Logo
আজঃ মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

মেডিকেল কলেজকে টাকা বানানোর যন্ত্র বানাবেন না: রাষ্ট্রপতি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০২ মার্চ 2০২3 | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | ৩৫১জন দেখেছেন

Image

বাসস: মেডিকেল কলেজগুলোকে টাকা বানানোর যন্ত্রে পরিণত না করে মানুষ যাতে স্বল্প খরচে ও সহজে দ্রুত চিকিৎসা সেবা পায় তা নিশ্চিত করার জন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ।

বুধবার কিশোরগঞ্জের করিমগঞ্জে ‘রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ মেডিকেল কলেজে’ এক অনুষ্ঠানে তিনি কথা বলেন।

রাষ্ট্রপ্রধান চিকিৎসকদের আন্তরিকতার সঙ্গে সেবা প্রদান করতে আহ্বান জানান।

তিনি বলেন, ‘মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠা করে শুধু ব্যবসা করলেই চলবে না, মানুষকে সেবাও দিতে হবে।

রাষ্ট্রপতি হামিদ আশা করেন এ মেডিকেল কলেজটির সুনাম অক্ষুণ্ণ রাখতে শিক্ষক কর্মচারীসহ সংশ্লিষ্ট সকলে নিরলস প্রচেষ্টা চালাবেন।

অনুষ্ঠানে মেডিকেল কলেজ পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি রাষ্ট্রপতির সহধর্মিণী রাশিদা খানম এবং কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. আনম নওশাদ খান বক্তব্য রাখেন।


আরও খবর



হিলি সীমান্ত পরিদর্শন করলেন তিন বাহিনীর ৭৮ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | ২৭জন দেখেছেন

Image

মাসুদুল হক রুবেল,হিলি (দিনাজপুর) প্রতিনিধি:দিনাজপুরের হিলি সীমান্ত এলাকা পরিদর্শন করলেন সেনা, নৌ, বিমান বাহিনীর ৭৮ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল। ঢাকাস্থ ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজ এর এএফডাব্লুসি কোর্সের শিক্ষা সফরের অংশ হিসেবে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মামুন উর রশিদ এর নেতৃত্বে ৭৮ সদস্যের একটি প্রশিক্ষনার্থী দল হিলি সীমান্তে আসেন।

সোমবার দুপুর দেড় টায় হিলি সীমান্তের চেকপোস্ট গেটে পৌঁছালে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মামুন উর রশিদকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান জয়পুরহাট- ২০ বিজিবির অধিনায়ক তানজিলুর রহমান। এরপর ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মামুন উর রশিদ হিলি সীমান্তের চেকপোষ্ট গেটের শুন্য রেখায় ভারতের ৬১ ব্যাটালিয়ানের বিএসএফের সহকারী অধিনায়ক প্রেম বিসোয়াতকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান। পরে প্রতিনিধি দলটি সীমান্ত দিয়ে দুদেশের মাঝে আমদানি-রফতানি বানিজ্য,পাসপোর্ট যাত্রী পারাপারসহ বিজিবি ও বিএসএফের কার্যক্রম সম্পর্কে অবগত হন।এরপর প্রতিনিধি দলটি বিজিবির হিলি আইসিপি ক্যাম্প পরিদর্শন করেন। সেখানে বিজিবির সাথে বৈঠক করে বগুড়া ক্যান্টনমেন্ট এর উদ্দেশ্যে রওনা দেন।


আরও খবর



মধুপুরের ইদিলপুরে ঈদ পুনর্মিলনী ও গ্র্যান্ড মিট- আপ-২০২৪ অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:শনিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | ১১৪জন দেখেছেন

Image

বাবুল রানা বিশেষ প্রতিনিধি মধুপুর টাঙ্গাইলঃটাঙ্গাইলের মধুপুর উপজেলাধীন ইদিলপুর উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে উদীয়মান ইদিলপুর এর আয়োজনে ঈদ পুনর্মিলনী ও গ্র্যান্ড মিট-আপ-২০২৪ অনুষ্ঠিত হয়েছে।বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) দিনব্যাপি এই আয়োজনে, উদীয়মান ইদিলপুর এর আহবায়ক আসলাম হোসেনের সভাপতিত্বে উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আউশনারা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. গোলাম মোস্তফা।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, অত্র ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য মো. লিটন ফকির,মো.শহিদুল ইসলাম, মোছাঃ লাকী বেগম, নুরুল আমিন, উদীয়মান ইদিলপুর এর সদস্য সচিব আনিছুর রহমান খান সহ অত্র সংগঠনের সকল সদস্যগন।উল্লেখ্য, অত্র ইউনিয়নকে মাদক মুক্ত করার লক্ষ্যে উদীয়মান তরুণদের নিয়ে ২০১৭ সালে এই সংগঠনটি প্রতিষ্ঠিত হয়। এই সংগঠনের মুল উদ্দেশ্য ছিলো মাদক মুক্ত এলাকা গড়া। নতুন প্রজন্মের তরুণরা যাতে মাদকে আসক্ত না হয় সেই লক্ষ্যকে সামনে রেখে তাদেরকে বিভিন্ন  খেলাধূলায় অনুপ্রাণিত করা।

