Logo
আজঃ শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24
শিরোনাম

ইচ্ছা পূরণ মেষের,কর্মস্থলের ঝামেলা এড়ান কন্যা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৩ ফেব্রুয়ারী 20২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | ২৬৯জন দেখেছেন

Image

মেষ (২১ মার্চ-২০ এপ্রিল)

রাজনীতিবিদদের জন্য দিনটি শুভ। জনসংযোগে সময় দিতে পারেন। সাংগঠনিক কাজে সুফল পাবেন। আর্থিক দিক ভালো যাবে। মনের কোনো ইচ্ছা পূরণ হতে পারে।

বৃষ (২১ এপ্রিল-২০ মে)

কর্মপরিবেশ অনুকূল থাকবে। কর্মস্থলে নিজের কর্তৃত্ব বজায় রাখতে পারবেন। পিতার শারীরিক অবস্থা ভালো থাকতে পারে। পাবলিক ইমেজ বৃদ্ধি পাবে। সামাজিক অবস্থান সুদৃঢ় হতে পারে।

মিথুন (২১ মে-২০ জুন)

উচ্চ শিক্ষার্থীদের জন্য দিনটি শুভ। সম্ভাব্য ক্ষেত্রে বিদেশযাত্রা হতে পারে। পেশাগত দিক ভালো যাবে। কাজকর্মে ভাগ্যের আনুকূল্য পেতে পারেন। জ্ঞানস্পৃহা বৃদ্ধি পেতে পারে।

কর্কট (২১ জুন-২০ জুলাই)

সামাজিক সংকট এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন। রিপুকে সংযত রাখুন। অন্যথায় সুনাম ও মর্যাদা বৃদ্ধি পেতে পারে। ব্যবসায়িক দিক খুব একটা ভালো যাবে না। বিক্রয়-বাণিজ্যে লোকসানের আশঙ্কা আছে।

সিংহ (২১ জুলাই-২১ আগস্ট)

কোনো ঘনিষ্ঠ বন্ধুর সহযোগিতা পেতে পারেন। ব্যবসায়িক দিক ভালো যাবে। অংশীদারি কারবারে নিজের কর্তৃত্ব বজায় রাখতে পারবেন। অপরের প্রতি সদাচরণ করুন। পারস্পরিক সামাজিক সম্পর্ক বজায় রাখুন।

কন্যা (২২ আগস্ট-২২ সেপ্টেম্বর)

শত্রুপক্ষের তৎপরতা বৃদ্ধি পাবে। শত্রুদের দুর্বল ভাবা ঠিক হবে না। নিজের সীমাবদ্ধতা সম্পর্কে সতর্ক থাকুন। কর্মস্থলে ঝামেলা এড়িয়ে চলুন। শরীর অসুস্থ হতে পারে।

তুলা (২৩ সেপ্টেম্বর-২২ অক্টোবর)

ধর্মকর্মের প্রতি আগ্রহ বৃদ্ধি পেতে পারে। নিজের মনোভাব স্পষ্ট করুন। সেক্ষেত্রে আশানুরূপ সাফল্য পেতে পারেন। সন্তানের প্রতি বাড়তি নজর দিন। বিদ্যার্থীদের জন্য সময় অনুকূল থাকতে পারে।

বৃশ্চিক (২৩ অক্টোবর-২১ নভেম্বর)

কোনো প্রত্যাশা পূরণ হতে পারে। বিলাসদ্রব্য ক্রয় করতে পারেন। মন ভালো,  কোনো কারণে আবেগপ্রবণ হতে পারেন। পারিবারিক পরিবেশ অনুকূল থাকতে পারে।

ধনু (২২ নভেম্বর-২০ ডিসেম্বর)

ছোট ভাইবোনদের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় থাকতে পারে। আপনার কোনো সিদ্ধান্তে তাদের সমর্থন পেতে পারেন। আপনার প্রভাব-প্রতিপত্তি বৃদ্ধি পেতে পারে। কাজকর্মে উৎসাহবোধ করবেন। প্রবাসী আপনজনের সঙ্গে যোগাযোগ হতে পারে।

