Logo
আজঃ বুধবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩
শিরোনাম

কোস্টারিকাকে উড়িয়ে দিয়েছে স্পেন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৪ নভেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ২৮১জন দেখেছেন

Image

স্পোর্টস ডেস্ক; কাতার বিশ্বকাপে নিজেদের প্রথম ম্যাচে কোস্টারিকাকে উড়িয়ে দিয়েছে স্পেন। লুইস এনরিকের শিষ্যরা ৭-০ গোলের বড় ব্যবধানেই জয় পেয়েছে। বিশ্বকাপ ইতিহাসে এটিই লা রোহাদের সবচেয়ে বড় ব্যবধানে জয়। আগের বড় জয়টি ছিল ১৯৯৮ ফ্রান্স আসরে বুলগেরিয়ার বিপক্ষে ৬-১।

আজ বুধবার দোহার আল থুমামা স্টেডিয়ামে ‘ই’ গ্রুপের ম্যাচে মুখোমুখি হয় দুদল। দলের হয়ে ফেরান তোরেস জোড়া গোল করেন। এছাড়া দানি ওলমো মার্কো আসেনসিও, গাভি, কারলোস সোলের ও আলভারো মোরাতা একটি করে গোল করেন

এদিন পুরো ম্যাচে দারুণ আধিপত্য বিস্তার করে খেলে স্পেন। দলটি ৮২ শতাংশ বল নিজেদের পজিশনে রেখেছিল। এছাড়া ১৭টি শট করে, যার ৮টি ছিল গোল মুখে। আর এই ৮টির মধ্যে ৭টিইতে গোল হয়। অন্যদিকে কোস্টারিকা একটিও উল্লেখযোগ্য শট করতে পারেনি।

ম্যাচের পঞ্চম মিনিটেই দারুণ এক সুযোগ পেলেও কাজে লাগাতে পারেনি স্পেন। তবে ১১তম মিনিটে দলকে লিড এনে দেন ওলমো। গাভির পাসে প্রথম স্পর্শে বল নিয়ন্ত্রণে নিয়ে, এগিয়ে আসা গোলরক্ষক কেইলর নাভাসকে এড়িয়ে জাল খুঁজে নিলেন তিনি।

এরই সঙ্গে দারুণ এক কীর্তিতে পা রাখে স্পেন। ষষ্ঠ দল হিসেবে বিশ্বকাপে শততম গোলের দেখা পেল রা রোহারা। দলটি পাশে বসল জার্মানি, ব্রাজিল, ইতালি, আর্জেন্টিনা ও ফ্রান্সের।

এরপর ২১তম মিনিটে আসেনসিও ব্যবধান দ্বিগুণ করেন। মাঝমাঠ থেকে ডি-বক্সে আসেনসিওকে খুঁজে  নেন জর্দি আলবা। সেখান থেকেই গোলটি করে রিয়াল তারকা।

আলবা ফাউলের শিকার হওয়ায় পেনাল্টি পায় স্পেন। সেখান থেকে ম্যাচের ৩১তম মিনিটে সফল স্পট কিকে দলের তৃতীয় গোলটি করেন তরেস।

বিরতির পর আরও আক্রমণাত্কম হয়ে ওঠে স্পেন। যেখানে ৫৪তম মিনিটে জোড়া গোল পূর্ণ করেন তোরেস। আর ৭৪তম মিনিটে গাভি গোলের খাতা খোলেন। নির্ধারিত সময়ের শেষ মিনিটে গোল করেন সোলের। আর যোগ করা সময়ের দ্বিতীয় মিনিটে অভিজ্ঞ মোরাতো কোস্টারিকার কফিনে শেষ পেরেকটি ঠুকে দেন।


আরও খবর

বাংলাদেশ সিরিজ হারল নিউজিল্যান্ডের কাছে

মঙ্গলবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩




ধর্ষণ মামলায় জামিন পেলেন এএসপি সোহেল

প্রকাশিত:বুধবার ২০ সেপ্টেম্বর ২০23 | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১১২জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:এক নারী বিসিএস ক্যাডার কর্মকর্তাকে ধর্ষণের অভিযোগে করা মামলায় সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) সোহেল উদ্দীন প্রিন্সের জামিন মঞ্জুর করেছেন আদালত। তিনি ৩৬তম বিসিএস পরীক্ষার মাধ্যমে পুলিশ বাহিনীতে যোগ দিয়েছিলেন।

