Logo
আজঃ সোমবার ০৫ জুন ২০২৩
শিরোনাম

মধুপুর থানার এসআই মামুনুর রশিদের বিশাল সাফল্য অর্জন

প্রকাশিত:বুধবার ২২ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ০৫ জুন ২০২৩ | ৪৫৩জন দেখেছেন

Image

বাবুল রানা (বিশেষ প্রতিনিধি) মধুপুর টাঙ্গাইল

টাঙ্গাইলের মধুপুর থানার চৌকস পুলিশ অফিসার এসআই(নিঃ)মামুনুর রশিদ একাধারে তিন তিনবার মাসিক কাজে দায়িত্ব পালনে বিশেষ অবদানের জন্য টাঙ্গাইল জেলার শ্রেষ্ঠ পুলিশ অফিসার হিসেবে পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন।এসআই মামুনুর রশিদ মধুপুর থানায় যোগদানের পর থেকেই তিনি তার কর্মদক্ষতার ব'লে খুব অল্প সময়ের মধ্যে সাধারণ মানুষের কাছে একজন সাদা মনের মানুষ হিসেবে জায়গা করে নিয়েছেন।


সদাহাস্যজ্বল ও মিষ্টভাষী এই পুলিশ অফিসার সাধারণ মানুষকে বুঝাতে সক্ষম হয়েছেন- পুলিশ জনগণের বন্ধু। থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ মাজহারুল আমিন বিপিএম এর দিকনির্দেশনায় তিনি মানুষের সেবাদানের লক্ষ্যে দিনরাত নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।আইন শৃঙ্খলা রক্ষায় তিনি একজন চৌকস পুলিশ অফিসার হিসেবে মাসিক কাজের বিশেষ অবদানের জন্য পরপর তিনবার শ্রেষ্ঠ পুলিশ অফিসার হিসেবে পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন।


থানা সূত্রে জানা যায়, তিনি গত ডিসেম্বর ২০২২ ইং সালে একাধিক সাজা বডি তামিলকারী হিসেবে পুরস্কার লাভ করেন, মামলার রহস্য উদঘাটনকারী হিসেবে চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে শ্রেষ্ঠ পুলিশ অফিসার হিসেবে পুরস্কার গ্রহন করেন এবং একাধিক সাজা বডি তামিলকারী হিসেবে আবারও ফেব্রুয়ারী মাসে কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ টাঙ্গাইল জেলার শ্রেষ্ঠ পুলিশ অফিসার হিসেবে পুলিশ সুপার এর হাত থেকে সম্মাননা ক্রেস গ্রহন করেন।আইন শৃঙ্খলা রক্ষায় এই বিশাল কৃতিত্ব মধুপুরবাসীর জন্য সু-বাতাস বয়ে আনবে এমনটাই আশা করছেন বিশিষ্টজনেরা।

-খবর প্রতিদিন/ সি.বা


আরও খবর



গাইবান্ধায় চরাঞ্চলে পানির দরে বিক্রি হচ্ছে দুধ

প্রকাশিত:সোমবার ০৮ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০৩ জুন ২০২৩ | ৭৪জন দেখেছেন

Image
গাইবান্ধা সংবাদদাতা: সমতলে ৬০ আর বালুচরে ৩০ টাকা লিটার দুধ বিক্রি হচ্ছে। এই দাম কমের কারণে গাইবান্ধার বিস্তীর্ণ চরাঞ্চলের গবাদিপশু পালনকারীরা অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন। বারো মাস দুঃখ কষ্টে থাকা মানুষগুলো যা-ই উৎপাদন করেন তাই বিক্রি করতে হয় পানির দামে।চরে বাজার ব্যবস্থাপনা না থাকায় এক প্রকার বাধ্য হয়েই ব্যাপারী আর মহাজনদের হাতে তুলে দিতে হয় পানির দামে। এই কষ্টের কথা জানান, বাটিকামারী চরের বাসিন্দা এরশাদুল ইসলাম।

তিস্তা, যমুনা ও ব্রহ্মপুত্র নদী ঘেরা গাইবান্ধা সদর উপজেলার মোল্লারচর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সাইদুজামান বলেন, চরের মানুষ বন্যা, খরা, নদী ভাঙ্গনসহ ভয়াবহ তিন দুর্যোগের সঙ্গে যুদ্ধ করে বাস করে বালুচরে। তাদের মূল্যবান সম্পদ বলতে গবাদি পশু পালন ও দুধ বিক্রি। বিভিন্ন দুর্যোগ, মেয়ের বিয়ে এবং বিপদে আপদে চরাঞ্চলের বাসিন্দারা নির্ভর করে গবাদি পশুর ওপর। এ কারণে তারা মানুষের মতো অতি যত্নে রাখেন গবাদি পশুকে। কিন্তু বর্তমানে চরাঞ্চলে চারণ ভূমি করে এসেছে। গো খাদ্য কিনতে হয় চড়া দামে। কিন্তু দুধ বিক্রি করতে হয় পানির দামে।

