Logo
আজঃ মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

হিলিতে ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস পালিত

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | ৭২জন দেখেছেন

Image

মাসুদুল হক রুবেল,হিলি (দিনাজপুর) প্রতিনিধি:দিনাজপুরের হিলিতে আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণীর মধ্য দিয়ে ১৭ ই এপ্রিল ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস পালিত হয়েছে।

বুধবার সকাল সাড়ে ১০ টায় উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে উপজেলা পরিষদের হলরুমে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অমিত রায় এর সভাপতিত্বে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

এতে বক্তব্য রাখেন,উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) লায়লা ইয়াসমিন,উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আরজেনা বেগম,উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভপতি আব্দুল লতিফ মাস্টার,আশরাফ আলী প্রধান,সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার লিয়াকত আলী,বোয়ালদাড় ইউপি চেয়ারম্যান ছদরুল ইসলাম,থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি তদন্ত) জাহাঙ্গির আলম ও মডেল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মহিদুল ইসলামসহ অনেকে উপস্থিত ছিলেন।আলোচনা সভা শেষে চিত্রাংকন ও কবিতা আবৃত্তি প্রতিযোগীতায় বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।


আরও খবর



মধুপুরে সর্বজনীন পেনশন স্কিম সহায়তা কেন্দ্র ও রেজিষ্ট্রেশন বুথ উদ্বোধন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | ৫৭জন দেখেছেন

Image

বাবুল রানা মধুপুর টাঙ্গাইল প্রতিনিধিঃ- টাঙ্গাইলের মধুপুরে সর্বজনীন পেনশন স্কিম সহায়তা কেন্দ্র ও রেজিষ্ট্রেশন বুথের শুভ উদ্বোধন অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

মধুপুর উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে মঙ্গলবার দুপুরে এ  সর্বজনীন পেনশন স্কিম সহায়তা কেন্দ্র ও রেজিষ্ট্রেশন বুথ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন টাঙ্গাইল জেলা অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) জিয়াউল হক চৌধুরী। 

এসময় উপস্থিত ছিলেন জেলা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ও পুলিশ সুপার পদে পদোন্নতি প্রাপ্ত মো. শরফুদ্দীন, টাঙ্গাইল জেলা সিনিয়র নির্বাচন কর্মকর্তা মতিউর রহমান, মধুপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার জুবাযের হোসেন, ধনবাড়ী উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোস্তাফিজুর রহমান, মধুপুর থানা অফিসার ইনচার্জ মোল্লা আজিজুর রহমান, ধনবাড়ী থানা অফিসার ইনচার্জ হাবিবুর রহমান, মধুপুর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভুমি) জাকির হোসাইন, মধুপুর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ফারহানা শিরিন, ধনবাড়ী উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা মনি শংকর রায় প্রমুখ।

এসময় উপজেলা প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, সাংবাদিক ও সুধীসমাজের লোকজন উপস্থিত ছিলেন।

 -খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



চাঁদাবাজীতে অতিষ্ঠ মীরপুর শাহআলী ও দারুসছালামবাসী

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০২ এপ্রিল 2০২4 | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | ৩৮৪জন দেখেছেন

Image

ডেক্স রিপোর্টঃচাঁদাবাজদের অত্যচারে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছেন রাজধানীর অন্যতম ব্যস্ত এলাকা মিরপুর-১, দারুসসালাম থানা এলাকার কাঁচাবাজারে আড়ৎসহ বিভিন্ন স্থানে ব্যবসায়ীরা, বিশেষ করে রাস্তার পাশে ফুটপাথে বসা ব্যবসায়ী যেন ভোগান্তির শেষ নেই। বাদ পড়ছেন না বিভিন্ন মার্কেটে পজিশন নিয়ে বসা ব্যবসায়ীরাও। এমনকি টেম্পু স্ট্যান্ডগুলো চাঁদাবাজদের হাত থেকে রেহাই পাচ্ছে না মালিক ও চালকরা । এইসব নিয়ন্ত্রণ করছেন মোহাম্মদ খাইরুল, মোহাম্মদ রতন ও মোহাম্মদ জনি । তারা যুবলীগের নেতা বলে জানা গেছে।


