Logo
আজঃ সোমবার ০২ অক্টোবর 2০২3
শিরোনাম

মাগুরা বিএনপি ও অংগ সয়গঠনের ২৪ নেতা কর্মীর জামিন মঞ্জুর

প্রকাশিত:সোমবার ০৮ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ০২ অক্টোবর 2০২3 | ১৩২জন দেখেছেন

Image
স্টাফ রিপের্টার মাগুরা থেকে: মাগুরা জেলা জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি ও অংগ সংগঠনের  ২৪ জন নেতাকর্মীকে হাইকোর্ট  জামিন মঞ্জুর করেছে। গত ২৭ এপ্রিল মাগুরার জেলা ও দায়রা জজ আদালতে ৬৭/২০২৩ নং মামলার ৩০ জন আসামী হাজির হয়ে জামিনের আবেদন করলে আদালতের বিচারক মাগুরা জেলা ও দায়রা জজ অমিত কুমার রায় ৬ জনের জামিন মঞ্জুর করে বিএনপি নেতা সৈয়দ রফিকুল ইসলাম তুষার। সাবেক চেয়ানম্যান আনিসুর রহমান, জালাল বিশ্বাসসহ  ২৪ জনকে জেল হাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

উল্লেখ্য, গত ২২ ফেব্রুয়ারী মাগুরা শহরতলীর পারলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এলাকার ঘটনা উল্লেখ করে পুলিশ বাদি হয়ে ৩৬ জনকে আসামী করে ২৩ ফেব্রুয়ারী বিস্ফোরক মামলা দায়ের করে। আসামীরা গত ১ মার্চ হাইকোর্টে হাজির হয়ে জামিনের আবেদন করলে তাদের ৬ সপ্তাহের আগাম জামিন মঞ্জুর করে। হাইকোর্টের নির্দেশে ১১ এপ্রিল মাগুরা জজ আদালতে হাজির হলে আদালত ২৭ এপ্রিল শুনানীর দিন ধার্য করে। শুনানীর দিনে ৬ জনের জামিন মঞ্জুর করে বাকি ২৪ জনকে জেল হাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন। সে  থেকে তারা জেল হাজতেই রয়েছেন। রবিবার ৭ মে হাইকোর্টে তাদের জামিনের আবেদন করলে ২৪ জনের জামিন মঞ্জুর হয়। মামলাটি পরিচালনা করেন বিশিষ্ট আইনজীবী, বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান   এ্যাডঃ নিতাই রায় চৌধুরী, ব্যারিস্টার কায়সার কামাল এবং মাগুরা জেলা বিএনপির  যুগ্ন- আহ্বায়ক এ্যাড, মিথুন রায় চৌধুরী। 

উক্ত মামলাটি সার্বিকভাবে তদারকি করেন মাগুরার বিএনপি নেতা আলহাজ্ব মনোয়ার হোসেন খান।


আরও খবর



নন্দীগ্রামে ধান ক্ষেতে থেকে মরদেহ উদ্ধার

প্রকাশিত:শনিবার ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ০১ অক্টোবর ২০২৩ | ৮৪জন দেখেছেন

Image
নন্দীগ্রাম (বগুড়া):বগুড়ার নন্দীগ্রামে ধান ক্ষেত থেকে অজ্ঞাত পরিচয়ের এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।শনিবার (১৬ সেপ্টেম্বর) সকালে  উপজেলার ভাটগ্রাম ইউনিয়নের চাকলমা গ্রামের ঠাকুরপুকুর এলাকায় ধান ক্ষেত থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। তার পরনে হাফ গেঞ্জি ও জিন্সের প্যান্ট ছিল। তার বয়স ৪০ বছরের মতো হবে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শনিবার সকালে চাকলমা গ্রামের ঠাকুরপুকুর এলাকার মাঠের ধান ক্ষেতে মরদেহটি  দেখতে পায় স্থানীয়রা। পরে তারা ঘটনাটি পুলিশকে জানায় । খবর পেয়ে পুলিশ  বেলা সাড়ে ১১ টার দিকে ঘটনাস্থল থেকে লাশটি উদ্ধার করে।

