Logo
আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম
কুড়িগ্রামের অর্থনৈতিক অঞ্চল হয়ে ভুটানের রাজা এখন নিজ দেশের পথে বাংলাদেশি আমেরিকানদের প্রশংসায় ডোনাল্ড লু ঢাবির ভর্তি পরীক্ষার সব ইউনিটের ফল প্রকাশ, পাসের হার ১০.০৭ শতাংশ বিএনপি স্বাধীনতার মর্মার্থকে অকার্যকর করতে চায়: ওবায়দুল কাদের কাতারের আমির দু’দিনের সফরে ঢাকায় আসছেন প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে শিলাবৃষ্টি ও ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে সরকারের সহায়তা নওগাঁ সীমান্তে নিহত আল আমিনের মরদেহ ফেরত দিয়েছে বিএসএফ ২ লাখ টাকার ফ্যামিলি ট্রিপের সেরা ঈদ অফার দিচ্ছে রিয়েলমি সরকার ২৩ নাবিককে উদ্ধারে অনেক দূর এগিয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ৬ এপ্রিলের ট্রেনের টিকেট দশ মিনিটেই শেষ

গণসমাবেশ অনুমতি দিলেও করব , না দিলেও করব

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৪ নভেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ২৮৮জন দেখেছেন

Image

সংঘাত এড়িয়ে আগামী ১০ ডিসেম্বর নয়াপল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনেই বিএনপি গণসমাবেশ করবে বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেছেন, ‘অনুমতি দিলেও করব, না দিলেও করব। অনুমতির অপেক্ষা করব না। মনে রাখতে হবে, এ দেশটা আমাদের সবার।’

ঢাকা জেলা বিএনপির নতুন কমিটির সভাপতি খন্দকার আবু আশফাক ও সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট নিপুণ রায় চৌধুরীকে সঙ্গে নিয়ে দলের প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবরে আজ বৃহস্পতিবার শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে উপস্থিত সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

এ সময় দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমান উল্লাহ আমান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবুল খায়ের ভূঁইয়া, ঢাকা জেলা বিএনপির সাবেক সভাপকি ডা. দেওয়ান সালাউদ্দিন বাবু, নতুন কমিটির সহসভাপতি খন্দকার মাঈনুল ইসলাম বিল্টু, যুগ্ম মহাসচিব শামছুল ইসলাম, কেরানীগঞ্জ দক্ষিণ বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মোজাদ্দেদ আলী বাবু প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

১০ ডিসেম্বর ঢাকার গণসমাবেশ কোথায় হবে-এমন প্রশ্নে গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‌‘আগামী ১০ ডিসেম্বর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সমানে আমরা অনুমতি চেয়েছি। সেখানেই আমরা সমাবেশ করব। তারা (সরকার) যদি অপারগ হয় তাহলেও করব। অনুমতি দিলেও করব, না দিলেও করব। অনুমতির অপেক্ষা করব না। মনে রাখতে হবে এ দেশটা আমাদের সবার।’

আওয়ামী লীগ বলছে, প্রতি ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে তারা পাহারা দেবে। সে ক্ষেত্রে কোনো সংঘাতের আশঙ্কা করছেন কিনা-এমন প্রশ্নের জবাবে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আমরা ইতোমধ্যে সাতটি গণসমাবেশ করেছি। আওয়ামী লীগ বলবে কেন, সব জায়গায় তারা সংঘাত সৃষ্টি করার পাঁয়তারা করেছে। প্রশাসন দিয়ে চেষ্টা করেছে, গাড়ি-ঘোড়া বন্ধ করে দিয়ে চেষ্টা করেছে তারা তো কোনো পথই বাকি রাখেনি। নতুন কোনো পথ খোলাও রাখেনি। সুতরাং ঢাকার গণসমাবেশে এটা করবে- আমরা স্বাভাবিক মনে করছি, অস্বাভাবিক মনে করছি না। রাতারাতি এরা ভালো হয়ে যাবে তা আমরা আশাও করি না। কিন্তু আমরা সরকারের ফাঁদে পা দেব না। আমরা সংঘাত এড়িয়েই গণসমাবেশে আসব।’

