Logo
আজঃ শনিবার ১৮ মে ২০২৪
শিরোনাম
বাংলাদেশে আবারো শুরু হচ্ছে বার্সা একাডেমির ট্রেনিং ক্যাম্প রেলপথ মন্ত্রী কতৃক মাগুরার নির্মানাধীন রেলপথ নির্মান প্রকল্প পরিদর্শন প্রচারণায় জমে উঠেছে আত্রাই উপজেলা পরিষদ নির্বাচন দেশ ও জনগণের স্বার্থে সবাইকে কাজ করতে হবে: রাষ্ট্রপতি ধোলাইখালে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৫টি ইউনিট ব্যাংকের ৩০ এমডি যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন লেগুনায় লুকিং গ্লাস লাগাতে বাধ্য করলো ট্রাফিক ওয়ারী বিভাগ নিষেধাজ্ঞা-পাল্টা নিষেধাজ্ঞা না থাকলে দেশ আরও এগিয়ে যেত: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কোনো পরাশক্তিকে পরোয়া করেন না: ওবায়দুল কাদের মাগুরার মহম্মদপুর ৭ চেয়ারম্যান প্রার্থী ১০ ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীর ভোট যুদ্ধ

৩২ নং ওয়ার্ড কর্মী সভা KTV BANGLA I #ktvbangla #ktv

প্রকাশিত:বুধবার ০১ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | ২০১জন দেখেছেন

কর্মী সভা ৩২ নং ওয়ার্ড I KTV BANGLA I #ktvbangla #ktv


আরও খবর



ডেমরায় ট্রাফিক ব্যবস্থা বাস্তবায়নে অক্লান্ত পরিশ্রম করছেন টিআই মৃদুল পাল

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | ১১৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ 

ডিএমপি'র ট্রাফিক ওয়ারী বিভাগ ডেমরা জোনের অন্তর্ভুক্ত ডেমরা, ষ্টাফ কোয়াটার, সুলতানা কামাল সেতু সহ আশেপাশের গুরুত্বপূর্ণ সড়কের নিরাপত্তায় নিয়োজিত ট্রাফিক ইন্সপেক্টর (টিআই) মৃদুল পাল ট্রাফিক ব্যবস্থা বাস্তবায়নে অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। সড়কে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে টিআই মৃদুল পাল এলাকায় যুগান্তকারী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন। অবৈধ ব্যাটারী চালিত অটো রিকশা, নসিমন করিমন, ভটভটি,রুট পারমিট বিহীন মেয়াদোত্তীর্ণ গাড়ি চলাচল কঠোর হস্তে দমন এবং নিয়মিত অবৈধ পার্কিং বন্ধে কাজ করে যাচ্ছেন। টিআই মৃদুল পাল একজন মানবিক পুলিশ কর্মকর্তা হিসেবে পরিচিত।গত কয়েক দিন পূর্বে তীব্র দাবদাহের সময় ডিএমপি কমিশনারের নির্দেশনায় এবং ট্রাফিক ওয়ারী বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ আশরাফ ইমাম এর তত্ত্বাবধানে ডেমরা ষ্টাফ কোয়াটার এলাকার পথচারী,যাত্রী,গাড়ির চালক-হেলপার সহ সর্বসাধারণের মাঝে বোতল পানি ও খাবার স্যালাইন বিতরণ করেন । অল্প সময়ে ডেমরা ষ্টাফ কোয়াটার এলাকার সড়কগুলো যানজট মুক্ত করায় জনসাধারণের দূর্ভোগ লাঘব হয়েছে অনেকটাই।

