Logo
আজঃ শনিবার ০৪ মে ২০২৪
শিরোনাম

কদমতলীতে আদালতের রায় নিয়ে নালিশি সম্পত্তিতে প্রবেশ, সাইনবোর্ড স্থাপন ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ১১৫জন দেখেছেন

Image

নাজমুল হাসানঃরাজধানীর কদমতলী থানা এলাকার রায়ের বাগ মুজাহিদ নগরে ওয়ারিশ সূত্রে পাওয়া সম্পত্তিতে স্থানীয় ভূমি দস্যু ও কিছু প্রভাবশালীর কারণে নিজস্ব জমিতে যেতে পারছিলেন না আব্দুল কাদের ও তার পরিবারের সদস্যরা।বিষয়টি গড়ায় আদালত পর্যন্ত। আদালতের রায়ে প্রমাণিত হয়, আব্দুল কাদের গং ওই জমির বৈধ মালিক। অবশেষে জমিতে যাওয়ার অনুমতি পেয়েছেন তারা। গত কিছুদিন পূর্বে ঢাকার বিজ্ঞ অতিরিক্ত সহকারী জজ ৪র্থ আদালতের বিচারক ২২০/১৬ নং মোকাদ্দমায় আব্দুল কাদের গং দের পক্ষে রায় দেন। সেই ধারাবাহিকতায় ২৩ এপ্রিল মঙ্গলবার বিকেলে ভুক্তভোগী আব্দুল কাদের গং সকল ওয়ারিশদের সাথে নিয়ে জমিতে প্রবেশ করে।

এদিন মূল মালিকদের সকল ওয়ারিশগণ  অত্র এলাকার স্বনামধন্য ও বিশ্বস্ত এবং সৎ ব্যক্তি শাহীন আহমেদ এর সহধর্মিণী চামেলী আক্তারের নিকট বায়না সূত্রে আবদ্ধ হয়ে সকল ওয়ারিশগণের কাছ থেকে বায়না পত্রদলিল হস্তান্তর করেন। এবং চামেলী আক্তার বায়না সূত্রে সকল ওয়ারিশদের নিকট হতে জমির দখল ও কাগজপত্র বুঝে নেন।এ সময় চামেলি আক্তারের বায়না সূত্রে মালিকানার প্রমাণস্বরূপ সাইনবোর্ড স্থাপন করা হয়। এ সময় চামেলী আখতার সহ জমির পূর্বের ওয়ারিশ সূত্রে সকল মালিকগণ এবং স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতিতে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। কদমতলী থানা এলাকার মুজাহিদনগরে অবস্থিত ২৯ শতাংশ জমির তফসিল হচ্ছে জেলা ঢাকা, থানা ডেমরা,মাতুয়াইল মৌজার খতিয়ান নম্বর সিএস ১৮৪৭, এস এ ২১৮৩, আর এস ৯৭, সিটি ২৩১এবং  সি এস ও এস এ দাগ ৩৬৮০, আরএস দাগ ৩৬৬৪, সিটি ৩৯৫৮০ দাগে ৪২ শতাংশের কাতে ২৯ শতাংশ জমি।



আরও খবর



বন্ধুরাষ্ট্রকে খুশি করতে অন্যের বিরাগভাজন হতে পারি না: সেনাপ্রধান

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ৯৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:একটি বন্ধুরাষ্ট্রকে খুশি করতে গিয়ে অন্য রাষ্ট্রের বিরাগভাজন হতে পারি না, বলেছেন মিয়ানমার ইস্যুতে সেনাপ্রধান এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) দুপুরে রাজধানীতে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ (বিস) আয়োজিত প্রতিরক্ষা কূটনীতিবিষয়ক সেমিনারে এ কথা বলেন তিনি।

সেনাপ্রধান বলেছেন, মিয়ানমারের নেতৃত্বের সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ আছে। কিন্তু আপনারা জানেন, মিয়ানমারের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখাটা নিজেদের ঝুঁকিতে ফেলে দেওয়ার মতো।