এই তিন চাঁদাবাজ সিন্ডিকেট মিলে প্রতিদিন ওইসব এলাকা থেকে এক লাখ টাকা চাঁদা উঠায় এবং মাসে ৩০ লাখ টাকা চাঁদা উঠায় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এইসব চাঁদার টাকা উঠানোর জন্য ওই তিন সিন্ডিকেট ১০ থেকে ১৫ জনকে নিয়োগ করেন। নিয়োগকৃত সদস্যরা প্রতিদিন এক লাখ টাকা চাঁদা উঠায়ে তিন সিন্ডিকেটের প্রধান রতনের কাছে টাকাগুলো জমা দেন বলে তাদের নিয়োজিত একজন সদস্য জানায় । এভাবে তাদের চাঁদাবাজি চলতে থাকে মাসের পর মাস বছরে পর বছর । তারা এমপি ও স্থানীয় প্রভাবশালী সরকারদলীয় নেতাদের নাম ভাঙ্গিয়ে এইসব চাঁদাবাজি ও বিভিন্ন ধরনের অপকর্ম করে যাচ্ছে তারা এইসব অভিযোগ পাওয়া গেছে স্থানীয় ব্যবসায়ী ও এলাকাবাসীদের মাধ্যমে।


মিরপুর বেড়িবাঁধের কাঁচামালের আড়ৎদের ব্যবসায়ী আবুল কালাম বলেন এখানে প্রায় ৫০০ থেকে সাড়ে ৫০০ আড়ৎদার রয়েছেন । ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে সাবধানে নেন এমনকি ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা এখানে মাল ক্রয় করতে আসলে তাদের কাছ থেকেও চাঁদা আদায় করে থাকেন। ওই চাঁদাবাদ সন্ত্রাসীদের নিয়োজিত সদস্যরা প্রতিটি রিকশা ভ্যান থেকে ও পিকআপ ভ্যান থেকে এমন কি ট্রাক থেকে ৩০ টাকা থেকে ১০০ টাকা পর্যন্ত চাঁদা আদায় করেন। সাদা টাকা না দিলে ওই ব্যবসায়ীদের উপরে অমানবিক নির্যাতন শুরু করে চাঁদাবাজ সদস্যরা। তখন ব্যবসায়ীরা বাধ্য হয়ে তাদেরকে চাঁদা দিতে হয়। ব্যবসায়ীদের অভিযোগ এইসব চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে কেউ ব্যবস্থা নিচ্ছে না ।


ওইসব চাঁদাবাজদের চাঁদা দিতে গিয়ে দ্রব্যমূল্য জিনিসের দাম বেড়ে যায়। ব্যবসায়ীরা আরও অভিযোগ করেন, দীর্ঘকাল ধরে এলাকার নেতা ও তাদের নিয়ন্ত্রণে থাকা মাস্তানদের চাঁদা এবং পুলিশকে ঘুষ দিয়েই কাঁচামালের আড়ৎদের, ফুটপাথে ব্যবসা ও টেম্পু স্ট্যান্ড গুলো ব্যবসা করতে হচ্ছে এছাড়া আমাদের কোন প্রকার উপায় নেই। নাইমেন তৈয়ব আলী জানান, চাঁদাবাজ খাইরুল, রতন ও জনি তার কাছ থেকে প্রতিমাসে ৭ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে না হলে তাকে লাইন চালাইতে দিবে না। এমনকি তাকে বিভিন্ন ধরনের হুমকি প্রদর্শন করেন ওই চাঁদাবাজরা। তাদের দাবিকৃত চাঁদার টাকা না দিলে বিভিন্ন ধরনের অমানবিক নির্যাতন শুরু করে চাঁদাবাজদের সদস্যরা তাই ব্যবসায়ীরা নিরুপায় হয়ে তাদেরকে চাঁদা দিতে বাধ্য হচ্ছেন।


