Logo
আজঃ শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

গীতিকবি আশেক মাহমুদ আর নেই

প্রকাশিত:শনিবার ২১ জানুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ২৭৯জন দেখেছেন

Image

বিনোদন প্রতিবেদক : তপন চৌধুরীর গাওয়া জনপ্রিয় গান ‘আমি সবকিছু ছাড়তে পারি তোমাকে ছাড়তে পারব না’র গীতিকবি সৈয়দ আশেক মাহমুদ আর নেই (ইন্নালিল্লাহি ওয়াইন্নইলাহি রাজিউন)। আজ শনিবার ভোরে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। তার মৃত্যুর সংবাদটি নিশ্চিত করেছেন নন্দিত গীতিকবি কবির বকুল।

তিনি বলেন, ‘প্রণব ঘোষের সুরে প্রিয় শিল্পী তপন চৌধুরীর গাওয়া “আমি সবকিছু ছাড়তে পারি তোমাকে ছাড়তে পারব না” গানের গীতিকবি সৈয়দ আশেক মাহমুদ আজ ভোরবেলা আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন।’

কবির বকুল জানান, আজ বাদ আসর রায়ের বাজার বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে প্রয়াত সৈয়দ আশেক মাহমুদের নামাজে জানাজা ও দাফন সম্পন্ন হবে। তার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছে ‘গীতিকবি সংঘ বাংলাদেশ’। এছাড়া শোক জানিয়েছে গীতিকবিদের অনেকেই।

উল্লেখ্য, গীতিকবি সৈয়দ আশেক মাহমুদের লেখা জনপ্রিয় কিছু গান রবি চৌধুরীর গাওয়া ‘পৃথিবীকে চিনি আর তোমাকে চিনি’, শুভ্র দেবের গাওয়া ‘ও বেহুলা বাঁচাও’, কুমার বিশ্বজিতের গাওয়া ‘মুক্তিযুদ্ধ করেছি আমরা দূরন্ত’। গানগুলোর সুরকার প্রণব ঘোষ।

এছাড়া রুনা লায়লা, সাবিনা ইয়াসমীনসহ দেশের আরও অনেক গুণী ও জনপ্রিয় শিল্পীর জন্য গান লিখেছেন তিনি।


আরও খবর



সভাপতি ফেরদৌস, সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর

প্রকাশিত:সোমবার ০১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ১৮৪জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদকঃঅর্থ মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব ড. মো: ফেরদৌস আলমকে সভাপতি এবং 

পুলিশের (পিবিআই) অতিরিক্ত ডিআইজি জাহাঙ্গীর আলমকে সাধারণ সম্পাদক করে কলাপাড়া উপজেলা সমিতি ঢাকার ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে ২০২৪-২০২৬ সালের জন্য ৫১ সদস্যের নতুন কার্যনির্বাহী পরিষদ গঠন করা হয়েছে।

৩০ মার্চ শনিবার জাতীয় প্রেস ক্লাব অডিটোরিয়ামে সমিতির প্রধান পৃষ্টপোষক পটুয়াখালী-৪ আসনের সংসদ সদস্য এবং

 দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রনালয়ের প্রতিমন্ত্রী 

মোঃ মহিববুর রহমান এ কমিটি ঘোষনা করেন এবং প্রধান উপদেষ্টা বাংলাদেশের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজসেবক ইঞ্জিনিয়ার মোঃ তৌহীদুর রহমান সিআইপি সহ এ কমিটি অনুমোদন করেন।


কমিটির অন্যরা হলেন:সহ-সভাপতিঃ

গাজী মো. মনিরুল ইসলাম, মো. আবুল কালাম আজাদ, শাহ মো.আলমগীর, আসাদুজ্জামান সোহেল, গাজী মিজানুর রহমান,

মো. আব্দুর রব, 

মো. রেজাউল করিম বাবলা, 

যুগ্ম সাধারণ সম্পাদকঃ


গনেশ চন্দ্র হাওলাদার,

 মো. শহীদুল ইসলাম খান, মো. শহীদুল ইসলাম,

 মো. নুরুজ্জামান, 

এ কে এম শাহাবুদ্দিন শাহীন,


 অর্থ সম্পাদকঃ

 মো. ছিদ্দিকুর রহমান, 

সহ অর্থ সম্পাদক 

মো. আমিনুর রহমান রুবেল,  


দপ্তর সম্পাদকঃ 

ইঞ্জি. সাইফুল্লাহ আল মামুন, 

মো. মেহেদী হাসান, 

তরিকুল ইসলাম, 


শিক্ষা ও সংস্কৃতি সম্পাদকঃ

সাইফুল ইসলাম শাহীন, 


মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকাঃ


নীলিমা বিশ্বাস, 

নিগার সুলতানা লাইজু, মুক্তা ব্যাপারী,

 