মকর (২১ ডিসেম্বর-১৯ জানুয়ারি)

আর্থিক দিক ভালো যাবে। প্রাপ্তিযোগ আছে। অধীনের কাজে লাগতে পারেন। মূল্যবোধ বজায় থাকতে পারে। পুরোনো কোনো আত্মীয়ের সঙ্গে যোগাযোগ হতে পারে।

কুম্ভ (২০ জানুয়ারি-১৮ ফেব্রুয়ারি)

শরীর ভালো থাকবে। কাজকর্মে আশানুরূপ সাফল্য পেতে পারেন। ব্যবসায়ীদের জন্য সময় অনুকূল থাকতে পারে। নতুন বিনিয়োগ ফলপ্রসূ হওয়ার সম্ভাবনা আছে। ব্যক্তিত্ব দিয়ে অন্যকে প্রভাবিত করতে পারবেন।

মীন (১৯ ফেব্রুয়ারি-২০ মার্চ)

শরীর ভালো না-ও থাকতে পারে। প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করুন। ব্যয় কমানোর চেষ্টা করুন। অন্যথায় ঋণগ্রস্ত হতে পারেন। গোপন শত্রু সম্পর্কে সতর্ক থাকুন।


আরও খবর



মাগুরায় ৪৬৪ টি ঈদগাহে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:শুক্রবার ১২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | ৫৩জন দেখেছেন

Image

স্টাফ রিপোর্টার মাগুরা থেকে:মাগুরা জেলার ৪ উপজেলায় ৪৬৪ টি ঈদগাহে শান্তিপূর্ণভাবে  পবিত্র ঈদুল ফিতরের নামাজ অনুষ্ঠিত হয়।

মাগুরায় প্রধান ঈদের জামাত সকাল ৮ টায় শহরের ঐতিহাসিক নোমানী ময়দানে অনুষ্ঠিত হয়। মাগুরার জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবু নাসের বেগ, পৌর মেয়র খুরশীদ হায়দার টুটুলসহ শহরের গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ এখানে ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায় করেন। জামাত পরিচালনা করবেন মাগুরা কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের খতিব মাওলানা মুফতি হাবিবুর রহমান। মাগুরা পিটিআই জামে মসজিদে অনুষ্ঠিত জামাতে নামাজ আদায় করেন মাগুরা ১ আসনের সদ্য সাবেক সংসদ সদস্য এড, সাইফুজ্জামান শিখর। এছাড়া মাগুরা মডেল মসজিদে, পৌর গোরস্থান মসজিদ, জজকোর্ট মসজিদ, মাগুরা পুলিশ লাইনস প্যারেড গ্রাউন্ডে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়। মাগুরার পুলিশ সুপার মোঃ মশিউদৌলা রেজা,  পুলিশ লাইনের পুলিশ সদস্য এবং এলাকাবাসী এ জামাতে নামাজ আদায় করেন। এছাড়া জেলা জজ কোর্ট মসজিদ,সরকারি কলেজ জামে মসজিদ, পারনান্দুয়ালী ব্যাপারী পাড়া জামে মসজিদ, পারনান্দুয়ালী গোরস্থান ঈদগাহ ময়দান, মুন্সীপাড়া ঈদগাহ ময়দানসহ জেলার শ্রীপুর, মহম্মদপুর, শালিখা উপজেলাসহ সর্বত্র  ঈদের জামাত অনু্ষ্ঠিত হয়। জেলায় মোট ৪৬৪ ঈদগাহ ময়দানে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এর মধ্যে মাগুরা

সদর উপজেলায় ২২৮ টি, শ্রীপুর উপজেলায় ৮২ টি, মহম্মদপুর উপজেলায় ১১২ টি এবং শালিখা উপজেলায় ৪২ টি ঈদগাহে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়।  এদিকে বৃষ্টি হতে পারে এ আশংকায়  জেলার ৭৩০ টি গ্রামের প্রায় ২ হাজার ৩শ'  মসজিদ প্রস্তুত রাখা হয়েছিল। মাগুরার  পুলিশ সুপার মোঃ মশিউদৌলা রেজা জানান, জেলার সর্বত্র শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখার জন্য  মাগুরা জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় সকল ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়েছে।