বুধবার (২০ সেপ্টেম্বর) ঢাকার ৭ নম্বর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক ছাবেরা সুলতানা খানমের আদালতে তিনি আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন। শুনানি শেষে বিচারক তার জামিন মঞ্জুর করেন।

বাদীপক্ষের আইনজীবী আনোয়ারুল কবির বাবুল গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে গত ২৫ জুলাই ঢাকার ৬ নম্বর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক আল মামুন মামলার বিচারবিভাগীয় তদন্ত প্রতিবেদন গ্রহণ করে তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।

গত বছরের ২৩ নভেম্বর সোহেল উদ্দীন প্রিন্সের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগে ঢাকার আদালতে মামলা দায়ের করেন ভুক্তভোগী ওই নারী। তিনি একজন সরকারি কর্মকর্তা। এরপর আদালত মামলাটি বিচারবিভাগীয় তদন্তের নির্দেশ দেন। ঘটনার সত্যতা পাওয়ায় সোহেল উদ্দীন প্রিন্সের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন দাখিল করেন।

মামলার অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ভুক্তভোগী ওই নারী একজন সরকারি কর্মকর্তা। পরিচয়ের সুবাদে এএসপি সোহেল উদ্দীনের সঙ্গে তার বিয়ের কথা হয়। ২০২১ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি সোহেল উদ্দীন ওই নারীকে রমনা পুলিশ অফিসার্স মেসে আসতে বলেন। সেখানে তার আত্মীয়স্বজনের উপস্থিতিতে কাজির মাধ্যমে বিয়ে হবে বলে জানান ওই পুলিশ কর্মকর্তা।

ওইদিন সন্ধ্যা ৭টায় তার আত্মীয়স্বজনসহ রমনা পুলিশ অফিসার্স মেসে উপস্থিত হয়ে সোহেল উদ্দীন ছাড়া আর কাউকে দেখতে পাননি তিনি। এ নিয়ে প্রশ্ন করলে সোহেল জানান কিছুক্ষণের মধ্যে সবাই এসে যাবে। ওই নারী সরল বিশ্বাসে আসামির সঙ্গে কথা বলতে থাকেন। কথাবার্তার একপর্যায়ে সোহেল উদ্দীন তাকে খুন করার ভয় দেখিয়ে তার ওপর নির্যাতন চালান। ঘটনার পর থেকে সোহেল উদ্দিন প্রিন্স বরখাস্ত। 