ঢাকার গণসমাবেশ থেকে সরকারের পতনের কোনো ঘোষণা দিতে চায় কিনা জানতে চাইলে গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘এখনো ১০ ডিসেম্বর অনেক দূর। আপনারা ১০ ডিসেম্বরের গণসমাবেশে আসবেন। ১০ ডিসেম্বরের কথা, ১০ ডিসেম্বরই বলব। আগাম কোনো কথা কেউ বলবে না, আমিও বলব না। আমরা ১০ ডিসেম্বর অবশ্যই পরবর্তী কর্মসূচি দেব। সেদিনই তো বলব না আমাদের আন্দোলন এখানেই শেষ। আর সরকার ১০ ডিসেম্বরের আগে যদি সরকার জনগণের দাবি মেনে নেয়- সেটা তো অন্যরকম। কিন্তু তা তো আমরা প্রত্যাশা করতে পারছি না। আমরা গণসমাবেশ থেকে কী বলব, ১০ ডিসেম্বর শোনার অপেক্ষায় থাকেন।’

দলটির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, ‘শহীদ জিয়াউর রহমান এক দলীয় শাসন ব্যবস্থা থেকে বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছেন। তিনি গণতন্ত্রে বিশ্বাস করতেন, সংবাদপত্র ও বিচার বিভাগের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করতেন, ভোটাধিকার ও আইনের শাসনের বিশ্বাস করতেন। আমরা দেখছি , দেশে এসব কিছুই নেই। বিচারের নামে আমরা অবিচারের মুখোমুখী হচ্ছি। এ অবস্থা থেকে আমরা মুক্তি চাই।’

‘চলমান আন্দোলনকে আরও গতিশীল করতে যেভাবে সাধারণ জনগণ সম্পৃক্ত হয়েছে, জনগণের আরও অংশগ্রহণে ভোটাধিকার অর্থাৎ জনগণই দেশের মালিক- এটা প্রতিষ্ঠাই আমাদের একমাত্র লক্ষ্য’, যোগ করেন গয়েশ্বর চন্দ্র রায়।


আরও খবর



দেশের স্বাধীনতার চেতনাকে পুলিশ সদস্যরা টিকিয়ে রেখেছে: আইজিপি

প্রকাশিত:শনিবার ০৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | ১২৪জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:পুলিশ সদস্যরা জীবন দিয়ে দেশের স্বাধীনতার চেতনাকে টিকিয়ে রেখেছে,বলেছেন পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন।

শনিবার (৯ মার্চ) রাজধানীর মিরপুরে পুলিশ স্টাফ কলেজে কনভেনশন হলে পুলিশ মেমোরিয়াল ডে-২০২৪ উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন বলেন, ২০১৩-১৪ সালে এদেশের উন্নয়নের গতিকে অন্যদিকে ঘুরিয়ে দেওয়ার জন্য একটি চক্র বা স্বাধীনতা বিরোধী চক্র চেষ্টা করেছিল। দেশের আইনশৃঙ্খলার অবনতি ঘটিয়ে দেশকে পেছনের দিকে নিয়ে যাওয়ার একটি চক্রান্ত শুরু করেছিল। এ সময় বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর সদস্যরা নিজের জীবন দিয়ে দেশের স্বাধীনতার চেতনাকে টিকিয়ে রেখেছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশকে একটি নিরাপদ জঙ্গি, সন্ত্রাস ও মাদক মুক্ত রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে সব সময় বাংলাদেশ পুলিশ অঙ্গীকারবদ্ধ। সম্প্রতি মারামারির ঘটনায় পুলিশ দক্ষতা ও দৃঢ়তার পরিচয় দিয়েছে। দেশের জনগণসহ আন্তর্জাতিক অঙ্গনে অখণ্ড প্রশংসা অর্জন করেছে। অপরাধ দমনে পুলিশ বাহিনী এখন কার্যকর ভূমিকা পালনে সক্ষম।

চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন আরও বলেন, এই পুলিশ বাহিনী দেশের মানুষের আস্থার ঠিকানা। তারা যেকোনো ধরনের অপরাধে সক্ষমতা অর্জন করেছে। দিনে দিনে অপরাধের ধরণ পরিবর্তনের কারণে নিত্যনতুন অপরাধের সংযোজন ঘটছে। এর সঙ্গে তাল মিলিয়ে আমাদের সক্ষমতা বৃদ্ধির প্রয়োজন রয়েছে।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. মোস্তাফিজুর রহমান, অতিরিক্ত আইজিপি (প্রশাসন) কামরুল আহসান, অতিরিক্ত আইজিপি(অর্থ) আবু হাসান মুহাম্মদ তারিক, র‍্যাব মহাপরিচালক (ডিজি) খুরশীদ হোসেন, ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি নূরুল ইসলাম প্রমুখ।


আরও খবর



পত্নীতলায় ব্র্যাকের অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:সোমবার ০৪ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ১১৫জন দেখেছেন

Image

পত্নীতলা (নওগাঁ) প্রতিনিধি:পত্নীতলায় বেসরকারি এনজিও সংস্থা ব্র্যাকের ওয়াটার, স্যানিটেশন এবং হাইজিন (ওয়াশ) কর্মসূচির আওতায় দেশের স্কুলগুলিতে টেকসই ও সমন্বিত ওয়াটার, স্যানিটেশন ও হাইজিন সেবা পৌছে দেওয়ার মাধ্যমে অস্বাস্থ্যকর ল্যাট্রিন, দুষিত পানি এবং অনিরাপদ স্বাস্থ্য অভ্যাসের কারণে সৃষ্ট দূষণচক্রের অবসানকল্পে সোমবার উপজেলা সভা কক্ষে অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

'স্থানীয় জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করন ও সুদৃঢকরন' এর লক্ষে উপজেলা নির্বাহী অফিসার টুকটুক তালুকদারের সভাপতিত্বে ব্র্যাক ওয়াশ কর্মসূচি নওগাঁ জেলার ব্যবস্থাপক আব্দুল ওয়াহাবের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল আহাদ রাহাত, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান খাতিজাতুল কোবরা মুক্তা, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার এটিএম জিল্লুর রহমান, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলীর উপসহকারী প্রকৌশলী সন্তোষ কুমার কুণ্ডু, ওয়াশ কর্মসূচির(এমআইএস) আমজাদ হোসেন, দাবি শাখা ব্যবস্থাপক আব্দুর রাজ্জাক, ওয়াশ কর্মসূচি সংগঠক শফিকুল ইসলাম প্রমুখ।

অপরদিকে পত্নীতলা উপজেলা নারী উন্নয়ন ফোরাম ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) বরাদ্দ থেকে অসহায় ও সুবিধা বঞ্চিত মেয়েদের মাঝে সেলাই মেশিন বিতরণ করেন অতিথিবৃন্দ।

আরও খবর



মধুপুরে মহিষমারা ইউনিয়নের ৩ নং ওয়ার্ডে উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে

প্রকাশিত:শনিবার ০৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | ১২৯জন দেখেছেন

Image

বাবুল রানা মধুপুর টাঙ্গাইল প্রতিনিধিঃটাঙ্গাইলের মধুপুরে মহিষমারা ইউনিয়ন পরিষদের ৩ নং ওয়ার্ডের উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। অত্র ইউনিয়নের ৩ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য জুয়েল আহমেদ মৃত্যু বরন করায় ওই ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য পদ শুন্য হয়ে পড়ায় শনিবার (৯ মার্চ) উক্ত ওয়ার্ডে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। নির্বাচনে ৩ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। ৩ নং ওয়ার্ডের মোট ভোটার সংখ্যা ২৮৩৪ জন।এর মধ্যে পুরুষ ভোটার রয়েছেন ১৪১৩ জন এবং মহিলা ভোটার রয়েছেন ১৪২১ জন।

