Logo
আজঃ বুধবার ০৭ জুন ২০২৩
শিরোনাম
১১ জেলায় ঝড়বৃষ্টির পূর্বাভাস আল ইত্তিহাদে আনুষ্ঠানিক চুক্তি করলেন বেনজেমা সিলেটে ট্রাক-পিকআপ ভ্যান সংঘর্ষে নিহত ১৩ বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা জাতিসংঘ মধ্যস্থতা করবে এমন সংকট বাংলাদেশে হয়নি: ওবায়দুল কাদের তীব্র তাপপ্রবাহে এবার ইবতেদায়ি স্তরের ক্লাস বন্ধ ঘোষণা বাংলাদেশ-ভারত সেনাবাহিনীর মধ্যে সহযোগিতা জোরদারে প্রধানমন্ত্রীর গুরুত্বারোপ রূপগঞ্জের ইছাপুরা ব্রীজ-দুর্গামন্দির সড়ক নির্মাণ কাজের উদ্বোধন দক্ষিণ কেরানীগঞ্জে ইউপি সদস্য সহ চারজনকে কুপিয়ে জখমের ঘটনায় সাবেক মেম্বার সেলিম গ্রেফতার বাংলাদেশ-আফগানিস্তান সিরিজের সূচি জানাল বিসিবি

মাগুরার শ্রীপুরে অগ্নীকান্ডে একটি পরিবার নিঃস

প্রকাশিত:শুক্রবার ৩১ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ০৭ জুন ২০২৩ | ৯৬জন দেখেছেন

Image

সাইদুর রহমান,স্টাফ রিপোর্টার ; মাগুরার শ্রীপুর উপজেলার কাদির পাড়া ইউনিয়নের কুপুড়িয়া গ্রামে  শুক্রবার ৩১ মার্চ দুপুর  ১২ টার দিকে আগুনে পুড়ে নায়েব আলী বিশ্বাস নামেরএকটি পরিবার নিঃস্ব হয়ে গেছে । সংবাদ পেয়ে কাদিরপাড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান  আয়ুব হহোসেন খান  ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে  অসহায় ও নিঃস্ব পরিবারকে তাৎক্ষণিকভাবে এক বস্তা চাউল ও নগদ পাঁচ হাজার টাকা সহায়তা প্রদান করেন। চেয়ারম্যান   পরিবারটির জন্য যার যতটুকু সাধ্য আছে সে পরিমান সাহায্য করার জন্য সকলের প্রতি অনুরোধ জানান।



আরও খবর



মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের সঙ্গে মির্জা ফখরুলের বৈঠক

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৬ জুন ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ০৭ জুন ২০২৩ | ৫০জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের সঙ্গে দেখা করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ মঙ্গলবার দুপুর পিটার হাসের বাসায় যান মির্জা ফখরুল।

জানা যায়, আজ দুপুর ১টা ১০ মিনিটে মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বাসায় প্রবেশ করেন বিএনপি মহাসচিব। দুপুর আড়াইটায় তিনি বাসাটি থেকে বের হন।

তবে এ বিষয়ে বিএনপির পক্ষ থেকে এখনো কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

এর আগে গত ২৫ মে পিটার হাসের সঙ্গে বৈঠক করেছেন আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জাতীয় পার্টির (জাপা) নেতারা। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নতুন ভিসানীতি ঘোষণা পরের দিন দেশটির রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বৈঠক করেন দেশের শীর্ষ তিন দলের নেতারা।

ওই বৈঠকে আওয়ামী লীগের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন দলটির তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদ ও সুচিন্তা ফাউন্ডেশন চেয়ারম্যান মো. এ আরাফাত। বিএনপির পক্ষে ছিলেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ। আর জাপার পক্ষে উপস্থিত ছিলেন দলটির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু ও প্রেসিডিয়াম সদস্য মেজর (অব.) রানা মোহাম্মদ সোহেল।


আরও খবর



দক্ষিণ কেরানীগঞ্জে ইউপি সদস্য সহ চারজনকে কুপিয়ে জখমের ঘটনায় সাবেক মেম্বার সেলিম গ্রেফতার

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৬ জুন ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ০৭ জুন ২০২৩ | ৬৪জন দেখেছেন