আরও খবর

৬ ট্রেন চলবে পদ্মা সেতু দিয়ে শুরুতেই

বুধবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩

৩ দিনের ছুটিতে দেশ

বুধবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩




তানোরে বিলের বাঁধের রাস্তা নির্মানে ব্যাপক অনিয়ম

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১২৩জন দেখেছেন

Image
আব্দুস সবুর তানোর প্রতিনিধি:রাজশাহীর তানোরের সীমান্ত ঘেষা বিলের বাঁধের রাস্তা নির্মানে একেবারেই নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার করে কার্পেটিং করার পায়তারা করছেন এমপি আয়েনের ভাই ঘাসিগ্রাম ইউপির চেয়ারম্যান আজহারুল ইসলাম বাবলু ও ভূলু নামের ব্যক্তি বলে একাধিক সুত্র নিশ্চিত করেন। শুধু তাই না গত মাসে বৃষ্টি কাঁদা পানির মধ্যে নামমাত্র ইট বালু দিয়ে রেখেছিলেন। কাঁদার ভিতরেই য়ত সামান্য বালু ও খোয়া দিয়ে রোলার করে রাখা হয়েছে। কিন্ত প্রাইম বোড ও  কার্পেটিং করার আগেই পুরো রাস্তা দেবে গেছে, অনেক জায়গা ভেঙ্গেও গেছে। কার্পেটিংয়ের আগেই যদি এমন অবস্থা হয় তাহলে পিচ দেওয়ার সাথে সাথেই উঠে যাবে বলে মনে করছেন স্থানীয়রা। এতে করে সরকারে কোটি টাকা জলে পড়া ছাড়া কিছুই দেখছেন না স্থানীয় ঠিকাদারেরা। ফলে রাস্তাটি সরেজমিনে তদন্ত করলেই ভয়াবহ অনিয়ম ধরা পড়বে। কিন্তু এমপি আয়েনের ভাই কিনে করছেন এজন্য কেউ দেখতেও আসেনা।ব্যাপক অনিয়ম দূর্নীতি করা হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। বিল কুমারী বিলের মোহনপুর উপজেলার সীমান্তবর্তী এমপি আয়েনের জলসা ঘর খ্যাত বাঁধে চলছে  নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে কোটি টাকা ব্যয়ে ২৫০০ মিটার রাস্তার কাজ। এর আগে গত বছরে ওই রাস্তার নিচ থেকে মাটি কেটে উঁচু করা হয়। মাটি দিয়ে উঁচু করার সময় বাঁধের শতশত ছোটবড় গাছ কেটে মরুপ্রান্তর করে ফেলা হয়েছে বলেও একাধিক সুত্র নিশ্চিত করেন। নিম্নমানের কাজের জন্য টিকসই নিয়ে উঠেছে নানা প্রশ্ন। তবে এমপি ও কিনে কাজ করা ঘাষিগ্রাম ইউনিয়ন (ইউপির)  চেয়ারম্যান বাবলুর ভয়ে কেউ প্রতিবাদ পর্যন্ত করতে পারছেন না। ফলে রাস্তার কাজ নিয়ে জেলা কর্মকর্তাদের সরেজমিনে তদন্ত করার জোর দাবি তুলেছেন স্থানীয়রা। নচেৎ ধাপ্পাবাজির কাজ করে যাবেন চেয়ারম্যান বলেও স্থানীয় দের অহরহ অভিযোগ। সরেজমিনে দেখা যায়, বিলকুমারী বিলের ব্রীজ ও পূর্ব দিকের সংযোগ সড়ক বা তুলসী খেত মোড় থেকে দক্ষিণে ২৫০০ মিটার রাস্তার কাজ চলছে। মোড়ে নিম্নমানের খোয়া খাম্বা মারা আছে। কোন ধরনের বালু ছাড়াই মাটি দিয়ে ভরাট করা হয়েছে। দুপারে এজিং করা হলেও কাঁদা মাটি দিয়েই ভরাট করছেন মিস্ত্রিরা। তারা জানান আমাদেরকে চেয়ারম্যান আজহারুল ইসলাম বাবলু যে ভাবে কাজ করতে বলেছেন সেভাবে কাজ করা হচ্ছে। এজিংয়ে বালু খোয়া কেন দিচ্ছেন না জানতে চাইলে তারা জানান আমরা কিছুই বলতে পারব না।

জানা গেছে, বিগত ২০২১-২২ অর্থ বছরে রাস্তার কাজের দরপত্র আহ্বান করা হয় মোহনপুর এলজিইডি অফিস থেকে। দরপত্রে মাটির রাস্তার কার্পেটিংয়ের কাজ পান শহরের রায়হান নামের ঠিকাদার। তিনি বিএনপির প্রভাবশালী নেতা। কিন্তু লোকসানের জন্য তিনি কাজটি করেননি বলে নিশ্চিত করেন মোহনপুর এলজিইডি অফিস।  সম্প্রতি রাস্তার কাজ কিনে করছেন এমপির বড় ভাই ঘাষিগ্রাম ইউনিয়নের চেয়ারম্যান  আজহারুল ইসলাম বাবলু ও তাদের সহচর ভুলু।মোহনপুর উপজেলা প্রকৌশলী সাদরুল ইসলামের মোবাইলে ফোন দেয়া হলে বন্ধ পাওয়া যায়। উপসহকারী প্রকৌশলী সিরাজুল ইসলামের মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ২০২১-২২ অর্থ বছরের কাজ। যে সময় দরপত্র আহবান করা হয়েছিল তারপরেই নির্মান সামগ্রীর দাম ব্যাপকহারে বেড়ে যায়। কাজটি পান শহরের ঠিকাদার রায়হান। কিন্তু লোকসান হবে এজন্য সে কাজ করেননি। আমাদের ও এমপির অনুরোধে চেয়ারম্যান আজহারুল ইসলাম বাবলু কাজটি করছেন। ২০২১-২২ অর্থ বছরের কাজ এখন কিভাবে ও কাঁদা পানির মধ্যে কার্পেটিংয়ের জন্য ডাবলু বিএম ও এজিং করা যায় কিনা জানতে চাইলে তিনি জানান, রাস্তার কাজটি করা মানেই লোকসান। কিন্তু দরপত্র আহবান করা হয়েছে কাজ করতেই হবে। সবার অনুরোধে কাজটি হচ্ছে।  ২৫০০ মিটার রাস্তার বিপরীতে বরাদ্দ ৯৪ লাখ টাকা। যদি কার্পেটিংয়ের আগে দেবে, বসে ও ভেঙ্গে যায় তাহলে কার্পেটিং করতে দেওয়া হবেনা। কিন্তু রাস্তার কাজের সময় অফিসের কোন লোকজন থাকেনা। 

