কলাপাড়া(পটুয়াখালী)প্রতিনিধি : কুয়াকাটায় পর্যটকদের সেবার মান বাড়াতে সমুদ্র সৈকতে গোসলে নেমে দুর্ঘটনায় শিকার পর্যটকদের উদ্ধারকারী টিম তৈরি করা হয়েছে। দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতা সম্পন্ন ১২ জন স্বেচ্ছাসেবী নিয়ে এই টিম তৈরি করেন ট্যুরিস্ট পুলিশ। সোমবার শেষ বিকেলে উদ্ধারকর্মী এই টিমের টিম লিডার মো. লিটন খানের হাতে টি শার্ট তুলে দিয়ে তাদের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেয় ট্যুরিস্ট পুলিশ কুয়াকাটা রিজিয়নের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবুল কালাম আজাদ। এসময় উপস্থিত ছিলেন ট্যুরিস্ট পুলিশ কুয়াকাটা জোনের পুলিশ পরিদর্শক আবু হাসনাইন পারভেজ, হুমায়ুন কবির ও গণমাধ্যম কর্মীরা। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, কুয়াকাটা সৈকতে বেড়াতে এসে সাঁতার না জানায় বিগতদিনে অনেক পর্যটক দুর্ঘটনার স্বীকার হয়েছে এমনকি মৃত্যু হয়েছে অনেকের। তাই সৈকতে স্পিডবোট এবং স্কেটি চালকদের মধ্যে অভিজ্ঞতা সম্পন্ন এবং দীর্ঘদিন স্বেচ্ছাসেবী কাজ ১২ জনকে নিয়ে প্রাথমিকভাবে এই উদ্ধার কর্মী বাহিনী গঠন করে পুলিশ এবং এদের সার্বিক নিয়ন্ত্রণ করবে ট্যুরিস্ট পুলিশ কুয়াকাটা জোন। উদ্ধার কর্মী সাইফুল ইসলাম (কালু) বলেন, কুয়াকাটা সৈকতে স্পিডবোট চালাই এবং আমরা সৈকতে অনেক দূর্ঘটনার শিকার পর্যটকদের উদ্ধার করেছি এখন আমাদের মধ্যে থেকে ১২ জনকে উদ্ধার কর্মী হিসেবে বেছে নিয়েছে। উদ্ধারকর্মী টিমের টিম লিডার মো. লিটন খান জানান, কুয়াকাটা সৈকতে উদ্ধারকর্মী হিসেবে সরকারি কোন টিম বা কোন তদারকি নেই। কিন্তু আমরা দীর্ঘদিন ধরে এই উদ্ধার কর্মী হিসেবে কাজ করে আসছি স্বেচ্ছায়। আজকে ট্যুরিস্ট পুলিশের মাধ্যমে আমরা উদ্ধার কর্মী হিসেবে স্বীকৃতি পেলাম। সরকার যদি আমাদের এই উদ্ধার কার্যক্রমে সহযোগিতা করে তাহলে পর্যটকদের পুরোপুরি নিরাপত্তা দিতে পারবো। ট্যুরিস্ট পুলিশ কুয়াকাটা রিজিয়নের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবুল কালাম আজাদ বলেন, কুয়াকাটা সৈকতের পর্যটকদের নিরাপত্তা দিতে আমরা সার্বক্ষণিক কাজ করছি কিন্তু অনাকাঙ্খিতভাবে দুর্ঘটনার স্বীকার এবং সাঁতার না জানা পর্যটকরা বিভিন্ন সময়ে গভীর সমুদ্র চলে যায়। এগুলো আমাদের পক্ষে সব সময় সম্ভব না হওয়ার কারণে প্রশিক্ষিত ১২ জন উদ্ধার কর্মী স্বেচ্ছাসেবক নিয়োগ করেছি। তারা অনেক সময় এই সৈকতে উদ্ধার কাজে ভূমিকা রাখছে। আমরা চেষ্টা করব এদেরকে আরো সহযোগিতা করে কুয়াকাটাতে পর্যটকদের শতভাগ নিরাপত্তা দিতে।
কুয়াকাটায় এবার ট্যুরিস্ট পুলিশের তত্ত্বাবধায়নে উদ্ধার কর্মী টিম তৈরি
অপরিপক্ব লিচুতে সয়লাব ভোলায় বাজার
শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪
গলাচিপায় বকনা বাছুর বিতরণ
বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪
রাজধানীর চার এলাকায় কিশোর গ্যাংয়ের তৎপরতা বেশি : ডিএমপি কমিশনার
নিজস্ব প্রতিবেদক:রাজধানীর মিরপুর, মোহাম্মদপুর, যাত্রাবাড়ী ও উত্তরা এলাকায় কিশোর গ্যাংয়ের তৎপরতা বেশি,বলেছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার হাবিবুর রহমান । ঢাকার ৫০ থানার মধ্যে ১০টি থানায় কিশোর গ্যাং সদস্যদের অপরাধ দেখা গেছে৷ এছাড়া যারা কিশোর গ্যাংয়ের মদদদাতা তাদেরও তালিকা করা হয়েছে।
শনিবার (২৭ এপ্রিল) দুপুরে রাজধানীর এফডিসিতে ডিবেট ফর ডেমোক্রেসি’র আয়োজনে ‘কিশোর গ্যাং প্রতিরোধে রাজনৈতিক সদিচ্ছা ও সামাজিক আন্দোলন নিয়ে ছায়া সংসদ’ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ডিবেট ফর ডেমোক্রেসির চেয়ারম্যান হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ।
ডিএমপি কমিশনার বলেন, আজকের কিশোর আগামী দিনের যুবক। তারাই আগামী দিনে দেশের নেতৃত্ব দেবে। ৯ থেকে ১৮ বছর বয়সী কেউ অপরাধ করলে আমরা তাকে কিশোর অপরাধী বলছি। এই বয়সী কিশোররা দলবদ্ধভাবে অপরাধ করলে তাকে আমরা বলছি কিশোর গ্যাং।
হাবিবুর রহমান বলেন, কিশোর গ্যাং অপরাধ নিয়ন্ত্রণে প্রতিকার ও প্রতিরোধমূলক কার্যক্রম করে থাকে পুলিশ। মসজিদে মসজিদে জুমার দিনে ওসিরা কিশোর গ্যাং বিষয়ে বক্তব্য দিয়েছেন। কিশোর গ্যাং অপরাধ প্রতিরোধে পুলিশের বিভিন্ন সভা-সমাবেশও করা হয়েছে। স্কুলে-স্কুলে গিয়েও কিশোর গ্যাং অপরাধ প্রতিরোধে বিভিন্ন কার্যক্রম চালানো হচ্ছে। তবে কিশোর গ্যাং অপরাধ প্রতিরোধে আসল কাজ হবে পরিবার থেকে। মা, বাবা বড় ভাই-বোন এক্ষেত্রে ভূমিকা পালন করবে। এছাড়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে একজন শিক্ষকও ভূমিকা রাখবেন।
ডিএমপি কমিশনার বলেন, ঢাকা শহরে খেলার মাঠের সংখ্যা কম। মাঠ নিয়ে আন্দোলনও হয়েছে। সামাজিক ও রাজনৈতিক সংগঠনগুলো খেলাধুলার মাঠের বিষয়ে কাজ করতে পারে। কিশোর গ্যাংয়ের মদদদাতা যারা রয়েছে তাদের তালিকা করা হয়েছে। কিশোর গ্যাংয়ের অদ্ভুত-অদ্ভুত নাম রয়েছে, তাদের তালিকা করা হয়েছে। যারা মদদদাতা, গড ফাদার তারা ওইভাবে গড ফাদার নয়। তারা যে কিশোর অপরাধের জন্য গ্যাং তৈরি করেছে বিষয়টি এমন নয়। রাজনৈতিকভাবে কিছু লোক কিশোরদের নিয়ে যাচ্ছে বলে তদন্তে উঠে এসেছে।
তিনি বলেন, টিকটকে অশালীন কন্টেন্টের বিষয়টি নেতিবাচক। ইতোমধ্যে এমন টিকটকারদের আমাদের সাইবার টিম আইনের আওতায় এনেছে। পুলিশের সাইবার টিম থেকে নিয়মিত বিটিআরসি’র কাছে বিভিন্ন কনটেন্টের তালিকা দেওয়া হয়। কিশোর অপরাধ নির্মূলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কোনো গাফিলতি নেই। অভিযোগ এলেই সঙ্গে সঙ্গে মামলা গ্রহণ করা হয় এবং জড়িতদের আইনের আওতায় এনে আদালতে সোপর্দ করা হয়। পরে কিশোর সংশোধনাগারে প্রেরণ করা হয়। কিন্তু প্রাথমিকভাবে কিশোর গ্যাং নিয়ন্ত্রণে পুলিশের কাজ নয়। প্রাথমিকভাবে স্থানীয় জনসাধারণের কাজ। জনগণ সোচ্চার হলে কিশোর গ্যাং কালচার কমে যাবে।
