Logo
আজঃ শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩
শিরোনাম

কাজী নজরুল ইসলাম বঙ্গবন্ধুর প্রিয় কবি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৫ নভেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ৩৫৮জন দেখেছেন

Image

‘রাজনীতির কবি’ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের (১৯২০-১৯৭৫) চেতনায় ছিলেন ‘বিদ্রোহী কবি’ কাজী নজরুল ইসলাম (১৮৯৯-১৯৭৬)। তাঁর সংগ্রামী জীবন ও রাজনৈতিক দর্শন আবর্তিত হয়েছে নজরুলের কবিতা ও গানের আলোকে। তিনি সেই শৈশব-কৈশোর-তারুণ্য থেকে আমৃত্যু ছিলন নজরুল-ভক্ত। বঙ্গবন্ধু নজরুলের কবিতা আবৃত্তি করতেন, গুনগুন করে তাঁর গান গাইতেন। তিনি ‘জয় বাংলা’ শ্লোগানটি গ্রহণ করেছেন নজরুলের লেখা থেকে। নজরুলের লেখা ‘চল্ চল্ চল্’ গানকে তিনি করেছেন স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের জাতীয় ‘রণসঙ্গীত’। বঙ্গবন্ধুর নান্দনিক এবং বৈপ্লবিক সিদ্ধান্ত ছিল নজরুলকে ১৯৭২ সালে বাংলাদেশে স্থায়ীভাবে আনয়ন এবং নাগরিকত্ব ও ‘ডক্টরেট’ খেতাব প্রদান। বঙ্গবন্ধু ও নজরুল এবং বাংলাদেশ একই মাল্যে সৌরভে গৌরবে গ্রন্থিত। 

॥২॥

বিভিন্ন সূত্রে জানা যায় যে, শৈশবে- কৈশোরে, ছাত্রজীবনেই বঙ্গবন্ধু বিদ্রোহী কবি নজরুলের জীবন ও সাহিত্য কর্ম সম্পর্কে অবহিত হন। নজরুল আটবার বৃহত্তর ফরিদপুর সফর করেছেন। বঙ্গবন্ধুর বয়স যখন পাঁচ বছর তখন নজরুল প্রথমবার (১৯২৫) ফরিদপুর সফর করেন। তখন গোপালগঞ্জ ও মাদারীপুর বৃহত্তর ফরিদপুর জেলার অংশ ছিল। বেবী মওদুদ সূত্রে জানা যায় যে, ১৯৩৭ সালে কিশোর মুজিব যখন গোপালগঞ্জ মিশন স্কুলে সপ্তম শ্রেণির ছাত্র তখন তাঁর গৃহশিক্ষক কাজী আব্দুল হামিদ তাঁর মধ্যে দেশপ্রেম, জাতীয়তাবোধ, সাংস্কৃতিক চিন্তা-ভাবনা ও  রবীন্দ্র-নজরুলকে জানার আগ্রহ জাগিয়ে তোলেন।

॥৩॥

বঙ্গবন্ধু প্রত্যক্ষভাবে নজরুলের সংস্পর্শে আসেন ১৯৪১ সালের আগস্ট মাসে। ওই সময় তিনি সরাসরি নজরুলের গান শোনেন এবং তাঁকে ও অন্যান্যকে নিয়ে আন্দোলনের জড়িত হন। জানা যায়, নজরুল ফরিদপুর জেলা মুসলিম ছাত্র সম্মিলনের অধিবেশনে অতিথি হিসেবে যোগ দেন এবং ওই বৎসর তাঁর সঙ্গে ছিলেন অধ্যক্ষ ইব্রাহীম খাাঁ, মুহাম্মদ হাবীবুল্লাহ, মুহম্মদ শামসুল হুদা চৌধুরী ও আবদুর রউফ। কিন্তু প্রতিপক্ষের প্ররোচনায় এই সমাবেশের বিরুদ্ধে ১৪৪ ধারা জারী করা হলে সাহিত্যিক রাজনীতিবিদ হুমায়ুন কবীরের বাড়িতে সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এই সম্মিলনের অন্যতম উদ্যোক্তা ছিলেন তরুণ শেখ মুজিব। বঙ্গবন্ধু তাঁর অসমাপ্ত আত্মজীবনীতে লিখেছেন: 

“.... ফরিদপুর ছাত্রলীগের জেলা কনফারেন্সে শিক্ষাবিদদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। তাঁরা হলেন কবি কাজী নজরুল ইসলাম, হুমায়ূন কবীর, ইব্রাহীম খাঁ সাহেব। সে সভা আমাদের করতে দিল না। ১৪৪ ধারা জারি করল। কনফারেন্স করলাম হুমায়ূন কবীর সাহেবের বাড়িতে। কাজী নজরুল ইসলাম সাহেব গান শোনালেন...”

