

শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩
শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩
নিজস্ব প্রতিবেদক:পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, প্রবাসী ও বাঙালি সাংবাদিকরা যুক্তরাষ্ট্রকে জোর করে টেনে আমাদের ডোমেস্টিক ইস্যুতে ইনভলভ করার চেষ্টা করে।শুক্রবার (১৭ নভেম্বর) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ফরেন অফিস স্পাউসেস অ্যাসোসিয়েশনের (ফোসা) উদ্যোগে অনুষ্ঠিত ‘ইন্টারন্যাশনাল চ্যারিটি বাজার’-এ গিয়ে সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে এ সব কথা বলেন তিনি।
যুক্তরাষ্ট্র প্রসঙ্গে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, ‘বাংলাদেশ নিয়ে প্রত্যেকদিনই আমেরিকার একটা বক্তব্য থাকে। এর মূল কারণটা হলো আমাদের প্রবাসী বাঙালিরা। তারা (প্রবাসী সাংবাদিক) তাদের (যুক্তরাষ্ট্র) ত্যক্ত করে। তারা তাদের জোর করে আমাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ইনভলভ করার প্রচেষ্টা করে।
তিনি আরও বলেন, ‘তারাই (যুক্তরাষ্ট্র) বলেছে আপনারা টেনে টেনে আমাদের আভ্যন্তরীণ বিষয়ে টেনে নিয়ে যান, আমরা কোনো দলের না। আমরা কোন দলকে সাপোর্ট দেই না, সব দলই আমাদের কাছে সমান।
যুক্তরাষ্ট্রকে উদ্ধৃত করে ড. মোমেন বলেন, ‘তারপরও এই বাঙালি সাংবাদিকরা জোর করে টেনে আমাদের ডোমেস্টিক ইস্যুতে ইনভলভ করার চেষ্টা করে। এইজন্যে এইটা। এটা দুঃখজনক, এটা খুবই দুঃখজনক। আমাদের লোকের এই আমাদের দেশের ধ্বংস করার জন্য এক পায়ে দাঁড়িয়ে।
তিনি আরও বলেন, ‘আমি আমার অপজিশন অন্যান্যদের জিজ্ঞেস করি যে দেশটা আমাদের আপনাদের সবার, আজকে আওয়ামী লীগ সরকারে আছে কালকে নাও থাকতে পারে। কিন্তু দেশ তো আপনার।
গত ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশে সহিংসতার বিষয়টি উল্লেখ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘সেদিন বিএনপির উদ্দেশ্যই ছিল জ্বালাও-পোড়াও। তারা হাসপাতালেও আক্রমণ করেছে। সাধারণ মানুষের জানমাল নষ্ট করেছে।
সময় বিএনপিকে উপনিবেশিক আচরণ বাদ দিয়ে শান্তিপূর্ণভাবে নির্বাচনে আসার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘নির্বাচনকেন্দ্রিক সহিংসতা কমছে, সহিংসতা বন্ধে সব দলকে ইচ্ছা ও আন্তরিকতা প্রদর্শন করতে হবে। আমরা কাউকে নির্বাচনে বাধা দিতে দেব না। সহিংসতা বন্ধে সব দলের ইচ্ছা ও আন্তরিকতা থাকতে হবে।
এক প্রশ্নের জবাবে মোমেন বলেন, ‘আওয়ামী লীগ কখনো সংলাপে পিছপা হয়নি। আওয়ামী লীগ নির্বাচনমুখী দল। আমরা নির্বাচন চাই। আর এই নির্বাচনে যদি কোনো বন্ধু রাষ্ট্র সহায়কের ভূমিকা পালন করে, তাহলে তাদেরকে আমরা স্বাগত জানাব।
শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩
শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩
খবর প্রতিদিন ২৪ডেস্ক :প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সশস্ত্র বাহিনী জাতির আস্থার প্রতীক হিসেবে গড়ে উঠেছে। তিনি বলেন, পেশাগত দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি সশস্ত্র বাহিনী যেকোন দুর্যোগ মোকাবিলা, অবকাঠামো নির্মাণ, আর্তমানবতার সেবা, বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা এবং বিভিন্ন জাতিগঠনমূলক কর্মকান্ডে অংশগ্রহণ করছে। জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যগণ আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করছেন। এভাবে সশস্ত্র বাহিনী আজ জাতির আস্থার প্রতীক হিসেবে গড়ে উঠেছে।
