Logo
আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

কারাগারে রঙ্গীন টেলিভিশন সেলাই মেশিন প্রদান কয়েদিদের মধ্যে খুশির জোয়ার

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০২ ফেব্রুয়ারী 2০২3 | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ২৩৭জন দেখেছেন

Image

স্টাফ রিপোর্টার মাগুরা : মাগুরা জেলা কারাগারে কয়েদিদের জীবনমান উন্নয়ন এবং সুস্থ বিনোদনের  মাধ্যমে জীবনের অন্ধকার দূর করতে বৃহস্পতিবার দুপুরে সাদা কালো টেলিভিশনের পরিবর্তে পাঁচটি আধুনিক স্মার্ট  টেলিভিশন  জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, মাগুরা  মোহাম্মদ আবু নাসের বেগ কর্তৃক উপহার দেয়া হয়েছে। টেলিভিশন পাওয়ার পর কয়েদিদের মাঝে আনন্দ ও উচ্ছ্বাস পরিলক্ষিত হয়। এছাড়া ভিন্ন ধর্মাবলম্বীদের জন্য বিভিন্ন ধর্মীয় গ্রন্থ বিতরণ করা হয়েছে যেন কারাবন্দীরা ধর্মীয় জ্ঞান অর্জন ও চর্চার  মাধ্যমে জীবনের গতিপথ পরিবর্তন করার সুযোগ পায়। 


নারী কারাবন্দীদের স্বাবলম্বী করতে এবং মুক্তিলাভের পর কর্মসংস্থানের সুযোগ পায় সে লক্ষে  সেলাই মেশিন প্রদান করা হয়। এ সময় জেলা প্রশাসক বলেন, কারাগার শুধু শাস্তির জায়গা নয়,সংশোধনেরও  জায়গা- এরই প্রেক্ষাপটে  বন্দীর হাতকে কর্মীর হাতে রূপান্তরিত করে সমাজের মূলধারায় সম্পৃক্ত করার মাধ্যমে দেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রায় সামিল করার জন্য জেলা প্রশাসন, মাগুরা এর বিভিন্ন সহায়তামূলক কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে। অনুষ্ঠানে মাগুরা কারাগারের কর্মকর্তা কর্মচারি ও কয়েদিরা উপস্থিত ছিলেন।



আরও খবর

৫ অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪




রেস্তোরাঁ মালিক সমিতি অভিযান নিয়ে যা বলল

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ১২৯জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:মঙ্গলবার (৫ মার্চ) সকাল ১১টায় এক সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির মহাসচিব ইমরান হাসান বলেছেন,বেইলি রোডে অগ্নিকাণ্ডের পর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ঢাকা শহরের বিভিন্ন রেস্তোরাঁয় অভিযান চালিয়ে গ্যাসের সিলিন্ডার জব্দ করছে এবং স্টাফদের গ্রেপ্তার করছে। এটি সমস্যার সমাধান নয়।

ইমরান হাসান বলেন, রেস্টুরেন্টে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয় একাধিক সংস্থা থেকে। আইন-শৃঙ্খলা কর্মে নিয়োজিত বাহিনী সমূহ যেমন- আনসার, পুলিশ ও এলিট ফোর্স র‍্যাব বাহিনীও তাদের নিজস্ব ম্যাজিস্ট্রেট নিয়ে নিরাপদ খাদ্য বাস্তবায়নে ভূমিকা রাখতে সচেষ্ট। এটা হয়তো একটু বাড়াবাড়ি। কেননা নিরাপদ খাদ্য বাস্তবায়নে সরকার একটি কর্তৃপক্ষই গঠন করেছেন। তাদেরকে কাজটি করতে দিতে হবে।

ইমরান হাসান সংবাদ সম্মেলনে আরও বলেন, তিতাস গ্যাসের পর্যাপ্ততা নেই। আবার লাইন সংযোগ থাকলেও লাইনে গ্যাস নেই। এখন বিকল্প ব্যবস্থা গ্যাস সিলিন্ডার ব্যবহার বা লাকড়ি ব্যবহার। লাকড়ি ব্যবহার করলে কিচেনসহ পুরো রেস্টুরেন্ট কালো হয়ে যায়, পরিবেশ ঠিক থাকে না। পুরো বিষয়টি নিয়ে উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন একটি টাস্ক ফোর্স গঠন করে ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত চাচ্ছি এবং ভবিষ্যতের জন্য নির্দিষ্ট একটি গাইডলাইন তৈরি করতে হবে যাতে ব্যাঙের ছাতার মতো রেস্তোরাঁ গজিয়ে উঠতে না পারে।

