Logo
আজঃ শনিবার ০৪ মে ২০২৪
শিরোনাম

মাদরাসা বোর্ডে পাসের হার ৯০.৭৫ শতাংশ

প্রকাশিত:রবিবার ২৬ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ২৪০জন দেখেছেন

Image

খবর প্রতিদিন ২৪ডেস্ক :বাংলাদেশ মাদরাসা শিক্ষাবোর্ডের অধীনে আলিম পরীক্ষায় পাস করেছেন ৯০ দশমিক ৭৫ শতাংশ শিক্ষার্থী। গত বছর অর্থাৎ ২০২২ সালে পাসের হার ছিল ৯২ দশমিক ৫৬ শতাংশ। সেই হিসাবে আলিমে পাসে হার প্রায় ১ দশমিক ৮১ শতাংশ কমেছে।

রোববার (২৬ নভেম্বর) বেলা ১১টায় মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইট ও স্ব-স্ব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ফল প্রকাশ করা হয়। প্রকাশিত ফলাফল থেকে এ তথ্য জানা যায়।

জানা গেছে, এ বছর মাদরাসা বোর্ড থেকে ৯৮ হাজার ১৩৯ জন পরীক্ষার্থী আলিম পরীক্ষায় অংশ নিতে ফরম পূরণ করেছিলেন। তাদের মধ্যে পাস করেছেন ৮৬ হাজারের বেশি শিক্ষার্থী।

এর আগে সকাল ১০টার দিকে বিভিন্ন শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যানরা প্রধানমন্ত্রীর কাছে ফলের সারসংক্ষেপ হস্তান্তর করেন। পরে আনুষ্ঠানিকভাবে ফল ঘোষণা করা হয়।

গণভবনে আয়োজিত ফলপ্রকাশ অনুষ্ঠানে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মুহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

ফল প্রকাশের পর শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে (www.educationboardresults.gov.bd)এবং এসএমএসের মাধ্যমে ফল জানা যাবে। এ ছাড়া পরীক্ষা কেন্দ্র ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকেও ফল সংগ্রহ করা যাবে।

ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, বোর্ডগুলোর সমন্বিত ওয়েবসাইটে (www.educationboardresults.gov.bd) ঢুকে পরীক্ষার্থীর রোল ও রেজিস্ট্রেশন নম্বর টাইপ করতে হবে। এরপর পরীক্ষার্থীর ফল পাওয়া যাবে। শিক্ষার্থীরা ওয়েবসাইটের রেজাল্ট কর্নারে ক্লিক করে ফলাফল ডাউনলোড করতে পারবে।

মোবাইল ফোনে এসএমএসের মাধ্যমেও ফল জানতে ঐঝঈ লিখে স্পেস দিয়ে শিক্ষা বোর্ডের নামের প্রথম তিন অক্ষর লিখে স্পেস দিয়ে রোল নম্বর লিখে স্পেস দিয়ে ২০২৩ লিখে ১৬২২২ নম্বরে পাঠাতে হবে। ফিরতি এসএমএসে ফল জানা যাবে।

একইভাবে আলিমের ফল পেতে ALIM লিখে স্পেস দিয়ে Mad লিখে স্পেস দিয়ে রোল নম্বর লিখে স্পেস দিয়ে ২০২৩ লিখে ১৬২২২ নম্বরে পাঠাতে হবে।

আর কারিগরি বোর্ডের ক্ষেত্রে HSC লিখে স্পেস দিয়ে Tec  লিখে স্পেস দিয়ে রোল নম্বর লিখে স্পেস দিয়ে ২০২৩ লিখে ১৬২২২ নম্বরে পাঠালে ফিরতি এসএমএসে ফলাফল জানানো হবে।


আরও খবর



বাংলাদেশের সাইবার জগতকে আরো নিরাপদ করতে কাজ করে যাচ্ছেন আহনাফ আল মিরাজ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ১৬১জন দেখেছেন

Image

তথ্যপ্রযুক্তি ডেস্ক ঃসাইবার নিরাপত্তার জন্য নির্ভর যোগ্য আহনাফ আল মিরাজ জন্ম চাদপুর জেলায় মতলব থানায় ।ছোট বেলা থেকে ইন্টারনেট প্রযুক্তিতে তার ছিলো অসীম আগ্রহ। সেই আগ্রহ থেকে তিনি ইন্টারনেট ব্যাবহার নিয়ে ছিলেন সচেতন।আহনাফ আল মিরাজের সাইবার যাএা শুরু হয় এক নাটকীয়তার মাধ্যমে।