॥৪॥

বঙ্গবন্ধুর চেতনায় সবসময় দীপ্র ছিলেন রবীন্দ্র-নজরুল। এমনকি তিনি পশ্চিম পাকিস্তানিদের কাছেও বাংলা ভাষা আন্দোলন, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও কাজী নজরুল ইসলামের বিভিন্ন রচনা তুলে ধরতেন। ১৯৫২ সালে মহান ভাষা আন্দোলনের পরবর্তী বছর ১৯৫৩ সালে বঙ্গবন্ধু পশ্চিম পাকিস্তানে যান প্রধানমন্ত্রী খাজা নাজিমুদ্দিন ও হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর সাথে রাজনৈতিক বিষয় আলোচনার জন্য। ওই সময়ের প্রেক্ষাপটে তিনি লিখেছেন:

“বিকাল নয়টা রওয়ানা করলাম। শহীদ সাহেব গাড়ি চালালেন, আমি তাঁর পাশেই বসলাম। পিছনে আরও কয়েকজন ও এডভোকেট বসলেন। ... এডভোকেট সাহেবরা আমাকে পূর্ব বাংলার অবস্থা জিজ্ঞাসা করলেন। বাংলা ভাষাকে কেন আমরা রাষ্ট্রভাষা করতে চাই। ... আমার কাছে তারা নজরুল ইসলামের কবিতা শুনতে চাইলেন। আমি তাঁদের ... ‘কে বলে তোমায় ডাকাত বন্ধু’, ‘নারী’, ‘সাম্য’, আরো কয়েকটি কবিতার কিছু কিছু অংশ শুনালাম। কবিগুরু রীবন্দ্রনাথের কবিতাও দু’একটার কয়েক লাইন শুনালাম। শহীদ সাহেব তাঁদের ইংরেজি করে বুঝিয়ে দিলেন।”

॥৫॥

বঙ্গবন্ধু ১৯৪৭ উত্তর পাকিস্তান রাষ্ট্রের পূর্ববঙ্গ প্রদেশে ভাষা আন্দোলন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীদের সংগ্রামে অংশগ্রহণ এবং রবীন্দ্র-নজরুলের সাহিত্য সম্পর্কে উচ্চকণ্ঠে সোচ্চার হন। ১৯৫৩ সালের ২৩ মে পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ কর্তৃক রবীন্দ্র-নজরুল জন্মবার্ষিকী পালিত হয় ঢাকার মোগলটুলী প্রধান কার্যালয়ে। এসময় তরুণ রাজনীতিক শেখ মুজিবুর রহমান নজরুলের সংগ্রামী জীবন ও বিপ্লবী কবিতা এবং গান নিয়ে প্রবন্ধ রচনা করে নতুন ইতিহাস তৈরি করেন। এই অনুষ্ঠানে পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক শেখ মুজিবুর রহমান কর্তৃক কাজী নজরুল ইসলামের ওপর লিখিত প্রবন্ধ পাঠ করা হয়। বঙ্গবন্ধু ওই সময় রাজনৈতিক সফরে করাচী অবস্থান করায় প্রবন্ধটি পাঠ করেন মোশাররফ হোসেন চৌধুরী। ১৯৫৩ সালের ১৮ জ্যৈষ্ঠ তারিখে সাপ্তাহিক ‘ইত্তেফাক’ পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদে লেখা হয়:

