Logo
আজঃ বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4
শিরোনাম

ফরিদপুরে নিহতদের পরিবার পাচ্ছে ৫ লাখ টাকা, আহতরা ৩

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ১২৪জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:বাস ও পিকআপভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষে ফরিদপুরে নিহতদের স্বজনদের পাঁচ লাখ করে টাকা দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে জেলা প্রশাসক। এছাড়া দুর্ঘটনায় আহতদের তিন লাখ এবং মরদেহ দাফনের জন্য আরও ২০ হাজার টাকা করে আর্থিক সাহায্য দেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে।

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) সকাল ৯টার দিকে এ তথ্য জানান জেলা প্রশাসক মো. কামরুল আহসান তালুকদার।

তিনি বলেন, সকাল পৌনে ৮টার দিকে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের শহরতলীর কানাইপুরের দিপনগর এলাকায় বাস ও পিকআপভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষে ১৩ জন নিহত এবং দুজন আহত হয়েছেন। এ দুর্ঘটনা নিহতদের স্বজনদের ৫ লাখ, আহতদের ৩ লাখ এবং মরদেহ দাফনের জন্য আরও ২০ হাজার টাকা করে আর্থিক সহায়তা দেয়া হবে।

এর আগে সকালে ঢাকা থেকে যাত্রী নিয়ে উত্তরা ইউনিক পরিবহনের একটি বাস মাগুরা যাচ্ছিল। পথে ফরিদপুরের কানাইপুরের দিপনগর এলাকায় পৌঁছালে বিপরীতদিক থেকে আসা পিকআপভ্যানের সঙ্গে ওই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে দুমড়ে-মুচড়ে যায় পিকআপভ্যানটি। এতে ঘটনাস্থলে পিকআপভ্যানের চালকসহ ১৩ যাত্রী নিহত হয়েছেন। এ সময় আহত হন দুজন। তাদের স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন হাইওয়ে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাহিনুল আলম।

তিনি বলেন, পিকআপভ্যানটি ভাড়া করে আলফাডাঙ্গা থেকে ফরিদপুর শহরে যাচ্ছিলেন যাত্রীরা। পথে মাগুরাগামী বাসের সঙ্গে ওই পিকআপভ্যানের মুখোমুখী সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলে ১৩ জনের মৃত্যু হয়।


আরও খবর

ড. ইউনূস জামিন পেলেন

বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4




তাহিরপুরে রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে কোটি টাকার মালামাল পাচাঁরের অভিযোগ

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ৫০জন দেখেছেন

Image

মোজাম্মেল আলম ভূঁইয়া,সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি:সুনামগঞ্জ জেলার তাহিরপুর উপজেলা সীমান্ত দিয়ে সরকারের রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে ভারত থেকে অবৈধ ভাবে কয়েক কোটি টাকা মূল্যের বিভিন্ন মালামাল পাচাঁরের খরব পাওয়া গেছে।

এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে- গতকাল রবিবার (২৮ এপ্রিল) রাত ১২টা থেকে আজ সোমবার (২৯ এপ্রিল) ভোর সাড়ে ৫টা পর্যন্ত উপজেলার চাঁনপুর সীমান্তের বারেকটিলা এলাকা দিয়ে ভারত থেকে অবৈধ ভাবে প্রায় ২লাখ টাকা মূল্যের ফুছকা, নাসির উদ্দিন বিড়ি ও মাদকদ্রব্য পাচাঁর করে ১৫টি অটোরিক্সা বোঝাই করে নিয়েগেছে চোরাকারবারী বুটকুন মিয়া, জাহেদ আলী ও জাহাঙ্গীর মিয়াগং।

অন্যদিকে এই সীমান্তের কড়ইগড়া ও রাজাই এলাকা দিয়ে চোরাচালান মামলার আসামী শাহিবুর রহমান, কাজল মিয়া, জয়ধর মিয়া, শফিকুল, নিজাম মিয়া পৃথক ভাবে ৫টি গরু, ২টি ঘোড়া, ১৫০বস্তা চিনি, ২৭৫ বস্তা পেয়াজ পাচাঁর করে।

