Logo
আজঃ শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

মোরেলগঞ্জে ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া গেল গৃহিনীর মরদেহ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ১৮৫জন দেখেছেন

Image
শেফালী আক্তার রাখি,মোরেলগঞ্জ প্রতিনিধি: বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে হাওয়া বেগম(৪২) নামে এক গৃহিনীর মরদেহ বাগানে গাছের সাথে ঝুলন্ত অবস্থায় পাওায়া গেছে। বৃহস্পতিবার(১৩ এপ্রিল) বেলা ৭টার দিকে মহিশপুরা গ্রামের হাফিজ তালুকদারের বাগানে পাওয়া যায় তার মরদেহ। হাওয়া বেগম কিশোরগঞ্জের কটিয়াদি গ্রামের সত্তার শেখের স্ত্রী। সে গত ২১ মার্চ কটিয়াদি থেকে মোরেলগঞ্জে ভাই দেলোয়ার শেখের বাড়িতে বেড়াতে গিয়েছিল। ওই বাড়ি থেকে প্রায় আধা কিলোমিটার দূরে বাগানে পরণের সাড়ী দিয়ে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় পাওয়া যায় তার মরদেহ।

এ বিষয়ে থানার ওসি মো. সাইদুর রহমান বলেন, এ ঘটনায় থানায় অপমৃত্যু মামলা রেকর্ড হয়েছে। হাওয়া বেগমের মৃত্যুর সঠিক কারণ জানতে তার মরদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য বাগেরহাট সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে

আরও খবর



মির্জাপুরে মাদকাসক্ত তরুণের করুন মৃত্যু

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ৫৯জন দেখেছেন

Image

মির্জাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি:"নেশা খাবি খা, মারা যাবি যা।" মাদকবিরোধী এই সত্য এবং কঠিন স্লোগানের একটি বাস্তব ঘটনা ঘটলো টাঙ্গাইল জেলার মির্জাপুর উপজেলার আনাই তারা ইউনিয়নের চামারি ফতেপুর গ্রামের মৃত যুধিষ্ঠির বসাকের বড় ছেলে সুব্রত বসাক (৩৮) এর মৃত্যুর মধ্য দিয়ে। ১৪ এপ্রিল দিবাগত রাত আনুমানিক তিন টার সময় সুব্রত নেশাগ্রস্ত অবস্থায় মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে।

পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, সুব্রত বসাক মাদকাসক্ত ছিল। প্রতিদিন সে মাদক সেবন করে গভীর রাতে ঘরে ফিরত। এ নিয়ে তার স্ত্রী পূজা'র (৩০) সাথে প্রায়ই ঝগড়া হতো এবং স্ত্রীকে মারধর করত। পূজা বলে, ঘটনার রাতে সে বারোটার দিকে নেশা করে ঘরে ফিরে। কিছুক্ষণ শুয়ে থেকে পুনরায় রান্নাঘরে ঢুকে হিরোইন সেবন করে। এরপর ঘরে ঢুকে বিছানায় শুয়ে ছটফট করতে থাকে।কিছুক্ষণ পর নিরব হয়ে যায়। শ্রী পূজা ভাবে সুব্রত ঘুমিয়ে পড়েছে। এমন ঘটনা প্রায়ই ঘটে । সকালে সুব্রতর দেহে হাত দিয়ে দেখে নিস্তেজ হয়ে গেছে। তার চিৎকার চেঁচামেচিতে আত্মীয়-স্বজন নিকটস্থ জামুর্কি উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করে।

উল্লেখ্য, ছয় বছর পূর্বে সুব্রত বিয়ে করে। তার আড়াই বছরের একটি কন্যা সন্তান আছে। পেশায় সে একজন সিএনজি চালক ছিল। দুই মাস পূর্বে তার সিএনজি বিক্রি করে দেয়। স্ত্রী পূজা আরো জানায়, গত বছর সে মাদকসহ গ্রেফতার হয়ে মানিকগঞ্জে জেল খেটেছে। নিজের স্বর্ণালংকার বিক্রি করে তাকে জেল থেকে বের করে আনে। সুব্রত হিরোইন, ইয়াবা এবং গাঁজায় আসক্ত ছিল। স্বামীর অকাল মৃত্যুতে এক কন্যা সন্তান নিয়ে পূজা এখন দিশেহারা হয়ে পড়েছে।


আরও খবর



থানার ভিতরেই নষ্ট হচ্ছে ৩ কোটি টাকা মুল্যের মোটরসাইকেল, কারও মাইক্রোবাস

প্রকাশিত:সোমবার ০১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৫জন দেখেছেন