প্রতিযোগিতায় বিচারক হিসেবে ছিলেন অধ্যাপক আবু মুহাম্মদ রইস, সাংবাদিক জি এম তসলিম, জিয়া খান, অনিমেষ কর ও কাওসার সোহেলী।
প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবাজার বিপণিবিতানের নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করবেন
সোমবার ২০ মে ২০24
৩ দিন টানা ঝড়-বৃষ্টি-বজ্রপাতের পূর্বাভাস
রবিবার ১৯ মে ২০২৪
বগুড়ায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তরুণ আহত ও কলেজছাত্রী নিহত
নওগাঁয় বাস চাপায় এক শিক্ষার্থী নিহত, আহত আরেক শিক্ষার্থী
সোমবার ২০ মে ২০24
তানোরে কৃষি প্রণোদনায় অনিয়ম, হয়না আউশ চাষ, পেল কারা?
সোমবার ২০ মে ২০24
চেয়ারম্যান শের আলম কে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন আনোয়ার পারভেজ টিংকু
রুবেল মিয়া:ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলা পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান শের আলম কে ফুলেল শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক লীগের প্রতিবন্ধী উন্নয়ন বিষয়ক সম্পাদক আনোয়ার পারভেজ টিংকু। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদের সদস্য ও যুবলীগ নেতা পায়েল হোসেন মৃধা, সরাইল উপজেলা যুবলীগের সাবেক সভাপতি এড. আশরাফ উদ্দিন মন্তু, আওয়ামী লীগের নেতা আবুল কাশেম, ইসরাফিল শাহ যুবলীগ নেতা তৌহিন প্রমুখ। গত ৮ ই মে ২০২৪ খ্রি. অনুষ্ঠিত ১ ধাপের নির্বাচনে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বিপুল ভোটের ব্যবধানে প্রথমবারের মতো চেয়ারম্যান নির্বাচিত মো. শের আলম মিয়া।
আনোয়ার পারভেজ টিংকু গণমাধ্যমে দেওয়া বক্তব্যে বলেন, সারাদেশে উন্নয়নের ছোয়া লেগেছে, কিন্তু সরাইল উন্নয়ন বঞ্চিত। এবার সৎ, যোগ্য, শিক্ষিত ছেলে শের আলম কে সর্বস্তরের জনগণ বিপুল ভোটে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত করেছে।
তিনি আরও বলেন, শের আলম সরাইলের উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখবে, এবং সে শান্তি ও ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা সহ জনকল্যাণে কাজ করবে বলে বিশ্বাস করি। আমি তার সু-স্বাস্থ্য ও দীর্ঘ নেক হায়াত কামনা করছি।
-খবর প্রতিদিন/ সি.ব
মিরসরাইয়ে আবারো মিললো অবিস্ফোরিত গ্রেনেড, পরে ধ্বংস
সোমবার ২০ মে ২০24
হুয়াওয়ে আইসিটি কম্পিটিশনের এশিয়া প্যাসিফিক পর্বে তৃতীয় রুয়েট
নিজস্ব প্রতিবেদক:হুয়াওয়ে আইসিটি কম্পিটিশনের এশিয়া প্যাসিফিক (এপিএসি) পর্বে রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (রুয়েট) ছাত্রদের একটি দল তৃতীয় স্থান অর্জন করেছে। সম্প্রতি ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তায় অনুষ্ঠিত এপিএসি অ্যাওয়ার্ড সিরিমনিতে এই ঘোষণা দেওয়া হয়।
