Logo
আজঃ বুধবার ২৯ মার্চ ২০২৩
শিরোনাম

কৃষকের আয় কমবে বিদ্যুতের দাম বাড়ায়

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৩ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ মার্চ ২০২৩ | ১৪২জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: কৃষকের আয় কমে যাবে বিদ্যুতের দাম বাড়ার  বলে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে সচিবালয়ে কৃষি মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে নেদারল্যান্ডসের পিপলস পার্টি ফর ফ্রিডাম অ্যান্ড ডেমোক্র্যাসির (ভিভিডি) এমপি ফিম ভ্যান স্ট্রিয়েনের নেতৃত্বাধীন প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ শঙ্কা প্রকাশ করেন।

বিদ্যুতের দাম বাড়ায় কৃষির ওপর প্রভাব পড়বে কি না, এমন এক প্রশ্নের জবাবে কৃষিমন্ত্রী বলেন, ‘বিদ্যুতের দাম বাড়ানোয় কৃষিতে কিছুটা প্রভাব তো পড়বেই। ফসলে পানি দিতে না পারলে উৎপাদন কম হবে। তবে জমিতে সার দেওয়া নিয়ে কৃষকরা ঝুঁকি নিতে চায় না। ফলে এদেশের চাষিরা নিজের বউয়ের গয়না কিংবা গরু বিক্রি করেও সার কিনবেন। হয়তো চাষিদের কষ্ট হবে, তার আয় কমে যাবে। তার যে লাভ হওয়ার কথা, সেটা হবে না।’

ড. আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘আমরা তো চাই কৃষকের জীবনযাত্রার মান উন্নত হোক। আমাদের ৬০-৭০ শতাংশ মানুষ গ্রামে বাস করেন। তাদের জীবিকার জন্য কোনো না কোনোভাবে কৃষির ওপর নির্ভরশীল। বিদ্যুতের দাম বাড়লে তাদের আয় কমে যাবে, সন্তানদের লেখাপড়াসহ তাদের জীবনযাত্রার মান কমে যাবে। কিন্তু ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাব যেভাবে আন্তর্জাতিক বাজারে পড়েছে, তাতে সরকারেরও কোনো উপায় নেই 

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) কাছ থেকে ঋণ না নিলে এভাবে মাসে মাসে বিদ্যুতের দাম বাড়ত কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আইএমএফ তো সারের দামও বাড়াতে বলে। সারে যে ভর্তুকি দিই, সেটিই তো আইএমএফ-ওয়ার্ল্ড ব্যাংক মানে না। তারা সারাজীবন বাধা দিয়ে আসছে। বিএনপির সময় ৯০ টাকা যে সার ছিল, আমরা ১৬ টাকায় দিয়েছি।

ড. রাজ্জাক বলেন, ‘আইএমএফ-ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের কথা শুনতে গিয়ে অনেককেই বেশি মূল্য দিতে হয়েছে। তখন তো প্রধানমন্ত্রীর ওপর অনেক চাপ ছিল। তারা বলতো, সারে ভর্তুকি দিলে তোমরা উন্নয়ন করবে কীভাবে? তাহলে স্কুল-কলেজ ও রাস্তাঘাটের কী হবে? কিন্তু প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘‘আমরা ভর্তুকি দিচ্ছি না, বিনিয়োগ করছি। আমরা সেই বিনিয়োগের ফল পাচ্ছি’’।

তিনি বলেন, ‘নেদারল্যান্ডসের প্রতিনিধিরা বিশ্বাস করতে পারছেন না যে ২০০৮ সালে আমাদের তিন মিলিয়ন টন সবজি হতো, বর্তমানে তা ২২ মিলিয়ন টন। পৃথিবীর কোনো দেশে ১৩ বছরে সবজির উৎপাদন এত বেড়েছে!’


