Logo
আজঃ বুধবার ২৯ মার্চ ২০২৩
শিরোনাম

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

প্রকাশিত:রবিবার ১২ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ মার্চ ২০২৩ | ১৩১জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: দেশের সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল কলেজে ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের এমবিবিএস প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে। এতে পাস করেছেন ৪৯ হাজার ১৯৫ জন শিক্ষার্থী। যেখানে পাসের হার ৩৫ দশমিক ৩৪ শতাংশ।

আজ রোববার দুপুরে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সভাকক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে পরীক্ষার ফলাফল ঘোষণা করেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, সারা দেশের ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজে এবার শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য আসন আছে চার হাজার ৩৫০টি। এবারের ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিলেন ১ লাখ ৩৫ হাজার ৮০০ জন। উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মেধাক্রম অনুযায়ী প্রথম ৪ হাজার ৩৫০ জন এসব কলেজে ভর্তি হতে পারবেন। উত্তীর্ণ বাকি শিক্ষার্থীরা বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে ভর্তি হতে পারবেন।

সারা দেশে ৭১টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজে এবার শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য মোট ছয় হাজার ৭৭২টি আসন রাখা হয়েছে বলেও জানান জাহিদ মালেক।

এদিকে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় সর্বোচ্চ নম্বর পেয়ে প্রথম স্থান অর্জন করেছেন রাফসান জামান নামের এক শিক্ষার্থী। তিনি চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে পরীক্ষা দিয়েছেন। পরীক্ষায় এ শিক্ষার্থী সর্বোচ্চ ৯৪ দশমিক ২৫ নম্বর পেয়েছেন, যা মেয়েদের মধ্যে সর্বোচ্চ নম্বর ৮৮।

পরীক্ষায় সর্বমোট পাসের মধ্যে ছেলে ২০ হাজার ৮১৩ জন, পাসের হার ৪২ দশমিক ৩১ এবং মেয়ে পাস করেছেন ২৮ হাজার ৩৮১ জন, পাসের হার ৫৭ দশমিক ৬৯ শতাংশ।

এর আগে গত ১০ মার্চ সারা দেশে একযোগে সকাল ১০টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। ১০০ নম্বরের নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্নপত্রে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়া হয়।

যেভাবে ফল জানবেন

পরীক্ষার ফল তিনভাবে জানতে পারবেন শিক্ষার্থীরা। ফল প্রকাশের পরই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে জানা যাবে। এ ছাড়া স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ফল জানতে পারবেন শিক্ষার্থীরা।

পাশাপাশি এসএমএসের মাধ্যমে ফল জানা যাবে। আবেদন করার সময় দেওয়া মোবাইল ফোন নম্বরে ফল জানতে পারবেন ভর্তিচ্ছুরা।


আরও খবর



কলাপাড়ায় ইউপি চেয়ারম্যান হাফেজ রহিম নির্মান শ্রমিকের কাজ করে প্রশংসিত

প্রকাশিত:সোমবার ২৭ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ মার্চ ২০২৩ | ৫০জন দেখেছেন

Image

রাসেল কবির মুরাদ কলাপাড়া(পটুয়াখালী)প্রতিনিধি  :  কলাপাড়ায় ধুলাসার ইউপি চেয়ারম্যান হাফেজ আ: রহিম নির্মান শ্রমিকের কাজ করে প্রশংসিত, লক্ষাধিক ভিউয়ারে ভাইরাল হলেন ফেইসবুকে। ২০২২ সালের জুন মাসে বিপুল ভোটের ব্যবধানে হাতপাখা প্রতিক নিয়ে ধুলাসার ইউপি চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন হাফেজ আবদুর রহিম। শুরু থেকেই তিনি চেষ্টা করছেন ইউনিয়াবাসীকে সর্বো”চ সেবা দিতে। ইউনিয়ন পরিষদের ২৫ ফুটের সড়ক, টয়লেট ও ওজুখানা নির্মানের জন্য সরকারীভাবে বরাদ্ধ পান মাত্র দেড় লাখ টাকা। বাজেট স্বল্প হওয়ায় তিনি নিজেই শ্রমিক নিয়ে শুরু করেন রাজমিস্ত্রীর কাজ।