“পূর্ব পাকিস্তানে- পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগ প্রতিষ্ঠাতা জনাব শেখ মুজিবুর রহমান এই সময় করাচী থাকায় তাঁর প্রেরিত এক প্রবন্ধ জনাব মোশাররফ হোসেন চৌধুরী পাঠ করেন। এই গুরুত্বপূর্ণ প্রবন্ধটি কবি নজরুল ইসলামের বৈপ্লবিক দৃষ্টিভঙ্গি ও বিদ্রোহী জীবনযাত্রার এক নিখুঁত আলোচনা রূপ প্রত্যক্ষ হয়। প্রবন্ধের উপসংসহারে বর্তমান শোণিত লোলুপ জগতের অত্যাচার ও অবিচারের কণ্ঠরোধের জন্য কবির বৈপ্লবিক জীবনাদর্শ ছাত্র-যুবক ও জনগণের কতখানি প্রয়োজন আছে তাহাই প্রাঞ্জল ভাষায় ব্যাখ্যা করা হয়।’’

অনুষ্ঠানে রবীন্দ্রনাথের স্বকণ্ঠ অডিও (রেকর্ড) তাঁর ‘দরিদ্র’ কবিতা এবং নজরুলের ‘বিদ্রোহী’, ‘কূলি মজুর’ ও ‘সর্বহারা’ পাঠ করা হয়।

 ২৪ মে, ১৯৭২ ঢাকায় ‘কবি ভবনে’ বঙ্গবন্ধু কাজী নজরুল ইসলামকে পুষ্পমাল্যে বরণ করছেন

॥৬॥

বঙ্গবন্ধু কবি নজরুলকে ভালোবাসতেন ও শ্রদ্ধা করতেন তা জানা যায় নজুরুল গবেষক আসাদুল হক সূত্রে। তিনি লিখেছেন যে, ১৯৫৪ সালে বঙ্গবন্ধু কলকাতায় গেলে তিনি কবি নজরুলকে দেখার ইচ্ছে পোষণ করেন। তখন আসাদুল হক ডেপুটি হাইকমিশনে চাকুরিরত। তিনি কলকাতাস্থ মনন্নথ দত্ত রোডে দোতলার ফ্ল্যাটে নজরুলের বাসগৃহে বঙ্গবন্ধুকে সঙ্গে করে নিয়ে যান। আসাদুল হক লিখেছেন-

‘‘বঙ্গবন্ধু যখন নজরুলকে দেখতে যান তখন সঙ্গে নিয়ে যান একগুচ্ছ রজনীগন্ধা ও সন্দেশের একটি প্যাকেট। কবির বাসায় তিনি যখন যান তখন কবি শুয়ে বিশ্রাম করছিলেন। আগন্তুক প্রবেশ করতে দেখে কবি উঠে বসেন। বঙ্গবন্ধু তাঁকে হাত উঠিয়ে সালাম জানান এবং নজরুলের হাতে রজনীগন্ধার গুচ্ছ দেন। কবি হাত বাড়িয়ে তা গ্রহণ করেন।’

॥৭॥

বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক দর্শন ও সাংস্কৃতিক চেতনায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও কাজী নজরুলের কবিতা ও গান প্রায় সমভাবে উচ্চারিত হতো। ১৯৭১ সালের ৩ জানুয়ারি রমনা রেসকোর্স ময়দানে ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রদত্ত ভাষণেও তিনি এই দুই কবি সম্পর্কে পাকিস্তানী শাসক গোষ্ঠী ও একশ্রেণির বুদ্ধিজীবীদের হীনমন্যতার নিন্দা করেন। তিনি বলেন-

‘কবি গুরু রবীন্দ্রনাথ ও নজরুল ইসলামকে উপেক্ষা করিয়া বাংলা সাহিত্যের কথা চিন্তা করাও পাপ। অথচ এদেশে রবীন্দ্রনাথ অপাঙক্তেয় ও নজরুল সাহিত্যকে ‘মুসলমানী’ করার নামে বিকৃত করার চেষ্টা হয়েছে।’

তাঁর একই ধরনের বক্তব্য পাওয়া যায় অন্য একটি অনুষ্ঠানেও। বঙ্গবন্ধুকে ১৯৭১ সালের ২৪ জানুয়ারি ঢাকার ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটে ‘পূর্ব পাকিস্তান শিল্পী সমাজ’ সংবর্ধনা দেয় এবং এতে তাঁকে ‘বঙ্গ সংস্কৃতির অগ্রদূত’ খেতাব দেয়া হয়। প্রতি উত্তর ভাষণে বঙ্গবন্ধু দেশের গণমুখী সংস্কৃতি বিকাশের উপর জোর দেন। তিনি বলেন-
‘আপনারা ভালোবাসা এবং শান্তির অনেক গান গেয়েছেন। আজ সর্বহারা মানুষের জয়গান রচনার দিন এসেছে। রবীন্দ্রনাথ এবং নজরুলের মতো বিপ্লবী গান গাইতে হবে।.... কোন বিশেষ মহল তথাকথিত ইসলামের নামে নজরুলের গান ও কবিতার শব্দ বদলেছে। রবীন্দ্রনাথ ও নজরুলকে বাদ দিলে বাংলা সাহিত্যের অস্তিত্বটা যাবে কোথায়।’