গো-খাদ্যের দাম বেশি হওয়ায় গাইবান্ধায় সাত উপজেলায় রেজিস্টার্ড ও রেজিস্ট্রি ছাড়াও সাড়ে ১৫ হাজার গো খামারিরা বিপাকে পড়েছেন।দুধ বিক্রি করে লাভের অংশ ঘরে তুলতে পারছেন না তারা। দিনের পর দিন বাড়ছে দুধের দাম বাড়ালেও- তিস্তা যমুনা ও ব্রহ্মপুত্র নদীর ১৬৫টি চরের খামারিরা হতাশ। কেউ কেউ তাদের গো খামার গুটিয়ে নিয়েছেন। সে কারণে দেশি গুরুর দুধ আর পাওয়া যায় না বললেই চলে।গাইবান্ধা জেলা প্রাণিসম্পদ বিভাগের খাতাপত্র মতে, গাইবান্ধায় দুই হাজার ৫২, পলাশবাড়িতে এক হাজার ৬৭২, গোবিন্দগঞ্জে পাঁচ হাজার ২১৮, সাদুল্লাপুর দুই হাজার ৩৫, সুন্দরগঞ্জ দুই হাজার ৬৩৯, সাঘাটায় এক হাজার ২৩৫ ও ফুলছড়ি উপজেলায় ৩২৯টিসহ ১৫ হাজার ১৬৬টি গো খামার রয়েছে।

গাইবান্ধা জেলা খামার মালিক সমিতির সভাপতি প্রতাপ ঘোষ জানান, আমি কোটি টাকা খরচ করে খামার করেছি। অনেক ইনভেস্ট করেছি। ভালোই চলছিল খামার; কিন্তু গো খাদ্যের দাম বৃদ্ধি হওয়ায় মহাবিপাকে পড়েছি। গরু থেকে যে পরিমাণ দুধ আসে তা বিক্রি করে টাকা ওঠে না। লেবার খরচ দিলে লাভের অংশ ঘরে তোলা কষ্টকর।গাইবান্ধার নানান সমস্যা মোকাবেলা করতে গিয়ে দোকানি, খামারি ও গবাদি পশুপালনকারীদের মধ্যে অনেকেই পেশা ছেড়ে যাচ্ছেন।পূর্বপাড়ার খামারি নুরুল ইসলাম জানান, গো-খাদ্যের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। খামারিদেরও কয়েক দফা দুধের দাম বৃদ্ধি করতে হয়েছে কয়েকবার। যত দাম বাড়ছে তাতে দিনে দিনে বিরক্ত হচ্ছে খদ্দেররা।

গাইবান্ধার প্রাণিসম্পদ বিভাগের মতে, চরের এসব খামারের পরিমাণ দুধ অনেক মানুষের চাহিদা মেটায় কিন্তু বছর বছর বন্যা, খরাসহ নানা দুর্যোগে চরাঞ্চলের চারণ ভূমি নষ্ট হয়ে যায়। সে কারণে গবাদি পশু নিয়ে বিপাকে পড়তে হয়। আর এসব এলাকায় হাট বাজার না থাকায় ক্রেতার সংখ্যা অনেক কম। তাই তাদের উৎপাদিত দুধ বিক্রি করতে হয় স্থানীয় দালাল, ফড়িয়া, ব্যাপারী ও পাইকারদের কাছে।কুন্দেরপাড়া চরের বাসিন্দা মঞ্জু সরদার বলেন, পাইকাররা সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত ৩০ থেকে ৩২ টাকা লিটার দুধ কিনে নেন। আর এই ৩২ টাকার দুধ নদী পার হয়ে সমতলে এলেই বিক্রি হয় ৬০ টাকা লিটারে। খামারিরা ভালো দাম না পেলেও পাইকাররা তাদের খুশি মতো দুধ ক্রয়-বিক্রয় করতে পারছে।

মোল্লার চরের চেয়ারম্যান সাইদুজ্জামান বলেন, সরকারি হিসাবে গাইবান্ধার চরের প্রতিটি বাড়ি বাড়ি গবাদি পশু পালন করা হয়। প্রচুর পরিমাণে দুধ উৎপাদনও হয়; কিন্তু ভালো দাম পায় না খামারিরা। চরাঞ্চলে যদি দুধ কেনা-বেচার আলাদা ব্যবস্থা থাকতো তাহলে তারা দুধের ন্যায্য মূল্য পেত।এ ব্যাপারে জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা মাসুদুর রহমান জানান, গো খাদ্যের দামের প্রভাব পড়েছে দুধের ওপর। ক্রেতাদের চাহিদা থাকলে খামারিরা তাদের ন্যায্য দাম পাবে। তাহলে আর তাদের লোকসান গুনতে হবে না।