সাম্প্রতিক সময়ে বেইলি রোডের অগ্নিকাণ্ডে রেস্তোরাঁ শিল্পের সংকটের উত্তরণের উপায় এবং আসন্ন পবিত্র মাহে রমজানের পবিত্রতা বজায় রেখে রেস্তোরাঁ ব্যবসা করা নিয়ে এই সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।


আরও খবর



বগুড়ায় ছুরিকাঘাতে কলেজছাত্র খুন

প্রকাশিত:সোমবার ০৪ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | ৯২জন দেখেছেন

Image

লতিফ বগুড়া:বগুড়ায় আজহারুল ইসলাম শান্ত (২২) নামে এক কলেজছাত্রকে ছুরিকাঘাতে খুন করেছে দুর্বৃত্তরা। শনিবার বিকেল ৫ টার দিকে বগুড়া শহরের চকফরিদ কলোনি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

নিহত শান্ত বগুড়া জেলার সারিয়াকান্দি উপজেলার কুপতলা গ্রামের আবুল হোসেনের ছেলে। শান্ত বগুড়া শহরের ফুলদীঘি পুর্বপাড়ায় পরিবারের সঙ্গে বসবাস করতেন। তিনি সুখানপুকুর সৈয়দ আহম্মেদ কলেজের স্নাতকের (পাশ) ছাত্র ছিল।

বগুড়া সদর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) শাহিনুজ্জামান এতথ্য নিশ্চিত করেছেন।

নিহত শান্তর বাবা আবুল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন,‘তার ছেলে লেখাপড়ার পাশাপাশি ইন্টারনেট সংযোগের কাজ করতো। আজ শনিবার বিকেলে শান্ত বাসা থেকে বের হয়ে নোট আনার জন্য চক ফরিদ কলোনি এলাকায় যায়। 

সেখানে দুর্বৃত্তরা তাকে ধরে উপর্যুপরি ছুরিকাঘাত করে ফেলে রেখে যায়। পরে তাকে উদ্ধার করে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

পুলিশ পরিদর্শক শাহিনুজ্জামান বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে খুনের পেছনের কোনো কারন জানা যায়নি। খুনের সঙ্গে জড়িতদের শনাক্ত করতে পুলিশ কাজ শুরু করেছে।’


আরও খবর



ঐতিহ্য বাহী বালিয়ামারী হাটের একশোত বছর পূর্তি উপলক্ষে দুদিন ব্যাপি নানা আয়োজন

প্রকাশিত:সোমবার ০৪ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ১০০জন দেখেছেন

Image
মাজহারুল ইসলাম রৌমারী কুড়িগ্রাম প্রতিনিধিঃবছর পূর্তি প্রতিষ্ঠাতা প্রয়াত সহকর্মী ও সমর্থকগনরা পৃথিবীর মায়া ছেড়ে চলে গেছেন অনেক আগেই। কিন্ত চলে গেলেও রেখে গেছে তাদের সৃতি তাদের রুহের মাগফেরাত কামনা করছেন নতুন প্রজন্মের জনসাধারণরা।বালয়ামারী হাটের