সুত্র মতে, এক অর্থ বছরের কাজ আরেক অর্থ বছরে করার নিয়ম নেই। কারন জুন ফাইনালে সকল কাজের হিসেব দিতে হয়। যদি কোন কাজ না হয়ে থাকে তাহলে সে বরাদ্দ সরকারি কোষাগারে ফেরত দিতে হবে। এখানে সে নিয়ম অমান্য করেছেন মোহনপুর এলজিইডি।স্থানীয় ঠিকাদারেরা জানান, মোহনপুরে অনেক জনবহুল ভাঙ্গাচোরা পাকা ও মটির রাস্তা আছে অনেক। সেগুলো  না করে এমপি আয়েন তার ব্যক্তিগত স্বার্থে বর্ষা মৌসুমে তার জলসা ঘরের বাঁধের রাস্তা করছেন। এরাস্তায় তেমন একটা যানবাহন চলাচল করেনা। শুধু বোরো মৌসুমেে সামান্য পরিমান যান চলে। এর আগে তুলসী খেত থেকে মেলান্দ পর্যন্ত পাকা রাস্তা করা হয়েছে। কিন্তু রাস্তায় অসংখ্য ফাটল ও ভেঙ্গে একাকার।এছাড়াও তুলসী খেত মোড় থেকে গোয়ালপাড়া রাস্তার ধার ভেঙ্গে ঝুকিতে পড়ে আছে। কার্পেটিং রাস্তা করতে হলে আগে হেয়ারিং বন্ড বা এইচবিবি করে রাখতে হয় কয়েক বছর, তারপর হয় কার্পেটিং। এসব রাস্তা করা মানে সরকারের টাকা পানিতে ফেলা। গতবার মাটি দিয়ে উঁচু করা হল, সেই মাটির উপর করা হচ্ছে কার্পেটিং । এর চেয়ে বড় ধোকাবাজি আর কি হতে পারে।রাস্তায় কার্পেটিংয়ের আগেই বসে একাকার।তাহলে পিচ দিলে কি অবস্থার সৃষ্টি হতে পারে। এমপিরা সর্বময় ক্ষমতার মালিক, তার ব্যক্তিসার্থের রাস্তা এজন্য কর্তাবাবুদের কোন মাথা ব্যাথা নাই। কারন বাঁধের শতশত গাছ কাটা হয়েছে নির্বিচারে। অপ্রয়োজনীয় রাস্তায় কোটি টাকা জলে পড়া ছাড়া কিছুই না।

ঘাষিগ্রাম ইউপি চেয়ারম্যান আজহারুল ইসলাম বাবলুর ব্যক্তিগত ০১৭১১-০১৩৮৮৪ মোবাইল নম্বরে একাধিকবার ফোন দেয়া হলেও তিনি রিসিভ করেন নি।তবে তার পার্টনার ভূলু জানান, রাস্তার কাজটি পেয়েছিল শহরের ঠিকাদার রায়হান। সে সিডিউল অনুযায়ী কাজ করলে ৮ লাখ টাকা লোকসান হবে, এজন্য সে কাজ করেননি। এমপি ও এলজিইডির অনুরোধে চেয়ারম্যান ও আমি কাজটি করছি।

প্রসঙ্গত, রাস্তাটি নিয়ে আমাদের রাজশাহী পত্রিকা সহ বিভিন্ন জাতীয় পত্রিকা ও অনলাইন পোর্টালে খবর প্রকাশ হলেও টনক নড়েনি কর্তৃপক্ষের। 

আরও খবর

তানোরে যানজটে নাকাল জনজীবন

বুধবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩

পত্নীতলায় অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত

বুধবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩




রিয়াদ বায়ুদূষণের শীর্ষে, ঢাকা অবস্থান কত?

