদের ২০২৩ সালের সাসটেইনেবিলিটি প্রতিবেদনে এ কথা জানিয়েছে। সেই সঙ্গে একটি প্রকৃত টেকসই ব্যবসা হিসেবে নিজেদের গড়ে তোলার প্রতি কোম্পানিটির প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছে।  

২০২৩ সালের সাসটেইনেবিলিটি প্রতিবেদনে সিগওয়ার্ক তার টেকসই ব্যবসায়িক কৌশল “হরাইজননাউ (HorizonNOW)” এর একটি বিস্তারিত ধারণা দিয়েছে। এতে ২০২৫ সালের সাসটেইনেবিলিটি সংক্রান্ত লক্ষ্য এবং ২০২০ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত উন্নতির চিত্র তুলে ধরা হয়েছে। পরিমাণগত মেট্রিক্সের মাধ্যমে, সিগওয়ার্ক স্বচ্ছতার সাথে ২০২৩ সালের জন্য গুণগত মাইলফলকসহ সব গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র জুড়ে নিজেদের অর্জন, চ্যালেঞ্জ এবং বিভিন্ন উদ্যোগ উপস্থাপন করেছে।  সিগওয়ার্কের হেড অফ

গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি অ্যান্ড সার্কুলার ইকোনমি অ্যালিনা মার্ম বলেন, “সাসটেইনেবিলিটি’র প্রতি সিগওয়ার্কের প্রতিশ্রুতি শুধু কমপ্লায়েন্সেই সীমাবদ্ধ নয়, এটি আমাদের কর্পোরেট নীতির সাথেও গভীরভাবে জড়িত।”  

প্রতিবেদনের উল্লেখযোগ্য বিষয়গুলো:  নিরাপদ ও সার্কুলার কালি ও কোটিংয়ের জন্য উদ্ভাবন: সিগওয়ার্ক তার পণ্য উদ্ভাবন ও বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় অন্তর্দৃষ্টি দিয়েছে। এসব প্রক্রিয়া কনভার্টার ও ব্র্যান্ড মালিকদের কার্যকরী, নিরাপত্তা ও সাসটেইনেবিলিটি সংক্রান্ত লক্ষ্য অর্জনে সহায়তা করে। ২০২২ সালে নিজেদের পণ্য সিরিজ ইউনিন্যাচার ও ডি-ইংকিং প্লাস্টিক সমাধানের জন্য তিনবার প্যাকেজিং ইউরোপের সাসটেইনেবিলিটি পুরস্কার জিতে নেয় সিগওয়ার্ক।  

জলবায়ু সংক্রান্ত ব্যাপক কার্যক্রম: ২০৫০ সালের মধ্যে নিট-জিরো অর্জন করার উচ্চাকাঙ্ক্ষী লক্ষ্য (বিজ্ঞান ভিত্তিক লক্ষ্যের উদ্যোগ দ্বারা যাচাইকৃত) নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে সিগওয়ার্ক। প্রতিবেদন থেকে দেখা যায়, কোম্পানিটি বর্তমানে এই লক্ষ্য পূরণেই কাজ করছে। বেসলাইন বছর ২০২২ থেকে এখন পর্যন্ত সিগওয়ার্ক স্কোপ ১ এবং ২ গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন নয় শতাংশ হ্রাস করেছে।      

বৈশ্বিক সামঞ্জস্য বিধান: সিগওয়ার্ক কীভাবে জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) এবং জলবায়ু পরিবর্তন সংক্রান্ত প্যারিস চুক্তির সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ সে বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা।    

অংশীদারদের সাথে মিলিত কার্যক্রম: সিগওয়ার্কের সাসটেইনেবিলিটি উদ্যোগের কেন্দ্রে আছে সহযোগিতা। প্রতিষ্ঠানটি সক্রিয়ভাবে তার ক্রেতা, পার্টনার এবং জনগণসহ অংশীদারদের মতামত গ্রহণ করে। এসওএস চিলড্রেনস ভিলেজের সাথে সিগওয়ার্কের বৈশ্বিক সামাজিক উন্নয়ন কর্মসূচিসহ সাম্প্রতিক কার্যক্রম পরিচালনা করেছে। 

সিগওয়ার্কের লক্ষ্য ও প্রতিশ্রুতি সম্পর্কে প্রতিষ্ঠানটির সিইও বলেন, প্রতিবেদনটি নিরাপদ, সার্কুলার এবং ডিজিটাল প্যাকেজিং সমাধানের ক্ষেত্রে উদ্ভাবনের জন্য সিগওয়ার্কের অগ্রণী অবস্থানকে প্রতিফলিত করে। গ্রাহক, ব্র্যান্ড মালিক এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ অংশীদারদের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার মাধ্যমে টেকসই প্যাকেজিংয়ের ভবিষ্যৎ গঠনই সিগওয়ার্কের লক্ষ্য।  


আরও খবর