Logo
আজঃ শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪
শিরোনাম

খাগড়াছড়িতে মহান মে দিবস ও আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস পালন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | ৬২জন দেখেছেন

Image
জসীম উদ্দিন জয়নাল,পার্বত্যাঞ্চল প্রতিনিধি:“শ্রমিক-মালিক গড়বো দেশ, স্মার্ট হবে বাংলাদেশ” এই প্রতিপাদ্যকে বিষয়কে  রেখে খাগড়াছড়িতে  মহান মে দিবস ও আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস উদযাপিত হয়েছে।

বুধবার (১ মে) সকালের দিকে খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসনের আয়োজনে খাগড়াছড়ি পৌর টাউন হল  থেকে বর্ণিল আয়োজনের মধ্যে দিয়ে একটি  র‌্যালি বের হয়। র‌্যালিটি খাগড়াছড়ি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে  টাউন হলে এসে র‌্যালিটি শেষ হয়। পরে আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসক মো. সহিদুজ্জামান।

বক্তারা  বলেন, বিশ্বব্যাপী আর্থসামাজিক উন্নয়নে শ্রমজীবী মানুষের কঠোর পরিশ্রম, ত্যাগ ও ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাই দেশের উন্নয়ন নিশ্চিত করতে হলে শ্রমিকের অধিকার ও উন্নয়ন নিশ্চিত করতে হবে। শ্রমিকদের ঘামে দেশ বাঁচে, শ্রমিকদের ঘামে দেশের অর্থনৈতিক টিকে থাকে। শ্রমিকেরা দেশের জন্য সম্পদ বলে মন্তব্য করেন বক্তারা।

এ সময় খাগড়াছড়ি জেলা পুলিশ সুপার মুক্তা ধর পিপিএম (বার), উপজাতীয় শরণার্থী বিষয়ক টাস্কফোর্স’র প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কৃষ্ণ চন্দ্র চাকমা,খাগড়াছড়ি সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. শানে আলম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) জোনায়েদ কবীর সোহাগ, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) রুমানা আক্তার, খাগড়াছড়ি সদর উপজেলার নির্বাহী অফিসার নাঈমা ইসলাম,অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মো. তফিকুল আলম, খাগড়াছড়ি প্রেস ক্লাবের সভাপতি চৌধুরী আতাউর রহমান রানা, খাগড়াছড়ি  প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি জিতেন বড়ুয়া, জাতীয় শ্রমিক লীগের খাগড়াছড়ি জেলা সভাপতি জানু সিকদার, জাতীয় শ্রমিক লীগের খাগড়াছড়ি জেলা সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান হেলাল প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

মহান মে দিবস ও আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস অনুষ্ঠানে বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা, শ্রমজীবী ও অন্যান্য সংগঠক নেতৃবৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন।

আরও খবর



রাণীশংকৈল রাজবাড়ি'র পূর্ণরূপ ফিরে পেতে সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে: যুগ্ন সচিব আতাউর

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | ২২জন দেখেছেন

Image
মাহাবুব আলম, রাণীশংকৈল (ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধি:ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল উপজেলায় গতকাল শনিবার (১০ মে)  বিকেলে উপজেলার পৌর শহরের অবস্থিত শতাধিক বছরের পুরোনো ঐতিহাসিক নিদর্শন, রাজা টংকনাথের রাজবাড়িটি সংরক্ষণের কাজ পরিদর্শন করলেন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব আতাউর রহমান। 

এসময় ফুলের শুভেচ্ছা দিয়ে সচিব সহ সফর সঙ্গীগনকে বরণ করেন, ঠিকাদার মাহফুজ হাসান বকুল,উপজেলা ছাত্রলীগ নেতা তামিম হোসেন, সাংবাদিক আব্দুল্লাহ আল নোমান, খালিদ মাহমুদ সুজন, তাহিরুল ইসলাম, সাংবাদিক ইস ইমাম। 

এ ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন, প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর রাজশাহী বিভাগের আঞ্চলিক পরিচালক ডক্টর নাহিদ সুলতানা, সহকারি প্রকৌশলী মুরাদ হোসেন, সহকারি কাস্টোডিয়ান সিহাব হোসেন, দৈনিক প্রতিদিনের সংবাদ পত্রিকার প্রতিনিধি সাংবাদিক মাহবুব আলম ও রাজবাড়ি কেয়ারটেকার কাজল ইসলাম সহ স্থানীয়রা। 