ভোট কেন্দ্রে সকাল ৮ হতে ভোট গ্রহন শুরু হয়। বিকেল ৪ টা পর্যন্ত ভোট গ্রহন চলবে। ভোটার গন সকাল থেকে সারিবদ্ধ ভাবে লাইনে দাঁড়িয়ে ভোট দিচ্ছেন।  এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত ভোট কেন্দ্রে কোন ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটে নাই বলে জানান নির্বাচনে দায়িত্বে থাকা প্রিজাইডিং অফিসার আব্রারুল হক শিমুল। এদিকে ভোট কেন্দ্রে নিরাপত্তার জন্য মধুপুর থানা ওসি তদন্ত মুরাদ হোসেন এর নেতৃত্বে বিপুল সংখ্যক  পুলিশ ও আনসার ভিডিপির সদস্য গন রয়েছেন। দুপুর ২টার  মধ্যেই ৬০শতাংশ ভোট গ্রহন হয়েছে বলে জানান মধুপুর সহকারী পুলিশ সুপার ফারহানা আফরোজ জেমি। 

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



বাংলাদেশের টস জিতে আবারও ফিল্ডিং, একাদশে যারা

প্রকাশিত:শনিবার ০৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | ১৩৮জন দেখেছেন

Image

স্পোর্টস ডেস্ক:বাংলাদেশ শ্রীলংকার বিপক্ষে ৩ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথমটিতে হারলেও দ্বিতীয় ম্যাচে দারুণ জয় তুলে নিয়েছে । আগের দুই ম্যাচের মতোই মহাগুরুত্বপূর্ণ এই ম্যাচে টস জিতেছেন বাংলাদেশের অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। টস জিতে আবারও ফিল্ডিং বাংলাদেশের 

বাংলাদেশের জন্য ইতিহাস গড়ারও একটি বড় সুযোগ। এর আগে কখনো শ্রীলংকার বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ জেতেনি টাইগাররা। সর্বোচ্চ সাফল্য ছিল ২০১৭ সালে সিরিজ ড্র।

দুই দলের একাদশ

বাংলাদেশ: লিটন দাস (উইকেটরক্ষক), নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), সৌম্য সরকার, তৌহিদ হৃদয়, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, শেখ মেহেদী হাসান, জাকের আলী, তাসকিন আহমেদ, রিশাদ হোসেন, মোস্তাফিজুর রহমান, ও শরিফুল ইসলাম। 

শ্রীলঙ্কা: ধনাঞ্জায়া ডি সিলভা,কুশল মেন্ডিস (উইকেটরক্ষক), কামিন্দু মেন্ডিস, সাদিরা সামারাউইক্রমা, চারিথ আসালাঙ্কা, অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস, দাসুন শানাকা, ওয়ানিন্দু হাসরাঙ্গা (অধিনায়ক), মহেশ থিকশানা, বিনুরা ফার্নান্দো ও নুয়ান থুশারা। 


আরও খবর



অগ্নি দুর্ঘটনায় করণীয় বিষয়ে গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বুধবার ০৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | ২৮৪জন দেখেছেন

Image

নাজমুল হাসানঃ

“অগ্নি দুর্ঘটনা, বর্তমান পরিস্থিতির গভীরতা এবং ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স-এর করণীয়” বিষয়ক গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার (৬ মার্চ) ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের সদর দফতরের কনফারেন্স রুমে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাইন উদ্দিন সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত গোলটেবিল বৈঠকে বিশেষজ্ঞ আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবু নাঈম মো. শাহিদউল্লাহ (সাবেক মহাপরিচালক), ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আলী আহম্মেদ খান (সাবেক মহাপরিচালক), অধ্যাপক ড. জিল্লুর রহমান (ডিজস্টার সাইন্স অ্যান্ড ক্লাইমেট রেজিলেন্স, ঢাবি), অধ্যাপক ইশতিয়াক আহমেদ (সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং, বুয়েট), স্থপতি মো. ইকবাল হাবিব (সহ সভাপতি, বাপা), মো. নিয়াজ আলী চিশতি, সভাপতি, ইসাব প্রমুখ।