আরও খবর



জামায়াতের বিচার নিয়ে যা বললেন আইনমন্ত্রী

প্রকাশিত:শনিবার ০৬ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ০৪ জুন ২০২৩ | ১০৮জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী নেতাদের বিচারে সরকারের আন্তরিকতা নেই, এই প্রশ্ন করা দুঃখের বলে মন্তব্য করেছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। আজ শনিবার দুপুরে রাজধানীর বিচার প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে সহকারী জজদের এক প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।

আইনমন্ত্রী বলেন, ‘বিচার বিভাগের জন্য অন্য যে কোনো সরকারের চেয়ে বাজেট বাড়ানো হয়েছে। বিচারকদের দেশে-বিদেশে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। অবকাঠামোগত সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করা হয়েছে। এখন আপনাদের দায়িত্ব মানুষ যেন দ্রুত বিচার পায় সেটি নিশ্চিত করা।

বিচারকদের উদ্দেশে আনিসুল হক বলেন, ‘জুডিশিয়াল ডিসিশন (সর্বোচ্চ আদালতের রায়, সিদ্ধান্ত) মেনে চলে মামলাজট নিরসনে ভূমিকা পালন করতে হবে।

জামায়াত ইসলামীর নেতাদের বিচারে সরকারের আন্তরিকতার ঘাটতি আছে কি না, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকারই মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় জামায়াতের শীর্ষ নেতাদের বিচার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি কার্যকর করেছে। তাই জামায়াতের বিচারে সরকারের আন্তরিকতা নেই, এ প্রশ্ন করাও আমাদের জন্য দুঃখের। জামায়াতের বিচারের জন্য আইন সংশোধনের প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।


আরও খবর



প্রতারণার মামলায় নোবেল রিমান্ডে

প্রকাশিত:শনিবার ২০ মে ২০23 | হালনাগাদ:সোমবার ০৫ জুন ২০২৩ | ৯১জন দেখেছেন

Image

আদালত প্রতিবেদক: প্রায় দুই লাখ টাকা আত্মসাতের মামলায় গায়ক মাইনুল আহসান নোবেলের এক দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। আজ শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আহমেদ হুমায়ুন কবীর এ রিমান্ডের আদেশ দেন।

আসামি নোবেলকে আদালতে হাজির করে তিন দিনের রিমান্ড আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক হুমায়ুন কবির। নোবেলের পক্ষে অ্যাডভোকেট আব্দুল্লাহ আল মামুন রিমান্ড বাতিল চেয়ে জামিন আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত এক দিনের রিমান্ডের আদেশ দেন।

এর আগে আজ সকালে নোবেলকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)।

গত ১৬ মে শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জ হেডকোয়ার্টার পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের এসএসসি ব্যাচ-২০১৬-এর প্রতিনিধি মো. সাফায়েত ইসলাম বাদী হয়ে সিএমএম আদালতে অভিযোগ দেন। আদালত সেটি এজাহার হিসেবে গ্রহণ করতে মতিঝিল থানাকে নির্দেশ দেন। পরে ১৭ মে থানা মামলাটি এজাহার হিসেবে গ্রহণ করে।

মামলার অভিযোগে বলা হয়, গত ২৮ এপ্রিল শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জ হেডকোয়ার্টার পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের এসএসসি ব্যাচ-২০১৬-এর প্রথম পুনর্মিলনী আয়োজন করা হয়। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে গান গাওয়ার জন্য মাইনুল আহসান নোবেলের সঙ্গে মোট ১ লাখ ৭৫ হাজার টাকা চুক্তি করা হয়। পরে নোবেলকে বিভিন্ন সময়ে ব্যাংক অ্যাকাউন্টসহ সর্বমোট ১ লাখ ৭২ হাজার টাকা দেওয়া হয়। তবে অনুষ্ঠানে না গিয়ে প্রতারণা করে এ অর্থ আত্মসাৎ করেন তিনি।

প্রসঙ্গত, নিজেকে ‘নোবেল ম্যান’ হিসেবে পরিচয় করানো নোবেল ব্যক্তিগত নানা আচরণের কারণে বিভিন্ন সময়ে আলোচিত হন। সম্প্রতি কুড়িগ্রামে একটি অনুষ্ঠানে গান গাইতে গিয়ে উচ্ছৃঙ্খল আচরণ করেন তিনি। কুড়িগ্রাম ফুলবাড়ী ডিগ্রি কলেজের ৫০ বছরপূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে নোবেলের আচরণে বিরক্ত হয়ে দর্শকরা জুতা ও পানির বোতল ছুড়ে মারেন শিল্পীর দিকে। ওই ঘটনাটি মুহূর্তেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হলে সমালোচনার ঝড় ওঠে।