২০১৫ সালে আহনাফ আল মিরাজের ফেসবুক আইডি হ্যাকের স্বীকার হয় এবং তার ফেসবুক আইডিতে বেশ অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ছিলো, তখন থেকে আহনাফ আল মিরাজের দেশের হয়ে কাজ করার চিন্তা করে,একজন সোস্যালিস্ট হিসাবে অনলাইন প্লাটফর্ম থেকে মানুষদের সাহায্য করতে তার উদ্যোগ নেয়, এরপর বিভিন্ন গ্রুপে জয়েন দেন একটা গ্রুপ ছিল রাশিয়ার সেইখানে কাজ শিখতে থাকি এরপর নিজেকে দক্ষ করে ,অনলাইনে এসে সাধারণ মানুষদের সেবা দেওয়া চালু করলাম কাজের বিনিময়ে সে তার সামর্থ্য অনুযায়ী গরিব মানুষকে খাওয়াতে হবে , এইভাবেই আমি দেশের মাঠিতে বসে আমি আমার দেশের হয়ে কাজ করে যাচ্ছি ২০১৬ থেকে দেশের অধিকাংশ মানুষ সাইবার সম্পর্কে জ্ঞান কম আহনাফ আল মিরাজ এই বিষয় সচেতনভাবে বৃদ্ধির লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছেন। দেশের বিভিন্ন সেলিব্রিটি রাজনৈতিক ব্যক্তি তাদের সাইবার নিরাপত্তার জন্য আহনাফ আল মিরাজের সরাপ্পন হন।

এইভাবে হয়ে উঠেছেন সাইবার নিরাপত্তা এক আস্তার নাম। আহনাফ আল মিরাজের ইচ্ছে আছে একদিন দেশের সবাই সাইবার নিরাপত্তা নিয়ে সচেতন হবে।


আরও খবর



মাগুরার শ্রীপুর উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী রাজন-সংগ্রামের কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ৩৬জন দেখেছেন

Image
স্টাফ রিপোর্টার মাগুরা থেকে:মাগুরার শ্রীপুরে উপজেলা নির্বাচন ঘিরে দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১৫ জন আহত, ১২টি মটর সাইকেল এবং নির্বাচনী অফিস ভাংচুরের ঘটনা ঘটেছে। সংঘর্ষে জড়িত ৪ জনকে ঘটনাস্থল থেকে আটক করা হয়েছে।

বুধবার রাতে শ্রীপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রতিদ্বন্দ্বী দুই চেয়ারম্যান প্রার্থী শরিয়াত উল্লাহ রাজন এবং মুতাসিম বিল্লাহ সংগ্রামের কর্মীদের মধ্যে সৃষ্ট সংঘর্ষ পরবর্তি পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েনের পাশাপাশি ঘটনাস্থল থেকে ৪ জনকে আটক করা হয়েছে।

পুলিশ ও এলাকাবাসী জানায়, বুধবার রাত ১০ টার দিকে উপজেলার গয়েশপুর ইউনিয়নের নবগ্রাম বাজারে চেয়ারম্যান প্রার্থী শরিয়াত উল্লাহ রাজনের একটি নির্বাচনী অফিস চালু করা হয়। এ ঘটনার পর অপর চেয়ারম্যান প্রার্থী মুতাসিম বিল্লাহ সংগ্রামের কর্মীরা ওই বাজারে উপস্থিত হয়ে মিছিল শুরু করে। এ সময় উষ্কানীমূলক স্লোগানের সূত্র ধরে উভয় পক্ষের মধ্যে বাগ-বিতণ্ডা সৃষ্টি হয়। এ সময় স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আবদুল হালিমের নেতৃত্বে মুতাসিম বিল্লাহ সংগ্রাম সমর্থকরা শরিয়াত উল্লাহ রাজনের ওই বাজারের নির্বাচনী অফিসে ব্যাপক ভাংচুর চালায়। প্রতিবাদে রাজন সমর্থকরা হালিম চেয়ারম্যানকে ঘেরাও করলে উভয় পক্ষই সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে প্রতিপক্ষের হামলায় ফিরোজ মন্ডল, মোকতার হোসেন সহ অন্তত ১৫ জন কমবেশি আহত এবং ১০ টি মটরসাইকেল ভাংচুরের ঘটনা ঘটে।

সংঘর্ষে আহতদের শ্রীপুরের দ্বারিয়াপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ বিভিন্ন ক্লিনিকে ভর্তি করা হয়েছে। সংঘর্ষের ঘটনায় সারা শ্রীপুরে উভয় পক্ষের সমর্থকদের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে। 