যেখানে চাঁদাবাজদের সঙ্গে প্রশাসন লোকজন জড়িত রয়েছে। তাই প্রশাসনের কাছ থেকে বিচার দিয়ে কি আর লাভ হবে। ব্যবসায়ী আবুল বাশার জানান খাইরুল, রতন ও জনি তারা কিশোর গ্যাংয়ের লিডার এবং তাদের মাধ্যমে মিরপুর বিভিন্ন এলাকায় কিশোরগ্যাংয়ের সদস্যরা বিভিন্ন ধরনের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়ছে তাদের মাধ্যমে তারা এলাকা নিয়ন্ত্রণ করছে। টেম্পু চালক আতিফুর রহমান জানান ওইসব চাঁদাবাজদের অত্যাচারে টেম্পু স্ট্যান্ডে যাত্রী রাও আসতে ভয় পায়। প্রতিদিনই চাঁদাবাজ সদস্যদের সাথে আমাদের কথা কাটাকাটি হয় এমনকি আমাদেরকে মারধর করে।


ব্যবসায়ী মোহাম্মদ কাউসার মিয়া জানান চাঁদাবাজরা যেসব চাঁদা টাকা উঠায় সেগুলো আবার মিরপুর ১ নাম্বার প্রিন্স বাজার মার্কেটের দ্বিতীয় ও সপ্তম তলা বসে তারা ভাগাভাগি করে নেয় । তাদের বিরুদ্ধে কেউ কিছু বলতে গেলে উল্টো তাদেরকে মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে থাকেন। এইসব অবকর্মীর দেখার কেউ নেই? ওইসব চাঁদাবাজরা এমপি ও স্থানীয় সরকার দলীয় নেতাদের নাম ভাঙ্গিয়ে চাঁদাবাজি সহ অন্যান্য অপকর্ম করে যাচ্ছে কিন্তু নেতারা জানার পরেও কোন পদক্ষেপ নিচ্ছে না কেন। এর শেষ কোথায় কবে জানব।


এইসব ব্যাপারে খাইরুল, রতন ও জনি কে কাছে জানতে চাইলে তারা এসব ঘটনার অস্বীকার করেন তারা এইসব ঘটনায় কিছুই জানেন না। আবার
সম্প্রতি কিছু উঠতি মাস্তানদের দৌরাত্ম্য এতটাই বেড়েছে যে ব্যবসা করা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়ছে। এসব মাস্তান ২৫-৩০ জন কিশোরকে দলে ভিড়িয়ে একটি গ্রুপ তৈরি করছে। এরপর সংশ্লিষ্ট থানার কিছু অসাধু পুলিশ কর্মকর্তাদের টাকার বিনিময়ে হাত করে জড়িয়ে পড়ছে বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে। সম্প্রতি মিরপুর-১ ও দারুসসালাম এলাকায় হকার মোহাম্মদ খলিল ও আলামিন নেতৃত্বে গড়ে উঠেছে এমনই একটি গ্রুপ।


যারা ওই এলাকার প্রতিটি ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ীর কাছ থেকে দিনহারে চাঁদা আদায় করছে। তাদের টাকা দিতে না চাইলে শুরু হচ্ছে হামলা ও নির্যাতন। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করতে গেলে দ্বিমুখী সমস্যায় পড়তে হচ্ছে ব্যবসায়ীদের। পুলিশ অভিযোগ শুনলেও কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করছে না। আর এই সুযোগে সন্ত্রাসীরা আরো বেপরোয়া হয়ে নির্যাতন চালাতে শুরু করে। শাহ আলী এলাকার ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী হোসেনের দোকানে হামলা চালায় তাদের বাহিনীর সদস্যরা। এই ঘটনায় তিনি শাহআলী থানায় একটি জিডি করেন। তিনি বলেন, রাস্তার পাশে ব্যবসা করতে গেলে কয়েকটি ধাপে চাঁদা ও ঘুষ দিয়েই ব্যবসা করতে হয়। এটা এখন নিয়মে পরিণত হয়েছে।


