Logo
আজঃ শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪
শিরোনাম

ফেসবুক-ইউটিউব থেকে তারেকের বক্তব্য সরাতে হাইকোর্টে আবেদন

প্রকাশিত:সোমবার ২৮ আগস্ট ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | ৩১৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার বড় ছেলে তারেক রহমানের সাম্প্রতিক সব বক্তব্য ফেসবুক, ইউটিউব থেকে সরানোর নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন করা হয়েছে। সেই সঙ্গে তার বক্তব্য প্রচার বন্ধ করতে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) প্রতি নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে।

সোমবার (২৮ আগস্ট) বিচারপতি মো. খসরুজ্জামান ও বিচারপতি মো. খায়রুল আলমের হাইকোর্ট বেঞ্চে এ আবেদন করা হয়েছে। আইনজীবী কামরুল ইসলাম, সানজিদা খানম, অ্যাডভোকেট নাসরিন সিদ্দিকা লিনা এ আবেদন করেছেন।

গণমাধ্যম ও সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে তারেক রহমানের বক্তব্য প্রচারে নিষেধাজ্ঞা সংক্রান্ত রুলে সম্পূরক এ আবেদন করা হয়।

গত ২২ আগস্ট গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের বক্তব্য প্রচারে নিষেধাজ্ঞা সংক্রান্ত রুলে শুনানির জন্য কার্যতালিকায় অন্তর্ভুক্তির নির্দেশ দেন হাইকোর্ট।

প্রসঙ্গত, এক রিট আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ২০১৫ সালের ৭ জানুয়ারি তারেক রহমানের বক্তব্য গণমাধ্যমে প্রচারের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে রুল জারি করে। রুলে তারেক রহমানের বক্তব্য প্রকাশ ও প্রচার নিষিদ্ধ করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে কেন বিবাদীদের নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা জানতে চাওয়া হয়।

ওই রুল শুনানির জন্য আট বছর পর হাইকোর্টে আবেদন জানায় রিটকারী পক্ষ। কিন্তু তারেক রহমানের ঠিকানা ভুল থাকায় নোটিশ সঠিকভাবে জারি হয়নি। এ কারণে ঠিকানা সংশোধন করে ফের আবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। ওই নির্দেশনা মোতাবেক তারেক রহমানের ঠিকানা সংশোধন করে নোটিশ জারির নির্দেশ দেন আদালত। এরপরই গত সপ্তাহে নোটিশ জারি করা হয়।


আরও খবর



নতুন বছর নতুন সম্ভাবনায় শুরু হোক: পরিবেশমন্ত্রী

প্রকাশিত:রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | ১২৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:নতুন সম্ভাবনা ও আশার রঙিন স্বপ্ন নিয়ে শুরু হোক বাংলা নতুন বছর,বলেছেন  পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী।নতুন ভবিষ্যৎকে নতুনভাবে বরণ করে নিতে হবে। অতীতের ভুলভ্রান্তি পেছনে ফেলে এগিয়ে যেতে হবে ভবিষ্যৎ সুন্দরের দিকে। সুন্দর ভবিষ্যতের জন্য আমাদের সবাইকে একযোগে কাজ করতে হবে।

রোববার (১৪ এপ্রিল) রাজধানীর কারওয়ান বাজারে একুশে টেলিভিশনের ২৫ বছরে পদার্পণ উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্যে পরিবেশমন্ত্রী এ কথা বলেন।

এ সময় মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ. ক. ম. মোজাম্মেল হক, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন, নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহ্‌মুদ চৌধুরী, তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত বক্তব্য রাখেন।


আরও খবর



গরমে বেনাপোল বন্দরে আমদানিকৃত আলু পচে যাচ্ছে

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | ৫৯জন দেখেছেন

Image

ইয়ানূর রহমান শার্শা,যশোর প্রতিনিধি:ভারত থেকে আমদানি করা ৩৭০ মেট্টিকটন আলু বেনাপোল স্থলবন্দরে পচতে শুরু করেছে। আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানের স্থানীয় প্রতিনিধি জানিয়েছে এসব আলু রংপুরের একটি বেভারেজ কোম্পানিতে নেওয়া হবে।

এদিকে ব্যবসায়ীরা বলছেন, দ্রুত খালাস না হলে এসব আলু খাওয়ার অযোগ্য হবার আশঙ্কা রয়েছে। তবে আমদানি করা এ আলু খোলা বাজারে বিক্রি হবে না।

