Logo
আজঃ রবিবার ১৯ মে ২০২৪
শিরোনাম

খালেদা জিয়া যেকোনো সময় মারা যেতে পারেন, জানালেন চিকিৎসক

প্রকাশিত:সোমবার ০৯ অক্টোবর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ২১৫জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:খালেদা জিয়া যেকোনো সময় মারা যেতে পারেন বলে জানিয়েছেন তার চিকিৎসায় গঠিত মেডিকেল বোর্ডের চিকিৎসকরা। গত দুই মাস ধরে তিনি রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

সোমবার (৯ অক্টোবর) সকালে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে সংবাদ সম্মেলনে এ মন্তব্য করেন মেডিকেল বোর্ডের চিকিৎসক অধ্যাপক এফ এম সিদ্দিকী। তিনি বলেন, ‘খালেদা জিয়া মূল চিকিৎসা পাচ্ছেন না। লিভার ট্রান্সপ্ল্যান্ট করতে হবে তার। আমরা যে চিকিৎসা দিচ্ছি তা তাৎক্ষণিক। জরুরিভিত্তিতে তাকে বিদেশে নিয়ে উন্নত চিকিৎসা দেওয়া প্রয়োজন। না হলে যে কোনো সময় তিনি মারা যেতে পারেন।

তিনি জানান, লিভারের সংক্রমণের কারণে বারবার পেটে পানি চলে আসছে খালেদা জিয়ার। উচ্চমাত্রার অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়া হলেও কাজ হচ্ছে না। পেট থেকে পানি হৃদযন্ত্র পর্যন্ত পৌঁছে যাচ্ছে। এ জন্য ইতোমধ্যে তাকে দুইবার সিসিইউতে নেওয়া হয়েছে।

চিকিৎসক এফ এম সিদ্দিকী বলেন, ‘খালেদা জিয়ার শরীরে অভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরণ হওয়ায় এ পর্যন্ত ৪ ব্যাগ রক্ত দেওয়া হয়েছে। ২৪ ঘণ্টা তাকে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখা হচ্ছে। আমাদের হাতে আর কিছু নেই, যা কিছু করার ছিল করেছি। উন্নত চিকিৎসাই একমাত্র ভরসা। দুই বছর আগে টিপস পদ্ধতিতে চিকিৎসা হলে খালেদা জিয়ার পেটে ও হৃদযন্ত্রে রক্তক্ষরণ হতো না। উনার অবস্থাও এত আশঙ্কাজনক হতো না।

তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে টিপস ও লিভার ট্রান্সপ্ল্যান্ট হয় না। ২০০৬ ও ২০০৮ এ বারডেমে পরীক্ষামূলকভাবে লিভার ট্রান্সপ্ল্যান্ট চালু হলেও সেটি অব্যাহত রাখা যায়নি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে কিছুদিন আগে পরীক্ষামূলক চালু হয়েও আবার বন্ধ হয়ে গেছে।

ডা. সিদ্দিকী আরও বলেন, ‘আমাদের হাতের সমস্ত অপশন শেষ হয়ে গেছে। আমরা ২৪ ঘণ্টা তাকে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রেখেছি। এখনও সময় শেষ হয়ে যায়নি। তাকে বিদেশে মাল্টিডিসিপ্লিনারি সেন্টারে চিকিৎসা করা হলে হয়তো অবস্থার উন্নতি হতে পারে। তার জন্য জরুরি হলো টিপস প্রসিডিউর অ্যাপ্লাই করা। এটা করা হলে পেটে একফোঁটা পানিও থাকবে না।

ডা. মহসিন বলেন, ‘লিভার ট্রান্সপ্লান্টেশনের জন্য যে সেটআপ, তা এখনও বাংলাদেশে নেই। খালেদা জিয়ার মতো ক্রিটিক্যাল কন্ডিশনের পেশেন্টকে বিদেশে নেওয়া ছাড়া এটা করা সম্ভব নয়।


আরও খবর



ফিলিস্তিনকে জাতিসংঘের পূর্ণ সদস্য করার পক্ষে প্রস্তাব পাস

প্রকাশিত:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ১১৬জন দেখেছেন

Image

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:শুক্রবার (১০ মে) ফিলিস্তিনকে জাতিসংঘের পূর্ণ সদস্যপদ দেওয়ার প্রস্তাব পাস হয়েছে সাধারণ পরিষদে। জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে প্রস্তাবটি উত্থাপিত হয়। পরে বিপুল ভোটে এটি পাস হয়।