এ ঘটনার জন্যে উভয় চেয়ারম্যান প্রার্থী শরিয়াত উল্লাহ রাজন এবং মুতাসিম বিল্লাহ সংগ্রাম প্রতিপক্ষকে দায়ি করে বক্তব্য দিয়েছেন।

শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শেখ তাসমীম আলম জানান, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ইতোমধ্যেই এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এছাড়া সংঘর্ষে জড়িত ৪ জনকে আটক করা হয়েছে।

আরও খবর



মোবাইলের অডিওকে উন্নত করতে ইনফিনিক্স ও জেবিএল-এর পার্টনারশিপ

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ১৪৫জন দেখেছেন

Image

প্রযুক্তি ডেস্ক:বিশ্বখ্যাত অডিও ব্র্যান্ড জেবিএল-এর সঙ্গে আবারও একসঙ্গে কাজ শুরু করেছে ট্রেন্ডি প্রযুক্তি ব্র্যান্ড ইনফিনিক্স। পার্টনারশিপটি দুই প্রতিষ্ঠানের জন্যই একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক। ফলে, সাউন্ড বাই জেবিএল-এর মাধ্যমে ইনফিনিক্স নোট ৪০ সিরিজের ফোনগুলোতে উন্নত অডিও অভিজ্ঞতা পাবেন গ্রাহকরা।

এই পার্টনারশিপের পর আরও উন্নত মানের সাউন্ডের জন্য স্পিকার ও হেডফোন আউটপুটকে বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয়েছে। ইনফিনিক্স নোট ৩০ সিরিজে এই পার্টনারশিপ তুমুল সাফল্য পেয়েছিল। তার পথ ধরেই, নতুন এই পার্টনারশিপ স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের অভিজ্ঞতাকে আরও উন্নত করবে। 

জেবিএল-এর অ্যাকুস্টিক ডিজাইন, উন্নত অডিও প্রসেসিং অ্যালগরিদম এবং আধুনিক ড্রাইভার প্রযুক্তি সেরা মানের হার্ডওয়্যার নিশ্চিত করে। এতে ইনফিনিক্স ডিভাইসে পাওয়া যাবে নির্ভরযোগ্য সাউন্ড সিস্টেম।

এই পার্টনারশিপের একটি উল্লেখযোগ্য দিক হলো- নোট ৪০ সিরিজের ফোনে ডুয়েল জেবিএল স্পিকারের অন্তর্ভুক্তি। চমৎকার, থ্রিডি সাউন্ডের অভিজ্ঞতা দিতে এই ডুয়েল স্পিকার ডিজাইন করা হয়েছে। এতে আরও আছে ডিপ বেইজ ইফেক্টসহ ৫৮% উন্নত বেইজ পারফরম্যান্স।

নোট ৪০ সিরিজের ফাইভ-ম্যাগনেট সাউন্ড ইউনিট নির্ভরযোগ্য সাউন্ডের ক্ষেত্রে একটি নতুন মানদণ্ড স্থাপন করেছে। এটি মিউজিক, ভিডিও ও গেমিংয়ে গ্রাহকদের জন্য সেরা অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করবে।

তাছাড়া, ইনফিনিক্সের নিজের তৈরি এআই অ্যালগরিদমযুক্ত ডাবল মাইক্রোফোন সিস্টেম কোলাহলপূর্ণ পরিবেশেও পরিষ্কার ভয়েস ক্যাপচার নিশ্চিত করে। ফিচারটি গেমারদের জন্য বিশেষভাবে উপকারী। ব্যাকগ্রাউন্ড নয়েজ থাকলেও গেমিংয়ের সময় তারা টিমের সদস্যদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারবেন নির্বিঘ্নে।

গত মার্চ থেকে বাংলাদেশের বাজারে পাওয়া যাচ্ছে ইনফিনিক্স নোট ৪০ সিরিজের নোট ৪০ ও নোট ৪০ প্রো স্মার্টফোন দুটি।

নোট ৪০ প্রো ফোনের ৮ জিবি র‍্যাম ও ২৫৬ জিবি ধারণক্ষমতার সংস্করণটির মূল্য ৩০,৯৯৯ টাকা এবং ১২ জিবি র‍্যাম ও ২৫৬ জিবি ধারণক্ষমতার সংস্করণটির মূল্য ৩৪,৯৯৯ টাকা। ৮ জিবি র‍্যাম ও ২৫৬ জিবি ধারণক্ষমতার নোট ৪০ ফোনটির মূল্য ২৬,৯৯৯ টাকা।