এবিষয়ে নন্দীগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, 'তাৎক্ষণিকভাবে লাশের পরিচয় পাওয়া যায়নি। মরদেহের শরীরে কোনো আঘাতের চিহ্ন দেখা যায়নি। তার পরিচয় শনাক্তের চেষ্টা চলছে। কি কারণে বা কিভাবে তার মৃত্যু হয়েছে তাও নিশ্চিত হওয়া যায়নি। বিষয়টি তদন্ত চলছে। তিনি আরও বলেন, ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ উদ্ধার করে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

আরও খবর



জেলার শ্রেষ্ঠ মোরেলগঞ্জের ইউএনও তারেক সুলতান

প্রকাশিত:রবিবার ০১ অক্টোবর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ০১ অক্টোবর ২০২৩ | ৫০জন দেখেছেন

Image

শেফালী আক্তার রাখি,মোরেলগঞ্জ (বাগেরহাট) প্রতিনিধি:বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এসএম তারেক সুলতান জেলায় শ্রেষ্ঠ নির্বাহী কর্মকর্তা নির্বাচিত হয়েছেন। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে শুদ্ধ বাংলা ভাষার চর্চা, ইংরেজি ভাষায় কথা বলার দক্ষতা অর্জন ও গুনগত শিক্ষা নিশ্চিত করণের বিষয়ে বিশেষ পদক্ষেপ গ্রহন করায় ২০২৩ সালের যাচাই- বাছাইয়ে ৯টি উপজেলার মধ্যে তিনি জেলায় শ্রেষ্ঠ হন। তারেক সুলতান চলতি বছরের ১ জানুয়ারি নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে মোরেলগঞ্জে যোগদান করেন। সে থেকেই তিনি উপজেলার ৩০৯টি প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ ৪৩৭টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বিশেষ নজরদারি শুরু করেন। শিক্ষার্থীদেরকে ইংরেজি ভাষায় দক্ষাতা অর্জনের বিষয়ে গুরুত্বারোপ করে ইন্টারন্যাশনাল ল্যাঙ্গুয়েজ লানিং সেন্টারের কার্যক্রম শুরু করেছেন। যার অংশ হিসেবে এ উপজেলায় প্রায় ৩০ লাখ টাকা ব্যায়ে ২টি ইন্টারন্যাশনাল ল্যাঙ্গুয়েজ লানিং সেন্টার স্থাপনের উদ্যোগ গ্রহন করেছেন।

নির্বাহী কর্মকর্তা বিদ্যালয়ের সিমানায় থাকায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ, জমি উদ্ধার ও রেকর্ডভুক্ত করণ, অভিভাবক সমাবেশ, ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে প্রতিরোধ, শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি বৃদ্ধি ও স্কাউটিং সম্প্রসারণ তদারকি করায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে গুনাগত পরিবর্তন হয়েছে। তিনি এ উপজেলায় বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বীর নিবাস ও প্রধানমন্ত্রীর উপহার আশ্রয়ন প্রকল্পের ঘর নির্মাণের কাজে দক্ষ একজন কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। নির্বাহী কর্মকর্তা এসএম তারেক সুলতান ইতোমধ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ফেলোশিপ নিয়ে অস্ট্রেলিয়ার মোনাশ উনিভাার্সিটি হতে মাস্টার অব ইন্টারন্যাশনাল ডেভলপমেন্ট প্যাকটিস বিষয়ে মাস্টার্স সম্পন্ন করেছেন। তার এ উচ্চ শিক্ষা চলাকালিন জাতীসংঘের সদর দপ্তরে যক্ষা নিরোধ বিষয়ে জাতীসংঘের হাই লেভেল পলিটিক্যাল ফোরামে অংশ গ্রহন, নিউয়ার্কের কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে ওয়ার্ল্ডস লিড়ার ফোরাম ২০১৯ রকফেলার ফাউন্ডেশনে কর্মশালা, সোশ্যাল গুড, সামিট সহ পরিবেশ বিপর্যয় প্রতিরোধে একাধিক একাডেমিক কাজে অংশ গ্রহন করেছেন এ কর্মকর্তা।