আরও খবর

মাগুরায় বিনামূল্যে সার বীজ বিতরণ

শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪




জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য স্মৃতিসৌধে ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবসের সূচনা

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | ৩২জন দেখেছেন

Image

মজনুর রহমান আকাশ,মেহেরপুর প্রতিনিধি:আজ ১৭ এপ্রিল ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবসটি। নানা কর্মসূচীর মধ্য দিয়ে মেহেরপুরের আ¤্রকাননে পালিত হচ্ছে দিনটি। ভোর ৬ টার সময় মুজিবনগহর স্মৃতিসৌধের সামনে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে দিবসের সূচনা করেন মুজিবনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা খাইরুল ইসলাম ও মুজিবনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা উজ্জ্বল কুমার দত্ত্ব। এছাড়াও সকাল ৯ টার সময় শুরু হবে মূল আনুষ্ঠানিকতা। মুজিবনগর স্মৃতিসৌধে পুষ্পার্ঘ অর্পণ করে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করবেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ.ক.ম মোজাম্মেল হক, জনপ্রশাসন মন্ত্রী ফরহাদ হোসেনসহ আওয়ামী লীগের কেদ্রীয় নেতৃবৃন্দ। পরে কুচকাওয়াজ, জাতীয় পতাকা উত্তোলন, গার্ড অ্যাব ওনার ও গিতিনাট্য পরেবশন করা হবে। শেখ হাসিনা মঞ্চে শুরু হবে বিশাল জনসভা। যেখানে সভাপতিত্ব করবেন কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের যুগ্মসাধারণ সম্পাদক আ.ফ.ম বাহাউদ্দীন নাসিম। প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখবেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী জাফরুল্লাহ।


আরও খবর

মাগুরায় বিনামূল্যে সার বীজ বিতরণ

শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪




মেহেরপুরে দাম কমিয়েও রক্ষা হচ্ছে না তরমুজ ব্যবসায়ীদের

প্রকাশিত:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | ১৯৫জন দেখেছেন

Image

মজনুর রহমান আকাশ, মেহেরপুরঃথরে থরে সাজানো রয়েছে রসালো তরমুজ। তরমুজের বুক চিরে লাল অংশ দেখানো হচ্ছে ক্রেতাদের। রমজানের শুরুতে যে দর ছিল তা থেকে কমানো হয়েছে অনেকখানি। তবুও মিলছে না কাঙ্খিত তরমুজ ক্রেতা। গেল শনিবার ও আজ রোব্বার সকালে এ দৃশ্য মেহেরপুরের হাট-

বাজারগুলোতে। বলা যেতে পারে- তরমুজের বাজারে ধ্বস নেমে এসেছে। বাজার অনুসন্ধানে জানা গেছে, রমজানের এক দিন আগে থেকে মেহেরপুরের বাজারে আসে সবুজ রংয়ের তরমুজ। মূলতঃ এই তরমুজের জাত গ্রীষ্মকালেই ফলন দেয়। অন্যান্য বছর  এপ্রিলের শেষের দিকে বাজারে এ তরমুজ পাওয়া গেলেও এবার কিছুটা ব্যতিক্রম। রোজায় বেশি দর পাওয়ার জন্য কৃষকরা কিছুটা আগাম আবাদ করেছেন বলে দাবি করছেন স্থানীয় ব্যবসায়ীরা। অন্যান্য সময় পিচ হিসেবে তরমুজ বিক্রি হলেও গেল কয়েক বছর রমজান  থেকে কেজি দরে তরমুজ বিক্রি শুরু হয়।