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, সব দেশই আমাদের বন্ধু। কাজেই একটি বন্ধুরাষ্ট্রকে খুশি করতে গিয়ে অন্য রাষ্ট্রের বিরাগভাজন হতে পারি না। এই বাস্তবতা আমাদের বিবেচনায় রাখতে হয়।

সেনাপ্রধান আরও বলেন, এটি অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই যে সরকারের সব সংস্থাই দেশের স্বার্থের জন্য কাজ করে। সুযোগ খুঁজে বের করা এবং সহায়ক পরিবেশে কাজ করা হচ্ছে সবচেয়ে ভালো বিষয়। একা একা সফলতা অর্জন করা অসম্ভব। কীভাবে সবার সঙ্গে সহযোগিতা করা যায়, সেটি হচ্ছে বড় চ্যালেঞ্জ।

এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ বলেন, দেশের স্বার্থ ও কৌশলের জন্য সামরিক কৌশল দরকার এবং এটির মাধ্যমে বিভিন্ন ইস্যুতে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে আমাদের অবস্থান ঠিক করি। বিচ্ছিন্নভাবে এটি অর্জন করার সুযোগ নেই। মাঝেমধ্যে আমাদের তাই ভাবনা আসে, কে নেতৃত্ব দেবে বা নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব কার হাতে থাকবে। এটি কখনও কখনও সমস্যার তৈরি করে।

সরকারি কাজ সমন্বয়ের জন্য একটি সংস্থার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্ব দিয়ে সেনাপ্রধান বলেন, অনেক বিষয় আছে, যেটি আমরা শুরু করেছিলাম কিন্তু শেষ করতে পারিনি। কারণ, পরবর্তীতে সেটি আমাদের হাতে থাকেনি। যখনই আমি ব্যবসা খাতের জন্য একটি সম্ভাবনা খুঁজে বের করলাম, সেটি পরবর্তীতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কাছে চলে যায়।

তিনি আরও বলেন, কাজেই এখানে যে প্রস্তাব এসেছে, সেটি আমি সমর্থন করি এবং মনে করি, একটি সংস্থা দরকার, যেটি সমন্বিত উদ্যোগ নিশ্চিত করবে যার মাধ্যমে যেটি অর্জন করা হয়েছে, সেটি হারিয়ে যাবে না এবং এর ভবিষ্যৎ কার্যক্রম ঠিক করবে।

নিজস্ব সক্ষমতা বৃদ্ধির ওপর জোর দিয়ে এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ বলেন বলেন, অভিপ্রায় হঠাৎ করে বদলে যেতে পারে। কিন্তু সক্ষমতা হঠাৎ করে বদলায় না। আজ একজন বন্ধু আছে কিন্তু কাল সে বন্ধু না–ও থাকতে পারে। জাতীয় স্বার্থ ও মাতৃভূমি সুরক্ষার জন্য আমাদের তৈরি থাকতে হবে।

তিনি বলেন, পররাষ্ট্রনীতির মূলমন্ত্র “সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে বৈরিতা নয়” এবং সামরিক বাহিনী পররাষ্ট্র নীতির উদ্দেশ্য অর্জনের জন্য সবকিছু করছে।

সেনাপ্রধান আরও বলেন, সামরিক বাহিনীর মূল কাজ হচ্ছে দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা করা এবং আমরা এটি কখনো ভুলি না। আমরা সব সময় এর জন্য তৈরি।