সোমবার সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, গত ২৪ ফেব্রুয়ারী থেকে দীর্ঘ ১ মাস নিজেই রাজমিস্ত্রীর কাজ করে তৈরী করেন এসব স্থাপনা। এভাবেই দাপ্তরিক কাজের পাশাপাশি ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান করছেন রাজমিস্ত্রীর কাজ। দীর্ঘ ১ মাস ধরে শ্রমিকদের সঙ্গে কাজ করে ব্যাপক প্রশংসা কুড়িয়েছেন, ভাইরাল হয়েছেন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে তিনি। তার এ কাজে অনেকটা খুশি সহযোগি শ্রমিকরা। 

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, নির্বাচনের আগে তিনি ইউনিয়ন পরিষদের পাশেই স্থানীয়দের সহযোগিতায় পুকুর ভরাট ও এলাকায় বেশ কিছু মসজিদ নির্মান এবং মাদ্রাসা নির্মান করেছেন। পূর্ব অভিজ্ঞতা থেকেই তিনি এসব স্থাপনা নির্মান করেন। চেয়ারম্যানের এ কাজে শ্রমিকরা পেয়েছেন ব্যাপক উৎসাহ ও নায্য মূল্য। চেয়ারম্যান কাজের নায্য মূল্য সঠিক সময়ে দেন বলে জানান তার সঙ্গে কাজ করা সহযোগি শ্রমিকরা। 

চেয়ারম্যানের সঙ্গে কাজ করা শ্রমিক এমাদুর রহমান জানান, সকালে আমরা কাজ শুরু করার আগেই চেয়ারম্যান ইউনিয়ন পরিষদে এসে উপস্থিত হন এবং কাজ শুরু করে দেন। তার সঙ্গে কাজ করে আমরা অনেক আনন্দিত। কারন তিনি সন্ধ্যায় কাজ শেষ করার সঙ্গে সঙ্গেন মজুরি দিয়ে দেন। ধুলাসার ইউনিয়নের চাপলী বাজারের সত্তরোর্ধ্ব নেছার মিয়া জানান, চেয়ারম্যান ১ মাস ধরে শ্রমিকদের সঙ্গে কাজ করেছেন। এ রকমের চেয়ারম্যান আমি জীবনেও দেখিনি। তাকে স্বাদুবাদ জানাই। দেশের সব চেয়ারম্যান যদি জনগনের সেবায় এরকমের কাজ করতো তাহলে দেশটা আরো এগিয়ে যেতো। 

এবিষয়ে নির্মান শ্রমিক, ধুলাসার ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান হাফেজ আবদুর রহিম জানায়, সড়ক, টয়লেট এবং ওজুখানার জন্য মাত্র দেড় লাখ টাকা বরাদ্ধ পেয়েছি। এটাকা দিয়ে মজবুতভাবে এসব স্থাপনা তৈরী করা সম্ভব না। আর আমি আগেই বেশ কিছু মসজিদ মাদ্রাসা নির্মান করেছি। সেখানে শ্রমিকরা কাজ করেছে তাদের সঙ্গে সহায়তা করেছি। সেই পূর্ব অভিজ্ঞতা থেকেই আমি শ্রমিকদের সঙ্গে রাজমিস্ত্রীর কাজ করে ইউনিয়ন পরিষদের মসজিদ, টয়লেট এবং ওজুখানা নির্মান করেছি। 

কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর হোসেন জানান, আপাতত দেখে মনে হ”েছ চেয়ারম্যান হাফেজ আবদুর রহিম কাজটি খুব ভালই করছেন, প্রশংসা পাওয়ার যোগ্য। তবে নতুন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানদের দাপ্তরিক কাজে আরো মনযোগী হতে হবে। 