কিন্তু যখন এর বাইরেও চাঁদা দিতে হয় তখন ব্যবসায়ীদের পুঁজি ভেঙে খাওয়া ছাড়া কোনো পথ থাকে না।তিনি বলেন, ফুটপাথে খুবই কম লাভে পণ্য বিক্রি করতে হয়। এখন প্রচুর দোকান থাকায় খুব বেশি লাভও হয় না। তার মধ্যে থানা, পুলিশ, লাইনম্যান, ঝাড়–দার, সোর্স এবং এলাকার বিভিন্ন সংগঠনের নেতাদের আলাদা আলাদা করে টাকা দিতে হয়। কেউ দিন হিসাবে আবার কেউ সপ্তাহ হিসাবে এসব টাকা নিয়ে থাকে। তার মধ্যে এখন যুক্ত হয়েছে খলিল ও আলামিন বাহিনীর সদস্যরা। কিছু কিশোর ও উঠতি বয়সী যুবকদের সাথে নিয়ে প্রতিটি দোকানে চাঁদা দাবি করছে। না দিলে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করা হচ্ছে।


কামাল হোসেন নামে অপর একজন ব্যবসায়ী অভিযোগ করে বলেন, এই দলে সাইদুল, হাসান, সিরাজ, বড় সুমন, মোল্লা ,বাবুসহ ২০-২৫ জন সদস্য রয়েছে। এরা প্রত্যেকে এলাকা ভাগ করে চাঁদা আদায় করছে। কেউ দিতে না চাইলে এরা সবাই একসাথে গিয়ে হামলা চালাচ্ছে। চাঁদা না দেয়ায় তার দোকানে হামলা চালিয়ে তাকে মারধর করে।এই ঘটনায় তিনি দারুসসালাম থানায় একটি জিডি করেন। তিনি আরো বলেন, এদের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ করতে গেলে পুলিশ কোনো পদক্ষেপ নেয় না। ফলে সন্ত্রাসীরা আরো বেপরোয়া হয়ে যায়। তিনি বলেন, ফুটপাথে সামান্য লাভে পণ্য বিক্রি করে সংসার চালাতে হয়।


কিন্তু সেই সামান্য লাভের টাকা থেকে যদিও এভাবে বিভিন্ন পয়েন্টে পয়েন্টে ভাগ দিতে হয় তাহলে আর কিছুই থাকে না। এখন দেখা যাচ্ছে পুঁজি থেকেই চাঁদার টাকা পরিশোধ করতে হচ্ছে।তারা আরো অভিযোগ করে বলেন মুক্ত বাংলা মার্কেটে সভাপতি আবুল কালাম ও সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ জুম্মান মিরপুর বিভাগের পুলিশের ডিসি মো. জসিম উদ্দিনের নামে খলিল ও আলামিন মাধ্যমে চাঁদা উঠায় হকারদের কাছ থেকে। প্রতিদিন তারা্ এই ভাবে পুলিশের নামে হকারদের কাছ থেকে চাঁদার টাকা উঠাচ্ছে।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে বালু ডাঙ্গা জুয়া ও নেষা মুক্ত করার ঘোষণা দিলেন শান্ত

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | ২৭জন দেখেছেন

Image

এম এম হারুন আল রশীদ হীরা নওগাঁ জেলা প্রতিনিধি:দশদিন পর বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭টার কিছু আগে নওগাঁ কারাগার থেকে জামিনে বেরিয়ে আসেন সাবেক ছাত্র লীগ নেতা মোশাররফ হোসেন শান্ত এ সময় তাকে বালুডাঙ্গা চকগোবিন্দ এলাকাবাসী স্বাগত জানান। এর আগে বিকাল সোয়া ৪টার দিকে মোশাররফ হোসেন শান্ত কে দেওয়া  আদালতের জামিনের কাগজপত্র নওগাঁ কারাগারে পৌঁছায়। 