আরও খবর



টেকনো নিয়ে এলো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) সমৃদ্ধ স্মার্টফোন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ১৩২জন দেখেছেন

Image

প্রযুক্তি ডেস্ক:গ্লোবাল স্মার্টফোন ব্র্যান্ড টেকনো সম্প্রতি লঞ্চ করেছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) সম্পন্ন অপারেটিং সিস্টেম (এআইওএস)। বাংলাদেশের সহ বিশ্বব্যাপি মোবাইল ফোন প্রযুক্তির উদ্ভাবনের ক্ষেত্রে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ। বিশ্বের অনেক নির্মাতা প্রতিষ্ঠানই এআই প্রযুক্তি তাদের স্মার্টফোনে অন্তর্ভুক্ত করার প্রচেষ্টা করে যাচ্ছে। সেই ধারাবাহিকতায় টেকনো তাদের সাম্প্রতিক সংযোজনে এআই প্রয়োগ নিশ্চিত করে প্রযুক্তি এবং ভোক্তা অভিজ্ঞতার উন্নয়নে তাদের প্রতিশ্রুতি বজায় রেখেছে।

এআই চালিত সিস্টেমের মাধ্যমে মোবাইল ফোন ব্যবহারের ক্ষেত্রে একটি বৈশ্বিক বিপ্লব আনয়নের প্রচেষ্টা নিয়ে টেকনোর ডিরেক্টর অব ইঞ্জিনিয়ার, জুড ইউর অধীনে কাজ করে যাচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি। প্রচলিত মোবাইল ডিভাইস এবং আধুনিক এআই সক্ষমতার সমন্বয় ঘটিয়ে টেকনোর নতুন এই এআইওএসটি আরো অধিক সুবিধা এবং ভোক্তা অভিজ্ঞতা বর্ধিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

গুগল এবং মিডিয়াটেকের মতো ইন্ড্রাস্ট্রি প্রতিনিধিদের সাথে কৌশলগত সমন্বয় নিশ্চিত করে মোবাইল ব্যবহার অভিজ্ঞতার প্রতিটি স্তরে শীর্ষ পর্যায়ের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার অনুপ্রবেশ নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে টেকনো। প্রতিষ্ঠান গুলোর সাথে টেকনোর এই পার্টনারশিপ সুনিশ্চিত করেছে টেকনোর মোবাইল সেট গুলোতে গুগল এআই সুটসের উপস্থিতি যাতে আরো রয়েছে গুগল জেমিনি, ডুয়েট এআই, এবং জিমেইল এআই সুবিধা। এই ফিচার গুলো মোবাইল ফোন ব্যবহারকে করবে আরো সৃজনশীল এবং সুদক্ষ।

সম্প্রতি বাজারে আসা স্পার্ক ২০ প্রো প্লাস স্মার্টফোনটি টেকনোর এআই উদ্ভাবনী প্রচেষ্টার একটি সফল উদাহরণ।প্রতিষ্ঠানটির এই ফ্ল্যাগশিপ ডিভাইসে রয়েছে ১০৮ মেগাপিক্সেল ধারণক্ষমতা সক্ষম আল্ট্রা সেনসিং মেইন ক্যামেরা এবং শক্তিশালী হেলিয়ো জি৯৯ আল্টিমেট প্রসেসর চিপসেট। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সমৃদ্ধ অরোরা ইঞ্জিন ২.০ এবং ডারউইন ইঞ্জিন ২.০ ফিচার গুলো ফোনের পারফরমেন্সকে করবো আরো সুচারু এবং গেমিং অভিজ্ঞতাকে করবে আরো নির্বিঘ্ন। এছাড়াও টেকনোর এই স্মার্টফোনটিতে রয়েছে এআই ওয়ালপেপার ফিচার। ব্যবহারকারী নিজে টেক্সট কমান্ড বা নির্দেশনা দিয়ে নিজের পছন্দমতো ওয়ালপেপার জেনারেট করে নিতে পারেন। টেকনোর এই স্মার্টফোনটি বর্তমানে বাংলাদেশেও পাওয়া যাচ্ছে যা স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের অভিজ্ঞতাকে করবে আরো সুন্দর।টেকনোর এআই উদ্যোগটি শুধু হার্ডওয়্যার উদ্ভাবনেই সীমাবদ্ধ থাকে নাই। এতে রয়েছে বহু ভাষা সমৃদ্ধ ‘এলা’ নামক একটি ব্যক্তিগত এআই এসিস্টেন্ট সফটওয়্যার। এই সফটওয়্যারটি ব্যবহারকারীদের অভিজ্ঞতাকে আরো বেশি সুদক্ষ করে এবং অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত করে৷। বিশ্বব্যাপী ব্যবহারকারীদের জন্য এই সিস্টেমটি নিশ্চিত করে পরিপূর্ণ সহায়তা এবং বর্ধিত দক্ষতার।