উদ্যোক্তাঃ প্রয়াতঃ ব্যাক্তিরা হলেন আলহাজ্ব ছমির উদ্দিন, বিদাশী মন্ডল, বানিজ উদ্দিন দেওয়ানি, জহর মামুদ, জুগলু বেপারী, হাসেন ব্যাপারী, আলহাজ্ব কামুল্লাহ বেপারী বেপারী, আলেক বেপারী, আবেদ বেপারী, গোলাম হোসেন বেপারী, ইউসুফ উদ্দিন বেপারী, মনির উদ্দিন বেপারী, সৈয়দ আলী দেওয়ানি, তথ্য সুত্র বালিয়ামারী বাজার পাড়া গ্রামের প্রয়াত আঃ জুব্বার দেওয়ানী। প্রয়াত আলহাজ্ব নতিবুল্লাহ ময়েজ উদ্দিন মন্ডল, আলহাজ্ব মোজাফফর হোসেন আলহাজ্ব জয়েন উদ্দিন, গাদু বেপারী,আলহাজ্ব সেতাব আলী, শরিয়ত উল্লাহ, রহিম উদ্দিন খান, সোনা উল্লাহ মাল,এলাকাবাসীর পক্ষে তথ্য সংরক্ষনে সহযোগিতায় মতিউর রহমান সাংবাদিক সাবেক বালিয়ামারী ।১০০ বছর পূর্তি উপলক্ষে বিভিন্ন আইটেমের সাংস্কৃতিক, ক্রীড়া প্রতিযোগিতার প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিতি ছিলেন রাজিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আকবর হোসেন হিরো। বিশেষ অতিথিরা হলেন রাজিবপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আব্দুল হাই, রাজিবপুর সদর ইউপি চেয়ারম্যান ইলিয়াস মোহাম্মাদ মিরন, রাজিবপুর উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি আতিয়ার রহমান সোহাগ, আয়োজনে বালিয়ামারী হাট ইজারাদার সাইদুর রহমান সাবেক উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি। ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মমিনুল ইসলাম মিন্টু, বনিক সমিতির সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ সকল শ্রেণী পেশাজীবীদের নিয়ে অনুষ্ঠিত বালিয়াতারী হাটবাজারের একশোত বছর প্রর্তি এর মিলনমেলা।এসময় প্রবীণ নেতৃবৃন্দের বক্তব্যে উঠেছে আসে ততকালীন ঐতিহ্য বাহী বালিয়ামারী হাটের জীবনকাহিনীর ইতিহাস। বিটিস শাসনামলে পূর্ব পাকিস্তানের ঢাকার উত্তরে কোন হাটবাজার ছিলনা। পূর্ব পাকিস্তানের মধ্যে সবচাইতে পরিচিত ঐতিহ্য বাহী বালিয়ামারী সোনাম ধন্য বড় হাট। এই হাটে আসতেন ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, জামালপুর, শেরপুর, গাইবান্ধা, নওগাঁ, রাজশাহী, রংপুর,কুড়িগ্রাম, দিনাজপুর, লালমনির হাটের লোকজন। হাটের বার ছিলো শুক্রবার,সোমবারসহ সপ্তাহে দুইদিন। হাটের দুদিন আগে হাটুরেরা নৌকা যোগে
নোঙ্গর তুলে এসে রাত্রিযাপন করে মালামাল ক্রয় বিক্রয় করে চলে যেতেন তারা তাদের গন্তব্যস্থলে । অপরদিকে পাশাপাশি ভারতের মেঘালয় রাজ্যের কালাইয়ের চর হাট ছিলো।

প্রবীণের বরাত দিয়ে আরও জানা গেছে বিটিস শাসনামলে ভারত বাংলার কোন
ভেদাভেদ ছিলনা। ততকালীন পাশাপাশি ভারত বাংলা এই দুটি হাট করতেন পূর্ব
পাকিস্তান, ভারতের সকল রাজ্য থেকে ঐতিহ্য বাহী বালিয়ামারী হাট করে চলে যেতেন হাটুরেরা। তারপর বিটিস শাসকদের হাত থেকে রক্ষা পেতে বিভিন্নভাবে কৌশল অবলম্বনে বিটিস শাসনের হাত থেকে রক্ষা হয় সকল কার্যক্রম। এরপর বিভাজনে পরিনত হয় বিটিস শাসকরা অবশেষে দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়। বিটিস চলে যাওয়ার পর ভারত পাকিস্তান নামে নামকরণ হরা হয় দুদেশের। সেই থেকে পূর্ব এবং পশ্চিম পাকিস্তান ছিলো আজকের বাংলাদেশ। এরপর শুরু হয় পাকিস্তানি সরকারের অমানবিক নিপীরিত

নির্যাতনে অতিষ্ঠ হয় পূর্ব পাকিস্তানের সাদামাটা মানুষ জীবন। শুধু তাই নয়
মাতৃভাষার উপরও চালানো হয় অমানবিক নির্যাতন। মায়ের ভাষা বলতে দেবেনা ততকালীন পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীরা। এমনকি পাকিস্তানী ভাষায় কথা বলতে বাধ্য করতে চালিয়ে ছিলো অমানবিক নির্যাতন। এসময় নির্যাতিত নিপীড়িত পূর্ব পাকিস্থানের প্রয়াত শহীদ বুদ্ধিজীবিরা পাকিস্থানের নির্যাতনে গর্জে উঠেছিল ১৯৫২ সালের ভাষা আনন্দলনে। সেই ভাষা আনন্দের মধ্যদিয়ে শুরু হয়েছিল দেশকে পাকিস্থানের হাত থেকে কিভাবে মুক্তি করা যায় সেদিকে পা বাড়িয়ে ছিলেন পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ সাহসি নেতৃত্বে এই আজকের বাংলাদেশের স্বাধীনতা লাভ করেছেন। দুঃসাহসী নেতৃত্বে নেতৃত্ব দিয়েছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমান,
তার আরও অনেক সাহসী সহযোগীদের সহযোগিতায় আজকে স্বাধীনতা পেয়েছি
আমরা। স্বাধীনতার কয়েকবছরের মধ্যে পাকিস্থানি দালালরা পরো পরিবারকে
নির্মমভাবে হত্যা করা হয় বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমান এর পরিবাকে। আজকে সেই দুঃসাহসী নায়কের কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আজকের বাংলাদেশ নিম্ন থেকে মধ্যম আয়ের দেশে পরিনত করেন। এরপর আবারও ডিজিটাল বাংলাদেশের কাতারে দাড়িয়ে আজকের বাংলাদেশ স্মার্ট বাংলাদেশে বাস্থবায়নের লক্ষ নিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন জননেত্রী শেখ হাসিনা। ঐতিহ্য বাহী বালিয়ামারী হাটটি ১৯২৪ সালে প্রতিষ্ঠিত।