আরও খবর



তিতাস গ্যাসের সিবিএ সভাপতি কাজিম উদ্দিন প্রধানের মৃত্যুতে শোক

প্রকাশিত:রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ২০৪জন দেখেছেন

Image

 নাজমুল হাসানঃ 

শ্রমিক লীগের কেন্দ্রীয় আইন ও দরকষাকষি বিষয়ক সম্পাদক, বন্দর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক,তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন এন্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের কর্মচারী ইউনিয়ন সিবিএ সভাপতি কাজিম উদ্দিন প্রধানের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) হারুনুর রশিদ মোল্লাহ।রবিবার (১৪ এপ্রিল) শোক বার্তায় কাজিম উদ্দিন প্রধানের আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং তার শোক-সন্তপ্ত পরিবার পরিজনের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন এন্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হারুনুর রশিদ মোল্লাহ। তিনি বলেন,কাজিম উদ্দিন প্রধান আজীবন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ অনুসরণ করেছেন। বাংলাদেশের শ্রমিকদের অধিকার আদায়ের সংগ্রামে তার ভূমিকা অনস্বীকার্য।


রবিবার ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লির এপোলো হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আগামীকাল সোমবার সকাল নয়টার ফ্লাইটে তার মরদেহ দেশে আসবে বলে জানিয়েছে তিতাসের একটি ঘনিষ্ঠ সূত্র।

এছাড়াও সিবিএ সভাপতি কাজিম উদ্দিন প্রধানের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন এন্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড কর্মচারী ইউনিয়ন (সিবিএ) সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আয়েজ উদ্দিন। এছাড়াও বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, পেশাজীবী সংগঠনের নেতারা শোক প্রকাশ করেছেন।


তিতাস গ্যাস কর্মচারী ইউনিয়ন (সিবিএ) জাতীয় শ্রমিক লীগের অন্তর্ভুক্ত। যার সরকারি নিবন্ধন নম্বর বি-১১৯৩। জনপ্রিয় এই নেতা টানা চারবার তিতাস গ্যাসের সিবিএ সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।








আরও খবর



সোমবার খুলছে ব্যাংক-বিমা-অফিস-আদালত

প্রকাশিত:রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ১০৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:সোমবার (১৫ এপ্রিল) পবিত্র ঈদুল ফিতর ও পহেলা বৈশাখের ছুটি শেষে খুলছে অফিস-আদালত, ব্যাংক-বিমা ও শেয়ারবাজার।

গত বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) দেশে উদযাপিত হয় মুসলিম সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতর। ঈদ উপলক্ষে ১০, ১১ ও ১২ এপ্রিল (বুধবার, বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার) সরকারি ছুটি ছিল। ঈদের পর ১৩ এপ্রিল শনিবার সপ্তাহিক ছুটি ও ১৪ এপ্রিল রোববার পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে বাংলা নববর্ষের ছুটি রয়েছে। ফলে ১০ তারিখ থেকে ১৪ তারিখ পর্যন্ত ছুটি কাটাচ্ছেন চাকরিজীবীরা।

টানা পাঁচ দিন ঈদের ছুটি শেষে সোমবার অফিসপাড়ায় যোগ দেবেন কর্মজীবীরা। তাতে প্রাণচাঞ্চল্য ফিরবে সব জায়গায়। তবে যারা ঢাকার বাইরে ঈদ করতে গেছেন সরকারি-বেসরকারি বেশিরভাগ কর্মজীবী তাদের অনেকে ঐচ্ছিক ছুটি নিয়েছেন। ফলে অফিস আদালতে পুরোদমে কার্যক্রম শুরু হতে আরও কয়েকদিন লেগে যাবে। এছাড়া স্কুল-কলেজও খুলবে আগামী সপ্তাহে। তখন স্বাভাবিকরূপে ফিরবে রাজধানী।

এদিকে, ৬ দিনের ছুটি পান প্রিন্ট মিডিয়ার গণমাধ্যমকর্মীরা।

পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলকক্ষে প্রথমবারের মতো টানা ৬ দিন ছুটি কাটাচ্ছেন প্রিন্ট মিডিয়ার কর্মরত সাংবাদিক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা। ৯ এপ্রিল থেকে ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত টানা ছুটি ঘোষণা করে সংবাদপত্রের মালিকদের সংগঠন নিউজপেপার্স ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (নোয়াব)।