॥৮॥

স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত ও অবদান হচ্ছে নজরুলকে ১৯৭২ সালের ২৪ মে কালকাতা থেকে বাংলাদেশে এনে স্থায়ীভাবে বসবাসের ব্যবস্থা করা। বঙ্গবন্ধু নজরুল ও তাঁর পরিবারের জন্য ধানমন্ডিতে একটি বাড়ি বরাদ্দ করেন। এই বাড়িতেই তৎকালীন রাষ্ট্রপতি বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী ও প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কবিকে দেখতে যান। পরে কবির জন্য মাসিক ভাতা মঞ্জুর করা হয়। ঐ বছরই এক বাণীতে বঙ্গবন্ধু বলেন, নজরুল বাংলার বিদ্রোহী আস্থা ও বাঙালির স্বাধীন ঐতিহাসিক রূপকার...।

১৯৭৪ সালের ৯ ডিসেম্বর বঙ্গবন্ধুর সরকারের আমলে কবি নজরুলকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সম্মানসূচক ডিগ্রি ‘ডিলিট’ প্রদান করেন। ১৯৭৫ সালের ২২ জুলাই নজরুলের স্বাস্থ্যের অবনতি ঘটলে বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে চিকিৎসকের সার্বক্ষণিক তত্ত্বাবধানের জন্য পিজি হাসপাতালে (১১৭ নং কেবিন) স্থানান্তরিত করা হয়। এই হাসপাতালেই কবির মৃত্যু ঘটে ১৯৭৬ সালের ২৯ আগস্ট (১৩৮৩ সালের ২ ভাদ্র।)

॥৯॥

বঙ্গবন্ধু নজরুলের রচনাবলী সুযোগ পেলেই পাঠ করতেন বলে জানা যায়। তাঁর প্রিয় গানের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল নজরুলের ‘নম নম বাংলাদেশ মম’। নজরুল লিখেছেন ‘বাংলা বাঙালির হোক। বাংলার জয় হোক, বাঙালির জয় হোক আর বঙ্গবন্ধু শ্লোগান দিয়েছেন ‘জয় বাংলা’। নজরুল ‘পূর্ণ অভিনন্দন’ (ভান্ডার গান কাব্যের অন্তর্ভূক্ত) কবিতায় জয় বাংলা শব্দটি ব্যবহার করেছেন। গবেষক শামসুজ্জামান খান লিখেছেন, নজরুলের সঙ্গে বঙ্গবন্ধু (বিশেষভাবে ঋণী) তাঁর জয় বাংলা শ্লোগানের জন্য।১০ আজ দু’জনই শারিরীকভাবে বেঁচে নেই। কিন্তু নজরুলের বাংলাদেশ, বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ আছে, আছে বাঙালি। আর আছে সেই অমর শ্লোগান বাণী ‘জয় বাংলা’।

॥১০॥

বঙ্গবন্ধুর প্রিয় নজরুলের লেখা কবিতা ও গানের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে:
১। বিদ্রোহী
২। নারী
৩। সাম্য
৪। কে বলে তোমায় ডাকতে বন্ধু
৫। চল চল চল উর্ধ্বগগনে বাজে মাদল
৬। ‘নম: নম: বাংলদেশ নম:।