সমাজকল্যাণ সম্পাদকঃ হাবীবুর রহমান বাবুল,


প্রচার সম্পাদকঃ

বদরুল আলম নাবিল, 

সহ প্রচার সম্পাদক

মো. মহিবুল্লাহ মুহিব, 


আইন ও মানবাধিকার সম্পাদকঃ

 মো. এরশাদুল কায়সার,


সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদকঃ

 মো. জাহিদ ইসলাম, 


যুব ও ক্রীড়া সম্পাদকঃ

 মো. কামরুজ্জামান, 


স্বাস্থ্য ও পরিবেশ সম্পাদকঃ গাজী মোহাম্মদ নাঈম,


 তথ্যপ্রযুক্তি ও গবেষনা সম্পাদকঃ

এস, এম, মাকসুদুল ইসলাম,


দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সম্পাদকঃ 

মো. অহিদুল ইসলাম, 


ধর্ম বিষয়ক সম্পাদকঃ

 মো. হেলালুর রহমান,


সাংগঠনিক সম্পাদকঃ


নূরে আলম আজাদ, 

মো. আল আমিন, 

মো. মনিরুজ্জামান (মারুফ),

মো. হান্নান হোসেন তালুকদার,


নির্বাহী সদস্যঃ


এ্যাডভোকেট আবুল কালাম, 

রাফসান মাহমুদ কাজল, মোসাঃ আফিফা বেগম লাইলী,

 মেহেদী হাসান রুম্মান, 

মো. রোকনুজ্জামান পান্নু, জাকির হোসেন (মোল্লা), জোবায়ের শাকিল, 

মো. কামাল হোসেন, জাকির হোসেন, 

করিম আকন, 

গোলাম মোস্তফা মিরাজ, মো. মনিরুল ইসলাম (ব্যাংকার), 

মো. মনিরুল ইসলাম (শিক্ষক) এবং

 তৌসিফুর রহমান নিপুন।


অনুষ্ঠানে প্রতিমন্ত্রী কুয়াকাটায় আর্ন্তজাতিক বিমানবন্দর করার বিষয়ে সরকার বিবেচনা করছে বলে জানান এবং কলাপাড়াকে জেলা করার বিষয়ে তার পরিকল্পনার কথা জানান, সমিতির সকল সদস্যকে এব্যাপরে তার পরিকল্পনামতো কাজ করার আহ্বান জানান। সমিতির প্রধান উপদেষ্টা ইঞ্জিনিয়ার মোঃ তৌহীদুর রহমান সিআইপি তার বক্তব্যে কলাপাড়ার যে কোনো উন্নয়নে গত ত্রিশ বছরের ন্যায় ভবিষ্যতেও সব সময় সহায়তা করার কথা বলেন এবং সমিতির স্থায়ী অফিস করার জন্য পনের লক্ষ টাকা অনুদান ঘোষনা করেন। এছাড়াও বক্তব্য রাখেন পিএসসির আইন উপদেষ্টা সিনিয়র জেলা জজ খাদেমুল কায়েস, সিনিয়র জেলা জজ মঞ্জুরুল হোসাইন, আইনজীবি ও ঢাকা জজ কোর্টের অতিরিক্ত প্রসিকিউটর বিমল সমাদ্দার, পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের কর্মকার্তা মিজানুর রহমান, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর খন্দকার আবুল কালাম প্রমুখ। এসময় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মহিববুর রহমানকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানায় ঢাকাস্থ পটুয়াখালী জার্নালিস্ট ফোরামসহ বিভিন্ন সংগঠনের নেতারা। দোয়া মাহফিল ও ইফতারের মাধ্যমে অনুষ্ঠানটি সমাপ্ত হয়।