সড়কের পাশে বসা বিভিন্ন ভ্রাম্যমাণ  দোকান উচ্ছেদ করেছেন। ফুটপাত থেকে অবৈধ দোকান উচ্ছেদ করে পথচারীদের নির্বিঘ্নে চলাচল স্বাভাবিক রেখছেন। কোথাও এখন আর যানবাহনের জটলা নেই আগের মতো।তিনচাকার ব্যাটারি চালিত অটোরিক্সা হাইওয়ে রোডে প্রবেশ করে যেন যানজট স্বৃষ্টি করতে না পারে সেজন্য নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। মৃদুল পাল এর নিষ্ঠা এবং কর্তব্য পরায়ণতার কারণে এলাকার সড়কে চলাচল কারী অফিসগামী মানুষ নিয়মিত কর্মস্থলে পৌঁছতে পারছেন, স্কুল কলেজ গামী শিক্ষার্থীরা সময়মতো ক্লাস করতে পারছেন।

তার অধীনস্থ ট্রাফিক সার্জেন্ট এবং কনষ্টেবলদের সার্বক্ষণিক সড়কে শৃঙ্খলা রক্ষায় কাজ করতে নির্দেশনা দেয়ার পাশাপাশি নিজেও কাজ করছেন।

ডেমরা ষ্টাফ কোয়াটার এলাকার ট্রাফিক ইন্সপেক্টর টিআই মৃদুল পাল বলেন, "সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে ও ট্রাফিক ব্যবস্থা বাস্তবায়নে আমার যা যা করতে হয় আমি করবো"। 

ডেমরা এলাকায় যানজট নিরসনে প্রতিদিন দুই শিফটে ৩৫/৩৬ জন ট্রাফিক পুলিশ ও অফিসার কাজ করেন। নিয়মিত চারটি পোস্টে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা হয়। কখনো কখনো পাঁচটি পোস্ট পরিচালনা করা হয়। প্রতিটি পোস্টে একজন টিএসআই/এটিএসআই/ এএসআই, কনস্টেবল থাকে।


ট্রাফিক সার্জেন্ট আল মামুন জানান,টিআই স্যারের নেতৃত্বে ডেমরা সড়কে দুর্ঘটনা এড়াতে এবং সাধারন মানুষের সুবিধার জন্য কাজ করে যাচ্ছি, দিনরাত রাস্তায় থেকে সাধারণ মানুষদেরকে সেবা দেওয়ার জন্য কাজ করছি।বেপরোয়া গতিতে কেউ যেন গাড়ী না চালায় বাস,ট্রাক,কভার্ড ভ্যান গতি সীমা অতিক্রম না করে, ব্যাটারি চালিত অটো রিক্সা, সিএনজি, মহাসড়কে না ওঠে তা খেয়াল রাখছি।যে সব মোটরসাইকেলের নাম্বার নেই, গাড়ীর কাগজ পত্র ঠিক নেই, যারা হেলমেট ছাড়া মোটরসাইকেল চালান তাদের প্রতি কঠোর হচ্ছে ট্রাফিক পুলিশ।এর পরও যদি কেউ এ আইন অমান্য করে তাহলে তাদেরকে আইনের আওতায় আনা হয়। 


টিআই মৃদুল পাল ডিএমপির অন্যতম একজন চৌকস পুলিশ কর্মকর্তা হিসেবে দীর্ঘ বছর যাবত কর্মরত রয়েছেন। গাজীপুর এলাকার কৃতি সন্তান অত্যন্ত সদালাপি মিষ্টভাষী সাদা মনের মানুষ তিনি। গাজীপুর, কালিয়াকৈর থেকে এসএসসি,এইচএসসি ও মির্জাপুর ডিগ্রী কলেজ থেকে বিএসসি পাশ করে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে গণিতে মাস্টার্স করেছেন। তিনি পুলিশ বাহিনীর চাকরির সুবাদে  থাইল্যান্ড থেকে ট্যুরিজম সিকিউরিটি এর উপর প্রশিক্ষণ নিয়েছেন।



 