Image

শরীফ আহমেদঃ 

দক্ষিণ কেরানীগঞ্জে ইউপি মেম্বার সহ চারজনকে কুপিয়ে গুরুতর জখম করার অভিযোগে ভূমিদস্যু তেঘরিয়া ইউনিয়নের সাবেক মেম্বার সেলিম কে রাজধানীর কলতাবাজার এলাকা থেকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

সোমবার (৫জুন) দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার মামলায় পলাতক আসামি সেলিম মেম্বার পুলিশের হাতে আটক হন।


 ঘটনার বিবরণে জানা গেছে গত রবিবার (২৮ মে) ঢাকা জেলার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানাধীন বেয়ারা বাজার খানকা শরীফের সামনে অবৈধভাবে জমি দখলে বাধা দেওয়ায় সাবেক ইউপি মেম্বার সেলিম ও তার ভাড়াটিয়া সন্ত্রাসীরা তেঘরিয়া ইউনিয়ন পরিষদের ১ নং ওয়ার্ডের বর্তমান মেম্বার মোঃ জাহাঙ্গীর হোসেন সহ চারজনকে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হামলা চালিয়ে গুরুতর আহত করে।এ ঘটনায় দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় মামলা দায়ের করেন ভুক্তভোগী জাহাঙ্গীর মেম্বার ।


 

ঘটনা সূত্রে জানা যায়, ঢাকা জেলার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানাধীন বেয়ারা বাজার খানকা শরীফের সামনে একটি সরকারী খাস জমি নিয়ে সাবেক মেম্বার সেলিম গংয়ের সাথে দীর্ঘদিন ধরে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের তেঘরিয়া ইউনিয়ন পরিষদের ১ নং ওয়ার্ডের মেম্বার মোঃ জাহাঙ্গীর হোসেনের বিরোধ চলছিল। ঘটনার দিন উক্ত জমিতে রাতের আঁধারে সাবেক মেম্বার সেলিমের লোকজন স্থায়ীভাবে দোকান ঘর নির্মাণ করতে থাকে। খবর পেয়ে ১নং ওয়ার্ডের বর্তমান জনপ্রতিনিধি ইউপি মেম্বার জাহাঙ্গীর জমিতে গিয়ে বিবাদীদের বাধা দেন। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে সেলিম মেম্বারের লোকজন জাহাঙ্গীর মেম্বারকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে চলে যায়। কিছুক্ষণ পর জমির পাশে জাহাঙ্গীর মেম্বারের অফিসে বসে এলাকার লোকজনের সাথে আলোচনার এক পর্যায়ে রামদা, ছুরি, লোহার রডসহ দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সেলিম মেম্বারের নেতৃত্বে হামলা চালায় সন্ত্রাসী বাহিনী।


 

বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে মূলত সেলিম ব্যাপারীর ছোট ভাই নাদিম বেপারী ও সেলিম বেপারী দুজনেই এলাকায় চিহ্নিত মাদক কারবারি। সেলিম মেম্বারের আশ্রয় প্রশ্রয়েই নাদিম উক্ত অঞ্চলে মাদকের সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছেন। জাহাঙ্গীর মেম্বার তাদের মাদক ব্যবসায় প্রধান অন্তরায় হয়ে দাঁড়িয়েছেন। এতে তারা জাহাঙ্গীর মেম্বার এর উপর দীর্ঘদিন ধরে ক্ষিপ্ত ছিল বলে জানা গেছে।


 


হামলায় জাহাঙ্গীর মেম্বার সহ তার ভাগিনা সাজ্জাদ হোসেন (২১), সাহাদাত হোসেন (২৪), আবু সাঈদ (৪৪) গুরুতর আহত হন। তাদেরকে উদ্ধার করে দ্রুত ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল নিয়ে যাওয়া হয়। এদের মধ্যে ভাগিনা সাজ্জাদের অবস্থা আশঙ্কাজনক।


 


তাদেরকে জখম করে সেলিম মেম্বার, মামুন আলীর ছেলে রাজা, রাকিবের ছেলে সোহেল, মৃত কালো মিয়ার ছেলে জাহের, ইউনুস মিয়ার ছেলে ইসহাক নবী, সালাউদ্দিন বেপারীর ছেলে মৃদল বেপারী ঘটনাস্থল ত্যাগ করে।এই ঘটনায় মামলার পর থেকে গা-ঢাকা দিয়েছিলেন সাবেক ইউপি মেম্বার সেলিম।


 

দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার এস.আই সজিব চন্দ্র সরকার বলেন, ঘটনার বিষয়ে থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। প্রধান আসামি সেলিম মেম্বারকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। অন্যান্য আসামিদের গ্রেফতারে পুলিশ সম্ভাব্য সকল স্থানে অভিযান চালাবে। দোষীদের আইনের আওতায় আনা হবে।


আরও খবর



সাগরে ৬৫ দিন মাছধরা সরকারি নিষেধাজ্ঞায় জেলেদের দুর্বিষহ জীবন

প্রকাশিত:শনিবার ২০ মে ২০23 | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৬ জুন ২০২৩ | ৮৬জন দেখেছেন

Image

আমান উল্লাহ, কক্সবাজার: সাগরে ইলিশসহ অন্যান্য প্রজাতির মাছের প্রজননকালে শুক্রবার মধ্যরাত থেকে শুরু হয়েছে মাছধরার উপর ৬৫ দিনের নিষেধাজ্ঞা। এতে জীবিকার একমাত্র মাধ্যম মাছ ধরা বন্ধ থাকায় পরিবার-পরিজনের ভরণপোষণ   নিয়ে দুশ্চিন্তায় রয়েছে অন্তত এক লক্ষাধিক  জেলে।জেলেরা জানান, বন্ধের এই দিনগুলোতে জেলেদের জনপ্রতি সরকারি যে সহায়তা প্রদান করা হয়-তা চাহিদার তুলনায় অপ্রতুল। সরকারি সহায়তার বরাদ্দ বাড়ানোর দাবি তাদের। এ নিয়ে প্রশাসনের সংশ্লিষ্টরা জানান, মাছধরা বন্ধের নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করার লক্ষ্যে জেলেদের সহায়তাসহ নানা কর্মসূচি সরকারের রয়েছে। প্রতি বছরই তা বাড়ছে।শুক্রবার (১৯মে) মধ্যরাত থেকে মাছধরা বন্ধের নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হওয়ায় শুক্রবার বিকালের মধ্যেই সাগর থেকে উপকূলে ফিরেছে অধিকাংশ ট্রলার। অল্পসংখ্যক ট্রলার সাগরে অবস্থান করলেও মাছধরার নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হওয়ার আগেই মধ্যরাতের মধ্যে ফিরে আসার কথা রয়েছে। সাগর থেকে ফিরে আসা সারি সারি নোঙর করা এসব ট্রলারের দেখা মিলেছে কক্সবাজার শহরে বাঁকখালী নদীর বিভিন্ন নৌঘাটে। এতে ট্রলার থেকে মাছধরার জালসহ অন্যান্য মালামাল সরিয়ে নিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন জেলেরা।কিন্তু দীর্ঘ দুই মাসের বেশি সাগরে মাছধরার উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করায় পরিবারের স্বজনদের নিয়ে দুশ্চিন্তায় রয়েছেন তারা।

তারা জানান, নিত্যপণ্যের বাজারে জেলেদের সরকারি সহায়তার বরাদ্দ অপ্রতুল। প্রকৃত অনেক জেলে নিবন্ধনের আওতায় না এলেও ভুঁয়া অনেকে তালিকাভুক্ত হয়েছেন।আব্দুল ওদুদ  নামে এক জেলে জানান, কদিন আগে গেল ঘূর্ণিঝড় মোখা। এরপর ছিল সমুদ্র উত্তাল। আর এখন ৬৫ দিনের জন্য সমুদ্রে মাছ ধরা বন্ধ। সুতরাং সামনের দিনগুলো খুবই কষ্টের মধ্যে যাবে। এই বেকার সময় সবচেয়ে বেশি কষ্ট লাগে সরকারের পক্ষ থেকে যে সহায়তা দেওয়া হয় তাও ঠিকমত বণ্টন করা হয়না।আব্দুর রহমান  নামে আরেক জেলে জানান, ৮ সদস্যের পরিবারের ভরণ-পোষনের দায়িত্ব তার কাঁধে। সরকারের পক্ষ থেকে যে সহযোগিতা করা হয় তা যতেষ্ট নয়। তারমধ্যে সবকিছুর দাম বাড়তি। ওই বন্ধের দিনগুলোতে রিক্সা চালিয়েও সংসার চলেনা।বাহাদুর  নামে আরেক জেলে জানান, অনেক সময় দেখা যায় জেলেদের জন্য আসা বরাদ্দ ঠিকমত বণ্টন হয়না। যারা দায়িত্বে থাকে তারাও ওখানে ভাগ বসায়। এছাড়া অনেক সময় তালিকায় প্রকৃত জেলেদের নাম বাদ দিয়ে অন্য পেশার লোকজনকে যুক্ত করা হয়।