Image

জহুরুল ইসলাম খোকন সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি:বিভিন্ন ব্র্যান্ডের প্রায় শতাধিক দামি মোটরসাইকেল পড়ে আছে সৈয়দপুর থানার খোলা আকাশের নিচে। শুধু মোটরসাইকেল নয়, পাশেই রয়েছে জরাজীর্ণ মাইক্রোবাস প্রাইভেট কার, সহ অন্যান্য যানবাহন। নিত্যদিনের রোদ, বৃষ্টি,আর ধুলায় এসব গাড়ির যন্ত্রাংশে মরিচা ধরে গেছে। একই স্থানে দীর্ঘদিন ধরে অযত্ন, অবহেলায় পড়ে থাকায় অধিকাংশ যানবাহন অকেজো হয়ে গেছে।এ যানবাহনগুলোর অধিকাংশই বিভিন্ন অপরাধে জব্দ করা মামলার আলামত। যথাযথ রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে নষ্ট হচ্ছে এগুলো। আইনি জটিলতার কারণে অনেক মালিকই ছাড়িয়ে নিতে পারেন না এসব।  অন্যদিকে আইনি জটিলতার কারণে নিলাম না হওয়ার কারনে রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার।

গতকাল ১ এপ্রিল সোমবার থানায় গিয়ে দেখা যায়, থানা প্রাঙ্গণে খোলা আকাশের নিচে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছে জব্দ করা প্রায় শতাধিক যানবাহন। সংরক্ষণের কোনো ব্যবস্থা না থাকায় যানবাহন খোলা স্থানে পরিত্যক্ত অবস্থায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে রাখা হয়েছে। 

থানার কর্মকর্তাদের দাবি, জব্দ করা যানবাহন রাখার জন্য আলাদা  নির্দিষ্ট কোন গ্যারেজ নেই। গ্যারেজ থাকলে জব্দ করা যানবাহন গুলো নষ্ট হতো না। সরকারের কোষাগারে জমা হতো পর্যাপ্ত রাজস্ব।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সৈয়দপুর থানায় জব্দকরা যানবাহনগুলো একই স্থানে পড়ে আছে বছরের পর বছর। ১০/১২ বছর আগে আটক করা গাড়িও আছে সেখানে। যার অধিকাংশই ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। অনেক গাড়ি রয়েছে যেগুলোর ভেতরে, বাইরে ধুলা, ময়লা জমে যন্ত্রাংশ ক্ষয়ে খসে পড়ছে।

থানা সূত্রে জানা যায়, জব্দ করা মোটরসাইকেলের সংখ্যা  প্রায় শতাধিক। এ ছাড়া ৩ টি প্রাইভেটকার ১ টি মাক্রোবাস সহ অন্যান্য যানবাহন খোলা আকাশের নিচে পড়ে আছে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে সৈয়দপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহ আলম বলেন, বিভিন্ন অপরাধে এসব যানবাহন জব্দ করা হয়েছে। কাগজপত্র না থাকায় সঠিক মালিকের কাছেও হস্তান্তর করা যাচ্ছে না। সঠিক রক্ষণাবেক্ষণ প্রয়োজন বলে তিনিও মনে করেন। কিন্তু গ্যারেজের মত সেড না থাকায় সেগুলো রক্ষণাবেক্ষণ করা সম্ভব হচ্ছে না।

তিনি বলেন, ‘দৈনিক অথবা মাসে যে পরিমাণ গাড়ি আমাদের এখানে জমা হচ্ছে, সে অনুসারে মামলার নিষ্পত্তি হচ্ছে না। আইনি জটিলতার ফলে জব্দ হওয়া বাহনের সংখ্যা বাড়ছে। অল্প জায়গায় অধিক যানবাহন রাখার কারণে নষ্ট হচ্ছে যন্ত্রাংশ। জায়গা না থাকায় এগুলোকে খোলা আকাশের নিচে রাখতে হয়।

ট্রাফিক ইন্সপেক্টর জাকির হোসেন বলেন গাড়ি রাখার ভালো কোন জায়গা না থাকায় অনেক সময় অনলাইনের মাধ্যমে জরিমানা করে গাড়ি ছেড়ে দেয়া হয়। ভালো জায়গা থাকলে ও কাগজ পত্র বিহীন গাড়ির দ্রুত মামলা নিষ্পত্তি হলে, খোলা আকাশের নিচে যানবাহন নষ্ট হতো না এবং সরকারও পেতো রাজস্ব। 