রোজার শুরুতে হাট-বাজারে প্রতিটি তরমুজের দর ছিল ২৫০-৮০০ টাকা পর্যন্ত। প্রথম  দু’দিন তরমুজ বেচাকেনায় স্বস্তিতে ছিলেন ব্যবসায়ীরা। কিন্তু ক্রেতাদের অভিযোগ ছিল অনেক। অস্বাভাবিক মূল্য, অপরিপক্ক ও অপুষ্ট তরমুজ এবং কেজিতে বিক্রির বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও আলোচিত ছিল বেশ। যা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ সাড়া পড়ে। কেউ কেউ রমজানে তরমুজ বয়কটের ডাক দেয়।  বয়কটের প্রভাব খোঁজ নিতে গিয়ে ব্যবসায়ীদের দেওয়া তথ্যের সত্যতা মিলেছে। গাংনী

প্রেস ক্লাবের সহ সভাপতি মজনুর রহমান আকাশ জানান, অনেকেই তরমুজ বর্জন করেছে। আমার জানামতে সচেতন মহলের একটি বড় অংশই বয়কট বর্জন করে এখনও দৃঢ় অবস্থানে রয়েছেন। ফলে বাজারে প্রভাব পড়বেই। আর এটাই স্বাভাবিক। একই খথা  জানিয়েছেন গাংনীর ভিটাপাড়ার তরমুজ ক্রেতা আলেয়া বেগম ও মালেকা খাতুন।বাজার ঘুরে জানা গেছে, গেল দুদিন হাট-বাজারগুলোতে প্রতি পিস তরমুজ বিক্রি হচ্ছে ১৫০-৪০০ টাকা পর্যন্ত। আবার কেজিতেও দাম কমানো হয়েছে। আগে যেখানে ৮০

টাকায় বিক্রি হচ্ছিল এখন তা কমিয়ে ৫০ টাকায় বিক্রি করা হচ্ছে।তরমুজ ক্রেতারা জানান, গেল কয়েকদিন ধরে তরমুজের দর নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক সমালোচনা হয়েছে। যার প্রেক্ষিতে বেশিরভাগ মানুষ তরমুজ কেনা থেকে বিরত রয়েছেন। তাছাড়া উচ্চমূল্য দিয়ে তরমুজ কেনা সবার পক্ষে তো আর সহজ নয়।গাংনী বাজারের তরমুজ বিক্রেতা শাহীন মিয়া জানান, তরমুজ নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা হওয়ায় ক্রেতা শূন্য বলা যেতে পারে। এতে লাভের বদলে লোকসান গুনতে হচ্ছে ব্যবসায়ীদের। খুলনা মোকাম থেকে যে দরে তরমুজ কেনা হয়েছে তা থেকে অনেক কম দামে বিক্রি করতে  হচ্ছে। কাঁচামাল তাই ধরে রাখলে নষ্ট হবে বিধায় লোকসান দিয়ে বিক্রি করা হচ্ছে।

ব্যবসায়ী বাবুল জানান, এবার একেবারে বাড়তি দাম। তরমুজের দাম শুনেই ক্রেতারা চলে যাচ্ছেন। ৫০ টাকা কেজির নিচে দাম হলে ভালো হতো। তাহলে ক্রেতারাও কিনে খেত, বিক্রি বাড়ত। তিনি আরো জানান, ভোলা ও বরগুনা জেলায় উৎপাদিত তরমুজ খুলনা মোকাম হয়ে মেহেরপুর জেলায় আসে। মোকামে দর অস্বাভাবিক তাই খুচরা বাজারেও প্রভাব পড়ছে। মোকামে দর নিয়ন্ত্রণ করা না গেলে খুচরা পর্যায়ে কমানো সম্ভব না।

জেলা ভোক্তা অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক সজল আহমেদ জানান, দাম বেশি নেয়ায় রমজানের শুর থেকে তরমুজের বাজার মনিটরিং করা হয়েছে। কয়েকজন তরমুজ ব্যবসায়ীকে জরিমানা করা হয়েছে। ব্যবসায়ীদের কেজি দরে নয়,পিচ হিসেবে তরমুজ বিক্রির জন্য বলা হচ্ছে। দাম নাগালের বাইরে থাকায় অনেকেই তরমুজ কিনতে চাইছেন না।