আরও খবর



দূষিত শহরের তালিকায় আজ ঢাকার অবস্থান সপ্তম

প্রকাশিত:রবিবার ২৬ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ মার্চ ২০২৩ | ৩৯জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক; বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় আজ রোববার ঢাকার অবস্থান সপ্তম। সকাল ১০টা ৪৩ মিনিটে ঢাকার বাতাসের স্কোর ছিল ১৫৩। এর মানে হলো সে সময়টাতে অস্বাস্থ্যকর ছিল রাজধানীর বাতাস।

সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বাতাসের মানবিষয়ক প্রযুক্তি কোম্পানি আইকিউএয়ারের র‌্যাঙ্কিংয়ে চরম অবনতি না হলেও বাতাসের নিম্ন মানে শীর্ষ দশে রয়েছে ঢাকা।

আগের দিন শনিবার সকাল ১০টা ৫ মিনিটে বাতাসের নিম্ন মানে শহরগুলোর মধ্যে নবম অবস্থানে ছিল ঢাকা।

আজ সকালের ওই সময়ে বাতাসের নিম্ন মানের দিক থেকে শীর্ষে ছিল উত্তর থাইল্যান্ডের বৃহত্তম শহর চিয়াংমাই। এ সময়ে বাতাসের নিম্ন মানের দিক থেকে দ্বিতীয় ও তৃতীয় অবস্থানে ছিল ঘানার আক্রা ও ভারতের দিল্লি।

আইকিউএয়ার জানিয়েছে, রোববার সকালের ওই সময়ে ঢাকার বাতাসে মানবস্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ অতি ক্ষুদ্র কণা পিএম২.৫-এর উপস্থিতি ছিল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) আদর্শ মাত্রার চেয়ে ১১ দশমিক ৮ গুণ বেশি। একই সময়ে চিয়াংমাইয়ের বাতাসে পিএম২.৫-এর উপস্থিতি ছিল ডব্লিউএইচওর আদর্শ মাত্রার চেয়ে ৩০ দশমিক ৮ গুণ বেশি।

নির্দিষ্ট স্কোরের ভিত্তিতে কোনো শহরের বাতাসের ক্যাটাগরি নির্ধারণের পাশাপাশি সেটি জনস্বাস্থ্যের জন্য ভালো নাকি ক্ষতিকর, তা জানায় আইকিউএয়ার।

প্রতিষ্ঠানটি শূন্য থেকে ৫০ স্কোরে থাকা শহরগুলোর বাতাসকে ‘ভালো’ ক্যাটাগরিতে রাখে। অর্থাৎ এ ক্যাটাগরিতে থাকা শহরের বাতাস জনস্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর নয়। ৫১ থেকে ১০০ স্কোরে থাকা শহরগুলোর বাতাসকে ‘মধ্যম মানের বা সহনীয়’ হিসেবে বিবেচনা করে।

আইকিউএয়ারের র‌্যাঙ্কিংয়ে ১০১ থেকে ১৫০ স্কোরে থাকা শহরগুলোর বাতাসকে ‘সংবেদনশীল জনগোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ ক্যাটাগরিতে ধরা হয়। ১৫১ থেকে ২০০ স্কোরে থাকা শহরের বাতাসকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ ক্যাটাগরির বিবেচনা করা হয়। র‌্যাঙ্কিংয়ে ২০১ থেকে ৩০০ স্কোরে থাকা শহরগুলোর বাতাসকে ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ ধরা হয়।

তিন শর বেশি স্কোর পাওয়া শহরের বাতাসকে ‘বিপজ্জনক’ হিসেবে বিবেচনা করে আইকিউএয়ার।

দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।

২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ঢাকার বায়ুদূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো, ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।

প্রতিদিনের বাতাসের মান নিয়ে তৈরি করা একিউআই সূচক একটি নির্দিষ্ট শহরের বাতাস কতটুকু নির্মল বা দূষিত সে সম্পর্কে মানুষকে তথ্য দেয় এবং তাদের জন্য কোনো ধরনের স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি হতে পারে তা জানায়।