আরও খবর



ইরানে মেয়েদের স্কুলে ফের বিষাক্ত গ্যাস প্রয়োগ, বিক্ষোভে অভিভাবকরা

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ মার্চ ২০২৩ | ১২৬জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক: ইরানের পাঁচ প্রদেশে বিভিন্ন মেয়েদের স্কুল আবারও বিষাক্ত গ্যাস প্রয়োগের ঘটনা ঘটেছে। এতে কয়েক ডজন ছাত্রীকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। স্থানীয় মিডিয়ার বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা।

তবে বার্তা সংস্থা রয়টার্স বলছে, গতকাল শনিবার দেশটির ৩১টি প্রদেশের মধ্যে অন্তত ১০টি প্রদেশের ৩০টির বেশি স্কুলে বিষাক্ত গ্যাস প্রয়োগ করা হয়েছে।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, উদ্বিগ্ন অভিভাবকরা স্কুলে জড়ো হয়েছেন এবং তাদের বাচ্চাদের বাড়ি নিয়ে যাচ্ছেন। এছাড়া কিছু শিক্ষার্থীকে বাস ও এ্যাম্বুলেন্সে করে হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে।

এ ঘটনায় প্রতিবাদে নেমেছে অভিভাবকরা। এক ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, শনিবার পশ্চিম তেহরানে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বাইরে অভিভাবকরা জড়ো হয়েছেন। পরবর্তীতে এটি সরকারবিরোধী বিক্ষোভে রুপ নেয়। এছাড়া তেহরানের আরও দুই জায়গায় এবং ইসফাহান ও রাস্ত শহরেও বিক্ষোভের খবর পাওয়া গেছে।

তাসনিম ও মেহের সংবাদসংস্থা শনিবারের প্রতিবেদনে জানিয়েছে, হামেদান, জাঞ্জান, পশ্চিম আজারবাইজান, ফার্স ও আলবোর্জ প্রদেশে মেয়েদের স্কুলে বিষাক্ত গ্যাস প্রয়োগের ঘটনা ঘটেছে।

তবে শুক্রবার ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি বিষাক্ত গ্যাস প্রয়োগের ঘটনাকে শত্রুদের চক্রান্ত বলে উল্লেখ করেছেন। দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী শনিবার বলেছেন, তদন্তকারীরা সন্দেহজনক নমুনা পেয়েছেন, সেসব পরীক্ষা করা হচ্ছে।


আরও খবর



যাত্রাবাড়ীতে ভেজাল ঘি কারখানায় বিএসটিআই'র ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ মার্চ ২০২৩ | ১২৭জন দেখেছেন

Image

সোহরাওয়ার্দীঃ

রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থানা এলাকায় ভেজাল ঘি তৈরির একটি কারখানায় বিএসটিআই অভিযান চালিয়েছে।এ সময় চক্রের প্রধান সদস্য মামুন পাইক কে এক বছর কারাদণ্ড ও অপর একজনকে ১ লক্ষ টাকা জরিমানা করেছেন বিএসটিআইয়ের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট । সোমবার ৬ মার্চ রাতে এ অভিযান পরিচালিত হয়।জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এন.এস.আই) এর দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে বিএসটিআই এর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ হাসিবুর রহমানের নেতৃত্বে এ অভিযান পরিচালিত হয়।এ সময় বিএসটিআই এর ফিল্ড অফিসার (সিএস) রেবেকা সুলতানা উপস্থিত ছিলেন।


 

 

সাধারণত ঘি তৈরির মূল উপাদান হচ্ছে দুধ। দুধের খাঁটি ননি সঠিক নিয়মে জ্বাল দিয়ে তৈরি হয় উৎকৃষ্ট ঘি। কিন্তু একটি চক্র দুধের বদলে নিম্নমানের সয়াবিন ও ডালডা দিয়ে নকল ঘি তৈরি করে আসছিলেন দীর্ঘদিন যাবত। 