আরও খবর



রূপগঞ্জের পূর্বাচলে ডাকাত আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছে স্থানীয়রা

প্রকাশিত:রবিবার ২১ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০৩ জুন ২০২৩ | ১২২জন দেখেছেন

Image

আবু কাওছার মিঠু (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি:নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের পূর্বাচল এলাকায় ডাকাত আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছে স্থানীয়রা।  দিনদিন ডাকাতদের উৎপাতে  বেড়েই চলছে। ডাকাতদের এ উৎপাতে জনগণের মাঝে আতঙ্ক বিরাজ করছে। পূর্বাচলে কারো না কারো বাড়িতে ডাকাতের সংঘবদ্ধ দল হানা দিয়ে জিনিসপত্র লুটপাট করে নিয়ে যাচ্ছে। এছাড়াও বেশকিছু স্থানে ডাকাতির চেষ্টা করা হয়েছে বলেও জানা যায়। গত ২০ মে শনিবার মধ্যরাতে পূর্বাচল উপশহরের ১০ নং সেক্টরের হাড়ারবাড়ী এলাকার মোমেন মিয়ার বাড়িতে  ডাকাত দলের সদস্যরা বিল্ডিংয়ের দ্বিতীয় তলার জানালার গ্লাস ভেঙ্গে   ডাকাতির চেষ্টা চালায় ।

এ সময় মোমেন ও তার পরিবারের লোকজনের চিৎকার শুনে আশপাশের লোকজন এগিয়ে আসলে ডাকাত দল পালিয়ে যায়। ডাকাতরা  বিল্ডিংয়ের দ্বিতীয় তলার গ্লাস ভাঙ্গার সময় রুমে থাকা ব্যায়াম করার ট্রেডমিল মেশিন ভেঙ্গে  গিয়ে ১ লাখ ৩৫ হাজার টাকার ক্ষতি সাধণ হয়। 

এ ঘটনায় মোমেন মিয়া রূপগঞ্জ থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।পূর্বচলের স্থানীয়রা  জানান। পূর্বাচলে দিন দিন ডাকাতি, চুরি ও ছিনতাইয়ের ঘটনা দিনদিন বেড়ে চলছে। দিন দুপুরেও ডাকাতরা ডাকাতি করে বেড়ায়। ডাকাতির ঘটনা বেড়ে যাওয়ায় নিরাপত্তার অভাবে ভুগতে   হচ্ছে আমাদের। সারারাত ডাকাতদের আতঙ্কে থাকি। পরিবারের সবাইকে ডাকাতের আতঙ্কে রাত জেগে থাকতে হচ্ছে। পূর্বাচলে রাতে পুলিশ টহল দিলে ডাকাতদের উৎপাত কমবে বলেও জানান স্থানীয়রা। 

এ ব্যাপারে রূপগঞ্জ থানার ওসি এ এফ এম সায়েদ বলেন, পূর্বাচলে দিনে ও রাতে পুলিশ টহল দিচ্ছে। ডাকাতদের ধরতে পুলিশের অভিযান অব্যাহত আছে।  

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



পত্নীতলায় ভূমি সপ্তাহ দিবস পালিত

প্রকাশিত:সোমবার ২২ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ০৫ জুন ২০২৩ | ৭৮জন দেখেছেন

Image

দিলিপ চৌহান, পত্নীতলা (নওগাঁ) প্রতিনিধি: ভূমি সপ্তাহ দিবস উদযাপন উপলক্ষে পত্নীতলা ভূমি অধিদপ্তর আয়োজিত সোমবার উপজেলা চত্বরে  এক রেলি শেষে উপজেলা সভাকক্ষে এক আলোচনা সভার অনুষ্ঠিত হয়েছে।

পত্নীতলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) আজিজুল কবির এর সঞ্চালনায় উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোছাঃ রোমানা আফরোজ এর সভাপতিত্বে উক্ত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আব্দুল গাফফার। এসময় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন উপজেলা পরিষদের ভাইস আব্দুল আহাদ রাহাত, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান খাদিজাতুল কোবরা মুক্তা, পত্নীতলা থানার অফিসার ইনচার্জ পলাশ চন্দ্র দেব, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সহিদুল ইসলাম, উপজেলা সমাজ সেবা অফিসার (ভারপ্রাপ্ত) সহিদুল ইসলাম প্রমুখ । এসময় উপস্থিত ছিলেন  নওগাঁ জেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি ইমরুল কায়েস, পত্নীতলা প্রেসক্লাব ও উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি আলহাজ্ব বুলবুল চৌধুরী সহ অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ সূধীজন প্রমুখ।


আরও খবর