বেনাপোল স্থলবন্দরের একটি সূত্র জানায়, গত ২১ এপ্রিল রাতে ভারতের পেট্রাপোল বন্দর দিয়ে ১৬টি ট্রাকে ৩৭০ মেট্রিক টন আলু আমদানি হয়। তবে আমদানি করা আলু ২০০ কিলোমিটার দূরে থেকে লোড করে বেনাপোল বন্দরে পৌঁছাতে কয়েকদিন লেগে যায়। এরপর বেনাপোল বন্দর থেকে তিনদিনেও আলু খালাস না হওয়ায় তীব্র গরমে ট্রাকে থাকা আলু পচে রস পড়তে দেখা গেছে।

আলুর আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান রংপুরের ইন্টিগ্রেটেড ফুড অ্যান্ড বেভারেজ কোম্পানি। রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান ভারতের পেপসিকো ইন্ডিয়া হোল্ডিংস বলে জানিয়েছে বন্দর কর্তৃপক্ষ। আমদানিকারকের স্থানীয় সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট ট্রান্সমেরিন লজিস্টিক লিমিটেডের প্রতিনিধি মাসুম বিল্লা জানান, ১৬ ট্রাকে ৩৭০ মেট্রিক টন আলু আমদানি করা হয় ভারত থেকে। প্রয়োজনীয় কাগজপত্র হাতে না পাওয়ায় এখনো বন্দর থেকে খালাস নিতে পারেননি। কাগজপত্র এলেই খালাস করা হবে আমদানিকৃত এ আলু। বর্তমানে ভারতীয় ট্রাক থেকে এ আলু বাংলাদেশি ট্রাকে লোড করে রাখা হয়েছে।

আলুবাহী ট্রাকচালক শাহাদৎ হোসেন জানান, ভারতীয় ট্রাক থেকে আলু খালাস করে রংপুরে নিয়ে যাবেন। কিন্তু খালাস না হওয়ায় গরমে বন্দরেই ট্রাকে আলু পচতে শুরু করেছে। দ্রুত খালাস না হলে এগুলো আরও নষ্ট হবে।

বেনাপোল স্থলবন্দরের উদ্ভিদ সংগনিরোধ কর্মকর্তা হেমন্ত কুমার সরকার জানান, ভারত থেকে ৩৭০ মেট্রিক টন আলু আমদানি হয়েছে। এসব আলুর মান পরীক্ষা শেষে দ্রুত খালাসে সহযোগিতা করা হচ্ছে।

এ বিষয়ে বেনাপোল স্থলবন্দরের পরিচালক রেজাউল করিম বলেন, বেনাপোল বন্দর দিয়ে ১৬টি ট্রাকে ৩৭০ মেট্রিক টন আলু আমদানি হয়েছে। আলুর চালানটি এখনও বন্দরে রয়েছে। দ্রুত ছাড়করণের জন্য আমদানিকারকদের সহযোগিতা করা হচ্ছে।


আরও খবর



পত্নীতলায় কৃষি প্রযুক্তি মেলার উদ্বোধন

প্রকাশিত:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | ৬৬জন দেখেছেন

Image
দিলিপ চৌহান, পত্নীতলা (নওগাঁ) প্রতিনিধি:আধুনিক প্রযুক্তি সম্প্রসারণের মাধ্যমে রাজশাহী বিভাগের কৃষি উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় পত্নীতলা উপজেলা কৃষি অফিসের আয়োজনে ৩দিন ব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা-২০২৪ এর শুভ উদ্বোধন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার উপজেলা পরিষদ চত্বরে ফিতা কেটে মেলার উদ্বোধন শেষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।  

পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্তা প্রোল্লাদ কুমার কুন্ডুর  সঞ্চালনায় উপজেলা নির্বাহী অফিসার পপি খাতুনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উক্ত অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন উপজেলা কৃষি অফিসার সহিদুল ইসলাম। 

এসময় উপস্থিত ছিলেন পত্নীতলা থানার ওসি মোজাফফর হোসেন, উপজেলা সমাজসেবা ভারপ্রাপ্ত অফিসার শহিদুল ইসলাম, পত্নীতলা প্রেসক্লাব ও উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি আলহাজ্ব বুলবুল চৌধুরী, উপজেলা প্রকৌশলী ইমতিয়াজ জাহিরুল হক, উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ মনিরুজ্জামান, জাতীয় মহিলা সংস্থা পত্নীতলার দায়িত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তা আমিনুল হক, অন্যান্য কর্মকর্তা, রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ, কৃষকবৃন্দ, সূধীজন প্রমুখ।

অতিথিবৃন্দ ফিতা কেটে মেলার উদ্বোধন শেষে মেলার বিভিন্ন ফলদ, বনজ ও ঔষধি এবং কৃষি প্রযুক্তির বিভিন্ন স্টল পরিদর্শন  করেন এবং আলোচনা শেষে কৃষকদের মাঝে প্রণোদনার সার ও বীজ তুলে দেন।