টেকনোর এআই ইকোসিস্টেমে অন্যতম একটি আকর্ষন হলো এর উদ্ভাবনী ফটোগ্রাফি ফিচারসমূহ। এআই পোট্রেইট ইনহ্যানসার এবং এআই ইরেজার ফিচার গুলো ফটোগ্রাফির নান্দনিক ধারণাকে নতুন করে সংজ্ঞায়িত করেছে। ব্যবহারকারীদের বৈচিত্র্যময় চাহিদাকে গুরুত্ব দিয়ে এই ফিচার গুলো যেকোনো স্থানে নিশ্চিত করে উচ্চ কোয়ালিটির ছবি এবং ভিডিও ধারণ।

উদ্ভাবন এবং উৎকর্ষের বিকাশে টেকনোর অবদান স্মার্ট জীবনের ভবিষ্যতকে প্রতিনয়ত প্রভাবিত করে আসছে।টেকনোর এই যাত্রায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সংযোজন ব্যবহারকারীদের স্মার্টফোন অভিজ্ঞতাকে করবে আরো সুদক্ষ করে ডিজিটাল ক্ষেত্রে নতুন সম্ভাবনার উন্মোচন করবে।


আরও খবর



কিশোরগঞ্জের পাগলা মসজিদের দানবাক্সে পাওয়া গেল ২৭ বস্তা টাকা

প্রকাশিত:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ৮৭জন দেখেছেন

Image

কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি:কিশোরগঞ্জের পাগলা মসজিদে এবার ৯ টি দানবাক্স ও ১ টি অস্থায়ী দানবাক্স থেকে ২৭ বস্তা টাকা পাওয়া গেছে, চলছে গণনা। ৪ মাস ১০ দিন পর শনিবার (২০ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৭টায় এ দানবাক্সগুলো খোলা হয়েছে।

কিশোরগঞ্জের জেলা প্রশাসক ও পাগলা মসজিদ পরিচালনা কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ ও পুলিশ সুপার মোহাম্মদ রাসেল শেখের উপস্থিতিতে দানবাক্সগুলো খোলা হয়।

আজ শনিবার সকালে পাগলা মসজিদের ৯টি দানবাক্সগুলো খোলা হয়েছে। পরে মসজিদের দোতলায় এনে টাকা গণনার কাজ শুরু হয়েছে। তিন মাস পর পর দানবাক্সগুলো খোলা হলেও এবার রমজানের কারণে ৪ মাস ১০ পরে দানবাক্সগুলো খোলা হয়েছে। আশা করা যাচ্ছে অতীতের সকল রেকর্ড ভেঙ্গে নতুন রেকর্ড সৃষ্টি হবে।

পাগলা মসজিদের টাকা গণনা কাজে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মহুয়া মমতাজ, মসজিদের পেশ ইমাম মুফতি খলিলুর রহমান ও রূপালী ব্যাংকের সহকারী মহাব্যবস্থাপক (এজিএম) রফিকুল ইসলাম, সিবিএ নেতা আনোয়ার পারভেজসহ মসজিদ ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য এবং মসজিদ কমপ্লেক্সে অবস্থিত মাদরাসা ও এতিমখানার শিক্ষক-শিক্ষার্থীরাসহ মোট ২২০ জনের একটি দল অংশ নিয়েছেন।

সর্বশেষ এর আগে ২০২৩ সালের ৯ ডিসেম্বর খোলা হয়েছিল পাগলা মসজিদের ৯টি দানবাক্স। তখন রেকর্ড ৬ কোটি ৩২ লাখ ৫১ হাজার ৪২৩ টাকা পাওয়া গিয়েছিল। এছাড়া বৈদেশিক মুদ্রা ও স্বর্ণালঙ্কারও পাওয়া যায়।

কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের দানবাক্স ২০২৩ সালে চারবার খোলা হয়েছিল। চারবারে মোট ২১ কোটি ৮৭ লাখ ৮৫ হাজার ১৮১ টাকা পাওয়া গিয়েছিল। টাকার পাশাপাশি হীরা, বৈদেশিক মুদ্রা ও স্বর্ণালংকারও পাওয়া গেছে বিপুল পরিমাণ।


আরও খবর