এদিন প্রস্তাবের পক্ষে সদস্যভুক্ত ১৯৩টি দেশের মধ্যে পক্ষে ভোট দিয়েছে ১৪৩টি দেশ। বিপক্ষে ভোট দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলসহ ৯টি। আর ভোট দেওয়া থেকে বিরত ছিল ২৫টি দেশ।

বিপুল ভোটে প্রস্তাব পাস হওয়ায় ফিলিস্তিনের জাতিসংঘের পূর্ণ সদস্যপদ পাওয়ার দাবি আরও জোরালো হলো। বিষয়টি পুনর্বিবেচনার জন্য এখন জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে পাঠানো হবে বলে জানানো হয়েছে।

এর আগে গত মাসে ১৫ সদস্যের জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে ফিলিস্তিনের সদস্যপদ দেওয়ার প্রস্তাবে ভেটো দিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র। এরপরই সেই আবেদন নবায়ন করে পুনরায় জমা দেয় ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ। সেই প্রস্তাবের প্রেক্ষিতেই আজ ভোট অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সাধারণ পরিষদে প্রস্তাব হওয়ায় ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে কিছু অতিরিক্ত অধিকার ও সুযোগ-সুবিধা ভোগ করতে পারবে ফিলিস্তিন। যেমন, সাধারণ পরিষদের অ্যাসেম্বলি হলে জাতিসংঘের অন্য সদস্যদের মতো একটি আসন পাবে তারা। তবে ভোট প্রয়োগের কোনো ক্ষমতা তাদের হাতে থাকবে না।

গাজা উপত্যকায় ইসরায়েল এবং ফিলিস্তিনি জঙ্গি হামাসের মধ্যে যুদ্ধের সাত মাস পরে এবং ইসরায়েল অধিকৃত পশ্চিম তীরে বসতি স্থাপনের প্রসার ঘটাচ্ছে, বিষয়টিকে জাতিসংঘ বেআইনি বলে মনে করে। তাই জাতিসংঘের পূর্ণ সদস্যপদ পেতে বারবার চাপ দিচ্ছে ফিলিস্তিন।

ভোটের আগে জাতিসংঘে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত রিয়াদ মনসুর বলেন, আমরা শান্তি চাই, স্বাধীনতা চাই। ‘‘হ্যাঁ ভোট’’ ফিলিস্তিনের অস্তিত্বের পক্ষে একটি ভোট, এটি কোনো রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে নয়। এটি শান্তিতে বিনিয়োগ।

 খবর:রায়টার্সের।


আরও খবর



রানা প্লাজা ধস: সাক্ষ্যগ্রহণেই পার ১১ বছর

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ১৩২জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:১১ বছর ধরে সাক্ষ্যগ্রহণেই ঘুরপাক খাচ্ছে রানা প্লাজা ট্র্যাজেডির অবহেলাজনিত হত্যা মামলার বিচার প্রক্রিয়ায় । এ মামলায় মোট ৫৯৪ জন সাক্ষীর মধ্যে এখন পর্যন্ত সাক্ষ্য দিয়েছেন মাত্র ৮৫ জন। ফলে সর্বোচ্চ আদালতের বেঁধে দেওয়া ৬ মাসের মধ্যে মামলা শেষ হওয়া নিয়ে সংশয় আইনজীবীদের।

রানা প্লাজার দুর্ঘটনা পুরো বিশ্বকেই নাড়িয়ে দিয়েছিল। এরপর কারখানার কর্মপরিবেশ ঠিক করতে চাপ পড়ে দেশের পোশাক শিল্পের ওপর।

এ ঘটনায় অবহেলায় হত্যার অভিযোগের প্রমাণ মেলে। ২০১৫ সালে সিআইডি ভবন মালিক সোহেল রানাসহ ৪১ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দেয়। বিচার শুরু হয় পরের বছর। এরপর একের পর এক আসামি হাইকোর্টে যাওয়ায় মামলাটির বিচার থমকে থাকে ২০২২ সাল পর্যন্ত।

অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর বিমল সমদ্দার জানান, মূল আসামি রানা প্রায়ই অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে থাকেন। আবার তাকে জেলখানা থেকে আনলে তার পক্ষের আইনজীবীরা আদালতে চিৎকার-হট্টেগোল করেন।

রানা প্লাজা ধসের ঘটনায় সাক্ষী করা হয় ৫৯৪ জনকে। কিন্তু এখন পর্যন্ত সাক্ষ্য দিয়েছেন মাত্র ৮৫ জন। ফলে বিচারে দীর্ঘসূত্রিতা দেখা দিয়েছে। কবে এ সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হবে কেউ জানে না।