সূত্র লিপি
১. বেবী মওদুদ, (বঙ্গবন্ধু) মাধ্যমিক শিক্ষা, মুনতাসীর মামুন (স) বঙ্গবন্ধু কোষ, ঢাকা, ২০১২, পৃ: ২৮০-২৭১।
২. শেখ মুজিবুর রহমান, অসমাপ্ত আত্মজীবনী, ঢাকা, ২০১২, পৃ: ১৬।
৩. গুক্ত, পৃ: ১৬।
৪. ফিদুল হক, তিন বসন্তের সুরাজ ও একটি নজরুল জয়ন্তী অনুষ্ঠান, মুহম্মদ নূরূল হুদা (স), নজরুল ও বঙ্গবন্ধু, ঢাকা, ১৯৯৭, পৃ: ৭৩-৭৫।
৫. আসাদুল হক, কাজী নজরুল ইসলাম ও বঙ্গবন্ধু, মুহম্মদ নূরুল হুদা (স:) প্রাগুক্ত, পৃ: ৪৭-৪৮।
৬. উদ্ধৃত, সেলিনা হোসেন, পূর্ববঙ্গ থেকে বাংলাদেশ: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও শেখ মুজিবুর রহমান, ঢাকা ২০২০, পৃ: ৭৪-৪৮। 
৭. উদ্ধৃত, প্রাগুক্ত, পৃ: ৪৮।
৮. বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, নজরুল বাঙালির স্বাধীন স্বত্তার ঐতিহাসিক রূপকার’ মুহম্মদ নূরুল হুদা (স), প্রাগুক্ত, পৃ: ১৫-১৬।
৯. সাদতউল্লাহ খান, প্রাগুক্ত, পৃ: ৮৫।
১০. শামসুজ্জামান খান, কবি নজরুল, বঙ্গবন্ধু ও জয় বাংলা, মুহম্মদ নূরুল হুদা (স:) প্রাগুক্ত, পৃ: ৫৭-৫৮। 


আরও খবর



আগামী বছর বাংলাদেশ থেকে কতজন হজে যেতে পারবেন জানা গেল

প্রকাশিত:শুক্রবার ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ৯৯জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:আগামী বছর (২০২৪ সাল) বাংলাদেশ থেকে মোট এক লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জন হজ করতে পারবেন। এরমধ্যে সরকারিভাবে ৯ হাজার ৯৬৮ জন এবং বেসরকারিভাবে এজেন্সিগুলোর মাধ্যমে এক লাখ ১৩ হাজার ৪০০ জন হজ কতে পারবেন বলে জানিয়েছে ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়।বুধবার (২০ সেপ্টেম্বর) ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানা যায়। 

এতে জানানো হয়, চাঁদ দেখা সাপেক্ষে হিজরি ১৪৪৫/২০২৪ সনের হজ আগামী বছরের ১৭ জুন অনুষ্ঠিত হবে। এ বছর রাজকীয় সৌদি সরকার কর্তৃক বাংলাদেশকে এক লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জন হজযাত্রীর কোটা বরাদ্দ করা হয়েছে। 

সরকারি ও বেসরকারি মাধ্যমের বরাদ্দ করা হজযাত্রীর কোটা বিভাজনে জানানো হয়, সরকারি ব্যবস্থাপনায় ৯ হাজার ৯৬৮ জন হজযাত্রী ও গাইড থাকবেন ২৩০ জন। তাই সরকারি ব্যবস্থাপনায় মোট হজে যাবেন ১০ হাজার ১৯৮ জন। 

অন্যদিকে বেসরকারিভাবে হজযাত্রী এক লাখ ১৩ হাজার ৪০০ জন এবং গাইড ও মোনাজ্জেম থাকবেন ৩ হাজার ৬০০ জন। তাই বেসরকারিভাবে এজেন্সির মাধ্যমে মোট এক লাখ ১৭ হাজার জন হজ করতে সৌদি আরব যেতে পারবেন।

চলতি বছর ১ লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ কোটার মধ্যে ১৫ হাজার জনের সরকারি ব্যবস্থাপনায় এবং বাদ বাকি ১ লাখ ১২ হাজার ১৯৮জন বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজ পালনের বরাদ্দ ছিল। তবে সেই কোটা পূরণ করতে পারেনি। 


আরও খবর

ডেঙ্গুতে ৮ মৃত্যু, হাসপাতালে ১৭৯৩

শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩

ফের সিসিইউতে খালেদা জিয়া

শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩




টাঙ্গাইলের নবাগত জেলা প্রশাসকের সাথে মধুপুরে মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১২৮জন দেখেছেন