আরও খবর



মাগুরায় তীব্র তাপদাহ নিয়ন্ত্রনে হোটেলে কৃত্রিম পানির ফোয়ারা শীতল করছে পরিবেশ

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ৩৭জন দেখেছেন

Image

স্টাফ রিপোর্টার মাগুরা থেকে:মাগুরায় তীব্র তাপদাহ থেকে রক্ষা পেতে  এক হোটেল ব্যাবসায়ীর কৃত্রিম পানির ফোয়ারা এলাকায় সাড়া ফেলেছে।  জেলা শহরের রেজিস্ট্রি অফিসের পেছনে তার হোটেলে কৃত্রিম পানির ফোয়ারা সৃষ্টি করে হোটেল টিকে শীতল করে মানুষের মাঝে  আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। হোটেলের টিনের চালায় ওয়াটার কুলিং সিস্টেম লাগিয়ে কৃত্রিম বৃষ্টি তৈরি করে হোটেল ঘরের টিনসহ সর্বত্র শীতল পরিবেশ তৈরি করে খাবার হোটেলের ব্যবসা করছে রবিউল ইসলাম। মাগুরায় প্রচন্ড দাবদাহে জনজীবন যেখানে অতিষ্ট এবং বর্তমানে মাগুরায় তাপমাত্রা ৪১ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরে সেখানে ওয়াটার কুলিং সিস্টেমের কারণে রবিউলের হোটেলের ভিতরের তাপমাত্রা ২৭ ডিগ্রী সেলসিয়াসে নামিয়ে আনা সম্ভব হচ্ছে।

তীব্র গরমে যেখানে জনজীবন অতিষ্ট সেখানে প্রাকৃতিক শীতল পরিবেশ পেয়ে রবিউলের হোটেলে খাবারের জন্য আসা মানুষের ভীড় বাড়ছে দিনদিন।  বৃষ্টিহীন দিনে টিনের চালে বৃষ্টির ঝুমঝুম আওয়াজ, এসি নেই, তবুও এই গ্রীষ্ম মৌসুমে হোটেলের ভিতর শীতল পরিবেশ। ঢেউটিন বেয়ে ঝরছে বৃষ্টির মত পানি। আর এমন নির্মল ঠান্ডা পরিবেশে বসে খাবার খাচ্ছেন ক্রেতারা। তারা এখানে এসে আনন্দিত।

হোটেল মালিক রবিউল ইসলাম জানায়, ২৫ হাজার টাকা ব্যায়ে নিমার্ণ করেছেন এই কৃত্তিম বৃষ্টি। তীব্র গরমে কাস্টমাররা ঠিকমতো আসতো না দোকানে। তাই বৃষ্টির চিন্তা মাথায় রেখে এমন ভাবনা আসে মাথায়। এখন নিয়মিতই আসেন কাস্টমার।

দোকানে খাবার খেতে এসে লোকজন জানায়, তারা হোটেলের ভিতরে শীতল পরিবেশ পেয়ে আরামে খাবার খেতে পারছেন। বাইরের গরম অসহ্য। কোথাও বসে খাবার খাওয়ার ঠান্ডা পরিবেশ পাচ্ছিলেন না তারা। তাই রবিউলের দোকানে এসে এমন চিত্র দেখে তারা হোটেলে বসেই একটু শান্তিতে খাবার খেতে পারছেন।

হোটেলের টিনের চালে দেখা যায় কয়েকটি গার্ডেনিং ফোয়ারা। সেখান থেকে পানি বের হয়ে টিনের চাল বেয়ে পানি পড়ছে নিচে। এতে চালের টিন ভিজে ঠান্ডা হচ্ছে রুমের ভিতরে। পাশাপাশি রুমের ভিতরে রয়েছে ফ্যান। এতে গরম ভাব সহজেই দূর হচ্ছে রুম থেকে। দোকানের উপরে টিনে দিয়ে বৃষ্টির মত পানি পড়তে দেখে পথচারীরাও মুগ্ধ হয়ে দেখছে এই দৃশ্য। হোটেলে খাবার খেতে আসা ক্রেতাদের অনেক ভিড়ও হচ্ছে। রবিউলের হোটেলে এমন ব্যাতিক্রমী উদ্দ্যোগ ইতোমধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে শহরজুড়ে।


আরও খবর



কালিয়াকৈরে বৃষ্টির জন্য বিশেষ নামাজ ও শিরনী

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ৪১জন দেখেছেন

Image

সাগর আহম্মেদ,কালিয়াকৈর (গাজীপুর) প্রতিনিধি:গ্রীষ্মের গরমে অতিষ্ঠ জনজীবন। গাছ-পালা কাটা ও বন উজার করায় বাতাসের গতিও কম। প্রচন্ড গরমে গলে যাচ্ছে সড়কের পিচও। এমন অবস্থায় এক পশলা বৃষ্টির আশায় উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় বৃহস্পতিবার বিশেষ নামাজ আদায় ও শিরনী করেছেন এলাকাবাসী। তবে আরো দুদিন সালাতুল ইস্তিসকার নামাজ আদায় করা হবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