এ বিষয়ে অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর বিমল সমদ্দার আরও জানান, সাক্ষী যদি না আসে তাহলে বিচারকের কিছু করার থাকে না। এখানে আদালত নিরূপায়। তারপরও আমরা সবরকম চেষ্টা করছি, যতো দ্রুত সম্ভব মামলা শেষ করতে।

এদিকে গেলো ১৫ জানুয়ারি রানা প্লাজার মালিক সোহেল রানার পক্ষে আপিল বিভাগে জামিন চান তার আইনজীবী। সেখানে আপিল বিভাগ সাফ জানিয়ে দেন জামিন হবে না রানার। তবে এ মামলা ৬ মাসে নিষ্পত্তির নির্দেশ দেওয়া হয়।

সঠিক বিচারে সবার সাজা হবে জানিয়ে অবস্থায় অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন বলছেন, এখানে জড়িত মালিক থেকে শুরু করে দেখভালের দায়িত্বে থাকা পৌরসভা সবার বিচার হবে। কেউ ছাড় পাবে না। তাদের গাফিলতিতে এতো মানুষের প্রাণ গেছে।

রানা প্লাজা মামলায় আসামিদের পক্ষে কথা বলতে রাজি হয়নি কোনো আইনজীবী। গেলো ২১ এপ্রিল এ মামলায় সবশেষ ৪ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য নেয়া হয়। ২৮ জুন এ মামলার পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণ। ২০১৩ সালের ২৪ এপ্রিল রানা প্লাজা ধসে ১ হাজার ১৩৫ জন নিহত এবং ১ হাজার ১৬৯ জন গুরুতর আহত হয়ে পঙ্গু হয়ে যান। এ ঘটনায় মোট মামলা হয় ২০টি। এর মধ্যে তিনটি হচ্ছে ফৌজদারি মামলা। শ্রমিক নিহতের ঘটনায় হত্যা মামলা করে পুলিশ। অন্যদিকে ইমারত নির্মাণ আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে মামলা করে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) এবং ভবন নির্মাণসংক্রান্ত দুর্নীতির অভিযোগে মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। খুনের মামলা ঢাকার জেলা ও দায়রা জজ আদালতে বিচারাধীন। ইমারত আইনের মামলাটির সাক্ষ্য গ্রহণ বন্ধ রয়েছে। এ ছাড়া ভবন নির্মাণসংক্রান্ত দুর্নীতির মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ চলছে ঢাকার বিভাগীয় বিশেষ জজ আদালতে। এই মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ পর্যায়ে।


আরও খবর



নওগাঁয় বজ্রপাতে এক ধানকাটা শ্রমিকের মৃত্যু

প্রকাশিত:শুক্রবার ১০ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ৪৮জন দেখেছেন

Image

নওগাঁ প্রতিনিধি:নওগাঁর মান্দায় বজ্রপাতে বাবুল হোসেন (৩৫) নামে এক ধানকাটা শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে উপজেলার নুরুল্লাবাদ ইউনিয়নের চকহরিনারায়ণপুর গ্রামের মাঠে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহত বাবুল  চকহরিনারায়ণপুর গ্রামের দিলবর রহমানের ছেলে।

স্থানীয়রা জানান, বৃহস্পতিবার সকাল থেকে চকহরিনারায়ণপুর গ্রামের মাঠে ধানকাটার কাজ করছিলেন বাবুল হোসেন। দুপুরে সাড়ে ১২টার দিকে পশ্চিম আকাশ কালো মেঘে ঢেকে যায়। এ সময় হঠাৎ বজ্রপাতে তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। তাঁকে উদ্ধার মান্দা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষনা করেন।

মান্দা উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. বিজয় কুমার রায় বলেন, হাসপাতালে নেওয়ার আগেই শ্রমিক বাবুল হোসেনের মৃত্যু হয়েছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে মান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোজাম্মেল হত কাজী বলেন, পরিবারের কারো কোন অভিযোগ না থাকায় ময়না তদন্ত ছাড়াই আইনি প্রক্রিয়া শেষে নিহত বাবুল হোসেনের লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।