গত বছর শুরু হওয়া এই প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের ২৫টি বিশ্ববিদ্যালয়ের এক হাজারেরও বেশি স্নাতক পর্যায়ের শিক্ষার্থী অংশ নেয়। এই প্রতিযোগিতায় নেটওয়ার্ক ট্র্যাক, ক্লাউড ট্র্যাক, কম্পিউটিং ট্র্যাক ও ইনোভেশন ট্র্যাক এই চারটি গ্রুপে অংশ নেয়ার সুযোগ ছিল। প্রতিটি ট্র্যাক থেকে ১০ জন শিক্ষার্থীকে তাদের অধ্যয়ন ও পরীক্ষার ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে বাংলাদেশ পর্বে বিজয়ী হিসেবে নির্বাচিত করা হয়।
পরবর্তীতে তাঁদের মধ্য থেকে শীর্ষ বারোজন চারটি দলে ভাগ হয়ে এপিএসি পর্বে যোগ দেয়। রুয়েটের শিক্ষার্থীদের নিয়ে তৈরি একটি দল যোগ দেয় নেটওয়ার্ক ট্র্যাকে, আরেকটি দল যোগ দেয় কম্পিউটিং ট্র্যাকে। এই ট্র্যাকে প্রতিযোগিতা করে চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) আরও একটি দল। একই বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্য একটি দল যোগ দেয় ক্লাউড ট্র্যাকে। এই চার দলের মধ্যে নেটওয়ার্ক ট্র্যাক গ্রুপে অংশগ্রহণকারী রুয়েটের তিনজনের দলটি এপিএসি পর্বের ১৪টি দেশের ৬৪০০ জনেরও বেশি শিক্ষার্থীদের মধ্যে শীর্ষ তিনে জায়গা করে নিয়েছে।
বিজয়ী দলে রয়েছে রুয়েটের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শুভাম আগারওয়ালা, রাকেশ কার এবং মো. মাজহারুল ইসলাম। ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তায় তাঁদের হাতে পুরষ্কার ও সনদপত্র তুলে দেয়া হয়। আগামী মাসে দলটি চীনের শেনজেনে অনুষ্ঠিতব্য গ্লোবাল রাউন্ডে অংশ নেবে।
রুয়েটের বিজয়ী দলের সদস্য শুভাম আগারওয়ালা বলেন, “এই প্রতিযোগিতা আমাদের আইসিটি এবং নেটওয়ার্ক সেক্টর সম্পর্কে নতুন কিছু শেখার অনেক সুযোগ দিয়েছে। এর মাধ্যমে আমরা এই আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্মেও আসতে পেরেছি। ষ্টেজে সবার সামনে বাংলাদেশের পতাকা নিয়ে দাঁড়ান আমাদের জন্য দারুণ এক অভিজ্ঞতা ছিলো। এমন অভাবনীয় সুযোগ তৈরি করার জন্য আমরা হুয়াওয়ের কাছে সত্যিই কৃতজ্ঞ। আমরা গ্লোবাল রাউন্ডে আরও ভালো কিছু অর্জনের চেষ্টা আমাদের থাকবে।“
হুয়াওয়ে সাউথ এশিয়ার বোর্ড সদস্য লিজংশেং (জেসন) বলেন, ”হুয়াওয়ে বিশ্বাস করে, তরুণরা যেকোনো দেশের উন্নয়নের মূল চালিকাশক্তি। বাংলাদেশে যে বিশাল সংখ্যক তরুণ রয়েছে তাঁদের সম্ভাবনা অসীম। আর সেই বিশ্বাস নিয়েই হুয়াওয়ে বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের আইসিটির জ্ঞান বৃদ্ধি করতে নানা ধরনের উদ্যোগের নিয়ে আসছে। বিজয়ী দলকে আমি অভিনন্দন জানাই। আমরা বাংলাদেশে প্রতিভা বিকাশের জন্য একটি দায়িত্বশীল কর্পোরেট প্রতিষ্ঠান হিসাবে কাজ চালিয়ে যাবো।”