উল্লেখ্য গত ১৫ ফেব্রুয়ারি দিকে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের বরাদ্দে রাজা টংকনাথের রাজবাড়িটি সংরক্ষণের কাজ প্রথম শ্রেণির ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান মেসার্স বকুল ইলেকট্রনিক্স শুরু করে। টংকনাথের রাজবাড়ী সংস্কার কমিটির আংশিক সদস্যগণ এবং কমিটির পক্ষ থেকে রাজবাড়ী সংস্কারের জন্য ১০(দশ) টি প্রস্তাবনা পেশ করা হয়।পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে যুগ্ন সচিব বলেন, আগামিতে রাজা টংকনাথের রাজবাড়িটি পুরনো রুপ ফিরে দিতে সংরক্ষণে জন্য বড় আকারের বরাদ্দে সংরক্ষণের কাজ হবে।

আরও খবর



পেঁয়াজ আমদানি করেও বিপাকে আমদানিকারক

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | ৬৩জন দেখেছেন

Image

মাসুদুল হক রুবেল,হিলি (দিনাজপুর) প্রতিনিধি:প্রায় ৫ মাস ৬ দিন বন্ধ থাকার পর দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ৩০ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানি করা হয়েছে। সেই পেঁয়াজ নিয়ে এখন বিপাকে পড়েছেন আমদানিকারক। এদিকে হিলি বাজারে দেশীয় পেঁয়াজ পাইকারী ৬৪ থেকে ৬৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। 

আজ বৃহস্পতিবার (১৬ মে) দুপুরে হিলি বাজারের ঘুরে দেখা গেছে, দেশীয় পেঁয়াজ ৬৪ থেকে ৬৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। আর তা খুচরা বিক্রি হচ্ছে ৭০ টাকা কেজি দরে। 

হিলি বাজারের পেঁয়াজ বিক্রেতা ময়নুল ইসলাম বলেন,আমদানিকৃত পেঁয়াজ ৬৪ পাইকারী কিনে ৭০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করতে হবে। কিন্তু ক্রেতারা একই দামে ভারতীয় পেঁয়াজ কিনবেন না। তাই আমরা দেশি পেঁয়াজ বিক্রি করছি।

পেঁয়াজ আমদানিকারক মেসার্স আরএসবি এন্টার প্রাইজের প্রতিনিধি আহম্মেদ সরকার জানান, সম্প্রতি বাজারে দেশি পেঁয়াজের দাম বেড়ে যাওয়ায় আমরা গেলো মঙ্গলবার (১৪ মে) ৩০ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানি করি। কিন্তু ভারত সরকার পেঁয়াজ রপ্তানিতে ৪০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করায় প্রতিকেজি পেঁয়াজের দাম পড়েছে ৫৫ থেকে ৫৬ টাকা। এর সঙ্গে আছে বাংলাদেশ সরকারের শুল্ক,পরিবহন খরচ,লেবার খরচসহ অন্যান্য খরচ। সবমিলিয়ে ৬০ টাকা কেজি পড়ে গেছে। প্রতিকেজি পেঁয়াজ ৬৪ থেকে ৬৫ টাকা কেজি বিক্রি না করলে আমাদের লোকসান গুনতে হবে। তাই আমদানির ৩০ মেট্রিক টন পেঁয়াজ বন্দর থেকে খালাস করে গুদামজাত করে রেখেছি। পচনশীল পণ্য হওয়ায় নিয়মিত ফ্যানের বাতাস দিতে হচ্ছে। ভারতীয় পেঁয়াজ আর দেশি পেঁয়াজের দাম সমান। এ কারণে গত দুই দিনেও ভারতীয় পেঁয়াজ বিক্রি হয়নি।

৫ মাস ৬ দিন বন্ধ থাকার পর গেলো মঙ্গলবার (১৪ মে) ভারতীয় একটি ট্রাকে ৩০ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানি করেন মেসার্স আরএসবি এন্টার প্রাইজ।

হিলি স্থলবন্দরের ২০ জন আমদানিকারক ২৭ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি পেয়েছেন। যারা আইপি (আমদানির অনুমতি) পেয়েছেন তারা এলসি খুলে পেঁয়াজ আমদানি করতে পারবেন।


আরও খবর



শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আজ

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:আজ (শুক্রবার)। ১৭ মে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার ৪৪তম স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস।জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার পর ১৯৮১ সালের ১৭ মে দীর্ঘ নির্বাসন জীবন শেষে শেখ হাসিনা বাংলার মাটিতে ফিরে আসেন।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কালরাতে বিপথগামী একদল সেনা কর্মকর্তা নির্মম বুলেটের আঘাতে ইতিহাসের নৃশংসতম হত্যাকাণ্ডের মাধ্যমে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা করে। এসময় বিদেশে থাকায় বেঁচে যান বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পর স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ভূলুণ্ঠিত করে বাঙালি জাতির অস্তিত্বকে বিপন্ন করতে নানামুখী ষড়যন্ত্র শুরু করে ঘাতকগোষ্ঠী।