Image

বাবুল রানা মধুপুর টাঙ্গাইল প্রতিনিধিঃটাঙ্গাইলের মধুপুরে নবাগত জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো.কায়ছারুল ইসলামের সাথে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে এক মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। 

মঙ্গলবার(১২ সেপ্টেম্বর) বেলা সাড়ে এগারোটায় উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে নির্বাহী অফিসার শামীমা ইয়াসমীনের সভাপতিত্বে উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সরোয়ার আলম খান আবু, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি খন্দকার শফি উদ্দিন মনি, পৌর মেয়র সিদ্দিক হোসেন খান, আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ সভাপতি এডভোকেট ইয়াকুব আলী, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান শরীফ আহমেদ নাসির, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান যষ্টিনা নকরেক ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভুমি) জাকির হোসাইন সহ আরও অনেকে। 

নবাগত জেলা প্রশাসক মধুপুর উপজেলার সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারী, সাংবাদিকবৃন্দ, সুধী সমাজ, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, ধর্মীয় নেতৃবৃন্দ, জনপ্রতিনিধি, শিক্ষক, কৃষিজীবি ও ব্যবসায়ী সহ সমাজের বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষের সাথে মত বিনিময় করেন।

অনুষ্ঠান শেষে ২২/২৩ অর্থ বছরে বিশেষ এলাকার জন্য উন্নয়ন সহায়তা(পার্বত্য চট্টগ্রাম ব্যতিত) শীর্ষক কর্মসূচীর আওতায় ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর ছাত্র ছাত্রীদের মাঝে ৬০টি বাইসাইকেল ও ৩০০জনের মধ্যে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করেন।

অনুষ্ঠান আয়োজনে ছিলেন মধুপুর উপজেলা প্রশাসন।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর

সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা

শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩




লাহোর বায়ুদূষণে শীর্ষে, ঢাকার অবস্থান কত?

প্রকাশিত:শনিবার ০২ সেপ্টেম্বর 2০২3 | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১৬৩জন দেখেছেন

Image

খবর প্রতিদিন ২৪ডেস্ক :জলবায়ুর পরিবর্তনসহ নানা কারণে বিশ্বের বড় বড় শহরগুলো বায়ু দূষণের কবলে পড়ছে। এ তালিকা থেকে বাদ যায়নি বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকাও। তবে বৃষ্টির কারণে ঢাকার বায়ুমানে মাঝে মাঝে কিছুটা উন্নতি হয়। এরই ধারাবাহিকতায় আজ শনিবার বায়ু দূষণের শহরের তালিকায় ঢাকা অবস্থান তিন নম্বরে।

সকাল ৯টা ২৫ মিনিটে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) অনুযায়ী ঢাকার বাতাসের স্কোর রয়েছে ১৫৫। যা দূষণের দিক থেকে অস্বাস্থ্যকর হিসেবে গণ্য করা হয়।

তবে একইসময়ে ১৫৯ স্কোর নিয়ে দূষিত বায়ুর শহরের তালিকার শীর্ষে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর। এই স্কোর নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে আছে ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তা। ১৫২ স্কোর নিয়ে চতুর্থ স্থানে রয়েছে উগান্ডার  কাম্পালা। অন্যদিকে ১৩২ স্কোর নিয়ে পঞ্চম স্থানে আছে ভারতের কলকাতা। কলকাতার সমান স্কোর নিয়ে ষষ্ঠ স্থানে মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুর।

সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুর মান পর্যবেক্ষণকারী প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার দূষিত বাতাসের শহরের এ তালিকা প্রকাশ করে। প্রতিদিনের বাতাসের মান নিয়ে তৈরি করা একিউআই স্কোর একটি নির্দিষ্ট শহরের বাতাস কতটুকু নির্মল বা দূষিত, সে সম্পর্কে মানুষকে তথ্য দেয় এবং তাদের কোনো ধরনের স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি হতে পারে কি না, তা জানায়।

তথ্যমতে, একিউআই স্কোর শূন্য থেকে ৫০ ভালো হিসেবে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ মাঝারি হিসেবে গণ্য করা হয়। আর সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। ১৫১ থেকে ২০০ পর্যন্ত অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয়।