সরেজমিনে খোঁজ নিয়ে স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়,সারা দেশের মতো গাজীপুরের কালিয়াকৈরেও বেশ কিছুদিন ধরে তাপদাহ প্রবাহিত হচ্ছে। গ্রীষ্মের গরমে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে জনজীবন। গাছ-পালা কাটা ও বন উজার করায় বাতাসের গতিও কম।

এক ফোঁটা বৃষ্টির আশায় প্রহর গুনছেন পশুপাখিরাও। প্রচন্ড গরমে গলে যাচ্ছে উপজেলার কাঞ্চনপুর এলাকায় কালিয়াকৈর-ধামরাই সড়কের পিচ। সড়কের পিচে আটকে যাচ্ছে জুতার শোল ও পিচ লেগে যাচ্ছে গাড়ির চাকাতেও। এ উপজেলার কোথাও বৃষ্টির দেখা নেই। উল্টো প্রতিদিন তাপমাত্রা যেন বাড়ছেই। এমন অবস্থায় এক পশলা বৃষ্টির আশায় বিশেষ নামাজ আদায় করছেন বিভিন্ন জেলার মানুষ। এর ধারাবাহিকতায় বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার মৌচাক কারল সুরিচালা এলাকায় বিশেষ নামাজ আদায় করেছেন এলাকাবাসী। এছাড়াও উপজেলা ও পৌরসভার বিভিন্ন এলাকায় এ বিশেষ নামাজ আদায় শেষে দোয়া করা হয়। তাছাড়াও উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় বাড়ি বাড়ি চাল তোলে বৃষ্টির জন্য শিরনীও করা হচ্ছে। তবে কারুল সুরিচালা এলাকায় আরো দুদিন সালাতুল ইস্তিসকার নামাজ আদায় করা হবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

কারুল সুরিচালা জামে মসজিদের ইমাম ও খতিব মাওঃ আলহাজ আব্দুল আওয়াল বলেন, বৃষ্টিপাত না হলে আমাদের প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) সাহাবিদের নিয়ে খোলা ময়দানে ইস্তিসকার নামাজ আদায় করতেন। সে জন্য মহান সৃষ্টিকর্তার কাছে আমাদের পাপের জন্য তওবা এবং ক্ষমা চেয়ে দুই রাকাত নামাজ আদায় করে বৃষ্টির জন্য মোনাজাত করেছি। বৃষ্টি বা পানির জন্য আল্লাহ সালাতের মাধ্যমে চাইতে বলেছেন। তাই আমরা সবাই একত্রিত হয়ে এ নামাজ আদায় করেছি। তিনি আরো বলেন, সালাতুল ইস্তিসকার নামাজ পর পর তিন দিন আদায় করতে হয়। তাই স্থানীয় মুসল্লিদের সাথে আলোচনা করে আগামী দুদিন একই স্থানে সালাতুল ইস্তিসকার নামাজ আদায়ের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।