এছাড়াও নয়াছড়া, গারো ছড়া ও রজনী লাইন এলাকা দিয়ে চোরাকারবারী নজরুল মিয়া, জামাল মিয়া, হারুন, রুসমত আলী, মিলন মিয়া, জম্মত আলীগং প্রায় ২শ মেঃ টন কয়লা পাচাঁর করে অটোরিক্সা ও মোটর সাইকেলে পরিবহন করে পাশে টেকেরঘাট সীমান্তের বড়ছড়া শুল্কস্টেশনের কাঠের ব্রিজ ও তার আশে পাশে নিয়ে মজুত করে। একই ভাবে সোর্স পরিচয়ধারী আক্কল আলী, মহিবুর মিয়া ও রুবেল মিয়াগং ঠেলাগাড়ি দিয়ে প্রায় ৫০ মেঃটন চুনাপাথর ও ১শ মেঃটন কয়লা পাচাঁর করে একই স্থানে মজুত করেছে। অন্যদিকে পাশের লাউড়গড় সীমান্তে যাদুকাটা নদী, শাহিদাবাদ, পুরান লাউড় ও দশঘর এলাকা দিয়ে সোর্স পরিচয়ধারী চোরাকারবারী

বায়েজিদ মিয়া, জসিম মিয়া, রফিকুল, নুরু মিয়া, জজ মিয়া, মোস্তফা মেম্বারগং অবাধে কয়লা, পাথর, চিনি, পেয়াজ, গরু, মদ, গাঁজা, ইয়াবা পাচাঁর করলেও কোন পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। একই ভাবে চারাগাঁও সীমান্তের লামাকাটা, জঙ্গলবাড়ি, এলাকা দিয়ে চোরাচালান মামলার আসামী আইনাল মিয়া, রফ মিয়া, সাইফুল মিয়া, রিপন মিয়া, লেংড়া জামালগং ১শ টন কয়লা, ৮০ বস্তা চিনি ও ১২০ বস্তা পেয়াজসহ বিপুল পরিমান মাদকদ্রব্য পাচাঁর করেছে। একই সময় এই সীমান্তের কলাগাঁও, চারাগাঁও এলসি পয়েন্ট, বাঁশতলা ও লালঘাট এলাকা দিয়ে চোরাচালান মামলার আসামী বাবুল মিয়া, সোহেল মিয়া, আনোয়ার হোসেন বাবলু, দীপক মিয়া, নবু মিয়া ও নজির মিয়াগং প্রায় ৫শ টন কয়লা পাচাঁর করে বিজিবি ক্যাম্পের পাশে অবস্থিত একাধিক ডিপুসহ বিভিন্ন বাড়িঘরের ভিতরে মজুত করেছে। এছাড়া বালিয়াঘাট সীমান্তের লাকমা ও লালঘাট এলাকা দিয়ে একাধিক মামলার আসামী সোর্স ইয়াবা কালাম, রতন মহলদার, কামরুল মিয়া, হোসেন মিয়া, জিয়াউর রহমান জিয়া ও মনির মিয়াগং প্রায় ৪হাজার মেঃটন কয়লা পাচাঁর করে দুধের আউটা, বানিয়াগাঁও, তেলিগাঁও, লাকমা ও জামালপুর গ্রামের বিভিন্ন বাড়িঘরে মজুত করে রেখেছে বলে খবর পাওয়া গেছে।

এব্যাপারে চাঁনপুর সীমান্তের বাসিন্দা আওয়ামীলীগ নেতা ও ইউপি মেম্মার কফিল উদ্দিন বলেন- চোরাকারবারীরা সীমান্তের বারেকটিলার আনন্দপুর এলাকা দিয়ে ভারত থেকে প্রায় ২০লাখ টাকার ফুছকা পাচাঁর করে অটোরিক্সা দিয়ে নিয়ে যাওয়ার সময় এলাকা লোক নিয়ে আটক করে, চাঁনপুর ক্যাম্পের কমান্ডার ঈশ^র চন্দ্র পন্ডিতকে বারবার ফোন করার পরও রিসিভ করেনি। পরে চোরাকারবারীরা জোর করে মালামাল নিয়ে চলে যায়। এরপর খোঁজ নিয়ে জানতে পারছি ৫০হাজার টাকা দিয়ে বিজিবিকে ম্যানেজ করা হয়েছে। এছাড়া সীমান্ত দিয়ে পাচাঁরকৃত প্রতি গরু থেকে ১হাজার টাকা, ১ বস্তা চিনি থেকে ১শ টাকা ও ১ বস্তা পেয়াজ থেকে ১শ টাকা ও ১ বস্তা কয়লা থেকে ৫০টাকা করে বিজিবি ক্যাম্পের নামে চাঁদা নেওয়া হয়। সুনামগঞ্জ জেলার সিনিয়র সাংবাদিক মোজাম্মেল আলম ভূঁইয়া বলেন-রাতে চোরাচালানের খবর পেয়ে লাউড়গড় ও চাঁনপুর বিজিবি ক্যাম্পের সরকারী মোবাইল নাম্বারে ফোন করে বারবার জানানোর পরও কোন পদক্ষেপ নেওয়ার খবর পাওয়া যায়নি।