আরও খবর



পানির ন্যায্য হিস্যার দাবিতে ৪ জেলার উপর দিয়ে মিছিল

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | ৫২জন দেখেছেন

Image
স্টাফ রিপোর্টার মাগুরা থেকে:মাগুরায় ফারাক্কা দিবস পালন করেছে জাতীয় কৃষক খেতমজুর সমিতি। কর্মসুচি বৃহস্পতিবার সকালে মাগুরা প্রেসক্লাবের সামনে থেকে শুরু হয়। ভারতের কাছ থেকে ফারাক্কা ও তিস্তা নদীসহ ৫৪ টি নদীর পানির ন্যায্য হিস্যার দাবিতে মাগুরা থেকে জিকে প্রকল্পের প্রধান কার্যালয় পর্যন্ত মিছিল, প্রচার অভিযান ও স্মারকলিপি প্রদানের কর্মসূচি পালিত হয়। 

এই কর্মসূচি জিকে প্রকল্পের ৪ জেলা তথা- মাগুরা, ঝিনেদা, চুয়াডাঙ্গা ও কুষ্টিয়া জেলার ১৩ উপজেলার মধ্য দিয়ে যাবে। নেতৃত্ব দিচ্ছেন  সংগঠনের সাধারন সম্পাদক মোশাররফ হোসেন নান্নু, কেন্দ্রীয় নেতা তসলিম উর রহমান, কাজী ফিরোজ, সহিদুল এনাম পল্লবসহ জেলা ও স্থানীয় নেতৃবৃন্দ। 

কর্মসূচিতে বিপ্লবী কমিউনিস্ট লীগের সাধারণ সম্পাদক কমরেড ইকবাল কবির জাহিদ অংশ নেন।বক্তারা,ভারতের কাছ থেকে ফারাক্কা ও তিস্তা নদীসহ ৫৪ টি নদীর পানির ন্যায্য হিস্যা সহ ৮ দফা দাবী বাস্তবায়নের আহ্বান জানান। 

আরও খবর



রেলওয়ের জমি,কোয়ার্টার ওপানির পাম্প দখল অব্যাহত,রেলকর্তৃপক্ষ নিশ্চুপ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | ৭৯জন দেখেছেন

Image

সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি:সৈয়দপুরে রেলওয়ের জমি, কোয়ার্টার ও পনির পাম্প রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে নিয়োজিত কর্মকর্তার ঘুষ বাণিজ্যের কারণে রেলওয়ের কোয়ার্টার ও ভবনসংলগ্ন জমি দখল করে স্থাপনা নির্মাণ কাজ চলছেই। একই সাথে পানির পাম্প ও দখল করে সেখানে স্হাপনা নির্মাণ অব্যাহত রয়েছে।  এই দপ্তরের উপসহকারী প্রকৌশলী রেলওয়ে জমিতে স্থাপনাকারীদের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের অর্থ নিয়ে থাকেন বলে দখলদারদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দিয়েও মিলছে না কোনো প্রতিকার। এতে সৈয়দপুর রেলবিভাগ হারাচ্ছে পুরোনো দিনের ঐতিহ্য। যার ফলে প্রায় প্রকাশ্যেই চলছে কোয়ার্টারসহ কোয়ার্টার ভেঙে ঘরবাড়ি নির্মাণ,ভবনসংলগ্ন জমি দখল করে স্থাপনা নির্মাণ কাজ ও পানির পাম্প দখল। গত ৫০ বছরে সৈয়দপুর রেল বিভাগ দখল হারিয়েছে প্রায় সারে ৪ শত একর সম্পত্তি ও ১২৩৮কোয়ার্টার।

পার্বতীপুর ৭ নং রেলওয়ের কাছারি ফিল্ড কানুনগো সাজ্জাদ হোসেন দখলের সত্যতা স্বীকার করে বলেন, তৎকালীন রেল কর্তৃপক্ষ এ শহরে রেলকে ঢেলে সাজাতে প্রায় ৮৫০ একর ভূসম্পত্তি অ্যাকুয়ার করে নেন। ১৮৭০ সাল থেকে ১৯৭০ সাল পর্যন্ত রেলওয়ের এসব অ্যাকুয়ারকৃত জমি সুরক্ষিত ছিল। এরপর থেকে শুরু হয় রেলওয়ের জমি দখল বিক্রয়। যেসব জমি বিভিন্ন ব্যাক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নামে খতিয়ান ভুক্ত বা দখল হয়েছে,সেগুলির রেকর্ড সংশোধনী মামলা ও দখলদার উচ্ছেদের জন্য কর্তৃপক্ষের কাছে লিখিতভাবে জানানো হয়েছে। 