আরও খবর



অসচ্ছল ২২ নারীকে স্বাবলম্বী করতে সেলাই মেশিন দেবে বারইয়ারহাট পৌর কর্তৃপক্ষ

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ৬৪জন দেখেছেন

Image

এম আনোয়ার হোসেন, মিরসরাই (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি:মিরসরাইয়ের বারইয়ারহাট পৌর এলাকার অসচ্ছল ২২ নারীকে স্বাবলম্বী করার লক্ষ্যে বিনামূল্যে সেলাই প্রশিক্ষণ শেষে সেলাই মেশিন বিতরণ করবে বারইয়ারহাট পৌরসভা কর্তৃপক্ষ। মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) সকালে বারইয়ারহাট পৌরসভা সম্মেলন কক্ষে সকাল ৯ টায় পৌর মেয়র রেজাউল করিম খোকনের সম্মতিক্রমে কর্মসূচির উদ্বোধন করেন পৌরসভার প্যানেল মেয়র নিজাম উদ্দিন। বারইয়ারহাট পৌরসভা দারিদ্র বিমোচন কর্মসূচী বাস্তবায়ন সংক্রান্ত কমিটির তত্বাবধানে এই প্রশিক্ষণ ১৬ এপ্রিল থেকে শুরু হয়ে চলবে আগামী ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত। ১৫ দিনব্যাপী এই প্রশিক্ষনের প্রধান প্রশিক্ষক হিসেবে রয়েছেন আফসানা ইয়াসমিন ও প্রশিক্ষক হিসেবে রয়েছেন লিপি আক্তার। বিনামূল্যে সেলাই প্রশিক্ষণ ও সেলাই মেশিন বিতরণের মাধ্যমে দারিদ্র বিমোচন কর্মসূচীর উদ্বোধন উপলক্ষ্যে আলোচনা পর্ব তানভীর আহমেদের সঞ্চালনায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন পৌর নির্বাহী কর্মকর্তা সমর কান্তি চাকমা। পৌরসভার ৪ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ও দারিদ্র বিমোচন বাস্তবায়ন কমিটির আহবায়ক আরিফ উদ্দিন মাসুদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন পৌর নির্বাহী প্রকৌশলী সমর মজুমদার, পৌর হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা মুলকুতের রহমান হেলাল, কাউন্সিলরবৃন্দ, দারিদ্র বিমোচন কমিটির সদস্যবৃন্দ, ট্রেইনার ও প্রশিক্ষণার্থীরা। প্রতিদিন সকাল ৯ টা থেকে ১১ টা পর্যন্ত চলবে প্রশিক্ষণ, প্রশিক্ষণ শেষে প্রশিক্ষণার্থীদের সার্টিফিকেট, যাতায়াত ভাতা ও বিনামূল্যে সেলাই মেশিন প্রদান করা হবে।

বারইয়ারহাট পৌরসভার মেয়র রেজাউল করিম খোকন বলেন, বর্তমান সরকার নারীদের উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে। অসচ্ছল নারীদের সাবলম্বী করতে নানা কর্মসূচিও বাস্তবায়ন করছে। তারই ধারাবাহিকতায় বারইয়ারহাট পৌরসভা দারিদ্র বিমোচন কর্মসূচী বাস্তবায়ন সংক্রান্ত কমিটির তত্বাবধানে প্রথমবারের মতো ২২ জন অসচ্ছল নারীদের বিনামূল্যে সেলাই প্রশিক্ষন দিয়ে সেলাই মেশিন বিতরণের কর্মসূচী বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।


আরও খবর



দূষিত শহরের তালিকায় ঢাকার অবস্থান কত?

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ৪৬জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:দিন দিন মেগাসিটি ঢাকায়ও বিভিন্ন দেশের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে বায়ুদূষণ। মাঝে মধ্যে বৃষ্টি হলে শহরটির বাতাসের মানের কিছুটা উন্নতি হয়। অবশ্য কয়েক দিনের তীব্র গরমের মধ্যেও ঢাকার বাতাসের মান কিছুটা উন্নতির দিকে রয়েছে। তবে বাতাসে স্বাস্থ্যঝুঁকি রয়েছেই।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সকাল ৮টার দিকে আন্তর্জাতিক বায়ুমান প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের মানদণ্ড অনুযায়ী, ১২৭ স্কোর নিয়ে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ১০ নম্বরে রয়েছে রাজধানী ঢাকা, যা সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয়।

আগের দিন সোমবার (২২ এপ্রিল) সকালে ১৩০ স্কোর নিয়ে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ৫ নম্বরে ছিল শহরটি। তার আগের দিন রোববার (২১ এপ্রিল) সকালে ৯২ স্কোর নিয়ে দূষিত শহরের তালিকায় ২০ নম্বরে ছিল ঢাকা।

এদিকে আইকিউএয়ারের মানদণ্ড অনুযায়ী, বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ১৮৯ স্কোর নিয়ে শীর্ষে রয়েছে ভারতের দিল্লি শহর। এছাড়া ১৬৯ স্কোর নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে কাতারের দোহা শহর, ১৬৮ স্কোর নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে থাইল্যান্ডের শহর চিয়াং মাই, ১৬৬ স্কোর নিয়ে চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তা শহর এবং পঞ্চম অবস্থানে থাকা নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডু শহরের স্কোর ১৬১।

একিউআই স্কোর শূন্য থেকে ৫০ ভালো হিসেবে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ মাঝারি হিসেবে গণ্য করা হয়; আর সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তাকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বায়ু বলে মনে করা হয়।

২০১ থেকে ৩০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই স্কোরকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলা হয়। এ অবস্থায় শিশু, প্রবীণ এবং অসুস্থ রোগীদের বাড়ির ভেতরে এবং অন্যদের বাড়ির বাইরের কার্যক্রম সীমাবদ্ধ রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়ে থাকে।

এছাড়া ৩০১ থেকে ৪০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ বলে বিবেচিত হয়, যা নগরের বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।


আরও খবর