এব্যাপারে চাঁনপুর ক্যাম্প কমান্ডার ঈশ^র চন্দ্র পন্ডিত বলেন- রাতে আমি ক্যাম্পে ছিলাম, বাহিরে টহল ছিল। চোরাই পথে অবৈধ ভাবে কোন মালামাল পাচাঁরের খবর পাইনি। পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এবিষয়ে জানতে সুনামগঞ্জ ২৮ ব্যাটালিয়নের বিজিবি অধিনায়ক মাহবুবুর রহমানের সরকারী মোবাইল (০১৭৬৯-৬০৩১৩০) নাম্বারে বারবার কল করলেও কেউ ফোন রিসিভ করেনি।


আরও খবর



তীব্র গরমে রূপগঞ্জে পথচারীদের মাঝে ঠান্ডা পানি ও শরবত বিতরণ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ৬১জন দেখেছেন

Image

আবু কাওছার মিঠু রূপগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি:নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে তীব্র গরমে পথচারীদের মাঝে একটু প্রশান্তির জন্য বিনামূল্যে সুপ্রিয় ঠান্ডা পানি ও শরবত  বিতরণ করা হয়েছে।

৩০ এপ্রিল মঙ্গলবার উপজেলার গোলাকান্দাইল ও ভুলতা গোলচত্বর এলাকায় এই কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। এ সময় ওসকল এলাকায় তৃষ্ণার্ত গাড়ি চালক, রিক্সা চালক, অটো চালক ও পথচারীদের বিনামূল্যে সুপ্রিয় ঠান্ডা পানি ও শরবত পান করানো হয়েছে।

রূপগঞ্জ উপজেলা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মকবুল হোসেনের নিজস্ব অর্থায়নে যায়যায়দিন ফ্রেন্ডস ফোরাম রূপগঞ্জ এর উদ্যোগে চলমান এই বিতরণ কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। এসময়  উপস্থিত থাকেন উপজেলা প্রেসক্লাবের সাংবাদিক নিজাম উদ্দিন আহমেদ, মীর শফিকুল ইসলাম, মনজুর এলাহী, পারভেজ, আলম হোসাইন, আল-আমিন, সিরাজুল ইসলাম, সোহেল কবির, রনি, রাকিবুল ইসলাম, নিলয় আহমেদ রাফি সহ সকল সাংবাদিকবৃন্দ। 

বিতরণী অনুষ্ঠানে  রূপগঞ্জ উপজেলা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মকবুল হোসেন বলেন, তীব্র গরম থেকে পথচারী, গাড়ি চালক ও উপজেলার বিভিন্ন দপ্তরে সেবা নিতে আসা লোকজনদেরকে  স্বস্তি দিতে বিশুদ্ধ শীতল পানি ও স্যালাইন বিতরণের করা হচ্ছে। এ বিশুদ্ধ শীতল পানি ও স্যালাইন বিতরণের আজ দ্বিতীয় দিন চলছে। আগামীতেও এই কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। 

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



মধুপুরে ভালো কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ ৮জন গ্রামপুলিশকে পুরস্কৃত

প্রকাশিত:শনিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ৯৫জন দেখেছেন

Image

বাবুল রানা বিশেষ প্রতিনিধি মধুপুর টাঙ্গাইলঃমধুপুরে ভালো কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ ৮জন গ্রামপুলিশকে পুরস্কৃতটাঙ্গাইলের মধুপুর থানা ইনচার্জ মোল্লা আজিজুর রহমান, যিনি একের পর এক বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করে নানাবিধ অপরাধ, ইভটিজিং, বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ, মাদক, চুরি ডাকাতি সহ বিভিন্ন বার্তার মাধ্যমে অপরাধীদের নতুন নতুন কৌশল সম্পর্কে জনসাধারণকে সতর্ক করে ব্যাপক আলোচিত হয়েছেন।যিনি সব সময়ই পুলিশ এবং গ্রাম পুলিশের কাজের গতি ও জনসেবার মান বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিভিন্ন সময় পুরস্কার প্রদানের মাধ্যমে উৎসাহ প্রদান করে থাকেন।