প্রশাসনের কাছে এই দুর্নীতি খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়া দরকার।কক্সবাজার মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রের মৎস্য ব্যবসায়ী ঐক্য সমবায় সমিতির উপদেষ্টা এবং কক্সবাজার সদর উপজেলা মৎস্যজীবী সমিতির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি জয়নাল আবেদীন জানান, মাছধরার নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করতে জেলেদের সহায়তার বরাদ্দ বাড়ানো জরুরি। প্রকৃত জেলেদের নিবন্ধনের আওতায় এনে তালিকাভুক্তদের স্বচ্ছতার সাথে সহায়তার ব্যবস্থা নিতে হবে।কক্সবাজার সদরের সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা তারাপদ চৌহন জানান, শুক্রবার মধ্যরাত থেকে সাগর থেকে মাছ আহরণ, পরিবহন ও বিপণনসহ সবধরণের কর্মকাণ্ড নিষেধাজ্ঞার আওতায় রয়েছে। আইন অমান্যকারিদের বিরুদ্ধে বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। জেলেদের সহায়তার বিষয়টি সরকারের চলমান কর্মতৎপরতারই অংশ।শুক্রবার মধ্যরাত থেকে আগামী ২৩ জুলাই মধ্যরাত পর্যন্ত সাগরে মাছধরার উপর নিষেধাজ্ঞা অব্যাহত থাকবে। জেলা মৎস্য অফিসের তথ্য মতে, জেলায় মাছধরার নিবন্ধিত ট্রলার রয়েছে ৫ হাজার ১৫৩টি এবং নিবন্ধিত জেলের সংখ্যা ৬৪ হাজার ৩৯৪ জন। এছাড়া অনিবন্ধিত ট্রলার রয়েছে অন্তত ৩ হাজার এবং অনিবন্ধিত জেলের সংখ্যা প্রায় ৫০ হাজার। 


আরও খবর



বিরামপুর পৌরসভার পানি ছড়াচ্ছে শীতলতার পরশ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৯ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ০৫ জুন ২০২৩ | ৬২জন দেখেছেন

Image

মিজানুর রহমান মিজান, বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি: দিনাজপুর জেলার বিরামপুর এলাকায় বৈশাখের তৃতীয় সপ্তাহেও দেখা মিলেনি বৃষ্টির। প্রচন্ড খরা ও তাপদাহে প্রাণিকূলের ওষ্ঠাগত অবস্থা বিরাজ করছে।এ অবস্থায় বিরামপুর পৌরসভার পক্ষ থেকে শহরের রাস্তায় রাস্তায় সকাল-বিকাল ছিটানো হচ্ছে পানি। গরমে অতিষ্ট শহরবাসী এতে ধুলি-বালু ও রোগ জীবানু থেকে রক্ষা ও শীতলতার পরশ অনুভব করছেন।

জানা গেছে, শুষ্ক মৌসুমে ধূলি-বালি থেকে নাগরিকদের রক্ষার জন্য প্রথম শ্রেণির বিরামপুর পৌরসভার পক্ষ থেকে শহরের রাস্তায়-রাস্তায় পানিবাহী গাড়ী দিয়ে প্রতিদিন সকাল বিকাল পানি ছিটানো হয়।এতে রাস্তা দিয়ে চলাচলকারী লোকজন, রাস্তার দু’পাশের দোকানী ও ক্রেতারা স্বস্তিতে চলাফেরা করতেন।কিন্তু বৈশাখের তৃতীয় সপ্তাহেরও এই এলাকায় বৃষ্টিপাত না হওয়ায় শহরবাসী ও প্রাণিকূলের নাভিস্বাশ উঠেছে। এ অবস্থায় শহরবাসীকে শীতলতার পরশ দিতে অধিক পরিমাণে পানি ছিটানো হচ্ছে।