এরপর এসব ঘি বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন (বিএসটিআই) লোগো লাগিয়ে নামি ব্র্যান্ডের মোড়ক ব্যবহার করে বাজারজাত করা হতো। জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থার দেওয়া এমন তথ্যের ভিত্তিতে যাত্রাবাড়ী এলাকার কাজিরগাঁও চাঁদনী মাঠ এলাকায় একটি আবাসিক বাড়িতে অভিযান পরিচালনা করে।



 বাংলাদেশের বিভিন্ন স্বনামধন্য ঘি কোম্পানির সুনাম ক্ষুণ্ন করার লক্ষ্যে মামুন পাইক ও তার সহযোগী মিলে 

সংঘবদ্ধভাবে ভেজাল ঘি উৎপাদন করে বাজারজাত করে আসছিল। এতে বিভিন্ন কোম্পানির সুনাম ক্ষুণ্নসহ বিপুল পরিমাণ আর্থিক ক্ষতি করে আসছে। এছাড়া ভেজাল ঘি বাজারজাত করায় দেশের সাধারণ জনগণ ওই ঘি বাজার থেকে ক্রয় করে বিভিন্ন বয়সের ব্যক্তিসহ কোমলমতি শিশুরা খাওয়ায় তাদের জীবননাশের হুমকির সম্মুখীনসহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। তারা প্রতারণামূলকভাবে, মিথ্যা ও অনিবন্ধিত ট্রেডমার্ক ব্যবহার করে দীর্ঘদিন ধরে দেশের স্বনামধন্য বিভিন্ন কোম্পানির ঘি ভেজালভাবে প্রস্তুত করে অধিক মুনাফা অর্জনের উদ্দেশ্যে বাজারজাত করে আসছিলেন। এ সব ভেজাল ঘি স্বাস্থ্য নিরাপত্তার জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর।


 

এ সময় নামি ব্র্যান্ডের ভেজাল ঘি (নিউ ফ্রেশ গাওয়া ঘি, ফেমাস স্পেশাল গাওয়া ঘি, স্পেশাল বাঘাবাড়ী ঘি), বিপুল পরিমাণ  সয়াবিন তেল, ভেজাল ঘি তৈরির মেশিন ও ডালডাসহ অন্যান্য মালামাল জব্দ করা হয়। নকল ঘি উৎপাদন করায় প্রতিষ্ঠানটির মালিক মামুন পাইককে এক বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেয়া হয় এবং তার অপর সহযোগীকে ১ লক্ষ টাকা জরিমানা করা হয়।



আরও খবর



মধুপুরে মাহে রমজান উপলক্ষে কাঁচাবাজারে লাগামহীন মুল্য বৃদ্ধি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৮ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ মার্চ ২০২৩ | ৪৩জন দেখেছেন

Image

বাবুল রানা বিশেষ প্রতিনিধি মধুপুর টাঙ্গাইল: টাঙ্গাইলের মধুপুরে পবিত্র মাহে রমজানকে পুঁজি করে বিভিন্ন হাটবাজারে মাছ থেকে শুরু করে শাকসবজি সহ প্রায় সব ধরনের খাদ্যদ্রব্যের দাম লাগামহীন ভাবে চড়া দামে বিক্রি করা হচ্ছে।বিভিন্ন মুসলিম দেশে পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে সব ধরনের খাদ্যদ্রব্যের দাম কমিয়ে দেওয়া হয়।

যাতে খুব সহজেই সব শ্রেণীর মানুষ নামমাত্র মুল্যে ক্রয় করে রোজা রাখতে পারে। অন্যদিকে প্রতি বছরের ন্যায় এবারও  বাংলাদেশের কিছু অসাধু ব্যবসায়ী পবিত্র রমজানকে পুঁজি করে প্রায় সব ধরনের খাদ্যদ্রব্যের দাম দ্বিগুণ  বাড়িয়ে দিয়েছে। পবিত্র মাহে রমজানের আগে ১কেজি দেশী পুটিমাছের দাম ছিলো ১২০ থেকে ১৫০ টাকা, বর্তমানে সেই পুটিমাছ বিক্রি হচ্ছে ৪শো থেকে ৫শো টাকা পর্ষন্ত।