রেলওয়ে কারিগরি পরিষদের কেন্দ্রীয় নেতা হাবিবুর রহমান জানান,  সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কজন কর্মকর্তার ঢিলামি ও সেলামী নেয়ার কারণে ২০২৪ সাল পর্যন্ত প্রায় সারে ৪ শত একর জমি ও প্রায় ১২৩৮ কোয়ার্টার বেদখলে চলে যায়। দখলবাজরা ওই কজন রেল কর্মকর্তা রেলের জমি দখল বিক্রয় কারিদের সেলামি নিয়ে লাখ লাখ টাকার মালিক হলেও রেল বিভাগ দখল হারিয়েছে ৪২৭ একর সম্পত্তি ।

শহরের মুন্সিপাড়ার ইসলামিয়া স্কুল সংলগ্ন তন্ময় নামের এক ব্যাক্তি বলেন,ওই এলাকার ফটিক নামের এক ব্যক্তি রেলওয়ের কোয়ার্টার ভেঙে ও পতিত জমিতে একাধিক স্থাপনা নির্মাণ করেছেন এবং তার ছত্র ছায়ায় আশপাশ এলাকায় প্রায় অর্ধশতাধিক স্থাপনা নির্মাণ হয়েছে। এসব বিষয়ে অভিযোগ দিয়েও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার পকেট ভারী হওয়ায় প্রতিকার বা লাভবান হয়নি অভিযোগকারীসহ রেল বিভাগ। 

জানতে চাইলে ফটিক নামের ব্যাক্তিটি বলেন,মুন্সিপাড়ার কেউই কোয়ার্টার ভেংগে ঘরবাড়ি বানাতে রেলওয়ের লাইসেন্স বা অনুমতি নেয়নি। সবাই যেভাবে ঘরবাড়ি বানাচ্ছেন,আমিও সেভাবেই নির্মান করছি।

 এ ছাড়া শহরের রেললাইনের দুপাশ, ড্র্রেনসংলগ্ন এলাকা ও অফিসার্স কলোনি, রসুলপুর হাওয়াদ পাড়াও গার্ডপাড়া এলাকায় রেলওয়ের জমি দখল করে স্থাপনা নির্মাণ কাজ চলছেই। একই সাথে বানিজ্যিক বরাদ্দের কাগজ দেখিয়ে পানির পাম্প দখল করে সেখানে নির্মান হচ্ছে পাকা দোকানপাট। 

স্থানীয়রা বলেন , সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কর্মকর্তাদের আঙুল ফুলে কলাগাছ হলেও রেল বিভাগ যেমন লোকসান ভুগছেন তেমনি অভিযোগকারীরা দখলদারদের হাতে লাঞ্ছিত হচ্ছেন। তারা বলেন, বাস্তুহারার নামে সৈয়দপুরের কোটি কোটি টাকার মালিকরাও রেলের জমি দখল করে বহুতল ভবন ও মার্কেট নির্মাণ করেছেন। বাস্তুহারাদের বাদ দিয়ে রেলওয়ের ঐতিহ্য রক্ষায় দখল হওয়া সব জমি উদ্ধার করে অপ্রয়োজনীয় সব জমি বিক্রি করা হলে সে টাকা দিয়ে পদ্মা সেতুর মতো সেতু নির্মাণের অর্ধেক অর্থ জোগান দেওয়া সম্ভব বলে মন্তব্য করেন তারা।