আরও খবর



মধুপুরের মির্জাবাড়ী ইউনিয়নের সর্বস্তরের জনগণের আয়োজনে ইফতার মাহফিল

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ১৫৫জন দেখেছেন

Image

বাবুল রানা মধুপুর টাঙ্গাইল প্রতিনিধিঃ-

টাঙ্গাইলের মধুপুর উপজেলার মির্জাবাড়ী  ইউনিয়নের সর্বস্তরের জনগণের আয়োজনে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। মির্জাবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের   মাঠে সোমবার এ ইফতার ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ছরোয়ার আলম খান আবু।


ইফতার মাহফিল ও  নির্বাচনী আলোচনায় উপস্থিত ছিলেন  উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি খন্দকার শফিউদ্দিন মনি, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান যষ্টিনা নকরেক, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান  প্রার্থী শিক্ষা ও  সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক খন্দকার  সামছুল আরেফিন শরিফ, মির্জাবাড়ী ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যানান শাহজাহান আলী তালুকদার, বেরীবাইদ ইউনিয়নের ইউপি চেয়ারম্যান জুলহাস উদ্দিন প্রমুখ।


অনুষ্ঠান শুরু হওয়ার আগেই বিকেল থেকেই ইউনিয়নের বিভিন্ন ওয়ার্ড থেকে আওয়ামী লীগ,যুবলীগ, ছাত্রলীগ সহ বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মী উপস্থিত হতে থাকেন। বিকেল পাঁচ টার মধ্যেই মির্জাবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের মাঠ জনসমুদ্রে পরিনত হয়। এসময় আবু ভাই আবু ভাই শ্লোগানে শ্লোগানে পুরো এলাকা মুখরিত হয়ে উঠে ।ইফতার মাহফিলে মোনাজাত করেন উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী খন্দকার  সামছুল আরেফিন শরিফ।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



ছাত্রলীগ দখলদারিত্বে বিশ্বাসী নয়: ওবায়দুল কাদের

প্রকাশিত:সোমবার ০১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ১৩১জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন,ছাত্রলীগ সুনির্দিষ্ট গঠনতন্ত্র ও নীতি-আদর্শ মেনে পরিচালিত ছাত্র সংগঠন, তারা (ছাত্রলীগ) দখলদারিত্বে বিশ্বাসী নয়।

সোমবার (১ এপ্রিল) দলের দপ্তরর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়ার সই করা এক বিবৃতিতে এ কথা বলেন তিনি।

ওবায়দুল কাদের বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবিসংবাদিত নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ এদেশের স্বাধীনতা অর্জনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে ছাত্রলীগের অবদান অনস্বীকার্য।

তিনি আরও বলেন, মহান মুক্তিযুদ্ধে ছাত্রলীগের ১৭ হাজার নেতাকর্মী জীবন উৎসর্গ করেছিল। ছাত্রলীগ সর্বদা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়নে কাজ করে চলেছে। ছাত্রলীগ সুনির্দিষ্ট গঠনতন্ত্র ও নীতি-আদর্শ মেনে পরিচালিত ছাত্র সংগঠন। তারা দখলদারিত্বে বিশ্বাসী নয়।

সেতুমন্ত্রী বলেন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে দখলদারিত্ব শুরু হয় সামরিক স্বৈরাচার জিয়াউর রহমানের হাত ধরে। স্বৈরশাসক জিয়াউর রহমান নিজের অবৈধ ক্ষমতা পাকাপোক্ত করতে ছাত্রদের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে।

তিনি অভিযোগ করে আরও বলেন, ক্ষমতা ও অর্থের প্রলোভনে মোহাবিষ্টের মাধ্যমে ছাত্রনেতাদের আদর্শবিচ্যুত ও পথভ্রষ্ট করে ছাত্রদল প্রতিষ্ঠা করা হয়। নীতি-আদর্শকে পাশ কাটিয়ে বৈষয়িক চিন্তা ও বিলাসি জীবনযাপনে অভ্যন্ত করা হয় তাদের। এর ধারাবাহিকতায় দিনে দিনে ছাত্ররাজনীতিতে একটি কলুষিত ধারা প্রতিষ্ঠিত হয়।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, একইভাবে স্বৈরশাসক জিয়াউর রহমানের প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে স্বাধীন বাংলাদেশে পাকিস্তানি ভাবধারার রাজনীতি প্রতিষ্ঠিত হয়। স্বাধীনতাবিরোধী পরাজিত শক্তি রাজনীতিতে পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয় এবং ধর্মভিত্তিক সাম্প্রদায়িক রাজনীতির প্রচলন হয়। এর ছোঁয়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে পড়তে থাকে এবং তা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার গণতান্ত্রিক পরিবেশকে ব্যাহত করে। এই নীতি ও আদর্শ বিবর্জিত ধারার বিরুদ্ধে ছাত্রলীগ নিরন্তর সংগ্রাম জারি রেখেছে।