আরও খবর



প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশকে সম্প্রীতির বন্ধনে আগলে রেখেছেন: পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী

প্রকাশিত:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | ১৫১জন দেখেছেন

Image
জসীম উদ্দিন জয়নাল,পার্বত্যাঞ্চল প্রতিনিধি:পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি বলেছেন, বাংলাদেশ ছোট হলেও এখানে বহু মানুষের বসবাস। বহু গোত্র ও বহু সম্প্রদায়ের দেশ বাংলাদেশ। হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশে র্নির্দ্বিধায় ধর্মের বাণী, ধর্মের কথা, জীবের কল্যাণে তথা মানুষের কল্যাণে সকল প্রকার ধর্মীয় আচার-আচরণ, পুজা পার্বন পালন করার হুকুম দিয়ে গিয়েছেন। তাঁরই সুযোগ্য কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশকে সৌহার্দ্র ও সম্প্রীতির বন্ধনে আগলে রেখেছেন। 

রাতে খাগড়াছড়ি জেলা সদরের কৃষ্ণনগর এলাকায় শ্রী শ্রী শংকর মঠ পার্থ সারথী আশ্রমে আয়োজিত বিশ্বশান্তি মঙ্গলাত্বে শ্রী শ্রী গীতাযজ্ঞ ও মহতি ধর্ম সভা-২০২৪ এর আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি এসব কথা বলেন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি আরও বলেন, বাংলাদেশ একটি অসাম্প্রদায়িক দেশ। বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৯৯৭ সালের ০২ ডিসেম্বর ঐতিহাসিক পার্বত্য শান্তি চুক্তির মাধ্যমে পাহাড়িদের মধ্যে দু’যুগেরও বেশি সময়ের ভ্রাতৃঘাতি সংঘাতের অবসান ঘটিয়ে পার্বত্য অঞ্চলে শান্তির নীড় রচনা করেছিলেন। প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি প্রধানমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেন, পাহাড়িদের মধ্যে সৌহার্দ্র ও সম্প্রীতির বন্ধন গড়ে ওঠায় এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর মহা উন্নয়নের ছোঁয়ায় পার্বত্য চট্টগ্রাম বাংলাদেশের চমৎকার প্রাকৃতিক সৌন্দযের্য্যর লীলাভূমির ক্ষেত্র হিসেবে সবার কাছে পরিচিতি পেয়েছে। আর এর সব কিছুরই দাবীদার মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা। এজন্য আমরা পার্বত্যবাসী গর্বিত এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে কৃতজ্ঞ।

শ্রী শ্রী শংকর মঠ পার্থ সারথী আশ্রম পরিচালনা কমিটির সভাপতি শিব শংকর দেব-এর সভাপতিত্বে আশীর্বাদক হিসেবে চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড শংকর মঠ ও মিশনের অধ্যক্ষ শ্রীমৎ স্বামী তপনানন্দ গিরি মহারাজ, খাগড়াছড়ি সদর পৌর মেয়র নির্মলেন্দু চৌধুরী, খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য কল্যাণ মিত্র বড়ুয়া, আশীষ ভট্টাচার্য্য, চট্টগ্রামের বিশিষ্ট ভাগবতীয় বক্তা অধ্যাপক স্বদেশ চক্রবর্তী আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন।

পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি আলোচনা সভার আগে মৈত্রীয় বন্ধনে সৃজিত এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উপভোগ করেন। এসময় হাজারো ভক্ত গুরুভাইয়েরা উপস্থিত ছিলেন।

আরও খবর

হোমনায় ছেলের হাতে মা খুন, ঘাতক ছেলে আটক

বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪




ব্যবস্হাপকের পারিবারিক কাজে ব্যবহার হচ্ছে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের রেষ্টহাইজ