এছাড়াও এই সংগঠনটি বিভিন্ন সময়ে হতদরিদ্র অসহায় মানুষের পাশে দাড়িয়েছেন এবং প্রতিটি ঈদ উৎসবে হতদরিদ্রদের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করে ব্যাপক আলোচনায় এসেছে এই অরাজনৈতিক সংগঠনটি।দিনব্যাপি এই আয়োজন জুড়ে ছিলো ফুটবলে হাততালি খেলা, ক্রিকেট টুর্ণামেন্ট ও লাকি কুপন ড্র।অনুষ্ঠান শেষে প্রধান অতিথি বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন।অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন উক্ত সংগঠনের আহবায়ক মো. আসলাম হোসেন। 

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



আওয়ামী লীগ পালিয়ে গেলে যুদ্ধটা করল কে, প্রশ্ন প্রধানমন্ত্রীর

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | ১০৪জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:বিএনপি নেতারা বলেন- ২৫ মার্চ নাকি আওয়ামী লীগের নেতার পালিয়ে গিয়েছিলেন। তাহলে যুদ্ধটা করল কে? বিজয় কে আনল? বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা 

বুধবার (২৭ মার্চ) মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস- ২০২৪ উপলক্ষে আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এমন প্রশ্ন করেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, মুজিব নগর সরকার গঠন করে শপথ নিয়ে তারা যুদ্ধ পরিচালনা করলেন। সরকারপ্রধান ছিলেন শেখ মুজিবুর রহমান। তার গ্রেপ্তারের পর উপ-রাষ্ট্রপতির নেতৃত্বে সেই সরকারের অধীনে এ দেশে যুদ্ধ হলো। এখন যারা বলছে, পালিয়ে গেলো-তাহলে যুদ্ধটা করল কে? আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে জিয়াউর রহমান তো বেতনভুক্ত কর্মচারী হিসেবে চাকরি করেছেন। সামরিক অফিসার হিসেবে তিনি এখানে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি যে মেজর থেকে মেজর জেনারেল হলেন, সেটা কে দিয়েছেন? আওয়ামী লীগ সরকার দিয়েছে। এটাও অকৃতজ্ঞরা ভুলে যায়।

তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর বাংলাদেশ এক কদম এগুতে পারেনি। আমি বলি, এক কদম এগুতে দেওয়া হয়নি। স্বাধীনতা যুদ্ধে আমরা প্রতিবেশীসহ অনেক দেশের সহায়তা। আবার পেয়েছি, অনেক বড় বড় দেশের বৈরিতা। অবশ্য, সে দেশের নাগরিকদের সমর্থনও পেয়েছি। যারা আমাদের স্বাধীনতায় সহায়তা করেছে, তাদের আমরা সম্মানিত করেছি, স্বীকৃতি দিয়েছি। একমাত্র বাংলাদেশই এটা করেছে। এতে বাংলাদেশও সম্মানিত হয়েছে।

শেখ হাসিনা আরও বলেন, কেউ বলছে, গণতন্ত্র নেই। দেশের কোনো উন্নতিই হয়নি। স্বাধীনতার পরও এমন কিছু কার্যক্রম আমরা দেখেছি। জাতির পিতাকে সময় দেয়নি। স্বাধীন হওয়ার পরই শুরু হয়ে গেলো সমালোচনা। নতুন বিপ্লবসহ নানা ধরনের কথা। এদের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে, স্বাধীনতাবিরোধীরা। তাদের উদ্দেশ্য ছিল মানুষের মন থেকে জাতির পিতাকে মুছে ফেলা। তারা সফল হয়নি। যার কারণে তাকে থামিয়ে দিতে হত্যার পথ বেছে নেয়। একটি জাতিকে স্বাধীনতার চেতনায় উদ্বুদ্ধ করে বিজয় এনে দেওয়া জাতির পিতার মতো বলিষ্ঠ নেতৃত্ব ছিল বলে সম্ভব হয়েছে। সেই সঙ্গে যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশকে গড়ে তোলা, সবই তিনি করেছেন। এ জাতির ভাগ্য পরিবর্তনে বঙ্গবন্ধু নিজের জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। স্বাধীনতার ৫৩ বছর পার করেছি, এর ২৯ বছর ছিল জাতির দুর্ভাগ্যের। স্বাধীনতার পর পরই মাত্র তিন বছরে একটি স্বল্পোন্নোত দেশ হিসেবে গড়ে তোলেন শেখ মুজিব। আইন, নীতিমালাসহ সবকিছু করে দিয়ে যান। একটি সংবিধান আমাদের উপহার দিয়েছেন। এতে আমাদের প্রতিটি অধিকারের কথা বলা আছে।