সব ধরনের সবজির দাম ২০ থেকে ৫০ টাকা করে বাড়িয়ে বিক্রি হচ্ছে। মাহে রমজানের আগে প্রতি কেজি পিঁয়াজের মুল্য ছিলো-২৫ টাকা, বর্তমানে তা বেড়ে হয়েছে ৪৫ টাকা।এ ভাবে প্রতিনিয়ত সব ধরনের পণ্যের দাম লাগামহীন ভাবে বেড়েই চলছে। 

রমজানের আগে ১সের গরুর দুধের দাম ছিলো ৮০টাকা বর্তমানে তা বিক্রি হচ্ছে ১৫০টাকা।বাজার থেকে গরুর দুধ কিনে নেওয়ার পর অনেকেই অভিযোগ করেছেন, গরুর দুধের সাথে পানি মিশিয়ে বিক্রি করা হচ্ছে।

কুড়ালিয়া গ্রামের ৮০বছরের বৃদ্ধা মজিবর রহমান বলেন, ৯০ দশকের দিকে মাসে ২/৩ বার গরুর দুধে পানি মেশানো হয়েছে কিনা তা পরিক্ষার জন্য উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে একজন ইন্সপেক্টর এসে দুধে পানি আছে কিনা তা পরিক্ষা করতেন এবং দুধে পানি মিশানো পাওয়া গেলে তা মাটিতে ফেলে দিতেন।

বর্তমান সময়ে সেই দৃশ্য এখন আর চোখে পড়েনা, এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে কিছু অসাধু দুধ বিক্রেতা ২ কেজি দুধে আধা কেজি পানি মিশিয়ে প্রতিনিয়ত ক্রেতাদের ঠকিয়ে যাচ্ছেন। 

আবার কিছু কিছু বাজারে গিয়ে দেখা যায়, একই খাদ্যদ্রব্য বিভিন্ন দামে বিক্রি করা হচ্ছে, যে যাঁর মতো মুল্য হাঁকিয়ে নিচ্ছেন। মধুপুর দৈনিক ও সাপ্তাহিক বাজার ঘুরে কোন দোকানে মুল্য তালিকা চোখে পড়েনি।

মুল্য বৃদ্ধির কারণে দিনমজুর ও সাধারণ মানুষের শত ইচ্ছে থাকা সত্বেও ইফতার ও সেহরির সময় ভালো কোনো খাবার সপরিবারে খেতে পাচ্ছেনা।বিশিষ্টজনেরা বলছেন, অতিদ্রুত সময়ের মধ্যে প্রতিটি বাজারে অভিযান চালিয়ে বাজার মুল্য নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে তা-না হলে পুরো রমজান মাস জুড়ে সাধারণ মানুষের হাহাকারে আকাশ বাতাস ভারী হয়ে যাবে।

-খবর প্রতিদিন/ সি.বা


আরও খবর



১০০ গোলের মাইলফলকে যেভাবে মেসি

প্রকাশিত:বুধবার ২৯ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ মার্চ ২০২৩ | ৩৬জন দেখেছেন

Image

স্পোর্টস ডেস্ক ;ইতিহাসের মাত্র তৃতীয় ফুটবলার হিসেবে আন্তর্জাতিক ফুটবলে ১০০ গোলের মাইলফলক স্পর্শ করলেন লিওনেল মেসি। গত বছর কাতার বিশ্বকাপ জিতে আক্ষেপ ঘোচানো এই তারকার ক্যারিয়ারে মোটা দাগে আর কিছুই পাওনা রইল না।

আন্তর্জাতিক প্রীতি কুরাসাওয়ের বিপক্ষে আর্জেন্টিনার ৭-০ গোলের জয়ে হ্যাটট্রিক করেছেন মেসি। আর এ ম্যাচের দেশের জার্সিতে শততম গোলের মালিক হলেন তিনি। রেকর্ড ব্যালন ডি’অর জয়ীর দেশের হয়ে ১৭৪টি ম্যাচে গোলসংখ্যা এখন ১০২।