প্রকাশিত:শনিবার ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১২৩জন দেখেছেন

Image

খবর প্রতিদিন ২৪ডেস্ক :সৌদি আরবের রিয়াদ বায়ুদূষণের শীর্ষে উঠে এসেছে । তবে দূষণ মাত্রার দিক থেকে রাজধানী ঢাকার অবস্থান ষষ্ঠ।আজ শনিবার সকাল ৮টা ৫০ মিনিটে বায়ুর মান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের (আইকিউএয়ার) সূচক থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

তালিকার শীর্ষে অবস্থান করা রিয়াদের বায়ুর মানের স্কোর হচ্ছে ১৭১ অর্থাৎ সেখানকার বায়ু ‘অস্বাস্থ্যকর’পর্যায়ে রয়েছে। দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তা। শহরটির স্কোর হচ্ছে ১৫৯ অর্থাৎ সেখানকার বায়ুর মানও অস্বাস্থ্যকর।

১৫৬ স্কোর নিয়ে সূচকের তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে চীনের বেইজিং। পাকিস্তানের লাহোর শহরটির স্কোর হচ্ছে ১৫৪। এর অর্থ দাঁড়ায় সেখানকার বায়ুর মানও অস্বাস্থ্যকর।

দূষণের তালিকায় ঢাকার অবস্থান ষষ্ঠ। রাজধানী ঢাকার দূষণমাত্রার স্কোর হচ্ছে ১৩৬ অর্থাৎ এখানকার বায়ুর মান সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর। বিশেষ করে যাদের অ্যাজমা, ফুসফুসজনিত কোনো রোগ আছে তাদের জন্য।স্কোর শূন্য থেকে ৫০ এর মধ্যে থাকলে বায়ুর মান ভালো বলে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে মাঝারি বা সহনীয় ধরা হয় বায়ুর মান। সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। ১৫১ থেকে ২০০ পর্যন্ত অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয়। স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ হলে খুবই অস্বাস্থ্যকর বলে বিবেচনা করা হয়। এছাড়া ৩০১-এর বেশি হলে তা দুর্যোগপূর্ণ বলে বিবেচিত হয়।


আরও খবর

৬ ট্রেন চলবে পদ্মা সেতু দিয়ে শুরুতেই

বুধবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩

৩ দিনের ছুটিতে দেশ

বুধবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩




তানোরে স্কুল নৈশ প্রহরীর বছর ধরে বেতন ভাতা বন্ধ!

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ৮৫জন দেখেছেন

Image
আব্দুস সবুর তানোর প্রতিনিধি:রাজশাহীর তানোর পৌর এলাকার আমশো মথুরাপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নৈশ প্রহরী মাহবুর মোল্লা প্রতিহিংসার শিকার হয়ে বিগত এক বছর ধরে ডিউটি ও বেতন ভাতা বন্ধ করে দিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে । ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষক আংগুয়ারা বেগম তার আত্মীয় কে চাকুরী দেওয়ার জন্য মাহবুরকে বিভিন্ন অপবাদ দিয়ে বিগত প্রায় এক বছর ধরে কোন কিছুই করতে দেননি। বেতন ভাতা ও ডিউটি করার জন্য চলতি বছরের ৩০ আগষ্ট স্কুল কমিটির সভাপতি ও স্থানীয় কাউন্সিলর এবং অর্ধশতাধিক অভিভাবকের সাক্ষর সংবলিত লিখিত আবেদন করেন জেলা শিক্ষা অফিসার বরাবর। আবেদনের অনুলিপি স্থানীয় সংসদ, সচিব প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়, পরিচালক রাজশাহী শিক্ষা অফিস এবং উপজেলা নির্বাহীর বরাবর দেওয়া হয়েছে। কিন্তু বেতন ভাতা তো দূরে থাক উল্টো প্রধান শিক্ষকের যোগসাজশে তার নিয়োগ বাতিলের জন্য পত্র প্রেরণ করা হয়েছে। এতে করে নৈশ প্রহরীর পরিবারে চরম হতাশা বিরাজ করছে।সেই সাথে নিয়োগ প্রক্রিয়া ও বেতন ভাতা দিতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন অভিভাবক মহল। ফলে একজন এতিম অসহায় নৈশ প্রহরীর চাকুরী পুনর্বহালসহ বেতন ভাতা না হলে আত্মহত্যা ছাড়া উপায় নেই,কারন চাকুরীটাই তার পরিবারের একমাত্র উপার্জনের উপায়।জানা গেছে বিগত প্রায় এক বছরের আগ থেকে তানোর পৌর এলাকার মথুরা পুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নৈশ প্রহরী মাহবুর মোল্লা প্রধান শিক্ষক আংগুয়ারা বেগমের প্রতি হিংসার শিকার। কারন মাহবুরকে চাকুরীচ্যুত করতে পারলে অন্য কাউকে নিয়োগ দিয়ে মোটা টাকার বানিজ্য করা যাবে। 

স্থানীয়রা জানান, মাহবুর নৈশ প্রহরীর চাকুরী করেন। সে যদি কোন অন্যায় করে থাকে তাহলে স্কুল কমিটি রয়েছে, উপজেলা প্রশাসন রয়েছে, তারাই তো সমাধান করতে পারত।আবেদনে উল্লেখ, মাহাবুর মোল্লা তার উপর অর্পিত দায়িত্ব সঠিক ভাবে পালন করে আসছেন। প্রধান শিক্ষক নিজের আত্মীয় কে ওই পদে চাকুরী ও বিভিন্ন অজুহাতে মানসিক অত্যাচার নির্যাতন করে চাকুরীচ্যুত করার বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করেছেন। তার বিরুদ্ধে প্রধান শিক্ষক উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারের নিকট মিথ্যা প্রতারনা মুলুক অভিযোগ দায়ের করে বেতন ভাতা বন্ধ করে দিয়েছেন। এছাড়াও তার হাজিরা খাতা পর্যন্ত গোপন রাখে। প্রতিবাদ করলেই অভিযোগ। অথচ জেলা শিক্ষা অফিসার বেতন ভাতা দিতে উপজেলা শিক্ষা অফিসার কে নির্দেশ দেন ও স্থানীয় সংসদ এবং উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সুপারিশ করার পরও রহস্য জনক কারনে উপজেলা শিক্ষা অফিসার বেতন ভাতা চালু করেন নি।এদিকে চলতি মাসের ৫ সেপ্টেম্বর প্রধান শিক্ষক সাক্ষরিত নিয়োগ প্রক্রিয়া বাতিল প্রসঙ্গে পত্র দেওয়া হয় তা হুবহু তুলে ধরা হল। মসপ্রবি/ তান/ রাজ- ৫৯ নম্বর স্মারক এবং ৯৮৫ নম্বর স্মারক তাং ২৩/৫/২০২৩ইং ও উশিঅ/ তান/রাজ ৩৭৭ স্মারক তাং ৯/৭/২০২৩ ইং। বিষয় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দপ্তরি কাম প্রহরী পদে আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে জনবল নিয়োগের নীতিমালা অনুযায়ী আপনার সম্পাদিত চুক্তিপত্র বাতিল/ কর্মে অবসান প্রসঙ্গে। 

উপযুক্ত বিষয় মোতাবেক আপনাকে জানানো যাচ্ছে যে, আপনি দপ্তর কাম প্রহরী পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগের চুক্তিপত্র সম্পাদন / সাক্ষর করে বিগত ৯/৬/২০১৩ ইং তারিখে ওই পদে চুক্তিভুক্ত যোগদান করেন।পরবর্তীতে উক্ত চুক্তির মেয়াদ ১/৬/২০২২ সাল হতে তিন বছরের জন্য নবায়ন করা হয়েছে। কিন্তু আপনি কর্মে যোগদানের পর হতে বিভিন্ন সময় শৃঙ্খলা ভঙ্গ, দায়িত্বে অবহেলা,অসদাচরন,মাদক সেবন,প্রতিপক্ষকে অমান্য, উশৃংখলা ইত্যাদি অভিযোগে জড়িত থাকায় গত ১৪/৮/২০২৩ ইং তারিখে ন্যায় বিচারের স্বার্থে সুনির্দিষ্ট অভিযোগে ০৭(সাত) দিনের মধ্যে কারন দর্শানো হয়। কারন দর্শানোর প্রেক্ষিতে আপনি যে জবাব প্রদান করেছেন তা আদৌ বিবেচনাযোগ্য নহে।এমতাবস্থায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দপ্তরী কাম প্রহরী পদে আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে জনবল নিয়োগের নীতিমালা অনুযায়ী আপনার চুক্তিনামা বাতিল /কর্মে অবসান ঘটানো হলো।ইহা অবিলম্বে কার্যকর হবে। এর অনুলিপি দেওয়া হয়েছে,

বিভাগীয় উপপরিচালক, প্রাথমিক শিক্ষা, রাজশাহী বিভাগ, রাজশাহী। 
চেয়ারম্যান উপজেলা পরিষদ, তানোর 
উপজেলা নির্বাহী অফিসার, তানোর, 
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার, রাজশাহী। 
উপজেলা শিক্ষা অফিসার, তানোর।
সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার ( সংশ্লিষ্ট ক্লাস্টার)  তানোর। 
সভাপতি ( এস,এম,সি)
ভুক্তভোগী নৈশ প্রহরী মাহবুর মোল্লা বলেন, আমি প্রধান শিক্ষকের প্রতিহিংসার শিকার। যে সব অপবাদ দেওয়া হয়েছে সবকিছুই মিথ্যা। যদি মিথ্যা না হত তাহলে স্কুল কমিটির সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এবং এমপি আমার আবেদনে সুপারিশ করত না। আমি শোকজের জবাব দেওয়ার পরো আমার সাথে এমন অমানবিক আচরণ করছেন।আমি একজন এতিম, আমার পিতা মাতা কেউ নেউ, আমি অসহায় বলেই সবার সুপারিশে চাকুরী পায়। আমার পরিবারে চারজন সদস্য আছে। তারা আমার উপর নির্ভরশীল। বিগত এক বছরের অধিক সময় ধরে বেতন ভাতা না পেয়ে অর্ধাহারে অনাহারে দিন যাপন করছি। আমি প্রধান শিক্ষক সহ অন্য শিক্ষক দের হুকুমের গোলাম, তাদের সাথে আমি কেন বিবাদ করব। আমি তো শিক্ষকতা করবনা যে, তাদের সাথে দ্বন্দ্ব করব। আমি অনুরোধ করে বলব ভূলের উর্ধ্বে কেউ না আমার ভূল হয়ে থাকলে শাস্তি আছে, তাই বলে রিজিক কেন বন্ধ করে দিবে। আমি যদি খারাপ হতাম তাহলে অর্ধশতাধিকের বেশি অভিভাবক আমার আবেদনে সাক্ষর করত না। আমি খেয়ে না খেয়ে পরিবার নিয়ে চরম মানবেতর জীবন যাপন করছি।প্রধান শিক্ষক আংগুয়ারা বেগম বলেন, তার কৃতকর্মের বিষয়ে কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছিল। কর্তৃপক্ষ যেভাবে বলেছেন আমি সেভাবে কাজ করছি বলে তিনি দায় সারেন ।স্কুল কমিটির সভাপতি বকুল হোসেন বলেন, একজন নৈশ প্রহরীর সাথে এসব করা সঠিক কাজ না। নিজেদের মধ্যে ভুলবোঝাবুঝি হলে সমাধান তো আছেই। সেটা না করে চাকুরীচ্যুত করাটা একেবারেই অমানবিক ছাড়া কিছুই না।উপজেলা শিক্ষা অফিসার মনিরা বেগম বলেন, জেলা শিক্ষা অফিসার যেভাবে বলেছেন সেভাবেই কাজ হয়েছে বলে তিনিও  দায় সারেন।


আরও খবর



নওগাঁর রাণীনগরে ডাকাতির ঘটনায় ৯ জন গ্রেপ্তার

প্রকাশিত:শনিবার ২৩ সেপ্টেম্বর 20২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ৭৩জন দেখেছেন

Image

এম এম হারুন আল রশীদ হীরা; নওগাঁ: নওগাঁর রাণীনগরে ডাকাতির ঘটনার সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে ৯ জন ডাকাতকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। উপজেলার গহেলাপুর গ্রামে প্রণব সাহা টগর নামে এক হিন্দু সম্প্রদায়ের বাড়িতে শুক্রবার সন্ধায় ডাকাতদল হানা দিয়ে নগদ টাকা, স্বর্ণালংকার, পিতলের রাধা-গোবিন্দ একটি মূর্তি ও পুজার সরঞ্জামাদি লুট করে নিয়ে যায়। এ ঘটনায়  রাতেই অভিযান চালিয়ে ঘটনার সাথে জড়িত সন্দেহে ৯ জনকে গ্রেপ্তারসহ বেশ কিছু মালামাল উদ্ধার করেছে পুলিশ। প্রণবসাহা ওই গ্রামের মৃত বলরামসাহার ছেলে। এ ঘটনায় থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।বাড়ির মালিক প্রণবসাহা বলেন, এদিন সন্ধায় গরুর খাদ্য কেনার জন্য বাজারে যাই। এরপর রাত সাড়ে ৭টা বা ৮টার দিকে খবর আসে তার বাড়িতে ডাকাতি সংঘটিত হয়েছে। পরে বাড়িতে গিয়ে দেখি গ্রামের লোকজন জড়ো হয়ে গেছে। তিনি জানান,বাড়িতে শুধু তার স্ত্রী শ্রীমতি ময়নারাণী একাই ছিলেন। সন্ধা পূজো শেষে ঘরে বসে মালা জপার সময় মূখোশ পড়া ডাকাতদল বাড়ির প্রাচীর টপকে বাড়িতে প্রবেশ করে ধারালো চাকু ধরে ময়নারাণীর হাত-পা, মূখ বেধে নগদ ২৬ হাজার টাকা, কানের দুল, হাতের বালা, পিতলের তৈরি রাধাগোবিন্দ একটি মূর্তি এবং পিতলের তৈরি পূজার সরঞ্জামাদি নিয়ে পালিয়ে যায়। পরে স্ত্রী ময়নার চিৎ’কারে প্রতিবেশিরা ছুটে আসেন।ঘটনার খবর পেয়ে রাতেই থানা পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। রাণীনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কালাম আজাদ বলেন, এ ঘটনায় রাতেই উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানে ডাকাতির সাথে জড়িত সন্দেহে গহেলাপুর মধ্য পাড়া গ্রামের মোজাম্মেল হকের ছেলে মমিন মন্ডল ওরফে ইদুৃন (২৬), গহেলাপুর কবিরাজ পাড়া গ্রামের আবদুল জলিলের ছেলে মাসুদ রানা (২৮), পশ্চিম গোবিন্দপুর গ্রামের জনাব আলীর ছেলে জাকির হোসেন জেমস (৩৫), বিলকৃষ্ণপুর গ্রামের সামচাঁনের ছেলে ইমদাদুল হক স্বপন (৩২), একই গ্রামের জামাল আলী মন্ডলের ছেলে মুনসুর আলী মন্ডল(৩২), পশ্চিম চকবলরামপুর গ্রামের আবদুর রাজ্জাকের ছেলে ইমদাদুল হক বুলেট (২৭), পূর্ব বালুভরা গ্রামের মিলনের ছেলে হাফিজুর রহমান (২৬), গহেলাপুর (নিশ্চিন্দাকুড়ি) গ্রামের সিরাজুল ইসলামের ছেলে মাসুদ রানা (৩২) ও গহেলাপুর (হিন্দুপাড়া) গ্রামের সিরাজুল ইসলামের ছেলে স্বরণ আলী(২২)কে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার কালে তাদের নিকট থেকে ডাকাতি হওয়া ২৬হাজার টাকা, পাঁচশত টাকার বিভিন্ন মূল্যমানের কয়েন, পিতলের তৈরি রাধাগোবিন্দ মূর্তিসহ বিভিন্ন মালামাল উদ্ধার এবং ডাকাতির কাজে ব্যবহৃত ধারালো ছোড়া, একটি অটোচার্জার ভ্যান জব্দ করা হয়েছে। এ ঘটনায় প্রণব সাহা বাদী হয়ে থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন। গ্রেপ্তারকৃতদের ৫দিনের রিমান্ডের আবেদন করে আদালতে সোর্পদ করা হয়েছে।


আরও খবর

নারায়ণগঞ্জে ধর্ষণ মামলার আসামী গ্রেফতার

মঙ্গলবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