তিনি মধুপুরে এসেই এবং বিভিন্ন পরামর্শ প্রদানের মাধ্যমে  জনসাধারণের সাথে মিশে মানবতার ফেরিওয়ালা হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছেন।আর এরই অংশ হিসেবে তিনি গ্রাম পুলিশকে চৌকস করে গড়ে তোলার লক্ষ্যে বিভিন্ন তথ্য আদান-প্রদানের জন্য পুরস্কার ঘোষণা করেন। যা অতীতে কোনো পুলিশ অফিসার এ বিষয়গুলো নজরে আনেনি।এরই ধারাবাহিকতায় বিভিন্ন তথ্য দিয়ে থানা পুলিশকে সহায়তা করার জন্য প্রতি ৩ মাস পরপর গ্রামপুলিশকে মধুপুর থানা পুলিশের পক্ষ থেকে পুরস্কৃত করা হয়।

মঙ্গলবার (৯এপ্রিল) সকালে মধুপুর থানা প্রাঙ্গণে ৮জন গ্রামপুলিশকে ভাল কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ ১টি করে পান্জাবি ও শাড়ি ঈদ উপহার হিসাবে প্রদান করেন থানা ইনচার্জ মোল্লা আজিজুর রহমান।এর ফলে বিভিন্ন পাড়া মহল্লার অপরাধ অনেকাংশেই কমে গেছে যা অতীতে কোনো পুলিশ অফিসারের মাধ্যমে সম্ভব হয়নি। এই ঈদ উপহার প্রদানের সময় উপস্থিত ছিলেন এসআই আপেল মাহমুদ সহ আরও অন্যান্য পুলিশ অফিসারগন।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



হরিরামপুর ইউনিয়নে অবরুদ্ধ নির্যাতিত গৃহবধূ কে ৯৯৯ ফোন দিয়ে উদ্ধার

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | ৬৮জন দেখেছেন

Image

আফজাল হোসেন, ফুলবাড়ী,ফুলবাড়ী, দিনাজপুর প্রতিনিধি:দিনাজপুরের পার্বতীপুর উপজেলা হরিরামপুর ইউনিয়নে স্ত্রী মোহসীনা বেগমকে মারপিট করে ঘরে তালাবদ্ধ করে রাখে পাসন্ড স্বামী শাহরিয়ার রহমান রুবেল। অবরুদ্ধ স্ত্রী বন্দিদশা থেকে মুক্ত হতে প্রতিবেশীর সহায়তায় ৯৯৯ এ ফোন দিয়ে পুলিশের নিকট বাঁচার আকুতি জানায়। অপরদিকে নির্যাতিতা গৃহবধূর পরিবার ও একই সময়ে তাকে উদ্ধারে পুলিশী সহায়তার জন্য স্ধসঢ়;হানীয় মধ্যপাড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রে শরণাপন্ন হলে দ্রুত সময়ে পুলিশ নির্যাতিতা গৃহ বধুকে উদ্ধার করে।

শারীরিক নির্যাতনের শিকার এক সন্তানের জননী গৃহবধূ মোহসীনা এখনো রংপুরের বদরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এ চার দিন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। গত সোমবার দিনাজপুরের পার্বতীপুর উপজেলার ১০নং হরিরামপুর ইউনিয়নের হরিরামপুর মোল্লাপাড়া গ্রামের আনারুল হকের ছেলে শাহরিয়ার রহমান রুবেল এর বাড়ীতে এ ঘটনা ঘটেছে।

জানা গেছে ২৩/৪/২১ সালে রংপুর জেলার বদরগনজ উপজেলার রামকৃষ্ণপুর মাসানডোবার মোসলেম উদ্দিনের মেয়ে মোহসীনা বেগমের সঙ্গে শাহরিয়ার রহমান রুবেল এর বিবাহ হয়। বিবাহের পর হতেই তুচ্ছ ঘটনায় শশুর শাশুড়ী নন্দিয়া রশিদুল ইসলাম নানা ভাবে শারীরিক মানসিক নির্যাতন চালিয়ে আসছে। সাম্প্রতিক সময়ে শশুর আনারুল হক পুত্র বধু মোহসীনার হাতের আঙুল কেটে দিয়েছিল বলে অভিযোগ রয়েছে।