আরও খবর



ভোলায় বন্ধুর ছুরিকাঘাতে বন্ধুর মৃত্যু: ঘাতক আটক

প্রকাশিত:শনিবার ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ০১ অক্টোবর ২০২৩ | ১১৮জন দেখেছেন

Image

ভোলা প্রতিনিধি:ভোলায় দুই বন্ধুর মধ্যে সিগারেট খাওয়াকে কেন্দ্র করে কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে এক বন্ধুর ছুরিকাঘাতে অপর বন্ধু খুন হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় পুলিশ ঘাতক বন্ধুকে আটক করেছে। শনিবার (৯ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ৯ টার দিকে সদর উপজেলার চডার মাথা মাছ ঘাটে এ ঘটনা ঘটে। ভোলা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) রিপন চন্দ্র সরকার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। দুই বন্ধু হলেন-সদর উপজেলা ২নং পূর্ব ইলিশা ইউনিয়নের চর ইলিশা গ্রামের মো. তোফাজ্জল ভান্ডারির ছেলে মো. রাসেল (১৮) ও একই গ্রামের মো. শাহে আলমের ছেলে মো. রিয়াজ হোসেন (২৪)। এদের মধ্যে রিয়াজ তার বন্ধু রাসেলকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করেছে। তারা দু’জন পেশায় জেলে। প্রত্যক্ষদর্শী রাকিব হোসেন জানান, রিয়াজ ও রাসেল তারা দু’জন একই গ্রামের বাসিন্দা। রিয়াজ রাসেলের ৫-৬ বছরের বড়। তারা দু’জন পেশায় জেলে। স্থানীয় আকতার মাঝির নৌকায় তারা দু’জন ভাগী হিসেবে থাকত। শনিবার সকাল সাড়ে ৯ টার দিকে চডার মাথা মাছ ঘাটে সিগারেট খাওয়া নিয়ে তাদের দুই বন্ধুর মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে রিয়াজ রাসেলকে ছুরিকাঘাত করে। গুরুতর আহত অবস্থায় স্থানীয়রা রাসেলকে উদ্ধার করে ভোলা সদর হাসপাতালে নেয়ার পথে রাসেল মারা যায়। খবর পেয়ে রাসেলের বাবা-মা ঢাকা থেকে ভোলার উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছেন। সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রিপন চন্দ্র সরকার জানান, রাসেলের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য ভোলা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। পুলিশ অভিযান চালিয়ে ঘাতক বন্ধু রিয়াজকে আটক করেছে। এ ঘটনায় তদন্ত চলমান রয়েছে। রাসেলের  পরিবারের দায়ের করা মামলায় রিয়াজকে গ্রেফতার দেখিয়ে আদালতে সোপর্দ করা হবে।


আরও খবর

আমতলীতে গোলাম সরোয়ার টুকু গনসংযোগ ও পথসভা

বৃহস্পতিবার ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩




‌নির্বাচনে যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় বিজিবি প্রস্তুত: বিজিবি মহাপরিচালক

প্রকাশিত:সোমবার ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ০১ অক্টোবর ২০২৩ | ৮৬জন দেখেছেন

Image

‌নিজস্ব প্রতিবেদক:আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে সারাদেশে অভ্যন্তরীণ আইনশৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণসহ যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সদা প্রস্তুত রয়েছে জানিয়েছেন বিজিবি মহাপরিচালক মেজর জেনারেল এ কে এম নাজমুল হাসান।