আরও খবর



কুড়িগ্রামের রৌমারী ভোট কেন্দ্র স্থান্তরের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | ৬৩জন দেখেছেন

Image

মাজহারুল ইসলাম,রৌমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধিঃরৌমারীতে প্রায় দুই যুগ ধরে ভোট কেন্দ্র পরিচালিত হয়ে আসা কেন্দ্রটি অনত্র স্থান্তরিত হওয়ায় এলাকাবাসি বিক্ষোভ সমাবেশ ও মানব বন্ধন করেছেন। ঘটনাটি ঘটেছে রৌমারী উপজেলাধীন ৩ নং বন্দবেড় ইউনিয়নের বন্দবেড় গ্রামে। মানব বন্ধন অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন বন্দবেড় গ্রামের বিশিষ্ট ব্যাবসায়ী আলহাজ্জ কদম আলী , বন্দবেড় ৮ নং ওয়ার্ড ইউপি সদস্য আবু রেজাসহ অনেকে। বক্তারা বলেন, বন্দবেড় গ্রামের নামে বন্দবেড় ইউনিয়নের সৃষ্টি হয়েছে দেশ স্বাধীনের পর হতে। যে গ্রামে বন্দবেড় হাফিজিয়া মাদ্রাসায় প্রায় দুই যুগ ধরে ভোট কেন্দ্রে নিয়মিত ভোটের কার্যক্রম চলে আসছিল।

হটাৎ করে ৪/৫ দিন আগে রৌমারী উপজেলা নির্বাচন অফিস সুত্রে জানাযায়, বন্দবেড় হাফিজিয়া মাদ্রাসা ভোট সেন্টারটি কেটে বাঘমারা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে স্থানন্তরিত করা হয়েছে। এমন সংবাদে বন্দবেড় গ্রামের শতশত মানুষ বিক্ষোভে ফেটে পড়ে।

যার পরিপেক্ষিতে বন্দবেড়ের শতশত ভোটার প্রতিকারের জন্য দফায় দফায় মানব বন্ধন ও বিক্ষোভে ফেটে পড়ে। এলাকাবাসির প্রানের দাবী অবিলম্বে পূর্বের স্থানে বন্দবেড় হাফিজিয়া মাদ্রাসায় ভোট কেন্দ্রটি বহাল করা হউক। তারা আরো বলেন, ভোট কেন্দ্রটি বন্দবেড় হাফিজিয়া মাদ্রাসায় বহাল না রাখলে বন্দবেড়ের ২ হাজার ভোটার ভোট বর্জনের হুসিয়ারী প্রদান করেন। পরিশেষে বন্দবেড় হাফিজিয়া মাদ্রাসায় ভোট কেন্দ্রটি বহালের  নিমিত্তে উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর স্মারক লিপি প্রদান করেন।

এব্যাপারে রৌমারী উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাহিদ হাসান খান বলেন, যেহেতু ভোট কেন্দ্রটি বাঘমারা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে জরিপের মাধ্যমে স্থানন্তরিত করা হয়েছে, পূর্বের স্থানে বহাল করার আমার এখতিয়ারের বাইরে। এব্যাপারে ঢাকা নির্বাচন কমিশন বরাবর আবেদন করার পরামর্শ দেন।


আরও খবর



বিএটি বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে স্থলাভিষিক্ত হচ্ছেন মনীষা আব্রাহাম

প্রকাশিত:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ১০০জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:বিএটি বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে শেহজাদ মুনীমের স্থলাভিষিক্ত হচ্ছেন মনীষা আব্রাহাম, যা আগামী ০১ জুলাই ২০২৪ থেকে কার্যকর হবে। বিএটি বাংলাদেশের ১১৪ বছরের ইতিহাসে এবারই প্রথম নারী ব্যবস্থাপনা পরিচালক হতে যাচ্ছেন তিনি। এফএমসিজি (ফাস্ট-মুভিং কনজ্যুমার গুডস) ও তামাক সহ বিভিন্ন খাতে বিপণন ও সাধারণ ব্যবস্থাপনায় প্রায় ৩০ বছরের বিস্তৃত অভিজ্ঞতা রয়েছে মনীষার।

মনীষা গত বছরের মার্চ থেকে বিএটি বাংলাদেশের পরিচালনা পর্ষদে একজন অ-নির্বাহী পরিচালক (নন-এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর) হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি বিএটি গ্রুপের অংশ সিলন টোব্যাকো কোম্পানি পিএলসি থেকে বিএটি বাংলাদেশে যোগ দিচ্ছেন। সিলন টোব্যাকো কোম্পানিতে তিনি ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।

কর্মজীবনে তিনি এশিয়া প্যাসিফিক, আফ্রিকা, মধ্যপ্রাচ্য ও ইউরোপের একাধিক দেশে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করেছেন। ১৯৯৫ সালে আবুধাবিতে কর্মজীবন শুরু করার আগে মনীষা ভারতের জ্যোতি নিবাস কলেজ থেকে বি.কম ও বিরলা ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি থেকে মার্কেটিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স বিষয়ে এমবিএ সম্পন্ন করেন।

এক বার্তায় নতুন এই দায়িত্বের বিষয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে মনীষা বলেন, “১১৪ বছর ধরে এই অঞ্চলে কাজ করার ক্ষেত্রে সফলতা ও ইতিবাচক প্রভাবের সমৃদ্ধ পরম্পরা রয়েছে এমন একটি প্রতিষ্ঠান (বিএটি বাংলাদেশ) নেতৃত্বের জন্য আমার ওপর আস্থা রাখায় আমি অত্যন্ত আনন্দিত।

বিএটি বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধির যাত্রা এগিয়ে নিতে ও সর্বোচ্চ সততার সাথে প্রতিষ্ঠানের মর্যাদা বজায় রাখতে আমি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। দেশের অন্যতম সর্বোচ্চ করদাতা ও সরকারের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে অংশীদার হিসেবে শক্তিশালী অবস্থানে রয়েছে এই প্রতিষ্ঠান। আমার দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে সকলের জন্য একটি সম্ভাবনাময় আগামী নিশ্চিতে প্রতিষ্ঠানকে এগিয়ে নেয়ার ক্ষেত্রে আশাবাদী আমি।”

মনীষা আব্রাহাম শেহজাদ মুনীমের স্থলাভিষিক্ত হবেন, যিনি ব্যবসায়িক সফলতা ও দূরদর্শী নেতৃত্বের মাধ্যমে বিএটি বাংলাদেশে একটি দৃঢ় পরম্পরা তৈরি করেছেন। শেহজাদ মুনিম বিএটি বাংলাদেশের একজন টেরিটরি অফিসার হিসেবে ১৯৯৭ সালে যোগদান করেন এবং ২০১৩ সালে প্রতিষ্ঠানটির প্রথম বাংলাদেশি ব্যবস্থাপনা পরিচালক হওয়ার গৌরব অর্জন করেন। অবিচল নেতৃত্বের মাধ্যমে শেহজাদ কেবল তার প্রতিষ্ঠানের মানুষদেরই অনুপ্রাণিত করেননি, একইসাথে দেশের করপোরেট খাতের বাকিদের মধ্যেও স্বপ্ন ও আকাঙ্ক্ষার বুনন করেছেন। মনীষা আগামী ০১ জুলাই থেকে বিএটি বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন শুরু করবেন। অসাধারণ জ্ঞান ও দক্ষতার পাশাপাশি তার নেতৃত্ব গুণাবলী প্রতিষ্ঠানের সাফল্য ও দেশের প্রবৃদ্ধি অংশীদার হিসেবে প্রতিষ্ঠানের ভূমিকাকে ত্বরান্বিত করতে সহায়তা করবে।


আরও খবর