জামিনে মুক্তি খবর পেয়ে ৫শতাধিক এলাকাবাসী জেল গেটের সামনে ফুলের মালা হাতে অপেক্ষায় থাকে মোশাররফ হোসেন শান্ত'র জন্য এ সময় তারা বলেন, শান্ত আমাদের গ্রামের ভালো ছেলে সে আমাদের জন্য সব সময় কাজ করে বিনিময় ছাড়া। বালু ডাঙ্গা বাস স্ট্যান্ড এলাকায় ছোট বড় অনেক জুয়ার বোর্ড (ক্যাসিনো) বসে। শান্ত প্রথম থেকেই এ সব অবৈধ কাজের বিরুদ্ধে কথা বলতো তাই এ-ই অবৈধ ব্যাবসার সাথে জড়িত সাজ্জাদ হোসেন ও ক্যাডার বাহিনী নিয়ে প্রতিনিয়িত হুমকি ধামকি দিত তার হুমকি ধামকি উপেক্ষা করে যখন বালুডাঙ্গা এলাকা থেকে জুয়ার বোর্ড ও মাদক ব্যবসা বন্ধ করতে বলে তখন মিথ্যা হয়রানি মূলক শান্ত সহ আরো ১০/১২ জনের নামে মামলা দিয়ে হয়রানি করে।

মৌসুমি আক্তার (ছদ্মনাম) বলেন, শান্ত ভাইয়া পরোউপকারী একজন মানুষ তাকে বিপদে আপদে পাশে পাই তিনি অন্যায়ের বিরুদ্ধে কণ্ঠস্বর। তাকে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করছে একই এলাকার মাস্তান সাজ্জাদ হোসেন আমরা তার বিচার চাই কেন এক জন ভালো মানুষকে হয়রানি করবে।

মোশাররফ হোসেন শান্ত বলেন, সাজ্জাদ বাহিনীর অত্যাচারে পুরো বাসস্ট্যান্ড এলাকা অতিষ্ট। দোকানদারদের কাছ থেকে নিয়মিত চাঁদা নিতো। আর চাঁদা না দিলে বিড়ম্বনায় পড়তো হতো দোকানীদের। সাজ্জাদ স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাদের ঘনিষ্ঠজন হওয়ায় কাউকেই তোয়াক্কা করে না। আমি বাধাঁ দিতে গেলে আমাকে হুমকি ধমকি দেয় এবং বলে আমি যেন এ সবের ভিতর না জড়াই। আমি অন্যায়কে কখনো প্রশ্রয় দেয়নি বা ভবিষ্যতে দিবো না তাই আমি প্রতিবাদ করলে গত ১৪ এপ্রিল রাত সাড়ে ৯টায় শহরের বালুডাঙ্গা বাসস্টান্ড এলাকায় দেশীয় অস্ত্র রামদা, চাপাতি ও হাসুয়া সহ বিভিন্ন অস্ত্র সজ্জিত হয়ে সাজ্জাদ হোসেন ও তার ছেলে হৃদয়ের ক্যাডার বাহিনী অতর্কিত হামলা চালায়, আমার দোকান ঘর ভাংচু করে। আমি তার হামলা প্রতিহত করার জন্য রাস্তায় বের হলে তারা পালিয়ে যায় ওরা আমার নামে মিথ্যা হয়রানি, মূলক মামলা করে আমাকে জেল খাটায়। আজকে আমি আবারও কথা দিচ্ছি এলাকাবাসীকে বালুডাঙ্গা বাসস্টান্ড এলাকায় কোন মাদক, জুয়া, চাঁদাবাজি সহ সকল প্রকার অবৈধ কাজ কাউকে করতে দিব না। সে যত বড়ই মাস্তান হোক না কেন এই বালুডাঙ্গা বাসস্টান্ড চকগোবিন্দ এলাকা হবে মাদক, জুয়া, চাঁদাবাজ মুক্ত। 