আরও খবর



নায়কদের অর্ধেক পারিশ্রমিকও পান না বলিউডের অভিনেত্রীরা

প্রকাশিত:রবিবার ১২ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৭ মার্চ ২০২৩ | ৯৮জন দেখেছেন

Image

বিনোদন ডেস্ক: নায়কদের অর্ধেক পারিশ্রমিকও পান না বলিউডের অভিনেত্রীরা। এ নিয়ে অনেকেই ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। এবার সেই অভিযোগে সুর মেলালেন ‘দেশি গার্ল’ খ্যাত প্রিয়াঙ্কা চোপড়া।

বলিউডে ক্যারিয়ারের ২২ বছর পার করেছেন প্রিয়াঙ্কা। অভিনয় করেছেন ৬০টিরও বেশি সিনেমায়। দীর্ঘ এ ক্যারিয়ারে বলিউডে কোনোদিন পুরুষ সহকর্মীর সমান পারিশ্রমিক পাননি তিনি। তবে বলিউডে না হলেও হলিউডে তিনি নায়কের সমান পারিশ্রমিক পেয়েছেন। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে তিনি এমনটিই জানিয়েছেন।

এই মুহূর্তে হলিউড ছবি ‘সিটাডেল’-এর প্রচারে ব্যস্ত রয়েছেন প্রিয়াঙ্কা। সেই প্রচারের ফাঁকেই এক সাক্ষাৎকারে প্রিয়াঙ্কা বলেন, ‘হয়তো আমার কথা নিয়ে বিতর্ক শুরু হতে পারে। তবুও বলতে চাই- গত ২২ বছর ধরে বিনোদনজগতে নানা ধরনের কাজ করে যাচ্ছি। কিন্তু সব সময়ই নায়কদের তুলনায় কম পারিশ্রমিক জুটেছে। তবে এই প্রথম সিটাডেলের নায়ক রিচার্ড ম্যাডেনের সমান পারিশ্রমিক পেয়েছি। যা কিনা সত্যিই ভালো লাগার মতো ঘটনা।’

এক সময় মুম্বাইয়ের ‘দেশি গার্ল’ ছিলেন প্রিয়াঙ্কা। তবে গায়ক নিক জোনাসকে বিয়ে করার পর এখন যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করেন প্রিয়াঙ্কা। হলিউডে প্রিয়াঙ্কার প্রথম সিরিজ ছিল ‘কোয়ান্টিকো’। তারপর একাধিক সিনেমায় অভিনয় করেছেন তিনি। ‘দ্য ম্যাট্রিক্স রিসারেকশনস’ সিনেমাতেও গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় করেছেন প্রিয়াঙ্কা।


আরও খবর



মধুপুরের অরণখোলা বিটের সামাজিক বনায়নে নির্বাচনের মাধ্যমে কমিটি গঠন

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ মার্চ ২০২৩ | ৯৬জন দেখেছেন

Image

বাবুল রানা মধুপুর টাঙ্গাইল প্রতিনিধিঃ টাংগাইলের  মধুপুরের অরণ খোলা সদর বিটের ৭৩ একর জমিতে ২০১১-১২ সনে  লাগানো সামাজিক বনায়নের  ২০২৩ হতে ২০২৪ পর্যন্ত  দুই বছর মেয়াদী  নির্বাচনের মাধ্যমে উপকারভোগীদের মাঝে  একটি কমিটি গঠন করা হয় হয়েছে। সোমবার অরণখোলা সদর বিট প্রাঙ্গণে সকাল ৯ টা হতে বিকেল ৪ টা পর্যন্ত  ভোট গ্রহন চলে।