আজকের আলোচনায় অংশ নেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মোশাররফ হোসেন, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, আব্দুর রাজ্জাক, শাজাহান খান, দলের স্বাস্থ্য সম্পাদক ও স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী রোকেয়া সুলতানা, ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বেনজির আহমেদ, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির ও ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এস এ মান্নান কচি প্রমুখ।


আরও খবর



মাগুরায় কমরেড খালেকুজ্জামানের মতবিনিময় সভা

প্রকাশিত:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | ৫৪জন দেখেছেন

Image
সাইদুর রহমান,মাগুরা স্টাফ রিপোর্টার:বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল-বাসদ এর কেন্দ্রীয় কমিটির উপদেষ্টা, প্রতিষ্ঠাতা আহ্বায়ক, সাবেক সাধারণ সম্পাদক, বীর মুক্তিযোদ্ধা কমরেড খালেকুজ্জামান মাগুরায় বাম প্রগতিশীল নেতা কর্মীদের সাথে মতবিনিময় করেন।

রবিবার বিকেলে কিছু সময়ের জন্য মাগুরায় আসলে এই স্বল্প সময়ের  একটি মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয় মাগুরা রেডিয়েন্ট স্কুলে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন মাগুরা জেলা জাসদের সভাপতি এটিএম মহব্বত আলী,  ওয়ার্কাস পার্টির কাজী ফিরোজ নারী নেনেত্রী সম্পা বসুসহ বাম প্রগতিশীল নেতৃবৃন্দ, সম্মানিত  শিক্ষক, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব, আদিবাসী নেতৃবৃন্দ।

কমরেড খালেকুজ্জামানের সাথে এসেছিলেন সমাজতান্ত্রিক শ্রমিক ফ্রন্টের সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা কমরেড ওসমান আলী, বাসদ কেন্দ্রীয় পাঠচক্র ফোরামের সদস্য কমরেড মোসায়েদ ঢালি, সমাজতান্ত্রিক মহিলা ফোরামের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি কমরেড মাহমুদা হোসেন, সমাজতান্ত্রিক মহিলা ফোরামের সদস্য কমরেড খাদিজা।

আরও খবর



ফুলবাড়ীতে মহান স্বাধীনতা দিবস ও জাতীয় দিবস যথাযথ মর্যাদায় পালিত

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৩জন দেখেছেন

Image

আফজাল হোসেন, ফুলবাড়ী, দিনাজপুর প্রতিনিধি:দিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলা চত্তরে শহীদ মিনারে মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে উপজেলা প্রশাসন পুষ্পমাল্য অর্পণ করেন। গতকাল মঙ্গলবার ৩১বার তোপধ্বনীর মাধ্যমে দিবসটির সূচনা শুরু হয়। সকাল ৬টায় সূর্য উদয়য়ের আগে উপজেলা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে পুষ্পমাল্য অর্পণ করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মীর মোঃ আল কামাহ্ধসঢ়; তমাল ও উপজেলা চেয়ারম্যান আতাউর রহমান মিল্টন। সূর্যোদয়ের সাথে সাথে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন। সকাল ৮টায় ৩০ মিনিটে অনুষ্ঠানিকভাবে পুলিশ আনসার ও ভিডিপি ফায়ার সার্ভিস এবং বিএনসিসির সমন্বয়ে কুচকাওয়াজ ও ডিসপ্লে ও জাতীয় সংগীত পরিবেশন শুরু হয়। সকাল ৯টায় ফুলবাড়ী সরকারি কলেজ মাঠে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্রছাত্রীদের ক্রীড়া প্রতিযোগীতা অনুষ্ঠিত হয়। প্রতিফুটবল প্রতিযোগীতা (সবকারী বনাম বে সরকারী) ভাবে খেলা অনুষ্ঠিত হয়। কলেজ মাঠে বীরমুক্তিযোদ্ধাদেরকে উপজেলার প্রশাসনের পক্ষ থেকে এ সংবর্ধনা দেওয়া হয়। সকাল সাড়ে ১০টায় বিজয়ীদের মাঝে পুরুষ্কার বিতরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। এছাড়ও সুবিধাজন সময়ের মধ্যে জাতির শান্ত সমৃদ্ধি ও ঐক্যের জন্য বিশেষ মোনাজাত/ প্রার্থনা অনুষ্ঠিত হয়। হাসপাতাল ও এতিমখানায় উন্নত মানের খাবার পরিবেশণ করা হয়। আজ ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা দিবস ও জাতীয় দিবস এই দিনে পাকিস্তানী পরিধীনতার সৃঙ্খল থেকে মুক্তিপেতে ১৯৭১ সালে এই দিনে অনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীনতার সংগ্রাম শুরু করেন তৎকালীন পূর্ব পাকিস্থানের জনগন। যার অবদান বাংলাদেশের স্থপতি জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।


আরও খবর