বাঙালি জাতির জীবনে জগদ্দল পাথরের মতো চেপে বসে ঘোর অন্ধকার। ঠিক তেমনি এক ক্রান্তিলগ্নে ১৯৮১ সালের ১৪, ১৫ ও ১৬ ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগের জাতীয় সম্মেলনে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার অনুপস্থিতিতে তাকে সংগঠনের সভাপতি নির্বাচিত করা হয়। দেশমাতৃকার মুক্তির সংগ্রামে নেতৃত্ব দেওয়ার দায়িত্ব অর্পণ করা হয় জাতির পিতার জ্যেষ্ঠ কন্যার হাতে। বঙ্গবন্ধু কন্যার হাতে যেন নেতৃত্ব না যায়, সেজন্য নানা প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে সামরিক শাসকগোষ্ঠী।

পরে ১৯৮১ সালের ১৭ মে বিকেল সাড়ে ৪টায় ইন্ডিয়ান এয়ারলাইন্সের একটি বিমানে শেখ হাসিনা ভারতের রাজধানী দিল্লী থেকে কোলকাতা হয়ে তৎকালীন ঢাকা কুর্মিটোলা বিমানবন্দরে এসে পৌঁছান। সেদিন রাজধানী ঢাকা মিছিলের নগরীতে পরিণত হয়। সকাল থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত ঢাকা শহর মিছিল আর স্লোগানে প্রকম্পিত হয়ে ওঠে। দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া আর প্রচণ্ড ঝড়-বৃষ্টিও সেদিন লাখ লাখ মানুষের মিছিলকে গতিরোধ করতে পারেনি। কুর্মিটোলা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ও শেরেবাংলা নগর পরিণত হয় জনসমুদ্রে।

বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাকে এক নজর দেখতে সেদিন সারাদেশের মানুষের গন্তব্য ছিল রাজধানী ঢাকা। স্বাধীনতার অমর স্লোগান, ‘জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু’ ধ্বনিতে প্রকম্পিত হয় বাংলার আকাশ-বাতাস। জনতার কণ্ঠে বজ্রনিনাদে ঘোষিত হয়েছিল ‘হাসিনা তোমায় কথা দিলাম পিতৃ হত্যার বদলা নেব’, ‘ঝড়-বৃষ্টি আঁধার রাতে আমরা আছি তোমার সাথে’, ‘শেখ হাসিনার আগমন, শুভেচ্ছায় স্বাগতম’ ইত্যাদি স্লোগান।

দেশে ফিরে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও স্বপ্ন বাস্তবায়নের অঙ্গীকার, বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চার নেতা হত্যার বিচার, স্বৈরতন্ত্রের চির অবসান ঘটিয়ে জনগণের হারানো গণতান্ত্রিক অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠা, সার্বভৌম সংসদীয় পদ্ধতির শাসন ও সরকার প্রতিষ্ঠার শপথ নিয়ে আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেন শেখ হাসিনা।

১৯৮১ সালের ১৭ মে ঝড়-বাদল আর জনতার আনন্দ অশ্রুতে অবগাহন করে শেরেবাংলা নগরে লাখ লাখ জনতার সংবর্ধনার জবাবে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা বলেছিলেন, ‘সব হারিয়ে আমি আপনাদের মাঝে এসেছি, বঙ্গবন্ধুর নির্দেশিত পথে তার আদর্শ বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে জাতির পিতার হত্যার প্রতিশোধ গ্রহণে আমি জীবন উৎসর্গ করতে চাই।

তিনি আরও বলেছিলেন, ‘আমার আর হারাবার কিছুই নেই। পিতা-মাতা, ভাই রাসেলসহ সকলকে হারিয়ে আমি আপনাদের কাছে এসেছি, আমি আপনাদের মাঝেই তাদেরকে ফিরে পেতে চাই। আপনাদের নিয়েই আমি বঙ্গবন্ধুর নির্দেশিত পথে তা বাস্তবায়ন করে বাংলার দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে চাই। বাঙালি জাতির আর্থ-সামাজিক তথা সার্বিক মুক্তি ছিনিয়ে আনতে চাই।’