রোববার (২৪ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর পিলখানায় বিজিবির ফোর্স সাপোর্ট উইংয়ের ৪৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

নাজমুল হাসান বলেন, দেশের অভ্যন্তরীণ আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা প্রদান এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগসহ যেকোনো জরুরি পরিস্থিতি মোকাবিলা এবং দেশগঠন ও জনকল্যাণমূলক বিভিন্ন কাজে বিজিবির অনবদ্য ভূমিকা সর্বমহলে প্রশংসিত।

বিজিবি মহাপরিচালক বলেন, ২২৮ বছরের সমৃদ্ধ ইতিহাস ও ঐতিহ্যে লালিত সীমান্তের অতন্দ্র প্রহরী বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ। ১৯৭১ সালের মহান স্বাধীনতা সংগ্রামে এ বাহিনীর রয়েছে অবিস্মরণীয় অবদান। প্রতিষ্ঠার পর থেকে বিজিবি দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা ও সীমান্ত সুরক্ষার সুমহান দায়িত্ব অত্যন্ত দক্ষতা ও পেশাদারত্বের সঙ্গে পালন করে আসছে।

মেজর জেনারেল এ কে এম নাজমুল হাসান বলেন, সীমান্ত সুরক্ষার পাশাপাশি দেশ ও জাতির বৃহত্তর কল্যাণে বিজিবির ওপর অর্পিত যেকোনো দায়িত্ব পালন এবং নির্বাচনকালীন আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণসহ যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় বিজিবি সদা প্রস্তুত রয়েছে।

এর আগে বিজিবি মহাপরিচালক কেক কেটে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর শুভ সূচনা করেন। এসময় বিজিবি সদরদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ ও বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, আমন্ত্রিত প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিক এবং ফোর্স সাপোর্ট উইংয়ের সব পর্যায়ের কর্মকর্তা ও সৈনিক উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



নারীরা মাদকাসক্ত হলে সমাজের সকলেই ক্ষতিগ্রস্থ হয়

প্রকাশিত:সোমবার ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ০১ অক্টোবর ২০২৩ | ৮২জন দেখেছেন

Image

সংবাদ বিজ্ঞপ্তি:নারীরা ক্ষতিগ্রস্থ হলে সমাজের সকলেই ক্ষতিগ্রস্থ হয়। একটা নারীর থেকে তার পরিবার বা সমাজের অনেক আশা থাকে। আর যদি নারী মাদকে আসক্ত হয়ে পড়ে তাহলে একটি পরিবারের সমস্ত স্বপ্ন নষ্ট হয়ে যায়। তাই সব সময় নারীদেরকে মাদকাসক্ত থেকে দূরে রাখতে হবে। রবিবার (২৪ সেপ্টেম্বর) বিকেল সাড়ে ৩ টায় রাজধানীর শ্যামলীস্থ ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশন স্বাস্থ্য সেক্টরের সভাকক্ষে নারীদের চিকিৎসা পরবর্তী পুনর্বাসনের উদ্দেশ্যে ভোকেশনাল ট্রেনিং কোর্সের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অতিথিরা এসব কথা বলেন। সমাজের নারীদের মাদকমুক্ত করার পাশাপাশি সমাজের মূল ধারায় তারা যাতে সুস্থ স্বাভাবিক জীবন যাপন করে নিজেদেরকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারে সেই লক্ষ্যে ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশন স্বাস্থ্য সেক্টরের সহযোগিতায় আহ্ছানিয়া মিশন নারী মাদকাসক্তি চিকিৎসা ও পূনর্বাসন কেন্দ্রের আয়োজনে আগামী ১ অক্টোবর থেকে শুরু হয়ে নিয়মিতভাবে এই কার্যক্রম চলতে থাকবে। যার মধ্যে রয়েছে রান্না কোর্স (কনফেকশনারী ও চাইনিজ আইটেম) এবং ব্যবসা ব্যবস্থাপনা প্রশিক্ষণ।