স্থপতি মো. ইকবাল হাবিব বলেন, ফায়ার সার্ভিসসহ বিভিন্ন অংশীদারি প্রতিষ্ঠানের সমন্বয়ে টাস্কফোর্স গঠন করে ঢাকাসহ সারাদেশে ঝুঁকিপূর্ণ ভবন চিহ্নিত করতে হবে এবং চিহ্নিত ভবনের তালিকা অনলাইনে প্রকাশ করার সাথে সাথে নির্দিষ্ট ভবনের সামনে তা প্রকাশ্যে প্রদর্শনের ব্যবস্থা করতে হবে। 

ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবু নাঈম মো. শাহিদউল্লাহ বলেন, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স যেন নিয়মিত মোবাইল কোর্ট করতে পারে এ জন্য স্থায়ী ব্যবস্থা করা উচিৎ। এছাড়া ফায়ার সার্ভিস-এর সাথে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের আইনগত অসামঞ্জস্য/বিরোধ দ্রুত সমন্বয় করা প্রয়োজন।


ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আলী আহম্মেদ খান বলেন, শহরকেন্দ্রিক স্যাটেলাইট ফায়ার স্টেশন নির্মাণসহ ফায়ার সার্ভিসকে দুর্ঘটনার ধরনভেদে স্পেশাল টিম তৈরি করতে হবে। এছাড়া রাজউক, সিটি করপোরেশন বা ফায়ার সার্ভিসসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মধ্যে তথ্যের আদান-প্রদানের ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিৎ। অগ্নি দুর্ঘটনা প্রতিরোধে ফায়ার কোড তৈরি করার পরামর্শ দেন তিনি।
 
অধ্যাপক ড. জিল্লুর রহমান বলেন, ঘণবসতিপূর্ণ এলাকাগুলোতে হাইড্রেন্ট লাইন বসানোর ব্যবস্থা করা প্রয়োজন। ফায়ার সার্ভিস-এর স্থগিত বিধিমালা দ্রুত কার্যকর করতে হবে। ভবনের অগ্নি দুর্ঘটনা প্রতিরোধ করতে বাংলাদেশ বিল্ডিং রেগুলেটরি অথরিটিতে ফায়ার সার্ভিস-এর প্রতিনিধি অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। 

অধ্যাপক ইশতিয়াক আহমেদ বলেন, রাজউক থেকে অকুপেন্সি সার্টিফিকেট নিয়ে যদি অকুপেন্সি পরিবর্তন করে তাহলে তা ফায়ার সার্ভিসকে জানাতে হবে এমন বিধান তৈরি করতে হবে। এছাড়া বিএনবিসির কিছু ধারা যুগোপযোগী করা উচিত। অগ্নি নির্বাপণে কার্যকর ভূমিকা রাখতে শহরের জলাশয় ও পুকুর সংরক্ষণ করতে হবে বলে তিনি পরামর্শ দেন।  

নিয়াজ উদ্দিন চিশতী বলেন, শুধু অগ্নি নির্বাপণ সরঞ্জাম কিনে প্রতিষ্ঠানে ব্যবহার করলে অগ্নি দুর্ঘটনা প্রতিরোধ করা যাবে না। অগ্নি নির্বাপণ সরঞ্জাম মানসম্মত কিনা তা যাচাই করতে হবে, যেন তা কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে। 

গোলটেবিল বৈঠকে অতিথিরা বর্তমান পরিস্থিতিতে ফায়ার সার্ভিস-এর করণীয় বিষয়ে বিভিন্ন মতামত ও পরামর্শ প্রদান করেন। গোলটেবিল বৈঠকে কি নোট পেপার প্রেজেন্ট করেন ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স-এর ঢাকা বিভাগের উপপরিচালক জনাব মো. ছালেহ উদ্দিন। 


আরও খবর