এ বিষয়ে নির্যাতনের শিকার গৃহবধূ হাসপাতালের বেডে শুয়ে কান্নাজড়িত কন্ঠে বলেন আমার স্বামী আমার শরীরের বিভিন্ন অংশে জখম করেছে আমার বাবা সহ আত্মীয় স্বজন আসলে তাদেরকে খুন করার হুমকি দেয়। আমি আমার একমাত্র সন্তানের মুখের দিকে তাকিয়ে মুখ বুঝে সব যন্ত্রনা নীরবে সহ্য করে আছি। এখন দিন দিন শারীরিক মানসিক নির্যাতনের মাত্রা বেড়েই চলেছে।

মধ্যপাড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রে এসআই বাবুল হোসেন জানান নির্যাতিত গৃহবধু কে ৯৯৯ এর ফোনের আলোকে এএস আই খালেক সঙ্গিয় পুলিশ সহ উদ্ধার করে তদন্ত কেন্দ্রে এনে তার অভিভাবকের নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে। চিকিৎসাধীন মোহসীনা বেগম এর বাবা মোসলেম উদ্দিন বলেন মেয়ের চিকিৎসা চলছে একটু সুস্থ হলেই আইনানুগ প্রতিকার চেয়ে মামলা করব।


আরও খবর



কুড়িগ্রামের বিভিন্ন গ্রামঞ্চলে গ্রামীণফোনে নেটওয়ার্ক না থাকায় বিপাকে গ্রাহকরা সচলের দাবী

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ৮৬জন দেখেছেন

Image

রৌমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধিঃদেশের উত্তরাঞ্চলের কুড়িগ্রাম জেলার রৌমারী ও রাজিবপুর উপজেলা ভিন্ন স্থানে গ্রামীণফোনের নেটওর্য়াক না পাওয়ায় অকেজো হয়ে পড়েছে গ্রাহকদের গ্রামীণফোন। গ্রামীণ নেটওয়ার্ক সমস্যায় যেসব এলাকা উল্লেখ করা হচ্ছে রৌমারী উপজেলার মহসড়কে পূর্ব অঞ্চটিতে ভোগান্তিতে রয়েছে প্রায় ৫০ হাজার গ্রাহক। পাশাপাশি চর রাজিবপুর উপজেলায়একইভাবে মহাসড়কের পূর্ব অঞ্চলটি বরাবরই গ্রামীণ নেটওর্য়াক বঞ্চিত রয়েছে প্রায় ২০ হাজার গ্রাহক। প্রতিকারের জন্য বার বার চেষ্টা করেও পাওয়া যায়নি প্রতিকারকদের কাউকেই। ফলে রৌমারী এবং চর রজিবপুর মিলে প্রায় লক্ষাধিক গ্রাহক গ্রামীণফোনের নেটওয়ার্ক বঞ্চিত রয়েছে। দীর্ঘ ৮ থেকে ৯ মাস যাবৎ নেটওয়ার্ক না থাকায় বিভিন্ন কোম্পানির সিমকার্ড ব্যবহারে বাধ্য হচ্ছে বলেও গ্রামীণফোনের গ্রাহকদের বরাত দিয়ে জানা গেছে। এদিকে মহাসড়কের পূর্বঅঞ্চলটিতে বিভিন্ন কোম্পানির কয়েকটি টাওয়ার স্থাপন করায় গ্রামীণ নেটওয়ার্ক পির্যয় দেখা দিয়েছেন।

এঅঞ্চলে থাকা গ্রাহকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, যারা গ্রামীণফোন ব্যবহার করছেন, তাদের কেউই এখন আর নেটওয়ার্ক পাচ্ছেন না। নেটওয়ার্ক বিপর্যয়ের বিষয়, ফেসবুক পেইজে গ্রামীণফোন অফিসকে অবগত করা হলেও কোন কাজে আসছেনা।

গ্রামীণফোনের নেটওয়ার্ক বঞ্চিত এলাকা গুলো পরির্দশন করে জুররী ভিত্ততে ব্যবস্থা গ্রহন করবেন এমন প্রত্যাশা করছেন গ্রামীণফেনের গ্রাহকরা। অপরদিকে গ্রামীণফোনের নেটওয়ার্কের দায়িত্বে থাকা কোনপ্রকার কর্মকর্তা কর্মচারিদের কাউকেই খোজে পাওয়া যাচ্ছেনা ফলে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে গ্রাহকদের।


আরও খবর