শহরের মিস্ত্রি পাড়া মোড়ের বাবু নামের এক ব্যাক্তি বলেন, সেখানকার পানির পাম্প সংলগ্ন কিছু জমি বরাদ্দের জন্য শহীদ সন্তান শেখ জামিল ও নিয়াজ আহমেদ বাবলু পাকশি রেলবিভাগে আবেদন করেন। কিন্ত সেখানে পানির পাম্প বরাদ্দ দেয়া হয় না বলে জানানো হয়। এর পরপরই ঈদের আগে রমজান মাসে সরকারি বেসরকারি সব অফিস আদালত বন্ধ হয়ে যায়। ছুটি শেষে অফিস খোলার আগেই বাবলু নামের ওই যুবদল নেতা বানিজ্যিক বরাদ্দের কাগজ দেখিয়ে পানির পাম্পটি দখল নিয়ে স্হাপনা নির্মাণ কাজ শুরু করে দেন। তিনি আরো বলেন,শেখ জামিল হলেন শহীদ সন্তান। কিন্তু এরপরেও তাঁকে বরাদ্দ না দেয়ায় অভিযোগ দেয়া হয় স্হানীয় উপসহকারী প্রকৌশলীর দপ্তরে। কিন্তু ওই দপ্তরের উপসহকারী আবাসিক প্রকৌশলী সরিফুল ইসলাম  ঘটনাস্থল প্রদর্শন করার পরও কার্যকর কোন পদক্ষেপই নেননি। একজন যুবদল নেতা কিভাবে রেলওয়ের পানির পাম্প ও জমি বরাদ্দ পায়, এবং তার বিরুদ্ধে কিসের স্বার্থে ব্যবস্হা নেয়া হচ্ছে না সেটি ভাবার বিষয়। বিষয় টি তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্হা নেয়ার জোড় দাবী জানান তিনি। 

বিষয়টি নিয়ে সৈয়দপুর রেলওেয়ের উপসহকারী প্রকৌশলী সরিফুল ইসলাম বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল যাই, সেখানে নিয়াজ আহমেদ প্রথমে মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে রাজস্ব প্রদানের কাগজ দেখান, এটাকেই তিনি লাইসেন্স মনে করেন। পরে তার বরাদ্দের কাগজ চাইলে  স্হাপনা নির্মাণের একটি বানিজ্যিক লাইসেন্স প্রদর্শন করেন। তিনি আরো বলেন, যেহেতু জায়গাটি রেলওেয়ের এবং সেখানে পানির পাম্প বিদ্যমান,সেহেতু যদি লাইসেন্স দেয়া হয়, তাহলে সেটি বাতিল করে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে ষ্টেট বিভাগ পাকশির বিভাগীয় প্রধানের কাছে লিখিতভাবে জানানো হয়েছে। যতক্ষণ পর্যন্ত লাইসেন্স বাতিল করে পাম্প টি রেলওয়ের নিজ দখলে নিতে পারবো না, ততক্ষণ পর্যন্ত ক্ষান্ত হবেন না।  একই সাথে বেদখল হয়ে যাওয়া ভুসম্পত্তি দখলে নেয়ার প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে বলে জানান তিনি। 


আরও খবর



শিক্ষার পেছনে ব্যয় এটা বিনিয়োগ: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | ৬৫জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:শিক্ষার পেছনে ব্যয়কে বিনিয়োগ হিসেবে দেখে সরকার বলে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আওয়ামী লীগ সরকারের একটাই ইচ্ছা ছিল, দেশের মানুষের মাঝে শিক্ষা নিয়ে সচেতনতা সৃষ্টি করা। যেন তারা শিক্ষায় মনযোগ দেয়। দিনে দিনে আমাদের দেশে স্বাক্ষরতার হার বেড়েছে এবং শিক্ষার্থীর সংখ্যাও ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। তারপরও বলতে চাই, যারা এখনও শিক্ষার বাইরে রয়েছে তাদেরকে শিক্ষার মধ্যে নিয়ে আসতে হবে।