একইভাবে একিউআই স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে থাকলে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ এবং স্কোর ৩০১ থেকে ৪০০ এর মধ্যে থাকলে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ বলে বিবেচিত হয়। বায়ুদূষণ গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে। এটা সব বয়সী মানুষের জন্য ক্ষতিকর। তবে শিশু, অসুস্থ ব্যক্তি, প্রবীণ ও অন্তঃসত্ত্বাদের জন্য বায়ুদূষণ খুবই ক্ষতিকর।


আরও খবর

ডেঙ্গুতে ৮ মৃত্যু, হাসপাতালে ১৭৯৩

শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩

ফের সিসিইউতে খালেদা জিয়া

শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩




রুশ সেনাদের হটিয়ে গুরুত্বপূর্ণ এলাকা দখলে নিলো ইউক্রেন

প্রকাশিত:সোমবার ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১২২জন দেখেছেন

Image

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:রাশিয়ার সেনাদের হটিয়ে দেশের পূর্বাঞ্চলে কৌশলগত গুরুত্বপূর্ণ একটি গ্রাম দখলে নেওয়ার দাবি করেছে ইউক্রেন। দেশটি বলেছে, পূর্বাঞ্চলীয় ফ্রন্টলাইনের অন্যতম প্রধান গ্রাম ক্লিশচিভকা পুনরায় দখল করেছে ইউক্রেনীয় বাহিনী।

বাখমুতের দক্ষিণে অবস্থিত এই গ্রামটি কৌশলগতভাবে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়া রাশিয়ার আক্রমণের বিরুদ্ধে পাল্টা আক্রমণও চালিয়ে যাচ্ছে ইউক্রেন। সোমবার (১৮ সেপ্টেম্বর) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা এএফপি।

অবশ্য যুদ্ধক্ষেত্রে এই ধরনের বিজয় বা সাফল্য অর্জন ইউক্রেনের জন্য বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ। কারণ প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি আগামী সপ্তাহে ওয়াশিংটনে সফরের প্রস্তুতি নিচ্ছেন এবং সেখানে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দেওয়ার পাশাপাশি কিয়েভের জন্য সমর্থন আদায়ের চেষ্টা চালাবেন।

মূলত ইউক্রেনের জন্য আরও সমর্থন জোগাড় করার ক্ষেত্রে পশ্চিমা সহায়তায় পুষ্ট ইউক্রেনীয় বাহিনীর পাল্টা আক্রমণে যে সফলতা আসছে, সেটি দেখানো কিয়েভের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অবশ্য ইউক্রেনের এই অগ্রগতি এমন সময়ে এসেছে যখন দুই সিনিয়র পশ্চিমা ব্যক্তিত্ব চলমান সংঘাতের দ্রুত সমাপ্তির আশা করার বিরুদ্ধে সতর্ক করেছেন।

ইউক্রেনের সামরিক বাহিনীর স্থলবাহিনীর কমান্ডার ওলেক্সান্ডার সিরস্কি সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছেন, ‘ক্লিশচিভকাকে রাশিয়ানদের থেকে মুক্ত করা হয়েছে।

এদিকে প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি বাখমুতের কাছে যুদ্ধরত সৈন্যদের প্রশংসা করেছেন এবং যারা রাশিয়াকে হটিয়ে ক্লিশচিভকাকে পুনরুদ্ধারের কাজে যুক্ত ছিল তাদেরও আলাদা করে সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে প্রশংসা করেন।

জেলেনস্কি আরও বলেন, কিয়েভ ‘ইউক্রেনের জন্য নতুন প্রতিরক্ষা সমাধান প্রস্তুত করছে’। এই বিষয়ে বিস্তারিত আর কিছু না জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আকাশ প্রতিরক্ষা এবং আর্টিলারি এ ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার হিসেবে থাকবে’।

এএফপি বলছে, ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়ার সামরিক বাহিনী আক্রমণ শুরু করার আগে ক্লিশচিভকা গ্রামটি কয়েকশ লোকের আবাসস্থল ছিল। তবে চলতি বছরের জানুয়ারিতে রাশিয়ান সৈন্যরা এই এলাকাটি দখল করে নেয়।