স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আজ ১৭ মে সকাল ৯টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বাসভবন গণভবনে আওয়ামী লীগের নেতাদের শুভেচ্ছা বিনিময়, বিকেল সাড়ে ৩টায় তেজগাঁওয়ে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ ভবনে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। সভায় জাতীয় নেতা ও বরেণ্য বুদ্ধিজীবীরা বক্তব্য রাখবেন। এতে সভাপতিত্ব করবেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন।

এছাড়া সব ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান বিশেষ প্রার্থনাসহ দেশব্যাপী বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করা হবে।


আরও খবর



রূপগঞ্জে সাংবাদিকদের সঙ্গে উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থীর মতবিনিময় সভা

প্রকাশিত:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | ৪৫জন দেখেছেন

Image

মোঃআবু কাওছার মিঠু রূপগঞ্জ(নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ-

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলা প্রেসক্লাবের সাংবাদিকদের সঙ্গে উপজেলা পরিষদের দোয়াত কলম প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী মোঃ হাবিবুর রহমান হাবিব মতবিনিময় সভার আয়োজন করেন। গতকাল ১১মে শনিবার রূপগঞ্জ উপজেলা প্রেসক্লাবে আয়োজিত এ মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন রূপগঞ্জ উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি এম.এ মোমেন। 



সভায় বক্তব্য রাখেন রূপগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগের কার্যকরী পরিষদের সদস্য ও দোয়াত কলম প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী মোঃ হাবিবুর রহমান হাবিব, দৈনিক সংবাদচর্চা পত্রিকার প্রকাশক ও সম্পাদক আব্দুল্লাহ খান মুন্না, উপজেলা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মকবুল হোসেন, সহ-সভাপতি শফিকুল আলম ভুঁইয়া, সাংগঠনিক সম্পাদক রাসেল মাহমুদ, যুগ্ন সম্পাদক রুবেল মাহমুদ, অর্থ সম্পাদক ইমদাদুল হক দুলাল প্রমুখ। 



মতবিনিময় সভায় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে রূপগঞ্জ উপজেলা পরিষদের দোয়াত কলম প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী মোঃ হাবিবুর রহমান হাবিব বলেন, রূপগঞ্জের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে তিনি এবারের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তিনি নির্বাচিত হলে মাদক, কিশোরগ্যাং, সন্ত্রাস, নারী নির্যাতন, অপহরণের বিরুদ্ধে অবস্থান গ্রহণ করবেন। শিক্ষা, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন ও পানি সরবরাহসহ সার্বিক উন্নয়নে তিনি অগ্রণী ভুমিকা রাখবেন।    

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



পত্নীতলায় কৃষি প্রযুক্তি মেলার উদ্বোধন

প্রকাশিত:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | ১০৮জন দেখেছেন

Image
দিলিপ চৌহান, পত্নীতলা (নওগাঁ) প্রতিনিধি:আধুনিক প্রযুক্তি সম্প্রসারণের মাধ্যমে রাজশাহী বিভাগের কৃষি উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় পত্নীতলা উপজেলা কৃষি অফিসের আয়োজনে ৩দিন ব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা-২০২৪ এর শুভ উদ্বোধন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার উপজেলা পরিষদ চত্বরে ফিতা কেটে মেলার উদ্বোধন শেষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।  

পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্তা প্রোল্লাদ কুমার কুন্ডুর  সঞ্চালনায় উপজেলা নির্বাহী অফিসার পপি খাতুনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উক্ত অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন উপজেলা কৃষি অফিসার সহিদুল ইসলাম। 

এসময় উপস্থিত ছিলেন পত্নীতলা থানার ওসি মোজাফফর হোসেন, উপজেলা সমাজসেবা ভারপ্রাপ্ত অফিসার শহিদুল ইসলাম, পত্নীতলা প্রেসক্লাব ও উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি আলহাজ্ব বুলবুল চৌধুরী, উপজেলা প্রকৌশলী ইমতিয়াজ জাহিরুল হক, উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ মনিরুজ্জামান, জাতীয় মহিলা সংস্থা পত্নীতলার দায়িত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তা আমিনুল হক, অন্যান্য কর্মকর্তা, রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ, কৃষকবৃন্দ, সূধীজন প্রমুখ।

অতিথিবৃন্দ ফিতা কেটে মেলার উদ্বোধন শেষে মেলার বিভিন্ন ফলদ, বনজ ও ঔষধি এবং কৃষি প্রযুক্তির বিভিন্ন স্টল পরিদর্শন  করেন এবং আলোচনা শেষে কৃষকদের মাঝে প্রণোদনার সার ও বীজ তুলে দেন।

আরও খবর