রোববার (১২ মে) সকাল সাড়ে ১০টায় গণভবনে প্রধানমন্ত্রীর হাতে মাধ্যমিক ও সমমান পরীক্ষার ফলাফলের সারসংক্ষেপ ও পরিসংখ্যান তুলে দেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল। এর পর সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, সাধারণ শিক্ষার পাশাপাশি কারিগরি, বিজ্ঞান প্রযুক্তি, তথ্য প্রযুক্তি সম্পর্কে জানতে হবে। অর্থাৎ সার্বিকভাবে শিক্ষিত হতে যা যা দরকার এবং বিশ্বপরিমণ্ডলে ঠিকে থাকতে হলে যা দরকার; সেটা আমরা প্রবর্তন করতে চাই। শিক্ষাক্ষেত্রে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তিনি আরও বলেন, আজ আমরা দেখতে পাচ্ছি যে, মাত্র ৬০ দিনের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা করা হচ্ছে। কিন্তু এমনও সময় গেছে মাসের পর মাস ফলাফল পড়ে থেকেছে। শিক্ষার্থীরা সেটা পায়নি। কিন্তু এখন একটা নিয়মের মধ্যে আনা হয়েছে। শিক্ষার পেছনে ব্যয়কে বিনিয়োগ হিসেবে দেখে সরকার বলে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারের একটাই ইচ্ছা ছিল, দেশের মানুষের মাঝে শিক্ষা নিয়ে সচেতনতা সৃষ্টি করা। যেন তারা শিক্ষায় মনযোগ দেয়। দিনে দিনে আমাদের দেশে স্বাক্ষরতার হার বেড়েছে এবং শিক্ষার্থীর সংখ্যাও ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। তারপরও বলতে চাই, যারা এখনও শিক্ষার বাইরে রয়েছে তাদেরকে শিক্ষার মধ্যে নিয়ে আসতে হবে। শিক্ষিত জনগোষ্ঠী ছাড়া কোনো উন্নতি সম্ভব নয়, সেজন্য শিক্ষাকে গুরুত্ব দিয়ে থাকে সরকার। শিক্ষার পেছনে ব্যয়কে বিনিয়োগ হিসেবে দেখে। এরপর মাধ্যমিক ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী।


আরও খবর



এমভি আবদুল্লাহ কুতুবদিয়ায়

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | ৮৬জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:সোমবার (১৩ মে) সোমালিয়ার জলদস্যুর জিম্মিদশা থেকে মুক্ত বাংলাদেশি পতাকাবাহী জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ ২৩ নাবিককে নিয়ে দেশে ফিরেছে।বিকেলে বঙ্গোপসাগরের কুতুবদিয়া চ্যানেলে এসে পৌঁছায় জাহাজটি। আগামীকাল মঙ্গলবার (১৪ মে) বিকেলে সদরঘাট জেটিতে তাদের বরণ করবেন স্বজনরা।

এমভি আবদুল্লাহর ফোর্থ ইঞ্জিনিয়ার আহমেদ তানভীর গণমাধ্যমকে বলেন, আমরা উপকূল থেকে ৫-৬ নটিক্যাল মাইল দূরে আছি। সাড়ে ৪টার দিকে আমরা কুতুবদিয়া পৌঁছেছি। কিছুক্ষণ পর জাহাজ নোঙর করা হবে।

কেএসআরএম গ্রুপের প্রধান নির্বাহী মেহেরুল করিম বলেন, কুতুবদিয়ায় নোঙর করলে নাবিকদের আরেকটি গ্রুপ পাঠাবে জাহাজটির মালিকপক্ষ। জিম্মিদশা থেকে মুক্ত নাবিকদের তারা তীরে নিয়ে আসবেন।

উল্লেখ্য, গত ১২ মার্চ ২৩ নাবিকসহ জাহাজটি জিম্মি করে সোমালিয়ার জলদস্যুরা। ৩২ দিন জিম্মি থাকার পর মুক্তিপণ নিয়ে ১৪ এপ্রিল জাহাজটি মুক্ত করে দেয় তারা। এরপর আরব আমিরাতের আল হামরিয়া বন্দরে পণ্য খালাস করে জাহাজটি আরেকটি বন্দরে নতুন পণ্য বোঝাই করে। সেখান থেকে রওনা দেওয়ার পর গত শনিবার জাহাজটি বাংলাদেশের জলসীমায় আসে।


আরও খবর