মঙ্গলবার (২১ নভেম্বর) সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষ্যে আজ সোমবার দেয়া এক বাণীতে শেখ হাসিনা এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে পুনরায় সরকার গঠনের পর প্রযুক্তি জ্ঞানসম্পন্ন যুগোপযোগী সামরিক বাহিনী গঠনের লক্ষ্যে স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহণ করে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছি। আমরা ‘ফোর্সেস গোল-২০৩০’ বাস্তবায়নের মাধ্যমে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর আধুনিকায়ন, সম্প্রসারণ ও উন্নয়ন করছি।
তিনি বলেন, ২০১৬ সালে ‘বাংলাদেশ পিস বিল্ডিং সেন্টার’ প্রতিষ্ঠা করেছি। জাতির পিতা প্রণীত প্রতিরক্ষানীতিকে যুগোপযোগী করে ‘জাতীয় প্রতিরক্ষানীতি, ২০১৮’ প্রণয়ন করেছি। এ্যারোস্পেস ও এভিয়েশন বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেছি। আমরা সিএমএইচগুলোকে অত্যাধুনিক হাসপাতালে রূপান্তরিত করেছি।
শেখ হাসিনা বলেন, জাতির পিতা স্বাধীনতার পর একটি আধুনিক ও চৌকস সশস্ত্র বাহিনী গড়ে তোলার কাজ শুরু করেন। সেনাবাহিনীর জন্য তিনি মিলিটারি একাডেমি, কম্বাইন্ড আর্মড স্কুল এবং প্রতিটি কোরের জন্য ট্রেনিং স্কুলসহ আরো অনেক সামরিক প্রতিষ্ঠান ও ইউনিট গঠন করেন। তিনি ঢাকা, চট্টগ্রাম ও খুলনায় বাংলাদেশ নৌবাহিনীর ঘাঁটি স্থাপন করেন এবং ব্যক্তিগত উদ্যোগে ভারত ও যুগোশ্লাভিয়া থেকে নৌবাহিনীর জন্য যুদ্ধ জাহাজ সংগ্রহ করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু ১৯৭৩ সালে সে সময়ের অত্যাধুনিক সুপারসনিক মিগ-২১ যুদ্ধবিমান, হেলিকপ্টার, পরিবহন বিমান, এয়ার ডিফেন্স রাডার ইত্যাদি বিমান বাহিনীতে যুক্ত করেন। তিনি ১৯৭৪ সালেই একটি প্রতিরক্ষানীতি প্রণয়ন করেন। দুর্ভাগ্য, জাতির পিতাকে সপরিবারে নির্মমভাবে হত্যার পর বাঁধাগ্রস্থ হয় দেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রা।
তিনি বলেন, দীর্ঘ ২১ বছর পর ১৯৯৬ সালে আমরা সরকার গঠন করি। নতুন প্রজন্মের নিকট মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস তুলে ধরি। সামরিক বাহিনীর আধুনিকায়নে নানা উদ্যোগ গ্রহণ করি। ১৯৯৮ সালে ‘ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজ’ এবং ‘মিলিটারি ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স এ্যান্ড টেকনোলজি’, ১৯৯৯ সালে ‘বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব পিস সাপোর্ট অপারেশন ট্রেনিং’ এবং ‘আর্মড ফোর্সেস মেডিক্যাল কলেজ’ প্রতিষ্ঠা করি। আমরাই সর্বপ্রথম ২০০০ সালে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীতে নারী অফিসার নিয়োগ করি।
শেখ হাসিনা বলেন, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দূরদর্শী, সাহসী এবং ঐন্দ্রজালিক নেতৃত্বে ২৩ বছরের রাজনৈতিক সংগ্রাম ও ৯ মাসের সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাঙালি জাতি পরাধীনতার শৃঙ্খল ভেঙ্গে স্বাধীনতা অর্জন করে।