বিবৃতিতে তিনি আরও বলেন, আমাদের আফসোস হয়। বিএনপি নেতৃবৃন্দ বোঝে না যে এদেশের স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে মিথ্যাচারের ধারা অব্যাহত রাখলে তারা জনগণ থেকে আরও দূরে সরে যাবে। তারা ক্ষমতায় এসে ইতিহাস বিকৃতির মাধ্যমে আওয়ামী লীগ বিরোধী বয়ান তৈরির মধ্য দিয়ে দেশবিরোধী রাজনীতির ধারা সৃষ্টি করেছে এবং তা পরিপুষ্ট করে চলেছে। এরই ধারাবাহিকতায় তারা স্বাধীনতার ঘোষণা নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টির অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

বিএনপি নেতাদের সমোলোচনা করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিএনপি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বানচাল করতে সন্ত্রাস ও সহিংসতার পথে হেঁটেছিল। তাই তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছিল। এখন তো তাদের নেতাকর্মীরা একের পর এক মুক্তি পাচ্ছে। অথচ তাদের মুখে অত্যাচার-নির্যাতনের তথাকথিত বক্তব্য শুনে মনে হচ্ছে এটা তারা চিরস্থায়ী পন্থা হিসেবে বেছে নিয়েছে।

তিনি বলেন, সরকার কোনো ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে নাই। বরং নির্বাচন বানচাল ও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করতে বিএনপি সন্ত্রাস ও সহিংসতা সৃষ্টির মাধ্যমে যে ত্রাসের রাজত্ব সৃষ্টি করতে চেয়েছিল, সরকার তা থেকে জনগণের নিরাপত্তা বিধানের জন্য অভয়ের পরিবেশ সৃষ্টিতে বদ্ধপরিকর।


আরও খবর



শিল্পী সমিতির নতুন সভাপতি মিশা, সম্পাদক ডিপজল

প্রকাশিত:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ৯০জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:সভাপতি পদে মিশা সওদাগর ও সাধারণ সম্পাদক পদে মনোয়ার হোসেন ডিপজল বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনে জয়ী হয়েছেন। গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় ভোট গ্রহণ শেষ হওয়ার পর আজ শনিবার ভোর ৬টা ৪৫ মিনিটে ফল প্রকাশ করা হয়েছে।

শিল্পী সমিতির ২০২৪-২০২৬ মেয়াদের নির্বাচনে সভাপতি পদে মিশা সওদাগর পেয়েছেন ২৬৫ ভোট। নিকটতম মাহমুদ কলি পেয়েছেন ১৭০ ভোট। সাধারণ সম্পাদক পদে মনোয়ার হোসেন ডিপজল পেয়েছেন ২২৫ ভোট। একই পদে ২০৯ ভোট পেয়েছেন নিপুণ আক্তার। মাত্র ১৭ ভোটে পরাজিত হয়েছেন গত বারের এই সাধারণ সম্পাদক।

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় মনোয়ার হোসেন ডিপজল সবাই মিলে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করে বলেন, ‘আমরা সবাই এক। সবাই একসঙ্গে কাজ করব। এখানে কোনো ভেদাভেদ নেই।

এছাড়া সহ-সভাপতি পদে ডি এ তায়েব (২৩৪) ও মাসুম পারভেজ রুবেল (২৩১, সহ-সাধারণ সম্পাদক পদে আরমান (২৩৭), সাংগঠনিক সম্পাদক পদে জয় চৌধুরী (২৫৫), আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক পদে আলেকজান্ডার বো (২৯৬), দফতর ও প্রচার সম্পাদক পদে জ্যাকি আলমগীর (২৪৫), সংস্কৃতি ও ক্রীড়া সম্পাদক পদে মামনুন হাসান ইমন (২৩৫) এবং কোষাধ্যক্ষ কমল (২৩১) জয়ী হয়েছেন। 

কার্যনির্বাহী সদস্য পদে মিশা-ডিপজল পরিষদ থেকে নির্বাচিত হয়েছেন ৯ জন। তারা হলেন সুচরিতা (২২৮), রোজিনা (২৪৩), আলীরাজ (২৩৯), সুব্রত, দিলারা ইয়াসমিন (২১৮), শাহনূর (২৪৫), নানা শাহ (২১০), রতœা কবির (২৬৩) ও চুন্নু (২৪৮)।

কলি-নিপুণ পরিষদ থেকে নির্বাচিত হয়েছেন রিয়ানা পারভিন পলি (২২০) ও সনি রহমান (২৩০)।


আরও খবর