আরও খবর



মাগুরায় তীব্র তাপদাহ নিয়ন্ত্রনে হোটেলে কৃত্রিম পানির ফোয়ারা শীতল করছে পরিবেশ

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | ৭৮জন দেখেছেন

Image

স্টাফ রিপোর্টার মাগুরা থেকে:মাগুরায় তীব্র তাপদাহ থেকে রক্ষা পেতে  এক হোটেল ব্যাবসায়ীর কৃত্রিম পানির ফোয়ারা এলাকায় সাড়া ফেলেছে।  জেলা শহরের রেজিস্ট্রি অফিসের পেছনে তার হোটেলে কৃত্রিম পানির ফোয়ারা সৃষ্টি করে হোটেল টিকে শীতল করে মানুষের মাঝে  আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। হোটেলের টিনের চালায় ওয়াটার কুলিং সিস্টেম লাগিয়ে কৃত্রিম বৃষ্টি তৈরি করে হোটেল ঘরের টিনসহ সর্বত্র শীতল পরিবেশ তৈরি করে খাবার হোটেলের ব্যবসা করছে রবিউল ইসলাম। মাগুরায় প্রচন্ড দাবদাহে জনজীবন যেখানে অতিষ্ট এবং বর্তমানে মাগুরায় তাপমাত্রা ৪১ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরে সেখানে ওয়াটার কুলিং সিস্টেমের কারণে রবিউলের হোটেলের ভিতরের তাপমাত্রা ২৭ ডিগ্রী সেলসিয়াসে নামিয়ে আনা সম্ভব হচ্ছে।

তীব্র গরমে যেখানে জনজীবন অতিষ্ট সেখানে প্রাকৃতিক শীতল পরিবেশ পেয়ে রবিউলের হোটেলে খাবারের জন্য আসা মানুষের ভীড় বাড়ছে দিনদিন।  বৃষ্টিহীন দিনে টিনের চালে বৃষ্টির ঝুমঝুম আওয়াজ, এসি নেই, তবুও এই গ্রীষ্ম মৌসুমে হোটেলের ভিতর শীতল পরিবেশ। ঢেউটিন বেয়ে ঝরছে বৃষ্টির মত পানি। আর এমন নির্মল ঠান্ডা পরিবেশে বসে খাবার খাচ্ছেন ক্রেতারা। তারা এখানে এসে আনন্দিত।

হোটেল মালিক রবিউল ইসলাম জানায়, ২৫ হাজার টাকা ব্যায়ে নিমার্ণ করেছেন এই কৃত্তিম বৃষ্টি। তীব্র গরমে কাস্টমাররা ঠিকমতো আসতো না দোকানে। তাই বৃষ্টির চিন্তা মাথায় রেখে এমন ভাবনা আসে মাথায়। এখন নিয়মিতই আসেন কাস্টমার।

দোকানে খাবার খেতে এসে লোকজন জানায়, তারা হোটেলের ভিতরে শীতল পরিবেশ পেয়ে আরামে খাবার খেতে পারছেন। বাইরের গরম অসহ্য। কোথাও বসে খাবার খাওয়ার ঠান্ডা পরিবেশ পাচ্ছিলেন না তারা। তাই রবিউলের দোকানে এসে এমন চিত্র দেখে তারা হোটেলে বসেই একটু শান্তিতে খাবার খেতে পারছেন।

হোটেলের টিনের চালে দেখা যায় কয়েকটি গার্ডেনিং ফোয়ারা। সেখান থেকে পানি বের হয়ে টিনের চাল বেয়ে পানি পড়ছে নিচে। এতে চালের টিন ভিজে ঠান্ডা হচ্ছে রুমের ভিতরে। পাশাপাশি রুমের ভিতরে রয়েছে ফ্যান। এতে গরম ভাব সহজেই দূর হচ্ছে রুম থেকে। দোকানের উপরে টিনে দিয়ে বৃষ্টির মত পানি পড়তে দেখে পথচারীরাও মুগ্ধ হয়ে দেখছে এই দৃশ্য। হোটেলে খাবার খেতে আসা ক্রেতাদের অনেক ভিড়ও হচ্ছে। রবিউলের হোটেলে এমন ব্যাতিক্রমী উদ্দ্যোগ ইতোমধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে শহরজুড়ে।


আরও খবর



নেটওয়ার্ক আধুনিকায়নের লক্ষ্যে বাংলালিংক ও হুয়াওয়ের চুক্তি

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | ১৩৬জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:দেশের শীর্ষস্থানীয় উদ্ভাবনী ডিজিটাল সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান বাংলালিংক ও হুয়াওয়ের মধ্যে একটি দ্বিপাক্ষিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। চুক্তিটির লক্ষ্য হলো কৌশলগত পারস্পারিক সহযোগিতা ও নেটওয়ার্ক অবকাঠামো আধুনিকায়নের মাধ্যমে নেটওয়ার্কের মান বৃদ্ধি করা।  