তিনি বলেন, আমাদের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের ইতিহাসে ১৯৭১ সালের ২১ নভেম্বর একটি বিশেষ গৌরবময় দিন। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সরকার পরিচালিত মুক্তিযুদ্ধে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর অকুতোভয় সদস্যরা এ দিনে সম্মিলিতভাবে দখলদার বাহিনীর বিরুদ্ধে পাল্টা আক্রমণের সূচনা করেন। মুক্তিবাহিনী, বিভিন্ন আধাসামরিক বাহিনীর সদস্যরা ও দেশপ্রেমিক জনতা এই সমন্বিত আক্রমণে একতাবদ্ধ হন।
শেখ হাসিনা বলেন, দখলদার বাহিনী আত্মসমর্পণে বাধ্য হয়। হানাদার পাকিস্তানি বাহিনীকে পরাজিত করে ১৬ই ডিসেম্বর আমরা চূড়ান্ত বিজয় অর্জন করি। মহান মুক্তিযুদ্ধে বাঙালি জাতির অগ্রযাত্রা ও বিজয়ের স্মারক হিসেবে প্রতি বছর ২১ নভেম্বর সশস্ত্র বাহিনী দিবস পালন করা হয়।
সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জ্বীবিত হয়ে দেশপ্রেম, পেশাদারিত্ব ও নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করে যাবেন এমন আশা প্রকাশ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় জাতির পিতার স্বপ্নের ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত ও সুখী-সমৃদ্ধ সোনার বাংলাদেশ এবং ২০৪১ সালের মধ্যে প্রযুক্তি জ্ঞানসম্পন্ন স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলতে আমরা সক্ষম হবো, ইনশাআল্লাহ। বাণীতে তিনি সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৩ উপলক্ষ্যে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সকল সদস্যকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে জীবন উৎসর্গকারী সশস্ত্র বাহিনীর সকল শহিদ ও মুক্তিযুদ্ধের বীর শহিদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান।
একই সাথে প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৩ উপলক্ষ্যে গৃহীত সকল কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করেন।
শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩
শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩
খবর প্রতিদিন ২৪ডেস্ক :দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। রোববার (২৬ নভেম্বর) বিকেল ৪টায় আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে নৌকার প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
এবার কিছু আসনে বর্তমান সংসদ সদস্যদের বাদ দিয়ে নতুন প্রার্থী ঘোষণা করেছে আওয়ামী লীগ। তাদের মধ্যে চট্টগ্রাম-১ নতুন প্রার্থী মাহাবুব রহমান রুহেল, চট্টগ্রাম-২ খাদিজাতুল আনোয়ার, চট্টগ্রাম-৪ এস এম আল মামুন, চট্টগ্রাম-৫ এম এ সালাম, ঢাকা-৪ সানজিদা খানম, ঢাকা-৫ হারুনর রশিদ মুন্না, ঢাকা-৬ আসনে সাঈদ খোকন, ঢাকা-৭ সোলাইমান সেলিম, ঢাকা-৮ বাহাউদ্দীন নাছিম, ঢাকা-১০ চিত্রনায়ক ফেরদৌস আহমেদ, ঢাকা-১১ ওয়াকিল উদ্দীন, ঢাকা-১৩ জাহাঙ্গীর কবির নানক, ঢাকা-১৪ যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাঈনুল হোসেন খান নিখিল, ফরিদপুর-৩ আওয়ামী লীগের সভাপতি শামীম হক, রংপুর-৫ রাশেক রহমান, সুনামগঞ্জ-১ রনজিৎ সরকার, সুনামগঞ্জ-২ আবদুল্লাহ আল মাহমুদ চৌধুরী, সুনামগঞ্জ-৪ সাবেক পিএসসির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাদিক, মৌলভীবাজার-২ শফিউল ইসলাম চৌধুরী নাদেল।
এছাড়া দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মাগুরা-১ আসন থেকে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন পেয়েছেন জাতীয় দলের ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান।
শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩
শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩
নওগাঁ প্রতিনিধি:নিয়ামতপুরে পুুকুরের পানিতে ডুবে দু’বছরের শিশু হামিদের মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (৬ডিসেম্বর) দুপুরে উপজেলার রসুলপুর ইউনিয়নের ইকরাপাড়া (শুখনদিঘী) গ্রামে এ ঘটনাটি ঘটে। শিশু হামিদ ওই গ্রামের বাসিন্দা আবদুল জলিলেে ছেলে। এ ঘটনায় নিহতের পরিবার ও এলাকার মানুষের মাঝে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
নিহত শিশুর স্বজনরা জানান, ঘটনার দিন বেলা ১০ টার দিকে কোন এক সময়ে হামিদ সবার অজান্তে বাড়ির পার্শ্ববর্তী পুকুর পাড়ে যায়। এক সময় ও-ই পুকুরের পানিতে পড়ে তলিয়ে যায়। অনেক খোঁজাখুঁজি করেও তাকে কোথাও পাওয়া যাচ্ছিলোনা। পরে দুপুর ১২ টার সময় হঠাৎ করে লাশ পুকুরের পানিতে ভেসে উঠলে দেখতে পায় তার স্বজনরা। এসময় দ্রুত তাকে পুকুরের পানি থেকে উদ্ধার করে প্রস্তুতি চলে স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নেওয়ার। সংবাদ দেওয়া হয় স্থানীয় এক পল্লী চিকিৎসকে। পল্লী চিকিৎসক এসে শিশুটির শরীর পরীক্ষা করে তাকে মৃত ঘোষনা করেন।
শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩
শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩
সোহরাওয়ার্দীঃআগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণায় ঢাকা-৫ সংসদীয় আসনে আওয়ামীলীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী ডেমরা থানা আওয়ামী লীগের সাবেক সহ-সভাপতি ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ৭০ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আলহাজ্ব আতিকুর রহমান আতিক দলীয় নেতা-কর্মীদের সাথে মতবিনিময় সভা ও অবরোধ বিরোধী অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন। বৃহস্পতিবার ১৬ নভেম্বর ডেমরা-রামপুরা সড়কের পাশে আতিক মার্কেট এলাকায় এই কর্মসূচি পালিত হয়।
এ সময় আলহাজ্ব আতিকুর রহমান আতিক বলেন, ডেমরা আমার জন্মস্থান। আমি এই আসনের মানুষের ভাগ্যোন্নয়নে কিছু করতে চাই।মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা যদি আমাকে এই এলাকার মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনের সুযোগ দেন, আমি আমার জীবনের সর্বোচ্চ করে দেখাবো।
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-৫ আসনে ডজন খানেক প্রার্থী থাকলেও জনসমর্থনের দিক থেকে এগিয়ে রয়েছে ডিএসসিসির ৭০ নং ওয়ার্ডের দুই বারের সফল কাউন্সিলর আলহাজ্ব আতিকুর রহমান আতিক।
স্থানীয় ৭০ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী হাবিবুর রহমান হাবু বলেন, রাজনৈতিক এবং সামাজিক ভাবে আলহাজ্ব আতিকুর রহমান আতিক অত্যন্ত জনপ্রিয় এবং যোগ্যতাসম্পন্ন ব্যাক্তি,তাই আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তাকে মনোনয়ন দেয়া হলে চলমান উন্নয়নের ধারা অব্যাহত থাকবে।
কর্মসূচিতে আরো উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, ছাত্রলীগ সহ অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা।
এসময় শতশত নারী পুরুষ নৌকায় ভোট চেয়ে শ্লোগান দেন।
শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩
শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