মেসির ২০০৫ সালে হাঙ্গেরির বিপক্ষে আন্তর্জাতিক অভিষেক হয়। যেখানে ২০০৬ সালের আগস্টে ক্রোয়েশিয়ার বিপক্ষে, সুইজারল্যান্ডের বাসেলে প্রথম গোলের দেখা পান। আর ২০১৬ সালে দেশটির হয়ে সর্বোচ্চ গোলের মালিক হন তিনি। মেসি ভাঙেন কিংবদন্তি গ্যাব্রিয়েল বাতিস্তুতার রেকর্ড। সাবেক এই তারকার গোলসংখ্যা ৫৪টি।

পিএসজির তারকা দেশের হয়ে ১০২ গোলের ৪৭টিই এসেছে আন্তর্জাতিক প্রীতি ম্যাচ থেকে। বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে ২৮ গোল।

১৩টি গোল মেসি করেছেন কোপা আমেরিকা টুর্নামেন্টে। বিশ্বকাপেও আর্জেন্টিনার হয়ে সর্বোচ্চ গোল তারই। ২০০৬ থেকে ২০২২ পর্যন্ত পাঁচটি বিশ্বকাপ খেলে তাঁর গোলসংখ্যা ২৬ ম্যাচে ১৩টি। গত ডিসেম্বরে কাতার বিশ্বকাপে ৭ গোল করে আর্জেন্টিনার শিরোপা জয়ে রেখেছিলেন বড় ভূমিকা।

বাঁ পায়ের শটে মেসি ৯০টি গোল করেছেন। ডান পায়ে ১০টি। হেডে গোল মাত্র ২টি। স্বাভাবিকভাবেই লাতিন প্রতিপক্ষের বিপক্ষেই মেসির সবচেয়ে বেশি গোল—৪৪টি।

কনকাকাফ (লাতিন) প্রতিপক্ষ, অর্থাৎ, উত্তর আমেরিকার (যুক্তরাষ্ট্র, মেক্সিকো, কোস্টারিকা ইত্যাদি) দেশগুলির সঙ্গে গোল করেছেন ২৪টি। ইউরোপীয় প্রতিপক্ষের সঙ্গে গোল ২৩টি। আফ্রিকা ও এশীয় প্রতিপক্ষের বিপক্ষে মেসির গোল যথাক্রমে ৫ ও ৬।


আরও খবর



কক্সবাজারে বিজিবির বাস ও পিকআপ ভ্যানের সংঘর্ষে নিহত ৩

প্রকাশিত:শনিবার ০৪ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ মার্চ ২০২৩ | ৮৭জন দেখেছেন

Image

কক্সবাজার প্রতিনিধি: কক্সবাজারের চকরিয়ায় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)-র বাস ও পিকআপ ভ্যানের সংঘর্ষে তিন জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ছয় জন। আজ শনিবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের আজিজনগর ১২ নম্বর ব্রিজ এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- চকরিয়ার হারবাং ইউনিয়নের কলাতলী এলাকার আবুল বশরের ছেলে মো. হামিদ (৩২) ও লাল মিয়ার ছেলে জাহাঙ্গীর আলম (৩০) এবং একই ইউনিয়নের করমুহুরী পাড়ার ধানু মিয়ার ছেলে নজু মিয়া(২৮)। হতাহতরা পিকআপ ভ্যানের আরোহী ছিলেন।

চিরিংগা হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির উপ-পরিদর্শক (এসআই) খোকন রুদ্র বলেন, আজিজনগর ১২ নম্বর ব্রিজ এলাকায় একটি পিকআপ ভ্যানের সঙ্গে বিজিবির বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই দুজন নিহত হন। বাকি আরোহীদের অবস্থা আশঙ্কাজনক।

আহতদের চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। দুর্ঘটনাকবলিত বাস ও পিকআপ ভ্যানটি পুলিশ হেফাজতে রয়েছে বলেও জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা। 


আরও খবর