আরও খবর

পোরশায় ৫ মাদক সেবী আটক

রবিবার ১৯ মে ২০২৪




সাজেকে ড্রাম ট্রাক খাদে, নিহত বেড়ে ১০

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | ১৩১জন দেখেছেন

Image

রাঙামাটি প্রতিনিধি:নিহতের সংখ্য বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০ জনে রাঙ্গামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেকে ড্রাম ট্রাক খাদে পড়ার ঘটনায়। বুধবার (২৪ এপ্রিল) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে উদয়পুরের ৯০ ডিগ্রি এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

বাঘাইছড়ি সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার মো. আব্দুল আওয়াল চৌধুরী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

পুলিশ সুপার জানান, ঘটনাস্থলে ৫ জন মারা যান। হাসপাতালে আনার পর আরও ৫ জন মারা গেছেন। সর্বমোট এখন পর্যন্ত ১০ জন মারা গেছেন। আহত অবস্থায় খাগড়াছড়ি আধুনিক সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন আরও ৬ জন।

আহতরা হলেন- কুড়িগ্রামের রৌমারি উপজেলার আবজাল মিয়ার ছেলে মো. লালন মিয়া (১৮), ময়মনসিংহের শ্রীপুর উপজেলার আবুল হাসেমের ছেলে মো. লালন (২৭), গাজীপুরের আহির উদ্দিনের ছেলে সামিউল উদ্দিন (১৯), মো. আহির উদ্দিন (৪০), ময়মনসিংহের গৌরীপুর উপজেলার আব্দুল জব্বারের ছেলে জাহিদ হাসান (২৪) ও ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার মকবুল হোসেনের ছেলে মোবারক হোসেন (৩২)।

এদিকে, খাগড়াছড়ি আধুনিক সদর হাসপাতাল মর্গে নিহত ৫ জনের মরদেহ রয়েছে। বাকী ৫টি মরদেহ সাজেক থানায় রয়েছে। আজ সকালে তাদের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য খাগড়াছড়ি হাসপাতালে আনার কথা রয়েছে।

জানা যায়, তারা উদয়পুর বাঘাইছড়ি সীমান্ত সড়কের ১৭ কিলোমিটার নামক স্থানে হারিজাপাড়া সেতু নির্মাণ কাজে নিয়োজিত ছিল। তাদের কাজ শেষ হওয়ার কারণে বাড়িতে যাওয়ার উদ্দেশে কর্মস্থল থেকে ফিরছিলেন। গাড়িতে মোট ১৫ জন ছিলেন, যার মধ্যে থেকে ৫ শ্রমিক ঘটনাস্থলে মারা যায়, বাকীরা আহত হন। আহত ও নিহত শ্রমিকদের আইনশৃঙ্খলাবাহিনীর সদস্যরা উদ্ধার করে খাগড়াছড়ি আধুনিক সদর হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে আরও ৫ শ্রমিক মারা যান এবং ৬ জন শ্রমিক চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

বাঘাইছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শিরিন আক্তার জানান, সাজেকের উদয়পুর সীমান্ত সড়কে শ্রমিকবাহী ট্রাক দুর্ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১০ জন মারা গেছেন। আহতদের চিকিৎসা চলছে।


আরও খবর



'সব দল অংশগ্রহণ করলেও ভোটের হার বাড়ার নিশ্চয়তা নেই'

প্রকাশিত:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ২৯জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর জানিয়েছেন সব রাজনৈতিক দল নির্বাচনে অংশগ্রহণ করলেও ভোটের হার বাড়ার নিশ্চয়তা নেই বলে। ভোটের হার কম হওয়ার অনেক কারণ রয়েছে বলেও জানান তিনি।

রোববার (১৯ মে) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে দ্বিতীয় ধাপের উপজেলা নির্বাচনের সার্বিক বিষয়ে ব্রিফিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন।

ইসি মো. আলমগীর বলেন, জাতীয় নির্বাচন ও প্রথম ধাপের উপজেলা নির্বাচন যেহেতু শান্তিপূর্ণ হয়েছে, তাই এবারও শান্তিপূর্ণ হবে বলে আশা করি।

এই নির্বাচন কমিশনার বলেন, বিএনপি শান্তিপূর্ণভাবে ভোট বর্জনের আহ্বান করতে পারে। সেটি তাদের রাজনৈতিক অধিকার। তবে তারা সহিংসতা করতে পারবে না।

রাজনৈতিক দলগুলোর একের প্রতি অপরের অনাস্থা থাকতে পারে। তবে নির্বাচন কমিশনের ওপর কারও অনাস্থা নেই যোগ করেন এই নির্বাচন কমিশনার।


আরও খবর