রুয়েটের সিএসই বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. আজমাইন ইয়াক্কীন সৃজন শিক্ষার্থীদের সঙ্গে জাকার্তার এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। তিনি বলেন, “আমার ছাত্ররা এই আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় শুধু বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্বই করছে না, তারা সকলের মধ্যে তৃতীয় স্থান অর্জন করে নিয়েছে। এতে আমি খুবই গর্বিত বোধ করছি। আমি লক্ষ্য করেছি যে, এই প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়ার ফলে তাদের জ্ঞান যেমন বৃদ্ধি পেয়েছে, তেমন আত্মবিশ্বাসও বেড়েছে। তাদেরকে এমন একটি দারুণ প্ল্যাটফর্ম দেওয়ার জন্য আমি হুয়াওয়েকে ধন্যবাদ জানাই।”
গ্লোবাল রাউন্ডে প্রায় ৪০টি দেশের ৫০০-এরও বেশি শিক্ষার্থীদের নিয়ে তৈরি ১৭০টিরও বেশি দল অংশগ্রহণ করবে। শুরুর পর এটি হুয়াওয়ে আইসিটি প্রতিযোগিতার সবচেয়ে বড় অফলাইন গ্লোবাল ফাইনালে পরিণত হতে যাচ্ছে। “কানেকশন, গ্লোরি, অ্যান্ড ফিউচার” থিমের এই ইভেন্টে দ্বিতীয় বারের মতো বাংলাদেশ অংশগ্রহণ করেছে।
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ২২
সোমবার ২০ মে ২০24
প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবাজার বিপণিবিতানের নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করবেন
সোমবার ২০ মে ২০24
ইভটিজিংয়ের প্রতিবাদ করায় মুন্না নামের এক যুবকের পিটিয়ে হত্যা
আব্দুল হান্নান, নাসিরনগর,ব্রাহ্মণবাড়িয়াঃব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলার চাতলপাড় ইউনিয়নের রতনপুর ইকরা দারুল কুরআন বালিকা মাদ্রাসার ছাত্রীদের রতনপুর গ্রামের আল আমীন নামে এক যুবক প্রায়ই উত্বক্ত করতো। পরে ছাত্রীর অভিভাবকগণ ওই যুবকদের নামে থানায় লিখিত অভিযোগ করেন। লিখিত অভিযোগের ১ নং স্বাক্ষী ছিলেন আরিফ বিল্লাহ ও ২ নং স্বাক্ষী ছিলেন মুন্না হোসাইন।
ঘটনার দ্বিতীয় স্বাক্ষী মুন্না হোসাইনকে গত ১৭ই এপ্রিল রোজ বুধবার রতনপুর গ্রামের ইভিটিজিংকারী যুবক এবং অন্যান্যরা সম্মিলিতভাবে চাতলপাড় চকবাজারে দিনে দুপুরে সবার সামনে প্রকাশ্যে দেশীয় অস্ত্র ও লাঠি সোটা নিয়ে অতর্কিতভাবে আক্রমণ করে পিটিয়ে গুরুতর জখম করে।তাদের আঘাতে স্ট্রোক করে মুন্না। পরে কিশোরগঞ্জের ভাগলপুর হাসপাতালের ডাক্তারগণ প্রাথমিক চিকিৎসা করে ঢাকা হৃদরোগ ইন্সটিটিউটে রেফার করে।
পরবর্তীতে রোগীকে ঢাকায় নিয়ে আসলে হৃদরোগ ইন্সটিটিউটে মারা যায় মুন্না হোসাইন। মুন্নার উপর অতর্কিত হামলায় অংশগ্রহণ করে ইভটিজার আল আমীন ও মাসুম গংরা । ইভিটিজিংকারী ও হত্যাকারী আল আমীন পিতা শমশের আলীর বাড়ি রতনপুর গ্রামে। মাসুম এবং জড়িত অন্যান্যদের সর্বোচ্চ শাস্তি ও বিচার দাবী করেছে এলাকাবাসী।এ ঘটনায় কোন মামলা না হলেও নিহত মুন্নার লাশ থানা নিয়ে আসার খবর পাওয়া গেছে।
-খবর প্রতিদিন/ সি.ব
মিরসরাইয়ে আবারো মিললো অবিস্ফোরিত গ্রেনেড, পরে ধ্বংস
সোমবার ২০ মে ২০24