উল্লেখ্য, গত (১৪ এপ্রিল) নববর্ষের দিনে বাসস্টান্ডে শান্ত ও সাজ্জাদ হোসেন এর ধাওয়া পাল্টা ধাওয়াকে  কেন্দ্র করে সাজ্জাদ হোসেন পরের দিন চাঁদাবাজি, হত্যা চেষ্টার মিথ্যা মামলা করে সেই মামলায় শান্ত সহ তিন জন কে আটক করে জেল হাজতে পেরন করেন পুলিশ।


আরও খবর



মির্জাপুরে পার্টনার ফিল্ড স্কুল (পিএফএস) ধান এর কার্যক্রম

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | ১৩৫জন দেখেছেন

Image

মির্জাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি:টাঙ্গাইলের মির্জাপুর উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, কৃষি মন্ত্রণালয়ের প্রকল্প পার্টনার ফিল্ড স্কুল (পিএফএস) এর কার্যক্রম চালু করা হয়েছে। প্রকল্পের বাস্তবায়ন মেয়াদ জুলাই ২০২৩ থেকে জুন ২০১৮ পর্যন্ত।১৭ এপ্রিল, ২০২৪ মির্জাপুর উপজেলার উয়ার্শী এবং আনাই তারা ইউনিয়নের দুটি স্কুলের শিক্ষা কার্যক্রম উদ্বোধন করা হয়। উয়ার্শী ইউনিয়নের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মির্জাপুর উপজেলার বর্তমান সাংসদ খান আহমেদ শুভ এবং আনাই তারা ইউনিয়নের চামারি ফতেপুর গ্রামের স্কুল উদ্বোধন করেন বীর মুক্তিযোদ্ধা খন্দকার আলমগীর হোসেন।

মির্জাপুর উপজেলার কৃষি বিষয়ক এক্সটেনশন অফিসার রাজীব মন্ডল, উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা নিরঞ্জন ভৌমিক এবং সাহাদাত হোসেন উনাদের বক্তব্যে প্রান্তিক কৃষকদের নিয়ে গঠিত পিএফএস এর কার্যক্রম এবং এর উদ্দেশ্য গুলো তুলে ধরেন।

প্রতিটা স্কুলে ১০ জন নারী এবং ১৫ জন পুরুষ নিয়ে পিএফ এস-এর এই কার্যক্রম শুরু হয়। হাতে কলমে দশটি ক্লাসের মাধ্যমে কৃষক কৃষাণীদের এখানে শিক্ষা দেয়া হবে।অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন সাংবাদিক লুৎফর অরেঞ্জ, সাংবাদিক আশিক ইসলাম আসিফ, আনাই তারা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য বিরাজুর রহমান রাহুল এবং এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।


আরও খবর



বগুড়ায় ন্যায্যমূল্যে গাভীর দুধ বিক্রয় উদ্বোধন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০২ এপ্রিল 2০২4 | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | ১২৭জন দেখেছেন

Image

(বগুড়া) প্রতিনিধিঃপবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে ৩১মে মার্চ২৪ রবিবার বগুড়া জেলা প্রাণিসম্পদ বিভাগের উদ্যোগে জেলা স্কুল গেটে ন্যায্য মূল্যে গাভীর খাঁটি দুধ বিক্রয় উদ্বোধন করেন প্রধান অতিথি জেলা প্রাণিসম্পদ অফিসার ড. মোঃ আনিছুর রহমান।এ সময় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রাণিসম্পদ অফিসার ডাঃ মোছাঃ নাছরীন পারভীন, বগুড়া সদর উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসার ডাঃ এ কে এম ফরহাদ নোমান সহ জেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরের কর্মকর্তা ও কর্মচারীগন। (রবিবার) প্রতি লিটার গাভীর খাঁটি দুধ ৬০টাকা মূল্যে ৬০জন ক্রেতার মধ্যে ন্যায্য মূল্যে বিক্রয় করা হয়। এছাড়াও গত ১৫ মার্চ২৪ হতে জেলা প্রাণিসম্পদ বিভাগ বগুড়ার উদ্যোগে ন্যায্য মূল্যে গরুর মাংস ও ভ্রাম্যমান ডিম বিক্রয় করা হয়েছে।


আরও খবর