মোট ভোটারের সংখ্যা ১৮১জন।  ৫ টি পদে প্রার্থীর সংখ্যা ছিল ১০ জন।  ২ জন প্রত্যাহার করায়  আর ২ জন বিনা প্রতিদ্বন্ধিতায় নির্বাচিত হওয়ায় বাকী ৬ জনের মধ্যে নির্বাচন হয়। নির্বাচনে  প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্হিত ছিলেন  কুড়াগাছা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ ফজলুল হক সরকার।নির্বাচন পরিচালনা করেন অরণ খোলা সদর বিটের রেন্জ কর্মকর্তা  এস, এম, আঃ রশিদ, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মধুপুর বিটের রেন্জ কর্মকর্তা মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান,, দোখলা বিটের রেন্জ কর্মকর্তা মোঃ হামিদুর রহমান,  ৯ নংওয়াডের ইউপি সদস্য মোঃ খলিল ফকির, ৭ ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য শফিকুল ইসলাম বাবু, ৫ নং ওয়ার্ডের সদস্য মোঃ মোফাজ্জল হোসেন।

এসময় উপস্হিত ছিলেন  অরণখোলা বিটের এফ জি মোঃ জহিরুল ইসলাম, ওয়াড আওয়ামী লীগের সভাপতি মোঃ গোলাপ হোসেন ,  কুড়াগাছা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের  সভাপতি ফারুক হোসেন,।  উক্ত নির্বাচনে সভাপতি পদে বিজয়ী হন মোঃ আঃ বাতেন তালুকদার , সহ -সভাপতি পদে বিজয়ী হন মোঃ হারুন অর রশীদ, সাধারণ সম্পাদক,পদে বিজয়ী হন আঃখালেক, সহ- সাধারণ সম্পাদক পদে  মোঃ গিয়াস উদ্দিন , কোষাধক্ষ পদে  মোঃ আঃ সাত্তার।

-খবর প্রতিদিন/ সি.বা


আরও খবর



জাপানে যেতে কত খরচ হবে, জানাল সরকার

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২১ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ মার্চ ২০২৩ | ৭৬জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক ;বাংলাদেশ থেকে সরকারিভাবে জাপান যেতে একজন কর্মীর মোট ১ লাখ ৪৮ হাজার ৫০০ টাকা খরচ হবে। সরকারিভাবে কর্মী পাঠানোর প্রক্রিয়া গতিশীল ও আর্থিক লেনদেনে স্বচ্ছতা আনতে এ ব্যয় নির্ধারণ করেছে সরকার।

প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের এক অফিস আদেশে গতকাল সোমবার এ তথ্য জানানো হয়। এতে স্বাক্ষর করেছেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব শিমুল কুমার সাহা।

আদেশে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ থেকে জাপানে কর্মী পাঠানোর প্রক্রিয়া গতিশীল ও আর্থিক লেনদেনে স্বচ্ছতা এবং জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে ‘সিলেকশন পূর্ববর্তী প্রশিক্ষণ ও সিলেকশন পরবর্তী ব্যবস্থাপনা ব্যয়’ নির্ধারণ করা হয়েছে।

ব্যয় অনুযায়ী, জাপানিজ ভাষা প্রশিক্ষণ ফি ধরা হয়েছে ৪০ হাজার টাকা, প্রাক-বহির্গমন প্রশিক্ষণ ফি ৪০ হাজার টাকা, স্বাস্থ্য পরীক্ষা আট হাজার টাকা, পাসপোর্ট ও প্রসেসিং ফি ১২ হাজার টাকা, দরখাস্ত ও সব ডকুমেন্ট প্রসেসিং ফি ৪০ হাজার টাকা, কল্যাণ ফি সাড়ে তিন হাজার টাকা, নিবন্ধন ও অন্যান্য ফিতে খরচ হবে পাঁচ হাজার টাকা।

এতে সব মিলিয়ে খরচ হবে এক লাখ ৪৮ হাজার ৫০০ টাকা। যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদনক্রমে এ আদেশ জারি করা হয়েছে এবং তা অবিলম্বে কার্যকর করা হবে।

জাপানে জনসংখ্যা প্রতিনিয়তই কমছে। এতে শ্রম ঘাটতি মোকাবিলায় বিদেশ থেকে শ্রমশক্তি আমদানির ওপর দেশটি নজর দিয়েছে। আর এতে জাপানের শ্রমবাজারে সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচিত হয়েছে বাংলাদেশিদের জন্য।


আরও খবর