উক্ত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের পরিচালক (চিকিৎসা ও পুনর্বাসন) ও (অতিরিক্ত দায়িত্ব, নিরোধ শিক্ষা, গবেষণা ও প্রকাশনা অধিশাখা) মোঃ মাসুদ হোসেন। এসময় তিনি বলেন, নারীদের মাদকা আসক্তে জড়িয়ে না পড়ে তা থেকে দূরে থাকতে হবে। আর যারা মাদকাসক্তই জড়িয়ে পড়েছেন তাদের উচিৎ চিকিৎসা নিয়ে অন্ধকার জগৎ থেকে আলোর পথে ফিরে আসা। তিনি আরোও বলেন, আহ্ছানিয়া মিশন নারী মাদকাসক্তি চিকিৎসা ও পূনর্বাসন কেন্দ্রের আজকের এই উদ্যেগটি একটি প্রশংসিত আয়োজন। আমি আশা করবো এখান থেকে যারা চিকিৎসা নিয়ে ঘরে ফিরবেন তাদের আর এখানে যেন না ফিরতে হয়। আমি মনে করি আজকের এই আয়োজন হয়তো অতি ক্ষুদ্র কিন্তু আমার কাছে মনে হচ্ছে এটা মাদকাসক্তি থেকে ফিরে আসা নারীদের জন্য পুনর্বাসনের জন্য অনেক বড় একটি সুযোগ।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ কার্যালয় ঢাকা মেট্রো (দক্ষিণ) অতিরিক্ত পরিচালক মোঃ মজিবুর রহমান পাটোয়ারী। মাদকাসক্তি থেকে ফিরে আসা নারীদের জন্য ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশন যে উদ্যেগ নিয়েছে তাকে তিনি সাধুবাদ জানিয়ে তিনি বলেন পুর্ন আসক্তির মাত্রা অনেকাংশে কমিয়ে আনা সম্ভব। মাদকাসক্তি থেকে সবাইকে দূরে রাখতে এই ধরণের উদ্যেগের প্রতি গুরুত্ব দেয়ার জন্য ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশনকে অনুরোধ জানান। উক্ত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশন স্বাস্থ্য ও ওয়াশ সেক্টরের পরিচালক ইকবাল মাসুদ। এসময় তিনি বলেন, আমাদের স্ব-উদ্যেগে এই আয়োজনটি ক্ষুদ্র কিন্তু উদ্যেগটা মহৎ। আমার নারীদের স্বাবলম্বী করার জন্য অনেক উদ্যেগ নিয়েছি। এছাড়াও নারী মাদকাসক্তিদের চিকিৎসার জন্য সকল সুযোগ সুবিধাসহ বড় কেন্দ্র স্থাপন করবে ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশন।

এসময় উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশনের ভোকেশনাল ট্রেনিংয়ের টিম লিডার মোঃ আব্দুস সাদিক, প্রশিক্ষক রুমানা রহমান, ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশন স্বাস্থ্য সেক্টরের উপ-পরিচালক মোখলেছুর রহমান, সহকারী পরিচালক (মেডিকেল সার্ভিসেস) ডাঃ নায়লা পারভীন, প্রকল্প ব্যবস্থাপক মাহফিদা দীনা রুবাইয়া, প্রকল্প সমন্বয়কারী শারমিন রহমান, প্রকল্প সমন্বয়কারী শরিফুল ইসলাম, প্রকল্প সমন্বয়কারী শাহেদুল হক, সিনিয়র সাইক্লোজিস্ট রাখী গাঙ্গুলী,
আহ্ছানিয়া মিশন নারী মাদকাসক্তি চিকিৎসা ও পূনর্বাসন কেন্দ্রের কেন্দ্র ব্যবস্থাপক ফারজানা ফেরদৌসসহ অন্যান্য কর্মকর্তাগণ।


আরও খবর