এই চুক্তির ফলে গ্রাহকরা উচ্চমানসম্পন্ন নেটওয়ার্ক সেবার আওতায় আসবেন যা দেশের সেরা মোবাইল ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান হিসেবে বাংলালিংকের অবস্থানকে আরও দৃঢ় করবে। বাংলালিংক গত চার বছর ধরে দেশের সবচেয়ে দ্রুতগতির ইন্টারনেট সেবাপ্রদানকারী হিসেবে ওকলা স্পিডটেস্ট অ্যাওয়ার্ড জিতে আসছে। 

চুক্তির অংশ হিসেবে হুয়াওয়ে তাদের সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ও বিশেষ এলগরিদম ব্যবহার করে বাংলালিংকের ফোর-জি নেটওয়ার্ক কভারেজ ও সামগ্রিক সেবার মান বৃদ্ধি করবে। হুয়াওয়ের এই সর্বাধুনিক উদ্ভাবনী প্রযুক্তির ফলে বাংলালিংক গ্রাহকরা উন্নত ডিজিটাল অভিজ্ঞতা উপভোগ করতে পারবেন।

বাংলালিংকের সিইও এরিক অস ও হুয়াওয়ের দক্ষিণ এশিয়ান প্রেসিডেন্ট  ও হুয়াওয়ে বাংলাদেশের সিইও প্যান জুনফেং নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। সম্প্রতি বাংলালিংক কর্পোরেট অফিসে এ চুক্তি স্বাক্ষরের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়েছে। 

অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলালিংকের চিফ টেকনোলজি এন্ড ইনফরমেশন অফিসার  হুসেইন তুর্কের, বাংলালিংকের চিফ এথিক্স অ্যান্ড কমপ্লায়েন্স অফিসার মুনিরুজ্জামান শেখ, বাংলালিংকের প্রকিউরমেন্ট অ্যান্ড সাপ্লাই চেইন ডিরেক্টর কে এম জাকারিয়া, হুয়াওয়ের দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের সিবিএঞ্জির সিইও হু ইউ, হুয়াওয়ের দক্ষিণ এশিয়ার সিটিও মা জিয়ান এবং হুয়াওয়ের একাউন্ট ডিরেক্টর।    

বাংলালিংকের সিইও এরিক অস বলেন, “বাংলাদেশে ডিজিটাল সেবার বিস্তার ঘটানোর লক্ষ্যে  হুয়াওয়ে-এর সাথে আমাদের চলমান যৌথ কার্যক্রমটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই যৌথ কার্যক্রমের উদ্দেশ্য অত্যাধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার করে উন্নত সংযোগ ও বর্ধিত গ্রাহকসেবা প্রদান ও টেকসই শক্তি ব্যবহার করে কার্বন নিঃসরণ কমিয়ে আনা। আমরা বাংলালিংক-এর নেটওয়ার্ক কভারেজ দ্বিগুণ করেছি ও সেবাদানের সক্ষমতা বৃদ্ধি করেছি। কৌশলগত উন্নতির মাধ্যমে স্মার্ট বাংলাদেশ ভিশন বাস্তবায়নে হুয়াওয়ে-এর সাথে আমাদের চুক্তিটির প্রয়োজনীতা অপরিসীম।” 

হুয়াওয়ের দক্ষিণ এশিয়ান প্রেসিডেন্ট  ও হুয়াওয়ে বাংলাদেশের সিইও প্যান জুনফেং বলেন, “বাংলালিংক ইতোমধ্যে বাংলাদেশে সেরা মানের ডিজিটাল অভিজ্ঞতা প্রদানকারী হিসেবে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করেছে, চারবারের ওকলা  স্বীকৃতিই যার প্রমাণ। বাংলাদেশে হুয়াওয়ে গত ২৫ বছর ধরে শীর্ষ আইসিটি সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে দেশের উন্নতিতে অবদান রেখে যাচ্ছে। বাংলালিংক-এর এই অগ্রগতিতে সঙ্গী হতে পেরে আমরা আনন্দিত। গ্রাহকদের উন্নত অভিজ্ঞতা দিতে আমরা বাংলালিংক-এর সাথে কাজ করে যাব।  এই কৌশলগত অংশিদারীত্বের মাধ্যমে ও উন্নতি প্রযুক্তির সহায়তায় আমরা গ্রাহকদের উন্নত ইন্টারনেট অভিজ্ঞতা প্রদান করতে পারবো।”    

গ্রাহকদের উন্নত মানের উদ্ভাবনী সেবা দিতে বাংলালিংক প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। হুয়াওয়ের সাথে এই যৌথ উদ্যোগ শক্তিশালী সংযোগ, সেরা মানের সেবা ও দ্রুতগতির ইন্টারনেটের সেই প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নেরই প্রচেষ্টা।


আরও খবর