বিরামপুর থানা পাড়ার বাসিন্দা মিশুক চালক কবির উদ্দিন বলেন, এই প্রচন্ড গরমে রাস্তায় চলাচল করা কঠিন ছিল। পৌরসভার পক্ষ থেকে রাস্তায় পানি ছিটানোর ফলে আমরা ধূলি বালু ও রোগ জীবানু থেকে রক্ষা পাচ্ছি একই সাথে রাস্তার উত্তাপ থেকে রেহায় পাচ্ছি এবং অনুভব করছি শীতলতার পরশ।

বিরামপুর পৌরসভার মেয়র  অধ্যক্ষ মো: আক্কাস আলী জানান, প্রথম শ্রেণির বিরামপুর পৌরসভার নাগরিক সুবিধা বৃদ্ধির জন্য নানামূখি কার্যক্রম চলমান আছে। এই প্রচন্ড গরম থেকে শহরবাসীকে রক্ষার জন্য পানি ছিটিয়ে শীতলতার পরশ দেওয়ার চেষ্টা চলছে। এর ফলে নাগরিকরা ধূলি- বালু ও রোগ জীবানু থেকেও রক্ষা পাবে। নাগরিকদের স্বস্তি দিতে বৃষ্টি না হওয়া পর্যন্ত এই পানি ছিটানোর কার্য্যক্রম অব্যাহত থাকবে।


আরও খবর



রূপগঞ্জে হাইওয়ে পুলিশকে মান্তি দিয়ে চলে নিষিদ্ধ যানবাহন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৯ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ০৭ জুন ২০২৩ | ১৩৪জন দেখেছেন

Image

আবু কাওছার মিঠু রূপগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি : রূপগঞ্জের মহাসড়ক ও হাইওয়ে সড়কে হাইওয়ে পুলিশকে মান্তিতে দিয়ে নিষিদ্ধ যানবাহন চলাচল করছে।দেশে হাইওয়ে সড়ক ও মহাসড়কের দুর্ঘটনা এড়াতে মহামান্য আদালত হাইওয়ে ও মহাসড়কে থ্রী-হুইলার চলাচলে নিষেধাজ্ঞা দেন। এসকল সড়কে থ্রী হুইলারের নির্দেশনা থাকা সত্যেও এসকল রোডে থ্রী-হুইলার চালচল বন্ধ হয়নি।অভিযোগ উঠেছে প্রশাসনের উর্ধতন কর্মকর্তাকে ম্যানেজ করে  নিষিদ্ধ যানবাহনের চালকরা দাপিয়ে বেড়াচ্ছে।

যে কারণে মহাসড়কে প্রতিদিন ঘটছে দুর্ঘটনা।খোঁজ নিয়ে জানা যায় ঢাকা সিলেট মহাসড়ক ও হাইওয়ে সড়কের ভুলতা ও গোলাকান্দাইল এলাকায় হাজার হাজার নিষিদ্ধ যানবাহন হাইওয়ে পুলিশকে মান্তি দিয়ে অবৈধ গাড়ির অনুমোদন দেয়া হচ্ছে। মাঝে মধ্যে যে সকল গাড়ি ধরা হচ্ছে সেগুলোর খবর নিয়ে জানা যায়  এটাও জানা যায় যেসকল গাড়ির মান্তি দেয়া হয় না সেগুলোর মান্তির টাকা আদায় করতে গাড়িগুলো আটক করা হয়।

রিক্সা চালকদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায় হাইওয়ে পুলিশ সড়কে তাদের আটক করে রেকার বিলের নাম করে এক হাজার করে টাকা জরিমানা আদায় করে । ভ্যান গাড়ি থেকে প্রতিমাসে এক হাজার করে টাকা হাইওয়ে পুলিশের টিআইকে দিতে হচ্ছে। মহাসড়কের ষ্ট্যান্ডগুলো থেকে হাজার হাজার টাকা মান্তি হিসাবে দেয়ার অভিযোগ উঠেছে হাইওয়ে পুলিশের বিরুদ্ধে। হাইওয়ে পুলিশের মান্তির টাকা দিতে দেরি হলেই চলে গাড়ি আটকের মহড়া।

এমনই তথ্য বেরিয়ে এসেছে চালক ও ভুক্তভোগীদের কাছ থেকে। হাইওয়ে পুলিশের টিআই ওমর ফারুক তার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, হাইওয়ে পুলিশের কোন মান্তি নাই। যেসকল গাড়ি আইন অমান্য করে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হয়। যদি কেউ টাকা নেয় তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর