Logo
আজঃ শনিবার ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩
শিরোনাম

খালি পেটে গ্রিন টি খেলে হতে পারে যেসব ক্ষতি

প্রকাশিত:বুধবার ১৮ জানুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ২৫৯জন দেখেছেন

Image

লাইফস্টাইল ডেস্ক : গ্রিন টি স্বাস্থ্য সচেতনদের পছন্দের পানীয়। রক্তচাপ ও ব্লাড সুগার লেভেলে রাখা ছাড়া এটি আমাদের ত্বক ও চুল ভালো রাখে। তবে এতে হতে পারে শরীরের নানান সমস্যা। সকালে গ্রিন টি খাওয়া ভালো, তবে নাশতার সঙ্গে। আপনি বিস্কুট, ফল বা অন্য কিছুর সঙ্গেও খেতে পারেন। খালি পেটে নয়, সকালের নাশতার পর কিছুক্ষণ বিরতি দিয়ে গ্রিন টি পান করুন। 

চলুন জেনে নেওয়া যাক খালি পেটে গ্রিন টি খেলে শারীরিক কী কী ক্ষতি হতে পারে- 


পেট ব্যথা

আপনি যখন একবারে খালি পেটে গ্রিন টি খাবেন তখন এতে থাকা ট্যানিন উপাদান আপনার পাকস্থলীর অ্যাসিডিটি বাড়িয়ে তুলবে। যে কারণে দেখা দেবে পেট ব্যথা। সেই সঙ্গে বাড়বে কোষ্ঠকাঠিন্য। পেটে সৃষ্ট অতিরিক্ত অ্যাসিডের কারণে দেখা দিতে পারে বমিভাব বা বমির মতো সমস্যাও।

আলসার বাড়িয়ে তোলে

যাদের আগে থেকেই পেপটিক আলসার বা অ্যাসিড রিফ্লাক্সের সমস্যা রয়েছে তাদের সকালে গ্রিন টি না পান করার পরামর্শ দেওয়া হয়। এর কারণ হলো, সকালে খালি পেটে গ্রিন টি খেলে তাদের সমস্যা আরও বেড়ে যেতে পারে।

আয়রন শোষণের ক্ষমতা কমে যায়

আমাদের সুস্থ থাকার জন্য শরীরে পর্যাপ্ত আয়রন পৌঁছানো জরুরি। কিন্তু আপনি যদি খালে পেটে গ্রিন টি খান তবে তা আয়রন শোষণের ক্ষমতা কমিয়ে দেয়। যে কারণে শরীরে নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে। বিশেষ করে যারা রক্তশূন্যতায় ভুগছেন তাদের গ্রিন টি থেকে দূরে থাকাই ভালো।

রক্তচাপ বেড়ে যেতে পারে

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে চাইলে খালি পেটে গ্রিন টি খাবেন না। কারণ খালি পেটে গ্রিন টি খেলে বেড়ে যেতে পারে রক্তচাপ। এই চায়ে থাকা ক্যাফেইন অ্যাড্রিনাল গ্রন্থিগুলোকে উদ্দীপিত করে। যা অ্যাড্রেনালিন এবং কর্টিসলের মতো স্ট্রেস হরমোন রিলিজ করে। যে কারণে বেড়ে যায় হৃদস্পন্দন ও রক্তচাপ। এটি হৃদরোগে আক্রান্তদের জন্য ক্ষতিকর। 

সকালে গ্রিন টি খাওয়া যাবে?

সকালে গ্রিন টি খাওয়া যাবে তবে খালি পেটে নয়। খেতে হবে অন্য কোনো হালকা খাবারের সঙ্গে। হতে পারে তা মুড়ি,টোস্ট কিংবা বিস্কুট। কিন্তু কোনো খাবার না খেলে শুরুতেই যদি গ্রিন টি খান, তখন পড়তে হতে পারে সমস্যায়।


আরও খবর



ভারত-কানাডা সম্পর্কের অবিনতি, দুই দেশের কূটনীতিক বহিষ্কার

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১০০জন দেখেছেন

Image

খবর প্রতিদিন ২৪ডেস্ক :শিখ নেতা হরদীপ সিং নিজ্জরের হত্যাকাণ্ডকে কেন্দ্র করে ভারত ও কানাডার মধ্যে সম্পর্কের অবনতি হয়েছে। চলতি বছরের জুনে শিখ নেতা হত্যাকাণ্ডে ভারত জড়িত, এমন অভিযোগ এনে সে দেশের এক কূটনীতিককে সোমবার বহিষ্কার করেছে কানাডা। পাল্টা ভারতও বহিষ্কার করেছে দিল্লিতে নিযুক্ত কানাডার এক কূটনীতিককে।

মঙ্গলবার (১৯ সেপ্টেম্বর) ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য দেওয়া হয়েছে। তবে জ্যেষ্ঠ কূটনীতিকের নাম প্রকাশ করা হয়নি। তাকে ভারত ছাড়ার জন্য পাঁচ দিন সময় দেওয়া হয়েছে।

সোমবার কানাডার পার্লামেন্টে ট্রুডো অভিযোগ করেন, হরদীপ সিংকে খুনের পেছনে ভারতের হাত থাকার নির্দিষ্ট প্রমাণ তার সরকারের কাছে রয়েছে। তাদের কাছে সেই প্রমাণ যথেষ্ট বিশ্বাসযোগ্যও। ট্রুডো বলেছেন, দেশের অভ্যন্তরে কানাডার এক নাগরিককে এভাবে হত্যা করা, বিদেশিদের এমন প্রত্যক্ষ যোগসাজশ কানাডার সার্বভৌমত্ব লঙ্ঘন করেছে।

ওই অভিযোগের পরই কানাডায় অবস্থানরত এক ভারতীয় কূটনীতিককে বহিষ্কারের কথা জানান দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী মেলানিয়া জোলি। তবে কোন কর্মকর্তাকে বহিষ্কার করা হয়েছে, কানাডা তা জানায়নি। তবে মেলানিয়া জোলি এটুকু বলেন, যাকে বহিষ্কার করা হয়েছে, তিনি ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা ‘রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালিটিক্যাল উইং’-এর (র) প্রধান ছিলেন।

অন্যদিকে কানাডার সব অভিযোগ অস্বীকার করে বিবৃতি দিয়েছে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, কানাডার প্রধানমন্ত্রী সে দেশের পার্লামেন্টে যা বলেছেন, তা ‘অবাস্তব ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’। শুধু প্রতিবাদই নয়, ভারতে নিযুক্ত কানাডার হাইকমিশনার ক্যামেরুন ম্যাককে তলব করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। তাকে বলা হয়, প্রধানমন্ত্রীর অভিযোগ শুধু অসত্যই নয়, দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের ক্ষেত্রেও ক্ষতিকর। সে দেশের এক শীর্ষ কূটনীতিককে বহিষ্কার করার সিদ্ধান্তের কথাও হাইকমিশনারকে জানিয়ে দেওয়া হয়।

পরে ভারতের মন্ত্রণালয় বিবৃতি দিয়ে জানায়, সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাকে পাঁচ দিনের মধ্যে ভারত ছেড়ে চলে যেতে বলা হয়েছে। ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে কানাডার কূটনীতিকের অযথা হস্তক্ষেপ উদ্বেগজনক। তাদের ভারত বিরোধিতা বরদাশত করা যায় না।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়, ভারত একটি গণতান্ত্রিক দেশ। এই দেশে আইনের শাসন আছে। এই ধরনের অপ্রমাণিত অভিযোগের মূল লক্ষ্য খালিস্তানি চরমপন্থী ও সন্ত্রাসবাদীদের দিক থেকে চোখ ফেরানো। এই জঙ্গিদের কানাডা আশ্রয় দিয়েছে। তারা ভারতের সার্বভৌমত্ব ও অখণ্ডতাকে হুমকির মুখে ফেলেছে। অথচ কানাডা সরকার নিষ্ক্রিয়। বিষয়টি যথেষ্ট উদ্বেগের।

হরদীপ সিং নিজ্জর কানাডায় বসবাসকারী শিখ নেতা। গত জুনে তিনি ভ্যাঙ্কুভারে এক গুরুদ্বারের কাছে আততায়ীর গুলিতে নিহত হন। তিনি ভারতের পাঞ্জাবের জলন্ধর থেকে সে দেশে গিয়েছিলেন ১৯৭৭ সালে। ভারতের অভিযোগ, হরদীপ সিং ছিলেন সশস্ত্র বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন ‘খালিস্তানি টাইগার ফোর্স’ ও ভারতে নিষিদ্ধ ‘শিখস ফর জাস্টিস’-এর কানাডা শাখার নেতা। ভারতের চোখে তিনি অপরাধী ও ‘ফেরার’। তাকে দেশে ফেরত আনতে আগ্রহী ছিল ভারত।

হরদীপ সিং বরাবর স্বাধীন শিখ রাষ্ট্র খালিস্তান প্রতিষ্ঠার পক্ষে ছিলেন। ভারতের অভিযোগ, সেই লক্ষ্যে তিনি ভারতে বেশ কয়েকটি সন্ত্রাসবাদী হামলাও চালিয়েছেন। যদিও হরদীপ সেই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।


আরও খবর

ভূমধ্যসাগরে নিহত ও নিখোঁজ ২৫০০: জাতিসংঘ

শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩




রাজধানীতে বৃষ্টির পানিতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ৪ জনের মৃত্যু

প্রকাশিত:শুক্রবার ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১০৬জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:মিরপুরে বৃষ্টির মধ্যে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে একই পরিবারের তিনজনসহ চারজনের মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২১ সেপ্টেম্বর) রাতে মিরপুরের শিয়ালবাড়ির পাশে হাজী রোড এলাকার কর্মাস কলেজ সংলগ্ন সুপার হোস্টেলের সামনে এ ঘটনা ঘটে।মিরপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মহসিন গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

তিনি বলেন, নিহতদের মধ্যে তিনজন একই পরিবারের। তারা হলেন, মো. মিজান, তার স্ত্রী মুক্তা এবং তাদের তার ছেলে হোসাইন। আর অনিক নামে আরেক ব্যক্তি মারা গেছেন। তবে মৃতের সংখ্যা বাড়ার আশঙ্কা করছেন তিনি।

মৃতরা হলেন- সিএনজি অটোরিকশাচালক মো. মিজান, তার স্ত্রী মুক্তা, তাদের মেয়ে লিমা, এবং এই ৩ জনকে বাঁচাতে যাওয়া যুবক অনিক। এ ঘটনায় মিজানের ৬ মাস বয়সী শিশুকে উদ্ধার করে শিশু হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আহতদের শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।

জানা গেছে, ঢাকায় বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার পর থেকে টানা কয়েক ঘণ্টা মুষলধারে বৃষ্টি ঝরে। এতে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার রাস্তা তলিয়ে গেছে। ঢাকার বিভিন্ন রাস্তায় পানি জমে যান চলাচল ব্যাহত হচ্ছে।  কোথাও কোথাও বন্ধ হয়েছে যান চলাচল।

রাত ১১টার দিকে রাজধানীর বেগম রোকেয়া সরণিতে কয়েকশ গাড়ি আটকা পড়ে। এর আধা ঘণ্টা আগেই তলিয়ে যায় গ্রিন রোড এলাকা। রাত সোয়া ১০টার দিকে ওই সড়কে বহু গাড়ি আটকে থাকতে দেখা যায়। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন রাতে ঘরমুখী লোকজন। অনেকেই বৃষ্টির কারণে কর্মস্থল থেকে বের হতে পারছেন না।

পুলিশ জানায়, ওই এলাকায় জমে থাকা বৃষ্টির পানিতে বিদ্যুৎ তার ছিঁড়ে পড়ে। সেখান দিয়ে যাওয়ার সময় প্রথমে একই পরিবারের ৪ জন বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়। পরে তাদের বাঁচাতে গিয়ে আরেক যুবকও বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মারা যান।


আরও খবর

ডেঙ্গুতে ৮ মৃত্যু, হাসপাতালে ১৭৯৩

শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩




সিংহগ্রামে নাজির মিয়া উঠান বৈঠকে গণজোয়ার

প্রকাশিত:বুধবার ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১৩০জন দেখেছেন

Image

আব্দুল হান্নান,নাসিরনগর, ব্রাহ্মণবাড়িয়াঃ৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩ রোজ মঙ্গলবার রাত অনুমান আট ঘটিকার সময়  ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার  নাসিরনগর উপজেলার বুড়িশ্বর ইউনিয়নের দক্ষিণ  সিংহগ্রাম প্রাইমারী  স্কুল মাঠে  ব্রাহ্মণবাড়িয়া ১ সংসদীয় ২৪৩ নাসিরনগর আসন হতে  আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী কেন্দ্রীয় কৃষকলীগের অর্থ বিষয়ক সম্পাদক আলহাজ্ব মোঃ নাজির মিয়ার পক্ষে নৌকার নির্বাচনী প্রচারণা ও উঠান বৈঠকে জনসমুদ্রে পরিনত হয়।উঠান বৈঠকে শত শত নেতা  কর্মী ভোটার, নারী পুরুষের উপস্থিতিতে  বিশাল জনসভায় প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ কৃষকলীগের অর্থ বিষয়ক সম্পাদক ও দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এমপি পদপ্রার্থী আলহাজ্ব মোঃ নাজির মিয়া। 



তিনি উপজেলার বুড়িশ্বর ইউনিয়নের দক্ষিণ সিংহগ্রামের ৭ নং ওয়ার্ড এলাকায় নির্বাচনী প্রচার প্রচারণা ও সাধারণ ভোটারদের কাছে  নৌকা মার্কায় ভোট প্রার্থনা করেন। উঠান বৈঠকে দক্ষিণ সিংহগ্রাম ৭ নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগ,যুবলীগ,কৃষকলীগ,ছাত্রলীগ, সেচ্ছাসেবক লীগ সহ সকল অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মী ও সাধারণ ভোটার সহ নারী পুরুষরা উপস্থিত ছিলেন। এসময় বিশেষ অতিথি হিসেবে  উপস্থিত ছিলেন,নাসিরনগর  উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ সভাপতি রোমা আক্তার, সাবেক চেয়ারম্যান শেখ মোঃ আব্দুল আহাদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কৃষকলীগ সদস্য গৌর দাস ভৌমিক।

উপজেলা কৃষকলীগ সাঃ সম্পাদক নূর আলম, নাসিরনগর সদর ইউনিয়ন কৃষকলীগ সভাপতি গোলাম হোসেন,বুড়িশ্বর ইউনিয়ন কৃষকলীগ সভাপতি মোঃ রাফিজ উদ্দিন রেফাই, বুড়িশ্বর ইউনিয়ন কৃষকলীগ সাধারণ সম্পাদক সুলেমান মিয়া প্রমুখ। উঠান বৈঠকের আলোচনা সভায়  সভাপতিত্ব করেন সাবেক ইউপি সদস্য বাঁশী বিশ্বাস ও সঞ্চালনায় ছিলেন স্বপন হালদার। উঠান বৈঠকে  উপস্থিত দক্ষিন সিংহগ্রাম ৭ নং  ওয়ার্ড বাসির মাঝে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকারের  উন্নয়ন  ও কৃষি খাতে সাফল্যের  সার্বিক চিত্র তুলে ধরে প্রকাশিত দলীয় পুস্তিকা বা প্রচার পত্র বিতরণ করা হয়।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর

সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা

শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩




জামা পাল্টানোর নামে ৪ ঘণ্টা হোটেলে কি করেছিলেন জায়েদ-সায়ন্তিকা?

প্রকাশিত:সোমবার ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১৫২জন দেখেছেন

Image

বিনোদন ডেস্ক:পশ্চিমবঙ্গের জনপ্রিয় নায়িকা সায়ন্তিকা ব্যানার্জি ‘ছায়াবাজ’ সিনেমার শুটিং শেষ না করে মাঝপথে কলকাতায় ফিরে গেছেন। ফলে শুটিং বন্ধ রয়েছে তাজু কামরুল পরিচালিত সিনেমাটির। এ নিয়ে অভিযোগ পালটা অভিযোগ উঠে আসছে।

সায়ন্তিকার অভিযোগ প্রযোজক পেশাদার আচরণ করেননি। আর প্রযোজক মনিরুল ইসলামের অভিযোগ, সায়ন্তিকা ৫০ হাজার রুপি ও শুটিংয়ের পোশাক ফেরত দিয়ে যাননি। সেই সঙ্গে শুটিং শেষ করার পরও নায়ক-নায়িকার হোটেলকক্ষে অবস্থান নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন তিনি।

জানা যায়, গত ৩০ আগস্ট কলকাতা থেকে ঢাকায় আসেন সায়ন্তিকা ব্যানার্জি। চিত্রনায়ক জায়েদ খানের সঙ্গে ‘ছায়াবাজ’ নামে একটি সিনেমার শুটিং শুরু করেন তিনি। কথা ছিল ১২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত শুটিং করার; কিন্তু তিনি সেটি না করে ৭ সেপ্টেম্বর চলে যান। শোনা যায় সায়ন্তিকা শুটিং শেষ না করেই কলকাতায় চলে গেছেন।

প্রযোজক মনিরুল ইসলামের দাবি, নৃত্য পরিচালক মাইকেল বাবুর সঙ্গে কাজ করবেন না বলেই ঢাকা ছেড়েছেন সায়ন্তিকা। মাইকেলের বিরুদ্ধে সায়ন্তিকা হাত ধরার যে অভিযোগ করেছেন, তা সত্য নয় বলে দাবি মনিরুলের।

সায়ন্তিকা দাবি করেন, নৃত্য পরিচালক নয় বরং মূল সমস্যার নেপথ্যে সিনেমার প্রযোজক। কোনো ধরনের পরিকল্পনা ছাড়াই শুরু হয়েছে ছায়াবাজের শুটিং। বারবার চেষ্টা করেও টেকনিক্যাল সমস্যার সমাধান পাননি তিনি।

সায়ন্তিকার এমন অভিযোগে রোববার প্রযোজক মনিরুল ইসলাম বলেন, সায়ন্তিকার সব অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা ও হাস্যকর। হাত ধরা নিয়ে সায়ন্তিকার সমস্যা মাইকেল বাবুর সঙ্গে। তিনি পরিচালককে ফোন করে মাইকেল বাবুকে মারতেও চেয়েছিলেন। এখন আমার বিরুদ্ধে সায়ন্তিকা কেন অভিযোগ করছেন, সেটাই তো বোধগম্য নয়। আমার সঙ্গে তার সমস্যা হলে মাইকেলকে কেন বসিয়ে রাখবেন? একজন তারকা যদি নিজের ব্যক্তিত্ব ধরে রাখতে না পারেন, তাহলে আর কী বলার আছে।

শুটিংয়ে অব্যবস্থাপনার বিষয়ে মনিরুল বলেন, কিভাবে শুটিং হবে, এটা ঠিক করেন পরিচালক। আগে থেকে পরিকল্পনা ছিল গানের দৃশ্য দিয়ে শুরু হবে শুটিং। অপেশাদারি আচরণ আমি নই, সায়ন্তিকাই করেছেন। চুক্তির বাইরে আমরা তাকে ৫০ হাজার রুপি দিয়েছি পোশাকের জন্য। অথচ তিনি কোনো পোশাক নিয়ে আসেননি। এরপর আবার ড্রেসম্যান মনিরকে দিয়ে পোশাকের ব্যবস্থা করে দিয়েছি। সেই পোশাকগুলোও সায়ন্তিকা ফেরত দিয়ে যাননি।

মনিরুল আরও বলেন, মাইকেলের ডিরেকশনে গানের শুটিং করার সময় ড্রেস পরিবর্তন করার জন্য দুপুর ২টায় হোটেলে যান নায়ক-নায়িকা। ফিরে আসেন সন্ধ্যা ৬টায়। ড্রেস চেঞ্জ করতে চার ঘণ্টা সময় লাগে, এমনটা কখনো দেখিনি। এছাড়া যেদিন আমরা শুটিং প্যাকআপ করে পুরো ইউনিট নিয়ে চলে আসি, সেদিন নায়ক-নায়িকা হোটেলেই থেকে যান। ওই দিন তারা সেখানে কী করছিলেন? এ প্রশ্নের জবাব তারা কী দেবেন? এ কথাগুলো কখনো সামনে আনতে চাইনি। কিন্তু এখন আর চুপ করে থাকতে পারলাম না।


আরও খবর

পরীমণি-বুবলী একসঙ্গে খেলবেন!

বুধবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩




আওয়ামী লীগ কোনো ভিসা নিষেধাজ্ঞার পরোয়া করে না: ওবায়দুল কাদের

প্রকাশিত:রবিবার ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ৮১জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:আওয়ামী লীগ কোনো ভিসানীতির প্রয়োগ বা নিষেধাজ্ঞার পরোয়া করে না। আওয়ামী লীগ পরোয়া করে দেশের জনগণকে। কোনো দেশের ভিসানীতি বাংলাদেশের নির্বাচন ও গণতন্ত্রে কোনো প্রভাব রাখতে পারবে না। জনগণের মতামতের ওপর ভিত্তি করেই দেশের গণতন্ত্রের পথরেখা নির্ধারিত হবে।রোববার (২৪ সেপ্টেম্বর) সমসাময়িক রাজনৈতিক বিষয়ে গণমাধ্যমে পাঠানো সংবাদ বিবৃতিতে এসব কথা বলেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

আওয়ামী লীগ গণতান্ত্রিক চেতনা ও মূল্যবোধের প্রতি শ্রদ্ধাশীল মন্তব্য করে দলটির সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আমরা একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের প্রতি দৃঢ়ভাবে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। আওয়ামী লীগ জনগণের ওপর আস্থা রেখেই সরকার পরিচালনা করে আসছে। জনগণই আমাদের একমাত্র শক্তি। দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার যে কোনো ধরনের অপতৎপরতাকে প্রতিহত করবে দেশের জনগণ।

খালেদা জিয়ার চিকিৎসা নিয়ে বিএনপি নেতারা মিথ্যাচারের মাধ্যমে জনগণকে বিভ্রান্তের অপচেষ্টা করছে বলে দাবি করে ওবায়দুল কাদের বলেন, এই বিষয়টি নিয়ে রাজনীতি করতে গিয়ে আইনবিরোধী কথাবার্তা বলছে। গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক সংস্কৃতির প্রতি শ্রদ্ধা না রেখে গায়ের জোরে ফ্যাসিস্ট কায়দায় দাবি আদায়ের জন্য তারা রাষ্ট্রযন্ত্রকে অকার্যকর করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে। 

এদিকে আজ (রোববার) এক সমাবেশে আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর দাবি জানান দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। 

ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি নেতাদের মনে রাখা উচিত, তারা কোনো আন্দোলনের মাধ্যমে খালেদা জিয়াকে মুক্ত করতে পারে নাই। বরং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদার মানবিকতার কারণে দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হয়েও নিজ বাসায় বসবাস করছেন এবং নিজের পছন্দমতো হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে পারছেন দলটির নেত্রী। এ কারণে তাদের প্রধানমন্ত্রীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা উচিত।  

বিএনপির প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ষড়যন্ত্রের পথ পরিহার করে নির্বাচনের প্রস্তুতি গ্রহণ করুন এবং রাজনৈতিক সংকট সৃষ্টির পাঁয়তারা থেকে সরে আসুন। জাতিকে বিভক্ত করার দুরভিসন্ধি থেকে বিএনপিকে বেরিয়ে আসতে হবে। তা না হলে এ দেশের জনগণের গণতান্ত্রিক চেতনা ও সংস্কৃতিকে বিনষ্ট করার দায় তাদের নিতে হবে। নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণ যাদের ভোট দেবে তারাই রাষ্ট্রক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হবে। নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার অপচেষ্টা করলে যে কোনো উপায়ে তা প্রতিহত করা হবে।


আরও খবর

ফের সিসিইউতে খালেদা জিয়া

শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