পূর্বাঞ্চলে ইউক্রেনীয় সেনাদের মুখপাত্র ইলিয়া ইয়েভলাশ বলেছেন, ক্লিশচিভকা গ্রামের ওপর নিয়ন্ত্রণ ইউক্রেনের সেনাবাহিনীকে কৌশলগত গুরুত্বপূর্ণ আরেক শহর বাখমুত ঘেরাও করতে সহায়তা করতে পারে। মূলত দীর্ঘ এবং রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর গত মে মাসে রাশিয়ান বাহিনী বাখমুত দখল করে নিয়েছিল।

ইয়েভলাশ টেলিভিশনে দেওয়া এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘আমরা এখন স্টেজিং গ্রাউন্ড দখলে নিয়েছি, যা ভবিষ্যতে আমাদের আক্রমণাত্মক পদক্ষেপগুলো চালিয়ে যেতে এবং দখলদারদের কাছ থেকে আমাদের আরও ভূখণ্ড মুক্ত করার সুযোগ দেবে।

এছাড়া এই গ্রামটি দখলের ফলে ইউক্রেনীয় বাহিনী রাশিয়ান বাহিনীর দিকে আরও সহজে অগ্রসর হতে এবং আরও ভালোভাবে গোলাবর্ষণ করতে পারবে বলেও জানান তিনি।


আরও খবর

ভূমধ্যসাগরে নিহত ও নিখোঁজ ২৫০০: জাতিসংঘ

শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩




একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি, দ্বিতীয় ধাপের ফল প্রকাশ আজ

প্রকাশিত:শনিবার ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১৭০জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের ফল প্রকাশ করা হবে শনিবার (১৬ সেপ্টেম্বর) রাতে। একই সঙ্গে প্রথম ধাপে নির্বাচিতদের মধ্যে মাইগ্রেশনের আবেদন করা শিক্ষার্থীরা কে, কোন কলেজ পেলেন, তা জানিয়ে দেওয়া হবে।

বৃহস্পতিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) রাত ১১টা পর্যন্ত এ ধাপে আবেদন করার সুযোগ পান শিক্ষার্থীরা।

ফল প্রকাশের পর রোববার সকাল ৮টা থেকে দ্বিতীয় ধাপে নির্বাচিতরা প্রাথমিক নিশ্চায়নের সুযোগ পাবেন। এ নিশ্চায়ন প্রক্রিয়া চলবে ১৮ সেপ্টেম্বর রাত ১১টা পর্যন্ত।

নিশ্চায়নের জন্য এ সময়ের মধ্যে মোবাইল ব্যাংকিংয়ে রেজিস্ট্রেশন ফি বাবদ ৩৩৫ টাকা জমা দিতে হবে। তবে মাইগ্রেশনপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশন ফি দিতে হবে না।

এদিকে, দ্বিতীয় ধাপে কলেজ না পাওয়া শিক্ষার্থীরা তৃতীয় ধাপে আবেদনের সুযোগ পাবেন। আগামী ২০ ও ২১ সেপ্টেম্বর তৃতীয় ধাপে আবেদন নেওয়া হবে।

ভর্তি শুরু হবে আগামী ২৬ সেপ্টেম্বর, যা চলবে ৫ অক্টোবর পর্যন্ত। এ বছর বিভিন্ন কলেজের একাদশ শ্রেণিতে শিক্ষার্থী ভর্তির ফি নির্ধারণ করে দিয়েছে সরকার। এবার ভর্তির সর্বোচ্চ ফি ৮ হাজার ৫০০ টাকা। ভর্তি শেষে একাদশ শ্রেণিতে ক্লাস শুরু হবে ৮ অক্টোবর।

উল্লেখ্য, একাদশ শ্রেণিতে ভর্তিতে এবার মোট আসন ২৬ লাখ চার হাজার ৮৫৬টি। প্রথম ধাপে ১২ লাখ ৬১ হাজার ৭৯৭ জন শিক্ষার্থী নির্বাচিত হন। তাদের মধ্যে নিশ্চায়ন করেছেন ১০ লাখ ২৬ হাজার ৬৫৭ জন। অর্থাৎ প্রথম ধাপে কলেজ পেয়েও নিশ্চয়ন করেননি ২ লাখ ৩৫ হাজারেরও বেশি শিক্ষার্থী।


আরও খবর

ডেঙ্গুতে ৮ মৃত্যু, হাসপাতালে ১৭৯৩

শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩

ফের সিসিইউতে খালেদা জিয়া

শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