আরও খবর

৫ অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪




কোটি টাকার আশায় ছুটছে পুঠিয়া-চারঘাটের মানুষ

প্রকাশিত:রবিবার ১০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ৯২জন দেখেছেন

Image

পুঠিয়া(রাজশাহী) প্রতিনিধিঃরাজশাহীর পুঠিয়া উপজেলায় তকক্ষ ও হুতুম পেঁচার খোজে মানুষ ছুটছে। জঙ্গল ও হাওরে যেখানে জঙ্গল সেখানে মানুষ দল বেধে আবার কেউ একা একা দিন রাত খুজে বেড়াচ্ছেন তকক্ষ বা কক্ক ও হুতুম পেঁচা। একটি সুত্রে জানাগেছে, পুঠিয়া ও চারঘাট উপজেলায় জঙ্গলে জঙ্গলে মরিয়অ হয়ে খুচ্ছেন একটি তকক্ষ বা কক্কের জন্য। একটি কক্ক(গিরগিটি) কোটি টাকা আর ৩ কেজি ওজনের একটি হুতুমপেচা ২০/২৫ লাখ কেনা বেচা হচ্ছে এই গুজব এলাকায় ছড়িয়ে পড়ায় পুঠিয়া, চারঘাট উপজেলার মানুষ এই প্রাণীর খোজে ছুটে চলেছে এক গ্রাম থেকে অন্য গ্রামে, এক জেলা থেকে অন্য জেলায়। কোটিপ্রতি হবার আশায় এরা ছুটে যাচ্ছে রাঙ্গামাটি,খাগড়াছড়ি,বান্দরবন,খুলনা সুন্দরবনসহ দেশের বনজঙ্গল পাহাড় থেকে পাহাড়ে। কাঠাখালির সুজন আহম্মেদ বলেন, প্রায় এক মাস ধরে রাত জেগে একটি তকক্ষ বা কক্ক ধরেছিলাম । ধরার পরে সে খাবার ছেড়ে দেয়। ঢাকার এক পাটি ৩৫ লাখ দাম বলে আর আমার দাবি ছিল ৮০ লাখ টাকা দাম হাকায়। সেই রাতেই প্রাণী মারা যায়। চারঘাট উপজেলার শুনীল কুমার জানান, প্রায় ছয় মাস রাত গেছে দুটি হুতুম পোঁচা ধরে ছিলাম। একটি ১ কেটি ৩ শত গ্রাম আর একটি দেড় কেজি হওয়ায় কোন পাটি তেমন দাম বলেননী। তারা দুটা মিলে ২৫ হাজার টাকা দাম বলে চলে যায়। পড়ে আর ফিরে আসেনী। পুঠিয়ার মাজিদ বলেণ আমি একটি হুতুম পোচা ধরৈ দুই বছর পোশার পড়ে হঠাৎ করেই মারা যায়। এতে করে হুমকির মুখে প্রাণী জগত দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে হুতুম পেচা তক্ত তাই এসব প্রাণি গুলিকে রক্ষা করার জন্য প্রশাসনের পদক্ষেপ অতি জরুরী বলে মনে করেন সচেতন মহল।


আরও খবর

৫ অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪




সাংবাদিক বজলুর রহমানের মায়ের মৃত্যু

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১২ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | ৭০জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদকঃদৈনিক সকালের সময় পত্রিকার সাংবাদিক বজলুর রহমানের মা হানুফা বেগম (৭৫) মারা গেছেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। সোমবার রাত ২ টায় বরিশালে শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে 

তিনি মারা যান। চিকিৎসার জন্য তাকে বরিশাল আনা হচ্ছিল। জানা গেছে, ঝালকাঠি জেলার নলছিটি থানা ঈশ্বর কাটি গ্রামে নিজ

বাসায় শুক্রবার বিকেল ৩টার দিকে স্ট্রোক করেন হানুফা বেগম। সঙ্গে সঙ্গে তাকে স্থানীয় ঝালকাঠি সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। শনিবার উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে বরিশালে শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে 

নিয়ে আসা হচ্ছিল। হানুফা বেগম, স্বামী, পাঁচ ছেলে নাতি-নাতনি, আত্মীয়-স্বজনসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। মরহুমের নিজ গ্রামে জানাজা নামাজ শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তার মরদেহ দাফন করা হবে। 


আরও খবর