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৪জন দেখেছেন

Image

জহুরুল ইসলাম খোকন সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি:সৈয়দপুর বিমানবন্দরের রেষ্ট হাউজটি ব্যবস্হাপকের পারিবারিক কাজে ব্যবহার হওয়ার অভিযোগ উঠেছে। তার বিরুদ্ধে করা অভিযোগ উর্ধতন কর্তৃপক্ষকে দিয়ে ও প্রতিকার না পাওয়ার ও অভিযোগ পাওয়া যায়।সরে জমিন গিয়ে দেখা যায়, দেশ বিদেশের গুরুত্বপূর্ণ যাত্রীদের দিন বা রাত্রি যাপন করার জন্য সিভিল অ্যাভিয়েশন কর্তৃপক্ষ সৈয়দপুর বিমানবন্দর সংলগ্ন প্রায় ৪ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি দ্বিতল ভিআইপি ভবন নির্মাণ করে। যেখানে রয়েছে, ডাবল বেড এর ৪ টি রুম।খাবারের জন্য বিশাল মাপের ডাইনিং। প্রতিটি শয়নকক্ষে একটি করে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত যন্ত্র। ড্রয়িং ও ডাইনিং রুমে রয়েছে একই মানের যন্ত্র। খাবার তৈরির জন্য ইলেকট্রিক হিটারও চুলা। কিন্তু এরপরও সেখান থেকে একটি পয়সা ও ইনকাম হয়না সিভিল অ্যাভিয়েশনের।কারন এটি ব্যবস্হাপক নিজ দখলে রেখে পারিবারিক কাজে ব্যবহার করছেন। 

চাকরি হারানোর ভয়ে নাম প্রকাশ করতে না চাওয়া অনেকেই বলেন,ভিআইপি কোন যাত্রী রেষ্ট হাউজটি ভাড়া চাইতে গেলে বলা হয় রেষ্ট হাউজটি খালি নাই।একারনে সেটি ভাড়াও হয়না মাসের পর মাস।ব্যবস্হাপক ওই রেষ্ট হাউজে রাজ হাসও কবুতরের খামার গড়ে তুলেছেন। আর এসব দেখাশোনা করছেন,৩ জন সরকারি কর্মচারী। আর তাদের বেতন দেয়া হয় সরকারের কোষাগার থেকে। রেষ্ট হাউজের এসি ও ইলেকট্রিক খরচ বছরে হয় ১ লাখ টাকার বিদ্যুৎ বিল। সংস্কার বাবদ প্রতি বছর ব্যয় ধরা হয়,দেড় থেকে ২ লাখ টাকা। সব মিলিয়ে প্রতিবছর প্রায় ১৫ লাখ টাকার ও বেশি ব্যয় হচ্ছে সিভিল অ্যাভিয়েশন কর্তৃপক্ষের। কর্তৃপক্ষ সরেজমিন গিয়ে তদন্ত করলেই সব কিছুই দেখতে পাবেন।

এছাড়া বিমানবন্দর ব্যবস্হাপকের বসবাসের যে বাসাটি বরাদ্দ রয়েছে, সেটিতে তিনি বসবাস না করে ১১ ও ১৪ গ্রেডের কর্মচারীদের নামে বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। যার কারনে সেখান থেকে এভিয়েশন কর্তৃপক্ষ তেমন একটা ভাড়াও পান না।এমনকি সরকারি টাকায় ক্রয় করা গাড়ি নিজের পরিবারের কাজে ব্যবহার করছেন ব্যবস্হাপক। অথচ তেল খরচ করছেন,সরকারের। এসব বিষয়ে উর্ধতন কর্তৃপক্ষকে লিখিত অভিযোগ দিয়ে ও প্রতিকার মেলেনি,বরং হেনস্তা হয়েছেন,অভিযোগ কারিরা। 

তবে বিমানবন্দর ব্যবস্হাপক সুপ্লব কুমার বলেন, রেষ্ট হাউজটি ভাড়া হয়না বলেই সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য রাজ হাস ও কবুতরের খামার করা হয়েছে। কিন্তু অন্যান্য অভিযোগ ভিত্তি হীন বলে মনে করেন তিনি। 

আরও খবর